https://www.facebook.com/122479767418371/

Tapan Vlog, Ranaghat (2025)

07/09/2025

কিছুদিন আগে আমি চলে গিয়েছিলাম দীঘার মোহনায়। সমুদ্রের জল যেখানে নদীর সঙ্গে মিশে গেছে, সেখানে যেন গড়ে উঠেছে একেবারে আলাদা জগত। দূর থেকেই ভেসে আসছিল মানুষের হাঁকডাক, আর কাছে গিয়ে চোখ আটকে গেল মাছের ভিড়ে।

মোহনায় ঢুকেই যেন রঙিন এক দুনিয়া—বড় বড় ঝুড়ি ভর্তি মাছ, কারও হাতে সদ্য ধরা ইলিশ, কোথাও বড় বড় কাতলা, আবার একপাশে ঝকঝকে চিংড়ি, কাঁকড়া আর ভেটকি। এত রকম মাছ একসাথে আগে আমি কোনোদিন দেখিনি। অবাক হয়ে শুধু ভাবছিলাম—এখানে না এলে বুঝতেই পারতাম না সমুদ্র কত বৈচিত্র্যময় সম্পদ লুকিয়ে রেখেছে।

প্রতিটি দোকানে দাঁড়িয়ে লোকজন মাছের নাম বলছে, দরদাম করছে, কেউ আবার মাছ বেছে নিয়ে ব্যাগে ভরছে। আমি নিজেও টাটকা মাছ দেখে লোভ সামলাতে পারলাম না। কিনে নিলাম কিছু চিংড়ি আর একটা ভেটকি। মনে মনে ভেবে রাখলাম—আজ রাতের খাওয়ায় থাকবে একেবারে সমুদ্রের টাটকা স্বাদ।

দীঘার মোহনায় শুধু মাছ দেখা নয়, এখানে এসে বোঝা যায় জীবনের সঙ্গে সমুদ্রের কতটা যোগ। জেলেরা ভোরবেলায় সমুদ্রে যায়, আর ফিরে এসে বিক্রি করে এইসব টাটকা মাছ। তাদের হাসিমুখে মাছ বিক্রি আর সমুদ্রের গন্ধ মিশে একেবারে আলাদা পরিবেশ তৈরি করে।

সেদিন মনে হলো—দীঘায় আসলে শুধু সমুদ্র সৈকত নয়, একবার অন্তত মোহনায় ঘুরে আসা জরুরি। কারণ এখানেই চোখে পড়বে টাটকা মাছের সমাহার, আর পাবে এমন অভিজ্ঞতা যা অন্য কোথাও মিলবে না।

👉 তাই বলব, দীঘায় এলে সৈকতের ঢেউয়ের সাথে সাথে মোহনায় ঢুঁ মারুন, মাছ দেখুন, টাটকা মাছ কিনে আনুন। আর বাড়ি ফিরে সেই মাছ দিয়ে তৈরি করে ফেলুন সুস্বাদু রান্না—যা খেয়ে মনে হবে, সমুদ্রের স্বাদ একেবারেই আপনার থালায়। 🌊🐟

06/09/2025

কিছুদিন আগেও কালিদির নাম শুনলেই সবার চোখে ভেসে উঠত সেই ছোট্ট দোকানটা, যেখানে কালি দি নিজে দাঁড়িয়ে রুটি বানাচ্ছেন আর গ্রাহকের সঙ্গে হাসিমুখে গল্প করছেন। একসময় সেই দোকানই হয়ে উঠেছিল মানুষের ভালোবাসার জায়গা, আর কালি দি নিজের আন্তরিকতা দিয়ে মন জয় করেছিলেন।

তারপর এলেন মিষ্টি দি—কালি দির মতোই ভাইরাল, প্রাণখোলা হাসি আর আন্তরিক ব্যবহার দিয়ে তিনিও গড়ে তুললেন নিজের দোকান। ধীরে ধীরে তাঁর দোকানও মানুষের মনে জায়গা করে নিল।

আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ছবিটা আরও বড় হয়েছে। এখন আর কেবল ছোট দোকানে সীমাবদ্ধ নন তারা।
👉 কালি দি খুলেছেন একেবারে আধুনিক এসি রেস্টুরেন্ট, যেখানে সাজানো-গোছানো পরিবেশে মানুষ খেতে পাচ্ছেন আরাম করে।
👉 পাশাপাশি আগের মতোই চলছে কালি দির পুরোনো দোকান, যেখানে এখনও মানুষ ভিড় জমায় পুরোনো দিনের টান আর স্বাদের জন্য।
👉 অন্যদিকে, ভাইরাল মিষ্টি দি গড়ে তুলেছেন নিজের আলাদা নন-এসি হোটেল, যেখানে তাঁর হাতের স্বাদ আর আন্তরিক সেবার জন্য প্রতিদিন নতুন নতুন গ্রাহক আসছেন।

এখন কালি দির রয়েছে দুটো দোকান—একদিকে পুরোনো ভালোবাসা, অন্যদিকে নতুন রূপে সাজানো এসি রেস্টুরেন্ট। আর মিষ্টি দির রয়েছে নিজের স্বপ্নপূরণের জায়গা, সেই নন-এসি হোটেল।

এই দুজনের গল্প আসলে শুধু ব্যবসার গল্প নয়—এটা মানুষের ভালোবাসা, পরিশ্রম আর জনপ্রিয়তার গল্প। ছোট দোকান থেকে শুরু করে আজ এরা দাঁড়িয়েছেন একেবারে বড় জায়গায়, তবুও সাধারণ মানুষকে নিজের মতো করে আপ্যায়ন করার ভঙ্গি বদলায়নি।

👉 তাই আজ বলতে হয়—কালি দি আর মিষ্টি দি শুধু দোকান চালাচ্ছেন না, ওরা তৈরি করছেন এক ইতিহাস, যেটা মানুষের মনে থেকে যাবে আরও বহুদিন।

06/09/2025

উদয়পুরের সাইকেলওয়ালা চিকেন কষা কাকা 🌟

দীঘার উদয়পুর সমুদ্র সৈকতে গিয়ে অনেক কিছুই দেখা যায়—নীল সমুদ্র, সোনালী বালি আর নোনা হাওয়ার খেলা। কিন্তু এবার আমি এমন এক দৃশ্য দেখলাম, যা একেবারে মন কেড়ে নিল।

সামান্য একটা সাইকেল, আর তার উপরেই সাজানো হাঁড়ি। সেই হাঁড়ির ভেতরে রয়েছে একেবারে বাড়ির মতো স্বাদের চিকেন কষা। বিক্রি করছেন এক কাকা—নিজের হাতের নয়, বরং মায়ের হাতের রেসিপি নিয়ে। প্রথমে ভেবেছিলাম, সাইকেলে করে আবার কেমন খাবার বিক্রি হয়! কিন্তু একটু এগিয়ে গিয়ে দাম শুনে একেবারে অবাক—মাত্র ১০০ টাকায় ১০ পিস চিকেন কষা!

ভাবুন তো, এই দামে আজকাল কোথাও এক প্লেট চিকেন পাওয়া যায় না, আর সেখানে তিনি দিচ্ছেন গোটা দশ পিস। শুধু দাম কম নয়, খেতে গিয়েই বুঝলাম—এমন স্বাদ সত্যিই বিরল। মায়ের হাতের সেই দেশি মশলার ঘ্রাণ, সঙ্গে ঝাল-ঝাল কষার টেস্ট—একেবারে জিভে লেগে যাওয়ার মতো।

এই দৃশ্যটা যেন মুহূর্তেই উদয়পুর সৈকতের পরিবেশকে অন্যরকম করে তুললো। একদিকে সমুদ্রের হাওয়া চুল উড়িয়ে দিচ্ছে, অন্যদিকে কাকার সাইকেল থেকে আসছে চিকেন কষার গন্ধ। দুটো মিলে এমন এক অভিজ্ঞতা তৈরি করল, যা ভোলার নয়।

আজ উদয়পুরের সমুদ্রের বালুচর শুধু ঢেউ আর হাওয়ার জন্য নয়, এই সাইকেলওয়ালা চিকেন কষার কাকার জন্যও তোলপাড়। প্রত্যেকেই ছুটে আসছে তার কাছে, আর মাত্র ১০০ টাকায় মায়ের হাতের স্বাদ নিয়ে ফিরছে।

👉 এককথায়, উদয়পুরে যদি যান, শুধু সমুদ্র দেখবেন না—এই চিকেন কষার কাকাকে খুঁজে নেবেন। কারণ, সমুদ্রের সৌন্দর্য আর মায়ের হাতের কষার স্বাদ মিলে এখানে তৈরি হয় একেবারে অন্যরকম জাদু। 🌊🍗✨

06/09/2025

নৈহাটি সাহেব কলোনি মোড়ের Second Love Café & Restaurant 🌟

কিছুদিন আগেই আমি গিয়েছিলাম নৈহাটির সাহেব কলোনি মোড়ে। ব্যস্ত রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতেই হঠাৎ চোখে পড়ল এক দারুণ সুন্দর ক্যাফে কাম রেস্টুরেন্ট—“Second Love Café & Restaurant”। বাইরে থেকে এক নজরেই মনে হলো জায়গাটা বেশ জমজমাট, সাজানো-গোছানো, আরামদায়ক—এক কথায় অসাধারণ।

ভেতরে ঢুকতেই সবার আগে চোখে পড়লো ওখানকার আন্তরিকতা অভ্যর্থনা। মালিক ও স্টাফরা মিলে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানালেন। তবে সবচেয়ে বিশেষ ব্যাপার যেটা আমাকে সত্যিই চমকে দিলো, তা হলো—পুরো ক্যাফেটি মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত। মহিলা কর্মীদের হাসিমুখে আতিথেয়তা আর দক্ষতা জায়গাটিকে করে তুলেছে আরও অনন্য।

বসে অর্ডার করলাম কিছু খাবার। এখানে চাইনিজ, সাউথ ইন্ডিয়ান, তান্দুরি, ইন্ডিয়ান—সব রকমের খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। মেনু দেখে বোঝাই গেল, এক ছাদের নিচে যেন রঙিন স্বাদের সমাহার। খাবারের স্বাদ যেমন চমৎকার, তেমনি পরিবেশনেও রয়েছে আলাদা মনোযোগ।

এখানকার আরেকটা বড় আকর্ষণ হলো—এই ক্যাফে রেস্টুরেন্ট যেকোনো অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য ভাড়া দেওয়া হয়। অর্থাৎ জন্মদিন, অ্যানিভার্সারি, গেট-টুগেদার বা অন্য কোনো বিশেষ দিন উদযাপনের জন্য একেবারেই উপযুক্ত জায়গা। সাজানো-গোছানো পরিবেশ, ভালো খাবার আর আন্তরিক স্টাফরা অনুষ্ঠানকে নিঃসন্দেহে স্মরণীয় করে তুলবে।

তাই এক কথায় বলতে পারি—
👉 যদি কখনো আপনাদের ভালো খাবার খেতে ইচ্ছে করে কিংবা কোনো অনুষ্ঠান আয়োজন করতে চান, তবে অবশ্যই যেতে পারেন Second Love Café & Restaurant-এ।

যোগাযোগ নাম্বার 89107 82372

06/09/2025

😲✨ বিশ্বাস হবে না আজ একান্ত আপনের রেস্টুরেন্টে কি ঘটলো!
একেবারে মহা খাবারের চ্যালেঞ্জ শুরু হলো আজ! 🔥🍽️
এক টেবিলে সাজানো ৮-১০ রকমের স্পেশাল ডিশ—বিরিয়ানি, ফ্রায়েড রাইস, ফিশ ফ্রাই, চিকেন কষা, সালাদ, কাবাব আর আরও কত কী! 🤤🐟🍗 প্রতিটা ডিশের ধোঁয়া ওঠা গন্ধে যেন চারপাশ ভরে গেলো।
👉 আসরে নামলেন সুব্রত দা—একান্ত আপনাদের প্রিয় মুখ! 💖
তার সাথে আরও দুই ফুডি বন্ধু। হাতে হাত ধরে নামলো এক অসাধারণ ফুড চ্যালেঞ্জে। 💪😂 শুরুতে ঠাট্টা-মশকরা, তারপর এক বাইট, দুই বাইট… আরে বাপরে! কপালে ঘাম, মুখে হাসি—তবুও থামার নাম নেই কারও! 🔥🤣
ক্যামেরায় ধরা পড়ছে প্রতিটা মুহূর্ত—
🎥 খাবারের আসল টেস্ট,
🌶️ মশলার জাদু,
🥳 আর ফ্রেন্ডশিপের হাসি-আনন্দ!
আজকের দিনটা শুধু খাওয়া নয়—এ একেবারে খাবারের উৎসব। ❤️🍛
তোমরা হলে পারতে কি এই চ্যালেঞ্জ শেষ করতে? 😉
👉 কমেন্টে লিখে জানাও আর ট্যাগ করো সেই বন্ধুকে, যাকে নিয়ে আসতে চাও পরের চ্যালেঞ্জে! 🚀

05/09/2025

কলকাতার ক্যানিং স্ট্রিটে রুম্পা জুয়েলারি: কুড়ি বছরের বিশ্বস্ত, সোনার গয়নার হোলসেল সম্রাট**

কলকাতার অন্যতম বাণিজ্যিক কেন্দ্র ক্যানিং স্ট্রিট। এখানকার ব্যস্ত বাজার আর পাইকারি দোকানগুলির মাঝে এক বিশেষ নাম বিগত দুই দশক ধরে অটুট আস্থা আর নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠেছে—**রুম্পা জুয়েলারি**।

এই দোকান শুধু আর পাঁচটা গয়নার দোকান নয়, এটি একাধারে স্বপ্নের কারিগর ও ব্যবসায়িক ভরসার নাম। কুড়ি বছরেরও বেশি সময় ধরে রুম্পা জুয়েলারি পাইকারি দরে সোনার রওনা ও গোল্ড প্লেটেড গয়না সরবরাহ করে আসছে সারা পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড এমনকি উত্তর-পূর্ব ভারতেও।
**বিশেষত্ব কী?**

✅ **গোল্ড প্লেটেড অথচ প্রিমিয়াম ফিনিশ** – দেখতে একেবারে আসল সোনার মতো।
✅ **বিশাল কালেকশন** – কনটেম্পোরারি ডিজাইন থেকে শুরু করে ট্র্যাডিশনাল সেট পর্যন্ত সবই মেলে।
✅ **পাইকারি দাম** – ছোট ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে বড় শোরুম, সবাই এখান থেকেই সংগ্রহ করে।
✅ **নিজস্ব তৈরি ডিজাইন** – লোকাল কারিগরদের হাতের ছোঁয়ায় প্রতিটি গয়নাই যেন একেকটা শিল্পকর্ম।
✅ **বিশ্বাসযোগ্যতা ও নির্ভরতা** – ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কাস্টমারদের সঙ্গে স্থায়ী সম্পর্ক তৈরি করেছে।
**কে কেনেন এখান থেকে?**

* নতুন উদ্যোক্তা যাঁরা কম মূলধনে গয়নার ব্যবসা শুরু করতে চান
* বুটিক/অনলাইন পেজ চালানো মানুষ
* বিয়ে বা বড় অনুষ্ঠানে ব্যবহার করার জন্য আসল সোনার মতো দেখতে কিন্তু কম খরচের গয়না খুঁজছেন
* ফ্যাশন ডিজাইনার ও স্টাইলিস্টরা, যাঁরা ট্রেন্ডি অথচ বাজেট-ফ্রেন্ডলি আইটেম খোঁজেন

**শেষ কথা**

রুম্পা জুয়েলারি শুধু সোনার রং-এর গয়না বিক্রি করে না—তারা বিশ্বাস বিক্রি করে, সম্পর্ক গড়ে তোলে। যাঁরা কম দামে ভালো মানের গয়নার খোঁজে থাকেন, তাঁদের জন্য ক্যানিং স্ট্রিটে এই দোকান এক অনন্য গন্তব্য।

05/09/2025

রানাঘাটের মানুষ আজ আবারো এক অসাধারণ মুহূর্তের সাক্ষী হলো। ভাইরাল রায়তা বিরিয়ানির স্বপ্নদ্রষ্টা বিভাস দা আজকে ৫ই সেপ্টেম্বর, শিক্ষক দিবস উপলক্ষে নিয়ে এলেন এক অবিশ্বাস্য উদ্যোগ। সাধারণ দিনে যেখানে খাবারের দাম মানুষের নাগালের বাইরে চলে যায়, সেখানে বিভাস দা যেন নতুন করে সংজ্ঞা লিখলেন ভালোবাসা, শ্রদ্ধা আর কৃতজ্ঞতার।

(5/8/25)আজকের বিশেষ অফার সত্যিই অবাক করার মতো— মাত্র ৮০ টাকায় মিলছে
🍗 দু’পিস নরম চিকেন
🥔 একটা আলু
🍚 আনলিমিটেড রাইস
🥗 আর তার সাথে সম্পূর্ণ রায়তা একদম ফ্রি।

খাবারের প্যাকেটে শুধু স্বাদই নয়, লুকিয়ে ছিল এক অন্যরকম বার্তা। বিভাস দা বললেন,
👉 “শিক্ষকরা আমাদের পথপ্রদর্শক। আজ তাদের দিন, তাই আমি চেয়েছি শিক্ষক দিবসকে সবার জন্য স্মরণীয় করতে। খাবার যেন হয় আনন্দের উৎস, আর সেই আনন্দ ভাগ করে নেয় সবাই।”

রানাঘাটের রাস্তায় আজ লম্বা লাইন পড়েছিল। কেউ ছাত্র, কেউ অভিভাবক, কেউ আবার পাশের দোকানের কর্মচারী— সকলে ভিড় জমিয়েছিল বিভাস দার বিরিয়ানির দোকানে। বিরিয়ানির ধোঁয়া ওঠা সুবাসে মিশে গিয়েছিল উৎসবের আবহ। খাবারের সাথে ছিল এক টুকরো কৃতজ্ঞতা, যা মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।

একজন প্রবীণ শিক্ষক চোখ ভিজে বলে উঠলেন,
✨ “আমরা তো অনেক জায়গায় খেয়েছি, কিন্তু আজকের এই বিরিয়ানি অন্যরকম। কারণ এর ভেতরে শুধু স্বাদ নয়, আছে সম্মান।”

সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়ে গেছে এই খবর। অনেকেই বলছেন, বিভাস দার এই উদ্যোগ শুধু রানাঘাট নয়, সমগ্র Nadia জেলা জুড়ে এক অনন্য দৃষ্টান্ত।

শেষে বিভাস দার একটাই কথা—
💬 “বিরিয়ানি শুধু খাবার নয়, এটা সম্পর্ক গড়ার মাধ্যম। আজ শিক্ষক দিবসে সেই সম্পর্ককেই আমি সেলিব্রেট করছি।”

রানাঘাটের মানুষ আজ বুঝলো— বিরিয়ানির প্যাকেটের ভেতরে যখন ভালোবাসা থাকে, তখন সেটাই হয়ে ওঠে জীবনের সবচেয়ে বড় উপহার।

রাইতা বিরিয়ানি রানাঘাট অর্ডার দিতে মোবাইল :- 7384100186,9800255030

04/09/2025

চাকদার গলি পথে নতুন এক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে মাত্র ২১ বছরের — দীপ ভাই। বয়স কম হলেও মনটা যে কত বড় হতে পারে, তার প্রমাণ দিয়ে দিয়েছে সে। আজকের দিনে যখন বিরিয়ানির দাম দিন দিন আকাশছোঁয়া, তখন সাধারণ মানুষকে ভরপেট বিরিয়ানি খাওয়ানোর এক অনন্য উদ্যোগ নিয়েছে এই তরুণ।

মাত্র ৩০ টাকায় চিকেন বিরিয়ানি— শুনলেই অবিশ্বাস্য মনে হয়। কিন্তু দীপ ভাই তা সম্ভব করে দেখিয়েছে। প্লেটে থাকে পর্যাপ্ত রাইস, একটা মোলায়েম আলু, ৬০ গ্রামের চিকেনের টুকরো আর সাথে টাটকা সালাড। যারা একটু স্পেশাল টেস্ট চান, তাদের জন্য আছে গন্ধরাজ চিকেন— মাত্র ২০ টাকায় এক পিস। হিসেবটা করলে দাঁড়াচ্ছে মাত্র ৫০ টাকায় পেট ভরে বিরিয়ানি ও চিকেন— যা শহরাঞ্চলে এক কাপ চায়ের দামের থেকেও সস্তা।

দীপ ভাইয়ের গল্পটা আসলে সংগ্রামের গল্প। ছোটবেলা থেকেই সে দেখেছে, অনেক মানুষের স্বপ্ন থাকে গরম গরম বিরিয়ানি খাওয়ার, কিন্তু বেশি দামের কারণে তারা সেই আনন্দটা উপভোগ করতে পারে না। বিশেষ করে দিনমজুর,কিংবা নিম্নবিত্ত পরিবারের অনেকেই বিরিয়ানিকে বিলাসিতা মনে করে। সেই বাস্তবতাই বদলাতে চেয়েছে দীপ। তাই নিজের সঞ্চয় দিয়ে শুরু করেছে ছোট্ট এই উদ্যোগ।

চাকদার রাস্তায় দাঁড়িয়ে যখন দীপ ভাই ধোঁয়া ওঠা বিরিয়ানি পরিবেশন করে, তখন মানুষের মুখে এক অন্যরকম হাসি খেলে যায়। কেউ বলে— “এত কম দামে এরকম বিরিয়ানি, ভাবতেই পারিনি।” কেউ আবার প্লেট হাতে নিয়ে ছবি তোলে, সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে প্রশংসায় ভরিয়ে দেয় এই তরুণ উদ্যোক্তাকে।

দীপের স্বপ্ন একটাই— যাতে কারও মনে না হয়, বিরিয়ানি খাওয়া শুধু টাকার লোকেদের বিলাসিতা। তার বিশ্বাস, খাবারের আনন্দটা সবার জন্য সমানভাবে প্রাপ্য। তাই তো সে বলেই থাকে—
“বিরিয়ানি খাওয়া কোনো প্রিভিলেজ নয়, এটা সবার অধিকার।”

চাকদার মানুষ আজ গর্বিত তাদের এই ছোট্ট ভাইকে নিয়ে। ২১ বছরের দীপ ভাই শুধু বিরিয়ানি নয়, মানুষের মন জিতে নিয়েছে তার সরলতা আর মহৎ ভাবনা দিয়ে।

01/09/2025

৫ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস উপলক্ষে স্পেশাল অফার

শিক্ষক মানেই আমাদের পথপ্রদর্শক।
যেভাবে মা–বাবা আমাদের জন্ম দেন, সেভাবেই শিক্ষকরা আমাদের মানুষ করে তোলেন। হাতে হাত ধরে অক্ষর চিনিয়ে দেন, সঠিক–ভুলের পাঠ শেখান আর জীবনের প্রতিটি মোড়ে আলো দেখিয়ে দেন। তাই শিক্ষক দিবস মানেই শুধু একটি দিন নয়, এটি হলো আমাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর বিশেষ মুহূর্ত।

এই বিশেষ দিনকে স্মরণীয় করে রাখতে রানাঘাটের সবার প্রিয় “রাইতা বিরিয়ানি” নিয়ে এলো এক অসাধারণ অফার।
লোকজনের মুখে মুখে ঘোরা এই দোকান বরাবরই নাম করেছে সুগন্ধি আর মশলাদার চিকেন বিরিয়ানির জন্য। সাধারণ দিনে এক ফুল প্লেট চিকেন বিরিয়ানির দাম ১০০ টাকা হলেও, শিক্ষক দিবস উপলক্ষে থাকছে বিশেষ ছাড়।

👉 শুধু শিক্ষক দিবসের দিনই, এই ফুল প্লেট চিকেন বিরিয়ানি পাওয়া যাবে মাত্র ৮০ টাকায় তাও আবার সাথে আছে দু পিস চিকেন একটা আলু আর রয়েছে রাইতা❤️

দোকানদারের কথায়,
“শিক্ষকরা আমাদের জীবন গড়ে দেন, তাই তাঁদের সম্মান জানাতে এই ছোট্ট উদ্যোগ। আর যেদিন আমরা গুরুজনদের স্মরণ করি, সেদিন যদি একটু খুশি ভাগ করে নিতে পারি, তার থেকে বড় আনন্দ আর কিছু নেই।”

সকাল থেকেই দোকানের সামনে লম্বা লাইন। কেউ আসছেন পরিবার নিয়ে, কেউ বা বন্ধুদের সঙ্গে। আর সবার মুখে একটাই কথা –
“আজকের দিনে এই বিরিয়ানি খাওয়া মানে শুধু পেট ভরা নয়, মনেরও তৃপ্তি।”

রানাঘাটের রাস্তায় ভেসে আসছে বিরিয়ানির সুগন্ধ। হাঁড়ির ঢাকনা খুলতেই যেন উঠছে ধোঁয়া, গরম ভাতের সঙ্গে রসালো চিকেন পিস আর মশলার ঝাঁঝ – খেতে খেতেই মনে হবে শিক্ষক দিবসটা সত্যিই অন্যরকম করে কাটানো গেল।

তাই যদি আপনি শিক্ষক দিবসে রানাঘাটে থাকেন, তবে একবার ঘুরে আসুন “রাইতা বিরিয়ানি” থেকে।
কারণ এখানে খাবার শুধু স্বাদের জন্য নয়, আছে শিক্ষকদের প্রতি অশেষ শ্রদ্ধার এক অনন্য বার্তা।

অর্ডার দিতে হবে 4 তারিখ বিকাল 4টের মধ্যে।মোবাইল :- 7384100186,9800255030

31/08/2025

চাকদার গলির ভেতরে ছোট্ট এক রেস্টুরেন্ট— “একান্ত আপন”। আর সেখানেই বিরিয়ানি প্রেমীদের জন্য এক অসাধারণ চমক নিয়ে এসেছেন সুব্রত দা। বড় বড় হাঁড়িতে ধোঁয়া ওঠা সুগন্ধি বিরিয়ানি, উপরে ভাজা পেঁয়াজ, ঘি আর আলুর গন্ধে মাখা স্বাদ যেন দূর থেকেও মানুষকে টেনে আনে। আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, এখানে মাত্র ১০০ টাকায় আনলিমিটেড বিরিয়ানি খাওয়ার সুযোগ মেলে।

সকালে হাঁড়ি বসার সঙ্গে সঙ্গেই লাইন পড়ে যায় দোকানের সামনে। কলেজ পড়ুয়া থেকে শুরু করে রিকশাওয়ালা, অফিস ফেরত বাবু থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—সবার ভরসা সুব্রত দার এই দারুণ অফার। এক হাত ভাত, তার সঙ্গে টুকরো মুরগি আর আলু—তৃপ্তির হাসি লেগেই যায় সবার মুখে।

লোকজন বলে, আজকের দিনে যেখানে এক প্লেট বিরিয়ানির দাম আকাশ ছুঁয়েছে, সেখানে সুব্রত দার এই উদ্যোগ যেন সাধারণ মানুষের জন্য এক আশীর্বাদ। অনেকেই বিশ্বাস করতে পারে না—কীভাবে এত কম দামে এতটা ভালো মানের বিরিয়ানি পাওয়া সম্ভব! কিন্তু সুব্রত দা সবসময় বলেন, “আমি চাই মানুষ খেয়ে পরিপূর্ণ হোক, তাতেই আমার আনন্দ।”

চাকদার মানুষের মুখে এখন একটাই কথা—“একান্ত আপনের বিরিয়ানি একবার খেলেই মন ভরে যায়।”

30/08/2025

চাঁদপাড়া স্টেশনের কাছেই বহুদিন ধরে ছোট্ট একটি ভাতের হোটেল চালাতেন কালি দি। প্রতিদিন সেই হোটেলের গন্ধে সকালের ট্রেনযাত্রীদের মন ভরে উঠত। সাদামাটা বাঙালি থালি – ভাত, ডাল, তরকারি, মাছ – কালি দির হাতের রান্নায় একেবারে অন্য স্বাদ পেত।

কিন্তু কালি দির মনে সবসময়ই ছিল এক বড় স্বপ্ন। শুধু একটা ভাতের হোটেল নয়, একদিন নিজের ক্যাফে কাম রেস্টুরেন্ট হবে, যেখানে নানা ধরনের খাবার মানুষ উপভোগ করবে। প্রতিদিনের কষ্টের মধ্যে দিয়েও সেই স্বপ্নকে আঁকড়ে ধরে রাখলেন তিনি।

আজ সেই স্বপ্ন যেন বাস্তবে রূপ নিয়েছে। এখন কালি দির রয়েছে দুটো দোকান –

একটা চাঁদপাড়ায়, আগের মতোই যেখানে পাওয়া যায় বাঙালি থালি।

আরেকটা বনগাঁ যশোর রোডে, যেখানে সাজানো হয়েছে আধুনিক রেস্টুরেন্ট – সেখানে মিলছে চাইনিজ, তন্দুরি, ইন্ডিয়ান আর বিরিয়ানি।

কালি দি বলেন – “এটাই ছিল আমার স্বপ্ন, আজ মানুষ আমার রান্না ভালোবেসে সেই স্বপ্ন পূরণ করে দিয়েছে।”

চাঁদপাড়ার ছোট্ট হোটেল থেকে শুরু করে বনগাঁর রেস্টুরেন্ট পর্যন্ত কালি দির এই যাত্রা শুধুমাত্র খাবারের নয় – এটি স্বপ্নের, পরিশ্রমের আর অদম্য বিশ্বাসের গল্প।

আজ কালি দি প্রমাণ করেছেন 👉
যদি ইচ্ছে আর মন থেকে কাজ করার শক্তি থাকে, তাহলে ছোট্ট রান্নাঘর থেকেও বড় রেস্টুরেন্টের স্বপ্ন পূরণ হয়।

30/08/2025

🔥😲 আজ একান্ত আপনের রেস্টুরেন্টে জমে উঠলো আসল মহাযুদ্ধ—ফুড চ্যালেঞ্জ! 🍽️🥳 ভাবো তো, এক টেবিলে সাজানো ৮-১০ রকমের জমজমাট স্পেশাল ডিশ—বিরিয়ানি, ফ্রায়েড রাইস, ফিশ ফ্রাই, চিকেন কষা, সালাদ, কাবাব, গ্রেভি—কি নেই বলো তো? 🍛🐟🍗 প্রতিটা প্লেট থেকে উঠছে গরম ধোঁয়া আর মশলার ঘ্রাণ, যার কাছে এসে আর কে-ই বা আটকাতে পারে! 🤤🌶️
সুব্রত দা, একান্ত আপনের সবার প্রিয়, আজ হাতে হাত মেলালেন আরও দুই ফুডি বন্ধুর সাথে। তিনজন একসাথে শুরু করলেন খাবারের ম্যারাথন! 💪😅 প্রথমে হাসি-ঠাট্টা, তারপর এক এক করে বাইট—আস্তে আস্তে চোখ বড় বড়, মুখে ঘাম, কিন্তু থামার নাম নেই! 😂🔥
ক্যামেরায় ধরা পড়ছে প্রতিটা মুহূর্ত—হাসির ঢেউ, বন্ধুত্বের মজা আর খাবারের জাদু। 🎥✨ দর্শকরা যেমন দেখছে, তেমনি ভেবেই নিচ্ছে—“এই ভরপুর ভোজ শেষ করতে পারবে তো ওরা?” 🤔🍴
আজকের দিনটা একান্ত আপনাদের জন্য একেবারে অনন্য—খাবারের উৎসব, ফ্রেন্ডশিপের হাসি আর টেস্টের রোলার কোস্টার একসাথে। 🥳🍽️ একবার দেখলেই মনে হবে, এ শুধু খাওয়া নয়, এটা আসলেই এক অভিজ্ঞতা! ❤️🔥
👉 তো বলো, কে কে আসতে চাইছো পরেরবার এই ফুড চ্যালেঞ্জে অংশ নিতে? 😉

Tapan Vlog

07/09/2025

06/09/2025

06/09/2025

06/09/2025

06/09/2025

05/09/2025

05/09/2025

04/09/2025

01/09/2025

31/08/2025

30/08/2025

30/08/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category