B Roy's Dairy

B Roy's Dairy Welcome to B Roy's Dairy.

25/09/2025

#খেজুর

খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও শক্তি।এটা রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।খালি পেটে খেলে শরীরে দ্রুত শক্তি যোগায়।

তবে ডায়াবেটিস রোগীদের খুব বেশি খাওয়া উচিত নয়।সকালে বা বিকেলে খেজুর খাওয়াই সবচেয়ে উপকারী। খেজুর হজমশক্তি বাড়ায় এবং দুর্বলতা কমায়।

#স্বাস্থ্যউপকারিতা #স্বাস্থ্যপরামর্শ #স্বাস্থ্যটিপস #স্বাস্থ্যকথা
#স্বাস্থ্য #খেজুর #রক্তশূন্যতা #হজমশক্তি #শক্তিরউৎস

 #দারুচিনির_উপকারিতা ১. দারুচিনি হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দারুচিনি ট্রাইগ্লিসারাইড এবং মোট কো...
21/09/2025

#দারুচিনির_উপকারিতা

১. দারুচিনি হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দারুচিনি ট্রাইগ্লিসারাইড এবং মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে। আর এ দুটিই হৃদ্‌রোগের ঝুঁকির কারণ। এ ছাড়া আপনি যদি টানা ৪ সপ্তাহ দারুচিনি নিয়মিত খান, তাহলে রক্তচাপ কমে যাবে।

২. দারুচিনি ক্যানসারের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষামূলক প্রভাব ফেলতে পারে। মূলত দারুচিনির নির্যাস ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এটি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি হ্রাস করে এবং টিউমারে রক্তনালী তৈরি করে।

৩. দারুচিনি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার শরীরকে ফ্রি র‌্যাডিকেল দ্বারা সৃষ্ট অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। তাই দারুচিনি স্বাস্থ্যের জন্য অনকে উপকারী।

৪. দারুচিনিতে অবিশ্বাস্যভাবে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। এই মসলা এবং এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলোর শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আর এ কারণে এটি আপনার শরীরকে সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করতে এবং টিস্যুর ক্ষতি মেরামত করতে সহায়তা করতে অনেক কার্যকরী।

৫. দারুচিনি রক্তে শর্করা হ্রাসকারী বৈশিষ্ট্যের জন্য সুপরিচিত। দারুচিনির অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব রয়েছে এবং এটি রক্তে শর্করার মাত্রা ১০ থেকে ২৯৮ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। আর এর উপকার পেতে আপনি চায়ের সঙ্গেও দারুচিনি খেতে পারেন।

৬. মস্তিষ্কের কোষগুলোর গঠন বা কার্যকারিতার প্রগতিশীল ক্ষতি থেকে নিউরোডিজেনারেটিভ রোগ হয়ে থাকে। আর এ ধরনের রোগে উপকারী হিসেবে কাজ করতে পারে দারুচিনি। পারকিনসন্স রোগে আক্রান্ত ইঁদুরের ওপর করা একটি গবেষণায় দেখা যায়, দারুচিনি নিউরন রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং নিউরোট্রান্সমিটারের মাত্রা স্বাভাবিক করে।

৭. দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ কমাতে পারে দারুচিনি।

৮. এতে সিনামালডিহাইড নামক একটি উপাদান আছে যা ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

৯. ঠান্ডা-কাশি উপশম করতে সাহায্য করে এই মসলা।

১০. ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে দারুচিনি। এটি রক্তের প্রবাহে প্রবেশ করে এমন গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

১১. নিয়মিত দারুচিনি খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে বলে দাবি করছে কিছু গবেষণা।

১২ .দারুচিনিতে প্রোবায়োটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই দারুচিনি নিয়মিত খেলে অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য বজায় থাকে। ফলে হজমের সমস্যা দূর হয়।

#স্বাস্থ্যকথা #স্বাস্থ্যপরামর্শ
#স্বাস্থ্যউপকারিতা #স্বাস্থ্যটিপস

18/09/2025

একটি মেয়ের টাকা না থাকলে পুরো পৃথিবীর লোক তাকে সস্তার পণ্য করে কেনা বেচা করতে চায়। আর একটি ছেলের টাকা না থাকলে তার প্রতি সবাই দয়াশীল , সহানুভূতিশীল।

একটি ছেলের টাকা থাকলে পুরো পৃথিবী তার কেনা হয়ে থাকে , তাকে খুব পরিশ্রমী বলা হয়।একটি মেয়ের কাছে অনেক টাকা থাকলে তাকে খুব সহজেই অসৎ উপায়ে অর্জন করেছে বলে দাগিয়ে দেওয়া হয়।

_Barnali Roy



আগামীকাল ১৭ ই সেপ্টেম্বর বুধবার পবিত্র ইন্দিরা একাদশী ব্রত উপবাস। পারনের সময় পরের দিন সকাল ৭: ১০ থেকে ৯:৩০ মিনিটের মধ্য...
16/09/2025

আগামীকাল ১৭ ই সেপ্টেম্বর বুধবার পবিত্র ইন্দিরা একাদশী ব্রত উপবাস। পারনের সময় পরের দিন সকাল ৭: ১০ থেকে ৯:৩০ মিনিটের মধ্যে।
হরেকৃষ্ণ 🙏

16/09/2025

“ইউরিক অ্যাসিড – নিঃশব্দে শরীরে জমে ওঠা এক শত্রু!

সমস্যাকে ছোট করে দেখবেন না, আজ জানুন কারণ, ক্ষতি, প্রতিকার আর সঠিক খাদ্যাভ্যাস। সুস্থ জীবন আপনার হাতে।”

#ইউরিকঅ্যাসিড বেড়ে গেলে কি হয়?

ইউরিক অ্যাসিড হলো আমাদের শরীরে পিউরিন নামক এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ভাঙার ফলে তৈরি হওয়া প্রাকৃতিক বর্জ্য পদার্থ। সাধারণত কিডনি ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বের করে দেয়। কিন্তু শরীরে এর মাত্রা বেড়ে গেলে (Hyperuricemia) নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

#গাউট (Gout):
ইউরিক অ্যাসিড বেশি হলে জয়েন্ট বা গাঁটে স্ফটিক আকারে জমে গিয়ে তীব্র ব্যথা, ফোলা ও লালচে হয়ে যায়। বিশেষত পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে এ সমস্যা বেশি হয়।

#কিডনির_ক্ষতি:
অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথর (Kidney Stone) তৈরি করতে পারে। এতে প্রস্রাবে জ্বালা, ব্যথা, রক্ত আসা এমনকি কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

শরীরের ক্লান্তি ও ব্যথা: শরীর সবসময় ভারী লাগে, মাংসপেশি ও হাড়ে অস্বস্তি ও ব্যথা হয়।

#উচ্চরক্তচাপ ও #হৃদরোগের ঝুঁকি: গবেষণায় দেখা গেছে, ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে উচ্চ রক্তচাপ ও কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বাড়ে।

#মেটাবলিক_সিনড্রোম:
ইউরিক অ্যাসিডের উচ্চ মাত্রা ডায়াবেটিস, স্থূলতা, কোলেস্টেরল সমস্যা ইত্যাদির সাথে সম্পর্কিত।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার কারণ

অতিরিক্ত লাল মাংস, কলিজা, মাছের ডিম, সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি, সি-ফুড জাতীয় খাবার খাওয়া।

বেশি ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড খাওয়ার অভ্যাস।

অ্যালকোহল ও চিনি মেশানো পানীয় (Soft Drinks, Energy Drinks)।

স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজন।

কিডনির দুর্বলতা বা কম কার্যকারিতা।

বংশগত কারণ।

দীর্ঘমেয়াদে কিছু ওষুধ যেমন ডায়ুরেটিক (মূত্রবর্ধক) ওষুধ।

ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধি কিভাবে রোধ করা যায়?

খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করুন:

1. পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার (লাল মাংস, কলিজা, সি-ফুড) কম খান।

বেশি করে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার খান।

পরিশোধিত চিনি ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন।

2. প্রচুর জল পান করুন:

প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি খান।

জল কিডনিকে ইউরিক অ্যাসিড বের করতে সহায়তা করে।

3. ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন:

স্থূলতা ইউরিক অ্যাসিডের ঝুঁকি অনেক বাড়ায়।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

4. অ্যালকোহল ও মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে চলুন:

বিয়ার, ওয়াইন ও সোডা জাতীয় পানীয় ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায়।

5. সঠিক ওষুধ সেবন করুন:

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না।

প্রয়োজনে ডাক্তার ইউরিক অ্যাসিড কমানোর ওষুধ দিতে পারেন।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কী খেলে উপকার হয়?

✅ ফলমূল: আপেল, চেরি, স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, কলা, আঙুর।
✅ সবজি: শসা, লাউ, করলা, ঢেঁড়স, মুলা, গাজর, ফুলকপি, ব্রকলি।
✅ ডাল ও শস্য: অল্প পরিমাণে মসুর ডাল, ওটস, ব্রাউন রাইস।
✅ দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার: লো-ফ্যাট দুধ, দই।
✅ বাদাম ও বীজ: আমন্ড, আখরোট, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড।
✅ জল ও শরবত: লেবুর জল, নারকেল জল।

যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন

❌ লাল মাংস।
❌ কলিজা, মগজ জাতীয় খাবার।
❌ সি-ফুড (সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি, চিংড়ি, মাছের ডিম)।
❌ অতিরিক্ত ডাল ও মটরশুঁটি।
❌ অ্যালকোহল।
❌ চিনি মেশানো পানীয়।

জীবনধারায় করণীয়
∆ নিয়মিত হাঁটাহাঁটি ও হালকা ব্যায়াম করুন।
∆ রাত জাগা এড়িয়ে চলুন।
∆ স্ট্রেস কমান।
∆ সঠিক রুটিনে খাবার খান।
∆ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া অবহেলার বিষয় নয়। এটি গাউট, কিডনি স্টোনসহ নানা জটিল রোগের ঝুঁকি তৈরি করে। তাই খাবারে নিয়ন্ত্রণ, পর্যাপ্ত পানি, নিয়মিত ব্যায়াম এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

#স্বাস্থ্যপরামর্শ #স্বাস্থ্যটিপস #স্বাস্থ্যকথা

15/09/2025

#তেলাকুচি পাতা সাধারণত শাক হিসাবে পরিচিত হলেও এটি আসলে ঔষধি গুণসম্পন্ন একটি পাতা । এটি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় । তবে , তেলাকুচি পাতা খেলে কিছু উপকারিতা রয়েছে তেমন ও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

উপকারিতা:

হজম সহায়ক: তেলাকুচি পাতা হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য কমানো: তেলাকুচি পাতা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক হতে পারে।

শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ: এটি শরীরের তাপ কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।

মুখের ব্যথা: মুখের ব্যথা বা গলা ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

সতর্কতা:

∆ অতিরিক্ত খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে , যেমন ডায়রিয়া বা পেট ফাঁপা।

∆ যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে, তারা খুব সাবধানে এটি খাওয়া উচিত।

∆ গর্ভবতী মহিলারা ও স্তন্যদানকারী মায়েরা তেলাকুচি পাতা খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

#স্বাস্থ্যপরামর্শ #স্বাস্থ্যটিপস #স্বাস্থ্যকথা

13/09/2025

১০০ বছর পর্যন্ত নিরোগ থাকতে এই ৫টি লাইফস্টাইল টিপস মানুন :

∆ খাবার শেষে ১০–১৫ মিনিট হাঁটুন , হজম হবে এবং ফ্যাট জমা কমবে।

∆ ঘুমানোর ১–২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খান ,হজম হবে এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

∆ বার্গার, চিপস বাদ দিয়ে আপেল, গাজর, শসা ও স্বাস্থ্যকর খাবার খান।

∆ অতিরিক্ত খেলেও ওজন বাড়ে, তাই নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খান।

∆ অতিরিক্ত ওজন হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক,ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়।

∆ বাড়তি ওজন শুধু সৌন্দর্য নষ্ট নয়, বরং হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও স্ট্রোকের কারণ।

আজ থেকেই স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা শুরু করুন – সুস্থ থাকা আপনার হাতে।

#স্বাস্থ্যকথা #স্বাস্থ্যপরামর্শ #স্বাস্থ্যটিপস

12/09/2025

#ফলিকএসিড

ফলিক এসিড কি??
ফলিক এসিড মানব দেহের জন্য একটি প্রয়োজনীয় উপাদান, যা ভিটামিন বি9 এর অন্তর্ভুক্ত। প্রাকৃতিকভাবে ডিমের কুসুম, দুধ,পালংশাক,ব্রোকলি,এসপারাগাস,শিমের বিচি,সূর্যমুখীর বিচি,সামুদ্রিক মাছ,কলিজা, ঢেঁড়স ইত্যাদির মধ্যে ফলিক এসিড পাওয়া যায়। প্রতিদিন একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ এবং মহিলার দৈনিক ফলিক এসিড গ্রহণের পরিমাণ ৪০০ মাইক্রোগ্রাম। একজন গর্ভবতী এবং বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন নারীর প্রতিদিন প্রয়োজন ৬০০ ও ৫০০ মাইক্রোগ্রাম। যারা নিয়মিত এলকোহল গ্রহণ করে থাকেন তাদেরও দৈনিক ৬০০ মাইক্রোগ্রাম হারে এই ভিটামিন গ্রহণ করা উচিত। শরীরে এর পরিমাণ কমে গেলে ওষুধ হিসেবেও ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়া হয়।

ফলিক এসিড এর উপকারিতা-

ফলিক এসিডের পরিমাণ কমে গেলে-
•সন্তান ধারণে জটিলতা
•বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম হওয়া
•গর্ভপাত
•অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন
•দুর্বলতা
•চেহারা ফ্যাঁকাসে হয়ে যাওয়া
•চুল পড়া
•মনোযোগের অভাব
•শ্বাসকষ্ট
•রক্ত স্বল্পতা
সহ নানারকম জটিল রোগ হতে পারে।

এছাড়াও ফলিক এসিড-
★ রক্ত উৎপাদনে সহায়তা করে, হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখে
★ গর্ভের সন্তানের শারীরিক বিকাশ ঘটায়। মেরুদণ্ড ও মস্তিষ্ক গঠনের ত্রুটির সম্ভাবনা হ্রাস করে।
★ মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরী, এটি এণ্টি ডিপ্রেশন হিসেবে কাজ করে
★ হার্টের জন্য উপকারী। হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায়।
★ শরীরের এর মাত্রা সঠিক থাকলে ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ হয়।
★ কোষ বিভাজনের সহায়তা করে শরীরের বৃদ্ধি ঘাটায়।
★ এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং হজম শক্তি বর্ধক।

ফলিড এসিড আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান কিন্তু মাত্রা অতিরিক্ত গ্রহণ করা অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই সঠিক নিয়ম মেনে গ্রহণ করলে অনেক শারীরিক সমস্যার সমাধান সম্ভব।

( সংগৃহীত )

#স্বাস্থ্যপরামর্শ #স্বাস্থ্যটিপস #স্বাস্থ্যকথা

05/09/2025

করম পূজা কি ?

24/08/2025

#কাজুবাদামের_উপকারিতা

১.ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে কাজুবাদাম।

২.প্রাকৃতিক উপাদান টি থাকায়। জিংক ভাইরাসের আক্রমণের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে কাজুবাদাম।

৩.কাজুবাদাম হার্টের রোগ থেকে বাঁচাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

৪.এতে রয়েছে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম যা ব্লাড প্রেসার কে নিয়ন্ত্রণ রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

৫.নিয়মিত কাজুবাদাম খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

৬.ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণ রাখতে অনেক সাহায্য করে কাজ বাদাম।

৭.চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে কাজুবাদাম।

Address

North 24 Parganas

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when B Roy's Dairy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share