RadhaKrishna's Dairy

RadhaKrishna's Dairy "যেখানে প্রেম শেষ নয়, শুধু শুরু — সেখানেই ভক্তির অমৃতধারা।
কৃষ্ণের কৃপায়, ভক্তির আলোয় আলোকিত হোক জীবন।
জয় শ্রীকৃষ্ণ!"

মানব জীবনের মুক্তির পথ
15/08/2025

মানব জীবনের মুক্তির পথ

বীর সন্তান অগ্নি পুরুষ খুদিরাম বসু:উনিশ শতকের শুরু। বাংলার আকাশে তখনও ব্রিটিশদের কালো ছায়া। এই ছায়ার ভেতরে উঁকি দিয়ে ওঠে...
11/08/2025

বীর সন্তান অগ্নি পুরুষ খুদিরাম বসু:

উনিশ শতকের শুরু। বাংলার আকাশে তখনও ব্রিটিশদের কালো ছায়া। এই ছায়ার ভেতরে উঁকি দিয়ে ওঠে এক শত্রু—ডগলাস কিংসফোর্ড। প্রথমে তিনি রংপুরে জেলা বিচারপতি। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তিনি একের পর এক দমননীতি চালু করেন।

জাতীয়তাবাদী সভা ভেঙে দেওয়া, হিন্দু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বন্ধ করা, আর সবচেয়ে অপমানজনক—“বন্দে মাতরম” ধ্বনি নিষিদ্ধ করা। এই মন্ত্র শুধু রাজনৈতিক স্লোগান ছিল না—এটি ছিল হিন্দু মাতৃভূমির কাছে প্রণাম, স্বাধীনতার আহ্বান, আর দেবীর প্রতি ভক্তির ধ্বনি। এই ধ্বনি উচ্চারণকারীদের তিনি কারাগারে পাঠাতেন।

রংপুরে তাঁর নিষ্ঠুরতা এত বেড়ে যায় যে সাধারণ মানুষ ও বিপ্লবীদের রক্ত ফুটে ওঠে। বিপদ বুঝে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে তড়িঘড়ি করে মুজাফ্‌ফরপুরে বদলি করে দেয়। কিন্তু শত্রু যেখানে যায়, সেখানে প্রতিশোধের অঙ্গারও পৌঁছে যায়।

---

বিপ্লবীদের প্রতিজ্ঞা

যুগান্তর দলের নেতারা স্থির করলেন—এই শত্রুকে ধ্বংস করতেই হবে। প্রথমে অন্য কয়েকজন বিপ্লবীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, কিন্তু বিপ্লবীদের নেতা বারিন ঘোষ লক্ষ করলেন দুজন যুবকের ভীষন মন খারাপ,মন খারাপের কারন জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন, "আমরা কি এতোই অযোগ্য দেশ মাতার শত্রুকে ধ্বংস করার মতো মহৎ কাজের সুযোগ আমরা পেলাম না"। তারা দুজন হলেন খুদিরাম এবং রংপুরের প্রফুল্ল চাকি।

তখন দায়িত্ব এল খুদিরাম বসুর ও প্রফুল্ল চাকির হাতে। বয়স আঠারো হয়নি, তবু তাঁদের চোখে তখন অর্জুনের লক্ষ্যভেদী দৃঢ়তা আর হৃদয়ে ভগবান রামের মতো ন্যায়ের আগুন।

---

শিকারের অপেক্ষা

খুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকি মুজাফ্‌ফরপুরে পৌঁছে কিংসফোর্ডের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ শুরু করলেন। প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে তারা শহরের প্রান্তে, ইউরোপিয়ান ক্লাবের কাছে ও তাঁর বাসভবনের আশেপাশে লুকিয়ে থাকেন। প্রতিদিন সন্ধ্যায় তাঁরা গাছের আড়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতেন—হাতে বোমা, মনে মাতৃভূমির নাম, ঠোঁটে নীরব “বন্দে মাতরম”।

---

অগ্নির রাত

৩০ এপ্রিল ১৯০৮। রাত সাড়ে আটটা। ইউরোপিয়ান ক্লাব থেকে একটি গাড়ি বেরোল। খুদিরাম আর প্রফুল্ল চাকি তৎক্ষণাৎ বুঝলেন—এটাই সেই মুহূর্ত, যার জন্য এতদিন অপেক্ষা।
খুদিরামের চোখে বজ্রের দীপ্তি, হাতে মৃত্যুর বজ্রাস্ত্র। তিনি শ্বাস নিলেন গভীরভাবে, মনে ভগবানকে স্মরণ করলেন—তারপর নিক্ষেপ করলেন বোমা!

প্রচণ্ড বিস্ফোরণ। ধুলো, ধোঁয়া আর আগুনে আকাশ কেঁপে উঠল। কিন্তু ভাগ্যের নিষ্ঠুরতায় কিংসফোর্ড সেদিন অন্য গাড়িতে ছিলেন। বিস্ফোরণে নিহত হলেন দুই ইংরেজ মহিলা—। ঘটনা বুঝতে পেরে দুইজন দুইদিকে দৌড় দেয়। খুদিরাম ধরা দেয় পুলিশের কাছে এবং প্রফুল্লচাকি দৌড়ে একটি ট্রেনে উঠে পরেন। ততক্ষণে ঘটনাটি যানা জানি হয়ে যায়। ট্রেনে একজন হিন্দু পুলিশ অফিসার হরপ্রসাদ মন্ডল তাকে দেখে বুঝজে পারেন পারেন এই ছেলে হয়তো সেই ঘটনার সাথে জড়িত। তার চোখে তখন ব্রিটিশদের প্রসংশা আর চাকরিতে প্রমোশনের প্রত্যাশা জ্বলজ্বল করছে৷ তিনি গোপনে খবরটি ইংরেজদের পৌছে দেন এবং পরবর্তী ষ্টেসন পুলিশ ঘিরে ফেলে। প্রফুল্ল চাকি তাদের কাছে ধরা না দিয়ে নিজের রিভালবার দিয়ে নিজের মাথায় গুলি করেন।

এই কিশোর বিপ্লবীদের মুখে ভয় নয়—ছিল বিজয়ের হাসি।

---

শেষ যাত্রা

১১ আগস্ট ১৯০৮ সকাল। মেদিনীপুর জেলখানা। গায়ে গেরুয়া পোশাক, কপালে তিলক, হাতে অদৃশ্য তরবারি যেন। ফাঁসির মঞ্চে উঠতে উঠতে তিনি উচ্চারণ করলেন—
“বন্দে মাতরম! জয় হিন্দ!”

মৃত্যু খুদিরামকে থামাতে পারেনি—বরং তাঁর আত্মত্যাগ হয়ে উঠল হিন্দু জাতীয় চেতনার জ্বালানি, যা আজও ভারতের যুবকদের হৃদয়ে আগুন জ্বালায়।

কিংসফোর্ড হয়তো তাঁদের হাতে প্রাণ হারাননি, কিন্তু সেই বোমা ছিল এক বজ্রনিনাদ—“আমরা হিন্দু, আমরা স্বাধীন হবই!” খুদিরাম বসু ও প্রফুল্ল চাকির আত্মত্যাগ প্রমাণ করে, হিন্দু যুবকের প্রতিজ্ঞা যখন ধর্ম, সংস্কৃতি ও মাতৃভূমির জন্য হয়, তখন মৃত্যুও তাকে জয় করতে পারে না।

10/08/2025

একটি বাঁশি…
আর এক কৃষ্ণ…
আর তাঁর একটিমাত্র সুর — থমকে যায় গোটা সৃষ্টি।

🌬️
বাতাস থেমে যায়।
নদী থেমে যায়।
পাখিরা উড়তে ভুলে যায়।
তপস্বীরা ধ্যান ভুলে যায়।

🌼
সে সুরে যে প্রেম আছে — তা কোনো ভাষায় প্রকাশ হয় না।
সে সুরে আছে ব্রহ্মার জ্ঞান, শিবের তাণ্ডব, আর বিষ্ণুর করুণা।

🌺
গোপীরা ছুটে আসে কৃষ্ণের দিকে —
কেউ কিছু বলে না, শুধু শোনে।
শুনতে শুনতে হারিয়ে যায়…
ভুলে যায় সংসার, ভুলে যায় দেহ,
শুধু থাকে কৃষ্ণ… আর বাঁশির সেই অলৌকিক সুর।

🕉️
এমন সুর কেবল ভগবান কানাইয়াই দিতে পারেন —
যাঁর প্রতিটি শ্বাসেই আছে প্রেম, আর প্রতিটি রাগেই আছে মুক্তি।

📿
বোলেন — রাধে রাধে!
জয় শ্রীকৃষ্ণ! 🌸🎶










✨ The world gave her feminism.You give her Vedic strength.Let her walk beside the Rishikas.Learn from the wisdom of the ...
08/08/2025

✨ The world gave her feminism.
You give her Vedic strength.

Let her walk beside the Rishikas.
Learn from the wisdom of the Rishis.
Remember the fire of her ancestors.

🌸 A legacy reborn.



08/08/2025

“দুর্লভ সেই নারায়ণ – যাঁর এক চরণে কোটি মুক্তি” 🪔🕉️

যাঁকে একবার হৃদয়ে ধারণ করলে, আর কোনো জন্মের দরকার হয় না —
তাঁর নাম নারায়ণ।
তিনি ত্রিভুবনের একমাত্র আশ্রয়,
যাঁর দর্শন পেতে চিরকাল তপস্যা করেও দেখা পান না অনেকে।

🌊 শঙ্খ, চক্র, গদা ও পদ্মধারী সেই রূপ —
যার একমাত্র দর্শনেই জীবনের সমস্ত পাপ ধুয়ে যায়।

🪶 কখনো তিনি কৃষ্ণ রূপে প্রেম বিলান,
কখনো তিনি রাম রূপে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করেন।
আর সেই সব রূপ ছাপিয়ে,
তিনি বিরাট, গম্ভীর, অদ্বিতীয় — নারায়ণ।

তাঁর চোখে করুণা, মুখে শান্তি, আর হৃদয়ে অনন্ত ভালোবাসা।
তিনি জগতে বিরল — তবে ভক্তহৃদয়ে সহজেই ধরা দেন।

🌺 তাই বলা হয় —
“অলৌকিক সেই রূপ দুর্লভ, কিন্তু যার হৃদয়ে প্রেম — তাঁর কাছে নারায়ণই ধরা দেন।”

🔔 শুধু মন দিয়ে ডেকো — তিনি আছেন, ছিলেন, থাকবেন।
জয় নারায়ণ! জয় বিষ্ণু দেব! 🕉️✨










07/08/2025

“মহাদেব – যিনি সৃষ্টিরও আগে ছিলেন, প্রলয়েরও পরে থাকবেন” 🕉️🔥

🔱 তিন নয়নের দেবতা, মহাকাল, ভোলানাথ —
তিনি মহাদেব, যাঁর কৃপায় গোটা ব্রহ্মাণ্ড টিকে আছে।

⛰️ কৈলাসে যিনি বাস করেন, কিন্তু হৃদয়ে থাকেন প্রতিটি ভক্তের।
তিনি রাজাধিরাজ, কিন্তু জীবনের ক্ষুদ্রতম দুঃখেও কাঁদেন ভক্তের জন্য।

🕉️ যাঁর শরীরে ছাই — তিনি শেখান মোহমায়া ছেড়ে মুক্তির পথ।
গলায় বিষ — যেন সংসারের সকল দুঃখ তিনি নিজে ধারণ করেন।

তাঁর ডামরু বেজে উঠলে সৃষ্টি জেগে ওঠে,
আর তাঁর তাণ্ডব নৃত্যেই ঘটে প্রলয়।

🌿 তিনি দান করেন, নেন না কিছুই —
তিনি অল্পে খুশি হন, শুধু একটি ভক্তির আবেগেই তুষ্ট।

ভগবান শিব হলেন এমন এক আশ্রয়,
যেখানে দুঃখ, কষ্ট, অভাব, পাপ — সবকিছুরই অবসান হয়।

🕉️ তাই তাঁর নাম উচ্চারণে ভয় কাটে, অশুভ সরে যায় —
বোলেন মহাদেব শম্ভু! হর হর মহাদেব! 🚩










05/08/2025

“কলকাতা কিলিং ১৯৪৬: গোপাল পাঠা – হিন্দু প্রতিরোধের জীবন্ত ইতিহাস 🔥”

---

🪔 হুক লাইন (ভিডিওর শুরুর লাইন):

👉 “যেদিন গোটা কলকাতা হিন্দু রক্তে ভেসে যাচ্ছিল, সেদিন এক সাহসী বাঙালি ছেলেই হয়ে উঠেছিল লক্ষ হিন্দুর রক্ষাকর্তা — তাঁর নাম গোপাল পাঠা।” 🚩

---

📜 ভিডিও স্ক্রিপ্ট (Bangla Script):

১৯৪৬ সালের ১৭ আগস্ট —
Direct Action Day, ইতিহাসের এক ভয়াবহ দিন।
মুসলিম লিগ পাকিস্তান চেয়ে যে পরিকল্পিত দাঙ্গা ছড়ায়,
তাই হয়ে ওঠে “কলকাতা কিলিং” —
হাজার হাজার হিন্দু নির্মমভাবে খুন, ধর্ষণ, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।

যেখানে হিন্দুরা ছিল সম্পূর্ণ অসহায় —
সেখানে এগিয়ে আসেন এক সাহসী বাঙালি —
গোপাল মুখার্জি, ডাকনাম গোপাল পাঠা।

তিনি ছিলেন কসাইখানার চালানদার,
কিন্তু তার ভেতরে ছিল হিন্দু জাতির জন্য অগ্নিস্নান করা হৃদয়।

তিনি নিজেই সংগঠন গড়েন, তরুণদের হাতে তুলে দেন অস্ত্র —
একটাই নির্দেশ:
👉 “আগে আঘাত কোরো না, কিন্তু এলে— এমন জবাব দাও, যেন তারা ভুলতে না পারে।”

তাঁর প্রতিরোধই কলকাতার হিন্দুদের জীবন বাঁচায়।
এই ইতিহাস আজ চাপা পড়েছে,
কিন্তু আমাদের রক্তে এখনও বেঁচে আছেন গোপাল পাঠা।

📢 আজও যদি আমরা না জাগি, তাহলে সেই ইতিহাস আবার ফিরে আসবে।
জয় গোপাল পাঠা! জয় সনাতন ধর্ম!

GopalPatha








03/08/2025

"ডঃ হেডগেওয়ার — হিন্দু জাতির এক মহাজাগরণ"

ডঃ কেশব রাও বালিরাম হেডগেওয়ার — নামটি শুধু একজন মানুষের নয়, এক বিপ্লবের।

একজন ডাক্তার, কিন্তু জীবনের মূল কাজ ছিল হিন্দু সমাজকে একত্রিত করা।
তিনি বিশ্বাস করতেন, “হিন্দু যদি জেগে ওঠে, ভারত নিজেই মহান হয়ে উঠবে।”

১৯২৫ সালে বিজয়াদশমীর দিনে, এক নিরব বিপ্লবের সূচনা করলেন —
রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS), যার মূলমন্ত্র: "সংঘঠিত হিন্দু জাতি"।

তিনি কোনো রাজনৈতিক ক্ষমতার পেছনে ছোটেননি।
তাঁর লক্ষ্য ছিল — হিন্দু সমাজকে আত্মবিশ্বাসী, সাহসী ও সুশৃঙ্খল করে তোলা।

তিনি বলতেন — “হিন্দুদের মধ্যে যদি জাত-পাতের ভেদ না থাকে, তবে কেউই আমাদের পরাজিত করতে পারবে না।”












01/08/2025

: "মহাভারত – ইতিহাস না কি কাহিনি?"

মহাভারত — এটি কি শুধু একটি কাব্যগ্রন্থ?
না, এটি এক জীবন্ত ইতিহাস — ধর্ম আর অধর্মের চূড়ান্ত দ্বন্দ্ব!

এই কাব্যে আছে রাজনীতি, দর্শন, যুদ্ধনীতি আর আত্মজ্ঞানের মহাসাগর।
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ ছিল শুধুই অস্ত্রের নয়, ছিল নীতিরও সংঘর্ষ।

ভেবে দেখুন — একটি কাব্য যদি কল্পনা হয়,
তবে কুরুক্ষেত্র, হস্তিনাপুর, ইন্দ্রপ্রস্থ — এইসব শহরের নিদর্শন কোথা থেকে এলো?

আধুনিক বিজ্ঞানও স্বীকার করেছে –
দ্বারকা শহর মহাভারতের কৃষ্ণের রাজ্য ছিল, যা আজও সমুদ্রের নিচে।

মহাভারত শুধু যুদ্ধ শেখায় না —
এটি শেখায় ধর্ম রক্ষার জন্য যুদ্ধ কখন ন্যায়সঙ্গত।

যেখানে শ্রীকৃষ্ণ বলেছিলেন —
"যদি ধর্ম ধ্বংসের মুখে পড়ে, তবে অধর্মের বিরুদ্ধে যুদ্ধও পবিত্র।"

এই মহাকাব্য আমাদের চেতনার মশাল —
যা যুগে যুগে মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথে হাঁটতে শিখিয়েছে।









ছোট্ট একটি শিশু… নির্ভীক, নির্মল…তার মাথার উপর আশীর্বাদের হাত — স্বয়ং জগন্নাথদেবের!এ যেন ভক্তি আর করুণার এক মহামিলন।জগন...
01/08/2025

ছোট্ট একটি শিশু… নির্ভীক, নির্মল…

তার মাথার উপর আশীর্বাদের হাত — স্বয়ং জগন্নাথদেবের!
এ যেন ভক্তি আর করুণার এক মহামিলন।

জগন্নাথ মানেই অনন্ত প্রেম, সীমাহীন করুণা।
তিনি জানেন না জাত-পাত, ধর্ম-বর্ণ —
তাঁর জন্য সবাই সমান, সবাই সন্তান।

এই শিশুর মতোই যদি আমরা বিশ্বাস রাখি,
নির্ভয়ে এগিয়ে যাই —
তাহলেই জগন্নাথ নিজেই মাথায় হাত রাখেন,
সাথে নিয়ে যান জীবনের সত্য পথে।

পাপের মাঝেও তিনি দেন পরিত্রাণ,
ভুলের মাঝেও তিনি খুঁজে নেন সম্ভাবনা।
একটি শিশুর উপর আশীর্বাদের মতো
আমাদের জীবনেও তিনি ছায়া দেন —
শুধু চাই একটুখানি বিশ্বাস... একটুখানি শরণ।

আজ ছবিটি শুধু একটা দৃশ্য নয় —
এটা একটি বার্তা:
“ভগবান তোমার পাশেই আছেন, ঠিক মাথার উপরে।”

জয় জগন্নাথ! 🙏🌼

#জয়জগন্নাথ
#ভক্তিরশক্তি
#ভগবানেরআশীর্বাদ
#ভক্তিময়জীবন
#শিশুরমধ্যেভগবান
#ভগবানেরছায়া
#আশীর্বাদ
#শান্তিরছবি
#পবিত্রস্পর্শ
#ভক্তিরছোঁয়া

🛕যার নাম নিলে ভয় পালায় —তিনি বজরংবলি, রামের পরম ভক্ত।🔥একাই লঙ্কা জ্বালিয়েছিলেন,একাই সীতার সন্ধান এনেছিলেন।💪তিনি শুধু ...
31/07/2025

🛕
যার নাম নিলে ভয় পালায় —
তিনি বজরংবলি, রামের পরম ভক্ত।

🔥
একাই লঙ্কা জ্বালিয়েছিলেন,
একাই সীতার সন্ধান এনেছিলেন।

💪
তিনি শুধু শক্তির প্রতীক নন —
তিনি অহংকার ভাঙার প্রতীক।

🕉️
চরণের ধুলায় থাকে ভক্তি,
বুকভরা থাকে শ্রী রামের নাম।

🚩
তিনি জীবিত অমর —
আজও যেখানে রামের নাম,
সেখানে হনুমানের প্রহরা।

📿
জীবনে যত বিপদ আসুক,
"জয় বজরংবলির" নামে সব দূর হয়।

🌸
ভক্তির সঙ্গে বল থাকলে —
জয় হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর!










রামের প্রেম ব্যতিক্রমী" বা "রামের ভালোবাসা বিশেষ ধরনের"। রামায়ণে রামের প্রেম, ভক্তি, এবং দায়িত্ববোধের যে চিত্র পাওয়া যায়...
31/07/2025

রামের প্রেম ব্যতিক্রমী" বা "রামের ভালোবাসা বিশেষ ধরনের"।

রামায়ণে রামের প্রেম, ভক্তি, এবং দায়িত্ববোধের যে চিত্র পাওয়া যায়, তা অন্যান্য দৃষ্টান্ত থেকে আলাদা। এটি একটি বিশেষ ধরনের প্রেম যা শুধুমাত্র প্রেমিকা সীতার প্রতি নয়, বরং পরিবার, বন্ধু, এবং প্রজাদের প্রতিও বিদ্যমান।

এই কারণে, রামের প্রেম "ব্যতিকরণীয়" বা "বিশেষ ধরনের" হিসেবে বিবেচিত হয়।

রামের ভালোবাসা অন্যান্য দৃষ্টান্ত থেকে আলাদা হওয়ার কয়েকটি কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:

এক-পত্নী-ব্রতঃ
রাম আজীবন সীতাদেবীকে ভালোবেসেছেন এবং তাঁর প্রতি একনিষ্ঠ ছিলেন। এটি রামের চরিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যা তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করে।

পিতৃভক্তি ও কর্তব্যপরায়ণতা:

রাম তাঁর পিতার প্রতি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল ছিলেন এবং তাঁর দেওয়া প্রতিশ্রুতি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। এই কর্তব্যপরায়ণতাও তাঁর ভালোবাসার একটি বিশেষ দিক।

বন্ধুত্ব ও ভ্রাতৃত্ববোধ:
রাম তাঁর বন্ধু এবং ভাইদের প্রতিও গভীর ভালোবাস ও দায়িত্ববোধ দেখিয়েছেন। হনুমান, সুগ্রীব, এবং লক্ষ্মণের প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল অটুট।

প্রজাপালন:
রাম প্রজাদের সুখ-দুঃখের প্রতিও সর্বদা সজাগ ছিলেন এবং তাদের মঙ্গলের জন্য কাজ করেছেন। প্রজাদের প্রতি তাঁর এই দায়িত্ববোধ তাঁর ভালোবাসার আরেকটি দিক।
মহামানব হিসেবে স্বীকৃতি:

রামকে "মর্য়াদা পুরুষোত্তম" হিসেবে ধরা হয়, যিনি তাঁর জীবনে প্রেম, ভক্তি, এবং কর্তব্যবোধের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।

সুতরাং,
রামের ভালোবাসা শুধুমাত্র একটি ব্যক্তিগত অনুভূতি ছিল না, বরং এটি ছিল তাঁর চরিত্র, দায়িত্ববোধ, এবং ভক্তির এক সম্মিলিত প্রকাশ।

এই কারণে, রামের প্রেম "ব্যতিকরণীয়" বা "বিশেষ ধরনের" হিসেবে বিবেচিত হয়।

Address

Vrindavan

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RadhaKrishna's Dairy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share