Amit bhattacharjee

  • Home
  • Amit bhattacharjee

Amit bhattacharjee সততার জয় সুনিশ্চিত তুমি যদি দৃশ্যমান মানুষকে ভালবাসতে না পারো তাহলে অদৃশ্য ঈশ্বরকে কি করে ভালোবাসবে?

আমাকে একজন লিখেছেন তিনি নাকি পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে ভারতের মত এত পথকুকুর দেখেননি। উত্তরে আমি তাঁকে বললাম, সে দেশে নিশ্চ...
13/08/2025

আমাকে একজন লিখেছেন তিনি নাকি পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে ভারতের মত এত পথকুকুর দেখেননি। উত্তরে আমি তাঁকে বললাম, সে দেশে নিশ্চই গরুকে মা বলেও ডাকা হয় না?
ভন্ডামীর দেশে প্রভুর আজ আর তাঁর ভক্তের প্রয়োজন নেই বলছেন তাহলে? একদিকে গরুকে মা বলে অন্যদিকে নন্দীকে শিবের বাহন। গরু দুধ দেয় বলে একটু আদর বেশি, কিন্তু নন্দী তো ছেলে তাই একটু বড় হলেই নয় কসাইখানা না হয় রাস্তায় ছেড়ে দেওয়া হয় গাড়ির ধাক্কা খাওয়ার জন্য। এটাই আসল ভন্ডামীর ছবি। দিল্লির রাস্তায় তার মানে আজকাল মানুষ খেকো কুকুর ঘুরে বেড়ায় সব, সমাজ বন্ধুতা হারিয়েছে তাঁরা?
আর শহরজুড়ে যে মানুষরূপী কিছু হিংস্র হায়না ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের বিচার কে করবে?
সব কুকুর কামড়ায় এটা হতে পারে না। তাহলে সবার জন্য এই নির্মম বিচার কেন? মানুষের ক্ষেত্রে হলেও এই একই নির্দেশ দিত সুপ্রিমকোর্ট? নির্দেশ দেওয়া হত সব মানুষকে তুলে নাও কলকাতা থেকে কারণ আরজিকর হাসপাতালে একজন মানুষ ধর্ষণ করেছেন। কই সে বিচার? কে উত্তর দেবে? আদালতের রায় হাত বেঁধে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পুলিশের , সিবিআই কি করেছে? যতটুক করেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ করেছে।
মানুষের জন্য আজ গোটা প্রাণীকূল যন্ত্রণার হয়ে দাঁড়িয়েছে? একসময় এদের জায়গা দখল করা মানুষ আজ ওদের সম্পূর্ণভাবে ঘরছাড়া করতে চায়। এটা ওদেরও তো বাড়ি, ছোট ছোট বাচ্চাগুলো মায়ের থেকে আলাদা হয়ে যাবে। না খেতে পেয়ে মরবে। আজ সত্যিই কুত্তে কি মৌত মারতে চলেছে মানুষ।

মানুষ ওদের মারেনি? দিনের পর দিন অত্যাচার করেনি? গায়ে গরম জল ঢেলে দেওয়া, বাচ্চাগুলোকে গাড়ির চাকায় পিষে মারা। দেখলেই লাঠির বাড়ি। কোনও কথা নেই কুকুর দেখলেই লাথি। কিছুই না সেটাই মজা। এই বিচার কে করে?
অনেক মানুষ আছেন যাঁরা এই রায়ে খুব আনন্দ পেয়েছেন। খুব খুশী। শুধু তারা আলিশান বাড়িতে থাকবেন কিন্তু প্রাণীকূল হঠাও। এককালে চোর তাড়ানোর দরকার পড়ত, হিংস্র জন্তুদের হাত থেকে পশু খামারকে বাঁচাত। মানুষকে সুরক্ষা দিত। সেই সময় ছিল কুকুর বন্ধু। আজ বিশাল ইমারতে সেই পাহারাদারের প্রয়োজন নেই। দামি দামি পেশাদার সিকিউরিটি আছে সেখানে। তাই কুকুর বিদায় করো।
কিন্তু এই মানুষ জঙ্গল শেষ করেছে আজ যাঁরা মানুষের বন্ধু ছিল তাদেরও এলাকা ছাড়া করতে চায়। আগে থেকে পর্যাপ্ত নির্বিজকরণ ও ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করলে এই সংখ্যা দাঁড়াতো না। সমাধান আজও আছে। চাইলে কেন্দীয় সরকার অন্য ব্যবস্থা নিতে পারত। কিন্তু ওরা যে সরকারকে ভোট দেয়না।
বাঘও মানুষ খায়, কিন্ত সব বাঘ নয়। কিন্তু মানুষ একদিন এত বাঘ মেরেছে যে আজ বাঘকে সংরক্ষণ করতে হয়।
একদিন মানুষের উপকার করা এই প্রাণীগুলোর এবার করুণ দশা হতে চলেছে। কারণ এইদেশে ডগ শেল্টার একটা প্রহসন মাত্র। কুকুরদের জন্য কোটি কোটি টাকা কি খরচ করবে কেন্দ্রীয় সরকার? রেবিসের ভ্যাকসিন একবার দিলে এক এই ছবি আজ দেখতে হত না। আমাদের দেশের প্রশাসনের অপদার্থতার দায় আজ পথকুকুররা নেবে। কুকুর কামড়ালে জলাতঙ্ক হতেও পারে, সেটা ভয়ঙ্কর। কিন্তু সেটাও তো আটকানো যায়। ভারতের সব শহরের কি একই দশা?
যে দেশে মানুষের সংখ্যা প্রত্যেক বছর গণ্ডায় গণ্ডায় বাড়ছে আর কুকুর বাড়লেই দোষ। ধিক্কার জানাই এই মনুষত্বকে।
তাই বলি গরুকে মা বলার দরকার নেই। ধর্মের ভন্ডামি না করে একবার অন্তত ওদের কথা যদি সত্যিই ভাবতেন তাহলে এই অবলা প্রাণীগুলোর এই দশা হত না। বিশ্বাস করুন একদিন সবাই থাকবে কিন্তু এই নিষ্ঠুর মানুষ পৃথিবী থেকে চলে যাবে। এই পাপের বিধান সেই সর্বোচ্চ আদালতে হবেই হবে।

Amit Bhattacharjee
Amit Batcharge
Amit Bhattacharjee

২২ শ্রাবণ, ১৩৪৮....সকাল ৯টায় কবিকে অক্সিজেন দেওয়া হল। শেষবারের মতো তাঁকে দেখে গেলন চিকিৎসক বিধান রায়, ললিত বন্দ্যোপাধ্যা...
08/08/2025

২২ শ্রাবণ, ১৩৪৮....
সকাল ৯টায় কবিকে অক্সিজেন দেওয়া হল। শেষবারের মতো তাঁকে দেখে গেলন চিকিৎসক বিধান রায়, ললিত বন্দ্যোপাধ্যায়। কবির কানের কাছে চলছে অবিরাম মন্ত্রোচ্চারণ- তাঁর জীবনের বীজমন্ত্র 'শান্তম, শিবম, অদ্বৈত্যম'। কবির অক্সিজেনের নল একটু পরে খুলে দেওয়া হল। ধীরে ধীরে কমে আসছিল কবির পায়ের উষ্ণতা। ১২টা ১০ মিনিটে পুরোপুরি থেমে গেল হৃদস্পন্দন। ঠাকুরবাড়িতে তখন ভেঙে পড়েছে মানুষের ভিড়। ঘনিষ্ঠজন থেকে শুরু করে পরিবারের সদস্য, পারিবারিক বন্ধুরা ভিড় করেছেন মহর্ষি ভবনে। যার দোতালার একটি ঘরে শায়িত বিশ্বকবির নিথর শরীর। প্রকৃতির কোলে শান্তিনিকেতনেই নিজের নশ্বর দেহটার বিলিন চেয়েছিলেন কবি। কিন্তু সে সাধ আর পূরণ হয়নি। কলকাতায় নিমতলা মহাশশ্মানে কবির শরীর বিলিন হল পষ্ণভুতে। বাইরে তখন উদ্বেল মানুষের ভিড়। চোখের সামনে তারা দেখলেন এক মহাপ্রয়াণের শেষযাত্রা।

🔴 যদি মৃত্যু না হত... ‼️ভাবুন তো, যদি এমন হতো যে “আমার” মৃত্যু হবে না, আমি “অমর”—তাহলে কি হতো?দুনিয়ার অনেক ক্ষমতাধর ব্যক...
08/08/2025

🔴 যদি মৃত্যু না হত... ‼️
ভাবুন তো, যদি এমন হতো যে “আমার” মৃত্যু হবে না, আমি “অমর”—তাহলে কি হতো?

দুনিয়ার অনেক ক্ষমতাধর ব্যক্তি চেয়েছেন এই অমরত্ব।
সম্রাট আলেকজান্ডারও সেই দলে ছিলেন। ইতিহাস বলছে, তিনি ভারতে এসেছিলেন অমরত্বের সন্ধানে। অনেক ঘুরে তিনি এক যোগীর খোঁজ পান।

সম্রাটের আদেশে সৈন্যরা সেই যোগীর কাছে গিয়ে বললো,
👉 "চলুন, আমাদের সাথে সম্রাটের দরবারে যেতে হবে।"

যোগী হেসে বললেন,
👉 “আমি কোথাও যাই না। সম্রাট যদি চান, তিনিই এসে দেখা করুন।”

সৈন্যরা রাগে তরবারি বের করে বলে,
👉 "তাহলে তোমার মাথা কেটে নিয়ে যাব।"

যোগী হেসে বললেন,
👉 “তাহলে তাই করো।”

সৈন্যরা স্তম্ভিত! এমন নির্ভীক মানুষ!
সম্রাট নিজেই যোগীর কাছে এলেন।

আলেকজান্ডার জিজ্ঞাসা করলেন,
👉 "তুমি কি আমাকে অমরত্বের সন্ধান দিতে পারো?"

যোগী বললেন,
👉 "তোমার জন্য এক সরোবর আছে, স্বচ্ছ জলে ভরা। সেই জল পান করলেই তুমি অমর হয়ে যাবে।"

সম্রাট সেই পথে যাত্রা করলেন, এবং অবশেষে পৌঁছালেন সেই রহস্যময় সরোবরের ধারে।
তৃষ্ণায় ক্লান্ত সম্রাট যখন জল পান করতে যাবেন, ঠিক তখনই

🔊 “খেও না! খেও না!”

আশ্চর্য হয়ে তাকিয়ে দেখলেন, এক কাক তাকে সতর্ক করছে।

👉 “আমি এই জল পান করেছিলাম বহু শতাব্দী আগে,” কাক বললো।
👉 “আমি অমর, কিন্তু এই অমরত্ব এখন অভিশাপ।
আমি ক্লান্ত, একাকী, অবসন্ন।
বন্ধু নেই, প্রিয়জন নেই, ভালোবাসার মানুষ নেই।
প্রতিদিন নতুন সূর্য দেখি, কিন্তু কিছুই আর নতুন লাগে না।
মৃত্যুর অভাবেই জীবন হারিয়েছে তার রঙ।”

সম্রাট স্তব্ধ হয়ে গেলেন।
জলটা হাতে নিয়ে থমকে দাঁড়ালেন... তারপর সেই জল পড়ে গেল মাটিতে।
চোখে ভয়, মনে অনিশ্চয়তা নিয়ে ধীরে ধীরে ফিরে গেলেন।

🔹 মৃত্যু—এক আশীর্বাদ

মৃত্যু যদি না থাকতো, জীবন হতো নিরর্থক।
সমাপ্তি না থাকলে, কোনো গল্পই তো অর্থবোধক হয় না।

👉 মৃত্যু না থাকলে কেউ ক্ষমা করতো না, কেউ বিদায় বলতো না,
👉 কেউ ভালোবাসার গভীরতা বুঝতো না,
👉 কেউ সময়ের মূল্য দিতো না।

যারা শেষ বয়সে দীর্ঘ জীবন নিয়ে ক্লান্ত হন, তারাই বোঝেন মৃত্যুর প্রাসঙ্গিকতা।

আমরা জন্মাই আধা মৃত্যু নিয়ে প্রথম শ্বাস (inhalation) নিয়ে।
শেষ নিঃশ্বাসে (exhalation) শেষ হয় আমাদের যাত্রা।

মৃত্যু মানেই শেষ নয়,
মৃত্যু মানেই পূর্তি।
মৃত্যু আছে বলেই জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত মূল্যবান।

🔹 চিরঞ্জীব হবার অর্থ কী?

অমর হই ভাবনায়, কর্মে, ভালোবাসায়, সৃষ্টিতে, অনুভবে, চেতনায়
শরীরে নয়।

যোগ মানে অমরত্ব নয়,
যোগ মানে সচেতন, সংবেদনশীল জীবন।
👉 Yoga is not about eternal life. Yoga is about sensible life.

🔹 যুধিষ্ঠিরের সেই উত্তর

যক্ষ একবার যুধিষ্ঠিরকে জিজ্ঞাসা করেছিল,
👉 “পৃথিবীর সবচেয়ে আশ্চর্য জিনিস কী?”

যুধিষ্ঠির বলেছিলেন
👉 “মানুষ জানে সে একদিন মরবে,
তবুও সে ভালোবাসে, আনন্দ করে, ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখে!”

শেষ কথা:
জীবন দীর্ঘ নয়
আনন্দময় হোক, অর্থবহ হোক,
এই কামনাতেই যাত্রা হোক প্রতিদিন নতুন,
জানা থাকুক
👉 মৃত্যুর মাঝে লুকিয়ে আছে জীবনের শ্রেষ্ঠ সৌন্দর্য।

তারকেশ্বর মন্দিরের ইতিহাস  তারকেশ্বর মন্দির, যা তারকনাথ মন্দির নামেও পরিচিত, পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার তারকেশ্বরে অবস্থিত...
20/07/2025

তারকেশ্বর মন্দিরের ইতিহাস

তারকেশ্বর মন্দির, যা তারকনাথ মন্দির নামেও পরিচিত, পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার তারকেশ্বরে অবস্থিত একটি বিখ্যাত হিন্দু মন্দির। এটি ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত এবং মন্দিরটিতে "তারকনাথ" নামে শিবকে পূজা করা হয়। জানেন কী এই মন্দিরের সৃষ্টি কিভাবে? কে এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা?

মন্দিরটি রাজা ভরমল্লার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলে জানা যায়, যিনি ছিলেন ভগবান শিবের একজন ভক্ত।

স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, মন্দিরটি একটি শিবলিঙ্গ আবিষ্কারের সাথে সম্পর্কিত, যা একজন গ্রামবাসী খুঁজে পেয়েছিলেন।

কথিত আছে যে, ১৭২৯ সালে এই স্বয়ম্ভু লিঙ্গের চারপাশে মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল এবং এটি "বাবা তারকনাথ" নামে পরিচিত।

শাস্ত্রজ্ঞ,পন্ডিত,ঐতিহাসিকদের মত ও প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে, ষোড়শ শতাব্দীর শেষ দিকে হুগলী জেলার রামনগর অঞ্চলে বিষ্ণুদাস নামে এক স্থানীয় ক্ষত্রিয় রাজার আধিপত্য় ছিল,তিনি শিবের পরম ভক্ত ছিলেন। রাজার ভাই ভারমল্ল ছিলেন সংসার ত্য়াগী সন্ন্যাসী যোগী। তখন এই বনাঞ্চলের নাম ছিল তাড়পুর। বিষ্ণুদাসের ভাই ভারমল্ল রোজ বনে যেতেন ফলমূল ও মধু সংগ্রহ করতে। প্রায়ই তিনি লক্ষ করতেন একটি বড় কালো রঙের শিলাখণ্ডের ওপর গাভীরা এসে দুধ দিয়ে য়ায়। এই অদ্ভুত ঘটনা তিনি তাঁর দাদাকে বলেন। শিবভক্ত বিষ্ণুদাস বনে এসে এই দৃশ্য দেখে শিহরিত হন। রাজা ভারামল্ল তখন ঐ প্রস্তরখন্ডকে শিবলিঙ্গ রূপে রামনগরে এনে প্রতিষ্ঠা করতে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অনেক মাটি খুঁড়া খুঁড়ির পরেও শিলাখন্ডের মূল খুঁজে পাওয়া গেল না।

এরপরের জনশ্রুতি, সেইসময় কোন এক রাতে রাজার ভাই ভারামল্ল স্বপ্ন দেখলেন, স্বয়ং শিব তাঁকে জানাচ্ছেন যে, তিনি তারকনাথ অর্থাৎ জীবের রক্ষাকর্তা, শিবের একটি রূপ । তিনি ঐ বন থেকে গয়া ও কাশী পর্যন্ত ছড়িয়ে আছেন। সুতরাং তাঁকে তাড়পুরের জঙ্গল থেকে উচ্ছেদ না করে ওখানেই তাঁকে প্রতিষ্ঠা করা হোক ।এরপর স্বপ্নাদিষ্ট ভারামল্ল ও মুকুন্দরাম রাজার সহযোগিতায় বন কেটে পরিষ্কার করে তাড়পুরেই প্রস্তরখন্ডের উপর একটি মন্দির নির্মাণের উদ্য়োগী হলেন। মুকুন্দ ঘোষকে শিবের সেবা ও পুজো করবার ভার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনিই হলেন তারকনাথের প্রথম সেবক। এই জায়গাটির আজকের নাম তারকেশ্বর।

বাবা তারকনাথ বাবা তারকেশ্বর নামেও পরিচিত। তিনি ভগবান শিবের একটি উগ্র রূপ, যিনি সমুদ্র-মন্থনের সময় হলাহল (বিষ) পান করেছিলেন। এই জন্য শিবকে হলধর নামেও ডাকা হয়। তারকনাথ ভগবতী তারার স্বামী। তার শিবলিঙ্গও তারাপীঠ থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

মন্দিরটি ধীরে ধীরে একটি পবিত্র স্থান হিসাবে গুরুত্ব লাভ করে এবং আজও এটি একটি বিখ্যাত তীর্থস্থান। মন্দিরটি শিবের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত এবং এখানে তারকনাথ রূপে পূজা করা হয়। প্রতি বছর বহু তীর্থযাত্রী এই মন্দির পরিদর্শনে আসেন। ভক্তরা বিশ্বাস করেন যে, দুধপুকুরে ডুব দিয়ে স্নান করলে মনস্কামনা পূর্ণ হয়। শেওড়াফুলির নিমাই তীর্থ ঘাট থেকে জল এনে তারকেশ্বর মন্দিরে বাবার মাথায় অর্পণ করার প্রথাও প্রচলিত আছে। ভক্তদের বিশ্বাস বাবা তারকনাথ তাদের বিপদ থেকে রক্ষা করবেন।

সত্যিই অবিশ্বাস্য! ভারতের গর্ব, গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা বর্তমানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (ISS) একটি বিশেষ বৈজ্...
12/07/2025

সত্যিই অবিশ্বাস্য! ভারতের গর্ব, গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা বর্তমানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (ISS) একটি বিশেষ বৈজ্ঞানিক অভিযানে রয়েছেন। অ্যাক্সিয়ম-৪ (Ax-4) মিশনের অংশ হিসেবে তিনি গত ২৬ জুন মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন। তিনি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পা রাখা প্রথম ভারতীয় নভোচারী।

★ পৃথিবীর চারপাশে শুভাংশুর পরিক্রমা :

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন প্রতি ৯০ মিনিটে পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করে। সে হিসেবে, শুভাংশু এবং তার সহযাত্রীরা ISS-এ ১০ দিন কাটানোর পর ইতিমধ্যেই পৃথিবীকে ১১৩ বারের বেশি প্রদক্ষিণ করে ফেলেছেন! মহাকাশ থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের এই দ্রুত পরিবর্তন সত্যিই এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা।

★ মাকে দেখানো সূর্যোদয়ের অপূর্ব দৃশ্য :

সম্প্রতি শুভাংশু আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের 'কুপোলা' (Cupola) থেকে তোলা সূর্যের একটি অত্যাশ্চর্য ছবি তার মাকে দেখিয়েছেন। কুপোলা হলো ISS-এর একটি পর্যবেক্ষণ মডিউল যেখানে সাতটি জানালা রয়েছে, যেখান থেকে নভোচারীরা বাইরের দৃশ্য দেখতে পান। এই জানালাগুলো দিয়েই তিনি সূর্যোদয়ের অপূর্ব দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করে তার মা'কে পাঠিয়েছেন। এটি নিঃসন্দেহে তার মায়ের জন্য এক অসাধারণ এবং আবেগঘন মুহূর্ত ছিল।

★ মহাকাশে শুভাংশুর অন্যান্য কাজ :

শুভাংশু শুক্লা মহাকাশে শুধুমাত্র সৌন্দর্য উপভোগ করছেন না, বরং গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক গবেষণাও চালাচ্ছেন। তিনি মানুষের মস্তিষ্ক ও কম্পিউটারের মধ্যে সংযোগ স্থাপন, শূন্য মাধ্যাকর্ষণে পেশী ক্ষয় রোধ, এবং মাইক্রো অ্যালগি ও বীজ অঙ্কুরোদগম নিয়ে কাজ করছেন। তার এই গবেষণাগুলো মানবজাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এই অভিযান ভারতের মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় যোগ করেছে। শুভাংশু শুক্লার অভিজ্ঞতা এবং তার পাঠানো ছবিগুলো আমাদের পৃথিবীর সৌন্দর্য এবং মহাকাশের অপার রহস্য সম্পর্কে এক নতুন ধারণা দিচ্ছে।

Many thanks to the All India Trinamool Congress team. Every year on July 21st, I go to Dharmatala to pay my respects to ...
04/07/2025

Many thanks to the All India Trinamool Congress team. Every year on July 21st, I go to Dharmatala to pay my respects to the martyrs of the 13 rebel martyrs.

✈️There were three smiles, like stars in the sky,There were many dreams hidden in the small smiles.That journey remained...
16/06/2025

✈️There were three smiles, like stars in the sky,
There were many dreams hidden in the small smiles.
That journey remained incomplete, but the memories became immortal.
Today, for whom the whole world cries.

Address


Telephone

+919775866392

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amit bhattacharjee posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Amit bhattacharjee:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share