FEROZ ahmed

FEROZ ahmed তথ্য , সচেতনতা ও বিনোদন
এর জন্য
তাই জলদি ফলো করুন ❤️👋
লাইক দিন

24/05/2025

সুন্দর হ্রদয়
❤️

এক বৃদ্ধ লোক তার গরুটিকে জবাই করে আস্ত গরুর কাবাব তৈরি করলো। এরপর তার কন্যাকে ডেকে বললো-“আমাদের যত আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান...
20/05/2025

এক বৃদ্ধ লোক তার গরুটিকে জবাই করে আস্ত গরুর কাবাব তৈরি করলো। এরপর তার কন্যাকে ডেকে বললো-“আমাদের যত আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধব আছেন তাদেরকে দাওয়াত দাও, ডাকো। একসাথে বসে খানাপিনা করি।

কন্যারত্নটি রাস্তায় গিয়ে চিৎকার করে ডাকতে লাগলো-“আমাদের বাড়িতে আগুন লেগেছে! দ্রুত আসুন সবাই। আগুন নিভাতে সহায়তা করুন!”
সবাই এলো না। কেউ কেউ ঝামেলা মনে করলো।
কেউ কেউ দৌড়ে এলো পানির বালতি নিয়ে।

বিকেলে খেতে বসে আশপাশে তাকিয়ে বৃদ্ধ অবাক। কাউকেই তো চেনেন না তিনি। এরা কারা?

কন্যা বাবাকে বললো-”বাবা, যারা আমাদের বাড়িতে আগুন লেগেছে শুনে দৌড়ে এসেছেন সহায়তা করতে তারাই আমাদের আপনজন। আত্মীয় কিংবা বন্ধু তারাই। তাই তাদেরকেই দাওয়াত করেছি।

একটা কথা সবাই মনে রাখবেন-“যারা আপনার বিপদে এগিয়ে আসে না তারা আপনার সাথে এক টেবিলে বসে খাবার যোগ্যতা রাখে না।"
#ছবি #কপি

বিদেশে খাচ্ছি দেশি বিসকুট
19/05/2025

বিদেশে খাচ্ছি
দেশি বিসকুট

গল্পটা জাপানের কাতায়ামা দম্পতির। আর দশটা স্বাভাবিক দম্পতির মতোই একসঙ্গে বাস করেন ওতুয়ে কাতায়ামা ও তাঁর স্ত্রী ইউমি কাতায়...
18/05/2025

গল্পটা জাপানের কাতায়ামা দম্পতির। আর দশটা স্বাভাবিক দম্পতির মতোই একসঙ্গে বাস করেন ওতুয়ে কাতায়ামা ও তাঁর স্ত্রী ইউমি কাতায়ামা। প্রথম সন্তান জন্মের পর ইউমির ওপর একধরনের অভিমান থেকেই ওতুয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দেন। এভাবে কেটে যেতে থাকে দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর। এর মধ্যেই একে একে জন্ম নেয় তাঁদের আরও দুই সন্তান।

ছেলেমেয়েরা সবাই এখন প্রাপ্তবয়স্ক। ছোটবেলা থেকে এত বছর বাবাকে কখনোই মায়ের সঙ্গে কথা বলতে দেখেননি তাঁরা। দিনের পর দিন যায়, মায়ের কোনো কথারই উত্তর দেন না বাবা। স্ত্রীর সঙ্গে কথা না বললেও সন্তানদের সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই কথা বলতেন ওতুয়ে। এদিকে তিন সন্তান আর সংসার সামলাতেই দিনরাতের পুরোটা সময় কেটে যেত ইউমির। স্বামীর কাছ থেকে মুখে কোনো উত্তর না পেলেও একা একাই কথা বলতেন ইউমি। মুখে কথা না বললেও বিভিন্ন সময় ইউমি কিছু জিজ্ঞেস করলে ওতুয়ে মাথা নেড়ে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ বুঝিয়ে দিতেন। এভাবে কোনো কথা ছাড়াই স্ত্রীর সঙ্গে ২০ বছর কাটিয়ে দেন ওতুয়ে।

জাপানের এই অভিমানী স্বামীর খবরটি সামনে আসে ২০১৬ সালে। ওতুয়ে ও ইউমি দম্পতির ১৮ বছর বয়সী ছেলে ইয়োসিকি কাতায়ামা মা–বাবার পরিস্থিতি নিয়ে জাপানের হাকাইদো টিভি চ্যানেলের একটি শোতে লিখে পাঠান। মা-বাবার সম্পর্ক ঠিক করতে কিছু একটা করার অনুরোধ করেন।
একজন দর্শকের অনুরোধ আমলে নেয় টেলিভিশন শোটির কর্তৃপক্ষ। ওতুয়ে বাদে তাঁর পরিবারের সবার সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। ইউমিকে নিয়ে ওতুয়ের জন্য একটি ভিডিও বার্তা তৈরি করে দেয় চ্যানেলটি। যে বার্তায় ইউমি বলেন, ‘তোমার বয়স কত, তোমার প্রিয় খাবার কী, তোমার প্রিয় রং কী? এসব আমি জানি। আমি তোমাকে আমার অনুভূতিগুলো বলতে চাই। আমি তোমার সঙ্গে একান্তে কথা বলতে চাই। আমি নারা পার্কে অপেক্ষা করছি, তুমি কি আসবে?’ এই ভিডিও পাঠানো হয় ওতুয়েকে।

এই নারা পার্কেই প্রথমবার দেখা করেছিলেন ওতুয়ে ও ইউমি। দুই যুগের বেশি সময় পর নির্দিষ্ট দিনে সেই পার্কে ইউমির ডাকে সাড়া দিয়ে উপস্থিত হন ওতুয়ে। কিছুটা অস্বস্তি নিয়ে বেঞ্চে স্ত্রীর পাশে বসেন। রাজ্যের কৌতূহল নিয়ে ইউমিও তাকান স্বামীর দিকে। যেন প্রথম কথা বলার সুযোগটা তিনি ওতুয়েকে দিতে চান। এভাবে কিছুক্ষণ কোনো কথাই বলতে পারছিলেন না দুজন। দ্বিধা কাটিয়ে একসময় কথা বলতে শুরু করেন ওতুয়ে, ‘অনেক দিন হয়ে গেছে আমাদের কথা হয়নি। তুমি সন্তানদের নিয়ে এত ব্যস্ত ছিলে। ইউমি, এখন পর্যন্ত তুমি অনেক কষ্ট সহ্য করেছ। আমি তোমাকে জানাতে চাই যে আমি সবকিছুর জন্য কৃতজ্ঞ। আজকের পরও তোমার সঙ্গে কথা বলতে চাই। আশা করি, আমরা এখন থেকে দুজনে মিলে সব ঠিক করে ফেলতে পারব।’
পার্কের খানিকটা দূরে মা–বাবার ওপর নজর রাখছিলেন তাঁদের তিন সন্তান। বেঞ্চের তলায় লুকিয়ে রাখা মাইক্রোফোনের সাহায্যে মা–বাবার কথা শুনছিলেন তাঁরা। জীবনে প্রথম বাবাকে মায়ের সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনজনই।

এরপর এক পর্যায়ে টেলিভিশন শোটির দায়িত্বে থাকা ব্যক্তি ওতুয়ের কাছে স্ত্রীর সঙ্গে এত দিন কথা না বলার কারণ জানতে চান। ওতুয়ে জানান, ‘সন্তান হওয়ার পর থেকে সে সন্তানদের প্রতি বেশি মনোযোগী হয়ে পড়ে। সন্তানের প্রতি বেশি যত্নে ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়েছিলাম। বিরক্তও ছিলাম। এভাবেই একসময় কথা বলা বন্ধ করে দিই।’

টেলিভিশনের ওই শোয়ের পর থেকে ওতুয়ে–ইউমি আর কথা বলাবলি বন্ধ করেননি।

Source: Prothom Alo






আলহামদুলিল্লাহ! এখন বাকি রইলো ব্র্যন্ড প্রোমটার আর নারী উদ্যোক্তার নামে যে কয়কজন হাতে গোনা আছে ওয়েস্টার্ন পড়ার নামে ক্লি...
17/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ!
এখন বাকি রইলো ব্র্যন্ড প্রোমটার আর নারী উদ্যোক্তার নামে যে কয়কজন হাতে গোনা আছে ওয়েস্টার্ন পড়ার নামে ক্লিভলেস বের করে আবার ড্রেস দেখানোর নাম করে হাত গলা থেকে টেনে নিচে নামায় অশ্লীল ভঙ্গিতে।
লাইভে কাপড় খুলে আবার পড়ে!

আর আছে কয়েক জন উপাস্থাপিকা যারা উপস্থাপনার নামে শষা,বেগুন নিয়ে আসে আবার সুগার ড্যাডি আইফোন দিলো কি না প্রমট করে।

আমি সবসময় চেয়েছি এই প্লাটফর্ম টা সুন্দর হোক ,সবাই যেন শালীনতার সাথে এই প্লাটফর্মে কাজ করতে পারে এমন আইন হোক 🙏🙏🙏

মাইনষের কফিল মাইনষেরে সান্ডা খাওয়ায় 🦎আমার কফিলে আমারে বাঁশ দিসে 😬😬
16/05/2025

মাইনষের কফিল মাইনষেরে সান্ডা খাওয়ায় 🦎
আমার কফিলে আমারে বাঁশ দিসে 😬😬

মহিলার নাম য়শিদা। হিরোশিমার যেখানে বোমা পড়েছিল তাঁর পাশেই একটা রেস্টুরেন্ট এ চাকুরী করেন। ওয়েটার হিসাবে। দুপুরে ২ টা মাত...
14/05/2025

মহিলার নাম য়শিদা। হিরোশিমার যেখানে বোমা পড়েছিল তাঁর পাশেই একটা রেস্টুরেন্ট এ চাকুরী করেন। ওয়েটার হিসাবে। দুপুরে ২ টা মাত্র মেন্যু। সুশি সাথে উদোন অথবা সোবা। সুশি আর ঠাণ্ডা সোবা অর্ডার দিলাম। মহিলা অর্ডার নিয়ে কিচেনে জানিয়ে দিলেন। রেস্টুরেন্টে আমি ছাড়া আর একজন মাত্র কাস্টোমার আছে।
খেয়ে দেয়ে জিজ্ঞাস করলাম, আপনার বয়স জিজ্ঞাস করলে মনে কিছু করবেন?
কিছু মানুষ আছে যাদের চেহারায় সবসময় হাসি হাসি রেশ লেগে থাকে। মহিলা সেরকম।
আমার দিকে তাকালেন, হাসি মুখের সাথে একটু কৌতূহল যুক্ত হলো। বললেন- ৯০ বছর। হিরোশিমায় যখন বোমা পড়ে তখন তিনি ১১ বছরের কিশোরী।
একটা ছবি নিতে পারি?
বললেন, অবশ্যই। একটু ভেতরে গেলেন। আয়নায় মুখ দেখলেন। তারপর চেয়ারে বসে পোজ দিলেন।
হিরোশিমা থেকে ফেরার সময় ট্যাক্সি করে হোটেল থেকে ষ্টেশনে যাচ্ছি। ট্যাক্সি ওয়ালা বললেন, তাঁর বয়স ৭২। হিরোশিমা শহর পরিষ্কার রাখেন ৭০ বছরের উর্ধের লোকজন। ৯টা থেকে ৩টা পর্যন্ত কাজ করেন। মাসে ১২ দিন। বেতন ৭০ হাজার ইয়েন। রোদে কাজ করতে পারি না। এ জন্য ট্যাক্সি নিয়েছি। আসলে রাস্তাঘাট, পার্ক পরিষ্কারে একধরণের মজা আছে। একসঙ্গে সদলবলে কাজ করা যায়। আর শহরটা পরিষ্কার থাকে। ৩টার মধ্যে কাজ শেষ। তারপর আনন্দ আর আনন্দ।
তবে বুড়োদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে পার্কিং ম্যানেজমেন্ট আর অফিস এর গার্ড। পরিসংখ্যান তাই বলছে।
জাপানে অবসর নিতে হয় ৬৫ বছর বয়সে। কিন্তু কেউ অবসরে নেই। সবার শরীর মন ৬৫,৭০,৮০, ৮৫ বছর বয়সেও এতটাই সুস্থ থাকে যে, কোন একটা কাজের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রাখেন। বা এভাবেও বলা যায়, কাজের মধ্যে আছেন বলেই শরীর মন এতোটা সুস্থ থাকে।
বাংলাদেশে ও বুড়োরা কাজ করেন। তবে সেটা পেটের দায়ে। শরীর মন সুস্থ রাখার জন্য নয়। বা উল্টোটাও বলতে পারেন, কাজের মধ্য আছেন বলেই শরীর মন পেট সবই সুস্থ থাকে। তবে এ সুযোগ অনেকাংশে শুধু গরীবের জন্য প্রযোজ্য অশির আহমেদ

কাকতালীয় ভাবে একই তাপমাত্রা
12/05/2025

কাকতালীয় ভাবে একই তাপমাত্রা

12/05/2025

তখন রাত সাড়ে চারটা পার্ট টাইম জব শেষ করে আমি আর তালতো হ্রদয়। বোনের বাসা গেছিলাম। পৃথিবীর যেকোনো দেশে ছাত্র অবস্থায় স্ট্রাগল করা অনেক পরিশ্রমের। স্কুল,কলেজ -বাসা- কাজ -রান্না 😉

11/05/2025
09/05/2025

ডাক্তার সেলিনা হায়াত আইভি প্রমান করলো তিনি জননেত্রী।
জাপানে ওনার সাথে দেখা ও কথা বলার সুযোগ হয়েছিল। তিনি স্পষ্টভাষী ও মিশুক।
আমি তার সুস্থতা ও সফলতা কামনা করি

住所

70-50
Kawagoe-shi, Saitama
350038

営業時間

月曜日 09:00 - 17:00
火曜日 09:00 - 17:00
水曜日 09:00 - 17:00
木曜日 09:00 - 17:00
金曜日 09:00 - 17:00
土曜日 09:00 - 17:00
日曜日 09:00 - 17:00

ウェブサイト

https://www.facebook.com/profile.php?id=100090926709376

アラート

FEROZ ahmedがニュースとプロモを投稿した時に最初に知って当社にメールを送信する最初の人になりましょう。あなたのメールアドレスはその他の目的には使用されず、いつでもサブスクリプションを解除することができます。

共有する