Satsang Kathamrita সৎসঙ্গ কথামৃত

  • Home
  • Satsang Kathamrita সৎসঙ্গ কথামৃত

Satsang Kathamrita সৎসঙ্গ কথামৃত SATSANG KATHAMRITA
শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের
দিব্য জীবন...বাণী...ইস্ট প্রসঙ্গ এবং সৎসঙ্গ সংবাদ.

22/07/2025

# # IMPORTANT DAYS # #

(1) Sree Sree Barama's 132nd Janma Tithi Utsav
▫️ 22nd July 2025, Tuesday
▫️ [[ Central celebrations ]]

(2) Sree Sree Barama's 132nd Janma Divas
▫️ 30th July 2025, Wednesday
▫️ [[ Localized celebrations ]]

(3) Sree Sree Borda's 32nd Tirodhan Tithi
▫️ 23rd July 2025, Wednesday
▫️ [[ Havishyanna ]]

(4) Sree Sree Borda's 32nd Tirodhan Divas
▫️ 5th August 2025, Tuesday

SATSANG CENTER ,TEXAS .   USA
21/07/2025

SATSANG CENTER ,TEXAS .
USA

সর্ব্বপ্রথম আমাদের দুর্ব্বলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ক'রতে হবে। সাহসী হ'তে হবে, বীর হ'তে হবে।পাপের জ্বলন্ত প্রতিমূর্তি ঐ দুর্ব্...
20/07/2025

সর্ব্বপ্রথম আমাদের দুর্ব্বলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ক'রতে হবে। সাহসী হ'তে হবে, বীর হ'তে হবে।পাপের জ্বলন্ত প্রতিমূর্তি ঐ দুর্ব্বলতা। তাড়াও, যত শীঘ্র পার, ঐ রক্তশোষণকারী অবসাদ-উৎপাদক vampire-কে (ভ্যাম্পায়ার একজাতীয় বাদুড়; ইহারা নির্বিবাদে ঘুমন্ত জীবজন্তুর রক্ত শোষণ করিয়া থাকে)। স্মরণ কর তুমি সাহসী, স্মরণ কর তুমি শক্তির তনয়, স্মরণ কর তুমি পরমপিতার সন্তান। আগে সাহসী হও, অকপট হও, তবে জানা যাবে তোমার ধর্মরাজ্যে ঢোকবার অধিকার জন্মেছে।

_-সত্যানুসরণ

🔹ব্যাখ্যা-

শ্রীশ্রীপিতৃদেবের আদেশে স্বপ্না আলোচনা শুরু করল।

স্বপ্না-ঠাকুর আমাদের দুর্বলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে বলছেন। রক্তশোষণকারী বাদুড় যেমন ঘুমস্ত প্রাণীর রক্ত শোষণ করে থাকে, দুর্বলতাও আমাদের ক্ষমতা শোষণ করে। প্রত্যেকে পরমপিতার সন্তান। ধর্মরাজ্যে ঢুকতে পারব তখনই যখন আমরা দুর্বলতাকে কাটিয়ে উঠতে পারি।

শ্রীশ্রীপিতৃদেব (হরিপদদাকে) কী, ঠিক আছে?-

হরিপদদা-দুর্বলতা কী?

স্বপ্নাকে নিরুত্তর দেখে শ্রীশ্রীপিতৃদেব হরিপদদাকে উত্তর দিতে বললেন।

হরিপদদা-অসৎকর্মের ফলে দুর্বলতা আসে। দুর্বলতা মনের। ইষ্টের উপর নির্ভরশীলতার অভাবেও মন দুর্বল হয়ে পড়ে।

গুরুকিংকরদা-রোগ-অসুখের ফলেও দুর্বলতা আসে।

হরিপদদা-এখানে শারীরিক দুর্বলতার কথা তো আসছে না।

বম্বে থেকে কয়েকজন দাদা এসে পৌঁছেছেন। প্রার্থনার পূর্বেই শ্রীশ্রীপিতৃদেব তাদের দেখেছেন। জিনিসপত্রাদি একপাশে রেখে তারা বসেছেন বড়নাটমণ্ডপে। এখনো তাদের প্রাতঃকৃত্যাদি হয় নাই। শ্রীশ্রীপিতৃদেব দর্শনার্থীদের জন্য নির্মিত নূতন বাথরুমে প্রাতঃকৃত্যাদি সেরে নিতে বললেন। কিন্তু জানা গেল ঐ বাথরুমে জল নেই। তাই শ্রীশ্রীপিতৃদেব চারিদিকে তাকিয়ে দেখতে থাকেন কে ওদের জল এনে দেবে।

যজ্ঞেশ্বরদা (যাদব) ব্যবস্থা করতে উঠতে যাচ্ছিলেন।

শ্রীশ্রীপিতৃদেব তা দেখে বললেন-তুই উঠে কি করবি? ঠাকুরবাড়ির দারোয়ান রামানন্দদাকে (সিং) বললেন-যা, দ্যাখ্ গা জল দিল কি-না। বম্বে থেকে আসছে-আমাদের সহানুভূতি থাকা দরকার।

রামানন্দদা বম্বের দাদাদের সঙ্গে নিয়ে বাথরুমের দিকে গেলেন।

বাণীর প্রসঙ্গ ধরে শ্রীশ্রীপিতৃদেব বললেন-সকলেই শুনছে বাথরুমে জলের ব্যবস্থা করা দরকার, এখানে সবাই বসে মন দিয়ে যে পাঠ শুনছে তা-ও নয়, আছে অন্য চিন্তা। মনে করলাম করা দরকার কিন্তু করলাম না, neglect (তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য) করলাম- এ-ও দুর্বলতা। যখন কোনো কিছু করার সময় আমাকে তা' করতে দেয় না, পরে সেজন্য নানা অসুবিধায় পড়তে হয়। এমনি কত রকমের দুর্বলতা আছে।

গুরুকিংকরদা-এমনও লোক আছে বাবাকে বাবা বলে পরিচয় দেয় না-এ-ও দুর্বলতা।

শ্রীশ্রীপিতৃদেব-এর মানে? হয়তো সত্যিকার বাবা নয়, তাই বলে না। দুর্বলতার দরুন করা উচিত বিবেচনা করি, কিন্তু করি না, মনে সন্দিগ্ধভাব। একটা কবিতা পড়েছিলাম- 'পাছে লোকে কিছু বলে'...।

শ্রীশ্রীপিতৃদেব নিজেই প্রশ্ন তুললেন-দুর্বলতাকে পাপের জ্বলন্ত প্রতিমূর্তি বলছেন কেন ঠাকুর। স্বপ্নাকে জিজ্ঞাসা করলেন।

স্বপ্না-দুর্বলতাই পাপ।

শ্রীশ্রীপিতৃদেব-হ্যাঁ, কখন দুর্বলতা আসে? রিপু দ্বারা যখন আমরা আক্রান্ত হই তখন দুর্বলতা আসে। তখন মন অক্ষমতা প্রকাশ করে। কোনো একটা রিপু দ্বারা আক্রান্ত হলে বাকি রিপুগুলোও তখন চেপে ধরে। আমাদের সর্বপ্রথম দুর্বলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে বলছেন শ্রীশ্রীঠাকুর। আর কোনো পয়েন্ট আছে?

হরিপদদা-ধৰ্ম্মরাজ্যে ঢোকা।

শ্রীশ্রীপিতৃদেব স্বপ্নাকে জিজ্ঞাসা করলেন-কেমন করে ধর্মরাজ্যে ঢোকা যায়?

স্বপ্না-সদ্গুরুর দীক্ষা নিতে হবে।

শ্রীশ্রীপিতৃদেব-হ্যাঁ, ঠিক বলেছ।

[ইষ্ট-প্রসঙ্গে/তাং-১০/২/৭৮ ইং]

19/07/2025

𝕋𝕙𝕖 𝕊𝕣𝕒𝕧𝕒𝕟 ℙ𝕒𝕣𝕚𝕜𝕣𝕒𝕞𝕒 𝕄𝕒𝕥𝕣𝕚𝕤𝕠𝕟𝕞𝕚𝕝𝕠𝕟 𝕒𝕥 𝔻𝕖𝕠𝕘𝕙𝕒𝕣 𝕋𝕙𝕒𝕜𝕦𝕣 𝔹𝕒𝕣𝕚! 🤍

পরমারাধ্যা জগজ্জননী শ্রীশ্রীবড়মায়ের শুভ জন্মমাস পবিত্র শ্রাবণ মাসের পূন্যলগ্নে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি সহ আভূমিলুন্ঠিত ভক্...
18/07/2025

পরমারাধ্যা জগজ্জননী শ্রীশ্রীবড়মায়ের শুভ জন্মমাস পবিত্র শ্রাবণ মাসের পূন্যলগ্নে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি সহ আভূমিলুন্ঠিত ভক্তিপূর্ণ প্রনাম জানাই তব রাতুল রাঙা চরনে

পরমপুরুষের প্রকৃতি সত্তা বা পরমা প্রকৃতিই হলেন তাঁর লীলাসঙ্গিনী | পরমপুরুষ যখন আবির্ভূত হন, তখন নেমে আসেন তাঁর প্রকৃতি সত্তা তাঁর লীলাসঙ্গিনী হয়ে | শ্রীশ্রীবড়মা হলেন সেই পরমা প্রকৃতি ------- শ্রীশ্রীঠাকুরের প্রকৃতি সত্তা, তাঁর লীলা সঙ্গিনী | এ হেন পরম জীবন সম্বন্ধে সম্যক উপলব্ধি আমাদের মত ক্ষুদ্র জীবের পক্ষে সম্ভব নয় | তাই মনে হয় শ্রীশ্রীঠাকুর একদিন যতি আশ্রমে বসে ভক্তবৃন্দকে জিজ্ঞেস করেছিলেন ------ ' বড়বৌ সম্বন্ধে আপনাদের কী মনে হয় ?' তারপর দয়াল ঠাকুর নিজেই দয়া করে বললেন ----- আপনাদের ঠাকুর নারীদেহ নিয়ে জন্মালে তাঁর যে রূপ হত, বড়বৌ তাই |'
শ্রীশ্রীবড়মাকে প্রথম দর্শনের মহালগ্নটি আমার শৈশব স্মৃতির পাতায় আজও উজ্জ্বল হ'য়ে আছে | ভারত তখন বিভক্ত হয়নি | তেরশ পঞ্চাশ সালের চৈত্র সংক্রান্তির দিন | পাবনা হিমাইতপুর আশ্রম | পরন্ত বেলা | রান্নাঘরের আঙিনায় একখানি বেতের মোড়ার ওপর বসে আছেন শ্রীশ্রীবড়মা | মনে হল সারাদিনের কর্মের অবসরে বসে বিশ্রাম নিচ্ছেন | দু'চারজন মা এসে প্রনাম করে গেলেন | আমরাও গিয়ে দাঁড়ালাম |
পূর্ণিমার জ্যোৎস্নার মত গায়ের রং ------ স্নিগ্ধ সৌন্দর্যে ভরা | পরনে লালপেড়ে সাদা শাড়ি | মাথায় কপাল পর্যন্ত টানা ঘোমটা | কপালে সিঁদুরের টিপ | চরণ - দুখানি আলতা রাঙানো |
প্রনাম করে দাঁড়ালাম | বড়মা তাঁর করুনাদৃষ্টি দিয়ে মাতৃস্নেহের অমিয়ধারা ঝরিয়ে দিলেন | মনে হল বারবার লুটিয়ে পড়ি ঐ রাঙা চরণতলে | তৃপ্তিতে ও প্রশান্তিতে মন- প্রান ভরে গেল |
শ্রীশ্রীবড়মার শুভ আবির্ভাব তেরশ এক সালের চৌদ্দই শ্রাবণ, রবিবার, কৃষ্ণা দ্বাদশী তিথিতে | পূণ্য জন্মস্থান বাংলাদেশের পাবনা জেলার সিরাজগঞ্জ মহাকুমার গাঁড়াদহ গ্রামে | গাঁড়াদহ বড়মার মামার বাড়ি | মামার নাম শীতলাকান্ত লাহিড়ী | মাতামহ বিজয়কান্ত লাহিড়ী, মাতামহী - কৈলাসবাসিনী দেবী |
বড়মার পিতার নাম রামগোপাল ভট্টাচার্য, মাতা ত্রিনয়নী দেবী | পিতামহ রামজয় ভট্টাচার্য, পিতামহী হরসুন্দরী দেবী | এই ভট্টাচার্য পরিবারের বসতি ছিল পাবনা জেলার ধোপাদহ গ্রামে | রামগোপাল ভট্টাচার্য পাবনা শহরে শিক্ষকতা করতেন এবং সেখানেই সপরিবারে বাস করতেন
বড়মার জন্ম সময়ের একটি সুন্দর কাহিনী আছে | ভোর বেলা ঘুম ভেঙে গেছে ত্রিনয়নী দেবীর | ভারী সুন্দর একটি স্বপ্ন দেখেছেন তিনি| স্বপ্নের সেই মধুময় স্মৃতিটুকু যেন তাঁর সারা দেহমনকে আবেশে মুগ্ধ করে রেখেছে | আলস্যজড়িত ভরা দেহখানি যেন আরও ভারি বোধ হচ্ছে তাঁর | বিছানায় বসে আনমনে ভেবে চলেছেন তিনি সেই স্বপ্নের কথা |
বাড়িতে লক্ষ্মীপূজো হচ্ছে | সাজানো গোছানো সব ঝকঝকে তকতকে | আলপনাতে আঁকা রয়েছে মা লক্ষ্মীর চরণচিহ্ন | লাল মখমলে ঢাকা রয়েছে লক্ষ্মীর ঝাঁপি | সেই ঝাঁকি থেকে বেরিয়ে আসছে একটি পরমাণুন্দরী মেয়ে | মেয়েটির গায়ের রং দুধে আলতা মেশানো | পা দুখানি আলতারাঙা, অনিন্দ্যসুন্দর মুখশ্রী | পরনে একখানি লালপেড়ে শাড়ি | মেয়েটির গা থেকে যেন আলো ঠিকরে পড়ছে | মেয়েটি ধীরে ধীরে তাঁর দিকে এগিয়ে আসছে | তিনি একদৃষ্টে তাকিয়ে আছেন মেয়েটির দিকে | কিন্তু মেয়েটি আস্তে আস্তে তাঁর কাছে এসেই অন্তর্হিত হয়ে গেল | অমনি তাঁর ঘুম ভেঙ্গে গেল |
শরীর খুবই খারাপ বোধ করতে থাকেন ত্রিনয়নী দেবী | এদিকে সকাল থেকে চলছে বর্ষার রিমিঝিমি | ক্রমে মেঘের ভাব কেটে যায় | বেলা বেড়ে ওঠে| একরাশ রাঙা আলো ছড়িয়ে পড়ে দিগদিগন্তে | খুশিতে ঝকমক করে ওঠে ধরিত্রী |
অমনি মঙ্গলশঙ্খ বেজে উঠল লাহিড়ী বাড়ির আঙ্গিনায় | রামগোপাল ভট্টাচার্যের পত্নী ত্রিনয়নী দেবী এক পরমাসুন্দরী কন্যারত্ন প্রসব করছেন | দিব্য শিশুর রূপ দেখে সকলে মুগ্ধ | স্ফটিকের মত সাদা দেখতে পেয়ে গিন্নীমা নাম রাখেন ফটকী | পরে নামকরণ হল ষোড়শীবালা দেবী |
পরমা প্রকৃতি শ্রীশ্রীবড়মা
স্নেহলতা কর
-----------
তথ্যসূত্রঃ - আলোচনা ভাদ্র,১৪১০/ সেপ্টেম্বর, ২০০৩

ইং ১৯৬৩ সাল। তখন শ্রীশ্রীঠাকুরের সম্মুখে বিনতি-প্রার্থনা হ'ত না, শুধু প্রণাম হ'ত। প্রণামের সময় শ্রীশ্রীঠাকুর যুক্তকর কপা...
15/07/2025

ইং ১৯৬৩ সাল। তখন শ্রীশ্রীঠাকুরের সম্মুখে বিনতি-প্রার্থনা হ'ত না, শুধু প্রণাম হ'ত। প্রণামের সময় শ্রীশ্রীঠাকুর যুক্তকর কপালে ঠেকিয়ে রাখতেন প্রায় পনের ষোল মিনিট ধরে, কখনও বা তারও বেশি সময়। এই সময় ভক্তগণ প্রণাম করে প্রভুর শ্রীমুখপানে তাকিয়ে থাকতেন। তিনি যখন হাত নামিয়ে বসতেন তখন সবাই আবার প্রণাম করে তারপর উঠতেন। যেদিনের কথা বলছি, সেদিন পার্লারে সন্ধ্যাকালীন প্রণাম হচ্ছে। শ্রীশ্রীঠাকুরের যুক্তকর যথারীতি তাঁর ললাটদেশে সন্নিবদ্ধ। সকলে একদৃষ্টিতে তাঁর দিকে তাকিয়ে আছি। আমাদের সঙ্গে প্রণাম করছেন প্রফুল্লকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় (পাটনা হাইকোর্টের বিচারক)। প্রণাম শেষ হয়ে যাওয়ার পরে প্রফুল্লদা বিস্ময়ে ও আনন্দে প্রায় চেঁচিয়ে উঠে বললেন, 'ঠাকুরের হাতজোড় করা অবস্থায় আমি এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখলাম। ঠাকুরের ডানহাতের মধ্যমার নখ থেকে এক উজ্জ্বল আলোকরশ্মি বেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে। আমি বারবার চোখ বন্ধ করে আবার তাকিয়ে দেখি ঐ একইভাবে জ্যোতি বিচ্ছুরিত হচ্ছে।' সবাই মুগ্ধ-বিস্ময়ে শুনছেন এই অদ্ভুতদর্শনের কথা। শ্রীশ্রীঠাকুরের বদনকমলে প্রীতিমধুর স্নিগ্ধ হাসি।

(আলোচনা,আগস্ট, ২০২৪)

।। নাম করলে কি বিপদের প্রতিকার হয়।।
14/07/2025

।। নাম করলে কি বিপদের প্রতিকার হয়।।

এই নোটিশ অনুযায়ী, SATSANG COMMUNICATION CENTER আগামী ১১ই জুলাই ২০২৫ থেকে ১৭ই জুলাই ২০২৫ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এই সময়ে কো...
11/07/2025

এই নোটিশ অনুযায়ী, SATSANG COMMUNICATION CENTER আগামী ১১ই জুলাই ২০২৫ থেকে ১৭ই জুলাই ২০২৫ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এই সময়ে কোনও ফোনকল গ্রহণ করা সম্ভব হবে না।

তারিখ: ১০.০৭.২০২৫
স্বাক্ষর: Secretary,

Satsang Kathamrita সৎসঙ্গ কথামৃত

তুমি নাথ প্রিয়তম , বরেণ্য অনুপম,🙇🏻থাকো সদা চিত্তে মম , রাখো হে ধরে;✨
11/07/2025

তুমি নাথ প্রিয়তম , বরেণ্য অনুপম,🙇🏻
থাকো সদা চিত্তে মম , রাখো হে ধরে;✨

শোনা বা পড়াকে যদি কাজে মূর্ত্ত ক'রে তুলতে না পার—    তা' তোমার জীবনে      প্রহেলিকাময় একটা কওয়ার বাবুগিরি ছাড়া      ...
10/07/2025

শোনা বা পড়াকে
যদি কাজে মূর্ত্ত ক'রে তুলতে না পার—
তা' তোমার জীবনে
প্রহেলিকাময় একটা কওয়ার বাবুগিরি ছাড়া
কিছুই ক'রে তুলতে পারবে না,
ভেবে দেখ—
ফয়দা কোথায়।।

-শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র

শাশ্বতী (বাণীসংখ্যা-৪)

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Satsang Kathamrita সৎসঙ্গ কথামৃত posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Satsang Kathamrita সৎসঙ্গ কথামৃত:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share