18/10/2025
আজকে বিমানবন্দরে অগ্নিকান্ডের মতো আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এই ষড়যন্ত্রের শিকার এবং সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে আরো যে সকল প্রতিষ্ঠান হতে পারে, Hypothetical Pattern Analysis by team "CYBER 71".
উচ্চ অর্থনৈতিক বা রপ্তানি এলাকা:
যেমন, আশুলিয়া, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জের গার্মেন্ট জোন।
এসব জায়গায় বিদেশি অর্ডার, ট্রেড, এবং প্রচুর শ্রমিক একসাথে থাকে। তাই অস্থিরতা বা “সিম্বলিক” হামলার টার্গেট হতে পারে।
বাণিজ্যিক ট্রান্সপোর্ট হাব:
যেমন, কমলাপুর ICD হতে পারে পরবর্তী সম্ভাব্য বড়ো টার্গেট।
দেশের বাণিজ্যিক ব্যবস্থা অচলতা তৈরি করা এবং আন্তর্জাতিক মনোযোগ টানার সবচেয়ে সহজ উপায় এসব জায়গায় অগ্নিকাণ্ড ঘটানো।
সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা:
যেমন, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, টেলিকম এক্সচেঞ্জ, গ্যাস বিতরণ ডিপো।
এখানে আগুন লাগলে “দেশ অচল” ভাব তৈরি হয়, যা ষড়যন্ত্রের আদর্শ প্যাটার্ন।
জনবহুল শপিং বা মার্কেট কমপ্লেক্স:
যেমন; বসুন্ধরা সিটি, নিউমার্কেট, যমুনা ফিউচার পার্ক, বা উত্তরা হাব।
গণমাধ্যমে দ্রুত ভাইরাল হয়, তাই প্রোপাগান্ডার কাজে ব্যবহারযোগ্য।
আঞ্চলিক শিল্পাঞ্চল (পর্যটন বা অর্থনৈতিক):
যেমনঃ কক্সবাজার EPZ, সিলেট ইকোনমিক জোন, খুলনা শিপইয়ার্ড এরিয়া।
অঞ্চলভিত্তিক অস্থিতিশীলতা তৈরি করা সহজ।
কমলাপুর ICD, খুলনা শিপইয়ার্ড এরিয়া এবং গার্মেন্ট জোন ষড়যন্ত্রের পরবর্তী টার্গেট হিসেবে সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে।
করণীয়ঃ
ঝুঁকিপূর্ণ এরিয়াতে কর্মরত যারা আছেন, সবাইকেই এই ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করার দায়িত্ব নিতে হবে। এই ১৫ দিন আপনাদের চোখ-কান খোলা রাখুন, কোন প্রকার অপ্রিতিকর পরিস্থিতি কিংবা সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে বিস্তারিত ভাবে পরিচয় নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে নিকটস্থ সেনাবাহিনীর ক্যাম্প কিংবা পুলিশ অথবা বিজিবির সহায়তা নিন।
আল্লাহ্ আমাদের দেশকে এই ষড়যন্ত্রকারীদের কালো-হাত থেকে রক্ষা করুক। আমীন।🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Copy post