Sumanta Unplugged (2025)

23/06/2025

💔 সিরিয়া থেকে শুরু, কিন্তু শেষ কোথায়?
আজ একটু মন খুলে বলি…

গতকাল রাতে একটা ভিডিও দেখছিলাম।
ভাবছিলাম, কত সহজে আমরা খবর দেখে স্ক্রল করে এগিয়ে যাই…
কিন্তু ওই খবরের ভেতর লুকিয়ে থাকে কত মানুষের কান্না, কত নির্দোষ প্রাণের গল্প।

সিরিয়ার এক গির্জায় প্রার্থনা চলছিল।
শুধু প্রার্থনা — শান্তি কামনার জন্য, ঈশ্বরের আশীর্বাদ চাওয়ার জন্য।
আর সেই প্রার্থনার মাঝেই ঢুকে পড়ে এক আত্মঘাতী আতঙ্কবাদী…
২৫ জন মারা গেলেন। যারা কেবল ঈশ্বরের নাম নিচ্ছিলেন।

সবচেয়ে কষ্টের কথা?
হামলাকারীরা জানতই না, গির্জাটা কোন সম্প্রদায়ের —
তাদের টার্গেট ছিল আমেরিকা, কিন্তু হামলা করলো এমন একটা গির্জায় যেটার সাথে তাদের কোনও সম্পর্কই নেই।

⚠️ কখনও কখনও অজ্ঞতা, ঘৃণার থেকেও বেশি মারাত্মক।

এই ঘটনার পর থেকে মাথায় ঘুরছে —
ইরান, ইজরায়েল, আর আমেরিকার মধ্যে এখন যা চলছে, সেটা যুদ্ধ নয়,
এটা একেকটা "চ্যাপ্টার" — রক্তে লেখা অধ্যায়।

ইরান থেকে মিসাইল ছোড়া হচ্ছে ইজরায়েলের দিকে।
বিল্ডিং ধ্বংস, লক্ষ টাকার ক্ষতি —
ভাগ্য ভালো, মানুষ এখনো বাঙ্কারে ঢুকে বাঁচছে।
কিন্তু কতদিন?

আমেরিকা খুব কৌশলে ইরানের নিউক্লিয়ার স্টেশন ধ্বংস করে ফেলেছে —
তাদের উদ্দেশ্য ছিল একটা:
ইরানের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রামকে অন্তত ৫ বছর পিছিয়ে দেওয়া।
কিন্তু সেটা এমনভাবে করেছে, যেন চারপাশে কেউ মরেও না, রেডিওঅ্যাকটিভিটিও না ছড়ায়।

সবাই খুশি —
আমেরিকা খুশি, ইজরায়েল খুশি, এমনকি ইরানও একরকম খুশি, কারণ বড়সড় যুদ্ধ হয়নি!

👀 কিন্তু আমার মাথায় ঘুরছে একটা প্রশ্ন —
যদি একটাও মিসাইল ভুল করে কোনো স্কুল বা আবাসিক এলাকায় পড়ে যায়?

৭ অক্টোবরের কথা কি মনে আছে?

ইতিহাস প্রমাণ করেছে —
একটা ভুল মুহূর্ত বদলে দিতে পারে পুরো পৃথিবীর মোড়।

আজ এই লেখা লিখছি মন খারাপ নিয়ে।
এই সব যুদ্ধের মাঝখানে যারা মরে, তারা কোনও দেশের সেনা নয় —
তারা সাধারণ মানুষ।
আপনাদের মতো, আমার মতো।

🙏 আল্লাহ, ঈশ্বর, গড — যাকে মানি না কেন, প্রার্থনা করি একটাই —
আর যেন কোনও প্রার্থনার জায়গা রক্তে ভেসে না যায়।

আপনার কী মনে হয়?
এই যুদ্ধ কোথায় গিয়ে থামবে?

👇 মতামত দিন।
ভালোবাসা ছড়িয়ে দিন।
#মানবতা_প্রথমে

22/06/2025

🚨 সংবাদদাতা : তোমার কাছে কোন দেশটা সবার আগে — ভারত, না ফিলিস্তিন?

ছেলে : ফিলিস্তিন।

সংবাদদাতা : কী বলছ! 😱 তুমি ভারতে বসবাস করো, আর বলছ ফিলিস্তিন তোমার কাছে ভারতের থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ? তাহলে গাজায় চলে যাও না কেন?

ছেলে : কেন যাব গাজায়? আমি কেন যাব? আমি তো ভারতেই থাকব।

👉 আপনার মতামত জানান মন্তব্যে — ভারতের আগে কি ফিলিস্তিন?
📢 শেয়ার করুন যদি আপনি মনে করেন প্রশ্নটা একপাক্ষিক ছিল!

https://x.com/TimesAlgebraIND/status/1936726233959591995?t=r5D3lH8yyIWiOsUvx0sWWw&s=19

#বাংলাখবর #সচেতনতা #সমসাময়িক #সংবাদেরপর্দা

18/05/2025

🇮🇳 দেশের স্বার্থ সবার ঊর্ধ্বে! 🇮🇳
আমি সম্প্রতি নেহা সিং রাঠোরের একটি পোস্ট দেখলাম, যেখানে তিনি ভারতের বিদেশমন্ত্রী শ্রী এস. জয়শঙ্করের একটি বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলছেন যে অপারেশন সিন্দুরের সময় পাকিস্তানকে আক্রমণের আগে সতর্ক করা দেশদ্রোহ কিনা! আমি গণতন্ত্রে মত প্রকাশের অধিকারে বিশ্বাস করি, কিন্তু দেশের সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় স্বার্থ যেখানে প্রশ্ন, সেখানে এমন যাচ্ছেতাই প্রশ্ন করা কতটা ঠিক? 🤔

জয়শঙ্কর জি একজন অভিজ্ঞ কূটনীতিক। তিনি যখন পাকিস্তানকে সতর্ক করেছিলেন যে ভারত আতঙ্কবাদী ঘাঁটির উপর আক্রমণ করছে, সামরিক বাহিনী বা সাধারণ মানুষের উপর নয়, তখন এটি ছিল কূটনীতির একটি অংশ। এর মাধ্যমে ভারত আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিজেকে একটি দায়িত্বশীল রাষ্ট্র হিসেবে তুলে ধরেছে। এই পদক্ষেপ ভারতকে যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে মজবুত অবস্থানে রাখবে। আমরা ভুলে যাচ্ছি যে ভারত ও পাকিস্তান দুটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ। একটি ভুল বোঝাবুঝি পুরো উপমহাদেশকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিতে পারত।

কিন্তু এই ধরনের প্রশ্ন উঠলে পাকিস্তান আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাতে পারে। আমাদের দেশের মানুষই যদি সরকারের এমন কৌশলগত সিদ্ধান্তকে "দেশদ্রোহ" বলে, তাহলে শত্রু দেশ এটিকে কীভাবে ব্যবহার করবে? বিদেশ নীতির মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে সরকারের বিরোধিতা করা মানে দেশের বিরোধিতা করা। সরকারের রাজনৈতিক পার্টির বিরোধিতা করতে গিয়ে আমরা দেশের স্বার্থের ক্ষতি করছি না তো? 😡

আমাদের জাতীয় ঐক্য দেখানো উচিত, বিশেষ করে যখন ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। আমি মনে করি, সরকারের উচিত জনগণের কাছে তাদের সিদ্ধান্তের যুক্তি আরও স্পষ্টভাবে বোঝানো, যাতে এ ধরনের ভুল বোঝাবুঝি না হয়। কিন্তু আমাদেরও দায়িত্ব আছে দেশের স্বার্থের জন্য একসাথে দাঁড়ানোর।
নিচে নেহা সিং রাঠোরের পোস্টের স্ক্রিনশট দিলাম। আপনারা কী মনে করেন, এই ধরনের প্রশ্ন কি দেশের স্বার্থের পক্ষে, না বিপক্ষে? আপনাদের মতামত জানান। 🇮🇳

[নেহা সিং রাঠোরের পোস্টের স্ক্রিনশট সংযুক্ত করুন]
#দেশপ্রথম #জাতীয়স্বার্থ #ভারতবর্ষ

03/05/2025

SHOCKING NEWS 🚨
দাড়ি কাটতে অস্বীকার করায় মৌলানার স্ত্রী পালালেন দেওরের সঙ্গে!
মেরঠের এই চাঞ্চল্যকর ঘটনায় তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া!

মেরঠের বাসিন্দা মৌলানা শাকির জানিয়েছেন, তাঁর স্ত্রী প্রায়ই দাড়ি নিয়ে তর্ক করতেন।
"আমার দাড়ি ছিল আমাদের ঘরোয়া কলহের মূল কারণ।" — বলছেন মৌলানা শাকির।

শেষমেশ এই কলহ গড়ায় এমন চরম পর্যায়ে, যে তাঁর স্ত্রী নিজের দেওরের (অর্থাৎ মৌলানার ছোট ভাইয়ের) সঙ্গে পালিয়ে যান।

তবে শুধু পালিয়ে যাওয়াই নয়, মৌলানার অভিযোগ—
"আমার বেগম এখন আমার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা দাবি করছে!"

এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে অনেকেই বলছেন—

এটা কি শুধুই দাম্পত্য কলহ, নাকি এর পেছনে আছে আরও গভীর কারণ?

ধর্মীয় বিশ্বাস আর ব্যক্তিগত পছন্দের দ্বন্দ্ব কি আজকাল সম্পর্ক নষ্টের মূল কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে?

এই ঘটনা নিয়ে আপনার কী মতামত?
নিচে কমেন্ট করে জানান, সম্পর্ক বাঁচাতে কি এতটা বদল জরুরি?

03/05/2025

ব্রেকিং নিউজ 🚨
অজাজ খানের ‘হাউস অ্যারেস্ট’ শো নিষিদ্ধ — তীব্র জনরোষের জেরে উল্লু অ্যাপ তুলে নিল বিতর্কিত এপিসোড!

উল্লু অ্যাপে সম্প্রচারিত অজাজ খানের বিতর্কিত রিয়েলিটি শো ‘হাউস অ্যারেস্ট’ শেষমেশ জনসাধারণের প্রবল প্রতিবাদের মুখে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। নেটিজেনদের একাংশ এই শোকে অশ্লীল ও মূল্যবোধবিরোধী বলে কটাক্ষ করেন।

তবে বিতর্ক এখানেই থেমে নেই!

শো-এর অন্যতম মহিলা প্রতিযোগী গেহানা বসিষ্ট পুরো ঘটনার পক্ষে সাফাই দিয়ে নয়া বিতর্কের জন্ম দিলেন। তিনি স্পষ্টভাবে বলেন,
"এই সমালোচকরা আসলে ধোঁগি!"

গেহানার দাবি,
"এই নিষেধাজ্ঞা আসল ইস্যু থেকে মানুষের মন ঘোরানোর একটি মাধ্যম মাত্র!"
তাঁর এমন মন্তব্যে নতুন করে ক্ষোভ ছড়িয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।

প্রশ্ন উঠছে:

এটা কি শুধুই সেন্সরশিপ, না কি ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো ভিউয়ের লোভে সীমা ছাড়াচ্ছে?

বিতর্কিত কনটেন্ট প্রচারের দায়ভার কি সেলেব্রিটিদেরও নেওয়া উচিত না?

#বিনোদনসংবাদ

আপনার কী মত? এই নিষেধাজ্ঞা কি যুক্তিযুক্ত, নাকি বাড়াবাড়ি?
কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না!

03/05/2025

শৌচাগারে পাকিস্তানের পতাকা — কার উদ্দেশ্য, কার নাটক?

পশ্চিমবঙ্গের সাম্প্রতিক একটি ঘটনায় ফের উঠে এল ‘সাম্প্রদায়িক রূপকথা’র জাল। অভিযোগ — দুই ব্যক্তি শৌচাগারের দেওয়ালে পাকিস্তানের পতাকা লাগিয়েছে, আর পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে তাদের গ্রেফতার করেছে “সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়ানোর চক্রান্ত”-এর অভিযোগে।

কিন্তু প্রশ্নগুলো মাথা চাড়া দিচ্ছে —

১. পাকিস্তানকে মহিমান্বিত করতে কেউ কি তাকে শৌচাগারে স্থান দেবে?
বরং এটাকে তো পাকিস্তানের প্রতি অবজ্ঞা হিসেবেই দেখা উচিত! তাহলে এর মধ্যে “ভারত-বিরোধিতা” কোথায়?

২. এটা কি আদৌ কোনও ফৌজদারি অপরাধ?
ভারতীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, এটি বরং এক ধরনের ব্যঙ্গ — যা মুক্ত মত প্রকাশের মধ্যেই পড়ে।

৩. "স্বীকারোক্তি" আদায়ের দাবি কতটা বিশ্বাসযোগ্য?
বাংলার বাস্তবতায় সবাই জানে, পুলিশের তথাকথিত স্বীকারোক্তির মানে কী।

৪. প্রমাণ কোথায়?
পতাকা উদ্ধার? প্রত্যক্ষদর্শী? ভিডিও ফুটেজ? না কি শুধুই “রাজনৈতিক নির্দেশে নাটক”?

৫. আসল কারণ কী?
পাকিস্তানের প্রতীক নিয়ে ব্যঙ্গ করলেও যদি কিছু “ভোটব্যাঙ্ক” আবেগে আঘাত পায় — তখনই পুলিশ তৎপর হয়?

এই গোটা কাণ্ডটা একপ্রকার রাজনৈতিক নাটক ছাড়া আর কিছুই নয়। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ যেন ক্রমশ তৃণমূলের প্রচারযন্ত্রে পরিণত হচ্ছে — আইনের রক্ষক থেকে আবেগের সেবকে!

আরও যেটা উদ্বেগজনক —
যে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, আদালত তাদের জামিন দিয়েছে যথাযথ প্রমাণের অভাবে। কিন্তু যারা শুধু পুলিশি বক্তব্য প্রচার করেছেন, তারা এই তথ্যটুকু শেয়ার করলেন না।
শতরূপ ঘোষের মতো নেতারা পুলিশের দাবি তুলে ধরলেও আদালতের পর্যবেক্ষণ এড়িয়ে যান।

আর কংগ্রেস নেতা সুমন রায় চৌধুরী?
বালাকোট এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে এমন কটাক্ষ করলেন, যেন পাকিস্তানি জঙ্গিদের সুরে কথা বলছেন! পরে বিতর্ক উঠতেই চুপচাপ পোস্ট মুছে দিলেন।

স্পষ্ট হয়ে উঠছে —
CPM ও কংগ্রেস এখনও সেই পুরনো ছাঁচে আটকে আছে, যেখানে ভারতীয়ত্ব মানেই কট্টর হিন্দু বিরোধিতা। তারা আজও “কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া” হলেও, ভারতীয় হতে পারেনি।

আপনার মতামত কী?
এই ঘটনাটি কি সত্যিই “সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা” ছড়ানোর চক্রান্ত, না কি একটি অযথা রাজনীতিকরণ?
কমেন্টে জানান — আপনিই সিদ্ধান্ত নিন!

02/05/2025

🕯️ ভুলে যাবেন না বিজন সেতুর রক্তাক্ত ইতিহাস
📅 ৩০শে এপ্রিল, ১৯৮২ — কলকাতার ইতিহাসে এক কলঙ্কিত দিন।
আজকের দিনে আমরা স্মরণ করি বিজন সেতু গণহত্যা-র ১৭ জন নিরীহ আনন্দমার্গী সন্ন্যাসী-সন্ন্যাসিনীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড।

🚐 একটি মিছিল থেকে তাঁদের গাড়ি থামিয়ে, প্রকাশ্য রাস্তায় নামিয়ে এনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
🔥 কারও শরীরে আগুন লাগানো হয়, কারও মাথা থেঁতলে দেওয়া হয় — আর আশেপাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ অবাক বিস্ময়ে দেখেছিল সেই ভয়াল দৃশ্য।

⚖️ আজও এই ঘটনার প্রকৃত বিচার হয়নি।
• ৫টি মামলা করা হয়েছিল — কোনোটিতেই শাস্তি হয়নি
• তদন্ত কমিশনের রিপোর্ট আজও অপ্রকাশিত
• প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ ঠেকাতে বারবার বাধা, পুলিশি হামলা, মাইক কেড়ে নেওয়া হয়েছে আনন্দমার্গীদের

📢 প্রশ্ন তোলা আজও জরুরি —
যারা গণহত্যায় জড়িত ছিল, যারা নীরব দর্শক ছিল, যারা প্রতিবাদীদের কণ্ঠরোধ করেছিল —
আজ তারা কিভাবে গণতন্ত্রের কথা বলে?
এটাই কি ইতিহাসের সবচেয়ে বড় উপহাস নয়?

🙏 এই দিনে আমরা তাদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানাই, এবং সবাইকে আহ্বান জানাই —
➡️ এই ইতিহাসকে মনে রাখুন
➡️ ন্যায়ের জন্য প্রশ্ন তুলুন
➡️ নিরপরাধ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবিতে সোচ্চার হোন

02/05/2025

🌀 দলবদলের দোলাচলে রাজনীতির চরিত্ররা 🌀

বাংলার রাজনীতিতে দলবদল যেন এখন নতুন ‘ক্যারিয়ার পাথ’। কেউ কংগ্রেস থেকে বিজেপি, কেউ সিপিএম থেকে তৃণমূল, আবার কেউ তৃণমূল থেকে বিজেপি ঘুরে আবার তৃণমূলে! প্রশ্ন একটাই — আদর্শ কোথায়?

🎭 পরশ দত্ত আর কর্নেল বাগচী — বিজেপির আশ্রয়ে তৃণমূল ছেড়েছিলেন। ২০২১-র ভোটের আগে দলবদলের হিড়িক শুরু করেছিলেন তাঁরাই। আজ তাঁরা কোথায়? না মন্ত্রিসভায়, না বিধানসভায় — রাজনীতির বাতিল খাতায় যেন হারিয়ে যাওয়া নাম।

🎪 জয়প্রকাশ মজুমদার — এক সময়ের কংগ্রেসি নেতা, পরে বিজেপির রাজ্য সহ-সভাপতি। বিজেপি তাঁকে সাসপেন্ড করলে তৃণমূলে আশ্রয় নিয়েছিলেন। আজ তিনি কোথাও নেই — ঘরছাড়া সৈনিকের মতো প্রান্তিক রাজনীতির মঞ্চে ঘুরে বেড়ান।

🎤 বাবুল সুপ্রিয় — গায়ক থেকে বিজেপি সাংসদ, তারপর কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী। দলবদল করে তৃণমূলে এসে মন্ত্রী হলেও রাজনৈতিকভাবে এখন অনেকটাই কোণঠাসা। তাঁর স্বপ্ন ছিল রাজনীতির “মেন স্ট্রিম” এ থাকা, আজ ডি-টিমেও স্থান পাওয়া দুষ্কর।

💍 দিলীপ ঘোষ — সদ্য বিবাহিত, কখনও 'ভদ্রলোক রাজনীতি'-র বিরোধিতা, আবার কখনও নিজের দলের নেতাদেরই সমালোচনা। দলে তাঁর গুরুত্ব যে অনেকটাই কমে এসেছে, তা দলের ভিতরের খবর রাখলে বোঝাই যায়। নবপরিণয় সুখকর হোক, তবে রাজনীতির ভবিষ্যৎ বেশ অনিশ্চিত।

🧭 আজকের এই চারটি চরিত্র আমাদের মনে করিয়ে দেয় — দলবদল রাজনীতির চালচিত্র বদলে দিলেও, সব সময় তা সফলতার রাস্তায় পৌঁছয় না।
আদর্শের রাজনীতি কোথাও হারিয়ে যাচ্ছে কি?

📣 আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না👇
কে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক যাযাবর?

30/04/2025

📢 বড় ঘোষণা মোদী সরকারের!
🔍 পরবর্তী জনগণনায় জাতি ভিত্তিক তথ্য থাকবে!

🇮🇳 প্রধানমন্ত্রী মোদীর চালের রাজনীতি আবারও সবাইকে চমকে দিল।
➡️ বিহারে চিরাগ পাসওয়ান করলেন মোদীকে ধন্যবাদ
➡️ বিজেপি অফিসে বাজছে ঢাক-ঢোল, চলছে উৎসবের আমেজ
➡️ রাহুল গান্ধীর হাত থেকে মোদী কেড়ে নিলেন কংগ্রেসের বড় ইস্যু!

🗣️ অশ্বিনী বৈষ্ণব কটাক্ষ করে বললেন:
"২০১০ সালে কংগ্রেসই জাতি জনগণনার বিরোধিতা করেছিল!"

🔥 একদিকে বিহারে ভোটের উত্তাপ, অন্যদিকে মোদীর মাস্টারস্ট্রোক!
কাউকে কিছু বুঝতেই দিলেন না — আবারও বাজিমাত।

30/04/2025

অবিশ্বাস্য
পারভীন আখতার, পাকিস্তানি নাগরিক --
"আমরা সম্মানিত মানুষ। পুলিশের গাড়িতে বসা আমাদের জন্য অপমান"
"আমরা ৪০ বছর ধরে ভারতে বসবাস করছি। আমার তিন সন্তান এখানে জন্মেছে এবং শিক্ষিত হয়েছে। মোদী সরকার আমাদের কীভাবে দেশ থেকে বের করে দিতে পারে?"
এনআরসি ঐচ্ছিক নয় — এটা জরুরি। সত্যিই

22/04/2025

📜 ধর্মনিরপেক্ষতার ভ্রান্তি ও দলিত ইতিহাসের এক অপ্রকাশিত অধ্যায়: পাকিস্তানের প্রথম আইনমন্ত্রী যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডলের হৃদয়বিদারক বাস্তবতা

🧭 ভারত ভাগের সময় ইতিহাস অনেকেই লিখেছে — কেউ বিজয়ীর চোখে, কেউ পরাজিতের চোখে। কিন্তু ইতিহাসের এক অবহেলিত অধ্যায় রয়ে গেছে সেই লক্ষ লক্ষ 'অনগ্রসর শ্রেণীর' হিন্দুদের, যারা ভারতের পরিবর্তে বিশ্বাস রেখেছিল একটি তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ পাকিস্তান-এর ওপর। আর তাদের সেই বিশ্বাসের প্রতীক ছিলেন — যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডল।
👨‍⚖️ যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডল ছিলেন বাংলার একজন প্রভাবশালী দলিত নেতা। তিনি বিশ্বাস করতেন, মুসলিম লীগের সাথে জোট করলেই ভারতের উচ্চবর্ণ হিন্দুদের অত্যাচার থেকে দলিতরা মুক্তি পাবে। এই ভাবনা থেকেই তিনি জিন্নাহর পাশে দাঁড়ান এবং পাকিস্তান গঠনের পর দেশটির প্রথম আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন — একজন হিন্দু হিসেবে, একজন দলিত হিসেবে।
📣 তিনি বারবার তার অনুসারীদের বোঝাতে চেয়েছিলেন — “ভারতে যাবার দরকার নেই, পাকিস্তানই হবে আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ আশ্রয়। এখানে দলিত হিন্দুরা সম্মান নিয়ে বাঁচতে পারবে।”
কিন্তু…
🛑 মাত্র এক বছরের মধ্যেই সেই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে যায়।
🔻 যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডলের বাস্তব অভিজ্ঞতা:
মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পাকিস্তানে তিনি ছিলেন “একজন কাফির” — সরকারি পদে থেকেও তাকে তুচ্ছ করা হতো।

আইনমন্ত্রী হওয়ার পরেও সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর হওয়া নির্যাতন বন্ধ করতে পারেননি।

তাঁর নিজ পরিবার, বিশেষ করে পরিবারের মেয়েদেরও মুসলিম চরমপন্থীদের অপমান ও হুমকির হাত থেকে বাঁচাতে পারেননি।

পাকিস্তানে ক্রমশ হিন্দু নিধন, মন্দির ধ্বংস, ধর্মান্তর ও নারী নিপীড়ন শুরু হয় — যা তাকে নিঃস্ব ও হতাশ করে তোলে।

✈️ শেষপর্যন্ত, ১৯৫০ সালে এক হৃদয়বিদারক পদত্যাগপত্র লিখে তিনি পাকিস্তান ত্যাগ করেন এবং ভারতে চলে আসেন। সেই চিঠিতে তিনি বলেছিলেন —
“একজন হিন্দু হিসেবে, একজন দলিত হিসেবে, আমি বুঝতে পেরেছি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রে আমাদের কোনও স্থান নেই।”
📌 এই ইতিহাস আমাদের কী শেখায়?
ধর্মনিরপেক্ষতার মোহে ভর করে কোনও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিলে তার পরিণাম কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে, তার এক জ্বলন্ত উদাহরণ যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডল।

এটি শুধু একজন মানুষের ব্যর্থতা নয় — এটি সেই লক্ষ লক্ষ সংখ্যালঘু হিন্দুর কান্নার ইতিহাস, যাদের স্বপ্ন বিক্রি করে রাজনীতি করা হয়েছিল।

🧠 ভাবার বিষয়:
পাকিস্তান, বাংলাদেশ কিংবা আফগানিস্তান — কোথাও কি সংখ্যালঘু হিন্দুরা নিরাপদ ছিল?
আজকের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে, এই ইতিহাস কি পুনরাবৃত্তি হতে চলেছে?

🗨️ আপনার মতামত জানান —
যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডলের সিদ্ধান্ত কি শুধুই রাজনৈতিক ছিল, নাকি আদর্শগত এক মারাত্মক ভুল?
আজও কি আমরা সেই ভুলের চক্রে বন্দি?

যোগেন্দ্র নাথ মণ্ডলের পদত্যাগপত্র:
https://archive.org/details/joginder-nath-mandal-resignation-letter

22/04/2025

🛑 বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে হিন্দু সৈনিক দুর্জয় শীলের রহস্যজনক মৃত্যু: আত্মহত্যা নাকি পরিকল্পিত হত্যা? বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বনানী সেনানিবাসে হিন্দু সেনা সদস্য দুর্জয় শীলের মৃতদেহ ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় সিলিং ফ্যানের নিচে দড়িতে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে প্রচারিত হলেও, স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের দাবি, এটি পরিকল্পিত হত্যা
🔍 ঘটনার বিস্তারিত:
দুর্জয় শীলের মৃতদেহ এমনভাবে পাওয়া যায়, যা আত্মহত্যার থেকে পরিকল্পিত হত্যার ইঙ্গিত দেয।
স্থানীয় হিন্দুদের অভিযোগ, সহকর্মীরাই তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছ।
এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়; এর আগে সামরিক ও পুলিশের হিন্দু সদস্যদের রহস্যজনকভাবে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছ।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, এটি ইসলামি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলির একটি গোপন ষড়যন্ত্রের অংশ হতে পার।
বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার বর্তমান প্রধানের ইসলামি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী জামায়াতে ইসলামীর সাথে সম্পর্ক রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছ।
হিন্দু সম্প্রদায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে তদন্ত ও ন্যায়বিচারের জন্য আহ্বান জানিয়েছ।
📣 *আপনার মতামত কী?
একজন হিন্দু সেনা সদস্যের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় আপনি কী মনে করন এটি কি আত্মহত্যা, নাকি পরিকল্পিত খুন। বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে আপনার মতামত জানাতে মন্তব্য করন।

Sumanta Unplugged

23/06/2025

22/06/2025

18/05/2025

03/05/2025

03/05/2025

03/05/2025

02/05/2025

02/05/2025

30/04/2025

30/04/2025

22/04/2025

22/04/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share