Uyahar Hijuk 2.0

30/06/2025

30/06/2025

30/06/2025

16/06/2025

Celebrating my 2nd year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

15/05/2025

Heartfelt congratulations to Dr. Martina Tudu on earning her MBBS degree from Tezpur Medical College – the first Santal girl from Assam to achieve this milestone.

Her inspiring journey reflects the growing empowerment of marginalized communities in Assam, and motivates us to continue working for holistic, inclusive development of all communities of Assam & BTR.

30/04/2025

ᱥᱟᱹᱫᱷᱩ ᱨᱟᱢ ᱪᱟᱸᱫ ᱢᱩᱨᱢᱩ ᱟᱜ
ᱡᱟᱱᱟᱢ ᱢᱟᱦᱟ ᱨᱮ ᱢᱟᱱᱚᱛ ᱡᱚᱦᱟᱨ !

Honoring the legacy of Sadhu Ramchand Murmu (30 April 1897) — A visionary Santhal philosopher, writer, and philanthropist who ignited the light of knowledge and pride in our community. ✊📚

28/04/2025

ভারতের রক্তাক্ত ইতিহাস : স্বাধীনতার পর সন্ত্রাসবাদে ডুবে থাকা একটা দেশ

১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট।
সারা ভারতবর্ষ উদযাপন করছিল স্বাধীনতার উৎসব। কিন্তু কে জানতো এই ভূমি, যা এত রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছিল, ভবিষ্যতে আরও কত রক্তের স্রোত বইয়ে দেবে?
সত্যি বলতে কি, স্বাধীনতার পর থেকে আজ অবধি ভারতবর্ষ কখনও সত্যিকারের শান্তি দেখেনি।
সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ, মাওবাদী হামলা, ধর্মীয় হানাহানি—সব মিলিয়ে ভারত যেন একটা স্থায়ী যুদ্ধক্ষেত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে।

---

কাশ্মীর: স্বর্গ থেকে নরক

১৯৮৯ সালে জম্মু-কাশ্মীরে সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু হলো। ভারতীয় জনতা তখন কংগ্রেসের শাসনে।
রাজীব গান্ধীর সরকার (কংগ্রেস) ব্যর্থ হলো কাশ্মীরের আগুন নেভাতে। উলটে সেই আগুনে ঘি ঢালা হলো।
১৯৮৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত কাশ্মীরে প্রায় ৪৫,০০০ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন — সাধারণ নাগরিক, সেনা, পুলিশ আর সন্ত্রাসীরা মিলিয়ে।

তথ্যসূত্র: SATP Data

কিছু বড় ঘটনা:

১৯৯০: পণ্ডিত সম্প্রদায়ের উপর গণহত্যা (Exodus of Kashmiri Pandits)।

২০১৬: উরী হামলা (সেনা ছাউনিতে সন্ত্রাসী হামলা, ১৯ সেনা শহিদ)।

২০১৯: পুলওয়ামা হামলা (৪০ জন CRPF জওয়ান নিহত)।

---

নকশাল-মাওবাদী সমস্যা: রক্তের রাজনীতি

১৯৬৭ সালে পশ্চিমবঙ্গের নকশালবাড়ি থেকে মাওবাদী আন্দোলনের শুরু।
কংগ্রেস সরকার এবং পরবর্তীতে বাম সরকার (CPIM) এই সমস্যাকে সমাধান না করে, বরং রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করেছে।
ফলাফল — ২০০০ সাল থেকে আজ পর্যন্ত মাওবাদী হামলায় প্রায় ১৩,৭০০ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।

তথ্যসূত্র: Wikipedia - Naxalite–Maoist insurgency

---

উত্তর-পূর্ব ভারত: অবহেলিত মৃত্যুপুরী

আসাম, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মেঘালয় — ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলো বছরের পর বছর ধরে বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসের শিকার।
১৯৯০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত প্রায় ২০,০০০ জন মানুষ এই অঞ্চলে প্রাণ হারিয়েছেন।
সরকার বদলেছে — কংগ্রেস থেকে BJP — কিন্তু সমস্যার শিকড় ছিঁড়তে পারেনি কেউই।
স্রেফ রাজনৈতিক নাটক হয়েছে, মানুষের জীবন গেছে।

তথ্যসূত্র: PIB Report

---

সারা দেশের বড় বড় সন্ত্রাসী হামলা

কিছু উদাহরণ দিচ্ছি, যেখানে স্পষ্ট বোঝা যায় প্রশাসনের ব্যর্থতা:

২০০৫ দিল্লি বোমা বিস্ফোরণ (কংগ্রেস সরকার): ৬২ জন নিহত।

২০০৬ মুম্বাই লোকাল ট্রেন বিস্ফোরণ (কংগ্রেস সরকার): ২০৯ জন নিহত।

২০০৮ মুম্বাই হামলা (কংগ্রেস সরকার): ১৬৬ জন নিহত।

কত সহজে শহরগুলিকে রক্তে ভাসিয়ে দিয়েছিল কিছু মুষ্টিমেয় জঙ্গি!
কোথায় ছিল সেই সময়ের গোয়েন্দা সংস্থা? কোথায় ছিল সেই সময়ের সরকার?

"পহেলগাম হামলার বাস্তবতা - কে দোষী? ভারত ২২ এপ্রিল ২০২৫"

২২ এপ্রিল ২০২৫, পহেলগাম হামলার ঘটনা আমাদের সামনে আবারও এক নতুন প্রশ্ন তুলল। কীভাবে এবং কেন এমন সন্ত্রাসী হামলা একের পর এক ভারতবর্ষে ঘটে চলেছে?

যদি আমরা পিছনে তাকাই, পহেলগাম ২০০১ এবং পহেলগাম ২০২৫ হামলার ঘটনা আমাদের অবহেলা, দুর্বলতা আর রাজনৈতিক গেমের চেহারা দেখিয়ে দেয়। একদিকে সরকারের ভাষণ আর অপরদিকে সাধারণ জনগণের নিরাপত্তাহীনতা। কোনো সরকারই সঠিকভাবে জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারছে না।

এবার ২০২৫-এর পহেলগাম হামলা, যেখানে ২৬ জন প্রাণ হারিয়েছে, ৩৫+ আহত হয়েছেন — শুধুমাত্র কিছু মুখোশধারী সন্ত্রাসী কি আমাদের ইতিহাসের পাতায় এক নিন্দিত অধ্যায় সৃষ্টি করতে চায়?
যে সরকারই ক্ষমতায় আসে, গভীরভাবে তদন্ত করা হয় না, আর ফলস্বরূপ আমাদের সিকিউরিটি ফোর্সেসের দুর্বলতা প্রকাশ পায়।

আজকের এই পহেলগাম হামলা শুধু একটি রক্তাক্ত ঘটনার চিত্র নয়, বরং আমাদের জাতির নিরাপত্তার সংকটের বড় চিত্র।
আজকের দিনের ভারত যতই আধুনিক হোক না কেন, আমাদের নিরাপত্তা নিয়ে সর্বদাই এক বিশাল প্রশ্ন থেকেই যাবে!

শুধু প্রশ্ন, উত্তর কোথায়?

কীভাবে এই হামলার বাস্তবতা জানার পরেও কোনো যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হয় না?
পূর্ববর্তী সরকারের একগুঁয়েমি আর বর্তমান সরকারের দুর্বলতা শুধুমাত্র জাতির অগ্রগতিকে ঠেকিয়ে দিচ্ছে।
এখনও সময় আছে, কিন্তু আমরা যদি না জাগি, ভবিষ্যতও অনিশ্চিত।

শেষ কথা

প্রশ্ন হলো — স্বাধীনতার এত বছর পরও আমরা কেন এত মৃত্যু দেখি?
কার দায়?
প্রত্যেক সরকার দায়ী — যেই সময় যেই ক্ষমতায় ছিল, তাদের অবহেলা, লোভ, রাজনৈতিক সুবিধাবাদ — সব মিলে ভারতবর্ষের সাধারণ মানুষ আজও মরছে, মরবে।

তবে কি স্বাধীনতা মানেই শুধুমাত্র পতাকা আর ভাষণ?
তবে কি সাধারণ মানুষের জীবন আজও এতই সস্তা?

আরও কত মৃত্যু হলে আমাদের শাসকরা জেগে উঠবে?
আরও কত রক্ত ঝরলে আমাদের চোখ খুলবে?

15/04/2025

Happy marriage life Chandu Dada 🥰🥰🥰🥰

27/03/2025

With Dilip Kisku – I just got recognised as one of their top fans! 🎉

26/03/2025

With Olitun75789078865:2048:Olitun] – I'm on a streak! I've been a top fan for 5 months in a row. 🎉

25/03/2025

শিক্ষানীতি, ব্যাবসা বানিজ্য, অর্থনীতি, সমাজনীতি, রাজনীতি পেশাদারিত্ব সাথে শিখে প্রয়োগ করতে হবে। আগামীদিনে প্রতিটি জেলায় জেলায় এমন আলোচনা সভা রাখা হবে। আপনাদের উপস্থিতি একান্ত ভাবে কামনা করি🖊️
ঠাঁও: YMA ভবন, সুপার মার্কেট, রায়গঞ্জ, উত্তর দিনাজপুর
তারিখ: ৩০ই মার্চ ২০২৫ রবিবার
সময়: 11:00 AM to 4:00 PM

24/03/2025

ছবির লেখাটিতে বলা হয়েছে যে, ৩.২ বিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে প্রথম যে ভূমি জল থেকে বেরিয়ে এসেছিল, আজ আমরা সেটাকে 'ঝাড়খণ্ড' বলে ডাকি।

তবে এই তথ্য সঠিক নয়। বিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীতে প্রথম ভূমির উদ্ভব হয়েছিল আজ থেকে আনুমানিক ৩.২-৩.৫ বিলিয়ন বছর আগে, তবে এটি বর্তমান ঝাড়খণ্ড অঞ্চলে নয়। গবেষণায় দেখা গেছে, পৃথিবীর প্রাচীনতম ভূমি অঞ্চল হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার পিলবারা ক্র্যাটন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার কাপনভাল ক্র্যাটনকে চিহ্নিত করা হয়েছে।

অতএব, ছবির দাবিটি ভিত্তিহীন এবং ঐতিহাসিক বা ভূতাত্ত্বিকভাবে প্রমাণিত নয়। এটি মূলত সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভুল তথ্য।

পৃথিবীর প্রথম ভূমির উদ্ভব সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া কঠিন, কারণ এটি প্রায় ৩.৫ বিলিয়ন বছর আগের ঘটনা। তবে, ভূতাত্ত্বিক গবেষণায় দেখা গেছে যে পৃথিবীর প্রাচীনতম ভূমি অঞ্চলগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অস্ট্রেলিয়ার পিলবারা ক্র্যাটন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার কাপনভাল ক্র্যাটন।

এই অঞ্চলগুলিতে পাওয়া শিলার বয়স প্রায় ৩.৫ বিলিয়ন বছর। তবে, এই তথ্যগুলি ভূতাত্ত্বিক গবেষণার উপর ভিত্তি করে প্রাপ্ত, এবং এই ক্ষেত্রে আরও গবেষণা প্রয়োজন হতে পারে।
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE?utm_source=chatgpt.com