Ataur Rahman

Ataur Rahman This page belongs to Ataur Rahman, আমরা আছি আপনাদের পাশেই

20/07/2025

পারভেজ ইমন যেভাবে পাকিস্তানি বোলারদের পিডাইতেছে
জামাত না আবার মীরপুরের দিকে লংমার্চের ডাক দিয়ে বসে 😨

16/07/2025

গোপালগঞ্জ vs বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের একটা গেঞ্জাম লাগিয়ে দেওয়া যায় না?

যেই মাইর খাবে খুশি হবে সারা বাংলাদেশ 😌

16/07/2025

সব রাজনৈতিক দলগুলো এত মারামারি করছে শুধুমাত্র জনগণের সেবা করার জন্য..🤭

কতটা সৌভাগ্যবান দেশের মানুষ, ভাবা যায়!! 😐

14/07/2025

বিএনপি নিলে চাঁদাবাজি, এনসিপি নিলে ডোনেশন, জামায়াত নিলে হাদিয়া , তুমি নিলে কাবিন আর আমি নিলে যৌতুক!

টাইপ-২ ডায়াবেটিস থেকে স্থায়ী মুক্তি? চীনা গবেষকরা এমন এক চিকিৎসা পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন যা মানুষের শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন...
08/07/2025

টাইপ-২ ডায়াবেটিস থেকে স্থায়ী মুক্তি?

চীনা গবেষকরা এমন এক চিকিৎসা পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন যা মানুষের শরীরে ইনসুলিন উৎপাদনকারী বিটা সেল পুনরায় তৈরি করতে পারে।

এর মানে, যারা টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভুগছেন, তাদের আর প্রতিদিন ইনসুলিন বা ওষুধ খেতে হবে না!

প্রাথমিক ট্রায়ালে দেখা গেছে, রোগীরা ওষুধ ছাড়াই স্বাভাবিক ব্লাড সুগার ধরে রাখতে পারছেন।

মেডিকেল ইতিহাসে এই প্রথম এমন কিছু ঘটছে, যা কোটি কোটি মানুষের জীবনে আশার আলো জ্বালাবে। ❤️

এই সাফল্য প্রমাণিত হলে, আজীবন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।

চিরকাল ওষুধের ওপর নির্ভরশীল থাকার বদলে স্থায়ী সমাধান পেতে পারে বিশ্ব।

তবে, এর সঙ্গে সঙ্গে ডায়াবেটিস চিকিৎসা ও ওষুধ শিল্পের বড় বড় কর্পোরেটরা কিন্তু কেঁপে উঠবে!

কারণ এটি প্রমাণ করলে তাদের কোটি কোটি ডলারের বাজার ধসে পড়তে পারে।

আপনি কী মনে করেন? এই সাফল্য সত্যি হলে আমাদের জীবন কতটা বদলাবে?

১. ওয়ান ইলেভেনের সময় একজন উর্ধতন কর্মকর্তা গ্রেফতার হলেন। সাথে তাঁর স্ত্রী। এসময় তাঁদের সম্পদের তদন্ত করা হচ্ছিলো। দায়িত...
07/07/2025

১. ওয়ান ইলেভেনের সময় একজন উর্ধতন কর্মকর্তা গ্রেফতার হলেন। সাথে তাঁর স্ত্রী। এসময় তাঁদের সম্পদের তদন্ত করা হচ্ছিলো। দায়িত্ব প্রাপ্ত টাস্ক ফোর্সের সদস্য হিসেবে ভদ্রমহিলাকে আমি জিজ্ঞেস করলাম,এ বিপুল সম্পদ জোগাড়ের উৎস সম্পর্কে আপনার কিছু বলার আছে?
তিনি উত্তর দিলেন, আমার হ্যাজবেন্ডকে জিজ্ঞেস করুন। তাঁকে আপনারা জেলে দিন, ফাঁসি দিন, কিন্তু আমাকে নিয়ে টানাটানি করছেন কেন?
আমি বললাম, কিন্তু আপনি তো তাঁর সম্পদের সুবিধাভোগী ---
কথা শেষ হওয়ার আগেই তিনি বললেন, আমি তাঁকে বলিনি চুরি করে আমাকে সম্পদ বানিয়ে দিতে। সে দিয়েছে,আমি এনজয় করেছি। আমার কী দোষ? তাঁকে শাস্তি দিন, আমাকে নয়। তাঁর পাপের শাস্তি আমাকে কেন দেবেন?

২. আরেকজন।
বাড়ির সংখ্যা কুড়ির ওপর। জিজ্ঞেস করলাম, ভাই, এত বাড়ি কেন করলেন? কার জন্য? কয়টা বাড়ি এক জীবনে লাগে? অন্তত একটি জায়গায় এসে থামতে তো পারতেন!
তিনি উত্তর দিলেন, স্যার, প্রথম বাড়িটি করার পর কেমন নেশার মতো হয়ে গেলো। কেন এত বাড়ি করলাম নিজেও জানি না।
এর কিছুদিন পর জামিনে থাকা অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
কয়েক দিন পর তাঁর আইনজীবী মৃত্যুর খবর দেওয়ার জন্য অফিসে এলেন। তখন শুনলাম ভয়ংকর এক কাহিনী।
ভদ্রলোকের নাকি দুই বিয়ে ছিলো। তাঁর লাশ উঠানে ফেলে দুই পক্ষ তীব্র ঝগড়ায় মাতলো সম্পত্তির বিলি বন্টন নিয়ে। উভয় পক্ষের জিদ তাঁকে দাফন করার আগেই এ বন্টন নিশ্চিত করতে হবে। অনেকে বুঝালেন যা হবে আইন অনুযায়ী হবে। কে শোনে কার কথা। উভয় পক্ষের দাবী তাঁদের প্রাপ্যতা বেশি।
তাঁরা ঝগড়া করছেন আর সম্পদ উপার্জনকারীর লাশ উঠানে পিঁপড়ায় খাচ্ছে!
৩. অন্য আরেকজন। অতি পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন।
আমার সাথে দেখা এ শতকের প্রথম দিকে। তখন তাঁর বয়স প্রায় পঁচাশি। আমি একবার জিজ্ঞেস করলাম, স্যার, কিছু মনে করবেন না, এ বয়সে আপনার কি এতো ঝামেলা করে অফিসে অফিসে ঘুরার দরকার আছে? বাড়িতে আর কেউ নেই?
তাঁর চেহারা কুঁচকে গেলো, সেখানে কিলবিল করতে লাগলো হতাশা। তিনি বললেন, আপনি আমার পুত্র না, নাতির বয়সী। আপনাকে একটি কথা বলি, চাকুরি জীবনে আমি প্রয়োজনের চাইতে বেশি কামিয়েছিলাম। সেটিই আমার জন্য অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটি মাত্র ছেলে। পড়াশুনা করেনি। সারাদিন ঘুমায় আর সন্ধ্যা হলে ক্লাবে গিয়ে মদ নিয়ে বসে। মাঝরাতে পাঁড় মাতাল হয়ে বাড়ি ফিরে আমাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে। ভোরের দিকে ঘুমায়। তারপর সারাদিন বিছানায়। বিয়েশাদিও করাতে পারি নাই।
বলতে বলতে তিনি কাছে ঝুঁকে বললেন, ভাই, আমার ছেলে মানুষ হয় নাই কেন জানেন?
আমি তাঁর দিকে তাকিয়ে আছি।
তিনি বলতে লাগলেন, কারণ সে জানে তাঁর বাবার টাকা এক জন্মে খেয়ে সে শেষ করতে পারবে না। আমি যদি প্রয়োজনের বেশি উপার্জন না করতাম তাহলে এটা হতো না। সন্তান 'অমানুষ' হওয়ার মতো কষ্ট আর কিছুতে নেই ভাই।

৪. এবার একদম নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলি। একবার আমি আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলাম, আচ্ছা, আমার উপার্জনে যদি কোনো কালো দাগ থাকে তুমি কি তার দায়ভার নেবে?
আমার স্ত্রী কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বললেন, আমি জানি আমার উত্তরে তুমি মন খারাপ করবে, তবু সত্য কথাটা বলি।
তাহলো, পরিবার প্রধান হিসেবে আমাদের ভরণপোষণের দায়িত্ব তোমার, কিন্তু সে উপার্জনের দায়ভার ইহকালে বা পরকালে আমি বা অন্য কেউ কখনোই নেবে না। অতীতেও কেউ নেয়নি,ভবিষ্যতেও নেবে না। কেউ চাইলেও নিতে পারবে না। একই ভাবে আমি যে রোজগার করি তার দায়িত্ব তুমি নেবে না।ইউ মাস্ট ডাইজেস্ট দিস বিটার ট্রুথ।

একদম বুকে ধাক্কা দেওয়ার মতো সত্য কথা, তাই না?

পোস্ট কার্টেসি
#বাদল_সৈয়দ_স্যার

05/07/2025

🎯 যারা ক্যারিয়ারের শুরুতে আছো, এই ৩ টা স্কিল তোমার লাইফ বদলে দিতে পারে:

১) Communication — শুধু ইংরেজি না, নিজের মত প্রকাশ করা
২) Time Management — সময় বাঁচাও মানেই জীবন বাঁচাও
৩) Adaptability — পরিবর্তন মানতে শিখো

এসব শিখলে চাকরি, ফ্রিল্যান্সিং বা ব্যবসা – যেটাই করো না কেন, সফল হবা ইনশাআল্লাহ।

🛎️ কিভাবে হোটেল ব্যবসা শুরু করবেন? সফল হোটেল ব্যবসায়ী হওয়ার কিছু দিক নির্দেশনা। আপনি কি হোটেল ব্যবসা শুরু করতে চান? তবে ...
05/07/2025

🛎️ কিভাবে হোটেল ব্যবসা শুরু করবেন? সফল হোটেল ব্যবসায়ী হওয়ার কিছু দিক নির্দেশনা।

আপনি কি হোটেল ব্যবসা শুরু করতে চান? তবে নিচের গাইডটি আপনার জন্য! 💼

✅ ১. পরিকল্পনা (Planning):

প্রথমেই ঠিক করুন, কী ধরণের হোটেল দিতে চান:
• 🛏️ Budget Hotel
• 🏨 Boutique Hotel
• 🏝️ Resort/ Eco Resort
• 🏙️ Business Hotel

লোকেশন নির্বাচন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ – পর্যটন এলাকা, শহরের কেন্দ্র বা হাইওয়ের ধারে হতে পারে আদর্শ।



✅ ২. বাজেট নির্ধারণ ও অর্থায়ন (Investment & Financing):

হোটেল ব্যবসার শুরুতে প্রাথমিক ইনভেস্টমেন্ট লাগে:
• জমি বা ভবন (নিজস্ব/ভাড়া)
• নির্মাণ/রিনোভেশন খরচ
• ফার্নিচার ও ডেকোরেশন
• স্টাফ নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ
• মার্কেটিং খরচ

💡 চাইলে ব্যাংক লোন, ইনভেস্টর বা পার্টনারশিপের মাধ্যমে অর্থায়ন করতে পারেন।



✅ ৩. লাইসেন্স ও অনুমোদন:

হোটেল চালানোর জন্য কিছু সরকারি অনুমোদন লাগে:
• ট্রেড লাইসেন্স
• BSTI অনুমোদন (যদি খাবার থাকে)
• ফায়ার সেফটি সার্টিফিকেট
• পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন (বিশেষ করে রিসোর্টের জন্য)
• ট্যাক্স রেজিস্ট্রেশন (TIN, VAT)



✅ ৪. স্টাফ নিয়োগ ও সার্ভিস মান:

সফল হোটেলের পেছনে দক্ষ টিমের ভূমিকা অপরিসীম।
• রিসেপশনিস্ট, হাউজকিপার, কুক, সিকিউরিটি, ইত্যাদি
• স্টাফদের প্রফেশনালি ট্রেইন করুন
• অতিথিদের সন্তুষ্টিই আপনার মূল মার্কেটিং হবে



✅ ৫. ডিজিটাল মার্কেটিং:

আজকের দিনে অনলাইনেই গ্রাহক খুঁজে পাওয়া যায়!
• একটি সুন্দর ওয়েবসাইট তৈরি করুন
• Google Business এ লিস্ট করুন
• Booking.com, Agoda, Airbnb বা বাংলাদেশের কিছু সাইট যেমন গো জায়ান, শেয়ার ট্রিপ এ হোটেল আপলোড করুন
• Facebook, Instagram & YouTube এ নিয়মিত প্রোমোশন চালান
• Positive Guest Review সংগ্রহ করুন ⭐⭐⭐⭐⭐



✅ ৬. আলাদা কিছু অফার করুন:

সফল হোটেল গুলো সবসময় কিছু “ভিন্ন” দেয়:
• লোকাল ফুড
• কালচারাল ইভেন্ট
• কম্পলিমেন্টারি ব্রেকফাস্ট
• ফ্রি ওয়াইফাই, পিক-আপ সার্ভিস ইত্যাদি



🔑 সফল হোটেল ব্যবসায়ীর গুণাবলি:
• ধৈর্য ও কাস্টমার সার্ভিস মনোভাব
• ইনোভেটিভ চিন্তা
• সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা
• স্থানীয় কমিউনিটির সাথে ভালো সম্পর্ক



✨ শেষ কথা:
হোটেল ব্যবসা শুরু করতে প্রথমে ছোট পরিসরে শুরু করুন। ধাপে ধাপে মান ও সার্ভিস বাড়ান। কাস্টমারের অভিজ্ঞতাকে গুরুত্ব দিন – তাহলেই একদিন আপনার হোটেল হবে সবার পছন্দের গন্তব্য! 💖



🔁 পোস্টটি শেয়ার করুন যদি কারও হোটেল ব্যবসা শুরুতে সাহায্য হয়!

#হোটেলব্যবসা

তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে বিশ্বের রাজকোষ! সিঙ্গাপুরের উত্থান কি শুধুই এক রূপকথা?মাত্র ৬০ বছর আগের সিঙ্গাপুর! কল্পনা করতে পারেন?...
02/07/2025

তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে বিশ্বের রাজকোষ! সিঙ্গাপুরের উত্থান কি শুধুই এক রূপকথা?

মাত্র ৬০ বছর আগের সিঙ্গাপুর! কল্পনা করতে পারেন?

😵 অলিতে গলিতে লোকজন নেশায় বুঁদ হয়ে পড়ে থাকতো।
😥 দেশের অর্ধেক জনসংখ্যা দারিদ্র্যসীমার নিচে।
💧 দু'বেলা খাবার তো दूरের কথা, পানীয় জলেরও কোনো উৎস ছিল না।
🔥 ধর্মীয় দাঙ্গা আর জাতিগত বিদ্বেষে জর্জরিত একটা দেশ।
🛡️ না ছিল শক্তিশালী মিলিটারি, না ছিল কোনো প্রাকৃতিক সম্পদ।

সবাই ভেবেছিল এই দেশটার ভবিষ্যৎ অন্ধকার। কিন্তু মাত্র কয়েক দশকে ঘটলো এক অবিশ্বাস্য পরিবর্তন! ✨

দিল্লির থেকেও ছোট এই দেশটা আজ বিশ্বের অন্যতম ধনী। বস্তির জায়গায় আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে আকাশছোঁয়া বিল্ডিং। 🏙️ এখানে আছে ওয়ার্ল্ড ক্লাস স্বাস্থ্য পরিষেবা, আধুনিক পরিবহন ব্যবস্থা আর ছবির মতো পরিষ্কার রাস্তাঘাট। এক কথায়, আজকের সিঙ্গাপুর একটা স্বপ্নের দেশ (Dream Country)।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই ম্যাজিক্যাল ট্রান্সফরমেশনটা হলো কীভাবে? 🤔
এর শুরুটা হয়েছিল ব্রিটিশদের হাতে, মালাক্কা প্রণালীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে একটা বন্দর তৈরির মাধ্যমে। ট্যাক্স-ফ্রি হওয়ায় এটি সারা বিশ্বের বাণিজ্যের কেন্দ্র হয়ে ওঠে।

কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সব ভেঙে পড়ে। অর্থনীতি ধ্বংস, বেকারত্ব, ক্রাইম আর আফিমের নেশা দেশটাকে ভেতর থেকে শেষ করে দিচ্ছিল।

আর ঠিক তখনই সিঙ্গাপুরের মঞ্চে এলেন একজন মানুষ, যিনি মাত্র ৩০ বছরে দেশের নকশাটাই বদলে দিয়েছিলেন - লি কুয়ান ইউ।

তিনি ধর্ম বা জাতির ভিত্তিতে নয়, বরং সমস্ত বর্ণের মানুষকে একজোট করে দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি জানতেন, একা সিঙ্গাপুর টিকতে পারবে না। তাই তিনি মালয়েশিয়ার সাথে যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

কিন্তু এই স্বপ্ন বেশিদিন টেকেনি।

মালয়েশিয়ার 'ভূমিপুত্র' নীতির (যেখানে শুধুমাত্র মালয়রাই বিশেষ সুবিধা পেত) সাথে লি-এর 'সবার জন্য সমান সুযোগ' নীতির সংঘাত বাধে।

অবশেষে, মাত্র দু'বছরের মাথায়, ৯ই আগস্ট ১৯৬৫, সিঙ্গাপুরকে মালয়েশিয়া থেকে বের করে দেওয়া হয়!
💔
সেদিন সাংবাদিক সম্মেলনে লি কুয়ান ইউ-এর কান্না দেখেছিল গোটা বিশ্ব।

কিন্তু চোখের জল মুছে তিনি প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, "আমরা ছোট হতে পারি, কিন্তু আমি সিঙ্গাপুরকে এতটাই উন্নত করে দেখাবো যে একদিন গোটা বিশ্ব আমাদের উদাহরণ দেবে।"

আর তারপর শুরু হলো ঘুরে দাঁড়ানোর সেই অবিশ্বাস্য লড়াই:

✅ দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স: দুর্নীতি রুখতে সরকারি কর্মচারীদের বেতন আকাশছোঁয়া করে দেওয়া হলো এবং কঠোর আইন আনা হলো।

✅ ব্যবসা-বান্ধব পরিবেশ: বিদেশি বিনিয়োগ টানতে ট্যাক্স কমানো হলো। ধর্মঘট বা কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হলো।

✅ দূরদর্শী শিক্ষাব্যবস্থা: দেশের অর্থনীতির কথা মাথায় রেখে শিক্ষাব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হলো। ইংরেজি শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা হলো।

✅ সবার জন্য বাসস্থান: বস্তিতে থাকা ৩০% মানুষের জন্য সরকারি খরচে লক্ষ লক্ষ ফ্ল্যাট তৈরি করে সহজ কিস্তিতে দেওয়া হলো। আজ ৮০% সিঙ্গাপুরবাসীর নিজস্ব বাড়ি আছে।

✅ কঠোর আইন: ক্রাইম ও মাদক ব্যবসা রুখতে মৃত্যুদণ্ডের মতো কঠোর আইন আনা হলো।

✅ জাতীয় সুরক্ষা: দেশের সুরক্ষায় ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সবার জন্য মিলিটারি ট্রেনিং বাধ্যতামূলক করা হলো।

যে দেশের পানীয় জল পর্যন্ত ছিল না, তারাই আজ বিশ্বের অন্যতম সেরা দেশ। তাদের কাছে কোনো প্রাকৃতিক সম্পদ ছিল না, ছিল শুধু একজন দূরদর্শী নেতা আর ঐক্যবদ্ধ জনগণ।

সিঙ্গাপুরের এই উত্থান থেকে আমাদের কী শেখার আছে বলে আপনার মনে হয়? কমেন্টে আপনার মতামত জানান!

30/06/2025

🫀 হার্ট অ্যাটাক: নীরব ঘাতক!
📊 গত ৫ বছরে বাংলাদেশে হৃদরোগে মৃত্যুর চিত্র আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়—স্বাস্থ্য নিয়ে আরও সচেতন হওয়া জরুরি!

🔢 গত ৫ বছরে বাংলাদেশে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর পরিসংখ্যান:
• ২০১৯: ১,৪৭,২৬০ জন
• ২০২০: ১,৮০,৪০৮ জন
• ২০২১: প্রায় ১,৯৪,০০০ জন
• ২০২২: প্রায় ১,৫৭,০০০ জন
• ২০২৩: আনুমানিক ১,৭৩,৪০০ জন

➡️ অর্থাৎ প্রতি বছর গড়ে ১৫০,০০০–১৯০,০০০ জন মানুষ হৃদযন্ত্রের জটিলতায় মারা যাচ্ছেন।



⚠️ কেন এমন বাড়ছে?

✅ অনিয়মিত জীবনযাপন
✅ উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস
✅ ধূমপান, অতিরিক্ত ওজন
✅ স্ট্রেস ও ঘুমের অভাব
✅ অল্প বয়সেও ঝুঁকি বাড়ছে



🛡️ কী করা যায়?

✔️ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা
✔️ ওজন, রক্তচাপ ও সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা
✔️ হাঁটা, ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য
✔️ ধূমপান ও অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার
✔️ পর্যাপ্ত ঘুম এবং মানসিক চাপ কমানো



🔁 শেয়ার করুন—আপনার এক শেয়ার হয়তো কারো জীবন বাঁচাতে পারে!

#হার্টঅ্যাটাক #স্বাস্থ্যসচেতনতা

যার যোগ্যতা যত কম তার খোঁচা মারার দক্ষতা তত বেশি!!
29/06/2025

যার যোগ্যতা যত কম তার খোঁচা মারার দক্ষতা তত বেশি!!

পৃথিবীর এমন এক অদৃশ্য প্রাচীর, যা পাখি-মাছও পার হতে পারে না! ভেবেছেন কখনো? পৃথিবীতে এমন এক রহস্যময় জায়গা আছে, যেখানে একট...
28/06/2025

পৃথিবীর এমন এক অদৃশ্য প্রাচীর, যা পাখি-মাছও পার হতে পারে না!

ভেবেছেন কখনো? পৃথিবীতে এমন এক রহস্যময় জায়গা আছে, যেখানে একটা অদৃশ্য প্রাচীর পাখি, মাছ, এমনকি বড় প্রাণীকেও আটকে দেয়!
শোনার পর অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? কিন্তু, এটি ১০০% সত্যি!

আজ আপনাকে নিয়ে যাচ্ছি ইন্দোনেশিয়ার বালি আর লম্বক দ্বীপের মাঝের এক গোপন রহস্যে।
দুটি দ্বীপের মধ্যে দূরত্ব মাত্র ৩৫ কিলোমিটার, কিন্তু এপাশ-ওপাশে থাকা প্রাণী, পাখি, মাছ সব একেবারে আলাদা!
মজার বিষয়, একপাশের পাখি পর্যন্ত আরেকপাশে উড়ে যেতে পারে না!

এটা কোনো ম্যাজিক নয়, এটি প্রকৃতির তৈরি এক অদৃশ্য সীমারেখা।
যার নাম Wallace Line (ওয়ালিস লাইন)।

এই অদ্ভুত প্রাচীরের রহস্য কে উন্মোচন করলো?

১৫০ বছর আগে এক ব্রিটিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড রাসেল ওয়ালিস যখন বালি থেকে লম্বক দ্বীপে গেলেন, তখনই প্রথম এই রহস্য তার চোখে পড়ে।
তিনি দেখলেন, বালি দ্বীপে এশিয়ার মতো প্রাণী (হাতি, বাঘ), আর লম্বকে অস্ট্রেলিয়ার মতো প্রাণী (ক্যাঙ্গারু, কোয়ালা, কোমোডো ড্রাগন) রয়েছে।
দূরত্ব মাত্র ৩৫ কিমি, তবুও দুইপাশের প্রাণীরা কখনো একপাশ থেকে অন্যপাশে যায় না!

কেন এমন হয়?

লাখ লাখ বছর আগে আমাদের পৃথিবীর সব মহাদেশ একসাথে ছিল।
পরে যখন সমুদ্রের পানি বেড়ে যায়, তখন দ্বীপ আর মহাদেশগুলো আলাদা হতে থাকে।
তাই বালি দ্বীপে এশিয়ার প্রাণীরা থেকে যায়, আর লম্বক দ্বীপে থাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রাণীরা।
এই অদৃশ্য প্রাচীর (Wallace Line) তাদের আলাদা করে রেখেছে।

অদ্ভুত ব্যাপার হলো, এই সীমারেখা আমাদের চোখে দেখা যায় না,
তবে প্রকৃতি আর পরিবেশ নিয়ে যারা গবেষণা করেন, তারা এটি যেন অনুভব করতে পারেন।

এটি পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ঘটনাগুলোর একটি, যা এখনো আমাদের গ্রহের ইতিহাস জানতে সাহায্য করে।

মাত্র ৩৫ কিমি দূরত্ব, অথচ একটি অদৃশ্য প্রাচীর পৃথিবীর প্রাণী জগতকে আলাদা করে রেখেছে!
বিশ্বাস হচ্ছে?

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ataur Rahman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share