Saume Flies

Saume Flies Hi I am Saume currently living in Osaka, Japan. My dream is to visit as many countries as I can.
(2)

Saume wants to fly like a bird and share her experience of many cultures, people, and landscapes with you through her Journey.

27/09/2025

Why is "Halloween " so Popular in Japan? 🤔🇯🇵




26/09/2025

View from my window on a cloudy morning 🇯🇵💙




জাপানের রেস্টুরেন্টগুলোতে একটা জিনিস আমার ভীষণ ভালো লাগে 😄   এখানে প্রায় সব জায়গাই self service সিস্টেমে চলে। মানে তুমি ...
24/09/2025

জাপানের রেস্টুরেন্টগুলোতে একটা জিনিস আমার ভীষণ ভালো লাগে 😄 এখানে প্রায় সব জায়গাই self service সিস্টেমে চলে। মানে তুমি নিজের খাওয়ারটা কাউন্টার থেকে নিয়ে আসবে, খাওয়া শেষে আবার নিজেই ট্রেটা তুলে নিয়ে নির্দিষ্ট “Return” জায়গায় রেখে আসবে। 🍱

আর মজার বিষয় হলো, কেউ না বললেও সবাই টেবিলটাও একদম পরিষ্কার করে রেখে যায়। এই ছোট্ট এটিকেটটাই জাপানি সমাজের বড় একটা দিক দেখায়, দায়িত্ব নেওয়ার অভ্যাস, জায়গার প্রতি শ্রদ্ধা, আর অন্য মানুষের কথা ভেবে চলা।

এটা শুধু রেস্টুরেন্টের বিষয় না, বরং জাপানের কালচারেরই অংশ। ছোটবেলা থেকেই এখানে সবাইকে শেখানো হয় নিজের কাজ নিজে করতে, নিজের জায়গা নিজে গুছিয়ে রাখতে। স্কুলে বাচ্চারা নিজেরা ক্লাসরুম পরিষ্কার করে, পার্কে গেলে সবাই নিজের আবর্জনা নিজেরাই নিয়ে ফেরে। এসব ছোট ছোট অভ্যাসই মিলেই একটা সমাজকে এত শৃঙ্খলাপূর্ণ, পরিচ্ছন্ন আর সম্মানজনক করে তোলে। 🇯🇵✨

এই জিনিসগুলো দেখে আমার নিজেরও মনে হয়, আমরা যদি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এর অল্পটুকুও মেনে চলতে পারতাম, তাহলে আমাদের চারপাশটাও অনেক সুন্দর হয়ে উঠত 💛

23/09/2025

অবশেষে সুযোগ হলো আমার মেট্রোরেলে ওঠার। মনে হচ্ছিল আমি মেবি জাপানের ওসাকা'তে চলে এসেছি... 🇧🇩🧡




22/09/2025

জাপানে এই ড্রাগন ফলের দাম মাত্র ৫৮০ টাকা 🙂🇧🇩
যেখানে বাংলাদেশে ১ কেজি পাওয়া যাচ্ছে ১৫০ থেকে ৬০ টাকায়। ফল কেনাই বাদ দিয়ে দিতে হবে 😞


15/09/2025

সমাচার


জাপানে পড়াশোনার জন্য সবচেয়ে পরিচিত এবং জনপ্রিয় স্কলারশিপ হলো MEXT বা Monbukagakusho স্কলারশিপ। এটি জাপান সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীরা উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর স্নাতক পর্যায়ে অথবা বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে গবেষণা, মাস্টার্স কিংবা পিএইচডি পর্যায়ে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারে। সাধারণত এর দুটি ধরণ আছে। একটি হলো Embassy Recommendation যেখানে বাংলাদেশে অবস্থিত জাপান দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করতে হয় এবং লিখিত পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার দিয়ে নির্বাচিত হতে হয়। অন্যটি হলো University Recommendation যেখানে কোনো জাপানি বিশ্ববিদ্যালয় আপনাকে গবেষণার্থী হিসেবে গ্রহণ করলে তারা সরাসরি MEXT কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করে।

Undergraduate ক্যাটাগরির জন্য বয়সসীমা ১৭ থেকে ২৫ বছর এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ থাকতে হয়। গবেষণামূলক বা Graduate (Masters ও PhD) পর্যায়ে সাধারণত বয়সসীমা ৩৫ বছরের মধ্যে এবং আবশ্যিকভাবে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করতে হয়। এই স্কলারশিপে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের টিউশন ফি মওকুফ করা হয়, প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ ভাতা দেওয়া হয় যাতে খাওয়া, থাকা ও অন্যান্য খরচ মেটানো যায়। প্রয়োজন হলে জাপানি ভাষা শেখার জন্য একটি ভাষা কোর্সও রাখা হয় এবং যাতায়াত খরচ ও বিমার সুবিধাও অন্তর্ভুক্ত থাকে।

এ ছাড়া অনেক জাপানি বিশ্ববিদ্যালয় নিজেদের পক্ষ থেকেও স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। যেমন Tokyo International University, Ritsumeikan Asia Pacific University বা Kyoto University of Advanced Sciences এ ভর্তি হওয়ার পর টিউশন ফি রিডাকশন বা বিশেষ স্কলারশিপ পাওয়া যায়। এগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে ভিন্ন এবং শর্তও আলাদা হয়। সাধারণত মেধা, একাডেমিক রেজাল্ট এবং ভাষাগত দক্ষতার উপর নির্ভর করে এগুলো প্রদান করা হয়।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রতিযোগিতা অনেক বেশি থাকে। তাই ইংরেজি ভাষার পাশাপাশি জাপানি ভাষায় কিছুটা দক্ষতা থাকলে সুবিধা পাওয়া যায়। আবেদন করতে হলে শিক্ষাগত সনদ, মার্কশীট, গবেষণা পরিকল্পনা, সুপারিশ পত্র এবং ভাষা পরীক্ষার সার্টিফিকেটসহ সব কাগজপত্র প্রস্তুত রাখা দরকার। প্রতি বছর এপ্রিল মাসের দিকে জাপান দূতাবাস এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। নিয়মিত এসব বিজ্ঞপ্তি অনুসরণ করলে আবেদন করার সঠিক সময় ও ধাপ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়।

10/09/2025

welcome to my Kuakata sea beach Vlog.. ❤️



10/09/2025

দক্ষিণ এশিয়ায় সাম্প্রতিক সময়ের রাজনৈতিক অস্থিরতা এক ধরনের ‘ডমিনো ইফেক্ট’ সৃষ্টি করেছে, যার শুরুটা হয়েছিল কলম্বো থেকে। ইন্ট্রেস্টিংলি, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং নেপালের পলিটিকাল মুভমেন্টগুলোর মধ্যে বেশ কিছু সিমিলার প্যাটার্ন লক্ষ্য করা যায়। এটা শুধু ‘আনজাস্ট’ রেজিমের বিরুদ্ধে ম্যাসিভ আপরাইজিং নয়, বরং এই অঞ্চলের বৃহত্তর গণতান্ত্রিক কাঠামোগত সংকটের দিকে ইঙ্গিত করে।

প্রথমত, তিন দেশেই এক্সজিস্টিং ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউশনগুলো অলমোস্ট নন-ফাংশনাল অবস্থায় ছিল। ক্ষমতায় টিকে থাকার কৌশল হিসেবে শাসকগোষ্ঠী বিরোধীদের ওপর ধারাবাহিকভাবে দমন-পীড়ন চালিয়েছে। এর ফলে কার্যকর রাজনৈতিক ভারসাম্য, জবাবদিহিতার সংস্কৃতি কিংবা অংশগ্রহণমূলক রাজনীতির পরিবেশ কোনোটিই গড়ে ওঠেনি।

দ্বিতীয়ত, পরিবারতান্ত্রিক বা বংশানুক্রমিক রাজনীতি তিন দেশের অস্থিরতার একটি প্রধান মিল। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন দীর্ঘস্থায়ী ক্ষমতাকাঠামো, শ্রীলঙ্কায় রাজাপাকসে পরিবারের আধিপত্য এবং নেপালে কৈরালা পরিবারের প্রভাব—সব ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক পরিমণ্ডল সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে এলিটদের হাতে।

তৃতীয়ত, আন্দোলনগুলোর শুরুটা হয়েছিল অপেক্ষাকৃত সাধারণ ইস্যু দিয়ে, কিন্তু পরবর্তীতে তা সরকারের পতনের দাবিতে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন, নেপালে দুর্নীতি ও নেপোটিজমবিরোধী প্রতিবাদ, এবং শ্রীলঙ্কায় ২০২২ সালের ভয়াবহ অর্থনৈতিক সঙ্কট—প্রতিটি ক্ষেত্রেই শেষ পর্যন্ত ফলাফল রেজিমের পদত্যাগের মাধ্যমে এসেছে।

চতুর্থত, সোশ্যাল মিডিয়া এবং তরুণ প্রজন্ম, বিশেষ করে জেনারেশন Z, আন্দোলনগুলোতে ডিসাইডিং ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করেছে। তারা শুধু রাস্তায় সক্রিয় হয়নি, বরং ভার্চুয়াল স্পেসকেও দক্ষভাবে ব্যবহার করেছে। নেপালে তো ‘হ্যাশট্যাগ নেপো কিড’ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এখন খুবই ট্রেন্ডি। প্রতিক্রিয়ায় রাষ্ট্রগুলো প্রায় একই ধরনের স্ট্র্যাটেজি নিয়েছে: ইন্টারনেট শাটডাউন, সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ এবং বলপ্রয়োগের মাধ্যমে আন্দোলন দমন। ফলশ্রুতিতে প্রাণহানি ও সহিংসতা বেড়েছে, যা চলমান আন্দোলনকে আরও উস্কে দিয়েছে।

পঞ্চমত, প্রতিটি আন্দোলনে রেজিমের পতনের পর একধরনের মব ভায়োলেন্সের উথান হয়েছে। শ্রীলঙ্কায় রাজাপাকসে পরিবারের বাসভবন ধ্বংসযজ্ঞের শিকার হয়েছে, বাংলাদেশেও একম বা ভাঙচুর ঘটেছে, আর নেপালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী অলির স্ত্রীকে জীবন্ত পুড়িয়ে দেওয়ার মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। এগুলো প্রমাণ করে আন্দোলনগুলো কেবল প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না, বরং কখনও কখনও নিয়ন্ত্রণের বাইরে গিয়ে অরাজকতায় রূপ নিয়েছে।

ষষ্ঠত, বহির্বিশ্বের ভূরাজনৈতিক স্বার্থও এই আন্দোলনগুলোকে পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করেছে। চীন, ভারত এবং পশ্চিমা বিশ্বের কাছে দক্ষিণ এশিয়ার কৌশলগত গুরুত্বের কারণে প্রতিটি দেশই বিভিন্ন শক্তির প্রতিযোগিতার অঙ্গনে পরিণত হয়েছে। যদিও আন্দোলনগুলো মূলত হোম গ্রোন, তবুও এক্সট্রা-রিজিওনাল পাওয়ারদের ইনভলভমেন্ট এদের গতি-প্রকৃতিকে আরও কমপ্লেক্স করেছে।

সবশেষে, দক্ষিণ এশিয়ায় যে রাজনৈতিক মৌসুমি বায়ু বইতে শুরু করেছে, তা সাময়িক নাকি একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের শুরু, সেটাই এখন দেখার বিষয়। কাঠমান্ডুর পর এই মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে নেক্সট কোথায় বৃষ্টিপাত ঘটবে কে জানে! 😅

09/09/2025

Sunset in Kuakata sea beach, Bangladesh 🇧🇩



07/09/2025

আমি বিদেশে সেটেল হওয়াকে গ্লোরিফাই করি না, বাট কিছু কিছু ক্ষেত্রে, সিস্টেমের ইনইকুয়ালিটি দেখলে মাথা গরম হয়ে যায়। স্পেশালি সরকারি চাকুরীজীবিদে'র মধ্যে যে সাধারণ জনগনের প্রতি প্রভুসুলভ আচরণ, এটা কোনেভাবেই নেওয়া যায় না।
সকালে একটা ব্যাংকে গিয়েছিলাম, একটা সিম্পল বিষয় এক্সপ্লেইন করতে এতো অনীহা। এমনভাবে তাকালো যে আমি মে বি সেকেন্ড ক্লাস সিটিজেন। ক্ষমতাবান না হলে এখানে লিটারেলি কেউ পাত্তাই দিতে চায় না। করাপশন, হায়ারআরকি, পাওয়ারের পদলেহন পৃথিবীর সবজায়গাতেই কম-বেশি আছে বাট এইমাত্রায় আছে কিনা আই হ্যাভ মাই ডাউটস।
জাপানে ২ বছর ধরে দেখতেছি, ওদের গর্ভামেন্ট অফিস, ব্যাংক, সিটি অফিস, যে কোনো প্রতিষ্ঠানে সাধারণ মানুষকে গড লেভেলে ট্রিট করে। ওদের এই মানসিকতার জন্যই, ভাঙাচোরা জাপানিজ দিয়ে বছর ২ সার্ভাইভ করতে পেরেছি। মানুষ দেশ ছেড়ে ভাগবে না তো কি করবে!

06/09/2025

দেশে এসে ভাই-বোনদের নিয়ে ছুটি কাটানোর বেস্ট ওয়ে 🇧🇩




ঢাকা হোক বা টোকিও, শাড়ি আসোলোই বেস্ট 💙🇧🇩
05/09/2025

ঢাকা হোক বা টোকিও, শাড়ি আসোলোই বেস্ট 💙🇧🇩




住所

Osaka, Osaka

アラート

Saume Fliesがニュースとプロモを投稿した時に最初に知って当社にメールを送信する最初の人になりましょう。あなたのメールアドレスはその他の目的には使用されず、いつでもサブスクリプションを解除することができます。

共有する