স্টিং টাইমস

স্টিং টাইমস .. Sting Times

23/05/2025

আমার ছেলেকে কান ধরে উঠবস করিয়েছে, মেরেছে, বলেছে জেলে ভরে দেবে! সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ কৃষ্ণেন্দুর মায়ের

ছেলের ঘুষিতে বাবার মৃত্যু, শোকস্তব্ধ মারকুন্ডা গ্রামস্টিং টাইমস সার্ভিস, হুগলি: হুগলির পুরশুড়া ব্লকের ভাঙামোড়া পঞ্চায়েতে...
23/05/2025

ছেলের ঘুষিতে বাবার মৃত্যু, শোকস্তব্ধ মারকুন্ডা গ্রাম

স্টিং টাইমস সার্ভিস, হুগলি: হুগলির পুরশুড়া ব্লকের ভাঙামোড়া পঞ্চায়েতের অন্তর্গত মারকুন্ডা গ্রামে ঘটে গেল এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। পারিবারিক বিবাদের জেরে ছেলের ঘুষিতে প্রাণ হারালেন এক বৃদ্ধ বাবা। মৃতের নাম সিদ্ধেশ্বর পাত্র (৭১)।

স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ চলছিল সিদ্ধেশ্বর পাত্রের বড় ছেলে অনন্ত পাত্রের সঙ্গে। সেই বিবাদ এতটাই চরমে পৌঁছায় যে একপর্যায়ে অনন্ত, তার ছেলে জিৎ পাত্র এবং স্ত্রী সুমিত্রা পাত্র মিলে বৃদ্ধ সিদ্ধেশ্বর পাত্র ও তাঁর স্ত্রী মিনতি পাত্রের উপর চড়াও হয়।

মৃতের ছোট ছেলে প্রল্লাদ পাত্র জানান, অনন্ত পাত্রের লাগাতার ঘুষি ও মারধরে অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর বাবা। প্রথমে তাঁকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে শ্রীরামপুর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

এই ঘটনায় মিনতি পাত্র পুরশুড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ তিন অভিযুক্ত— অনন্ত, জিৎ ও সুমিত্রাকে গ্রেপ্তার করে। মৃতদেহ পাঠানো হয়েছে আরামবাগ মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্তের জন্য।

কান্নায় ভেঙে পড়ে মিনতি বলেন, “আমি তোদের জন্ম দিয়েছিলাম, আমার স্বামীকে মারার জন্য নয় রে! কী করে পারলি অনন্ত? তোকে বুকে করে মানুষ করেছিলাম…”

ঘটনার পর গোটা মারকুন্ডা গ্রামে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। গ্রামবাসীদের বক্তব্য, “একটা ছেলে বাবাকে মেরে ফেলতে পারে— এও যে হতে পারে, তা আমরা কল্পনাও করিনি… আজ যেন মানবিকতার মৃত্যু হল।”

বেহাল রাস্তা, মুর্শিদাবাদের বুধুরাপাড়ায় দুর্বিষহ জনজীবন স্টিং টাইমস সার্ভিস: মুর্শিদাবাদ জেলার খড়গ্রাম থানার অন্তর্গত ...
23/05/2025

বেহাল রাস্তা, মুর্শিদাবাদের বুধুরাপাড়ায় দুর্বিষহ জনজীবন

স্টিং টাইমস সার্ভিস: মুর্শিদাবাদ জেলার খড়গ্রাম থানার অন্তর্গত কীর্তিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বুধুরা পাড়া যেন এক অবহেলিত জনপদ। বেহাল রাস্তা, বেহাল নিকাশি ব্যবস্থা, আর সেই সঙ্গে প্রশাসনের চূড়ান্ত উদাসীনতা—এই তিনে একসঙ্গে জর্জরিত হয়ে পড়েছে গোটা গ্রাম। জনজীবন এখানে দাঁড়িয়ে আছে অন্ধকার ভবিষ্যতের মুখোমুখি।

গ্রামের একমাত্র প্রধান রাস্তাটির অবস্থা এমনই করুণ যে, একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তাটি কাদা ও জলমগ্ন হয়ে ওঠে। খানাখন্দে ভরা রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলা দুঃসাধ্য, যানবাহন চলাচল তো বহু দূরের কথা। প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। বর্ষার সময় অবস্থা আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে।

স্থানীয় বাসিন্দা হায়দার আলী বলেন, "একজন অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে গেলে জীবন নিয়ে ফিরব কি না, সেটাই প্রশ্ন। অ্যাম্বুলেন্স তো ঢুকতেই পারে না। রোগীকে কাঁধে করে কাদা পেরিয়ে নিয়ে যেতে হয়। এটা কীভাবে চলবে?"

শুধু রাস্তা নয়, গ্রামে নেই কোনো পরিকল্পিত নিকাশি ব্যবস্থাও। বাড়ির বর্জ্য জল জমে থেকে তৈরি করছে মশার প্রজননক্ষেত্র। ফলে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া-সহ বিভিন্ন রোগবালাই ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত। দুর্গন্ধে টেকা দায়। শিশুরা খেলতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে।

স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান, সদস্য, এমনকি ব্লক প্রশাসনকেও বহুবার জানানো হয়েছে এই সমস্যার কথা। মৌখিক অভিযোগ, লিখিত ডেপুটেশন—সবই দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সব আশ্বাসই যেন শুধুই কথার কথা। বাস্তবে বদলায়নি গ্রামবাসীর দৈনন্দিন দুঃখ-কষ্ট।

গ্রামের প্রবীণ বাসিন্দা দুলাল শেখ বলেন, "প্রতিবার ভোটের আগে নেতারা এসে বলেন, এবার রাস্তার কাজ হবে। ভোট শেষ হলে আর কেউ ফিরে তাকায় না। আমরা কি মানুষ নই? আমাদের কি ভালোভাবে বাঁচার অধিকার নেই?"

পরিস্থিতির প্রভাব পড়ছে শিক্ষার্থীদের উপরও। কাদা ভরা রাস্তা পেরিয়ে স্কুলে যাওয়া কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। কৃষকেরাও তাঁদের উৎপাদিত ফসল বাজারে নিয়ে যেতে পারছেন না সময়মতো, ফলে তারা ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

এ বিষয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান জানিয়েছেন, "বিষয়টি ঊর্ধ্বতন মহলকে জানানো হয়েছে। বাজেট এলেই কাজ শুরু হবে।"

তবে বহু বছরের অব্যবস্থা আর অবহেলার অভিজ্ঞতা নিয়ে এখন আর সেই আশ্বাসে ভরসা রাখতে পারছেন না গ্রামবাসীরা। তাঁদের হুঁশিয়ারি,
"দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আমরা বৃহত্তর গণআন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।"

এখন দেখার বিষয়, দীর্ঘদিনের এই বঞ্চনা ও দুর্ভোগের শেষ কোথায়। আদৌ কি প্রশাসনের দৃষ্টি পড়বে এই গ্রামে? নাকি ভোটের প্রতিশ্রুতির ফাঁদে আবারও আটকে পড়বে সাধারণ মানুষ?

শিলনোড়া দিয়ে থেঁতলে একসঙ্গে দুই শিশু সন্তানকে খুন করল আপন মা, অভিযোগ এমনইস্টিং টাইমস সার্ভিস, করিমপুর: মা শব্দটি মানেই ন...
23/05/2025

শিলনোড়া দিয়ে থেঁতলে একসঙ্গে দুই শিশু সন্তানকে খুন করল আপন মা, অভিযোগ এমনই

স্টিং টাইমস সার্ভিস, করিমপুর: মা শব্দটি মানেই নির্ভরতা, ভালোবাসা, স্নেহ, আর মমতার আশ্রয়। সন্তান মানেই মায়ের জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ। কিন্তু সেই মায়ের হাতেই যদি ঘটানো হয় নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ড, তাহলে কি আর তাকে ‘মা’ বলা যায়? নদিয়ার করিমপুরের আনন্দপল্লী এলাকায় ঘটে গেল ঠিক এমনই এক বীভৎস, হৃদয়বিদারক ঘটনা—যেখানে এক মা নিজের দুই নিষ্পাপ শিশুকে শিলনোড়া দিয়ে থেঁতলে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, করিমপুরের আনন্দপল্লীতে স্বামী সূর্যদেব মজুমদার ও দুই ছেলে—বুদ্ধদেব (১২) ও অর্ঘ্যদেব (৮)–কে নিয়ে ভাড়া থাকতেন রিঙ্কি মজুমদার। কাজ থেকে ফিরে সূর্যদেব দেখতে পান, দুই সন্তান রক্তাক্ত অবস্থায় ঘরের মধ্যে পড়ে আছে। চিৎকার করে উঠতেই প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। সেই সময়ই অভিযুক্ত মা রিঙ্কি মজুমদার বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।

আহত দুই শিশুকে সঙ্গে সঙ্গে করিমপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাদের বহরমপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। চিকিৎসকেরা জানান, পথেই মৃত্যু হয়েছে ছোট ছেলে অর্ঘ্যদেবের। পরে হাসপাতালেই মৃত্যু হয় বড় ছেলে বুদ্ধদেব মজুমদারেরও।

স্থানীয়দের অভিযোগ, শিলনোড়া দিয়ে মাথায় ও শরীরে একের পর এক আঘাত করে নির্মমভাবে দুই সন্তানকে খুন করেছে রিঙ্কি মজুমদার। ঘটনার পর আজ সকালে সে যখন আবার বাড়ি ফিরে আসে, তখন ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী তাকে ঘিরে ধরে এবং পুলিশে খবর দেয়। করিমপুর থানার পুলিশ এসে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।

এই নারকীয় ঘটনায় এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, অভিযুক্ত মা মানসিকভাবে অসুস্থ হতে পারেন, তবে তা এত বড় অপরাধকে কোনোভাবেই ন্যায্যতা দিতে পারে না। গোটা এলাকায় ধিক্কার ও ক্ষোভের ঝড় উঠেছে। দুই শিশুর নির্মম হত্যার বিচার চেয়ে দোষীর সর্বোচ্চ শাস্তি, এমনকি ফাঁসির দাবিও তুলেছেন সাধারণ মানুষ।

একজন মা, যিনি জীবন দেন—তিনি কীভাবে জীবন নিতে পারেন? এমন প্রশ্নে আজ মুখ থুবড়ে পড়েছে মানবতা।

23/05/2025

চিপস চুরির অপবাদ সহ্য না করতে পেরে আ*ত্ম*ঘা*তী ক্লাস সেভেনের কৃষ্ণেন্দু! আসল ঘটনা কী? শুনুন বাবার কাঁদতে কাঁদতে বলা কথা

মা, আমি চুরি করিনি! এক প্যাকেট চিপসের অপবাদে বি/ষ খেয়ে আ*ত্ম*হ*ত্যা  ক্লাস সেভেনের কৃষ্ণেন্দুর!স্টিং টাইমস সার্ভিস, পাঁশ...
23/05/2025

মা, আমি চুরি করিনি! এক প্যাকেট চিপসের অপবাদে
বি/ষ খেয়ে আ*ত্ম*হ*ত্যা ক্লাস সেভেনের কৃষ্ণেন্দুর!

স্টিং টাইমস সার্ভিস, পাঁশকুড়া: বাজারে চিপস কিনতে গিয়েছিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া গোঁসাইবেড়ের ক্লাস সেভেনে পড়া কৃষ্ণেন্দু দাস। সে জানত না, সেই দিনই তার জীবনের শেষ দিন।

গোঁসাইবেড় বাজারে একটি দোকানের সামনে পড়ে থাকা চিপসের প্যাকেটটা যখন সে হাতে তুলে নেয়, তখন কেউ জানত না—এই সামান্য মুহূর্তই ছেলেটির জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল হয়ে দাঁড়াবে।

দোকানে চিপস ছিল না, দোকানদারও ছিলেন না—এই অভিযোগ করছে কৃষ্ণেন্দুর পরিবার। প্যাকেট কুড়িয়ে নেওয়ার পর বাড়ি ফেরার সময়ই বিপদ নামে। দোকান মালিক শুভঙ্কর দীক্ষিত—পেশায় একজন সিভিক ভলান্টিয়ার—মোটরবাইকে চড়ে ধাওয়া করেন ওই নাবালককে।

বাজারের মাঝে, শত শত লোকের সামনে একরত্তি ছেলেটিকে ‘চোর’ বলে অপমান করেন তিনি। কান ধরে ওঠবস করান, চলে শারীরিক নিগ্রহও। পাশে দাঁড়িয়ে মানুষ, আর মাঝখানে দাঁড়িয়ে ছোট্ট কৃষ্ণেন্দু—লজ্জা, অপমান আর অবমাননার পাহাড়ে দাঁড়িয়ে কাঁপছে তার মন।

পরিবারের দাবি, চিপসের দামটাও দিয়েছিল কৃষ্ণেন্দু। তবুও কলঙ্ক মোছা গেল না। ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন কৃষ্ণেন্দুর মা। ছেলেকে শাসন করে বাড়ি নিয়ে যান—না জেনে, এটাই ছেলের শেষ হাঁটা।

“মা, আমি চুরি করিনি!”
এই কথাটাই ছিল শেষ। তারপর লিখে যায় এক টুকরো সুইসাইড নোট। তারপর… কীটনাশক।

তমলুক মেডিকেল কলেজে শেষ চেষ্টা হলেও রক্ষা করা গেল না। সোমবার সকালে নিথর হয়ে বাড়ি ফিরল কৃষ্ণেন্দু—পিছনে ফেলে গেল একটা অসমাপ্ত শৈশব, একরাশ অপমান আর অগুনতি প্রশ্ন।

প্রশ্ন উঠছে—

একজন সিভিক ভলান্টিয়ার হয়ে শুভঙ্কর দীক্ষিত কীভাবে আইন নিজের হাতে তুলে নিলেন? কেন তিনি বাজারের মধ্যে এক নাবালককে জনসমক্ষে অপমান করলেন? কোথায় ছিল সংযম, কোথায় ছিল বিচারবোধ?

সিসিটিভি ফুটেজ দেখাতে রাজি নন অভিযুক্ত শুভঙ্কর। নীরবতা তার একমাত্র প্রতিক্রিয়া। কিন্তু নীরব নয় গোঁসাইবেড়—বাড়ছে প্রতিবাদের সুর।

"শাস্তি চাই! বিচার চাই!"—গর্জে উঠছে এলাকাবাসী।

আজ কৃষ্ণেন্দু নেই।
রয়ে গেছে তার সেই শেষ আর্তনাদ—
“মা, আমি চুরি করিনি…”

মালদায় ড্রোন ব্যবহারে কড়া নজর: পুলিশের আগাম অনুমতি বাধ্যতামূলকস্টিং টাইমস সার্ভিস: জেলার নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষায়...
22/05/2025

মালদায় ড্রোন ব্যবহারে কড়া নজর: পুলিশের আগাম অনুমতি বাধ্যতামূলক

স্টিং টাইমস সার্ভিস: জেলার নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিল মালদা জেলা পুলিশ। এবার থেকে মালদা জেলায় ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করতে হলে আগে থেকেই পুলিশের অনুমতি নিতে হবে। এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলার সমস্ত ড্রোন অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে।

জানা গেছে, সম্প্রতি ড্রোন ক্যামেরার অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কারণে নিরাপত্তা এবং ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিয়ে বেশ কিছু উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। সেই প্রেক্ষিতেই এই সতর্কতা জারি করেছে জেলা পুলিশ। বৈঠকে ডাকা হয় জেলার সক্রিয় ড্রোন অপারেটরদের, যাঁদের সামনে পুলিশের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়—কোনও অনুষ্ঠান, পর্যবেক্ষণ বা ভিডিওগ্রাফির জন্য ড্রোন ব্যবহার করতে হলে তার আগে স্থানীয় থানার কাছ থেকে লিখিত অনুমতি নিতে হবে।

পুলিশের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন জেলার ড্রোন অপারেটররা। তাঁরা পুলিশকে সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন এবং ভবিষ্যতে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই ড্রোন ব্যবহারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

জেলা পুলিশের এক আধিকারিক জানান, “আমরা ড্রোন প্রযুক্তির বিরুদ্ধে নই, বরং এর সঠিক ও নিরাপদ ব্যবহারের পক্ষে। যাতে কোনও অপব্যবহার না হয় এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় থাকে, সেইজন্যই এই পদক্ষেপ।”

22/05/2025

বিলে স্নান করতে গিয়ে মৃ/ত্যু ১৫ বছরের বলরামের, শোকের ছায়া পরিবারে

পার্টি অফিস থেকে তৃণমূল কাউন্সিলরের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, এলাকায় চাঞ্চল্যস্টিং টাইমস সার্ভিস: নদিয়ার হরিণঘাটায় পার্টি অফ...
22/05/2025

পার্টি অফিস থেকে তৃণমূল কাউন্সিলরের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, এলাকায় চাঞ্চল্য

স্টিং টাইমস সার্ভিস: নদিয়ার হরিণঘাটায় পার্টি অফিস থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের এক কাউন্সিলরের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। মৃত কাউন্সিলরের নাম রাকেশ পারুই। তিনি হরিণঘাটা পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচিত কাউন্সিলর ছিলেন।

সূত্রের খবর, আজ সন্ধ্যাবেলায় মোহনপুর এলাকায় নিজস্ব পার্টি অফিসে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় রাকেশ পারুইকে দেখতে পান স্থানীয়রা। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পাশাপাশি, তাঁকে দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় হরিণঘাটা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে, যেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে এই মৃত্যু ঘিরে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা। কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।

শান্তিপুরে রান্নার সময় গ্যাস সিলিন্ডারে অগ্নিকাণ্ড, আহত এক যুবকস্টিং টাইমস সার্ভিস: নদীয়ার শান্তিপুর থানার হরিপুর অঞ্চ...
22/05/2025

শান্তিপুরে রান্নার সময় গ্যাস সিলিন্ডারে অগ্নিকাণ্ড, আহত এক যুবক

স্টিং টাইমস সার্ভিস: নদীয়ার শান্তিপুর থানার হরিপুর অঞ্চলের জগদ্ধাত্রীপল্লী এলাকায় রান্নার সময় গ্যাস সিলিন্ডারে আগুন লেগে ঘটে যায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড।

জানা গেছে, এদিন দুপুরে বাড়ির মহিলারা রান্না করছিলেন। সেই সময় হঠাৎই গ্যাস সিলিন্ডারে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে বাড়ির বিভিন্ন অংশে। প্রথমে পরিবারের লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন। সেই সময় আগুনের কবলে পড়ে একজন যুবক গুরুতরভাবে আহত হন। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় দ্রুত শান্তিপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

ঘটনার খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় শান্তিপুর অগ্নি নির্বাপন দপ্তরের একটি দল। তাঁদের তৎপরতায় আগুন কিছুক্ষণের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আসে।

দমকল সূত্রে প্রাথমিকভাবে অনুমান, রান্নার সময় গ্যাস লিক করে এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছে। ঘটনার কিছুক্ষণ পরেই শান্তিপুর থানার পুলিশও পৌঁছায় ঘটনাস্থলে।

আতঙ্কে ভেঙে পড়েছেন পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের দাবি, আগুন লাগার মুহূর্তটি এতটাই হঠাৎ ছিল যে, কিছু বুঝে ওঠার আগেই চারিদিকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা এলাকাতেও। দিনে-দুপুরে এমন দুর্ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে
শান্তিপুরের জগদ্ধাত্রীপল্লী এলাকায়।

College Admission 2025: উচ্চমাধ্যমিকের পর কবে থেকে শুরু হচ্ছে ভর্তি? জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যস্টিং টাইমস সার্ভিসঃ উচ্চ...
22/05/2025

College Admission 2025: উচ্চমাধ্যমিকের পর কবে থেকে শুরু হচ্ছে ভর্তি? জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

স্টিং টাইমস সার্ভিসঃ উচ্চমাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হওয়ার পর কলেজে ভর্তি নিয়ে রাজ্যের পড়ুয়াদের মধ্যে শুরু হয়েছে তুমুল আগ্রহ। অনেকেই জানতে চাইছেন— কবে থেকে ফর্ম ফিলআপ শুরু হবে, কীভাবে ভর্তি হবে, এবং কোন লিঙ্কে গিয়ে আবেদন করতে হবে?

সাধারণভাবে পশ্চিমবঙ্গে কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া দুইভাবে পরিচালিত হয়-

১. স্বশাসিত (Autonomous) কলেজ: এই কলেজগুলি নিজেদের ওয়েবসাইটে ভর্তি সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এবং সেই অনুযায়ী অনলাইনে আবেদন নিতে শুরু করে। ইতিমধ্যেই কয়েকটি স্বশাসিত কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।
২. রাজ্য সরকারের অধীনস্থ কলেজ: রাজ্য সরকার একটি কেন্দ্রীয় পোর্টালের (Centralized Admission Portal) মাধ্যমে সমস্ত কলেজে ভর্তির প্রক্রিয়া চালায়।

👉 এই কেন্দ্রীয় পোর্টালটি জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে সক্রিয় (live) হবে।
📌 লিঙ্ক: wbcap.in

এছাড়াও, যারা যয়েন্ট এন্ট্রান্স (WBJEE) এবং NEET-UG পরীক্ষার মাধ্যমে বিভিন্ন পেশাদার কোর্সে (যেমন ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেল) ভর্তি হতে চান, তাঁদের ফলাফল প্রকাশিত হতে পারে জুন মাসেই। সেই অনুযায়ী জুলাই মাসে শুরু হবে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া।

বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ কলেজগুলিতে যারা আইন (Law) নিয়ে পড়তে ইচ্ছুক, তাঁদের জন্যও ভর্তি প্রক্রিয়া জুন-জুলাই মাসে অনুষ্ঠিত হবে।
📌 লিঙ্ক: caluniv.ac.in

সুতরাং, যারা কলেজে ভর্তি হতে প্রস্তুত, তাঁদের এখন থেকেই প্রয়োজনীয় নথিপত্র প্রস্তুত রেখে, সংশ্লিষ্ট কলেজ ও পোর্টালের বিজ্ঞপ্তির দিকে নজর রাখা উচিত।

পুলিশের তোলাবাজির ভিডিও ভাইরাল হতেই শাস্তির কবলে বরানগর থানার এসআইস্টিং টাইমস সার্ভিস: সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এক ভিডিও ঘ...
22/05/2025

পুলিশের তোলাবাজির ভিডিও ভাইরাল হতেই শাস্তির কবলে বরানগর থানার এসআই

স্টিং টাইমস সার্ভিস: সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এক ভিডিও ঘিরে উত্তাল নেটদুনিয়া। এক মহিলার প্রতিবাদে মুখ পুড়ল পুলিশের। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রাস্তার পাশে গাড়িতে বসে রয়েছেন বরানগর থানার এসআই পুলকেশ পাত্র। অভিযোগ, তাঁর নির্দেশেই এক সিভিক ভলেন্টিয়ার রাস্তায় দাঁড়িয়ে মালবাহী গাড়ি থেকে টাকা তুলছিলেন। বিষয়টি নজরে আসতেই প্রকাশ্য রাস্তায় সেই তোলাবাজির প্রতিবাদ করেন এক মহিলা।

ঘটনার মোড় এমন জায়গায় পৌঁছয় যে, মহিলার সামনে হাতজোড় করে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হন সিভিক ভলেন্টিয়ারটি। এমনকি কান ধরে ওঠবোসও করতে দেখা যায় তাঁকে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শেষমেশ গাড়ি থেকে নেমে আসেন এসআই পুলকেশ পাত্রও। যদিও শুরুতে তিনি গোটা দায় সিভিক ভলেন্টিয়ারের উপর চাপানোর চেষ্টা করেন, তবে পরে নিজের ভুল স্বীকার করেন প্রকাশ্যে।

এই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হতেই নড়েচড়ে বসে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট। সূত্রের খবর, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা মেলায় এসআই পুলকেশ পাত্রকে ক্লোজ করে পাঠানো হয়েছে পুলিশ লাইনে। তবে, অভিযুক্ত সিভিক ভলেন্টিয়ারের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি না, তা এখনও জানা যায়নি।

Address

Krishnagar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্টিং টাইমস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to স্টিং টাইমস:

Share