http://www.facebook.com/journeytohome1

𝐑𝐢𝐬𝐡𝐚𝐛𝐡 ᯓᡣ𐭩, Mayapur (2025)

30/04/2025

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রক্ষচারীর মামলার জামিন শুনানি শুরু হয়েছে।

26/04/2025

ধ্রুব মহারাজ মাত্র ছ'বছরের একটি শিশু। সে রাজপুত্র, রাজার ছেলে। কিন্তু সে রাজপ্রাসাদ ত্যাগ করে গেছে কোথায়? ─ বনে। বনে তো নানারকম কষ্ট পাওয়ার কথা, কিন্তু ধ্রুব মহারাজ দিব্যি আনন্দই আছেন। তার কারণ ভগবানের ভক্ত গৃহে থাকুক বা বনে-ই থাকুক, সে সর্বত্রই মহা আনন্দেই থাকে।

পক্ষান্তরে, যারা ভগবদ্ভক্তির পন্থা অবলম্বন করেনি ─ তারা যেখানেই থাকুক, সেখানেই তারা অসুখী। তারা প্রাসাদে থাকলেও অসুখী, কিংবা বনে থাকলেও অসুখী। তারা অভাবে থাকলেও অসুখী, ঐশ্বর্যে থাকলেও অসুখী।

➤ শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী গুরুমহারাজ | নিত্য আনন্দের পথ নির্দেশ, পৃষ্টাঃ ১২৫-১২৬

26/04/2025

সবজি ওজন করার সময় যদি মাপার কাঁ'টায় একটি মাছি বসে, তাহলে ওজনে তেমন পার্থক্য হয় না।

কিন্তু সেই একই মাছি যদি স্বর্ণ ওজন করার সময় মাপার কাঁ'টায় বসে, তাহলে তার ওজনে দশ-বিশ হাজার টাকার পার্থক্য করে দিতে পারে।

এখানে ওজন বড় কথা নয়, আপনি কোন যায়গায় অবস্থান করছেন—সেটাই আসল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তাই চেষ্টা করুন ভালো মানুষদের সংস্পর্শে থাকতে। নিজেকে উত্তম পরিবেশে রাখুন এবং নিজের সম্মান ও মর্যাদা বজায় রাখুন।

25/04/2025

এক সময়ের কথা, এক গরু আর এক বানর ছিল খুব ভালো বন্ধু। তারা সারাদিন মজা করত, গল্প করত আর একসাথে ঘুরে বেড়াত।

একদিন গরু মাঠে ঘাস খাচ্ছিল, বানর এল আর বলল,
“বন্ধু, কৃষকের বাগানে পাকা ফল হয়েছে, চল না একটু খেয়ে আসি!”
গরু বলল, “না না, এটা ঠিক না। এটা কৃষকের পরিশ্রমের ফল।”
বানর বলল, “তুই দাঁড়া, আমি খাব, তুই শুধু দেখবি। কেউ কিছু বলবে না।”

বানর গাছে উঠে ফল খাওয়া শুরু করল। আর গরুর দিকে একবার চোখ মেরে হেসে বলল,
“দোস্ত, ফাঁস খাইলি, তোরে তো বেঁধে রাখবে এখন!”

হঠাৎ কৃষক চলে এল। দেখে গরুর চারপাশে ছড়ানো ফল, আর গরু দাঁড়িয়ে আছে। বানর তখন গাছের উপর থেকে চুপিচুপি সব দেখল, কিছু বলল না।

কৃষক রেগে গরুকে বেঁধে রাখল খুঁটির সঙ্গে। সেদিন গরুকে ঘাসও দিল না।

গরুর চোখে পানি, সে শুধু ভাবল, "বন্ধু মানেই কি এমন? দোষ বানাবে, আমি শাস্তি খাব?"

শিক্ষণীয় কথা:
সবাইকে বন্ধু বলা যায় না। যারা নিজের মজা বা লাভের জন্য তোমাকে বিপদে ফেলে দেয়, তারা বন্ধু নয়—বিপদের ছদ্মবেশী শত্রু। তাই বন্ধুত্বে যেমন ভালোবাসা দরকার, তেমনি দরকার সততা আর দায়িত্ব।

24/04/2025

আমি নোয়াখালিতে মরেছি হিন্দু বলে। আমি বড়িশালে, খুলনায়, ঢাকায় মরেছি হিন্দু বলে। কাশ্মীরে আমি শুনেছি “রালিভ গালিভ চালিভ” অর্থাৎ হয় ধর্ম পরিবর্তন করো না হলে মরো, কারণ আমি হিন্দু। নোয়াখালী থেকে কাশ্মীর, সব জায়গায় আমাকে বলা হয়েছে তোমার বাড়ির মেয়েদের ভোগ করার অধিকার আমার কারণ তুমি হিন্দু।

মুর্শিদাবাদে বারো চৌদ্দ বছরের ছেলেরা তাদের মায়ের বয়সী মহিলাদের নিঃসঙ্কোচে বলতে পেরেছে “স্বামীকে বাঁচাতে চাইলে ইজ্জত দে”, কারণ আমরা হিন্দু।

আমাকে মুর্শিদাবাদে মারা হয়েছে কারণ আমি হিন্দু। আমাকে কাশ্মীরে গুলিতে এফোঁড় ওফোঁড় করে দেওয়া হয়েছে কারণ আমি হিন্দু। আমার মৃত দেহের প‍্যান্ট খোলা কারণ আমাকে মারার আগে আমার প‍্যান্ট খুলে চেক করা হয়েছে আমি হিন্দু কিনা নিশ্চিত হওয়ার জন‍্য।

হ‍্যা, আমি ভারতবর্ষের হিন্দু। ১৯৪৬ এর নোয়াখালী থেকে ২০২৫ এর পহেলগামে আমাকে মারা হয়েছে বারেবারে। আমি এক মৃত হিন্দু। ভারতবর্ষের তথাকথিত মহার্ঘ সেকুলারিজিমের শবদেহ। আমি ভারতবর্ষের হিন্দু। আমি ভারতবর্ষের দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ নয়। আমি ভারতবর্ষের মৃত নাগরিক। কারণ আমি হিন্দু। আমি মৃত কারণ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রমাণ আমাকেই বারেবারে দিতে হয়েছে বারে বারে মরে গিয়ে।

আমি গিরিজা টিক্কু, আমি হরগোবিন্দ দাস। আমার মৃতদেহের উপর দিয়েই আপনার সেকুলারিজিমের লাঙল চলেছে। সেই ফসলেই আপনি নিজের ঘর ভরেছেন। দেশ, বিদেশ ঘুরে আপনি জানিয়েছেন, আমি ভারতবর্ষের মৃত হিন্দু কতোটা কুসংস্কারগ্রস্ত, কতোটা আধিপত‍্যবাদী। আমার কারণে ভারতবর্ষের “ডরে হুয়ে” সংখ‍্যাঘুঘু কতোটা অত‍্যাচারিত, কতোটা ভীত। নাম কিনেছেন, পুরষ্কার জিতেছেন আপনি।আর মরেছি আমি। আর আমি হালাল খেয়েছি, কপালের তিলক মুছেছি, নিজের মন্দির ছেড়েছি আপনার শ্রীবৃদ্ধির স্বার্থে।

আমি হিন্দু, তাই সদ‍্য স্বামী হারা হলেও আপনি আমার দিকে আঙুল তুলে বলতে পারেন “আমি মিথ‍্যেবাদী”। কারণ আমার সত‍্যি কথায় আপনার ধোঁকার টাটি ভেঙে পরেছে। তাই প্রাণপনে যুক্তি হাতড়াতে হাতড়াতে আপনি আমাকেই মিথ‍্যেবাদী বানিয়েছেন।কারণ আমি সদ‍্য বিধবা হিন্দু। আমার চরিত্রে সহজেই কালি লাগানো যায়। কারণ আমার জন‍্য তো কোন জামাত ফান্ডিং আপনি পাননা।

আমি সত‍্যই মৃত। কারণ যদি আমার মধ‍্যে কিছু মাত্র জীবনীশক্তিও বেঁচে থাকত তাহলে তো আজ আপনি বুক ফুলিয়ে আমাকে সরাসরি মিথ‍্যেবাদী দাগিয়ে দিতে পারতেননা। আজ যদি আমার পদবী অধিকারী না হয়ে আবদা ল্লা হতো, আর আমি যদি বলতাম কলমা বলতে না পারার জন‍্য নয়, হনুমান চল্লিশা বলতে না পারার জন‍্য আমাকে বিধবা হতে হয়েছে, তাহলে তো আপনি কোন প্রশ্নই তুলতে পারতেননা।

আমার ক্ষেত্রে আপনি প্রশ্ন তুলতে পারছেন কারণ আমি মৃত। আমি জীবিত হলে তো আজ আপনি বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারতেননা। আপনার কলার থাকত আমার হাতের মুঠোয়, আর আপনি আমাকে দিতেন জবাবদিহি। তা যতক্ষণ না হচ্ছে ততোক্ষণ আমি মৃতই। আমি ভারতবর্ষের মৃত হিন্দু, হাজার বছর ধরে আপনার সেকুলারিজিমের বোঝা নিজের কাঁধে বইতে বইতে আজ আমি মৃত।

আমাদের নিজের জন্মভূমিতে, আমাদের পিতৃপুরুষের ভূমিতে আমরা বারেবারে মরেছি, কারণ আমরা কাফির।

হ‍্যা “ওদের” ভাষায় আমরা কাফির, তাই আমরা মরেছি। কিন্তু তারপরেও আমরা বলতে পারিনি কেন আমরা মরেছি, কারণ আমরা ভারতবর্ষের মৃত হিন্দু।

24/04/2025

"আপনার নাম কি?"
"আমার নাম..."
গর্জে উঠল .....।
অধরায় ঝুলে রইল পরিচয়ের শেষ টুকু।

আচ্ছা মা,
নাম বড় না কাজ বড়?
তুমি বলেছিলে,
নামে কি এসে যায়—
কাজটাই আসল।

কিন্তু মা,
নাম শুধু ডাক নয়—
টার্গেটও।

জন্মসনদের শিরোনামটা কখনও কখনও
ডেথ সার্টিফিকেটের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

অতএব, মেয়েটার মধুচন্দ্রিমা সম্পূর্ণ হলো।

24/04/2025

আপনি হিন্দু মরলে হাসেন,
আপনি বৌদ্ধ মরলে হাসেন,
আপনি খ্রীস্টান মরলে হাসেন,
আপনি নাস্তিক মরলে হাসেন,
আর আপনি চান আপনি বা আপনারা মরলে সবাই কান্না করুক🙂।
দ্বিচারিতা কবে বন্ধ হবে?

24/04/2025

১৯৬৮ সালে ভগবদ্গীতার ওপর একটি প্রবচণে শ্রীল প্রভুপাদ “সুহৃদম সর্বভূতানাম” সম্পর্কে ব্যাখ্যা করে বলেছিলেন, কৃষ্ণ সর্বদাই আমাদের সকলের প্রকৃত বন্ধু । ভগবদগীতায় বর্ণনা করা হয়েছে,
”সুহৃদম সর্বভূতানাম” (৫/২৯)। সুহৃদম মানে সুহৃদ । সংস্কৃতে বিভিন্ন ধরনের বন্ধু বা সুহৃদের বিভিন্ন নাম রয়েছে । কেউ বন্ধু হতে পারে , কেউ মিত্র হতে পারে আবার কেউ সুহৃদ হতে পারে । তাই শ্রীকৃষ্ণ বলছেন , “ আমিই সুহৃদ , যার অর্থ - এমন একজন বন্ধু যিনি একান্তভাবে আপনার সুখ কামনা করেন । একজন সুহৃদই সত্যিকারের বন্ধু । সামাজিকভাবে বন্ধুকে মিত্র বলা হয় । আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে কাউকে বন্ধু বলা হয় । কিন্তু সুহৃদ মানে এমন কেউ , যিনি সর্বদাই তার বন্ধুর মঙ্গল কামনা করেন - ‘ একান্ত বান্ধব । সুহৃদ, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সর্বদাই আমার মঙ্গল কামনা করেন এবং তাই তিনি জানাচ্ছেন ,“তুমি আমার শরণাগত হও । ঠিক একজন পিতা যেমন বলেন , “ প্রিয় বৎস , কেন তুমি স্বাধীনভাবে চলে বােকার মতাে কেন কষ্ট ভােগ করছাে ? কেবল আমার শরণাগত হও । আমি তােমাকে সুরক্ষিত রাখব । একইভাবে , কৃষ্ণও পিতার মতােই একজন তিনি সব সময়ই চাইছেন এবং সব ধরনের শরীরেই তিনি আমার সাথে থাকছেন । আমি একটি কুকুর দেহে থাকলেও কৃষ্ণ আমার সাথে থাকেন । এমনকি বিড়াল , কুকুর , শুকর অথবা যে কোনাে নীচ শরীর হলেও আমার সাথে থাকতে তাঁর কোনাে দ্বিধা নেই । তিনি এতােই বন্ধুবৎসল যে বন্ধু যেখানেই যাক না কেন তিনিও বন্ধুর সাথে যান । পরমাত্মা হিসেবে তিনি প্রকৃত বন্ধুর কাজই করছেন । তার শুদ্ধ ভক্তকে তিনি গুরু হিসেবে পাঠাচ্ছেন , তিনি অবতার হিসেবে আসছেন , শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর মতাে ভক্ত হিসেবে আসছেন । কত বিচিত্র উপায়ে তিনি আমাদের সাহায্য করছেন । কিন্তু আমরা এতােই মুর্খ যে তাঁকে গ্রহণ করছি না অন্য কোন দেহকে আমি বন্ধু হিসাবে ভাবছি। কৃষ্ণের চেয়ে উত্তম বন্ধু আর কেউ হতে পারে না । কিন্তু আমরা এতােই দুর্ভাগা , বহিরঙ্গা শক্তির দ্বারা এতােই মােহাচ্ছন্ন যে , কৃষ্ণকে আমরা আমাদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করতে পারছি না ।

24/04/2025

৭১ সালে প্যা"ন্ট খু"লে চেক করে হ"ত্যা করেছে! আজকে কাশ্মীরেও প্যা"ন্ট খু"লে চেক করে হ"ত্যা করেছে!
জায়গা ভিন্ন হলেও উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন!

16/04/2025

"যদি ও তোমার সঙ্গে থাকে, তবে তোমার পুরো রাজ্য ধ্বংস হয়ে যাবে" – এই কথা বলে পুরোহিত রাজপ্রাসাদ ত্যাগ করল।

এক রাজ্যের রাজার ঘরে এক কন্যার জন্ম হয়। তার জন্মে সারা প্রাসাদে আনন্দের জোয়ার বয়ে যায়। রাজা খুশিতে গোটা রাজ্যে দুই দিনের জন্য রাজকীয় ভোজের ঘোষণা দেন এবং সকল প্রজাদের উপহারও প্রদান করেন।

ভোজ শেষ হওয়ার পর, রাজা পুরোহিতকে ডেকে পাঠান কন্যার কুষ্টি দেখার জন্য। পুরোহিত কুষ্টি হাতে নিয়ে তা ভালোভাবে পরীক্ষা করেন। কিন্তু কুষ্টিতে লেখা এক অদ্ভুত ভবিষ্যদ্বাণী দেখে তিনি অবাক ও লোভে পড়ে যান— "এই কন্যা যদি কোনো কিছু স্পর্শ করে, তবে তা সোনায় পরিণত হয়ে যাবে।"

রাজা যখন পুরোহিতকে জিজ্ঞাসা করেন, "কুষ্টিতে এমন কী আছে যে আপনি এতটা অবাক হয়ে গেলেন?" তখন পুরোহিত মিথ্যে কথা বলে বলেন, "এই কন্যা যদি রাজপ্রাসাদে থাকে, তবে আপনার রাজ্য একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে।"

এ কথা শুনে রাজা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তিনি পুরোহিতকে জিজ্ঞাসা করেন, "তাহলে কী করলে এর থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে?" পুরোহিত এক কুপরামর্শ দেয়, "এই শিশুকে নদীতে ভাসিয়ে দিন। তাহলেই আপনি রক্ষা পাবেন।"

কিন্তু পুরোহিতের মনে ছিল এক ফন্দি— সে ভাবছিল, কিছু দূর গেলে সে নিজেই নদী থেকে শিশুটিকে তুলে নিয়ে যাবে এবং তার অলৌকিক শক্তিকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করবে।

রাজা, পুরোহিতের কথায় বিশ্বাস করে, এক কাঠের বাক্সে শিশুটিকে রেখে নদীতে ভাসিয়ে দেন। নদীর মাঝপথে পুরোহিত অপেক্ষা করছিল। ঠিক তখনই এক কুমোর পরিবার নদীতে স্নান করছিল। তারা সেই বাক্সটি দেখে খুলে দেখে ভিতরে একটি ছোট্ট মেয়ে শিশু। তারা মেয়েটিকে ভালোবেসে নিজের ঘরে নিয়ে যায়। বদলে তারা একটি ছোট্ট ভালুকের ছানাকে বাক্সে রেখে আবার নদীতে ভাসিয়ে দেয়।

পুরোহিত যখন সেই বাক্সটি পানিতে দেখে খুলে, তখন তিনি অবাক হয়ে দেখেন সেখানে একটি ভালুকের বাচ্চা। সেই ভালুক তাকে আক্রমণ করে এবং মে*রে ফেলে। মৃত্যুর আগে পুরোহিত নিজের রক্ত দিয়ে একটি শ্লোক লিখে যায়:

"মনোইচ্ছা সর্বনাশী, দেবইচ্ছা প্রবলং।
রাজ্য কন্যা রাজ কর, বিপ্র ভক্ষয় ভালুকং।"

(এই শ্লোকের অর্থ আমরা শেষে ব্যাখ্যা করব।)

অন্যদিকে, কুমোর পরিবারে বড় হতে থাকে সেই কন্যা। সে যে জিনিসই স্পর্শ করে, তা সোনায় রূপান্তরিত হয়। এই অলৌকিক ঘটনা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। অন্য এক রাজা যখন এই খবর জানতে পারেন, তখন তিনি নিজের পুত্রের সঙ্গে কুমারী কন্যার বিয়ের প্রস্তাব পাঠান।

কুমোর পরিবার এই প্রস্তাবে রাজি হয়ে যায় এবং বড় ধুমধামের সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পর সেই কন্যা আবার রাজপ্রাসাদেই ফিরে আসে এবং সুখে শান্তিতে জীবন কাটাতে থাকে।

নিষ্কর্ষ: পুরোহিত তার মৃত্যুর আগে যা লিখেছিল তার অর্থ হল— “মানুষ যা ভাবে, তা সবসময় সত্যি হয় না। ঈশ্বর যা চান, সেটাই শেষ পর্যন্ত ঘটে।” রাজকন্যা শেষ পর্যন্ত আবার রাজপ্রাসাদেই ফিরে আসে। আর যে লোভে পড়ে তাকে সরাতে চেয়েছিল, সেই পুরোহিত নিজের কু-চক্রান্তের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করে।

15/04/2025

সাধারণত আমাদের কলুষিত ইন্দ্রিয়গুলি ইন্দ্রিয় তৃপ্তির কার্যকলাপে যুক্ত হওয়ার প্রবণতা সম্পন্ন। কিন্তু কেউ যখন জ্ঞান এবং তপস্যার দ্বারা উন্নত হন, তখন তার ইন্দ্রিয়গুলি পবিত্র হয় এবং সেগুলি পরমেশ্বর ভগবানের সেবায় যুক্ত হয়...

শ্রীল প্রভুপাদ কৃত তাৎপর্যের অংশ:
ভাগবত ৪/৬/৩৫.

15/04/2025

শুভ নববর্ষ ১৪৩২ বাংলা 🍁🍁

𝐑𝐢𝐬𝐡𝐚𝐛𝐡 ᯓᡣ𐭩

30/04/2025

26/04/2025

26/04/2025

25/04/2025

24/04/2025

24/04/2025

24/04/2025

24/04/2025

24/04/2025

16/04/2025

15/04/2025

15/04/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category