Tapan Chatterjee Official

Tapan Chatterjee Official Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tapan Chatterjee Official, Digital creator, Purulia.

30/10/2025
একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে, সাতবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করে ব...
30/10/2025

একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে, সাতবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করে বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল। বিশ্বকাপে ৩৩৯ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৯ বল বাকি থাকতেই ৫ উইকেটে জয়ী ভারত। জেমিমার হার না মানা ব্যাটিং ! হরমনের দাপট ও সঙ্গে রিচা ঘোষের পাওয়ার হিটিং, এককথায় অবিশ্বাস্য! রোমাঞ্চকর সেমিফাইনাল!
এবার ফাইনালে মুখোমুখি ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা! 🇮🇳🔥🏏

ভারতের নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞানীহোমি জাহাঙ্গীর ভাবার জন্ম বার্ষিকীতে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা
30/10/2025

ভারতের নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞানী
হোমি জাহাঙ্গীর ভাবার জন্ম বার্ষিকীতে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা

ফুটবলের রাজত্বের মুকুট তো যুগের পর যুগ পাল্টাতে থাকে, কিন্তু রাজপুত্র একজনই থেকে গিয়েছেন। ফুটবলের রাজপুত্র একজনই – দিয়েগ...
30/10/2025

ফুটবলের রাজত্বের মুকুট তো যুগের পর যুগ পাল্টাতে থাকে, কিন্তু রাজপুত্র একজনই থেকে গিয়েছেন। ফুটবলের রাজপুত্র একজনই – দিয়েগো আর্মান্দো মারাদোনা।
আজ বিশ্ব ফুটবলের সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলারের জন্মদিন।

“মেঘ মুলুকে ঝাপসা রাতে, রামধনুকের আবছায়াতে, তাল বেতালে খেয়াল সুরে, তান ধরেছি কন্ঠ পুরে।”আজ শিশু সাহিত্যিক,লেখক, ছড়াকার...
30/10/2025

“মেঘ মুলুকে ঝাপসা রাতে, রামধনুকের আবছায়াতে, তাল বেতালে খেয়াল সুরে, তান ধরেছি কন্ঠ পুরে।”
আজ শিশু সাহিত্যিক,লেখক, ছড়াকার, রম্যরচনাকার,নাট্যকার সহ বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী সুকুমার রায়ের জন্মদিন। বাংলা ভাষার সেই দুষ্টু-জাদুকর, যিনি শব্দ নিয়ে এমন খেলেছেন যে অসম্ভব জিনিসও হঠাৎ সম্ভব মনে হয়। উপেন্দ্রকিশোরের ছেলে, সত্যজিতের পিতা- এই পরিচয়গুলো থাক, কিন্তু তার থেকেও বড় পরিচয়টা হল তিনি নিজেই: বাংলায় ননসেন্স রাইমের স্রষ্টা পথপ্রদর্শক; কবি, নাট্যকার, ব্যঙ্গকার- সব মিলিয়ে এক অনন্য কারিগর।
ইংল্যান্ডে গিয়ে ছাপা আর ছবির খুঁটিনাটি শেখেন- হাফটোন, ব্লক, টাইপোগ্রাফি। দেশে ফিরে ‘ইউ. রে অ্যান্ড সন্স’-এ সেই বিদ্যাকে কাজে লাগিয়ে বইকে বানালেন দেখার জিনিস। ‘সন্দেশ’ সম্পাদনা করতে করতে বুঝিয়েছেন- শুধু ছন্দ জানলেই হয় না, ছাপার কালির গন্ধটাও জানতে হয়। তাই তাঁর বই খুললেই কাগজ-মসির মধ্যে একটা পরিষ্কার সৌন্দর্য, আর শব্দে-শব্দে দুষ্টুমি ধরা দেয়।
‘আবোল তাবোল’, ‘হযবরল’, ‘পাগলা দাশু’, ‘খাইখাই’- এসব শুধু “শিশুদের বই” নয়। এগুলো বাংলা ভাষার ল্যাবরেটরি। ছন্দ ভাঙেননি; তাতে নতুন প্রান বসিয়েছেন- নতুন শব্দ, আঁধার-আলোতে জন্ম নেওয়া অদ্ভুত প্রাণী, উলটোপালটা রাজনীতি, আর টকঝাল ব্যঙ্গ। বাইরে থেকে হাসির, ভেতরে তীক্ষ্ণ আধুনিকতা- ঔপনিবেশিক গাম্ভীর্যকে টিকলি কেটে দিয়েছেন; শিখিয়েছেন, স্বাধীনতার প্রথম পাঠ শুরু হয় কল্পনা দিয়ে।
তাঁর লেখার বড় জোরটা ছিল টোনে- বন্ধুর মতো ডেকে নিয়ে হঠাৎ উলটে দেন যুক্তির পাটাতন। ‘পাগলা দাশু’ সামাজিক নিয়মকে মজার মঞ্চে টেনে আনে; ‘হযবরল’ যুক্তির তালা খুলে দেয়। আর এসবের পেছনে থাকে নিখুঁত ছন্দ, রাইমের খেলা, লাইনের ব্রেক, চরিত্র গড়ার কায়দা- পুরোটাই ভেবে-চিন্তে করা কাজ।
মাত্র ছত্রিশ বছরের জীবন। কালাজ্বরে শরীর হারালেও কল্পনা আজও টাটকা। তাই তিনি আমাদের বুকের আলমারির চিরসবুজ বই। সুকুমার রায় আমাদের মনে করিয়ে দেন- ভাষা শুধু নিয়ম নয়, খেলা; সাহিত্য শুধু জ্ঞান নয়, বিস্ময়। জন্মদিনে তাঁকে অনেক ভালোবাসা- যিনি হেসে-খেলে আমাদের কল্পনার ছাদটা একটু উঁচু করে দিয়েছিলেন। তথ্য ঋণ: ডিডি বাংলা
একাধিক সৃষ্টির মহান স্রষ্টা কে শুভ জন্মজয়ন্তীতে আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য ।🙏💐 🙏

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে বলতেন, ‘লোকমাতা’। ঋষি অরবিন্দ নাম দিয়েছিলেন, ‘শিখাময়ী’। মিস মার্গারেট এলিজ়াবেথ নোবেল তথা স্বামী...
28/10/2025

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে বলতেন, ‘লোকমাতা’। ঋষি অরবিন্দ নাম দিয়েছিলেন, ‘শিখাময়ী’। মিস মার্গারেট এলিজ়াবেথ নোবেল তথা স্বামী বিবেকানন্দের মানসকন্যা ভগিনী নিবেদিতা আয়ারল্যান্ড থেকে ভারতে এসেছিলেন নিজেকে লোকসেবায় নিবেদনের জন্য। মার্গারেট যখন মাতৃগর্ভে, তখনই তাঁর মা ইজ়াবেল প্রার্থনা করেছিলেন যে, তাঁর সন্তান নিরাপদে ভূমিষ্ঠ হলে ঈশ্বরের কাজেই তাকে উৎসর্গ করবেন।
১৮৬৭-র ২৮ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন মার্গারেট। ছোট থেকেই ধর্মজীবন ও মানুষের পাশে থাকার প্রতি তীব্র আকর্ষণ অনুভব করতেন। তাঁর এই সুপ্ত শক্তিকেই জাগিয়েছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। ভগিনী নিবেদিতার মহিমা এই শতকের মানুষকেও অবাক করে। তিনি নিতে আসেননি, দিতে এসেছিলেন। তাঁর সংক্ষিপ্ত জীবনে তিনি শুধু নিবেদন করেই তৃপ্ত থেকেছেন।
আজ তাঁর জন্মদিবসে আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য 🙏💐🙏

সিডনিতে অস্ট্রেলিয়াকে 9 উইকেটে পরাজিত করেছে ভারত..!!! 🔥🇮🇳💖💙ভারতীয় দলকে অনেক অনেক অভিনন্দন।
25/10/2025

সিডনিতে অস্ট্রেলিয়াকে 9 উইকেটে পরাজিত করেছে ভারত..!!! 🔥🇮🇳💖💙
ভারতীয় দলকে অনেক অনেক অভিনন্দন।

এই দুজনের পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন তোলা উচিত নয়। এরা যেদিন খেলে সেদিন প্রতিপক্ষ অসহায় আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য।
25/10/2025

এই দুজনের পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন তোলা উচিত নয়। এরা যেদিন খেলে সেদিন প্রতিপক্ষ অসহায় আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য।

লক্ষ্মী সায়গল, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম সক্রিয় কর্মী। ছিলেন সিঙ্গাপুরের এক বিশিষ্ট স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞ। পরে তিনি...
24/10/2025

লক্ষ্মী সায়গল, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম সক্রিয় কর্মী। ছিলেন সিঙ্গাপুরের এক বিশিষ্ট স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞ। পরে তিনি তাঁর লোভনীয় কর্মজীবন ত্যাগ করে আজাদ হিন্দ ফৌজের রানি ঝাঁসি রেজিমেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এশিয়ায় এ ধরনের নারীবাহিনী ছিল সর্বপ্রথম এবং এক সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিভঙ্গির পরিচায়ক। এ দায়িত্বের পাশাপাশি ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা হিসেবে তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজের নারী সংগঠন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলেন। বিবাহ-পূর্ব সময়কালীন তার নাম ছিল লক্ষ্মী স্বামীনাথন। আজাদ হিন্দের এক সেনানায়ক শ্রী প্রেম সায়গলকে বিবাহ করে লক্ষ্মী সায়গল নামে পরিচিত হন তিনি। লক্ষ্মী সেহগলকে ভারতের জনগণ ক্যাপ্টেন লক্ষ্মী হিসেবে চিনে থাকেন। বার্মার কারাগারে অবস্থানকালীন সময়ে র‍্যাংক হিসেবে তাকে এ পদবী দেয়া হয়েছিল।
আজ তাঁর জন্মজয়ন্তীতে আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য 🙏💐🙏

'মানুষের যত বয়স বাড়ে, তত অভিজ্ঞতা বাড়ে। আমি ব্রিটিশ শাসনকাল দেখেছি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ দেখেছি। ভীষণ দুর্ভিক্ষ দেখেছি...
24/10/2025

'মানুষের যত বয়স বাড়ে, তত অভিজ্ঞতা বাড়ে। আমি ব্রিটিশ শাসনকাল দেখেছি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ দেখেছি। ভীষণ দুর্ভিক্ষ দেখেছি। ১৯৪২-এর বিরাট ঝড় এবং আন্দোলন দেখেছি। দেশ বিভাগ দেখেছি। স্বাধীনতা দেখেছি। এত অভিজ্ঞতার ঝাঁকা আমি বহন করে নিয়ে আসছি ৮৮ বছরের পথরেখা ধরে। এটা মস্ত বড় সৌভাগ্য। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ আমাকে এই জীবন দেওয়ার জন্য। এমনিতে পৃথিবী একটা খুব সুখের জায়গা নয়। প্রতি মুহূর্তে লড়াই করতে হয়। নিজের সঙ্গে, পরিবেশের সঙ্গে, আবহাওয়ার সঙ্গে, আত্মীয় পরিজনদের সঙ্গে লড়াই করতে হয়।
আমি জীবনে অনেক চড়াই উৎরাই দেখেছি। এবড়ো খেবড়ো, কাঁকুরে, পলিমাটিতে পূর্ণ পথ ধরে হেঁটেছি। আমার বাড়ির পিছনেই গঙ্গা রয়েছে। এই গঙ্গার পাড় দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে দক্ষিণেশ্বর চলে গিয়েছি। এসব অভিজ্ঞতা এখন আমার ভিতরে গজগজ করছে। এইসব যদি ঠিক করে লেখা যেত তাহলে অনেক বড় লেখক হতে পারতাম। কিন্তু, সেই দখল তো নেই। সেইজন্য মনে মনে ভাবি। অভিজ্ঞতার ঝাঁকা থেকে এক একটা দৃশ্য টেনে এনে অঙ্ক কষার চেষ্টা করি। এক একটা সিন তৈরি করি।
একটাই দুঃখ রয়ে গেল। ভাবি, কোথায় পাব তারে? এবার এই তারে শব্দটিকে আন্ডারলাইন করে যদি জিজ্ঞেস করা হয়, "মশাই এই তারের ডেফিনেশন কী বলুন তো?" তাহলে বলব, এই তার মানে একটা শান্তির জীবন। প্রাচুর্য নয়। পিস চাই। অবশ্য আজকাল এই পিস বলতে যুদ্ধ না করা বোঝায়। যাকে ওয়ার্ল্ড পিস বলে। আমি কিন্তু তার কথা বলছি না। মানুষের মন আজকাল উনুনে বসানো দুধের ডেকচির মতো। খানিকটা তরল পদার্থ সেখানে ফুটছে, ফুলছে, উপচে পড়ছে। এই তরল পদার্থের মতো জীবন যেন না হয়। একটা অদ্ভুত ধরনের শান্তি দরকার। সাম্য দরকার।
সকলের সঙ্গে সদ্ভাব বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তাও রয়েছে। এমন একটা প্ল্যাটফর্মে পৌঁছনোর চেষ্টা করতে হবে, যাতে কোনও লোক তাকিয়ে তাচ্ছিল্য করে। সকলের ভালোবাসার মধ্যে প্রবেশ করার টেকনিক কী সেটা বলা খুবই মুশকিল। ভগবান তুমি আমাকে কোলে তুলে দাও না বলে মনুষ্য সমাজ, আমাকে তোমার কোলে স্থান দাও বলাটা খুব জরুরি।
আমার টাকাপয়সা কিছু চাই না। চাই একটু ভালোবাসা। এই ভালোবাসা একটা ফিলিংস। এই ভালোবাসা কাছে না থাকলে কেমন যেন একটা অভাব বোধ হয়। এইসব নানা ব্যাপার ভাবতে ভাবতে ৮৮ বছর কেটে গেল। এবার কী হবে সেটা তো জানি না। থিয়েটার শেষ হওয়ার সময় পর্দা ধীরে ধীরে নেমে আসে। একেবারে শেষের পর্যায়ে পর্দা এবং স্টেজের মধ্যে বেশ কিছুটা গ্যাপ থাকে। যেখান থেকে পর্দার ওপারের আলো দেখা যায়। এটা আমার ভারী ভালো লাগে। তবে একেবারে শেষে পর্দা এবং স্টেজের অন্তর ঘুচে যায়। আলোটাও নিভে যায়। ৮৮ বছরে দাঁড়িয়ে বসে আছি পথ চেয়ে… ফাগুনেরও গান গেয়ে।' ~ সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়।
তির্যক দৃষ্টিপাত, সরস মনোভঙ্গি, সজীব রচনারীতি, চারপাশের জীবন থেকে তুলে নেওয়া কৌতুককর ঘটনারাজি, শ্লেষাত্মক মন্তব্য এ-সমস্ত কিছুই তাঁর নিজস্বতায় দীপ্যমান ও অন্যতর স্বাদের। যা সাদাকালো রেখাচিত্র শুধু নয়, যেন তেলরং বা ওয়াশের কাজ। রস-বিরসের নানা মুহূর্তে পাঠককেও ডেকে নেন এক অফুরান মজলিশে। যা ব্যক্তি ও সমাজের শামিয়ানার তলায় জীবনকে বীক্ষণেরই অনন্ত আয়োজন। আঙ্গিকনির্মাণে-ভাষারচনায় তাঁর পারঙ্গমতা ঈর্ষণীয়। বাংলা উপন্যাসের বিপুল তরঙ্গমালায় তিনি এক অপরিহার্য নাম।
আজ স্বনামধন্য সাহিত্যিক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের ৯২তম জন্মদিনে আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য। আপনার রম্য থেকে ভক্তি রসের লেখনীর ধারায় বাঙালি পাঠককুল সমৃদ্ধ হয়ে চলেছে। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আপনি এই কামনা করি ঈশ্বরের কাছে ।।🙏🎂🙏

প্রয়াত বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি পীযূষ পাণ্ডে। বয়স হয়েছিল ৭০। তিনি দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে এদেশের বিজ্ঞাপন দুনি...
24/10/2025

প্রয়াত বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি পীযূষ পাণ্ডে। বয়স হয়েছিল ৭০। তিনি দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে এদেশের বিজ্ঞাপন দুনিয়ার অন্যতম পথিকৃত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ক্যাডবেরির ‘কুছ খাস হ্যায়’ থেকে ভোডাফোনের পাগের বিজ্ঞাপন, সবই ছিল পীযূষের মস্তিষ্কপ্রসূত। তবে এরই পাশাপাশি ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদির নির্বাচনী প্রচারের স্লোগান ‘অব কি বার, মোদি সরকার’ও তাঁরই সৃষ্টি।
জন্ম জয়পুরে। বিখ্যাত গায়িকা ইলা অরুণের ভাই তিনি। ১৯৮২ সালে বিজ্ঞাপন দুনিয়ায় পা রাখেন পীযূষ। ক্রিকেট থেকে টি টেস্টিং- নানা বিষয়ে আগ্রহ থাকলেও বিজ্ঞাপনই ছিল প্রথম ও প্রধান প্রেম। ক্যাডবেরির ‘কুছ খাস হ্যায়’, ‘এশিয়ান পেন্টস’-এর বিজ্ঞাপন ‘হর খুশি মে রং লায়ে’, ‘ফেভিকল’-এর একাধিক বিজ্ঞাপন কিংবা ভোডাফোনের (তখন নাম ছিল হাচ) পাগ কুকুরের বিজ্ঞাপনের মতো অসংখ্য ‘মিথ’ হয়ে যাওয়া বিজ্ঞাপনের স্রষ্টা পীযূষ। দূরদর্শনে ‘মিলে সুর মেরা তুমহারা’র মতো দেশভক্তির গানের ভিডিও-তেও পীষূষের কণ্ঠ ব্যবহৃত হয়েছিল। এরই পাশাপাশি ওগিলভির চিফ ক্রিয়েটিভ অফিসার ওয়ার্ল্ডওয়াইড (২০১৯) এবং এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান ইন্ডিয়া হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০২৪ সালে এলআইএ লেজেন্ড অ্যাওয়ার্ড এবং ২০১৬ সালে পদ্মশ্রীতে ভূষিত হন পীযূষ।

শুরুর মুহূর্ত থেকে শেষ বাঁশি পর্যন্ত একটাই শব্দ—‘অপরাজেয়’। এশিয়ান যুব গেমস ২০২৫-এর মঞ্চে ভারতের মেয়েদের কাবাডি দল ফাইন...
24/10/2025

শুরুর মুহূর্ত থেকে শেষ বাঁশি পর্যন্ত একটাই শব্দ—‘অপরাজেয়’। এশিয়ান যুব গেমস ২০২৫-এর মঞ্চে ভারতের মেয়েদের কাবাডি দল ফাইনালে ইরানকে ৭৫–২১ ব্যবধানে উড়িয়ে দিয়ে জিতল স্বর্ণপদক, গড়ল নতুন ইতিহাস। এই জয়ে শুধু ভারতের কাবাডির ঐতিহ্যই নয়, দেশের তরুণ প্রজন্মের আত্মবিশ্বাসও পেল এক নতুন উচ্চতা। গ্রুপ পর্ব থেকেই শুরু হয়েছিল দুরন্ত অভিযান। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে ৪৬–১৮, পরেরটিতে থাইল্যান্ডকে ৭০–২৩ ব্যবধানে উড়িয়ে দিল মেয়েরা। তারপর শ্রীলঙ্কাকে ৭৩–১০ ব্যবধানে আর ফাইনালের আগেই ইরানকে ৫৯–২৬ তে হারিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছিল, সোনা এবার ভারতেই যাবে। আক্রমণ, প্রতিরক্ষা, দলীয় সংহতি সব দিকেই নিখুঁত ভারত। ফাইনালে সেই আগুনই ছড়িয়ে দিলো স্বর্ণজয়ী ইতিহাসে।

Address

Purulia

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tapan Chatterjee Official posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share