The Earth's Live

The Earth's Live About our education and education related information..

26/08/2025

শয়তান ও তার দলবল
ভালো ব্যক্তিত্বকে কখনই স্বীকার করতে পারবে না।

Solar light is now the previous lamp of the streets
20/08/2025

Solar light is now the previous lamp of the streets

The Giant Lizard    #বাংলা
13/08/2025

The Giant Lizard
#বাংলা

উত্তরকাশীর ধরালি গ্রামে যে বিধ্বংসী ঘটনাটি ঘটেছে, প্রাথমিকভাবে সেটিকে 'ক্লাউড বার্স্ট' বা মেঘভাঙা বৃষ্টি বলে মনে করা হলে...
08/08/2025

উত্তরকাশীর ধরালি গ্রামে যে বিধ্বংসী ঘটনাটি ঘটেছে, প্রাথমিকভাবে সেটিকে 'ক্লাউড বার্স্ট' বা মেঘভাঙা বৃষ্টি বলে মনে করা হলেও, আবহাওয়াবিদ এবং বিশেষজ্ঞদের মতে এর পেছনে অন্য কারণ থাকতে পারে।
#বাংলা
অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, এটি আসলে গ্লেসিয়ার লেক আউটবার্স্ট ফ্লাড (GLOF) বা হিমবাহের হ্রদ ফেটে যাওয়া অথবা কোনও হিমবাহের অংশ ভেঙে পড়ার কারণে সৃষ্ট একটি বিপর্যয়। এর কয়েকটি কারণ নিচে দেওয়া হলো:

✅✅বৃষ্টির পরিমাণের অভাব: আবহাওয়া দফতরের (IMD) রেকর্ড অনুযায়ী, ঘটনার সময় উত্তরকাশী ও তার আশেপাশের অঞ্চলে খুব বেশি বৃষ্টিপাত হয়নি, যা সাধারণত মেঘভাঙা বৃষ্টির ক্ষেত্রে হয় না। মেঘভাঙা বৃষ্টিকে সংজ্ঞায়িত করা হয় যখন এক ঘণ্টার মধ্যে ১০ সেন্টিমিটারের বেশি বৃষ্টি হয়। কিন্তু সেখানে তেমনটা হয়নি।

✅✅ হিমবাহের উপস্থিতি: স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে যে ওই এলাকার উপরে হিমবাহ এবং হিমবাহ থেকে তৈরি হওয়া কয়েকটি হ্রদ আছে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, প্রবল বৃষ্টি বা তাপমাত্রার পরিবর্তনের কারণে এই হ্রদের জল হঠাৎ করে ভেঙে নিচে নেমে আসে, যা তীব্র হড়পা বানের সৃষ্টি করে। এর ফলে কাদামাটি, পাথর এবং বরফ একসঙ্গে প্রবল গতিতে গ্রামের উপর আছড়ে পড়ে।

✅✅কেদারনাথের ঘটনার সঙ্গে মিল: এই ঘটনাটির সঙ্গে ২০১৩ সালের কেদারনাথের বিপর্যয়ের অনেক মিল রয়েছে, যেখানে মূলত হিমবাহের হ্রদ ফেটে যাওয়ার কারণেই বড় ধরনের বন্যা ও ভূমিধস হয়েছিল।
যদিও স্থানীয় কিছু সংবাদ মাধ্যম এবং সাধারণ মানুষের কাছে এটি 'ক্লাউড বার্স্ট' হিসেবেই পরিচিতি লাভ করেছে, তবে বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণ এবং বিশেষজ্ঞদের মতামত বলছে, এটি মেঘভাঙা বৃষ্টি নয়, বরং একটি হিমবাহ সংক্রান্ত প্রাকৃতিক বিপর্যয়।

পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস আসলে গাছপালা নয়, মহাসাগর।বন-জঙ্গলকে আমরা বেশিরভাগ সময় বলি "পৃথিবীর ফুসফুস"। কিন্তু বাস্তব...
07/08/2025

পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস আসলে গাছপালা নয়, মহাসাগর।

বন-জঙ্গলকে আমরা বেশিরভাগ সময় বলি "পৃথিবীর ফুসফুস"। কিন্তু বাস্তবে তারা মোট অক্সিজেনের মাত্র ২৮% উৎপাদন করে।

আসল নায়ক হলো ফাইটোপ্ল্যাংকটন—সমুদ্রের উপরিভাগে ভাসমান অতি ক্ষুদ্র জীব। এরা গাছের মতোই সূর্যালোক ব্যবহার করে সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরি করে। এই ক্ষুদ্র প্রাণীরাই পৃথিবীর মোট অক্সিজেনের অন্তত ৫০% উৎপাদন করে।

মজার ব্যাপার কী—আমরা যে অক্সিজেন শ্বাসের সাথে নিই তার বেশিরভাগই বায়ুমণ্ডলে জমা হয়েছে কোটি কোটি বছর ধরে। এই সঞ্চয়ে অবদান রেখেছে উভয়ে—জমিনের গাছপালা আর দরিয়ার প্রাণীকূল।

এরপর থেকে বুকভরে শ্বাস নেবার সময় মনে রাখবেন: শুধু গাছপালা নয়, পৃথিবীর বেশিরভাগ জায়গা জুড়ে থাকা নীল মহাসাগরই আসলে আমাদের প্রাণবায়ুর প্রধান উৎস।

Collected

👉👉সন্ধ্যার সময় সূর্যকে লাল দেখানোর প্রধান কারণ হলো আলোর বিচ্ছুরণ।সূর্য থেকে আসা সাদা আলো আসলে সাতটি রঙের মিশ্রণ—বেগুনি,...
06/08/2025

👉👉সন্ধ্যার সময় সূর্যকে লাল দেখানোর প্রধান কারণ হলো আলোর বিচ্ছুরণ।

সূর্য থেকে আসা সাদা আলো আসলে সাতটি রঙের মিশ্রণ—বেগুনি, নীল, আকাশী, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল। যখন সূর্যের আলো আমাদের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল ভেদ করে আসে, তখন বায়ুমণ্ডলে থাকা ধূলিকণা, জলীয় বাষ্প এবং অন্যান্য গ্যাসীয় কণার সাথে ধাক্কা খেয়ে এটি বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাকে রেলি স্কেটারিং (Rayleigh scattering) বলা হয়।

✅এই রেলী স্কেটারিং-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম হলো, কম তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো (যেমন, বেগুনি ও নীল) বেশি বিচ্ছুরিত হয়, আর বেশি তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো (যেমন, কমলা ও লাল) কম বিচ্ছুরিত হয়।

✅দিনের বেলায় যখন সূর্য আমাদের মাথার উপরে থাকে, তখন সূর্যের আলো কম পথ অতিক্রম করে আমাদের চোখে পৌঁছায়। এই সময় নীল আলোর বিচ্ছুরণ বেশি হলেও, সমস্ত রঙের আলো যথেষ্ট পরিমাণে আমাদের চোখে আসে এবং আকাশ নীল দেখায়।

✅কিন্তু সূর্যাস্তের সময়, সূর্য দিগন্তের কাছে চলে যায়। এই সময় সূর্যের আলোকে বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে অনেক লম্বা পথ অতিক্রম করে আমাদের চোখে আসতে হয়। এই লম্বা পথে নীল এবং বেগুনি রঙের বেশিরভাগ আলোই বিচ্ছুরিত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে, যে আলো আমাদের চোখে এসে পৌঁছায়, সেখানে লাল এবং কমলা রঙের মতো বেশি তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর পরিমাণই বেশি থাকে। এই কারণেই সূর্যাস্তের সময় সূর্যকে লাল বা কমলা দেখায়।

👉👉👉ময়ূরাক্ষী নদী ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী, যা তার গতিপথ এবং অববাহিকার জন্য পরিচিত। নিচে এই নদীটির উৎপত্তি ও এলাকা স...
05/08/2025

👉👉👉ময়ূরাক্ষী নদী ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী, যা তার গতিপথ এবং অববাহিকার জন্য পরিচিত। নিচে এই নদীটির উৎপত্তি ও এলাকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:👉👉🙂
#বাংলা #নদী
✅✅উৎপত্তি
ময়ূরাক্ষী নদীর উৎস হলো ঝাড়খণ্ড রাজ্যের দেওঘর জেলার কাছে অবস্থিত ত্রিকূট পাহাড়। এই নদীটি মূলত ছোটনাগপুর মালভূমি থেকে উৎপন্ন হয়ে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়েছে।

✅✅গতিপথ ও এলাকা
উৎপত্তিস্থল থেকে ময়ূরাক্ষী নদী ঝাড়খণ্ড এবং পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এর গতিপথের প্রধান অংশগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:
👉* ঝাড়খণ্ড: নদীটি ঝাড়খণ্ডের দেওঘর এবং দুমকা জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এখানেই দুমকা জেলার মশানজোড়-এ নদীর ওপর একটি বাঁধ তৈরি করা হয়েছে, যা কানাডা ড্যাম নামে পরিচিত।
👉 পশ্চিমবঙ্গ: ঝাড়খণ্ড পেরিয়ে নদীটি পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলায় প্রবেশ করে এবং এই জেলার প্রধান নদী হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। বীরভূমের সিউড়ির কাছে এই নদীর ওপর তিলপাড়া বাঁধ রয়েছে। এটি পরে মুর্শিদাবাদ জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ভাগীরথী নদীতে মিশেছে।

🟩🟩🟩🟩ময়ূরাক্ষী নদীর গতিপথ প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই নদীটি বীরভূম জেলার মানুষের জীবনযাত্রার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত এবং এর অববাহিকা অঞ্চলে কৃষি ও অর্থনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

© The Earth's Live

04/08/2025

আজকের দিনটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
শেষ ম্যাচটা ছিল কান্নার, আর আজকের টা আবার তার প্রতিশোধ।

The all things are going for the ultimate destination.....
03/08/2025

The all things are going for the ultimate destination.....

🤔🤔মেঘের আকার দেখে অনেক সময় মানুষ, প্রাণী বা বিভিন্ন জিনিসের ছবি কল্পনা করা যায়। এই মজার ঘটনাটিকে প্যারাইডোলিয়া (Parei...
30/07/2025

🤔🤔মেঘের আকার দেখে অনেক সময় মানুষ, প্রাণী বা বিভিন্ন জিনিসের ছবি কল্পনা করা যায়। এই মজার ঘটনাটিকে প্যারাইডোলিয়া (Pareidolia) বলা হয়।
#বাংলা
👉👉প্যারাইডোলিয়া কী?
প্যারাইডোলিয়া হলো এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক ঘটনা, যেখানে আমাদের মস্তিষ্ক এলোমেলো বা অস্পষ্ট কিছুর মধ্যে পরিচিত কোনো প্যাটার্ন বা ছবি খুঁজে পায়। যখন আমরা মেঘের দিকে তাকাই, আমাদের মস্তিষ্ক মেঘের ক্রমাগত পরিবর্তনশীল, অসংজ্ঞায়িত আকারগুলোকে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে এবং প্রায়শই সেগুলোর মধ্যে পরিচিত কোনো রূপ খুঁজে বের করে। এটি খুবই স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া এবং কোনো অলৌকিকতার সাথে এর সম্পর্ক নেই।

👉👉মেঘের আকৃতির ভিন্নতা কেন হয়?
মেঘের আকৃতি বিভিন্ন কারণের ওপর নির্ভর করে, যা এই ধরনের পরিচিত আকার ধারণ করতে সাহায্য করে:
✅✅তাপমাত্রা এবং ঘনত্ব: বাতাসের তাপমাত্রা ও ঘনত্বের পার্থক্য জলকণা ভর্তি বাতাসকে চারপাশের বাতাসের সাথে মিশে যেতে বাধা দেয়। ফলে মেঘের স্বতন্ত্র ও স্পষ্ট আকৃতি তৈরি হয় এবং সেগুলোর কিনারা কিছুটা তীক্ষ্ণ দেখায়।

✅✅বাতাসের প্রবাহ: বাতাসের গতি এবং দিক মেঘের আকৃতিকে ক্রমাগত পরিবর্তন করে। উর্ধ্বমুখী বা অনুভূমিক বাতাসের প্রবাহ মেঘকে টেনে বিভিন্ন ধরনের গঠনে রূপান্তরিত করে। উচ্চতার সাথে বাতাসের প্রবাহের দিক ও গতি ভিন্ন হওয়ায় মেঘের আকারও বিচিত্র হয়।

✅✅জলকণা বা বরফ কণার ধরণ: মেঘ জলকণা বা বরফের কণা দিয়ে গঠিত হয়। মেঘের উচ্চতা অনুযায়ী এর উপাদান ভিন্ন হতে পারে। যেমন, কম উচ্চতার মেঘে প্রধানত জলকণা থাকে, যা মেঘকে তুলোর মতো বা ঘন দেখায়। অন্যদিকে, উচ্চতার মেঘে বরফ কণা থাকে, যা মেঘকে পাতলা, পালকের মতো বা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা আকৃতি দেয়। এই ভিন্নতাগুলো মেঘের বিভিন্ন ধরনের আকৃতি তৈরিতে ভূমিকা রাখে।

✅✅ আলো: সূর্যের আলোর প্রতিফলনের উপরও মেঘের আকৃতি এবং রঙ নির্ভর করে। আলোর সঠিক কোণ ও মেঘের ঘনত্ব অনেক সময় একটি নির্দিষ্ট আকৃতিকে আরও স্পষ্ট করে তোলে।

👉👉কীভাবে আমরা আকৃতিগুলো দেখি?
আমাদের মস্তিষ্ক খুব দ্রুত পরিচিত মুখ বা আকৃতি চিনতে পারে। এটি আমাদের বিবর্তনের একটি অংশ, যা প্রাচীনকালে দ্রুত বিপদ চিনতে সাহায্য করত। যেমন, ঝোপঝাড়ের আড়ালে কোনো শিকারী প্রাণী আছে কিনা তা দ্রুত শনাক্ত করতে পারার ক্ষমতা টিকে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মেঘের ক্ষেত্রেও একই প্রক্রিয়া কাজ করে। আমরা যখন আকাশে তাকিয়ে থাকি, আমাদের মস্তিষ্ক তাৎক্ষণিকভাবে মেঘের অগোছালো আকারগুলোর মধ্যে থেকে পরিচিত কিছু খুঁজে বের করার চেষ্টা করে।
সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, আপনি যে আকৃতিটি দেখছেন, অন্য কেউ হয়তো সেটি ভিন্নভাবে দেখতে পারে। এটি সম্পূর্ণই ব্যক্তিগত দেখার দৃষ্টিভঙ্গি এবং মস্তিষ্কের ব্যাখ্যার উপর নির্ভর করে। মেঘের এই বিচিত্র রূপগুলো আমাদের কল্পনাশক্তিকে উস্কে দেয় এবং আকাশকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।

© The Earth's Live

✅✅✅বর্ষার আকাশ পরিষ্কার হওয়ার বেশ কিছু কারণ আছে। প্রধান কারণগুলো নিচে আলোচনা করা হলো:   #বাংলা    👉👉বৃষ্টির মাধ্যমে ধুল...
28/07/2025

✅✅✅বর্ষার আকাশ পরিষ্কার হওয়ার বেশ কিছু কারণ আছে। প্রধান কারণগুলো নিচে আলোচনা করা হলো:
#বাংলা
👉👉বৃষ্টির মাধ্যমে ধুলো ও দূষণ কণা অপসারণ: বৃষ্টির ফোঁটা বায়ুমণ্ডলে ভেসে থাকা ধুলো, পরাগরেণু, ধোঁয়া, এবং অন্যান্য দূষণ কণাগুলোকে ধুয়ে মাটির নিচে নিয়ে আসে। এর ফলে বাতাস অনেক বেশি পরিষ্কার হয়ে যায় এবং আকাশ নীল ও ঝকঝকে দেখায়।

👉👉কম আপেক্ষিক আর্দ্রতা: বৃষ্টিপাত শেষ হওয়ার পর, বায়ুমণ্ডলে আপেক্ষিক আর্দ্রতা কমে যায়। উচ্চ আর্দ্রতা বায়ুতে কুয়াশা বা ঘোলাটে ভাব সৃষ্টি করতে পারে। আর্দ্রতা কমে গেলে বাতাস স্বচ্ছ হয়।

👉👉বায়ুপ্রবাহ: বর্ষাকালে প্রায়শই শক্তিশালী বায়ুপ্রবাহ দেখা যায়। এই বায়ুপ্রবাহ দূষিত বাতাসকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যায়, যা আকাশ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

👉👉 তাপমাত্রার হ্রাস: বর্ষায় তাপমাত্রা কিছুটা কমে আসে, যা বায়ুর স্থিতিশীলতা বাড়ায় এবং দূষণ কণাগুলিকে নিচে নামতে সাহায্য করে।

👉👉মেঘের অবস্থান: বর্ষার সময় ঘন কালো মেঘ থাকলেও, বৃষ্টি শেষ হওয়ার পর মেঘ কেটে গেলে আকাশ অত্যন্ত পরিষ্কার দেখায়। বিশেষ করে দিনের বেলায় সূর্যালোক সরাসরি পৃথিবীতে পৌঁছানোর সুযোগ পায়, যা আকাশকে উজ্জ্বল করে তোলে।

🟩🟩🟩এই কারণগুলোর সম্মিলিত প্রভাবে বর্ষার সময় আকাশ তুলনামূলকভাবে বেশি পরিষ্কার এবং নীল দেখায়।
© The Earth's Live

শামুক সম্পর্কে ১০টি তথ্য👉👉👉​   #বাংলা   ​১. ধীর গতিসম্পন্ন প্রাণী: শামুক পৃথিবীর অন্যতম ধীর গতিসম্পন্ন প্রাণী। এদের গড় গ...
26/07/2025

শামুক সম্পর্কে ১০টি তথ্য👉👉👉

#বাংলা

​১. ধীর গতিসম্পন্ন প্রাণী: শামুক পৃথিবীর অন্যতম ধীর গতিসম্পন্ন প্রাণী। এদের গড় গতি প্রতি সেকেন্ডে ১.৩ সেন্টিমিটার।
​২. খোলকের ব্যবহার: শামুকের একটি শক্ত প্যাঁচানো খোলক থাকে, যা তাদের নরম শরীরকে শিকারী এবং শুষ্ক পরিবেশ থেকে রক্ষা করে। এটি শামুকের দেহের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
​৩. পায়ের সাহায্যে চলাচল: শামুক তার পেশীবহুল পায়ের সাহায্যে চলাচল করে, যা একটি তৈলাক্ত শ্লেষ্মা নিঃসরণ করে। এই শ্লেষ্মা তাদের চলাচলে সাহায্য করে এবং ধারালো বা রুক্ষ পৃষ্ঠে আঘাত পাওয়া থেকে বাঁচায়।
​৪. উভলিঙ্গ প্রাণী: বেশিরভাগ শামুক উভলিঙ্গ হয়, অর্থাৎ একটি শামুকের দেহেই পুরুষ ও স্ত্রী উভয় প্রজনন অঙ্গ থাকে। তবে প্রজননের জন্য সাধারণত দুটি শামুকের প্রয়োজন হয়।
​৫. বিভিন্ন প্রকারের খাদ্য: শামুক বিভিন্ন ধরনের খাবার খায়। বেশিরভাগ শামুক উদ্ভিদভোজী, অর্থাৎ গাছপালা, শ্যাওলা, ছত্রাক ইত্যাদি খায়। কিছু শামুক আবার মাংসাশীও হতে পারে, যারা ছোট পোকামাকড় বা অন্য শামুক খায়।
​৬. চোখের অবস্থান: শামুকের চোখের ডাঁটা বা টেন্টাকল থাকে, যার আগায় চোখগুলো অবস্থিত। এই চোখগুলো আলোর তীব্রতা অনুভব করতে পারে।
​৭. দীর্ঘ ঘুম: প্রতিকূল পরিস্থিতিতে (যেমন, প্রচণ্ড ঠান্ডা বা গরম) শামুক খোলকের ভেতরে ঢুকে দীর্ঘ সময় ঘুমিয়ে কাটাতে পারে। একে গ্রীষ্মনিদ্রা (estivation) বা শীতনিদ্রা (hibernation) বলা হয়।
​৮. আর্দ্রতা পছন্দ: শামুক আর্দ্র বা ভেজা পরিবেশ পছন্দ করে। শুষ্ক পরিবেশে তারা সহজে টিকে থাকতে পারে না।
​৯. প্রজাতিগত বৈচিত্র্য: পৃথিবীতে শামুকের হাজার হাজার প্রজাতি রয়েছে, যারা স্থল, স্বাদু পানি এবং সমুদ্রে বসবাস করে।
​১০. পরিবেশে ভূমিকা: শামুক পরিবেশের খাদ্য শৃঙ্খলে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা একদিকে বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ খেয়ে পরিবেশ পরিষ্কার রাখে, অন্যদিকে বিভিন্ন প্রাণীর (যেমন – পাখি, ব্যাঙ, সাপ) খাদ্য হিসেবেও কাজ করে।

Address

MSD
Murshidabad

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Earth's Live posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share