Tawhidi Youth Bangladesh

Tawhidi Youth Bangladesh We are updating since 2019 Only for Allah
(265)

মামলার বাদি পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল মান্নান বলেন, এটি সরকারি সিদ্ধান্ত। মুফতি আতাউর রহমান বিক্রমপূরী নতুন জঙ্গী মামলা সম্প...
16/07/2025

মামলার বাদি পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল মান্নান বলেন, এটি সরকারি সিদ্ধান্ত।

মুফতি আতাউর রহমান বিক্রমপূরী নতুন জঙ্গী মামলা সম্পর্কে জানতে পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল মান্নানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি একথা স্বীকার করেন।

এর আগে গতকাল ১৫ জুলাই ২০২৫ একটি মামলার নিউজ হয় জাতীয় দৈনিকগুলোতে। মামলাটি করা হয় সাভারে। যেখানে "আসিফ আদনান, জাকারিয়া মাসুদ, মুফতি রেজাউল করীম আবরার, মো: ফয়সাল, ইমরান হায়দার, মো: সানাফ হাসান সহ অজ্ঞাতনামা অনেককে" আসামী করে একটি মামলা রুজু করা হয়। মামলার বাদি পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল মান্নান নিজেই।

ভিডিও কল রেকর্ডে বাদি পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল মান্নান আসিফ আদনান বা জাকারিয়া মাসুদ ওনাদের কাওকেই চেনেন না বলেন, তবে সরকারি সিদ্ধান্তে এই মামলা হয়েছে স্বীকার করেন।

রেডিকালাইজেশনকে’ হালকাভাবে দেখার কোন সুযোগ নেই। - মাওলানা ইফতেখার জামিল।জঙ্গিবাদী ইস্যুতে ইসলামী এক্টিভিস্টদের প্রতি মাও...
16/07/2025

রেডিকালাইজেশনকে’ হালকাভাবে দেখার কোন সুযোগ নেই। - মাওলানা ইফতেখার জামিল।

জঙ্গিবাদী ইস্যুতে ইসলামী এক্টিভিস্টদের প্রতি মাওলানা ইফতেখার জামিল আজকে লিখেছেন,

"(জঙ্গীবাদ নাটক মঞ্চায়িত করা) এর পেছনে একশ্রেণীর ইসলামি রাজনীতিবিদ একটিভিস্টদের কোন দায় নেই, সেটা বলাও মুশকিল। তারা পাবলিকলি কোন রকমের সেন্সরশিপ ছাড়া কথা বলা শুরু করেছেন। আপনি যদি আপনার আওকাদের চেয়ে বড় কথা বলেন, তবে বিপরীত পক্ষগুলোও ছেড়ে দিবে না, সেটা বলাই বাহুল্য। রাজনীতিতে ভাই ভাইকেও ছাড় দেয় না। এখানে এথিক্সের বয়ান দিয়ে কান্নাকাটি করলে হবে না।"

এর আগে গত ২৮ জুন ২০২৫ এক পোষ্টে উল্লেখ করেন,

"মালয়েশিয়ায় বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিকে ‘জঙ্গিবাদের’ অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্য কোন দেশ হলে ‘বানানো’ বলে উড়িয়ে দেওয়া যেত—মালয়েশিয়ায় এমন আশঙ্কা খুবই কম।

মালয়েশিয়ায় ইসলামকে খুবই সম্মানের চোখে দেখা হয়। আপনি পাঞ্জাবি-টুপি পড়লে সবখানেই কিছু বাড়তি সুবিধা পাবেন। সবাইকে চেক করলেও পুলিশ আপনাকে ছেড়ে দিবে—সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে অবশ্য আলাদা কথা। কাজেই, ‘জঙ্গিবাদের’ অভিযোগকে সত্য বলে ধরে নেওয়াই ভালো।

আমাদের এখানে সবচেয়ে বড় জটিলতা হল, আমরা এখনো ‘রেডিকালাইজেশনের’ সংজ্ঞা-বৈশিষ্ট্যগুলো স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করতে পারিনি। মনে রাখা ভালো, রেডিকালাইজেশনকে’ হালকাভাবে দেখার কোন সুযোগ নেই।"

"জঙ্গিবাদের বিষয়ে বাংলাদেশকে সতর্ক থাকা উচিত।যেকোনো দেশের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে এ সংক্রান্ত এজেন্সিগুলোর মধ্যে...
16/07/2025

"জঙ্গিবাদের বিষয়ে বাংলাদেশকে সতর্ক থাকা উচিত।

যেকোনো দেশের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে এ সংক্রান্ত এজেন্সিগুলোর মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ, সমন্বয় ও তথ্য শেয়ারকরণ অত্যন্ত জরুরি।

বাংলাদেশের নিয়মিত পুলিশ ফোর্স, গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই, এসবি), সিটিটিসি (কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম), এটিইউ (অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট) প্রভৃতি এজেন্সিগুলোর মধ্যেও একইভাবে পারস্পরিক সংযুক্তি ও তথ্য আদান-প্রদান করা উচিত। তবেই বাংলাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী ও সুসংহত হবে।"

গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাত করতে এসে মার্কিন দূত চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স এসব কথা বলেন।

বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ইস্যু, সন্ত্রাসবাদ দমন, মামলার প্রসিকিউশন, তরুণীদের অনলাইনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।

বৈঠকের শুরুতে উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ মিত্র। দেশটি শুরু থেকেই বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ দমন ও নিরাপত্তা খাতে ঘনিষ্ঠ অংশীদার হয়ে কাজ করে আসছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জাম সহযোগিতায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিটিসি (কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম) ইউনিটকে আধুনিক ও সক্ষম করে গড়ে তোলা সম্ভব হয়েছে। সেজন্য উপদেষ্টা চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্সকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতেও এ খাতে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার অনুরোধ করেন।
——
এর পরবর্তীতে গত সোমবার (১৪ জুলাই) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বানিজ্য উপদেষ্টা বানিজ্য চুক্তি বিষয়ে বলেন,

"১০ এবং ১১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আগামী সপ্তাহে বাণিজ্য উপদেষ্টাসহ প্রতিনিধি দল আবারও যুক্তরাষ্ট্র যাবেন আলোচনা করতে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা শেষে যে চুক্তি হবে, তা কোনোভাবেই প্রকাশ করা যাবে না।"

সোর্স: কমেন্টে..

16/07/2025

ইসলাম সেক্যুলারিজমের আধিপত্য মেনে নেয় নাই। এজন্য সেক্যুলার রাষ্ট্র সব সময় চেষ্টা করবে ইসলামকে নিয়ন্ত্রণ করার।

— আসিফ আদনান

15/07/2025

যদি গুয়েন্দা সংস্থা আপনাদের ভাইকে তুলে নিয়ে যায়..

- Asif Adnan

রাষ্ট্রের মুসলমানিত্ব নিয়ে কয়েকটি কথা  #  দীনের সমগ্র বিষয়ে ঈমান এনেও কেউ যদি কেবল একটি মৌলিক অংশ অস্বীকার করে, তবে সে ক...
15/07/2025

রাষ্ট্রের মুসলমানিত্ব নিয়ে কয়েকটি কথা

# দীনের সমগ্র বিষয়ে ঈমান এনেও কেউ যদি কেবল একটি মৌলিক অংশ অস্বীকার করে, তবে সে কাফের হয়ে যাবে। বিপরীতে একাধিক আমলে ত্রুটি হলেও কাফের হবে না। খারেজীরা আমলের বিচ্যুতিকে 'ইসলামহীনতা' মনে করতো। আহলুস সুন্নাহর মতে, আমল ঈমানের অংশ, শক্তি ও সৌন্দর্য। কিন্তু আমলের বিচ্যুতি মানেই ইসলামহীনতা নয়। মুসলিম মানে যিনি ইসলামে বিশ্বাসী ও অনুগত। ইসলামের প্রতি দায়বদ্ধ। এমন ব্যক্তির আমলে মারাত্মক ত্রুটিও ক্ষমাযোগ্য। বিপরীতে যে ইসলামে বিশ্বাসী, অনুগত ও দায়বদ্ধ নয়, তার বাকি সব কাজ ইসলামী হলেও সে কাফের।

# রাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও একই নীতি প্রযোজ্য। যে রাষ্ট্রের ভিত্তি আল্লাহর কুরআন ও সুন্নাহ, যে রাষ্ট্রের শুরু ও শেষ ইসলামকে ঘিরে, সর্বোপরি যে রাষ্ট্র ইসলামের প্রতি দায়বদ্ধ, বিশ্বাসী ও অনুগত, সেটা ইসলামী রাষ্ট্র। সেই রাষ্ট্রের কোনো এক বা একাধিক অংশ ত্রুটিযুক্ত ও শরীয়াহ-বিরুদ্ধ হয়ে গেলেও (যথা মদ ও করপ্রয়োগ) তা ইসলামী হিসেবে রাষ্ট্র বহাল থাকবে, যতক্ষণ না সে ইসলামের প্রতি দায়বদ্ধ থাকে, ওহীর আনুগত্য স্বীকার করে। বিপরীতে যে রাষ্ট্রের ভিত্তিই মনুষ্য মতবাদ, যে রাষ্ট্রের শুরু ও শেষ সেক্যুলারিজম, যে রাষ্ট্র কোনোক্রমে নিজেকে ইসলামের প্রতি দায়বদ্ধ মনে করে না, সেটা কাফের রাষ্ট্র। সেই রাষ্ট্রের কোনো কাজ (যথা বিবাহ ও উত্তরাধিকার) ইসলাম অনুযায়ী হলেও কাফেরই থাকবে।

# আধুনিক সেক্যুলার রাষ্ট্রগুলো কুফরের ওপর প্রতিষ্ঠিত, কুফরের সাগরে নিমজ্জিত। ওহী প্রত্যাখ্যান, আল্লাহর দীনের সঙ্গে বেঈমানিই সেক্যুলার রাষ্ট্রগুলোর ঈমান। সেক্যুলার রাষ্ট্রের গায়ে-গত্রে শরীয়াহর যেসব ছিঁটেফোঁটা দেখা যায়, সেটা রাষ্ট্রের ঈমানের কারণে নয়, নাগরিকদের ঈমানের প্রভাবে। এখানেই খিলাফাহর সঙ্গে সেক্যুরাষ্ট্রের মূল দ্বন্দ্ব। খিলাফাহতে রাষ্ট্র ও নাগরিক দু'জনেই মুমিন ও মুসলিম থাকে। শক্তিশালী বা দুর্বল আলাদা প্রসঙ্গ। বিপরীতে সেক্যুলার রাষ্ট্রের নাগরিক মুসলিম হলেও রাষ্ট্র আপাদমস্তক কাফের থাকে। ফলে যে ঈমানটা এখানে চোখে পড়ে, সেটা নাগরিকের ঈমান, রাষ্ট্রের ঈমান নয়। এক্ষেত্রে হরবী বা সুস্পষ্ট কাফের রাষ্ট্রের সঙ্গে মুসলিম অধ্যূষিত সেক্যুরাষ্ট্রের পার্থক্য হতে পারে আবু জাহল ও আবু তালিবের পার্থক্যের মতো। এর বাইরে ঈমান ও কুফরের মাঝে, মুমিন ও কাফেরের মাঝে আর কোনো পার্সেন্টিজ নেই।

- শায়খ মীযান হারুন হাফি.
সোর্স: ফেসবুক পোস্ট, ১৫ জুলাই ২০২৫

'একটি চূড়ান্ত বিপ্লবের স্বপ্ন দেখি। সেই কাঙ্ক্ষিত বিজয়ের জন্য আমরা অবিরাম প্রজন্ম তৈরি করে যাবো।' [১]মানব রচিত কোনো আদর্...
14/07/2025

'একটি চূড়ান্ত বিপ্লবের স্বপ্ন দেখি। সেই কাঙ্ক্ষিত বিজয়ের জন্য আমরা অবিরাম প্রজন্ম তৈরি করে যাবো।' [১]

মানব রচিত কোনো আদর্শ দিয়ে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। সমতা ও অধিকারের নামে সবই নিতান্ত ধোঁকা।

"মুক্তি ও শান্তির চূড়ান্ত পথ ইসলাম" [২]

- জাহিদুল ইসলাম
সভাপতি, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির
১. ফেসবুক পোস্ট, ১৩ জুলাই ২০২৫
২. ফেসবুক পোস্ট, ০৬ মে ২০২৫

চাঁদাবাজি গণতন্ত্রের একটা কাঠামোগত বৈশিষ্ট্য। যেখানে গণতন্ত্র থাকবে, সেখানে চাঁদাবাজি থাকবেই। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাজন...
14/07/2025

চাঁদাবাজি গণতন্ত্রের একটা কাঠামোগত বৈশিষ্ট্য। যেখানে গণতন্ত্র থাকবে, সেখানে চাঁদাবাজি থাকবেই।

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাজনৈতিক দল চালাতে অনেক অর্থ প্রয়োজন। ফুল টাইম রুটি রোজগারের কাজ করে পার্ট টাইম রাজনীতি সম্ভব না। ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ায় কে?

আর কেউ ফুল টাইম রাজনীতি করে তারও ফাইনান্স লাগবে। বেশিরভাগ লোকেরই রানিং বিজনেস বা রিকারেন্ট ইনকাম থাকে না। তার খাওয়া-পরার টাকা কোথা থেকে আসবে?

এই টাকাটা চাঁদাবাজি থেকে আসে। চাঁদাবাজি দুই প্রকার। বড় ব্যবসায়ীরা সুবিধার বিনিময়ে চাঁদা দেয় আর ছোটো ব্যবসায়ীরা দেয় হুমকির বিনিময়ে। যেসব দেশে গণতন্ত্র ফাংশনিং আছে মনে করা হয়, সেখানে প্রথমটা হয়। বড় বড় কর্পোরেট কোম্পানি এই কাজটা করে টেবিলের নিচে, আওয়াজ ছাড়া, বিনিময়ে নিজেদের স্বার্থ আদায় করে নেয়৷ কিন্তু গরীব দেশ বা ননফাংশনাল ডেমোক্রেসিতে দুইটাই হয়। জোর করে চাঁদা নিলে নয়েজ হয় বেশি, গায়ে লাগে খুব।

পৃথিবীর সবচে ফাংশনাল ডেমোক্রেটিক দেশ ইউএসে লবিং করা (পড়ুন রাজনৈতিক দলকে চাঁদা দিয়ে সুবিধা আদায় করা) একটা সাংবিধানিক অধিকার। আপনার টাকা আছে, টাকার জোরে, সরকারি নীতি বা আইন প্রণয়নে প্রভাব খাটাবেন -- এটা ১০০% বৈধ৷ যার ব্যবসা নাই, গরীব, তার শুধু একটা ভোটের জোর আছে, তাও ৪ বা ৫ বছরে একবার। আর যার টাকা আছে, তার আছে সারাবছরের চাঁদার জোর। আর এই জোর ভোটের জোর থেকে অনেকগুণ শক্তিশালী।

কেউ যদি বলে সে প্রচুর গণতন্ত্র চায়, কিন্তু চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, বুঝতে হবে, সে শুধুমাত্র জোরপূর্বক চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে বলছে, অথবা তার জোরপূর্বক চাঁদাবাজি করার সুযোগ ও শক্তির অভাব আছে।

চাঁদাবাজি বাদ দিয়ে গণতন্ত্র করা সম্ভব না।

এজন্য বলা হয়, মধ্যযুগের খ্রিস্টান ইউরোপে চার্চ আর রাজারা মিলে জনগণকে শুষে খেত, আর গণতান্ত্রিক ইউরোপে কর্পোরেশন আর রাজনৈতিক দল মিলে জনগণকে শুষে খায়। মোটের ওপর জিনিসটা এক।

- জীম তানভীর হাফি.
সোর্স: ফেসবুক পোস্ট, ১৪ জুলাই ২০২৫

একজন মুসলিমের পক্ষে বাই ডেফিনিশন সেক্যুলার হওয়া সম্ভব না। মুসলিম মানে হলো জীবনের সব ক্ষেত্রে যে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পন ...
13/07/2025

একজন মুসলিমের পক্ষে বাই ডেফিনিশন সেক্যুলার হওয়া সম্ভব না।

মুসলিম মানে হলো জীবনের সব ক্ষেত্রে যে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পন করে। আল্লাহর বিধানের সামনে যার অন্য কোনো কথা নেই।

কেউ যদি বলে, আমি ইসলামিস্ট না, সেক্যুলার- এর মানে হলো আমি মুসলিম না, কুফরি করি।

কারণ ইসলামিস্ট বলে কিছু নেই।

সেক্যুলারদের কাছে ইসলামিস্ট মানে হলো সমাজ ও রাষ্ট্র যারা আল্লাহর আইন দিয়ে পরিচালনা করতে চায়।

মুসলিম মাত্রই একজন ব্যক্তি সমাজ ও রাষ্ট্রসহ জীবনের সব ক্ষেত্রে আল্লাহর আইনকে প্রাধান্য দেবে।

আমল ও আচরণের ক্ষেত্রে এদিক ওদিক হয়ে যেতে পারে।

কিন্তু একজন মুসলিম অন্য কারো বিধানকে আল্লাহর আইনের চেয়ে শ্রেষ্ঠ, কিংবা আল্লাহর আইনের সমান ভাবতে পারে না। তাহলে সে মুসলিমই থাকে না।

একজন সেক্যুলার আল্লাহর আইনকে অস্বীকার করে মানুষের বানানো তন্ত্র-মন্ত্র দিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনা করতে চায়। আল্লাহর আইনের চেয়ে মানুষের আইনকে শ্রেষ্ঠ মনে করে।

তাই যে জেনেবুঝে সেক্যুলার, সে মুসলিম হতে পারে না।

— ইরফান সাদিক
সোর্স: ফেসবুক পোস্ট, ১১ জুন ২০২৫

‘রাষ্ট্র’ শব্দ শুনলে আমরা যা কল্পনা করি, খিলাফত তার সমার্থক নয়। এজন্যই ‘খিলাফত’ শব্দের তরজমা ‘ইসলামী রাষ্ট্র’ করলে অনেকে...
13/07/2025

‘রাষ্ট্র’ শব্দ শুনলে আমরা যা কল্পনা করি, খিলাফত তার সমার্থক নয়। এজন্যই ‘খিলাফত’ শব্দের তরজমা ‘ইসলামী রাষ্ট্র’ করলে অনেকের কাছে তা বিভ্রান্তিকর হতে পারে। কেননা রাষ্ট্র বহু হতে পারে, কিন্তু একাধিক খিলাফত তথা অনেক প্রকৃত ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব।

ইসলামী রাষ্ট্র নামে দুনিয়ায় যদি দুটি রাষ্ট্র গড়ে ওঠে, তাহলে সেই দুটি আসলে মুসলিম রাষ্ট্র—ইসলামী রাষ্ট্র নয়। কারণ ইসলামের দৃষ্টিতে সমগ্র মুসলিম উম্মাহ আসলে এক ও অবিভাজ্য জাতিসত্তা, তারা ঐক্যবদ্ধভাবে একই খলীফার অধীনে ভাই ভাই হয়ে একত্রে বসবাস করতে আদিষ্ট।

একাধিক ইসলামী রাষ্ট্র ও একাধিক খলীফার ধারণা কুরআন-হাদীস সমর্থন করে না।

তাই ইরাক, ইরান, সিরিয়া, মিশর প্রভৃতি রাষ্ট্রে যখন ইসলাম বিজয়ী হয়েছিল তখন এগুলো আর আলাদা আলাদা রাষ্ট্র থাকে নি, সবই এক কেন্দ্রীয় খলীফার শাসনাধীনে মদীনার ইসলামী রাষ্ট্রের অঙ্গীভূত হয়েছিল।

সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে ইবনে খালদুন বহু রাজ্য ও সাম্রাজ্যের উত্থান-পতনের কারণ বিশ্লেষণ করলেও তিনি ঐশী আলোকবিহীন সেসব রাষ্ট্রব্যবস্থার সমর্থক ছিলেন না, বরং মহাপুরুষ নবী-রাসূলদের আনীত বিশুদ্ধ ইসলামী খিলাফতের ধারণায়ই বিশ্বাসী ছিলেন।

আবার যখন ইসলামী খিলাফত কায়েম হবে এবং তা বিস্তৃত হতে হতে দুনিয়ার সকল রাষ্ট্র ও জনপদকে অঙ্গীভূত করবে, তখন সারা দুনিয়া মিলে হবে এক দেশ, মুসলমানরা হবে প্রকৃত অর্থেই বিশ্বনাগরিক—যে বিশ্বনাগরিকত্বের বীজ উপ্ত রয়েছে তাদের ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ কালিমায়।

———————————————
⚪আবদুল হক ॥ ইবনে খালদুনের রাষ্ট্রচিন্তা ॥ ২৮-০১-'২৪।

ইসলামের দৃষ্টিতে ইসলামী রাষ্ট্র বলে কিছু নেই। এটা কাঁঠালের আমসত্ত্ব। কুরআন-হাদীস আধুনিক রাষ্ট্রের ধারণাকেই সমর্থন করে না...
12/07/2025

ইসলামের দৃষ্টিতে ইসলামী রাষ্ট্র বলে কিছু নেই। এটা কাঁঠালের আমসত্ত্ব। কুরআন-হাদীস আধুনিক রাষ্ট্রের ধারণাকেই সমর্থন করে না।

রাষ্ট্র একটি ভৌগোলিক কাঠামো। তার স্থির সীমান্ত থাকে, থাকতে হয়। না থাকলে তা অন্যকিছু, রাষ্ট্র নয়।

মহানবী সা. মদীনায় যা কায়েম করেছিলেন, তা আধুনিক অর্থে রাষ্ট্র ছিল না। কারণ তার স্থির সীমানা ছিল না। সে ছিল খিলাফাহ।

কথার সুবিধার্থে যদি রাষ্ট্র ধরি, তবে পয়লা হিজরীতে পত্তনের সময় সেই রাষ্ট্রের আয়তন ছিল মাত্র ১১৭ বর্গমাইল। ১০ বছর পরে নবীজীর ইন্তিকালের সময় তার আয়তন বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৮ লক্ষ বর্গমাইল। পরবর্তী ৩০ বছরের মধ্যে খুলাফা-ই রাশিদার আমলে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ২৬ লক্ষ বর্গমাইল।

এই হল খিলাফাহ। সতত সম্প্রসারমাণ। যত বড়ই হোক, খলীফা বা শাসক থাকেন একজন। সারা দুনিয়ায় খিলাফাহ কায়েম হলেও তাতে ভাগাভাগি হবে না। একাধিক খিলাফাহ তাই অসম্ভব।

'ইসলামী রাষ্ট্র' পরিভাষাটা যদি আমরা ব্যবহার করতে চাই, তবে সেই রাষ্ট্র প্রকৃত অর্থে এই খিলাফাহ। কাজেই দুনিয়ায় একটির বেশি ইসলামী রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা নীতিগতভাবেই অসম্ভব।

আধুনিক রাষ্ট্র সীমান্ত ছাড়া হয় না। কিন্তু ইসলামী রাষ্ট্র স্থিরসীমান্তবিরোধী, সদাপ্রসারমাণ। দুটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র যদি কখনো নিজেদেরকে ইসলামী রাষ্ট্র বলে দাবি করে, তবে সে দুটির কোনো একটি বা উভয়টি মিথ্যুক। কারণ ইসলামী রাষ্ট্র পৃথিবীতে একাধিক হতে পারে না; অন্যকথায়, দুটি ইসলামী রাষ্ট্রের মাঝখানে সীমান্ত হারাম।

অনেক বড় বিষয় একেবারে ছোট করে বললাম। যাঁদের অধ্যয়ন ও চিন্তা আছে, এটুকু কথাতেই ব্যাপারটা বুঝতে পারবেন। অতএব নিবেদন এই যে, যেসব গণতন্ত্রপন্থি রাজনৈতিক দল 'ইসলামী রাষ্ট্র' কায়েম করতে চায়, তারা আসলে কী চায় তা পরিষ্কার করে বলা উচিত।
──────────────
⚪আবদুল হক ॥ #ইসলামী_রাষ্ট্র ॥ ১২-০৭-২০২৫।

বিধান কি বলেছেন? — ফরজ। ফরজ অর্থ কিন্তু ঐচ্ছিকতা নয়, বরং তা বাধ্যতামূলক।ওয়ালা-বারা কি? - আল্লাহর জন্য কাওকে ভালোবাসা অথব...
12/07/2025

বিধান কি বলেছেন? — ফরজ। ফরজ অর্থ কিন্তু ঐচ্ছিকতা নয়, বরং তা বাধ্যতামূলক।

ওয়ালা-বারা কি? - আল্লাহর জন্য কাওকে ভালোবাসা অথবা ঘৃণা করা বিদ্বেষ পোষন করা। এটা ইসলামের মৌলিক আকিদা। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমরা কমেন্টে একটি বই সাজেস্ট করতে চাই ইনশাআল্লাহ।

住所

Osaka, Osaka

ウェブサイト

アラート

Tawhidi Youth Bangladeshがニュースとプロモを投稿した時に最初に知って当社にメールを送信する最初の人になりましょう。あなたのメールアドレスはその他の目的には使用されず、いつでもサブスクリプションを解除することができます。

共有する

カテゴリー