Amit bhattacharjee

  • Home
  • Amit bhattacharjee

Amit bhattacharjee সততার জয় সুনিশ্চিত তুমি যদি দৃশ্যমান মানুষকে ভালবাসতে না পারো তাহলে অদৃশ্য ঈশ্বরকে কি করে ভালোবাসবে?

✈️There were three smiles, like stars in the sky,There were many dreams hidden in the small smiles.That journey remained...
16/06/2025

✈️There were three smiles, like stars in the sky,
There were many dreams hidden in the small smiles.
That journey remained incomplete, but the memories became immortal.
Today, for whom the whole world cries.

 #একটি_শিক্ষনীয়_পোষ্ট ✅কঠিন সময়টাই তোমার সবচেয়ে বড় সুযোগ!💥হ্যাঁ, তুমি এখন ঠিক সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছো যেখান থেকে ইতিহা...
31/05/2025

#একটি_শিক্ষনীয়_পোষ্ট
✅কঠিন সময়টাই তোমার সবচেয়ে বড় সুযোগ!

💥হ্যাঁ, তুমি এখন ঠিক সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছো যেখান থেকে ইতিহাস শুরু হয়! যেদিকে তাকালে অনেকে হাল ছেড়ে দেয়, সেখানেই তুমি শুরু করছো তোমার জয়যাত্রা! মনে রেখো, জীবনের সব চেয়ে অন্ধকার সময়েই তারার আলো সবচেয়ে উজ্জ্বল হয়ে জ্বলে ওঠে!

💥যখন সবাই মুখ ফিরিয়ে নেয়, তখনই তোমার মনোবল পরীক্ষা হয়। আর যারা এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়, তারাই হয় নির্মাতা—নিজের ভাগ্যের, সময়ের, ভবিষ্যতের! তুমি হয়তো আজ খালি হাতে, কিন্তু তোমার ভেতরে আছে সাফল্যের তৃষ্ণা। সেই তৃষ্ণা যে কোনো বাধাকে গলিয়ে ফেলতে পারে!

✅তোমাকে যা করতে হবে:-
সাফল্যের ৭টি দুরন্ত কৌশল।

💥১. সুস্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করো:
একটা লক্ষ্য ঠিক করো যা তোমার রক্তে আগুন ধরায়! লিখে রাখো, প্রতিদিন চোখে পড়বে এমন জায়গায় রাখো।

💥২. সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার করো:
সময় হচ্ছে সোনা নয়, সময় হচ্ছে জীবন। প্রত্যেকটা মিনিট যেন হয় প্রস্তুতির ইট। ফোকাসড থাকো, ডিস্ট্র্যাকশন কাটাও।

💥৩. প্রতিদিন ১% উন্নতি করো (Kaizen টেকনিক):
দৈনিক ছোট ছোট উন্নতিই দীর্ঘমেয়াদে বিশাল সাফল্য গড়ে। প্রতিদিন নিজেকে জিজ্ঞেস করো—“আজ আমি কতটুকু এগোলাম?”

💥৪. আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং কঠোর অনুশীলন:
নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখো—খাবার, ঘুম, কথাবার্তা, মোবাইল—সব কিছুতে শৃঙ্খলা আনো।

💥৫. মনোযোগ এবং ধৈর্যের সংমিশ্রণ গড়ে তোলো:
তুমি একদিনে সেরা হবে না। কিন্তু যদি প্রতিদিন নিজেকে চুপচাপ grind করো, তাহলে একদিন হঠাৎ করে তুমি আলোচনায় চলে আসবে।

✅৬. ব্যর্থতাকে সিঁড়ি বানাও, দেয়াল নয়:
প্রতিবার পড়ে যাওয়ার পর উঠে দাঁড়াও—আরও শক্ত হয়ে! ব্যর্থতা মানে শিক্ষা, শুধরে এগিয়ে যাও।

✅ ৭. পজিটিভ পরিবেশ তৈরি করো:
নিজেকে সেই মানুষদের সঙ্গে রাখো যারা তোমাকে সামনে টানে, নিচে নয়। ভালো বই পড়ো, অনুপ্রেরণামূলক ভিডিও দেখো, জ্ঞানী মানুষের গল্প শুনো।

তুমি আলাদা! তুমি সেই ঝড়ের নাবিক!

বিশ্বাস করো, এই সময়টা একদিন তোমার সবচেয়ে প্রিয় সময় হয়ে উঠবে, কারণ এটাই তোমাকে তৈরি করছে অসম্ভবকে সম্ভব করার মতো একজন যোদ্ধা হিসেবে।

তুমি শুধু বেঁচে থাকছো না, তুমি গড়ে তুলছো ভবিষ্যতের এক উজ্জ্বল আলো—যেটা একদিন হাজারো মানুষকে জাগাবে, আগুন ধরাবে তাদের মাঝেও।

✅তোমার নামে একদিন শুধু স্থাপনা নয়,
মানুষের মনেও স্থাপিত হবে অমর স্মৃতি!

✅ভেঙে পড়ো না… এগিয়ে চলো!

✅তুমি পারবেই। কারণ, তুমি থামার জন্য আসোনি—তুমি এসেছো ইতিহাস গড়তে ।

১০০টি কালো পিঁপড়ার সাথে ১০০টি লাল পিঁপড়াকে একটি বয়ামের ভিতরে রেখে দিলে, অস্বাভাবিক কিছুই ঘটবে না!কিন্তু, বয়ামটিকে ঝাঁকিয়...
22/05/2025

১০০টি কালো পিঁপড়ার সাথে ১০০টি লাল পিঁপড়াকে একটি বয়ামের ভিতরে রেখে দিলে, অস্বাভাবিক কিছুই ঘটবে না!

কিন্তু, বয়ামটিকে ঝাঁকিয়ে দিতেই, পিঁপড়াগুলো এক দল আরেক দলকে মেরে ফেলতে শুরু করবে! লাল পিঁপড়ারা ধারণা করবে, কালো পিঁপড়াগুলো তাদের শত্রু এবং কালো পিঁপড়ারা মনে করতে আরম্ভ করবে, লাল পিঁপড়াগুলো তাদের শত্রু! অথচ, প্রকৃত শত্রু হচ্ছে বয়ামটিকে যে ঝাঁকিয়ে দিয়েছিল, সে।

মানব সমাজেও ঠিক এটিই ঘটে! পেছন থেকে উস্কানি দিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে গ্যাঞ্জাম বাধিয়ে সুবিধা নেয় তৃতীয় কোনো পক্ষ।

তাই, পরস্পরকে মারতে ছোটার আগে, আমাদের অন্তত একবার ভেবে দেখা উচিত, বয়ামটি ঝাঁকাচ্ছে কে!

আসুন পরিচিত হই কে এই ভবা পাগলা??ভবা পাগলা (১৮৯৭-১৯৮৪) আসল নাম ‘ভবেন্দ্র মোহন সাহা’। তার জন্ম আনুমানিক ১৮৯৭ খৃস্টাব্দে। ত...
17/05/2025

আসুন পরিচিত হই কে এই ভবা পাগলা??

ভবা পাগলা (১৮৯৭-১৯৮৪) আসল নাম ‘ভবেন্দ্র মোহন সাহা’। তার জন্ম আনুমানিক ১৮৯৭ খৃস্টাব্দে। তার পিতার নাম ‘গজেন্দ্র কুমার সাহা’। ভবা পাগলারা ছিলেন তিন ভাই এক বোন। তিনি দেখতে ছিলেন একরকম হালকা পাতলা গড়ন, গায়ের রঙ উজ্জ্বল শ্যামবর্ণ, মাথায় ঝাঁকড়া চুল, চিবুকে এক গোছা দাঁড়ী।

গানের ভণিতায় তিনি নিজেকে ভবা বা ভবেণ বলে উল্লেখ করেছেন। মানিকগঞ্জ অঞ্চলে তিনি ভবা পাগলা নামে খ্যাত। তাঁর গান মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন ও অধ্যাপক উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ছিল অনেক আগেই। অধ্যাপক উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য ‘বাংলার বাউল ও বাউল গানে’ তাঁর দুটি গান ছেপেছিলেন। মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন ‘হারামণির সপ্তম খণ্ডে’ ভবা পাগলা সম্পর্কে লিখেছেন, ভবা পাগলা এক জন নামকরা বাউল গান রচয়িতা।

তিনি ঢাকা জেলার ধামরাই থানার আমতা গ্রামের অধিবাসী ছিলেন। স্বাধীনতার পর (অর্থাৎ ১৯৪৭ এর পর ১৯৭১) তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারতে চলে যান। তাঁর গান মানিকগঞ্জ জেলা সহ বাংলাদেশ ও ভারতে বিভিন্ন স্থানে পরিচিতি লাভ করে ও গীত হয়ে আসছে। তিনি মূলত শ্যামা সঙ্গীত, ভাব গান, গুরুতত্ত্বের গান, দেহতত্ত্বের গান, ও সৃষ্টিতত্ত্বের গান রচনা এবং সুর নিজেই করেছেন।

তিনি ১৯৪৭-এ ভারতে চলে যান এবং বর্ধমানে কালনাতে অবস্থান করতেন। ভবা পাগলা ১৯৮৪ খৃস্টাব্দে দেহ ত্যাগ করেন।

ভবার পুঁথিগত শিক্ষা অষ্টম শ্রেণীর চৌকাঠ পেরোয়নি। তবে জীবন বোধে যে অমরত্ব লাভ করেছে, তার পুঁথিগত শিক্ষায় জ্ঞান লাভের প্রয়োজনও বিশেষ ছিলনা। ছেলেবেলা থেকেই পরিবারের সহবতে, ভক্তিভাব ছিল ভবার সঙ্গী। গ্রাম্য ভাষায় মুখে মুখে গান বাধা স্বভাব ছিল ভবার। গানের কথার সাথে সুর মিলতো দুই প্রিয় সহচরীর মতো। গানের স্রোতে তারা খেলে বেড়াতো স্বকীয়তায়। অন্তরের সবচেয়ে গভীর জমিতে গড়ে তুলতো অন্তর্যামীর আশ্রয়। বাংলার সংগীত জগতে তো বটেই, বিশ্বের নিরিখেও ভবা পাগলা এক অনন্য নজির।

তথ্য বলছে ভবা পাগলার গানের সংখ্যা ছিয়াশি হাজার। ছিয়াশি হাজার সংখ্যাটা হয়তো অতিরঞ্জিত। গবেষণা বলে, ভবার গানের সংখ্যাটা আসলে দশহাজার। এই সংখ্যাটাও বিপুল। এতো বিপুল সংখ্যক লোকগানের জনক কেন বিস্মৃতপ্রায়? সহজ উত্তর হলো ভবার প্রচারবিমুখতা। তার এই প্রচারবিমুখতার জন্যে, তার জীবনের অনেক ঘটনাই বিতর্কের বেড়াজালে আটকে পড়েছে।

বাউলদের এক অংশ তাকে নিজেদের বলে দাবি করেন। যদিও অধিকাংশের মতে ভক্তিরস থাকলেও ভবা পাগলা তার গানে বাউল ধর্মের প্রভাবকে প্রকট হতে দেননি। জাত-পাতে অবিশ্বাসী ভবার কাছে অন্তরের শুচিতাই ছিল গানের মূল আলেখ্য। তাইতো অক্লেশে তিনি লিখতে পেরেছেন “দূর করে দে মনের ময়লা”। কোথাও গিয়ে এই গানের আবেদনে রবীন্দ্রনাথের কথা মনে পরে। মনে পরে কবিগুরু কেমন একই ভাবে বলেছেন “সংসার যবে মন কেড়ে লয়… জাগেনা যখন প্রাণ”।

গঙ্গার এপার আর পদ্মার ওপারের গান, দুই বাংলার চেতনাকে, একই মালায় বেঁধে রেখেছে। একজন গায় লালন আর একজন শীতল হয় রবীন্দ্রনাথে। ভবার গানেও মিশে যায় বিষাদ-অভিমান। পরিচয় ঘটে নিজের আত্মার সাথে।

ঘটনাচক্রে ভবা পাগলা একবার নন্দলাল দাস নামের এক দূরারোগ্য রুগীকে ঠিক করে দেন। এই ঘটনার পরবর্তী সময়ে অনেকেই ভবাকে ঈশ্বররূপে পূজা করতে থাকেন। প্রতিষ্ঠা পায় ভবার হরবোলা মন্দির। ১৯৮৪ তে ভবা পাগলা শেষ নিঃশাস ত্যাগ করেন। তবে বাংলা লোকসংগীত যতদিন থাকবে ততদিন বারে বারে বলতে হবে- “বারে বারে আর আশা হবে না...

সংগ্রহ - ফেসবুক হতে

আপনি কারও ক্ষতি করেননি।তবু কিছু মানুষ অকারণেই আপনাকে অপছন্দ করে।কেন জানেন?কারণ—আপনার উপস্থিতি, তাদের অযোগ্যতাকে মনে করিয়...
12/05/2025

আপনি কারও ক্ষতি করেননি।
তবু কিছু মানুষ অকারণেই আপনাকে অপছন্দ করে।
কেন জানেন?

কারণ—আপনার উপস্থিতি, তাদের অযোগ্যতাকে মনে করিয়ে দেয়।
আপনার সাফল্য, তাদের ব্যর্থতাকে উলঙ্গ করে।
আপনার শান্ত মন, তাদের ভেতরের অশান্তিকে বিরক্ত করে।

আপনি কিছু না বললেও, তারা হুমকি অনুভব করে—
কারণ আপনি যা, তারা তা হতে পারেনি।"

তাই অবাক হবেন না—
যদি কেউ হঠাৎ আপনার সাথে অযথাই খারাপ ব্যবহার করে
অথবা আড়ালে বাজে কথা বলে।"

আপনার দোষ না থাকা সত্ত্বেও —
অনেকে নিজের অপূর্ণতা ঢাকতে আপনার দোষ খোঁজে বেড়ায়, আপনাকে নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেয়।

তাই মনে রাখবেন...
সবাইকে সন্তুষ্ট করতে গেলে, আপনি নিজেকেই হারাবেন।
শান্ত থাকুন, নিজের মতো থাকুন—
শেষ পর্যন্ত আলো নিজেই অন্ধকার দূর করে দেয়।
অমিত ভট্টাচার্য
https://www.facebook.com/share/1B2DaK5bED/

গোটা দেশ যখন ঘুমে আচ্ছন্ন তখন পহেলগাঁও হামলার বদলা নিল ভারত, রীতিমতো ভারতের সন্তানদের মাথার সিঁদুর  মুছে দেওয়ার যোগ্য জ...
07/05/2025

গোটা দেশ যখন ঘুমে আচ্ছন্ন তখন পহেলগাঁও হামলার বদলা নিল ভারত, রীতিমতো ভারতের সন্তানদের মাথার সিঁদুর মুছে দেওয়ার যোগ্য জবাব দিল #অপারেশন_সিঁদুর।

পাকিস্তানে ঢুকে মারল ভারতীয় এয়ারফোর্স। পাকিস্তানের কোনও সামরিক ঘাঁটিতে আক্রমণ নয়। বেছে বেছে ৯ জঙ্গী ঘাঁটি উড়িয়ে দিল ভারত। পাকিস্তান জুড়ে ইমার্জেন্সী।

কতলি, আহমদপুর, শারকিয়া, মুজফ্ফরাবাদ, মুরিদকে, ফয়সলাবাদ, ভাওয়ালপুরে হামলা। মুরিদকেতে গুঁড়ো লস্করের সদর দফতর। আজহার মাসুদেরই ১৬ আত্মীয় নিহত।

আঘাতের বিনিময়ে প্রত্যাঘাত।🇮🇳💪🏻 ✊🏻 #অভিনন্দন ভারতীয় সুরক্ষা বাহিনীকে।দেশবাসী এরই অপেক্ষায় ছিল।

❤️একটি ছোট্ট গল্প, যার মাঝে লুকিয়ে আছে এক মহান শিক্ষা…----একদিন ছোটবেলার কাজী নজরুল ইসলাম আত্মীয়র বাড়ি যাচ্ছিলেন বাসে...
04/05/2025

❤️একটি ছোট্ট গল্প, যার মাঝে লুকিয়ে আছে এক মহান শিক্ষা…

----একদিন ছোটবেলার কাজী নজরুল ইসলাম আত্মীয়র বাড়ি যাচ্ছিলেন বাসে করে। বাসে তিল ধারণের জায়গা নেই—সব সিট ভরপুর। তিনি দাঁড়িয়ে যাত্রা শুরু করলেন।

কিছুক্ষণ পর খেয়াল করলেন, পাশের এক ভদ্রলোক অসাবধানতাবশত তাঁর পায়ের উপর পা রেখে বসে আছেন। লোকটি এতটাই নিমগ্ন যে বুঝতেই পারছেন না তিনি কারো কষ্টের কারণ হয়ে উঠেছেন।

ছোট্ট নজরুল মাথা নিচু করে শান্ত স্বরে বললেন,
"মাফ করবেন, আপনি কি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারেন না?"

এই বিনয়ী কথাটি যেন লোকটির আত্মসম্মানে আঘাত করল। চমকে উঠে সে রুক্ষ কণ্ঠে বলল,
"তুমি কে? এত সাহস কোথা থেকে এলো তোমার? জানো আমি কে?"

ঠিক তখনই তিনি চোখ নামিয়ে দেখলেন—তিনি এখনো নজরুলের পায়ের উপর পা দিয়ে বসে আছেন।

হঠাৎই তাঁর কণ্ঠ স্তব্ধ হয়ে গেল। কিছুক্ষণ চুপ থেকে ধীরে ধীরে পা সরিয়ে নিলেন। এরপর কোমল স্বরে বললেন,
"বাহ! সাহস তো কম নয় তোমার। আমি দোয়া করি, তুমি একদিন অনেক বড় হবে, বাবা।"

এই কথায় ছোট নজরুলের মুখে এক প্রশান্ত হাসি খেলে গেল—সম্ভবত ভবিষ্যতের দিগন্তে তখনই এক দীপ্ত আলো জ্বলে উঠেছিল।

❤️এই গল্প থেকে শিক্ষা:
নিজের ভুল স্বীকারে যে সাহসী, সে-ই প্রকৃত জ্ঞানী। আর অন্যকে শুধরে দিতে হলে, আগে নিজের মনটা হতে হবে নির্মল ও বিনয়ী।

Address


Telephone

+919775866392

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amit bhattacharjee posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Amit bhattacharjee:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share