Debabrata Ganguly

Debabrata Ganguly Nadia district Reporter

16/11/2024
14/11/2024

লাদাখে ১৭,৬০০ ফিট উচ্চতায় বাঙ্কার এবং ১,৩০০ কেজির কামান মজুত করলেন ভারতীয় সেনা জওয়ানরা। জয় হিন্দ,জয় জওয়ান🇮🇳

04/11/2024

কাটোয়া থানার মতো এইভাবে প্রতিটি থানা এলাকায় মোটরভ্যান আটকানো উচিৎ। শুধু গরীব গরীব বলে এদের ছাড় দেওয়া উচিৎ নয়।
*এদের নেই পলিউশন সার্টিফিকেট। এদের যান থেকে নির্গত ধোঁয়ায় চোখে জ্বলন ধরে।
*নেই রেজিষ্ট্রেশন, সরকার এদের থেকে কোন মুনাফা পায়না।
* ইন্সিওরেন্স নেই। এই মোটরভ্যানের দ্বারা কোন দূর্ঘটনা ঘটলে ক্ষতিপূরণ মিলবেনা।
*এদের জন্য রোড ট্যাক্স,ইন্সিওরেন্স দিয়ে চলা ছোট গাড়ি গুলির মালিকের অবস্থা বেহাল। তারা গাড়ি কিনেও লোকসানে চালাচ্ছে।
* কালো ধোঁয়ায় এলাকা দূষন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
#এদের সময় দেওয়া উচিৎ, সবাই যেন ব্যাটারি চালিত করতে পারে। সারা দেশ যখন CNG বা ব্যাটারি চালিত গাড়িতে ফিরতে চাইছে,তবে এদের কেন ব্যাটারিতে ফেরানো যাবে না? কেন এরা সরকারি নিওমের বাইরে এভাবে চলবে। গরীব ভাবলেও এদের রোজকার কোন অংশে কম না।
©Debabrata GANGULY

 #বাংলাদেশে ক্ষমতার পরিবর্তন হলেই হিন্দুরা বারংবার শঙ্কায় পরেন। কিন্তু কেন?শেখ হাসিনার পতনের পরে বিভিন্ন স্থানে হামলার প...
02/09/2024

#বাংলাদেশে ক্ষমতার পরিবর্তন হলেই হিন্দুরা বারংবার শঙ্কায় পরেন। কিন্তু কেন?

শেখ হাসিনার পতনের পরে বিভিন্ন স্থানে হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ করে হিন্দুরা।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ক্ষমতার পটপরিবর্তনে সাথে সাথে সংখ্যালঘু, বিশেষ করে হিন্দুদের নিরাপত্তার বিষয়টি বেশ স্পর্শকাতর হয়ে ওঠে।
গত চার দশকের রাজনীতিতে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে পরাজিত হবার পর কিংবা ক্ষমতাচ্যুত হবার পরে হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ সামনে এসেছে।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক এবং বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনের নেতারা বলছেন, বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর প্রথম বড় আকারে হামলার ঘটনা ঘটেছিল ১৯৯২ সালে, ভারতে বাবরি মসজিদ গুড়িয়ে দেবার সময়। তখন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় ছিল। এরপর হিন্দুদের ওপর বড় আকারে হামলার ঘটনা ঘটে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পরাজিত হবার পরে। নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করার পরপরই দেশের বেশ কিছু জেলায় হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হয়। যদিও তখন ক্ষমতায় ছিল বিচারপতি লতিফুর রহমানে নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার।নির্বাচনে ফলাফল প্রকাশের দিন থেকে শুরু করে বিএনপি ক্ষমতা গ্রহণের মধ্যবর্তী সময়ে বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটে। এছাড়া বিএনপি ক্ষমতা গ্রহণ করার পরেও বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছিল। এসবের পেছনে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল। সর্বশেষ হিন্দুদের ওপর হামলার অভিযোগ আসে গত ৫ই আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে আসার পরে।

কত হামলা হয়েছে?
হিন্দুদের একটি সংগঠন জাতীয় হিন্দু মহাজোট এক পরিসংখ্যানে মাধ্যমে দাবি করেছেন, শেখ হাসিনার পতনের পরে ৪৮টি জেলায় ২৭৮টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ নামে আরেকটি সংগঠন দাবি করছে, ৫২টি জেলায় অন্তত ২০৫টি সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি ও উপাসনালয়ে হামলার ঘটনার তদন্তে ‘সংখ্যালঘু কমিশন’ গঠনের দাবি জানিয়েছে ‘সংখ্যালঘু অধিকার আন্দোলন’ নামের একটি সংগঠন।
তবে এসব সংগঠন যেসব দাবি করছে সেগুলোর সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।

হিন্দুদের আতঙ্ক কেন?
শেখ হাসিনার পতন ও পালিয়ে যাবার পরে কতগুলো হামলার ঘটনা ঘটেছে সেটি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুরা যে ভয় ও আতঙ্কের পরিবেশে বসবাস করছে, সেটি পরিস্কার। অনেকে মনে করেন হিন্দুদের ওপর হামলার ক্ষেত্রে এক ধরণের দায়মুক্তির সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। এসব হামলার সাথে যারা অতীতে জড়িত ছিল বা বর্তমানে আছে তাদের বিচার কখনো হয়নি। ফলে এটি থামানো যাচ্ছে না।তারাই হিন্দুদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে যারা ধর্মীয় সহাবস্থানে বিশ্বাস করেন না। এই ধারা পাকিস্তান আমল থেকে চলে আসছে। ভারত, হিন্দু এবং আওয়ামী লীগ – এই তিনটি বিষয়কে একটি রেখায় চিন্তা করা হয়। গত ১৫ বছর যাবত আওয়ামী লীগ সরকারি চাকরিতে নিয়োগ ও পদন্নোতির ক্ষেত্রে ‘অতীতের বৈষম্য’ দূর করার চেষ্টা করেছে।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অনুপাত মোট জনসংখ্যার আট শতাংশ। কিন্তু সে অনুপাতে নিয়োগ ও পদোন্নতি হয়েছি কি?
বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের আরো একটি বিষয় হলো জমি।
বাংলাদেশের দুটি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের ৭০ ভাগই ভূমিকেন্দ্রিক। হিন্দুদের সম্পত্তি দখল করাও একটি টার্গেট থাকে। কিন্তু ঘটনাগুলোর বিচার হতে দেখা যায়না। বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর সেই ধারা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আওয়ামী লীগ – এই তিনটি বিষয়কে একটি রেখায় চিন্তা করা হয়। গত ১৫ বছর যাবত আওয়ামী লীগ সরকারি চাকরিতে নিয়োগ ও পদন্নোতির ক্ষেত্রে ‘অতীতের বৈষম্য’ দূর করার চেষ্টা করেছে।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অনুপাত মোট জনসংখ্যার আট শতাংশ। কিন্তু সে অনুপাতে নিয়োগ ও পদোন্নতি হয়েছি কি?
বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের আরো একটি বিষয় হলো জমি।
বাংলাদেশের দুটি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের ৭০ ভাগই ভূমিকেন্দ্রিক। হিন্দুদের সম্পত্তি দখল করাও একটি টার্গেট থাকে। কিন্তু ঘটনাগুলোর বিচার হতে দেখা যায়না। বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর সেই ধারা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

11/06/2024

শান্তিপুরে BJP র জয়জয়কার, বিজয় মিছিল নেতা কর্মীদের

10/03/2024

মুকুটমনি-জগন্নাথ লড়াইতে আখেরে লাভ হলো কার?

রাজনীতিতে যে অপেক্ষা ও উপেক্ষা সহ্য করতে পারেনা, তার দ্বারা রাজনীতি হয়না। মুকুটমনি বিজেপি ত্যাগ করে লাভ করলেন না ক্ষতি তার উত্তর দেবে ভবিষ্যৎ। তবে মুকুট যদি তৃণমূলের ক্যান্ডিডেট হয় তবে আখেরে লাভ হবে জগন্নাথেরই। বিস্তারিত আলোচনায় আসি। রানাঘাট দক্ষিণের বিধায়ক হওয়ার পর প্রায় আড়াই বছর অতিক্রান্ত। কিন্তু তার নিজস্ব বিধানসভাতেই মুকুটের গ্রহনযোগ্যতা খুব ভাল নেই। অতীন্দ্রনাথ মন্ডলকে বাদ দিয়ে যদি মুকুটকে জোড়াফুলের ক্যান্ডিডেট করা হয় তবে দলের অন্দরেই চোরা বিদ্রোহ দেখা দেবে। মুকুটমনির সাথে শুধু সাংসদ জগন্নাথ না,নদিয়া দক্ষিণের কোন বিজেপি বিধায়কেরই সম্পর্ক ভাল ছিল না,একমাত্র কৃষ্ণগঞ্জের আশীষ বিশ্বাস ছাড়া। সাংসদ জগন্নাথও যে বিজেপিতে খুব পছন্দের তাও না। ক্ষোভ আছে তাকে নিয়েও। তবে অতীন্দ্রনাথের সাথে লড়াই হলে জগন্নাথকে কিছুটা বেগ পেতে হবে। মুকুট হলে সাধারণ বিজেপি ভোটাররা মকুটের দলবদলের জ্বালায় ও ক্ষোভে বিজেপিমুখী হয়ে যাবে। তাতে লাভ হবে বিজেপিরই। সমস্ত কূল হারানোর সম্ভাবনা রয়েছে মুকুটেরই। যদি জোড়াফুল তাকে লোকসভায় মনোনয়ন দেয় এবং তিনি যদি জয়ী হতে না পারেন তবে তার রাজনৈতিক জীবনে একটা ছেদ পরার সম্ভাবনা থাকছেই। কারণ বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েই তাকে লোকসভায় লড়তে হবে। সেক্ষেত্রে তিনি তখন আর বিধায়ক থাকবেন না,পেনশনও পাবেন না।সেই সাথে বিজেপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা প্রতিরক্ষামন্ত্রীও তাকে নামে চিনতেন। সেই কমিটি থেকেও বাদ যাবেন। লোকসভায় যদি তিনি জয়ী হতে না পারেন সেক্ষেত্রে রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভার উপ নির্বাচনে দল যে তাকে পুনরায় ক্যান্ডিডেট করবে তার নিশ্চয়তা নেই। কারন পরাজিত ক্যান্ডিডেটকে আগামী কয়েকমাস পর আবার ক্যান্ডিডেট করলে কর্মীদের কাছেই ভুল বার্তা যাবে। সেক্ষেত্রে তৃণমূল থেকেও হয়তো ক্রমেই হারিয়ে যেতে পারেন মুকুটমনি। তবে সবকিছুরই আগামীতে উত্তর পাওয়া যাবে।
মুকুটমনিকে সামনে রেখে পুরোপুরি বদলার খেলা চালালো তৃণমূল। বিজেপিকে তারা দেখালো তাদের একটা বিধায়ক তারা ভাঙাতে সক্ষম হয়েছে। এই আসন তৃণমূলের কাছে এমনিই পরাজিত আসন,তাই এই আসনে পুনরায় পরাজয় হলেও তাদের কিছু যায় আসবে না। মুকুট মতুয়া ভোট আনবে, এই আশায় তৃণমূল একটা পাশার চাল দিয়েছে। এখন মতুয়া ভোট যদি ব্যক্তি নির্ভর না হয়ে পদ্ম প্রতীক নির্ভর হয়। তবে তৃণমূল ও মুকুট ২ জনের কাছেই হতাশজনক।
গত ৫ বছরে সাংসদ হিসাবে জগন্নাথ সরকার যেটুকু কাজ করেছেন তার চেয়ে বেশি দলীয় ক্ষোভের শিকার হয়েছেন। সাংগঠনিক দলের পরিকাঠামোকে বাদ দিয়ে নিজের মনের মত মন্ডল সভাপতি বা নেতাদের নিয়ে সংগঠন করে গেছেন। এখন তার ফল ভুগতে হচ্ছে। শান্তিপুর, কৃষ্ণগঞ্জ ও রানাঘাট শহরে তার বিরুদ্ধে দলে চোরা ক্ষোভ। এমনকি দলের সার্ভে রিপোর্টেও সাংসদের মার্কশিট রেজাল্ট ভাল না। রানাঘাট কেন্দ্র বিজেপির কাছে অনেকটা 'সেভ সীট'। তবে মুকুট যদি তৃণমূলে লড়াই করে, তবেই বিজেপির জয় অনেকটা মর্সৃন হবে। অন্যথায় লড়াই জমবে।
✒️ Debabrata Ganguly

18/09/2023

তেমন কিসু না,বাংলাদেশ ভারতকে হারাইসে। এশিয়া কাপ জেতে নাই🤣🤣🤣

অভিষেক কি গ্রেফতারের পথে? ED চার্জসিটে একাধিকবার যুবরাজের নাম
31/07/2023

অভিষেক কি গ্রেফতারের পথে? ED চার্জসিটে একাধিকবার যুবরাজের নাম

Address

Barendranagar
Ranaghat

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Debabrata Ganguly posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Debabrata Ganguly:

Share