Sara Creation

Sara Creation Everything is possible.
(2)

""প্রথম প্রথম ট্রোল্ড হওয়ার পর খুব খারাপ লাগতো, পরে বুঝলাম যে সফল মানুষ তাঁকে নিয়েই বেশি আলোচনা করে।" -               ...
20/07/2025

""প্রথম প্রথম ট্রোল্ড হওয়ার পর খুব খারাপ লাগতো, পরে বুঝলাম যে সফল মানুষ তাঁকে নিয়েই বেশি আলোচনা করে।" -

অভিনেতা দেব

মেয়েমানুষ যতই মুখ্যু হোক তাকে ঠকানো বড় শক্ত, সে সব জেনে বুঝেও চুপ করে থাকে, পাছে তার পাখির বাসাটুকু ভেঙে যায় !"         ...
20/07/2025

মেয়েমানুষ যতই মুখ্যু হোক তাকে ঠকানো বড় শক্ত, সে সব জেনে বুঝেও চুপ করে থাকে, পাছে তার পাখির বাসাটুকু ভেঙে যায় !"
- আশাপূর্ণা দেবী।
আশাপূর্ণা দেবী। মেয়ের আশা পূর্ণ করায় নাম হল আশাপূর্ণা। কিন্তু অমন সুন্দর নামের পেছনের গল্পটা কিন্তু সুন্দর নয়।
অবহেলা নিয়ে জন্ম। আর মেয়ে সন্তান জন্মাক পরিবারের কেউ সেটা চায়নি। অনেকগুলো কন্যা সন্তান জন্মানোর পর ঘরে আবারো কন্যা সন্তান আসায় ঠাকুমা বলেছিলেন, ‘মেয়ের সাধ পূর্ণ হয়েছে, আর মেয়ে নয়!’ তাই থেকে অমন নাম। জন্মের পরেই অবহেলা, তৎকালীন সময়ে সমাজে নারীদের অবস্থান, তাদের পদে পদে হেনস্থা হতে দেখেছেন নিজের চোখে। চৌদ্দ বছর বয়সে রক্ষণশীল পরিবারে বিয়ে হয়ে যায়, তবুও কী তার লেখালেখি আটকানো গেছে? বাংলা সাহিত্যের নতুন মুকুল হয়ে ফুটেছিলেন তিনি, লেখক হিসেবে নিজের পরিচয় দিয়েছেন ‘প্রথম প্রতিশ্রুতি’, ‘সুবর্ণলতা’, ‘বকুলকথা’ দিয়ে।
কিশোরী আশাপূর্ণা একবার রবীন্দ্রনাথকে হঠাৎ চিঠি লিখে ফেলেন। কবি সেই চিঠি পড়ে বুঝেছিলেন, আগামীদিনে বাংলা সাহিত্যে এক সন্ধ্যাতারা ফুটতে চলেছে। মুগ্ধ হয়ে চিঠির জবাবে কবি বলেছিলেন, ‘আশাপূর্ণা, তুমি সম্পূর্ণা।
আশাপূর্ণা দেবীর ৩০-তম প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

আশাপূর্ণা দেবী
(৮ই জানুয়ারী,১৯০৯ - ১৩ই জুলাই,১৯৯৫)
--------------------------------------------
আশাপূর্ণা দেবী ছোটতে খুব ডাকাবুকো ছিলেন। ঘুড়ি যেমন ওড়াতেন, তেমনই বাধ্য মেয়েও ছিলেন। জন্ম উত্তর কলকাতায়, পটলডাঙায় তাঁর মামাবাড়িতে। আদি নিবাস ছিল হুগলীর বেগমপুর। সেখান থেকে পরে উওর কলকাতার বৃন্দাবন বসু লেনে গুপ্ত পরিবারে বসবাস শুরু করেন। পিতা হরেন্দ্রনাথ গুপ্ত ছিলেন কলকাতার এক বিখ্যাত চিত্রশিল্পী এবং মাতা সরলামুখী দেবী ছিলেন অত্যন্ত বিদূষী মহিলা, সাহিত্যপাঠে তীব্র আকর্ষণ বই-অন্ত তার প্রাণ। বাড়ির কত্রী ছিলেন নিস্তারিনী দেবী অর্থাৎ আশাপূর্ণার ঠাকুমা। উনার কঠোর নির্দেশেই গুপ্ত পরিবারের মেয়েদের বিদ্যালয় নির্ভর শিক্ষার পথ বন্ধ হয়ে যায়। তাই সাড়ে পাঁচ বছর বয়সেও আশাপূর্ণা দেবীকে কোনো বিদ্যালয়ের দরজা চেনানো হয়নি। শরিকি বাড়ি থেকে হরেন্দ্রনাথ যখন তাঁর পরিবার নিয়ে আপার সার্কুলার রোডে উঠে এলেন, আশাপূর্ণার বয়স তখন সাড়ে পাঁচ বছর।
১৯২৪ সালের আগস্ট মাসে মাত্র ১৫ বছর ৮ মাস বয়সে তিনি কৃষ্ণনগর নিবাসী কালিদাস গুপ্তের সহিত বিবাহ হয়। বিয়ের পরের দিন শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার সময় আশাপূর্ণা দেবী তাঁর প্রিয় বইয়ের একটি বড় বাক্স সঙ্গে নিলে আপত্তি করলেন শ্বশুর মহাশয়। সেই আপত্তি অবশ্য ধোপে টিকল না, ত্রাতা হয়ে নববধূর এগিয়ে এলেন স্বামী কালিদাস গুপ্ত, নতুন বউয়ের সঙ্গে বইয়ের বাক্স চলল তাঁর শ্বশুরগৃহে।
১৯২৬ – ১৯২৯ সালের মধ্যে একমাত্র কন্যা পুষ্পরেণু ও দুই পুত্র সন্তান প্রশান্ত ও সুশান্তের জন্ম দেন। এইভাবে তাঁর লেখিকা জীবনের সঙ্গে পরিবার জীবন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। এতোসবের মধ্যে দিয়েও তিনি পরিবারের প্রতি কর্তব্যটুকু সামলে রেখেছেন। দীর্ঘ চুয়ান্ন বছর সুখী দাম্পত্যের অসাধারণ ছবি, স্বামী-স্ত্রী'র পাশাপাশি পথচলা। একজন সুগৃহিণীর পক্ষ্যে সুলেখিকা হওয়া যে অসম্ভব নয় , তিনি তা প্রমাণ করে ছেড়েছেন।
আশাপূর্ণা দেবীর সাহিত্যচর্চার সূত্রপাত ঘটে ১৯২২ খ্রীস্টাব্দ থেকে। মাত্র সাড়ে তেরো কিংবা চদ্দো বছর বয়সে তিনি ‘শিশুসাথী‘ পত্রিকায় গোপনে ”বাইরের ডাক” নামে একটি কবিতা পাঠান, তা প্রকাশিত হবার পরই লেখিকা প্রতিভার বিচ্ছুরণ হয়। প্রথম গল্প লেখেন ”পাশাপাশি”। এরপর থেকে আর তিনি পিছন ফিরে তাকানোর সময় সময় পাননি।
বাড়ির বাইরে বেরিয়ে ইস্কুলের ভেতর যাওয়া দূরে থাক, চৌকাঠেও পা রাখতে পারেননি। কিন্তু পরে তিনিই আবার তিন হাজার ছোট গল্প, আড়াইশো উপন্যাস, ষাটেরও বেশি ছোটদের কাহিনি, অসংখ্য প্রবন্ধ লিখে ফেলেছিলেন। বিশ্বভারতীর শ্রেষ্ঠ সম্মান ‘দেশিকোত্তম’ থেকে অজস্র সম্মানিক ডক্টরেট আর সোনার মেডেল পেয়েছিলেন। এমনকী সর্বভারতীয় স্বীকৃতি ‘জ্ঞানপীঠ’ও হাতে তুলেছিলেন। এমন মানুষই বোধ হয়, নিজেকে অনায়াসে আখ্যা দিতে পারেন – ‘‘আমি মা সরস্বতীর স্টেনোগ্রাফার।’’
তেরো – চোদ্দ বছর বয়স থেকে লেখালেখি করলেও তাঁর আটত্রিশ বছর বয়সে তিনি এক পুরস্কার বিতরনী সভায় যোগ দিয়ে সেখান থেকেই গৃহ ছেড়ে বাইরের জগতে আসেন। এরপর বিভিন্ন সাহিত্যিকদের অর্থাৎ তারাশঙ্কর, সুনীতিকুমার, বিভূতিভূষণ প্রমূখের সহিত পরিচিত হোন।
আশাপূর্ণা দেবী চলে যাওয়ার দু’তিন মাস আগেও লিখেছিলেন। হঠাৎ করেই শরীরটা ভেঙে পড়েছিল। বোঝা যেত, লিখতে কষ্ট হচ্ছে। তবু লিখতেন। কোলের উপর প্যাড নিয়ে লেখার চেষ্টা করতেন। লাইনগুলো ছেড়ে ছেড়ে যেত। অক্ষর কেঁপে যেত। একটা গল্প ওইভাবেই শেষ করেছিলেন। শেষের দিকে শুয়েই থাকতেন।
১৯৯৫ সালের যে দিন চলে গিয়েছিলেন, সেটা ছিল ১৩ই জুলাই। গহন রাতে ঘুমের মধ্যেই কখন যে সব শেষ হয়ে গিয়েছিল তা কেউ বুঝতে পারেননি।
মেয়ে মানেই ধোয়া তুলসী পাতা নয়। মেয়েরাই কিভাবে মেয়েদের কষ্টের কারণ হয়, তাঁর শক্তিশালী স্পষ্ট লেখাই বুঝিয়ে দেয়। আধুনিকা, নারীবাদী, নারী স্বাধীনতা এসবের কথা বললে যাঁর কথা মনে পড়ে, আজ তাঁর প্রয়াণদিবস।
আশাপূর্ণা দেবীর প্রয়াণ দিবসে তাঁকে অন্তরের শ্রদ্ধা..
"আপনারে দীপ করি জ্বালো,
আপনার যাত্রাপথে --
আপনিই দিতে হবে আলো।"
** স্ফুলিঙ্গ **
# রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
================
আশাপূর্ণা দেবীর বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে সংগৃহীত কথামালা দেওয়া হল পাঠকের জন্য।
১। চোখকে যদি মনের দর্পন বলা হয়, তো চিঠিকে বলা যেতে পারে মনের ফটোগ্রাফ।
২। যাকে সামনে সমীহ করতে বাধ্য হতে হয়, তাকে আড়ালে নিন্দে করতে না পেলে বাঁচবে কেমন করে মানুষ?
৩। এতো আলো পৃথিবীতে, তবু পৃথিবীর মানুষগুলো এতো অন্ধকারে কেন?
৪। সুখের বদলে সম্মান বিকাইয়া দেওয়া যায় না। সুখ বিদায় হোক — সম্মান থাক জীবনে।
৫। মলাটের চেহারা কতোটা চিত্তাকর্ষক করতে পারলে বই কতোখানি চিত্তাকর্ষক হতে পারে, সেই চিন্তায় মাথা ঘামাচ্ছি আমরা। অবশ্য সারা পৃথিবী জুড়ে তো এখন মলাটেরই যুগ চলছে।
৬। উঁচুতে উঠতে হলে কত নীচুতে নামতে হয়। কিন্তু সেটা সত্যি উঁচু নয় বলেই তো। অথচ এই পৃথিবী ওইটাকেই সত্যি উঁচু ভেবে অবিরত নীচে নেমে চলেছে।
৭। নারী ছলনাময়ী, নারী জন্ম অভিনেত্রী। কিন্তু সে কি শুধু পুরুষজাতিকে মুগ্ধ করবার জন্যে? বিভ্রান্ত করবার জন্যে? বাঁচবার জন্যে নয়? আশ্রয় দেবার জন্যে নয়?
৮। মেয়েমানুষ যতক্ষণ না নিজের স্বার্থ কেন্দ্রে এসে দাঁড়ায়, ততক্ষণ তাকে কে চিনতে পারে।
৯। সংসার মানুষকে চেপে পিষে ফেলে, বিশেষ করে মেয়ে মানুষকে। তার ভিতরকার যা কিছু মাধুর্য, যা কিছু কোমলতা, যা কিছু ছাঁচ, সব যেন ঘষে ক্ষইয়ে ভোঁতা করে শুকিয়ে চারটি ধুলোবালি করে ছেড়ে দেয়।
১০। আপাতদৃষ্টিতে যাকে সুখী মনে হয় সে হয়তো আদৌ সুখী নয়, আবার যাকে নেহাৎ দুঃখী মনে হয় যে সত্যিকারের দুঃখী নয়। বাইরের চেহারা আর ভেতরের চেহারা দুটোর মধ্যে হয়তো আকাশ পাcollected

pic👉👉zee Bangla..

collected

যে থাকার সে এমনিতেই থাকবে...! যেমন স!ম!স্যা..!
20/07/2025

যে থাকার সে এমনিতেই থাকবে...! যেমন স!ম!স্যা..!

সত্য ঘটনা: যখন মোহাম্মদ রফির অসুস্থতার সময় কিশোর কুমার রেকর্ডিং বন্ধ করে দিলেন🙏১৯৭০-এর দশকে একবার মোহাম্মদ রফি সাহেব হঠা...
20/07/2025

সত্য ঘটনা: যখন মোহাম্মদ রফির অসুস্থতার সময় কিশোর কুমার রেকর্ডিং বন্ধ করে দিলেন🙏

১৯৭০-এর দশকে একবার মোহাম্মদ রফি সাহেব হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
গান রেকর্ডিং-এর অনেক কাজ তখন তাঁর বদলে কিশোর কুমারকে দেওয়া হচ্ছিল।
কিশোর কুমার সেটা জানতে পেরে বলেছিলেন:

> "আমি গান গাইব না, যতক্ষণ না রফি সাহেব সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন

স্টুডিওতে উপস্থিত সবাই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল।
সেই সময়কার সেরা প্লেব্যাক গায়ক হওয়ার সুযোগ পেয়েও তিনি বলেছিলেন
"রফি সাহেবের সঙ্গে প্রতিযোগিতা নয়, ওনার সঙ্গে গান গাওয়া ছিল আমার সৌভাগ্য❤

এরপর যখন রফি সাহেব সুস্থ হয়ে ফিরলেন, কিশোর কুমার স্বয়ং ফোন করে বললেন —

> "দাদা, অনেক গান জমে আছে, এবার আপনি আসুন, আমি আপনার গান কাউকে দিইনি

🧡 এই ঘটনা প্রমাণ করে:

দুজন শিল্পী হয়তো একে অপরের ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ছিলেন কাগজে, কিন্তু হৃদয়ে ছিলেন ভ্রাতৃসম।
এই সম্পর্ক আজকের দিনে এক শিক্ষা — সম্মান দিলে সম্মান পাওয়া যায়।
Collected
#কিশোরকুমার #মোহাম্মদরফি
#সত্যঘটনা #গানেরগর্ব
#প্রতিদ্বন্দ্বীনয়ভ্রাতা


 #শরীফ  #চাচা। হ্যাঁ, এই নামেই গোটা  #ভারতবর্ষ এখন চেনে লোকটাকে। এবার থেকে গোটা বিশ্ব চিনবে এই একই নামে..! কাগজি নাম,  #...
20/07/2025

#শরীফ #চাচা। হ্যাঁ, এই নামেই গোটা #ভারতবর্ষ এখন চেনে লোকটাকে। এবার থেকে গোটা বিশ্ব চিনবে এই একই নামে..! কাগজি নাম, #মহম্মদ #শরীফ।বয়স ৮০ বছর। #উত্তরপ্রদেশ, অযোধ্যার একজন সাধারণ সাইকেল মিস্ত্রী।
১৯৯২ সালের এক #পথদুর্ঘটনায় তাঁর বড় ছেলের প্রাণ যায়। তার দেহ আনক্লেইমড অবস্থায় পড়ে থাকে বেশ কয়েকদিন। পরিচয় জানতে না পারায় কেউ হাত দেয় না সেই মৃতদেহে। রাস্তার কুকুররা খুবলে খুবলে খেতে থাকে সেই দেহ।পরে খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন দেহ নিয়ে এসে #ইসলাম মতে শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন। পুত্রশোকে সাধারণত মানুষ পাথর হয়ে যায়,শরীফ চাচা আরোও বেশি মানবিক হয়ে উঠেছেন সেই দিন থেকে। সেদিন ছেলের জানাজায় হাঁটতে হাঁটতে চাচা সিদ্ধান্ত নেন, আর কোন মৃ-তদেহ লাওয়ারিশ পড়ে থাকবে না,অন্তত তিনি থাকতে দেবেন না। যেমন ভাবা, তেমন কাজ। ছোট #সাইকেল #রিপিয়ারিংয়ের দোকানের ওপরে ভর করেই শুরু হল সমাজের বুকে পড়ে থাকা লাওয়ারিশ লাশের শেষকৃত্য সম্পন্ন করা। এই অব্দি তিনি সর্বমোট ৪৫০০০ আনক্লেইমড মৃ-তদেহের শেষকৃত্য সম্পন্ন করেছেন। তাঁর এই অলিখিত জয়যাত্রা এখনো অব্যাহত ...
এবছর শরীফ চাচাও পদ্মশ্রী পেলেন। ভালো থাকুন চাচা। আপনাকে দেখেই এই সমাজের বুকে আরো কয়েকটা মহম্মদ #শরীফের জন্ম হোক... আপনারা আছেন বলেই আমরা সবাই ভাল আছি।
আমাদের #পদ্মশ্রী। আমাদের গর্ব। ❤️
সংগৃহীত

আপনি যদি জানতেন, আপনার অনুপস্থিতিতে কি কি বলা হয়, তাহলে আপনি, অনেকের সাথে হাসিমুখে কথা বলা বাদ দিতেন।
20/07/2025

আপনি যদি জানতেন,
আপনার অনুপস্থিতিতে কি কি বলা হয়,
তাহলে আপনি, অনেকের সাথে হাসিমুখে কথা বলা বাদ দিতেন।

আপনার ব্যক্তিত্ব বদলে দেবে১. হাসুন, মানুষ আপনার দিকে আকৃষ্ট হবে।২. চোখে চোখ রেখে কথা বলুন, বিশ্বাস বাড়বে।৩৩. শুনুন, মানু...
20/07/2025

আপনার ব্যক্তিত্ব বদলে দেবে

১. হাসুন, মানুষ আপনার দিকে আকৃষ্ট হবে।

২. চোখে চোখ রেখে কথা বলুন, বিশ্বাস বাড়বে।

৩৩. শুনুন, মানুষ আপনাকে পছন্দ করবে।

হবে। ৪. নাম ধরে ডাকুন, নিজেকে বিশেষ মনে

৫. প্রশংসা করুন, সম্পর্ক মজবুত হবে।

৬. কম ভাবুন, মানসিক চাপ কমবে।

৭. ইতিবাচক চিন্তা করুন, সুখ বাড়বে।

৮. বডি ল্যাঙ্গুয়েজ বুঝুন।

৯. ধৈর্য ধরুন, সব ঠিক হয়ে যাবে।

১০. সাপোর্টিভ হন, মানুষ আপনাকে মনে রাখবে।

যে ব্যক্তিএকটি ভালো কাজ করে, সে দশগুণ প্রতিদান পাবে। আর যে ব্যক্তি একটি মন্দ কাজ করে, সে তার সমপরিমাণ শাস্তি পাবে। আর তা...
20/07/2025

যে ব্যক্তি

একটি ভালো কাজ করে, সে দশগুণ প্রতিদান পাবে। আর যে ব্যক্তি একটি মন্দ কাজ করে, সে তার সমপরিমাণ শাস্তি পাবে। আর তাদের প্রতি কখনো জুলুম করা হবে না।"

(সূরা আল-আনআম: ১৬০)

একটা ১২ বছরের ক্ষুধার্ত শিশু... স্টেশনে বসে ছিল, একদিন ধরে কিছু খায়নি।একটা নিরীহ প্রশ্ন করেছিল — “ট্রেন কখন আসবে?”মানুষর...
20/07/2025

একটা ১২ বছরের ক্ষুধার্ত শিশু...

স্টেশনে বসে ছিল, একদিন ধরে কিছু খায়নি।
একটা নিরীহ প্রশ্ন করেছিল — “ট্রেন কখন আসবে?”

মানুষরূপী এক পিশাচ তাকে খাবার কিনে খাওয়াল।
তারপর আরেক পশুর সাথে মিলে হোটেলে নিয়ে গেল।
সারা রাত ধরে চলল ধ-র্ষ-ণ। সকালে আবার চেষ্টা... বাধা দিলে মে-রে ফেলল!

শুধু একবেলা খাবারের বিনিময়ে
একটা জীবন, একটা শরীর, একটা শিশুর স্বপ্ন ধ্বংস করে দিল!

এদের এত সাহস কেন?

কারণ এই দেশে ধ-র্ষ-কদের বিচার হয় না — বরং ফুলের মালা জোটে!

একটা শিশুর প্রাণ গেছে,
কিন্তু বিচার কি আদৌ আসবে?

পরেরটা হয়তো আপনার ঘরে আসবে।

প্রসঙ্গ: বাংলাদেশ ( তবে এটা কোন দেশের জন্যই ভালো নয়)
Colected

💥 বীরাঙ্গনা মালতী বাঈ লোধি 🐎এক অগ্নিকন্যার বীরগাথা১৮৫৭ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামে ইতিহাসের এক গৌরবজ্জ্বল নাম — মালতী বাঈ ল...
20/07/2025

💥 বীরাঙ্গনা মালতী বাঈ লোধি 🐎
এক অগ্নিকন্যার বীরগাথা

১৮৫৭ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামে ইতিহাসের এক গৌরবজ্জ্বল নাম — মালতী বাঈ লোধি। তিনি শুধু একজন সৈনিকই ছিলেন না, ছিলেন ঝাঁসির রানী লক্ষ্মী বাঈ-এর ছায়াসঙ্গী, ছোটবেলার খেলার সাথী ও বিশ্বস্ত অঙ্গরক্ষক।

ঝাঁসির রাজপ্রাসাদে যখন যুদ্ধের দামামা বাজে, মালতী বাঈ তখন শুধুই তরবারি নয়, বিশ্বাস, সাহস আর আত্মত্যাগের প্রতীক হয়ে ওঠেন। বহুবার নিজের প্রাণের পরোয়া না করে রক্ষা করেন ঝাঁসির রানীকে — ইংরেজ সেনার হিংস্র আক্রমণ থেকে।

📜 ১৮৫৭ সালের জুন মাস, যুদ্ধ তখন চূড়ান্ত রূপ নিয়েছে। এক ভয়াবহ সংঘর্ষে রানী লক্ষ্মী বাঈ আহত হন, তার বিশ্বস্ত ঘোড়াটিও তাঁকে ছেড়ে যায়। ঠিক সেই মুহূর্তে মালতী বাঈ লোধি নিজের প্রাণের পরোয়া না করে ছুটে যান রানীর পাশে। রক্তাক্ত, ক্লান্ত রানীকে নিয়ে তিনি নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।

কিন্তু ইতিহাস সেদিন এক মহান আত্মত্যাগের সাক্ষী হয়। মালতী বাঈ যখন রানীকে উদ্ধার করছেন, ঠিক তখনই শত্রুর গুলিতে ঝাঁসির দুর্গের পথে তিনি মারা যান। ঝাঁসির প্রথম নারী শহীদ হিসাবে ইতিহাসে অমর হয়ে যান এই বীরাঙ্গনা।

সেই যুদ্ধে মারা যান আরও একজন, যাঁর নাম ইতিহাসের পাতায় জ্বলজ্বল করে — অমরযোদ্ধা সুখরাজ সিং লোধী।

এ যেন এক দুই আত্মত্যাগীর নিঃশব্দ বিদায়, যারা তাঁদের প্রিয় রানী, মাতৃভূমি আর সম্মানের জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেছিলেন।

আর ঠিক তাঁদের পরে — ১৭ জুন ১৮৫৮, যুদ্ধক্ষেত্রেই চিরবিদায় নেন রানী লক্ষ্মী বাঈ।

🙏🙏 ইতিহাসের আড়ালে থাকা বীরাঙ্গনাদের প্রতি এক গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি

✍️ লেখক: প্রকাশ রায়

Collected

মৃত্যুর পরও ব্যাংকে আমাদের কত টাকা রয়ে যায়! অথচ আমরা আমাদের জীবদ্দশায় খরচ করার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা পাই না।সেদিন এক ধনকুব...
20/07/2025

মৃত্যুর পরও ব্যাংকে আমাদের কত টাকা রয়ে যায়! অথচ আমরা আমাদের জীবদ্দশায় খরচ করার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা পাই না।

সেদিন এক ধনকুবের মারা গেলেন। ভদ্রলোকের বিধবা স্ত্রী ২০০ কোটি টাকার মালিক হয়ে তার মৃত স্বামীর ড্রাইভারকে বিয়ে করে ফেললেন। সদ্য বিবাহিত ড্রাইভার মনে মনে বলল, এতদিন জানতাম আমি আমার মালিকের জন্য কাজ করেছি। এখন দেখি আমার হৃদয়বান মালিকই আমার জন্য শ্রম দিয়ে গেছেন!

নিরেট সত্যটি হচ্ছে, অধিক ধনবান হওয়ার চেয়ে সুস্থ শরীর এবং দীর্ঘজীবন লাভ করা অনেক বেশি জরুরি।

তাই অধিক ধনবান হওয়ার জন্য অবিরাম শ্রম না দিয়ে দীর্ঘ এবং সুস্থ জীবন যাপন করার চেষ্টা করা উচিত এবং নিজেকে সেভাবে গড়ে তোলা উচিত।

আমাদের জীবনের নানা ঘটনাতেই এই সত্যটি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করা যায়। যেমন:

* দামি এবং অনেক সুবিধা সম্পন্ন একটি মোবাইল ফোনের ৭০% অব্যবহৃতই থেকে যায়।

* একটি মূল্যবান এবং দ্রুতগতি গাড়ির ৭০% গতির কোনো দরকারই হয় না।

* প্রাসাদতুল্য মহামূল্যবান অট্টালিকার ৭০% অংশে কেউ বসবাস করে না।

* কারো কারো এক আলমারি কাপড়-চোপড়ের বেশির ভাগ কোনদিনই পরা হয়ে উঠে না।

* আপনার সারা জীবনের পরিশ্রমলব্ধ অর্থের ৭০% আসলে অপরের জন্য। আপনার জমানো অর্থ যাদের জন্য রেখে যাবেন, বছরে একবারও আপনার জন্য প্রার্থনা করার সময় তাদের হবে না।

তাহলে করণীয় কী?

✓ অসুস্থ না হলেও সুযোগ থাকলে মেডিকেল চেকআপ করুন।

✓ অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করবেন না।

✓ মানুষকে ক্ষমা করে দিন।

✓ রাগ পুষে রাখবেন না। মনে রাখবেন, কেউ-ই রগচটা মানুষকে পছন্দ করে না। আড়ালে-আবডালে পাগলা বলে ডাকে।

✓ পিপাসার্ত না হলেও জল পান করুন। শরীরের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে এর বিকল্প নেই।

✓ সিদ্ধান্তটি সঠিক জেনেও কখনো কখনো ছাড় দিতে হয়।

✓ যতই বয়স হোক না আর ব্যস্ত থাকুন না কেন, জীবনসঙ্গীর সাথে মাঝে মাঝে নিরিবিলি কোথাও হাত ধরে হাঁটুন, রেস্টুরেন্টে খেতে নিয়ে যান। তাকে বুঝতে দিন, সেই আপনার সবচেয়ে আপন। কারণ, আপনার সবরকম দুঃসময়ে সেই পাশে থাকে বা থাকবে।

✓ ক্ষমতাধর হলেও বিনয়ী হোন।

✓ সুযোগ পেলেই পরিবার পরিজন নিয়ে সামর্থ্য অনুযায়ী নিজের দেশকে এমনকি ভিনদেশে বেড়াতে নিয়ে যান।

✓ ধনী না হলেও তৃপ্ত থাকুন। মনে রাখবেন, সকল ধনী লোক কিন্তু মানসিক শান্তিতে থাকে না।

✓ মাঝে মাঝে ভোরের সূর্যোদয়, রাতের চাঁদ এবং সমুদ্র দেখতে ভুল করবেন না।

✓ বৃষ্টিজলে বছরে একবার হলেও ভিজবেন। আর দিনে ১বার গায়ে রোদ লাগান।

✓ মাঝে মাঝে উচ্চস্বরে হাসবেন।

জীবন তো একটাই, তাই পরিপূর্ণভাবে বাঁচার চেষ্টা করুন।
Collected

Address

Old Malda

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sara Creation posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sara Creation:

Share