It's shuvo

It's shuvo সকল প্রশংসা ঈশ্বরের 😊🥀

- জীবনসঙ্গী কালা,ধলা, কুৎ'সিত যাইইহোক  শুধু প্র'তা'র'ক আর চরিত্রহীন না হোক!!'❤🙂© ববেহুলা
17/06/2024

- জীবনসঙ্গী কালা,ধলা, কুৎ'সিত যাইইহোক শুধু প্র'তা'র'ক আর চরিত্রহীন না হোক!!'❤🙂

© ববেহুলা








05/02/2024

পরিবারের ভয়ে কোনদিন ভালোবাসার মানুষটিকে ছেড়ে যাবেন না।কারন,পরিবার আজ নয়তো কাল ঠিকি আপনাদের মেনে নিবে।কিন্তু,ভালোবাসার মানুষটিকে ছেড়ে গেলে আর কোনদিনও সে মানুষটিকে ফিরে পাওয়া যাবে না!আপনি হয়তো ঠিকি নতুন মানুষটিকে নিয়ে গভীর রাতে অনুভূতির দেশে হারাবেন।কিন্তু,যে মানুষটা আপনাকে পাগলের মতো ভালোবেসেছে সে হয়তো সেই রাতে থেকে আর কোনদিন কিছু অনুভব করতে পারবে না,প্রতি রাতে চোখের লোনা জলে ভাসতে থাকবে!একটা জীবন নষ্ট করার আগে অন্তত একটু ভেবে দেখবেন।

লেখা: শুভ রায়।

05/02/2024

আমাদের ভালোবাসার গল্পটা আহামরি আকর্ষণীয় না। তবে এতটুকু বলতে পারি খুব সহজ ছিলোনা আমাদের এক হওয়ার পথ টা।

ছোট করেই বলি, পরিচয় আগে থেকে ছিলো কিন্তু প্রথম দেখা 8 December 2016 তে হয়েছিলো। তারপর 26 January 2017 তে সম্পর্কে জড়াই আমরা। সম্পর্কে যাওয়ার পর অনেক সমস্যার মুখোমুখি হই দুজনেই তবে কেউ কাউকে কখনো ছেড়ে যাওয়ার সাহস করিনি।

একটা সময় সম্পর্কের কথা পরিবার জানলো কিন্তু আমি বেকার থাকায় পরিবার মেনে নিলো না। 2019 সাল থেকে শুরু হয় ওর বাসায় বিয়ের জন্য চাপ। আমি বেকার বলে সে ছেড়ে যায়নি তাই আমিও সাহস করে বললাম চলো পালিয়ে যাই। 09 May 2019 আমরা পালিয়ে বিয়ে করি।

আলহামদুলিল্লাহ, অনেক বিপদ অনেক বাধা অনেক সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি আর সবকিছুর বিরুদ্ধে লড়াই ও করেছি দুজন মিলে। 04 December 2021 আমাদের একটা ছেলে হয়। মানুষ টা যদি সঠিক হয়, পাওয়ার ইচ্ছাশক্তি যদি সমান হয় তাহলে ভালোবাসা পূর্ণতা পায়।

অজুহাত দেখিয়ে কখনো ছেড়ে যাবেন না।পরিবার আজকে দূরে ঠেলে দিলে একদিন না একদিন ঠিকই মেনে নিবে। কিন্তু প্রিয় মানুষ হারালে আজীবন বুকের মধ্যে চাপা কষ্ট বয়ে বেড়াতে হবে। আমাদের জন্য সবাই দোয়া করবেন। আমরা যেনো এভাবেই একে অপরের পাশে আজীবন থাকতে পারি। 🖤

স্টোরি পাঠিয়েছেন -- Miraj Ahamed

28/01/2024

এসব থমথমে শীতের দিনে
তোমাকে ছাড়া আর কাকে মনে পরবে

22/01/2024

রুমডেট শেষে রাহুল বললো " বাড়ি গিয়ে এই পি"লটা খাবে।না খেলে কিন্তু প্রে"গন্যান্ট হয়ে যাবা,মনে করে অবশ্যই খাবে "

" আমার ট্যাবলেট খেতে ভালোলাগেনা "

" না লাগলেও খাবে।এখন প্রে"গন্যান্ট হলে ঝামেলা "

নুহা আর কিছু বললো না।চুপচাপ ট্যাবলেটটা ব্যাগে রাখলো।

বাড়িতে আসতেই নুহার মা বললো " কিরে নুহা, এতোক্ষণ লাগে স্কুল থেকে ফিরতে? কই ছিলি এতোক্ষণ? "

নুহা ভয়ে ভয়ে বললো " বান্ধবীর সাথে ছিলাম মা "

" মেঘলা এসছে।মেয়েটা তোর জন্য কতক্ষণ ধরে রুমে একা একা বসে আছে "

মেঘলা নুহার মামাতো বোন।নুহা রুমে এসে মেঘলাকে দেখে আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে উঠলো।দুই বোনের মধ্যে হাসি ঠাট্টার মাঝে ট্যাবলেটটা খাওয়ার কথা ভুলেই গেলো নুহা।

তার পরেরমাস পরেই নুহার পি"রিয়ড মিস গেলো।নুহা বিষয়টা তখনও বুঝতে পারেনি।এক সকালে নুহার মা বললো

" কিরে নুহা,তোর শরীর ঠিক আছে? পে"ট ব্যাথা করছে? "

নুহা হেসে বললো " না মা।এইমাসে পি"রিয়ড হয়নি।কি মজা,এই মাসে ব্যাথায় কষ্ট পেতে হবে না "

নুহার মা হকচকিয়ে বললো " সেটা আগে বলিসনি কেন? রেডি হয়ে নে,ডাক্তারের কাছে যাবো।এটা বন্ধ হলে শারী"রিক সমস্যা হয় "

ডাক্তারের কাছে গেলে ওনারা জানান নুহা প্রে"গন্যান্ট।কথাটা শুনে নুহার মা যেন আকাশ থেকে পড়লো।বাড়িতে এসে নুহার গা"লে কষে চ"র মে"রে বললো

" এসব কখন করছিস? কে করছে? "

নুহা ভয়ে সব বলে দিলো সেইদিন স্কুল ছুটির পর রাহুলের সাথে রুমডে"টের বিষয়টা।নুহার মা নুহাকে বেদম প্র"হার করে ঘরে আঁটকে রেখে নুহার বাবাকে ফোন করে বিষয়টা বললো।

নুহার বাবা বাড়ি ফিরে বললো " রাহুল ছেলেটা?ওই ছেলে তো বখাটে।অফিস যাওয়ার সময় দেখি গার্লস স্কুলের আশেপাশে যে ঘুরে "

নুহার মা বললো " কি করবে এখন? "

" নুহা বাচ্চা মেয়ে,ভরকে এসব করেছে।ওকে আর বকা দিও না "

" লোকজন জানাজানি হলে কি হবে?কি করা যায় এখন?ওই ছেলের সাথে বিয়ে দিবে? "

" পাগল হলে নাকি? ওরকম ফটকাবাজ ছেলের সাথে মেয়ের বিয়ে দিবো কিকরে? এ"বর্শন করাতে হবে "

সেই রাতে ক্লিনিকে গিয়ে নুহার এ"বর্শন করানো হলো।বলের সাইজের র"ক্তের দলায় একটি প্রাণ বেড় করে ফেলে দেওয়া হলো ডাস্টবিনে।কাল এরকম সময় র"ক্তের আড়ালে লুকিয়ে থাকা প্রাণটা হয়তো কোনো কুকুর কিংবা বেড়াল ছিঁড়ে খাবে।

বিঃদ্রঃ কথাগুলো শুনতে খারাপ লাগলেও সত্য।

লেখা: সুধাম চট্টোপাধ্যায়।

14/01/2024

ছেলেটা শসা বিক্রি করছিল বাসের বাইরে থেকে। এক যাত্রী শসা নিলেন। টাকাও দিলেন। তবে বিশ টাকার নোট। ঠিক তখনই বাস ছেড়ে দিল। ছেলেটা বাকি দশটাকা যাত্রীকে ফেরত দিতে পারলো না।

এদিকে সে যাত্রীও সিট থেকে উঠে দাঁড়ালো জানালার ফাঁক দিয়ে টাকাটা ফেরত নেয়ার জন্য। কিন্তু বাসের স্পিড অনেক। লোকটা বললও- এই ছেলে, যাহ টাকা ফেরত দেয়া লাগবে না। চকলেট খেয়ে নিস।

কিন্তু শিক্ষার স্থায়িত্ব, মানবিক বিবেক আর ব্যক্তিত্বের স্থায়ীত্ব ছেলেটার এতই বেশি যে- সে তার মাথা থেকে শসার ডালা এক দোকানে রেখেই জানপ্রাণ ছেড়ে দৌড়াতে লাগলো বাসের পেছনে। তাকে কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না। শসাক্রেতা সে যাত্রী বার বার বলছে- আহা রে থাম থাম। আসিস না। ফেরত দেয়া লাগবে না টাকা।
কিন্তু কে শোনে কার কথা! ছেলেটা অবিরাম দৌড়িয়েই যাচ্ছে। একে তে প্রচণ্ড গরম। তারওপর সে দৌড়াচ্ছে। বাস প্রায় আধা কিলোমিটারের মতো চলে এসেছে। এক পর্যায়ের বাসের যাত্রীরা ড্রাইভারকে বললেন, ড্রাইভার সাব দ্রুত বাস থামান। বাস থামলো। ছেলেটে এক লাফে বাসে উঠে সে যাত্রীর কাছে গিয়ে দশটাকা ফেরত দিল।
সবাই বিস্মিত। কী হলো এটা? সে যাত্রীও একটু বিরক্ত হলেন। বললেন, কতবার বললাম, টাকা ফেরত দেয়া লাগবে না। শুনলি না কেন!

ছেলেটা রীতিমতো হাফাচ্ছিল। দম নিয়ে বলল- নাহ স্যার। লাগবে না। আমি বাড়তি নেব না।
অন্য যাত্রীরা তার এই কাজে দারুণ মুগ্ধ হলো, অবাকতো হয়েছেই। এক যাত্রী তার ব্যাগ থেকে জুসের বোতল বের করে ছেলেটাকে দিয়ে বলল- প্লিজ একটু খা। ছেলেটা অল্প একটু মুখে দিল।
তার শরীরে ক্লান্তি, কিন্তু চোখেমুখে প্রশান্তি। যেন সে দীর্ঘদিনের একটা দায় মিটিয়ে ফেলল। বাস তাকে নামিয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে আগাতে থাকলো। ছেলেটা ধীর পায়ে তার রেখে আসা শসার ডালার দিকে এগিয়ে যেতে পা বাড়ালো।

আহা সততা!
©️
নতুন নতুন সব গল্প পেতে ফলো করুন 👉 It's shuvo
( সংগৃহীত )

Address

Thakorgaon
Thakurganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when It's shuvo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to It's shuvo:

Share