The Earth's Live

The Earth's Live About our education and education related information..

🤔🤔মেঘের আকার দেখে অনেক সময় মানুষ, প্রাণী বা বিভিন্ন জিনিসের ছবি কল্পনা করা যায়। এই মজার ঘটনাটিকে প্যারাইডোলিয়া (Parei...
30/07/2025

🤔🤔মেঘের আকার দেখে অনেক সময় মানুষ, প্রাণী বা বিভিন্ন জিনিসের ছবি কল্পনা করা যায়। এই মজার ঘটনাটিকে প্যারাইডোলিয়া (Pareidolia) বলা হয়।
#বাংলা
👉👉প্যারাইডোলিয়া কী?
প্যারাইডোলিয়া হলো এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক ঘটনা, যেখানে আমাদের মস্তিষ্ক এলোমেলো বা অস্পষ্ট কিছুর মধ্যে পরিচিত কোনো প্যাটার্ন বা ছবি খুঁজে পায়। যখন আমরা মেঘের দিকে তাকাই, আমাদের মস্তিষ্ক মেঘের ক্রমাগত পরিবর্তনশীল, অসংজ্ঞায়িত আকারগুলোকে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে এবং প্রায়শই সেগুলোর মধ্যে পরিচিত কোনো রূপ খুঁজে বের করে। এটি খুবই স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া এবং কোনো অলৌকিকতার সাথে এর সম্পর্ক নেই।

👉👉মেঘের আকৃতির ভিন্নতা কেন হয়?
মেঘের আকৃতি বিভিন্ন কারণের ওপর নির্ভর করে, যা এই ধরনের পরিচিত আকার ধারণ করতে সাহায্য করে:
✅✅তাপমাত্রা এবং ঘনত্ব: বাতাসের তাপমাত্রা ও ঘনত্বের পার্থক্য জলকণা ভর্তি বাতাসকে চারপাশের বাতাসের সাথে মিশে যেতে বাধা দেয়। ফলে মেঘের স্বতন্ত্র ও স্পষ্ট আকৃতি তৈরি হয় এবং সেগুলোর কিনারা কিছুটা তীক্ষ্ণ দেখায়।

✅✅বাতাসের প্রবাহ: বাতাসের গতি এবং দিক মেঘের আকৃতিকে ক্রমাগত পরিবর্তন করে। উর্ধ্বমুখী বা অনুভূমিক বাতাসের প্রবাহ মেঘকে টেনে বিভিন্ন ধরনের গঠনে রূপান্তরিত করে। উচ্চতার সাথে বাতাসের প্রবাহের দিক ও গতি ভিন্ন হওয়ায় মেঘের আকারও বিচিত্র হয়।

✅✅জলকণা বা বরফ কণার ধরণ: মেঘ জলকণা বা বরফের কণা দিয়ে গঠিত হয়। মেঘের উচ্চতা অনুযায়ী এর উপাদান ভিন্ন হতে পারে। যেমন, কম উচ্চতার মেঘে প্রধানত জলকণা থাকে, যা মেঘকে তুলোর মতো বা ঘন দেখায়। অন্যদিকে, উচ্চতার মেঘে বরফ কণা থাকে, যা মেঘকে পাতলা, পালকের মতো বা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা আকৃতি দেয়। এই ভিন্নতাগুলো মেঘের বিভিন্ন ধরনের আকৃতি তৈরিতে ভূমিকা রাখে।

✅✅ আলো: সূর্যের আলোর প্রতিফলনের উপরও মেঘের আকৃতি এবং রঙ নির্ভর করে। আলোর সঠিক কোণ ও মেঘের ঘনত্ব অনেক সময় একটি নির্দিষ্ট আকৃতিকে আরও স্পষ্ট করে তোলে।

👉👉কীভাবে আমরা আকৃতিগুলো দেখি?
আমাদের মস্তিষ্ক খুব দ্রুত পরিচিত মুখ বা আকৃতি চিনতে পারে। এটি আমাদের বিবর্তনের একটি অংশ, যা প্রাচীনকালে দ্রুত বিপদ চিনতে সাহায্য করত। যেমন, ঝোপঝাড়ের আড়ালে কোনো শিকারী প্রাণী আছে কিনা তা দ্রুত শনাক্ত করতে পারার ক্ষমতা টিকে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মেঘের ক্ষেত্রেও একই প্রক্রিয়া কাজ করে। আমরা যখন আকাশে তাকিয়ে থাকি, আমাদের মস্তিষ্ক তাৎক্ষণিকভাবে মেঘের অগোছালো আকারগুলোর মধ্যে থেকে পরিচিত কিছু খুঁজে বের করার চেষ্টা করে।
সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, আপনি যে আকৃতিটি দেখছেন, অন্য কেউ হয়তো সেটি ভিন্নভাবে দেখতে পারে। এটি সম্পূর্ণই ব্যক্তিগত দেখার দৃষ্টিভঙ্গি এবং মস্তিষ্কের ব্যাখ্যার উপর নির্ভর করে। মেঘের এই বিচিত্র রূপগুলো আমাদের কল্পনাশক্তিকে উস্কে দেয় এবং আকাশকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।

© The Earth's Live

✅✅✅বর্ষার আকাশ পরিষ্কার হওয়ার বেশ কিছু কারণ আছে। প্রধান কারণগুলো নিচে আলোচনা করা হলো:   #বাংলা    👉👉বৃষ্টির মাধ্যমে ধুল...
28/07/2025

✅✅✅বর্ষার আকাশ পরিষ্কার হওয়ার বেশ কিছু কারণ আছে। প্রধান কারণগুলো নিচে আলোচনা করা হলো:
#বাংলা
👉👉বৃষ্টির মাধ্যমে ধুলো ও দূষণ কণা অপসারণ: বৃষ্টির ফোঁটা বায়ুমণ্ডলে ভেসে থাকা ধুলো, পরাগরেণু, ধোঁয়া, এবং অন্যান্য দূষণ কণাগুলোকে ধুয়ে মাটির নিচে নিয়ে আসে। এর ফলে বাতাস অনেক বেশি পরিষ্কার হয়ে যায় এবং আকাশ নীল ও ঝকঝকে দেখায়।

👉👉কম আপেক্ষিক আর্দ্রতা: বৃষ্টিপাত শেষ হওয়ার পর, বায়ুমণ্ডলে আপেক্ষিক আর্দ্রতা কমে যায়। উচ্চ আর্দ্রতা বায়ুতে কুয়াশা বা ঘোলাটে ভাব সৃষ্টি করতে পারে। আর্দ্রতা কমে গেলে বাতাস স্বচ্ছ হয়।

👉👉বায়ুপ্রবাহ: বর্ষাকালে প্রায়শই শক্তিশালী বায়ুপ্রবাহ দেখা যায়। এই বায়ুপ্রবাহ দূষিত বাতাসকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যায়, যা আকাশ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

👉👉 তাপমাত্রার হ্রাস: বর্ষায় তাপমাত্রা কিছুটা কমে আসে, যা বায়ুর স্থিতিশীলতা বাড়ায় এবং দূষণ কণাগুলিকে নিচে নামতে সাহায্য করে।

👉👉মেঘের অবস্থান: বর্ষার সময় ঘন কালো মেঘ থাকলেও, বৃষ্টি শেষ হওয়ার পর মেঘ কেটে গেলে আকাশ অত্যন্ত পরিষ্কার দেখায়। বিশেষ করে দিনের বেলায় সূর্যালোক সরাসরি পৃথিবীতে পৌঁছানোর সুযোগ পায়, যা আকাশকে উজ্জ্বল করে তোলে।

🟩🟩🟩এই কারণগুলোর সম্মিলিত প্রভাবে বর্ষার সময় আকাশ তুলনামূলকভাবে বেশি পরিষ্কার এবং নীল দেখায়।
© The Earth's Live

শামুক সম্পর্কে ১০টি তথ্য👉👉👉​   #বাংলা   ​১. ধীর গতিসম্পন্ন প্রাণী: শামুক পৃথিবীর অন্যতম ধীর গতিসম্পন্ন প্রাণী। এদের গড় গ...
26/07/2025

শামুক সম্পর্কে ১০টি তথ্য👉👉👉

#বাংলা

​১. ধীর গতিসম্পন্ন প্রাণী: শামুক পৃথিবীর অন্যতম ধীর গতিসম্পন্ন প্রাণী। এদের গড় গতি প্রতি সেকেন্ডে ১.৩ সেন্টিমিটার।
​২. খোলকের ব্যবহার: শামুকের একটি শক্ত প্যাঁচানো খোলক থাকে, যা তাদের নরম শরীরকে শিকারী এবং শুষ্ক পরিবেশ থেকে রক্ষা করে। এটি শামুকের দেহের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
​৩. পায়ের সাহায্যে চলাচল: শামুক তার পেশীবহুল পায়ের সাহায্যে চলাচল করে, যা একটি তৈলাক্ত শ্লেষ্মা নিঃসরণ করে। এই শ্লেষ্মা তাদের চলাচলে সাহায্য করে এবং ধারালো বা রুক্ষ পৃষ্ঠে আঘাত পাওয়া থেকে বাঁচায়।
​৪. উভলিঙ্গ প্রাণী: বেশিরভাগ শামুক উভলিঙ্গ হয়, অর্থাৎ একটি শামুকের দেহেই পুরুষ ও স্ত্রী উভয় প্রজনন অঙ্গ থাকে। তবে প্রজননের জন্য সাধারণত দুটি শামুকের প্রয়োজন হয়।
​৫. বিভিন্ন প্রকারের খাদ্য: শামুক বিভিন্ন ধরনের খাবার খায়। বেশিরভাগ শামুক উদ্ভিদভোজী, অর্থাৎ গাছপালা, শ্যাওলা, ছত্রাক ইত্যাদি খায়। কিছু শামুক আবার মাংসাশীও হতে পারে, যারা ছোট পোকামাকড় বা অন্য শামুক খায়।
​৬. চোখের অবস্থান: শামুকের চোখের ডাঁটা বা টেন্টাকল থাকে, যার আগায় চোখগুলো অবস্থিত। এই চোখগুলো আলোর তীব্রতা অনুভব করতে পারে।
​৭. দীর্ঘ ঘুম: প্রতিকূল পরিস্থিতিতে (যেমন, প্রচণ্ড ঠান্ডা বা গরম) শামুক খোলকের ভেতরে ঢুকে দীর্ঘ সময় ঘুমিয়ে কাটাতে পারে। একে গ্রীষ্মনিদ্রা (estivation) বা শীতনিদ্রা (hibernation) বলা হয়।
​৮. আর্দ্রতা পছন্দ: শামুক আর্দ্র বা ভেজা পরিবেশ পছন্দ করে। শুষ্ক পরিবেশে তারা সহজে টিকে থাকতে পারে না।
​৯. প্রজাতিগত বৈচিত্র্য: পৃথিবীতে শামুকের হাজার হাজার প্রজাতি রয়েছে, যারা স্থল, স্বাদু পানি এবং সমুদ্রে বসবাস করে।
​১০. পরিবেশে ভূমিকা: শামুক পরিবেশের খাদ্য শৃঙ্খলে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা একদিকে বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ খেয়ে পরিবেশ পরিষ্কার রাখে, অন্যদিকে বিভিন্ন প্রাণীর (যেমন – পাখি, ব্যাঙ, সাপ) খাদ্য হিসেবেও কাজ করে।

The ultimate beauty of India.Kashmir....
25/07/2025

The ultimate beauty of India.
Kashmir....

🤣🤣🤣
23/07/2025

🤣🤣🤣

22/07/2025

২৫ জুলাই ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত, ভারতের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ থেকে শুরু করে মোট ১৪ জন উপরাষ্ট্রপতি হয়েছেন। সর্বশেষ উপরাষ্ট্রপতি ছিলেন জগদীপ ধনখড়, যিনি সম্প্রতি ২৫ জুলাই ২০২৫ তারিখে পদত্যাগ করেছেন।

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অসংখ্য বীর পুরুষ ও মহিলা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। এখানে ১০ জন বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামীর ন...
20/07/2025

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অসংখ্য বীর পুরুষ ও মহিলা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। এখানে ১০ জন বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামীর নাম উল্লেখ করা হলো👉👉👉👉👉

১. মহাত্মা গান্ধী (মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী): ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান স্থপতি, অহিংসা ও সত্যাগ্রহের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেন।
২. জওহরলাল নেহেরু: ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা।
৩. সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল: "ভারতের লৌহমানব" নামে পরিচিত, দেশীয় রাজ্যগুলোকে ভারতের সঙ্গে একীভূত করার ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য।
৪. সুভাষচন্দ্র বসু (নেতাজি): আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করে সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের চেষ্টা করেন।
৫. ভগত সিং: একজন বিপ্লবী যিনি ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধে বিশ্বাসী ছিলেন এবং দেশের জন্য আত্মত্যাগ করেন।
৬. রানী লক্ষ্মীবাঈ: ঝাঁসির রানী, ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করেন।
৭. বাল গঙ্গাধর তিলক: "স্বরাজ আমার জন্মগত অধিকার, এবং আমি তা অর্জন করব" এই বিখ্যাত স্লোগানের প্রবক্তা এবং চরমপন্থী নেতা।
৮. লালা লাজপত রায়: "পাঞ্জাব কেশরী" নামে পরিচিত, সাইমন কমিশনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে গুরুতর আঘাত পান এবং মারা যান।
৯. চন্দ্রশেখর আজাদ: একজন বিপ্লবী যিনি ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম চালিয়েছিলেন এবং আত্মবলিদান দেন।
১০. আশফাকউল্লা খান: হিন্দুস্তান রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য এবং কাকোরি ট্রেন ডাকাতির অন্যতম নায়ক।

Rain rain go away🤣
19/07/2025

Rain rain go away🤣

19/07/2025

ভারত হচ্ছে এমন এক দেশ যেখানে এক দীর্ঘ সংবিধান রয়েছে।
বৈচিত্র্যময় জনজাতির জন্য এই সংবিধান।

✅✅✅সম্প্রতি (১৩ই জুলাই, ২০২৫ তারিখে) ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু রাজ্যসভায় চারজনকে মনোনীত করেছেন। তাঁরা হলেন:👉👉👉  ...
17/07/2025

✅✅✅সম্প্রতি (১৩ই জুলাই, ২০২৫ তারিখে) ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু রাজ্যসভায় চারজনকে মনোনীত করেছেন। তাঁরা হলেন:👉👉👉
#বাংলা

১. উজ্জ্বল দেওরাও নিকম (Ujjwal Deorao Nikam): একজন প্রখ্যাত পাবলিক প্রসিকিউটর, যিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলার (যেমন ২৬/১১ মুম্বাই হামলা) পরিচালনার জন্য পরিচিত।

২. হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা (Harsh Vardhan Shringla): প্রাক্তন বিদেশ সচিব এবং একজন অভিজ্ঞ কূটনীতিক। তিনি ভারতের G20 সভাপতিত্বেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

৩. সি সদানন্দন মাস্টার (C Sadanandan Master): একজন শিক্ষক ও সমাজকর্মী, যিনি ১৯৯৪ সালে একটি রাজনৈতিক হামলায় দুটি পা হারিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর জীবনকে সাহস ও অবিচারের কাছে মাথা নত না করার প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

৪. মীনাাক্ষী জৈন (Meenakshi Jain): একজন প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ এবং পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপ্ত। তিনি ভারতীয় ইতিহাস, শিক্ষা ও সভ্যতা নিয়ে ব্যাপক লেখালেখি করেছেন।

দীর্ঘদিন পর এক ভারতীয় নজির গড়লেন।     #বাংলা
16/07/2025

দীর্ঘদিন পর এক ভারতীয় নজির গড়লেন।
#বাংলা

Address

MSD
Murshidabad

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Earth's Live posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share