ঐতিহ্যের পানিহাটী

ঐতিহ্যের পানিহাটী Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ঐতিহ্যের পানিহাটী, Digital creator, Sodepur.

“ঐতিহ্যের পানিহাটী” নামটির মধ্যেই যেন জড়িয়ে আছে ইতিহাস, সংস্কৃতি আর বাংলার প্রাণ। এই পেজটি পানিহাটীর গৌরবময় অতীত, লোকজ সংস্কৃতি, হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি আর বর্তমান প্রজন্মের সঙ্গে সেই উত্তরাধিকারের সংযোগ রক্ষা করার এক অনন্য প্রয়াস।

বৈষ্ণব সম্প্রদায় তথা হিন্দু ধর্মের ইতিহাসে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য এবং ভক্তিমূলক এক তীর্থক্ষেত্র হলো রাঘব ভবন বা পানিহাটি...
10/09/2025

বৈষ্ণব সম্প্রদায় তথা হিন্দু ধর্মের ইতিহাসে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য এবং ভক্তিমূলক এক তীর্থক্ষেত্র হলো রাঘব ভবন বা পানিহাটি পাটবাড়ি। প্রায় পাঁচ শতাব্দী পূর্বে প্রতিষ্ঠিত এই প্রাচীন মন্দিরটি আজও ভক্তদের কাছে এক পবিত্র দর্শনীয় স্থান হিসেবে সুপরিচিত।

শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর অন্তরঙ্গ সঙ্গী শ্রী রাঘব পণ্ডিতের জীবনী ও সাধনা যেন মন্দিরের প্রতিটি প্রাচীর ও অঙ্গনে মিশে আছে। ঐতিহাসিক সূত্রে জানা যায়, শ্রী নিত্যানন্দ মহাপ্রভু স্বয়ং এখানে প্রায় তিন মাস অবস্থান করেছিলেন। ভক্তি ও আধ্যাত্মিকতার এমন অমলিন স্মৃতি আজও এই পাটবাড়িকে ভক্তসমাজে অতুলনীয় গুরুত্ব প্রদান করেছে।

মন্দির প্রাঙ্গণে রয়েছে স্নিগ্ধ শান্তির আবহে বিরাজমান রাধা-কৃষ্ণের মনোমুগ্ধকর মূর্তি। পাশাপাশি এখানে সংরক্ষিত রয়েছে শ্রী রাঘবের ঝালি, যা বৈষ্ণব ইতিহাস ও সংস্কৃতির মূল্যবান নিদর্শন বহন করছে। তদুপরি, প্রাঙ্গণে এখনো সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ৫০০ বছরের প্রাচীন মাধবীলতা বৃক্ষ, যা এই তীর্থভূমির ঐতিহ্য ও গৌরবের জীবন্ত সাক্ষী।

পানিহাটির রাঘব ভবন তাই কেবল একটি মন্দির নয়; এটি এক ঐতিহাসিক সাধনাস্থলী, যেখানে আধ্যাত্মিকতা, ভক্তি, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি একসূত্রে গাঁথা। প্রতিদিন অসংখ্য ভক্ত ও পর্যটক এখানে এসে অনুভব করেন এক অনির্বচনীয় শান্তি ও পবিত্রতার স্পর্শ।

শ্রী শ্রী রাধাকুঞ্জ: আগরপাড়ার এক ঐতিহাসিক মন্দিরকলকাতার অদূরে, পানিহাটি পৌরসভার অন্তর্গত আগরপাড়ার গঙ্গা তীরবর্তী অঞ্চল...
10/09/2025

শ্রী শ্রী রাধাকুঞ্জ: আগরপাড়ার এক ঐতিহাসিক মন্দির

কলকাতার অদূরে, পানিহাটি পৌরসভার অন্তর্গত আগরপাড়ার গঙ্গা তীরবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত শ্রী শ্রী রাধাকুঞ্জ এক শতাব্দী প্রাচীন মন্দির। হুগলী নদীর পূর্ব পারে এর অবস্থান, যা ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক অমূল্য নিদর্শন।
ঐতিহ্যের পানিহাটী
মন্দিরের পটভূমি ও ইতিহাস

এই মন্দিরটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে গিরিবালা দাসীর নাম। তিনি ছিলেন জানবাজারের রানী রাসমণির প্রথমা কন্যা পদ্মমণির নাতি গোপাল কৃষ্ণ দাসের বিধবা স্ত্রী। ১৯১২ সালে, তিনি আগরপাড়ায় দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের আদলে একটি রাধা মাধব মন্দির নির্মাণ করান। এই মন্দিরের পাশে উঁচু বেদীর উপর রামেশ্বর, রাজেশ্বর, গোপেশ্বর, তারকেশ্বর, ভুবনেশ্বর ও গিরীশ্বর নামে ছয়টি মহাদেবের মন্দিরও তিনি স্থাপন করেন। মূল মন্দিরের সিঁড়ির দুপাশে পাথরের নারীমূর্তি হাতে রঙিন কাঁচের বাতিদান এবং দক্ষিণে ৫০ ফুট লম্বা ও ৪০ ফুট চওড়া শ্বেতপাথরের নাট মন্দিরও বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

মন্দিরের পশ্চিম দিকে একটি ছোট বাগান ও বসার জায়গাও রয়েছে, যা ১৯১২ সালেই তৈরি করা হয়েছিল।

কীভাবে যাবেন

ট্রেনে: আগরপাড়া স্টেশনে নেমে অটো, রিকশা বা টোটোতে প্রায় ১০ মিনিটের পথ।

বাস/গাড়িতে: ব্যারাকপুরগামী যেকোনো বাস বা গাড়িতে আগরপাড়া স্টপেজ বা মোল্লার হাট স্টপেজ-এ নেমে অটো, রিকশা বা টোটোতে ৫ মিনিট।

মন্দিরের সময়সূচী

মন্দিরটি সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১২টা এবং বিকেল ৪টে থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

পানিহাটি অঞ্চলটি বিভিন্ন ধর্মের মিলনক্ষেত্র হলেও, বৈষ্ণব ধর্মের প্রভাব এখানে বিশেষভাবে লক্ষণীয়। চৈতন্য মহাপ্রভুর লীলাভূমির সন্নিকটে অবস্থিত এই রাধাকৃষ্ণের মন্দিরটি গঙ্গার তীরে এক শান্ত ও স্নিগ্ধ পরিবেশে অবস্থিত।

নব কলেবরে সেজে ওঠা এই মন্দিরে সকলকেই সাদর আমন্ত্রণ।

আগামী ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ থেকে সম্ভবত: রথীন্দ্র মাল্টিপ্লেক্সের যাত্রা শুরু🎟️ অফলাইন টিকিট পাওয়া যাবে শুধুমাত্র রথীন্দ...
10/09/2025

আগামী ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ থেকে সম্ভবত: রথীন্দ্র মাল্টিপ্লেক্সের যাত্রা শুরু

🎟️ অফলাইন টিকিট পাওয়া যাবে শুধুমাত্র রথীন্দ্র মাল্টিপ্লেক্সের কাউন্টার থেকে।
Rathindra
📱 অনলাইন টিকিট পাওয়া যাবে একমাত্র District App (By Zomato) মারফত।

অনলাইন টিকিট কাটতে পারবেন এই লিঙ্ক থেকে-
https://www.district.in/movies/rathindra-multiplex-kolkata-in-kolkata-CD1096733

গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ Download লিঙ্ক

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.application.zomato.district&pcampaignid=web_share

আই ও এস Download লিঙ্ক

https://apps.apple.com/in/app/district-movies-events-dining/id6670536058

10/09/2025

আপনাদের বিদ্যালয়ের কোনো পুরাতন ছবি থাকলে আমাদের মেল অথবা ইনবক্স এ পাঠান। আমরা পোস্ট করবো আপনার হয়ে

ইটের দেয়াল, পুরোনো বেঞ্চ, ঘড়ির টিকটিকি… সবকিছুর মাঝেই সবচেয়ে বড় সম্পদ ছিল আর আছে — ওঁরা।যাঁরা দিনের পর দিন সাদা-কালো...
10/09/2025

ইটের দেয়াল, পুরোনো বেঞ্চ, ঘড়ির টিকটিকি… সবকিছুর মাঝেই সবচেয়ে বড় সম্পদ ছিল আর আছে — ওঁরা।
যাঁরা দিনের পর দিন সাদা-কালো পোশাক পরে আসতেন, হাতে চক নিয়ে বোর্ডে ভবিষ্যতের রেখা আঁকতেন,
বাইরে থেকে যাঁদের কোনও জৌলুস নেই, অথচ ভেতরে ভেতরে ওঁরাই আলো।

টিচার্স রুম — ছোট্ট এক ঘর, অথচ যেন এক বিশাল জগৎ।
স্যাররা যখন ট্রেনে ফিরতেন, কালো প্যান্টে লেগে থাকত সাদা চকের ছাপের ভেতর লুকিয়ে থাকত
দশটা সমাধান, একশোটা সম্ভাবনা।
সংস্কৃতের স্যার প্রতিদিন প্রণাম করে ক্লাসে ঢুুকতেন,নিঃশব্দে শেখাতেন কীভাবে সম্মানকে বাঁচিয়ে রাখা যায়।
✍️ ঐতিহ্যের পানিহাটী
ওঁদের গলার জোর নেই, অথচ কথার শক্তি পাহাড় ছাপিয়ে যায়।
ওঁদের হাতের ছোঁয়া নেই আমাদের কাঁধে, তবু সেই ছোঁয়ার উষ্ণতা আজও বুক ভরে আছে।
বছরের পর বছর কেটে গেছে,
আমরা ছড়িয়ে পড়েছি চারদিকের পৃথিবীতে,
কেউ ডাক্তার, কেউ লেখক, কেউ শিক্ষক।
তবু আজও যখন কেউ সোদপুর হাইস্কুলের নাম করে, গলা ভারী হয়ে আসে।
কারণ আমরা জানি,
যেখানে আজ দাঁড়িয়ে আছি,
ওঁদের হাতেই সেই প্রথম ভিত্তি গড়ে উঠেছিল।

ওঁদের নেই বড় মঞ্চ, নেই নামজাদা ওয়েবসাইট, নেই কোনও প্রচারের ঝলক।
তবু আছে অদৃশ্য উত্তরাধিকার —
জ্ঞান, বিশ্বাস, আত্মমর্যাদা।
আজও মনে হয়, ওঁদের মতো শিক্ষক মানেই স্যার নয়,গুরু।
যাঁরা আমাদের শেখান কীভাবে হাঁটতে হয়,
কীভাবে দাঁড়াতে হয়,
কীভাবে নিজেকে চিনতে হয়।

প্রিয় সোদপুর হাইস্কুল,
তোমার টিচার্স রুমের সেই মানুষগুলোকেই
আজও নীরবে প্রণাম জানাই।

সময় বদলাবে, বেঞ্চ মুছে যাবে,
কিন্তু ওঁদের দেওয়া আলো
কোনওদিন নিভবে না।

🌸পানশিলা ঠাকুরবাড়ীর দুর্গোৎসব ২০২৫ 🌸থিম ২০২৫ – “শ্রীচরণেষু”🎨 সৃজনে – শ্রী পার্থ মাইতি🪔 প্রতিমা – শ্রী সুকান্ত রায়🎶 আবহ ...
09/09/2025

🌸পানশিলা ঠাকুরবাড়ীর দুর্গোৎসব ২০২৫ 🌸

থিম ২০২৫ – “শ্রীচরণেষু”

🎨 সৃজনে – শ্রী পার্থ মাইতি
🪔 প্রতিমা – শ্রী সুকান্ত রায়
🎶 আবহ – শ্রী দীপময় দাস

🙏 সকলের আন্তরিক উপস্থিতি আমাদের একান্ত কাম্য।

✨ #শ্রীচরণেষু

এক অমূল্য স্মৃতিচিত্র…শ্রদ্ধা আর অগাধ ভালোবাসায় প্রণাম জানাই আমাদের সেই প্রিয় দিদিমণিদের। 🌸সেই ছোট্ট থেকে কিশোরী বেলার স...
09/09/2025

এক অমূল্য স্মৃতিচিত্র…
শ্রদ্ধা আর অগাধ ভালোবাসায় প্রণাম জানাই আমাদের সেই প্রিয় দিদিমণিদের। 🌸

সেই ছোট্ট থেকে কিশোরী বেলার স্কুলের দিনগুলো

যেখানে প্রতিটি সকাল ভরতো ওঁদের স্নেহ, আদর আর মিষ্টি শাসনে।

পানিহাটী বালিকা বিদ্যালয়ের সেই দিনগুলো যেন এখনো চোখের সামনে ভাসে।

সবকিছুই আজ স্মৃতি…
তবুও মনে হয়, এই তো সেদিনের কথা!
একসাথে হাসি, খুনসুটি, পড়ার চাপ, পরীক্ষার ভয়,
আর দিদিমণিদের সেই স্নেহমাখা চোখ—সবই যেন জীবন্ত!

🙏❤️ সকলের হৃদয়ে আজও অমলিন হয়ে আছে সেই সময়, সেই মানুষগুলো। ❤️🙏

পানিহাটী বালিকা বিদ্যালয়
কে কে চিনতে পারছেন এই ছবির মুখগুলো?

শুনে নেওয়া যাক স্মৃতিচারণা
পুরানো সেই দিনের কথা … ✨

মা আসছেন 💜
09/09/2025

মা আসছেন 💜

পানিহাটী: একালের আর সেকালের কথাপানিহাটী, নামটি শুনলেই মনে পড়ে ইতিহাস আর ঐতিহ্যের কথা। এককালে যে পানিহাটী ছিল শান্ত, স্নি...
09/09/2025

পানিহাটী: একালের আর সেকালের কথা

পানিহাটী, নামটি শুনলেই মনে পড়ে ইতিহাস আর ঐতিহ্যের কথা। এককালে যে পানিহাটী ছিল শান্ত, স্নিগ্ধ আর আধ্যাত্মিকতায় ভরা, আজ তা এক আধুনিক, কোলাহলপূর্ণ শহর। এই রূপান্তরকে আমরা বলতে পারি পুরাতন পানিহাটী (পুরোনো পানিহাটী) থেকে নতুন পানিহাটী (একালের পানিহাটী)। এই পরিবর্তন আসলে প্রগতি, নগরায়ন এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তনের এক বাস্তব চিত্র।
✍️ ঐতিহ্যের পানিহাটী
পুরাতন পানিহাটী ছিল তার আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এক জনপদ। প্রতি বছর আয়োজিত পানিহাটী মহোৎসবের আকর্ষণ ছিল ব্যাপক, যা শুধু ভক্তদেরই নয়, শহরটির সামগ্রিক জীবনযাত্রাকেও প্রভাবিত করত। শহরের আনাচে-কানাচে ছিল মন্দির আর তার জীবনযাত্রা পরিচালিত হতো ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান দ্বারা। জীবন ছিল সহজ, প্রকৃতির সঙ্গে বাঁধা। এখানে ছিল সবুজ ধানের খেত আর শান্ত পুকুর। পরিবারগুলো থাকত দোতলা বা একতলা বাড়িতে আর সম্প্রদায়ের বন্ধন ছিল খুবই দৃঢ়, যা উৎসব এবং নিত্যদিনের পারস্পরিক সম্পর্কের মাধ্যমে আরও মজবুত হতো। স্থানীয় বাজার ছিল বাণিজ্য আর যোগাযোগের কেন্দ্র, যেখানে সবাই সবাইকে চিনত।

আজকের পানিহাটী সম্পূর্ণ ভিন্ন। এককালের সরু, আঁকাবাঁকা রাস্তাগুলো এখন চওড়া, মসৃণ সড়কে পরিণত হয়েছে আর আকাশছোঁয়া বহুতল ভবন ও ফ্ল্যাট কমপ্লেক্স এখানকার পরিচিত দৃশ্য। এই পরিবর্তনগুলো আধুনিক জীবনযাত্রার চাহিদা মেটাতে সক্ষম, যেখানে মানুষ শহুরে সুবিধা থেকে দূরে থাকতে চায় না। পানিহাটী এখন একটি উপশহর বা 'সাব-আর্বান' কেন্দ্র হয়ে উঠেছে, যা শান্তির পাশাপাশি শহরের সব সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করতে চায় এমন মানুষদের আকর্ষণ করছে।

পানিহাটীর অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবন আমূল পাল্টে গেছে। স্থানীয় বাজার এখন আর এখানকার একমাত্র কেনাকাটার জায়গা নয়, তার স্থান দখল করেছে বড় বড় শপিং কমপ্লেক্স ও মাল্টিপ্লেক্সগুলো। এই আধুনিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পোশাক, ইলেকট্রনিক্স এবং বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে, যা মানুষের কেনাকাটা ও সামাজিকতার ধারণাই পাল্টে দিয়েছে। খাবারের দৃশ্যেও এসেছে পরিবর্তন। এখন এখানে অসংখ্য রেস্তোরাঁ ও ক্যাফে রয়েছে, যেখানে শুধু বাঙালি খাবারই নয়, দেশি-বিদেশি বিভিন্ন পদ পাওয়া যায়।

গ্রামীন, আধ্যাত্মিক কেন্দ্র থেকে একটি আধুনিক শহুরে কেন্দ্রে পানিহাটীর এই রূপান্তর আসলে সারা দেশের পরিবর্তনেরই প্রতিচ্ছবি। অনেকেই হয়তো পুরাতন পানিহাটী-র সরলতাকে মিস করেন, কিন্তু নতুন পানিহাটী এনেছে অনেক সুযোগ-সুবিধা, আধুনিক জীবনযাত্রা আর প্রাণবন্ত পরিবেশ। ফ্ল্যাট, মল আর রেস্তোরাঁর মতো নতুন পরিকাঠামো এই আধুনিক সমাজের আকাঙ্ক্ষাকেই প্রতিফলিত করে। তবে, সব পরিবর্তনের মাঝেও পানিহাটীর আধ্যাত্মিক সত্তা, যা তার মন্দির ও উৎসবের মধ্যে নিহিত, তা এখনো এখানকার পরিচয়কে ধরে রেখেছে। এই মিশ্রণ পানিহাটী-কে এমন এক জায়গায় পরিণত করেছে, যা তার অতীতকে সম্মান জানায় আর একইসঙ্গে তার ভবিষ্যৎকে আলিঙ্গন করে।

Address

Sodepur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ঐতিহ্যের পানিহাটী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ঐতিহ্যের পানিহাটী:

Share