Bahuswar

Bahuswar বহুস্বর প্রকাশনী। একটি আর বি পাবলিশিং হাউস-এর উদ্যোগ। মার্কসবাদী এবং প্রগতিশীল পুস্তক প্রকাশক।

প্রকাশিত হল: 'অবরুদ্ধ গণতন্ত্র: সাম্প্রতিককালের বঙ্গীয় রাজনীতির চালচিত্র'।লেখক: বুদ্ধদেব ঘোষ।বইয়ের বিষয়বস্তু: পশ্চিমবঙ্গ...
23/06/2025

প্রকাশিত হল: 'অবরুদ্ধ গণতন্ত্র: সাম্প্রতিককালের বঙ্গীয় রাজনীতির চালচিত্র'।

লেখক: বুদ্ধদেব ঘোষ।

বইয়ের বিষয়বস্তু: পশ্চিমবঙ্গের সাম্প্রতিককালের, অর্থাৎ রাজ্যের বর্তমান শাসকদলের শাসনকালের অর্থনীতি, রাজনীতি ও সমাজ নিয়ে আলোচনা।

বইটির ভূমিকা অংশে অধ্যাপক রতন খাসনবিশ লিখছেন: "পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ অর্থনীতি ক্ষুদ্র কৃষকের অর্থনীতি। কৃষিতে যথেষ্ট জীবিকা সৃষ্টি না হওয়ার দরুন গ্রামাঞ্চলের বহু মানুষ গ্রামের অ-কৃষিক্ষেত্রগুলিতে জীবিকা খুঁজছেন। গ্রামীণ অ-কৃষিক্ষেত্রে পর্যাপ্ত বিকাশ নেই।... পশ্চিমবঙ্গের শহরাঞ্চলে বড়ো শিল্পের বিকাশ নেই। ছোটো শিল্প এবং পরিষেবা ক্ষেত্রে কিছু কাজ অবশ্যই আছে। সেগুলিতে কাজের পরিস্থিতি এবং কাজের মজুরি সন্তোষজনক নয়। এককথায়, গ্রামের কৃষিকাজ, গ্রামের অ-কৃষিকাজ, শহরাঞ্চলের অ-কৃষিকাজ, সর্বত্রই মজুরি কম। এমতাবস্থায় বাড়ছে মাফিয়াচক্রে কাজের খোঁজ, তোলাবাজদের দলে যোগদান কিংবা দুর্বৃত্তায়িত কোনো জীবিকা-খোঁজার প্রবণতা। এ-সমস্ত কাজে আয় যেমন বেশি, তেমনি ঝুঁকিও বেশি। ঝুঁকিটা কমিয়ে আনার তাড়নায় পুলিশ-প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করার তাগিদও বেশি থাকে। এই তাগিদ মেটাবার উপযুক্ত রাজনৈতিক দলটি হল দুর্বৃত্তায়িত তৃণমূল কংগ্রেস। বুথে ভোট নিয়ে আসার ব্যবস্থাটি যদি মসৃণ থাকে এবং দুর্বৃত্ত নেতা যদি অস্বাচ্ছন্দ্যর সংসারগুলিতে কিছু আর্থিক সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা করে, তাহলে এ-শাসন অটল হয়ে বসতে পারে। পশ্চিমবঙ্গে এখন এটাই ঘটছে।...
সবচেয়ে বড়ো যে-সংকট দেখা দিয়েছে এই রাজ্যে, সেটা হল মানুষের আত্মপরিচয়ের সংকট। 'দাতা' এবং 'গ্রহীতা'-র এই রাজ্যে প্রথম যেটাকে বলি দেওয়া হয়েছে, সেটা হল মানুষের অধিকারবোধ। শ্রমজীবী মানুষের সহজাত বোধ হল তার অধিকারবোধ। জনবাদী রাজনীতির নামে — এই রাজ্যে বহু সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে অর্জিত যে শ্রমজীবীর অধিকারবোধ — সেটির মূলে কুঠারাঘাত করা হয়েছে। তৃণমূলী প্রতিবিপ্লবের এটাই ছিল মূললক্ষ্য। সেটা যে অর্জিত হয়েছে, তার পরোক্ষ প্রমাণ আছে তৃণমূলী রাজত্বে পশ্চিমবঙ্গে শ্রমজীবীর কর্ম পরিস্থিতির সূচকে...। শ্রমজীবীর সার্বিক সংকট ব্যতিরেকে এই পরিস্থিতির উদ্ভব অসম্ভব।
শ্রমজীবীর সার্বিক সংকট আনে তার আত্মপরিচয়ের সংকট। রাজ্যে সেটাই ঘটছে। এরাজ্যে এখন শ্রমজীবী খোঁজে ধর্মের পরিচয়, শ্রমজীবী নতজানু হয় তার কৌম পরিচয়ের কাছে। পরাজিত শ্রমজীবীর সামনে উল্লাসনৃত্য করে একদল মাফিয়া, যাদের আত্মপরিচয় আগে ছিল বিবরবাসীর আত্মপরিচয়, এখন যা রূপান্তরিত হয়েছে 'সমাজসেবী'-র আত্মপরিচয়ে।"

মূল্য: ২৫০/-

প্রাপ্তিস্থান: কলেজ স্ট্রিটের ন্যাশনাল বুক এজেন্সি, মনীষা গ্রন্থালয়, ধ্যানবিন্দু ও দে বুক স্টোর।

অনলাইনে কিনতে হলে:

https://www.haritbooks.com/product-brands/bahuswar-prokashoni/

মধ্যযুগে ভারতের সাহিত্যজগতে নক্ষত্রের ছড়াছড়ি। কবীর, দাদূ, সুরদাস, মীরাবাঈ, তুলসীদাসের মতোই জনপ্রিয় একটি নাম রহিম। বয়সের ...
08/02/2025

মধ্যযুগে ভারতের সাহিত্যজগতে নক্ষত্রের ছড়াছড়ি। কবীর, দাদূ, সুরদাস, মীরাবাঈ, তুলসীদাসের মতোই জনপ্রিয় একটি নাম রহিম। বয়সের দিক দিয়ে কবীরের চেয়ে প্রায় ১৬০ বছরের ছোট, তুলসীদাসের সমসাময়িক এবং পরম মিত্র। ভারতসম্রাট জালালুদ্দিন মহম্মদ আকবরের নবরত্নদের মধ্যে একজন হিসেবে এবং পেশাগত সাফল্যের মধ্য দিয়ে পরিবার-দত্ত আব্দুর রহিম নামটি খানখানান উপাধিযুক্ত হয়ে বেশ ওজনদার হয়ে উঠলেও সে নাম টেকেনি। টিকে গেছে কাব্যচর্চার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত রহিম নামটি। তাঁর মৃত্যুর প্রায় চারশো বছর পরেও উত্তর ভারতের বিস্তৃত ভূভাগ জুড়ে রহিমের দোহাগুলি মুখে মুখে উচ্চারিত হয়, যে সুবাদে নালন্দার গ্রামে খেতমজুরের মুখ থেকে আমার রহিম-প্রাপ্তি।

লিখেছেন কুমার রাণা

'রহিমের দোহা
মোমের ঘোড়ায় সওয়ার'

প্রচ্ছদ: রোচিষ্ণু সান্যাল
অলংকরণ: অঙ্কিতা মুখার্জি

মূল্য - ২০০/-

পাওয়া যাবে: ৪৮-তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায়, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন-এর ১০৮ নম্বর টেবলে ('সময়ের ঘড়ি')।

কুলদারঞ্জন রায়ের দুটি বই:১) পুরাণের গল্প (মূল্য: ২০০/-)২) রবিন হুড (মূল্য: ২৫০/-)পাওয়া যাবে: ৪৮-তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বই...
07/02/2025

কুলদারঞ্জন রায়ের দুটি বই:

১) পুরাণের গল্প (মূল্য: ২০০/-)
২) রবিন হুড (মূল্য: ২৫০/-)

পাওয়া যাবে: ৪৮-তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায়, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন-এর ১০৮ নম্বর টেবলে ('সময়ের ঘড়ি')।

বিপ্লবোত্তর সোভিয়েত ইউনিয়নে যে অভূতপূর্ব সমানাধিকার-ভিত্তিক এক মানবসমাজ-গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, আলেকজান্দ্রা কোলনতা...
06/02/2025

বিপ্লবোত্তর সোভিয়েত ইউনিয়নে যে অভূতপূর্ব সমানাধিকার-ভিত্তিক এক মানবসমাজ-গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, আলেকজান্দ্রা কোলনতাই ছিলেন তার অন্যতম দিশারি। তিনি বিশ্বাস করতেন, এই নির্বিকল্প মানবসমাজ-গঠনের প্রয়োজনে লিঙ্গভিত্তিক সমতা জরুরি। তবে তা কখনই শ্রেণি-নির্বিশেষ হতে পারে না, অর্থাৎ নারীমুক্তির সংগ্রাম কার্যত শ্রেণিসংগ্রামেরই অংশ। কিন্তু শুধু বিশ্বাসেই থেমে থাকেননি কোলনতাই, বরং তাঁর জীবনে ও কাজে অবিরাম দার্পনিক প্রকাশ ঘটেছে সে-তত্ত্বের। সারা জীবন ধরেই আপসহীন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে তাঁকে যেতে হয়েছে, বলতে হয়েছে তাঁর 'রেড লাভ' আসলে সমাজতান্ত্রিক কাঠামোয় নারী-পুরুষের সম্পর্কের একটি দলিল, যা বুর্জোয়া মুক্ত প্রেমের থেকে মূলগত স্বতন্ত্র --- সেখানে নারী-পুরুষের অবস্থান কখনই লিঙ্গভিত্তিক হবে না। তাই দেড়শো বছর অতিক্রম করে, আজ ফাশিবাদ-আক্রান্ত ভারতে, আলেকজান্দ্রা কোলনতাই-এর কাজ সমধিক প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে, যা এদেশের সমাজতন্ত্রী আন্দোলনের কর্মীদের কাছে নতুন ভাবনার হদিস দিতে পারে।

বাংলা ভাষায় প্রকাশিত আলেকজান্দ্রা কোলনতাই বিষয়ক প্রবন্ধ সংকলন:

'আলেকজান্দ্রা কোলনতাই-এর চিন্তায় নারীমুক্তি ও সমাজতন্ত্র: একটি প্রবন্ধসংকলন'

সম্পাদনা: মালিনী ভট্টাচার্য ও হিমানী বন্দ্যোপাধ্যায়

লিখেছেন: অর্কপ্রভ সেনগুপ্ত, উর্বা চৌধুরী, টিংকু খান্না এবং সঞ্চিতা সান্যাল।

মূল্য: ২৫০/-

পাওয়া যাবে: ৪৮-তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায়, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন-এর ১০৮ নম্বর টেবলে ('সময়ের ঘড়ি')।

'বুর্জোয়া উদারবাদ বাড়তে থাকা শ্রমিক আন্দোলন এবং তার চূড়ান্ত লক্ষ্যের চিন্তায় ত্রস্ত হয়ে যেহেতু আত্মবিক্রয় করেই ফেলেছে, ত...
05/02/2025

'বুর্জোয়া উদারবাদ বাড়তে থাকা শ্রমিক আন্দোলন এবং তার চূড়ান্ত লক্ষ্যের চিন্তায় ত্রস্ত হয়ে যেহেতু আত্মবিক্রয় করেই ফেলেছে, তাই আমরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছাবো যে সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক আন্দোলনই আজ গণতন্ত্রের অনন্য আশ্রয়।... যিনি গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে চাইবেন, তিনি সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনকেও শক্তিশালী করতে চাইবেন, দুর্বল করতে চাইবেন না। সমাজতন্ত্রের জন্য সংগ্রামকে পরিত্যাগ করলে আসলে শ্রমিক আন্দোলন এবং গণতন্ত্রকেও পরিত্যাগ করতে হয়।'

১৮৯৯ সালে "সমাজসংস্কার না বিপ্লব?" প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে এমনটাই দাবি করেছিলেন জার্মান কমিউনিস্ট নেত্রী রোজা লাকসেমবার্গ, যা আজ ১৫০ বছর পেরিয়েও সমধিক প্রাসঙ্গিক রয়ে গেছে।

বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম প্রকাশিত হল রোজা লাকসেম্বার্গের রাজনৈতিক রচনা সংকলন:

'সমাজতন্ত্র নতুবা বর্বরতন্ত্র'

সম্পাদক: মালিনী ভট্টাচার্য
প্রচ্ছদ: সুব্রত মাজী

মূল্য: ২৫০/-

পাওয়া যাবে: ৪৮-তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায়, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন-এর ১০৮ নম্বর টেবলে ('সময়ের ঘড়ি')।

জরাজীর্ণ, দুর্ভিক্ষপীড়িত রাশিয়ায় ১৯১৭-উত্তর পর্যায়ে লেনিনের নেতৃত্বে যে বিকল্প সমাজব্যবস্থা-গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল,...
04/02/2025

জরাজীর্ণ, দুর্ভিক্ষপীড়িত রাশিয়ায় ১৯১৭-উত্তর পর্যায়ে লেনিনের নেতৃত্বে যে বিকল্প সমাজব্যবস্থা-গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, পরবর্তীকালে লেনিনের মৃত্যুর পর, তাতে যোগ্য নেতৃত্বদান করেন কমরেড স্ট্যালিন। তাঁর নেতৃত্বে সোভিয়েত ইউনিয়ন একদিকে যখন উন্নততর মানবসম্পদ গড়ে তোলার মধ্যে দিয়ে কৃষি-শিল্প-উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জন করছে তখন অন্যদিকে তাকে মোকাবিলা করতে হচ্ছে বিদেশি মদতপুষ্ট একের-পর-এক অন্তর্ঘাত, গৃহযুদ্ধ এবং সর্বোপরি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে। সীমিত সামর্থ্য, প্রবল সংগ্রামী চেতনা এবং আপসহীন মার্কসবাদী দীক্ষার উপর ভর করে সে আমাদের উপহার দিয়েছে ফাশিস্ট-মুক্ত এক পৃথিবী!
কিন্তু 'অমৃতকাল'-বাসী আমাদের কাছে যে-প্রশ্নটি অস্বস্তিদায়ক হয়, তা হল এই এতকিছু একসঙ্গে মাত্র কুড়ি বছরে কী করে সম্ভব হল? এখানেই আসলে স্ট্যালিনের অপরিহার্যতা। দেশগঠন থেকে ফাশিস্ট মোকাবিলা --- সবেতেই তাঁর সম্বল ছিল সোভিয়েত জনগণ। অন্যদিকে সোভিয়েত জনগণ সার্বিক সুনিশ্চিতি পেয়েছিল, তাদের নেতা কমরেড স্ট্যালিনের কাছ থেকে। অর্থাৎ ব্যাপারটা ছিল উভয়ত। এই ছিল স্ট্যালিনের শিক্ষা। বর্তমানে বিশ্বজনীন সংকটে ভারত তথা বিশ্বের বেশকিছু দেশে যখন 'রামরাজত্ব' জাঁকিয়ে বসেছে, তখন স্ট্যালিনের শিক্ষা আমাদের বিশেষ কোনো দিকনির্দেশ করলেও করতে পারে, এই প্রত্যয়ে 'স্ট্যালিন প্রসঙ্গে' প্রকাশ করা হল।

'স্ট্যালিন প্রসঙ্গে'
সম্পাদনা: বদরুদ্দীন উমর
প্রকাশক: বহুস্বর

মূল্য: ৩৭৫/-

পাওয়া যাবে: ৪৮-তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায়, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়নে 'সময়ের ঘড়ি'-র টেবলে (টেবল সংখ্যা ১০৮)।

"মার্কসবাদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পর বের্টল্ট ব্রেশ্‌ট্‌-এর থিয়েটর হয়ে ওঠে একান্ত লক্ষ্যমুখী। সেই লক্ষ্য কখনও তাৎক্ষণিক, ক...
03/02/2025

"মার্কসবাদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পর বের্টল্ট ব্রেশ্‌ট্‌-এর থিয়েটর হয়ে ওঠে একান্ত লক্ষ্যমুখী। সেই লক্ষ্য কখনও তাৎক্ষণিক, কখনও দীর্ঘমেয়াদি। মার্কসবাদী বিশ্ববীক্ষার প্রাথমিক পাঠ দেওয়ার পাশাপাশি নাৎসিবাদের বিরুদ্ধে পাঠক/ দর্শককে এককাট্টা করতে চান তিনি। তাঁর অন্যান্য নাটকে আবার সামগ্রিকভাবে পুঁজিবাদী ব্যবস্থার উৎখাতই মুখ্য বিষয়। উদ্দেশ্যমূলক হলেও ব্রেশ্‌ট্‌-এর নাটকের বিষয়বস্তু ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য অবশ্য নজর কাড়ে। শুধু তা-ই নয়, দার্শনিক ভিত্তি এক রেখে পরিস্থিতি অনুযায়ী নিজের চিন্তাভাবনায় অদলবদল ঘটান তিনি। সেই অনুসারে চলে নাটকের পরিমার্জন, বদলায় প্রতিরোধের পথ। মার্কসবাদকে আপ্তবাক্য নয়, ব্রেশ্‌ট্‌ বরং মনে করতেন কাজের দিশারি। তাই তাঁর নাটকে বারবার দেখা যায় মার্কসবাদের সৃষ্টিশীল প্রয়োগ।...
...কমিউনিজমে বিশ্বাস আসার পর থেকে থিয়েটরকে সমাজবদলের হাতিয়ার হিসেবে দেখেন ব্রেশ্‌ট্‌। শুধু বিষয়বস্তুই নয়, দর্শকদের বৈপ্লবিক চেতনাকে নাড়া দিতে এপিক নাট্যরীতিও ব্যবহার করেছেন তিনি। একটা নিটোল কাহিনি তুলে ধরে নাটকের পাত্রপাত্রীর সঙ্গে সমানুভূতি গড়ে তোলার পরিবর্তে তাঁর নাটকে পরিবেশন করা হয়েছে যুগের সার্বিক ছবি। নাটক লেখার পদ্ধতি, প্রযোজনার কৌশল ও অভিনয়রীতি — সব-কিছুই দর্শকদের সজাগ রাখতে সাহায্য করে, পুঁজিবাদী সমাজব্যবস্থাকে পালটাতে তাঁদের চেতিয়ে তোলে।"

লিখেছেন শুভেন্দু সরকার
প্রকাশিত হল: 'নাট্যকারের নবজন্ম: বের্টল্ট ব্রেশ্‌ট্‌ ও মার্কসবাদ'

প্রচ্ছদ: সুব্রত মাজী
মূল্য: ২৭৫/-

পাওয়া যাবে: ৪৮-তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলার লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন-এ ১০৮ নম্বর টেবলে ('সময়ের ঘড়ি')

অধ্যাপক হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের 'ভারতবর্ষের ইতিহাস: মুঘল যুগ' আমাদের প্রচলিত ইতিহাস রচনা থেকে সম্পূর্ণ অন্যভাবে লিখিত...
02/02/2025

অধ্যাপক হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের 'ভারতবর্ষের ইতিহাস: মুঘল যুগ' আমাদের প্রচলিত ইতিহাস রচনা থেকে সম্পূর্ণ অন্যভাবে লিখিত। মার্কসীয় চিন্তাধারায় উদ্বুদ্ধ হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ইতিহাসের পর্বভাগে ধর্মের পরিবর্তে উৎপাদনব্যবস্থাকে অবলম্বন করেন। এর ফলে সব ইতিহাসই, দাস, সামন্ত, ধনিকতন্ত্রে বিভক্ত। যদিও সব দেশেই তার নিজস্ব সাংস্কৃতিক ধারা, উৎপাদনব্যবস্থার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এর ফলে ভারতবর্ষের ইতিহাস একইভাবে ‘হিন্দু মুসলমান উভয় জাতির ইতিহাস’। তিনি লেখেন, “অতলান্তিক থেকে প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত দ্রুত বিস্তৃতির ফলে যখন ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতির ইমারত নানা দেশে গড়ে উঠেছিল তখন সেইসব দেশের তুলনায় একমাত্র ভারতবর্ষে প্রাথমিক সংঘর্ষ ও বিরোধের অভিজ্ঞতা সাঙ্গ হওয়ার পর ইসলাম যেন এই আজব দেশের আত্মীয় হয়ে গেছে। ঠিক এমন ঘটনা অন্যত্র হয়নি। ভারতে সংগীত, চিত্রকলা, স্থাপত্য, ভাস্কর্য, শাসনব্যবস্থা, ভোজনপ্রথা, পরিচ্ছদ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের দিক থেকে মুসলমান ও অ-মুসলমান ধারার সংমিশ্রণ যেমন হয়েছে, তেমন অন্য-কোথাও হয়নি।”

লিখেছেন রত্নাবলী চট্টোপাধ্যায়

প্রকাশিত হল: 'ভারতবর্ষের ইতিহাস: মুঘল যুগ'
লেখক: হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
ভূমিকা লিখেছেন: অধ্যাপক রত্নাবলী চট্টোপাধ্যায়

মূল্য: ৪০০/-

পাওয়া যাবে: ৪৮-তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায়, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন-এর ১০৮ নম্বর টেবলে ('সময়ের ঘড়ি')

ভারতে ১৯৯১ সালে নয়া উদারনীতিবাদের আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠার পর এদেশের অর্থনীতিতে একটি অভূতপূর্ব বাঁকবদল ঘটে, যেখানে ‘পুঁজি’-...
01/02/2025

ভারতে ১৯৯১ সালে নয়া উদারনীতিবাদের আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠার পর এদেশের অর্থনীতিতে একটি অভূতপূর্ব বাঁকবদল ঘটে, যেখানে ‘পুঁজি’-ই হয়ে ওঠে সর্বময় নিয়ন্ত্রক। ধীরে-ধীরে ধ্বংস করা হতে থাকে প্রাক-নব্বই পর্বের রাষ্ট্রয়ত্ত ক্ষেত্রভিত্তিক জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র-কাঠামোকে, ২০১৪-র পর যা নিঃসন্দেহে বেলাগাম হয়। একইসঙ্গে চলে ব্যক্তি-মানসে তার ন্যায্যতা নির্মাণের কাজও। সামষ্টিক নয়, বরং ব্যক্তির শ্রীবৃদ্ধিই পরোক্ষে দেশে বিকাশ আনবে --- এই প্রবল আত্মকেন্দ্রিক ভোগবাদী দর্শনকেই নির্বিচারে চারিয়ে দেওয়া হতে থাকে মানবমনে। ফলে পুঁজি হয়ে উঠেছে সর্বগ্রাসী ও নৃশংস, যার দাপটে এদেশের তামাম শ্রমজীবী মানুষ আজ বিধ্বস্ত। তবু তার মধ্যেই তাঁরা গড়ে তুলছেন বিভিন্ন গণআন্দোলন। কিন্তু রাষ্ট্র কর্পোরেট পুঁজির সহায়ক শক্তি হিসাবে এগিয়ে এসেছে এই আন্দোলনগুলির নিষ্ঠুর-দমনে। একদিকে শ্রমজীবীদের মধ্যেই ধর্ম-জাতপাতের ভিত্তিতে বিভাজন ঘটানো হয়েছে, অন্যদিকে ভোগবাদী সংস্কৃতির উৎকট দাপটে নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়েছে তাঁদের স্বাভাবিক যুক্তিবোধকেই। এভাবেই নয়া উদারনীতিবাদের চরমতম অভিঘাত --- ফাশিবাদ আজ পূর্ণতালাভ করেছে। এই পরিস্থিতিকে সামাল দিতে আনা হচ্ছে বিভিন্ন প্রকল্প-অনুদানের রাজনীতি, এবং তার আড়ালে চাপা দেওয়া হচ্ছে বেকারত্ব, মূল্যবৃদ্ধি-সহ প্রকৃত উৎপাদনশীলতার মৌলিক প্রশ্নগুলিকেই। ফলে শ্রমজীবী জনগণ হয়ে পড়ছেন দিশাহীন, শাসকদলের মুখাপেক্ষী। অর্থাৎ নয়া উদারনীতিবাদ এদেশে যুগপৎ শোষণ ও অনুদান, বঞ্চনা ও প্রকল্পের এক আজব সমাবেশ ঘটিয়েছে, যা ইতিপূর্বে আর কখনও ঘটেনি। এ থেকে মুক্তিলাভ করা সম্ভব কেবল বিকল্পের সন্ধানে কঠিন সংগ্রামের মধ্যে দিয়েই।

অধ্যাপক শোভনলাল দত্তগুপ্ত সম্পাদিত —

'নয়া উদারনীতিবাদের অভিঘাত ও বর্তমান ভারত' বইয়ে লিখেছেন: সৌরীন ভট্টাচার্য, প্রভাত পট্টনায়েক, রতন খাসনবিশ, জয়তী ঘোষ, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, পরঞ্জয় গুহঠাকুরতা, পার্থিব বসু, প্রদ্যৎ কুমার শূর, অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়, শুভনীল চৌধুরী, দেবী চ্যাটার্জী, সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়, উদয়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, আলোক মুখার্জি এবং তপোধীর ভট্টাচার্য

প্রকাশক: বহুস্বর প্রকাশনী

প্রচ্ছদ: শুভেন্দু সরকার
মূল্য: ৩৫০/-

পাওয়া যাবে ৪৮-তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায়, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন-এর ১০৮ নম্বর টেবলে ('সময়ের ঘড়ি')।

পুনর্নবা কলকাতা ও Platform for Legal Awareness and Networking (PLAN)-এর যৌথ প্রয়াসে ২০২৪-এর ২১ ডিসেম্বর তারিখে, বিভিন্ন ...
31/01/2025

পুনর্নবা কলকাতা ও Platform for Legal Awareness and Networking (PLAN)-এর যৌথ প্রয়াসে ২০২৪-এর ২১ ডিসেম্বর তারিখে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে মেয়েদের ও প্রান্তিক যৌনতার মানুষদের অধিকার বিষয়ে যাঁরা কাজ করেন, এরম-কিছু সমাজকর্মীদের নিয়ে একটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়। তাতে যে-আলোচনা হয়, তার নির্যাস থেকে আহৃত চিন্তাভাবনা সমাজকর্মীদের
সঙ্গে ভাগ করে নিতে, এ-বিষয়ে চর্চা যাতে আরও ব্যাপক হয় এবং বিভিন্ন নাগরিক আন্দোলনের মধ্যে যাতে এই বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত হয়, সেই উদ্দেশ্যে প্রকাশিত হচ্ছে:

'কর্মস্থলে যৌন হেনস্থা: প্রতিকার কোথায়?' (সমাজকর্মীদের জন্য একটি হাতবই )

মূল্য: ৩০/-

আগামীকাল বিকেল ৩:৩০-এ, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন-এর ১০৮ নম্বর টেবলে ('সময়ের ঘড়ি') প্রকাশিত হবে এই বইটি। প্রকাশ করবেন ডঃ, চন্দ্রা ঘোষ, এছাড়া উপস্থিত থাকবেন অধ্যাপক মালিনী ভট্টাচার্য, অধ্যাপক রত্নাবলী চট্টোপাধ্যায় এবং কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী সমাজকর্মীরা।

১৯২৪-এর ১২ সেপ্টেম্বর, পূর্ববঙ্গের চাঁদপুরে (বর্তমান বাংলাদেশ) সত্যপ্রিয় ঘোষ জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল বরিশাল...
31/01/2025

১৯২৪-এর ১২ সেপ্টেম্বর, পূর্ববঙ্গের চাঁদপুরে (বর্তমান বাংলাদেশ) সত্যপ্রিয় ঘোষ জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল বরিশালের বাণারিপাড়া গ্রামে। ১৯৪৮ সালে 'পূর্বাশা' পত্রিকায় গল্প লিখে সাহিত্যক্ষেত্রে তাঁর প্রাথমিক প্রতিষ্ঠালাভ হলেও, ছাত্রজীবনেই — ১৯৪১-৪২ সাল থেকে তিনি লেখালিখি শুরু করেছিলেন। কলকাতায় আসার পর 'অগ্রণী', 'ক্রান্তি', 'গণবার্তা', 'পরিচয়', 'নতুন পরিবেশ' ইত্যাদি আরও অসংখ্য পত্রিকায় গল্প-উপন্যাস-সহ প্রবন্ধ-নিবন্ধ লিখতে শুরু করেন। ১৯৫০-এর যুগে প্রগতিবাদী সাহিত্যিকদের দ্বারা যে সংস্কৃতি পরিষদ গড়ে ওঠে, সত্যপ্রিয় ঘোষ ছিলেন তার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য। তাঁর প্রিয় কথা-সাহিত্যিকদের অন্যতম ছিলেন গোর্কি। অন্যদের শেখাবার আগে নিজেকে শিক্ষিত ও সচেতন করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ — গোর্কি-র এই পরামর্শ সত্যপ্রিয় ঘোষকে বিশেষ অনুপ্রাণিত করেছিল। সত্যপ্রিয় ঘোষের প্রবন্ধরাজি পড়লে পাঠক ঐ অমোঘ সত্যের পরিচয় পাবেন। গোর্কি বিষয়ে তাঁর দীর্ঘ রচনা একালের বাংলা-সাহিত্যে এক বিশেষ ঘটনা। আলেকজান্দর সলঝেনিতসিন-কেও তিনিই প্রথম বাঙালি পাঠকদের সামনে নিয়ে এসেছেন। গিওর্গি লুকাচ বিষয়েও তাঁর নিবন্ধ বিশেষ উল্লেখযোগ্য। মানিক-সাহিত্যে ছিল তাঁর প্রবল আগ্রহ। এছাড়া রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, নজরুল, তারাশঙ্কর থেকে শুরু করে একালের কথা-সাহিত্যিকদের রচনা বিষয়ে সত্যপ্রিয় ঘোষের নিরন্তর চর্চা বিস্ময়কর। বিস্ময়কর এই কারণে যে, তিনি ছিলেন মূলত কথা-সাহিত্যিক। জ্যোতির্ময়ী দেবী, রমেশচন্দ্র সেন, সঞ্জয় ভট্টাচার্য বিষয়ে তাঁর অন্তর্ভেদী বিশ্লেষণ পাঠককে চমকিত করবে।
এমনই-সব বিষয়ে লিখিত সত্তরটিরও বেশি মননশীল প্রবন্ধ নিয়ে, সত্যপ্রিয় ঘোষের জন্মশতবর্ষে প্রকাশিত হয়েছে 'প্রবন্ধসংকলন'। এই সংকলনে পাঠক পাবেন সত্যপ্রিয় ঘোষের সাহিত্য-বিষয়ক প্রবন্ধ-নিবন্ধ এবং মঞ্চায়িত দুটো নাটকের সমালোচনা। আছে সংস্কৃতি পরিষদ-এর কার্যকলাপের ইতিহাসও। আর আছে একটি সাক্ষাৎকার।

সম্পাদক: অভ্র ঘোষ
প্রচ্ছদ: সুব্রত মাজি

মূল্য: ৯০০/-

পাওয়া যাবে: ৪৮-তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায়, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন-এ ১০৮ নম্বর টেবলে ('সময়ের ঘড়ি')

'আমার কাছে "গজদন্তমিনারনিবাসী সাহিত্যিক" --- এই কথাটাকে শব্দের অভ্যন্তরীণ অন্তর্বিরোধের জাজ্বল্যমান উদাহরণ বলে বোধ হয়। য...
30/01/2025

'আমার কাছে "গজদন্তমিনারনিবাসী সাহিত্যিক" --- এই কথাটাকে শব্দের অভ্যন্তরীণ অন্তর্বিরোধের জাজ্বল্যমান উদাহরণ বলে বোধ হয়। যেহেতু "সহিত" থেকে "সাহিত্য", "সাহিত্য" থেকেই না "সাহিত্যিক"? গজদন্তমিনারে "সহিত" শব্দ কোথায়? সাহিত্যই বা কোথায়? আর তাহলে "সাহিত্যিক" ওর মধ্যে থাকেন কী? সাহিত্য ভাষানির্ভর শিল্প, এবং ভাষা মানেই যোগসূত্র। "বিচ্ছিন্নতাবাদী সাহিত্যিক" কথাটাকে "সোনার পাথরবাটি"-র মতো স্ববিরোধী শোনায় --- সংজ্ঞাটির মধ্যেই সাহিত্যের উদ্দেশ্যের পরাজয় ঘোষিত।
ভাষা ব্যবহার একটি দ্বিপাক্ষিক পদ্ধতি। মানুষে মানুষে যোগস্থাপনই তার উদ্দেশ্য।... সাহিত্য মানেই সঙ্গ, সংসর্গ, একক্রিয়ান্বয়িতা, অখণ্ডতা। সাহিত্যে ভাষার দায়িত্ব এই অখণ্ডতা গড়ে তোলা, পাঠক এবং লেখকের মধ্যবর্তী ব্যবধান দূর করে দেওয়া।... একজন লেখক যখন অক্ষমতাপরবশ হয়ে নয়, সচেতন ইচ্ছাপ্রয়োগে ভাষায় কাঁটাতারের বেড়া লাগিয়ে পাঠক আর লেখকের দূরত্ব সৃষ্টি করেন, তখন তিনি জেনেশুনেই "সাহিত্য"-এর প্রকৃতিবিরুদ্ধ কর্ম করেন। একে আমি তো অন্তত "সাহিত্যচর্চা" না বলে বলব "সাহিত্যদ্রোহিতা"।'

লিখেছেন নবনীতা দেব সেন

প্রায় পাঁচ দশক আগে লেখা বারোটি প্রবন্ধ নিয়ে পরিমার্জিত ও পরিবর্ধিত রূপে,

'ঈশ্বরের প্রতিদ্বন্দ্বী এবং অন্যান্য প্রবন্ধ'

প্রচ্ছদ : পূর্ণেন্দু মাইতি(প্রথম সংস্করণের প্রচ্ছদটিই অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে)

মূল্য : ২৩০/-

পাওয়া যাবে ৪৮-তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায়, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়নের ১০৮ নম্বর টেবলে (সময়ের ঘড়ি)।

#কলকাতা_বইমেলা_২০২৫

Address

Saktigarh

Telephone

+91 9051709632

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bahuswar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bahuswar:

Share

Category