Indra's Travelogue

  • Home
  • Indra's Travelogue

Indra's Travelogue Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Indra's Travelogue, Video Creator, .

স্রোতের বিপরীতে হাঁটা আমার বরাবর এর অভ্যেস।গতানুগতিক জীবন এর বাইরের সীমাহীন জগৎ এর পথযাত্রী হয়ে ঘুরে বেড়াই।জড়ো করি কত শত স্মৃতি। আমার এই বিরামহীন পথচলার সঙ্গী হবে?😊

18/09/2024

বাবা বড় কাছারী মন্দির হল গ্রামবাংলার লৌকিক ধ্যানধারণা ও বিশ্বাসে প্রতিষ্ঠা পাওয়া হিন্দুদের পূজার্চনার স্থল। পরমেশ্বর শিব এখানে পূজিত হন।বর্তমানে এটি স্থানীয় মানুষের গ্রামীণ জীবনচর্যায় এক বিশেষ স্থান অর্জন করেছে। এটি পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বিষ্ণুপুর থানার বাখরাহাটের নিকটস্থ ঝিকুরবেডিয়া গ্রামে অবস্থিত। মহানগর কলকাতা হতে সড়কপথে ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত।

মন্দির স্থাপনার প্রকৃত সময় আর কেনই বা মানুষের এই মন্দিরের প্রতি ধর্মবিশ্বাস তার সম্পর্কিত তথ্য সবই স্থানীয় মানুষের মধ্যে বংশানুক্রমে যা শ্রুত তাহাই। তবে অধিক প্রচলিত কাহিনীটি হল ১৭৪০ খ্রিস্টাব্দে নবাব আলীবর্দী খানের শাসনামলে বাংলায় আক্রমণকারী মারাঠাদের অত্যাচার ও হামলা হয়। সেই হামলা হতে বাঁচতে এই অঞ্চলের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষজন প্রধানত কৃষককুল, শ্মশান সংলগ্ন জঙ্গলে আশ্রয় নেয়। কিছুকাল পরে এক সাধু ব্যক্তি শ্মশানের জঙ্গলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় কিছুদিন শ্মশানে আশ্রয় নেন। জঙ্গলে আশ্রয় নেওয়া মানুষেরা বিভিন্ন সময়ে তার কাছে এসে তাদের নানান অসুবিধা, অসুস্থতার কথা বলত এবং তিনি সাফল্যের সাথে সেগুলির প্রতিকারের ব্যবস্থা করতেন, উপদেশ দিতেন। নানাভাবে উপকৃত হতে থাকেন স্থানীয়েরা। ফলস্বরূপ, বাকসিদ্ধ সেই সাধু পুরুষ তাদের কাছে ভূতনাথের প্রতিভূ হিসাবে গণ্য হতে থাকেন । পরে মারাঠাদের সঙ্গে নবাবের শান্তি স্থাপনের পর বাংলার অন্যান্য স্থানের সাথে এ অঞ্চলের প্রভূত উন্নতি হয়। হঠাৎ কোন এক সময় সেই সাধুর মৃত্যু হলে, তার মরদেহ না পুডিয়ে সেই শ্মশানে সমাধিস্থ করে ভক্তগণ। পরে সেই সমাধিক্ষেত্র হতে এক অশ্বত্থ গাছ জন্মায়। স্থানীয়েরা তখন ওই অশ্বত্থ গাছকে সাধুর প্রতিমূর্তি হিসাবে মান্য করতে থাকে আর সেই বৃক্ষতলে পূজার্চনার স্থান হয় শিবলিঙ্গের। মানুষজন তাদের মনস্কামনা গাছটির কাছে জানালে অদ্ভুতভাবে পূরণ হতে থাকে। আর সেই বিশ্বাসে ভর করেই স্থানটির মাহাত্ম্য ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দের বন্যায় অশ্বত্থ গাছটির ব্যাপক ক্ষতি হয়। ভক্তদের ইচ্ছানুসারে এক নতুন অশ্বত্থ গাছ বসানো হয় এবং তার তলে এক গোলাকার বেদী নির্মাণ করে শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে এইটি বাবা বড় কাছারির মন্দিরে পরিণত হয়েছে।

প্রতি শনি ও মঙ্গলবার বেশ ধুমধাম সহ পূজা হয়। বহু দূরদূরান্ত হতে ভক্তমানুষেরা আসেন নিজের নিজের মনস্কামনা নিয়ে পুজো দিতে। তারা এক ছোট্ট কাগজে তাদের প্রার্থনা দরখাস্তের আকার লিখে মন্দিরের গায়ে বেঁধে দেন। দুঃখকষ্ট লাঘব হয়, মনোবাঞ্ছাও পূরণ হয়। জনসমাগম বৃদ্ধির কারণে বর্তমানে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ আসেন পুজো দিতে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন দপ্তরের আর্থিক সহায়তায় মন্দিরের প্রবেশদ্বারে একটি তোরণ নির্মাণ সহ সংস্কারের কাজ স্থানীয় জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে। আসল পূজাস্থান তথা মন্দিরটি সামান্য বেদী বা মঞ্চের আকারে হলেও তোরণটি নির্মাণে বাংলার চার চালা স্থাপত্য রীতি ব্যবহার করা হয়েছে।
🔰 তথ্যসূত্র : Wikipedia
কেমন লাগলো কমেন্ট এ লিখে জানিও কিন্তু😊

পুরো ভিডিও : https://yt.openinapp.co/zterv

ঘুরে নিলাম তাজপুর,শংকরপুর ও দীঘা মাত্র ৮০০ টাকায়।তাজপুর এর দিগন্ত বিস্তৃত সমুদ্র সৈকত হোক বা  প্রবল জলোচ্ছ্বাস এ ক্ষতিগ...
18/04/2024

ঘুরে নিলাম তাজপুর,শংকরপুর ও দীঘা মাত্র ৮০০ টাকায়।তাজপুর এর দিগন্ত বিস্তৃত সমুদ্র সৈকত হোক বা প্রবল জলোচ্ছ্বাস এ ক্ষতিগ্রস্ত শংকরপুর এর সমুদ্র সৈকত।কিংবা ভিড়ে ঠাসা দীঘা।কেমন ছিল আমার অভিজ্ঞতা সেটাই তাদের সামনে তুলে ধরলাম।পুরো জানতে নিচের দেওয়া ভিডিও টি দেখতে হবে।ভালো লাগল সাবস্ক্রাইব করতে ভুলনা যেনো।
পুরো ভিডিও : https://youtu.be/iTLueN93MhU
❤️ Indra's Travelogue

বারুইপুর ধপধপির দক্ষিণেশ্বর মন্দির  : সুন্দরবনের আঞ্চলিক যে সকল দেবদেবীর নাম জানা যায় তাঁদের মধ্যে অন্যতম দক্ষিণ রায়। দক...
12/04/2024

বারুইপুর ধপধপির দক্ষিণেশ্বর মন্দির : সুন্দরবনের আঞ্চলিক যে সকল দেবদেবীর নাম জানা যায় তাঁদের মধ্যে অন্যতম দক্ষিণ রায়। দক্ষিণ রায় হলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সুন্দরবন অঞ্চলে জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে পূজিত এক লোকদেবতা। এঁকে পশু ও দানবদের নিয়ন্ত্রক বা বাঘের রাজা মনে করা হয়। নামের আক্ষরিক অর্থ দক্ষিণ -এর রাজা। একটু মন দিয়ে বিগ্রহের ছবিটি দেখলে দেখতে পারবেন এনার হাতে একটি বন্দুক বর্তমান।

সুন্দরবনের অধিবাসীরা দক্ষিণ রায়কে সুন্দরবনের ভাটি অঞ্চলের অধিপতি মনে করেন। ধপধপি অঞ্চলটিও এক সময় সুন্দরবনের অন্তর্গত ছিল।সুন্দরবনের অধিবাসীরা ম্যানগ্রোভ জঙ্গলে মাছধরা, কাষ্ঠ বা মধু আহরণের মতো কোনো কাজে যাওয়ার আগে দক্ষিণ রায়ের মন্দিরে পূজা নিবেদন করেন। কেউ কেউ মাথার পিছন দিকে দক্ষিণরায়ের মুখোশ পরে জঙ্গলে ঢোকেন যাতে বাঘ সেই মুখোশ দেখে ভয় পেয়ে তাঁর কাছে না আসে। দক্ষিণ রায় সুন্দরবন অঞ্চলের মানুষ জনকে বাঘ এর আক্রমণ ও নানা অপদেবতার হাত থেকে রক্ষা করেন বলে মনে করা হয়। সুন্দরবন যাঁরা গিয়েছেন তাঁরা অনেক জায়গাতেই এই দেবতার মন্দির দেখেছেন, তবে এটি সম্ভবত প্রাচীনতম দক্ষিণ রায় মন্দির, স্থানীয়রা "দক্ষিণেশ্বর" বলেও সম্বোধন করে থাকেন।

এখানে দেখতে পেলাম কি অপরূপ দৃপ্ত ভঙ্গিমায় বসে রয়েছেন দক্ষিণ রায়। দেবতার হাতে রয়েছে বন্দুক এবং দেওয়াল এর মধ্যে টাঙানো রয়েছে অন্যান্য বিভিন্ন অস্ত্র। এখানে এই দেবতাকে শিব রুপে পূজা করা হয়।

বারুইপুর থেকে ৫-৬ কিলোমিটার দূরে ধপধপি অঞ্চলে এই মন্দিরটি অবস্থিত। প্রশস্ত জলাধার এর সামনেই বাবা দক্ষিণ রায়ের মন্দির। শনি-মঙ্গলবার বেশ ভালো রকম ভক্ত সমাগম ঘটে।

❇ কিভাবে যাবেন?

শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখা থেকে বারুইপুর লোকালে চেপে বারুইপুর স্টেশনে নামুন। স্টেশনের চার নম্বর প্লাটফর্ম সংলগ্ন অটো স্ট্যান্ড -এ গিয়ে বলুন ধপধপি দক্ষিণেশ্বর যাবেন। ২০ মিনিট থেকে আধ ঘন্টা অটোতে সময় লাগবে, একেবারে মন্দিরের কাছেই নামিয়ে দেবে।

অথবা লক্ষীকান্তপুর বা নামখানা লোকালে চেপে ধপধপি স্টেশনে নামুন। স্টেশনের পাশ থেকে অটো, টোটো, ভ্যান অথবা রিক্সা করে দক্ষিণেশ্বর মন্দির।

ফেরার সময়ও একই ভাবে ফিরতে পারেন।

❇ পূজার সময়:-

যদি পুজো দিতে চান তবে শনি অথবা মঙ্গলবার সকাল দশটার মধ্যে যাওয়ার চেষ্টা করুন, পরের পুজো আবার দুপুর আড়াইটায়।

(সংগৃহীত)

রানী শিরোমণি গড় এর ভিডিও :
https://youtu.be/HyryfRc60jM

আমরা বাইক এ গিয়েছিলাম তাই সেটারই পথনির্দেশ দিয়ে দিলাম :

Shared route
From 2007, SH 1, Paschatya Para, Harinavi, Kolkata, West Bengal 700148 to Dhap Dhapi Dakshineswar Mandir, 8FCG+J39, Dhapdhapi, Ramnagar, West Bengal 743387 via Eastern Metropolitan Bypass and Baruipur - Canning Rd.

32 min (16 km)
For the best route in current traffic visit https://maps.app.goo.gl/Rhpjb9mUEqZY962A8

10/04/2024

লাল কাঁকড়া ছাড়াও আরও অনেক কিছু আছে এখানে।
পুরো ভিডিও : https://youtu.be/rm0ZDiAfipU

আপনি কি এমন একটা সমুদ্র সৈকতের খোঁজ করছেন যেখানে জনারণ্য নেই, শুধুই প্রকৃতির অপরূপ শোভা আপনাকে আপ্লুত করবে? তাহলে পূর্ব ...
04/04/2024

আপনি কি এমন একটা সমুদ্র সৈকতের খোঁজ করছেন যেখানে জনারণ্য নেই, শুধুই প্রকৃতির অপরূপ শোভা আপনাকে আপ্লুত করবে? তাহলে পূর্ব মেদিনীপুরের দক্ষিণ পুরুষোত্তমপুর গ্রামে অবস্থিত লাল কাঁকড়া বিচ আপনার জন্য আদর্শ গন্তব্য।

স্বপ্নের মতো সৈকত

লাল কাঁকড়া বিচ মন্দারমণি এবং পিচাবনি মোহনার মাঝে অবস্থিত একটি অনাবিষ্কৃত সমুদ্র সৈকত। সূর্যাস্তের আলোয় সোনালি বালির বিছানা যখন রক্তিম আভায় রঞ্জিত হয়, তখন বোঝা যায় কেন এর নাম লাল কাঁকড়া! হাজার হাজার লাল কাঁকড়ার দল বালির উপর ছোটাছুটি করতে দেখলে মনে হবে যেন বালুকাবেলা জীবন্ত হয়ে উঠেছে।

কীভাবে যাবেন

কলকাতা থেকে চাউলখোলা বাসে করে সহজেই পৌঁছে যাবেন। চাউলখোলা থেকে অটো বা টোটোতে মন্দারমণি বীচ ক্যাম্পের কাছে নেমে যাবেন। ক্যাম্প থেকে হাঁটা দূরত্বেই সৈকত।

থাকার ব্যবস্থা

মন্দারমণি বীচ ক্যাম্প ছাড়াও বেশ কিছু রিসর্ট এবং হোটেল রয়েছে যেখানে আরামে থাকতে পারেন।

কী কী দেখবেন

অপূর্ব সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত!
লাল কাঁকড়ার রাজ্যে সময় কাটানো।
সমুদ্র স্নান এবং বিচে দৌড়ঝাঁপ।
ক্যাম্পিং।
নিকটবর্তী মন্দারমণি, তাজপুর, শঙ্করপুর ভ্রমণ।
সেরা সময়

শীতকাল হল লাল কাঁকড়া সৈকত ভ্রমণের সেরা সময়।

মনে রাখবেন

লাল কাঁকড়া বিচ প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য। এখানে জাঁকজমকপূর্ণ রেস্তোরাঁ বা দোকান নেই। এটি নির্জনতা এবং শান্তি উপভোগ করার জায়গা।

লাল কাঁকড়া বিচের যাত্রা আপনাকে নিয়ে যাবে এক অন্যরকম জগতে, যেখানে আপনি প্রকৃতির কোলে আপনাকেই নতুন করে আবিষ্কার করতে পারবেন।

লাল কাঁকড়া বীচ: https://youtu.be/rm0ZDiAfipU

Address


Telephone

+917686965537

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Indra's Travelogue posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Indra's Travelogue:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share