https://www.facebook.com/101790642404499/

Mohaiminul Islam, Oslo (2025)

15/10/2025

যারা ২০২৬ ইনটেকে নরওয়েতে মাস্টার্স করতে চান তাদের জন্য একটা ভালো নিউজ আছে। 🇧🇻🇧🇻

University of Stavanger (UiS) মাস্টার্স লেভেলে টিউশন ফি নির্ধারণ করেছে বছরে ৬০,০০০-৮০,০০০ নরওয়েজিয়ান ক্রোনা। বাংলা টাকায় হিসাব করলে বছরে ৭-৯ লাখ টাকার মধ্যে।

মাস্টার্সে আবেদনের জন্য ব্যাচেলর লেভেলে মিনিমাম ৬০% নম্বর থাকতে হবে। এছাড়াও আইইএলটিএস এ ৬.৫ থাকতে হবে।

* স্পাউস সহ আসতে পারবেন।
* সেমিস্টার চলাকালীন মাসে ৮০ ঘন্টা এবং ছুটিতে ফুল টাইম কাজ করতে পারবেন। ঘন্টায় ২০০-২৫০ ক্রোনার মত স্যালারি পাওয়া যায়।

কোন দেশে কিভাবে আবেদন করবেন, কি কি ডকুমেন্টস লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার YouTube channel ফলো করতে পারেন।
YouTube: https://youtube.com/.m

জাপান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের পেজটি ফলো করতে পারেন।
page: https://www.facebook.com/kanizpayel.bd/

14/10/2025

আইসল্যান্ড (Iceland) 🇮🇸🇮🇸

আইসল্যান্ড ইউরোপ মহাদেশের এক দ্বীপ রাষ্ট্র। রাজধানীর নাম রেইকিয়াভিক। দেশটির জনসংখ্যা মাএ ৩৯১,৮১০ জন। আইসল্যান্ডের জনগণ সাধারণ আইসল্যান্ডীয় ভাষায় কথা বলে। দেশটির আয়তন ১,০৩০০০ কিলোমিটার।

শিক্ষা ব্যবস্হাঃ
আইসল্যান্ডের জনসংখ্যা এবং আয়তন কম হলেও দেশটিতে বেশ কিছু ভালো মানের বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। দেশটি আমাদের কাছে খুব একটা পরিচিত নয়।বাংলাদেশের খুব কম সংখ্যাক শিক্ষার্থী আছে যারা আইসল্যান্ডে লেখাপড়া করে। এই দেশে পাবলিক এবং প্রাইভেট দুই ধরণের ভার্সিটি রয়েছে। ইন্জিনিয়ারিং, বিজনেস, পাবলিক হেলথ, মেডিসিন সাইন্স সহ নানা বিষয়ে লেখাপড়া করতে পারবেন। মোট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা সাতটা। যার মধ্যে ৪ টি পাবলিক এবং বাকি তিনটা প্রাইভেট ভার্সিটি।

টিউশন ফিঃ
আইসল্যান্ডের পাবলিক ভার্সিটি গুলোতে কোন টিউশন ফি নেই। প্রাইভেট ভার্সিটি গুলোর টিউশন ফি ৪৫০০ - ৮০০০ পাউন্ড পর্যন্ত হয়।

আবেদনের সময়ঃ
আইসল্যান্ড এ বছরে ২ টা সেশনে এপ্লিকেশন করা যায় । ব্যাচেলর প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করার সময় সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর এবং জানুয়ারী থেকে মার্চ। মাস্টার্স এর জন্যে শুধু একটা সেশন। জানুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে আবেদন করতে হবে।

পার্ট-টাইম জবঃ
আইসল্যান্ডে একজন বিদেশি শিক্ষার্থী সপ্তাহে ২০ ঘন্টা কাজ করার সুযোগ পায়। ছুটিতে ফুল টাইম কাজ করার সুযোগ রয়েছে। ভালো ইংরেজি জানা থাকলে সহজেই চাকুরি পাবেন। বিস্তারিতঃ
https://www.rocapply.com/.../jobs-for-students-in-iceland...

লিভিং কস্টঃ
আইসল্যান্ডে লিভিং কস্ট অনকে বেশি। গড়ে একজন শিক্ষার্থীর মাসে 140,600 to ISK 163,635 খরচ হয়।

স্হায়ী বসবাসের সুযোগঃ
পড়ালেখা শেষে চাকুরী খোঁজার জন্য কিছু মাস সময় পাবেন। জব পেয়ে গেলে তারা আপনাকে ওয়ার্কিং ভিসা দিয়ে দিবে। চার বছর থাকার পর পারমানেন্ট রেসিডেন্স (PR) এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

টপ ভার্সিটিঃ
1. University of Iceland
https://english.hi.is/university/admission_requirements
2. Reykjavik University
https://en.ru.is
3. University of Akureyri
https://www.unak.is/english

* আইসল্যান্ডের এমবাসি আমাদের দেশে নেই। ভিসা সংক্রান্ত কাজের জন্য ভারতে যেতে হবে।
* পার্ট-টাইম জব করে টিউশন ফি দেওয়া প্রায় অসম্ভব।

আইসল্যান্ড সম্পর্কে কিছু অবাক করা তথ্যঃ
১। দেশটি এতটাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন যে সেখানে কোন মশা নেই।
২। আইসল্যান্ডের কোন সামরিক বাহিনী নেই।
৩। মজার বিষয় হলো দেশটিতে মানুষের তুলনায় ভেড়ার সংখ্যা দ্বিগুণ।
৪। দেশটিতে অনেক গুলো সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। গড়ে প্রতি চার বছর পর পর অগ্নুৎপাত হয়।
৫। দেশটির প্রায় ৯৮% লোক ইন্টারনেট ব্যাবহার করে।

কোন দেশে কিভাবে আবেদন করবেন, কি কি ডকুমেন্টস লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার YouTube channel ফলো করতে পারেন।
YouTube: https://youtube.com/.m

জাপান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের পেজটি ফলো করতে পারেন।
page: https://www.facebook.com/kanizpayel.bd/

13/10/2025

লেখাপড়ার উদ্দেশ্য বিদেশে যাওয়ার পরের স্টেজ গুলো কি কি?

রিপোর্টিং বা রেজিষ্ট্রেশন: একটা দেশে যাওয়ার পর প্রয়োজনীয় রিপোর্টিং বা রেজিস্ট্রেশন গুলো শেষ করতে হবে। সেক্ষেত্রে যাওয়ার পর ভার্সিটিকে বা কোর্স কোঅরডিনেটরকে জানাতে হবে আপনি পৌঁছেছেন। কিছু দেশে বা শহরে লোকাল পুলিশ স্টেশনে রিপোর্ট করতে হয়। সেক্ষেত্রে গিয়ে যতদূর সম্ভব লোকাল পুলিশ স্টেশনকে রিপোর্ট করবেন।

রেসিডেন্স কার্ডের জন্য আবেদন: সাধারণ আমরা এমবাসি থেকে যে ভিসাটা পাই এটার মেয়াদ থাকে এক থেকে তিন মাস যেমন নরওয়েরটাই। নরওয়েতে গিয়ে নতুন করে এক বছরের রেসিডেন্স কার্ডের জন্য আবেদন করতে হয়। এটা যতদূর সম্ভব গিয়ে করে ফেলা উচিৎ।

ব্যাংক একাউন্ট: দেশের বাহিরে ব্যাংক একাউন্ট ছাড়া চলা কষ্ট। গিয়ে চেষ্টা করবেন ভালো একটা ব্যাংকে পারসোনাল একটা একাউন্ট করে ফেলতে।

পার্ট-টাইম জব: ফুল ফান্ড না পাইলে প্রায় সবারই পার্ট-টাইম জব করাই লাগে। যদি বাপের অডেল টাকা থাকে সেটা আলাদা হিসেব। গিয়ে একটু স্যাটেল হয়েই পার্ট-টাইম জব খুঁজবেন। একটা সাজেশন থাকবে ইন্ডিয়ান, পাকিস্তান, বাংলাদেশী রেসটুরেন্ট, সুপারশপ এভয়েড করার।

লেখাপড়া: যেহেতু স্টাডি পার্মিটে গেছেন লেখাপড়াটা ঠিক মত করা উচিত। বাহিরের একটা ডিগ্রি থাকলে অনেক কিছুই করা যায়।

টাইম ম্যানেজমেন্ট: এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি টাইম ম্যানেজমেন্ট করতে না পারলে দেশের বাহিরে ভালো করে পারবেন না। বিদেশে প্রতি ঘন্টার একটা মূল্য আছে। কোথায় কতটুকু সময় দিবেন এটা আপনার বুঝে নিতে হবে।

পরিবার: বিদেশে যাওয়ার পর অনেকে একাকিত্বে ভুগে। সবারই উচিৎ কম-বেশি পরিবারের সাথে কানেক্টেড থাকা।

কোন দেশে কিভাবে আবেদন করবেন, কি কি ডকুমেন্টস লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার YouTube channel ফলো করতে পারেন।
YouTube: https://youtube.com/.m

জাপান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের পেজটি ফলো করতে পারেন।
page: https://www.facebook.com/kanizpayel.bd/

12/10/2025

সাবজেক্ট!

অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করে ভাই X সাবজেক্টের ডিমান্ড কেমন? সত্যি বলতে সব সাবজেক্টেরই কম-বেশি ডিমান্ড রয়েছে।

ইউরোপ: ইউরোপের কথা চিন্তা করলে সব সাবজেক্টের ডিমান্ড রয়েছে তবে লোকাল ভাষা জানা জরুরি। আপনি যদি লোকাল ভাষা না জানেন আপনার জব পাওয়া কঠিন হবে। ইউরোপে সবথেকে চাহিদা তাদের যাদের ব্যাকগ্রাউন্ড মূলত IT, ME, EEE, Biomedical Engineering, Biotechnology, Business Analytics, Economics ইত্যাদি।

নর্ডিক: নর্ডিকে ডিপেন্ড করে আপনি কোন দেশে আছেন। যেমন সুইডেনে IT অনেক চাহিদা। এছাড়াও Healthcare ব্যাকগ্রাউন্ডের লোকদের ব্যাপক চাহিদা। নরওয়েতে IT, Petroleum Engineering, Healthcare এর ভালো ডিমান্ড রয়েছে। Social Work এর যারা আছেন নরওয়েজিয়ান জানলে জব ম্যানেজ করতে পারবেন।

আমেরিকা: আমেরিকাতে সব পেশার লোকদের চাহিদা রয়েছে। এছাড়াও ভাষাগত সমস্যা নেই। আমেরিকারয় সবথেকে বেশি IT, Healthcare, Chemical Engineering, ME লোকদের চাহিদা বেশি।

ডাক্তার, নার্সদের প্রায় সব দেশেই চাহিদা দেখেছি। একটাই সমস্যা লোকাল ভাষা। লোকাল ভাষা জানলে জব ম্যানেজ করা সহজ।

কোন দেশে কিভাবে আবেদন করবেন, কি কি ডকুমেন্টস লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার YouTube channel ফলো করতে পারেন।
YouTube: https://youtube.com/.m

জাপান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের পেজটি ফলো করতে পারেন।
page: https://www.facebook.com/kanizpayel.bd/

11/10/2025

দুনিয়াতে এত দেশ থাকতে আপনারা টাকা খরচ করে মালদোভা, মেসিডোনিয়া, জর্জিয়া, মাল্টার মত দেশে লেখাপড়া করার জন্য যেতে চান কেন? আদও লেখাপড়া করার জন্য যেতে চান নাকি অন্য কিছু? 🤷‍♂️

11/10/2025

দেশের বাহিরে মাস্টার্স করার জন্য অস্ট্রিয়া হতে পারে ভালো গন্তব্য। দেশটির পাবলিক ভার্সিটি গুলোতে প্রতি সেমিস্টারে মাত্র ৭২৬.৭২ ইউরো টিউশন ফি দিয়ে পড়তে পারবেন। কিন্তু বাংলাদেশীদের এই ৭২৬.৭২ ইউরোও দিতে হয় না কারণ আমরা least developed countries এর মধ্যে পড়ি।

এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য যে অস্ট্রিয়ার এমবাসি বাংলাদেশে নেই। ভিসা রিলেটেড যাবতীয় কাজ ভারতে গিয়ে করতে হবে। কাগজপত্র সব ঠিক থাকলে ভিসা পেতে সমস্যা হয় না। 🇦🇹

কোথায় কিভাবে আবেদন করবেন এবিষয়ে বিস্তারিত আমার YouTube Channel এ পাবেন। YouTube: https://youtube.com/.m

জাপান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের পেজটি ফলো করতে পারেন।
page: https://www.facebook.com/kanizpayel.bd/

09/10/2025

কোন সাবজেক্টে লেখাপড়া করবেন?

আমার মনে হয় আপনার যে সাবজেক্টের প্রতি আগ্রহ বেশি সেই সাবজেক্টেই লেখাপড়া করা উচিত। পাশের বাসার আন্টির ছেলে কম্পিউটার ইন্জিনিয়ার, সেই জন্য আপনি ও চাচ্ছেন কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করে কম্পিউটার ইন্জিনিয়ার হতে। যদি ব্যাপারটা এমন হয় তাহলে খুব খারাপ। এমনও হতে পারে লোকের কথা শুনে বা বন্ধু-বান্ধবদের দেখা দেখি এমন এক সাবজেক্ট নিলেন যে সাবজেক্টের প্রতি আপনার তেমন কোন আগ্রহ নেই। পরে ভর্তি হলে, না পারবেন ছাড়তে, না পারবেন ভালো করে কোর্স শেষ করতে।

আমার বাসা থেকে সবাই চাইতো আমি যেন মেডিকেল সাইন্সে পড়ি। তারা প্রাইভেটে MBBS পড়ানোর জন্য ও রাজি ছিলো। কিন্তু প্রথম দিকে ইচ্ছে ছিলো রাশিয়া গিয়ে Aerospace Engineering এ লেখাপড়া করা। পরে ঘটনা ক্রমে Computer Science এ আগ্রহ খুঁজে পাই। Computer Science এ অনেক দিকে ক্যারিয়ার গড়া যায় কিন্তু ইচ্ছেই ছিলো ডেটা নিয়ে কাজ করা। ব্যাচেলর লেভেল থেকেই Machine Learning, Data Analysis এর বিষয় গুলো ভালো ভাবে স্টাডি করা শুরু করি। এই বিষয় গুলো মূলত নিজের আগ্রহ থেকে এসেছে। MBBS পড়লে হয়তো ভালো করতে পারতাম না।

ব্যাচেলর শেষে specialization এর জন্য নরওয়েতে আসা। ২০২৪ এ Machine Learning & Interaction Design এ specialization নিয়ে মাস্টার্স শেষ করি। ভবিষ্যতে ML নিয়ে বিস্তর কাজ করার ইচ্ছে আছে।

যাই হোক, চেষ্টা করা উচিত এইচএসসি পাস করে নিজের পছন্দের সাবজেক্টে পড়া। অনেকেই পাবলিকে নিজের পছন্দের সাবজেক্ট পায় না। তবে তাদের একাডেমিক রেজাল্ট ভালো হলে দেশের বাহিরে স্কলারশিপ নিয়ে পছন্দের সাবজেক্টে পড়ার সুযোগ রয়েছে।

কোন দেশে কিভাবে আবেদন করবেন, কি কি ডকুমেন্টস লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার YouTube channel ফলো করতে পারেন।
YouTube: https://youtube.com/.m

জাপান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের পেজটি ফলো করতে পারেন।
page: https://www.facebook.com/kanizpayel.bd/

08/10/2025

ইউরোপে পার্ট-টাইম জব!

ইউরোপের এক এক দেশের অবস্থা এক এক রকম। স্টুডেন্টরা দেখবেন ঘন্টা হিসেবে এক এক দেশে এক এক রকম স্যালারি পায়। চলেন নিচে আপনাদের কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর দেই।

স্টুডেন্টরা সাধারণত কি ধরনের কাজ করে?
বেশির ভাগ স্টুডেন্টরা দেখা যায় রেসটুরেন্টের ওয়েটার, নাইট ক্লাবের রানার, ভার্সিটির টিচিং এসিসট্যান্ট, অফিস ক্লিনারের কাজ করে থাকে। যাদের কপাল ভালো তারা আসার পর সাবজেক্ট রিলেটেড কর্পোরেট জব পেয়ে যায়। এছাড়াও অনেকে আরো নানান ধরনের কাজ করে থাকে।

কোন দেশে স্যালারি বেশি?
একটা কথা প্রথমেই বলে নেই যেই দেশে স্যালারি বেশি সেই দেশে খরচ ও বেশি। তবে ইউরোপের মধ্যে সবথেকে বেশি ইনকাম করতে পারবেন নরওয়ে, ডেনমার্ক, হল্যান্ড, সুইজারল্যান্ডের মত দেশে। এই সব দেশে ঘন্টায় ১৫-২০ ইউরো পর্যন্ত ইনকাম করা যায়। এছাড়া চেক রিপাবলিক, ইতালি, হাঙ্গেরির মত দেশে ৪-৬ ইউরো পাবেন ঘন্টায়।

পার্ট-টাইম করে টিউশন ফি দিতে পারবেন?
যতদূর দেখেছি ইতালি, চেক রিপাবলিকের মত দেশ গুলোতে সবাই কাজ করে নিজের টিউশন ফি জোগাড় করে ফেলে। কিন্তু কাজ করে নরওয়ে, ডেনমার্কের মত দেশে ফুল টিউশন ফি ম্যানেজ করতে পারবেন না।

লেখাপড়া শেষে কি কর্পোরেট জব পাওয়া যায়?
কঠিন, তবে লোকাল ভাষা জানলে আর নেটওয়ার্কিং থাকলে সম্ভব।

কোন দেশে কিভাবে আবেদন করবেন, কি কি ডকুমেন্টস লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার YouTube channel ফলো করতে পারেন।
YouTube: https://youtube.com/.m

জাপান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের পেজটি ফলো করতে পারেন।
page: https://www.facebook.com/kanizpayel.bd/

07/10/2025

স্কলারশিপ পেতে কেমন প্রোফাইল লাগে?

আমি চায়না, রাশিয়া, সৌদি আরব, ফ্রান্স থেকে স্কলারশিপ পেয়েছিলাম। আমি চেষ্টা করবো আপনাদেরকে একটা আইডিয়া দিতে যে কেমন রেজাল্ট থাকলে স্কলারশিপ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

একাডেমির রেজাল্ট:
একটা স্টুডেন্ট কোন স্কলারশিপের জন্য বিবেচিত হবে কি না তার অনেকটাই নির্ভর করে একাডেমিক রেজাল্টের উপর। ব্যাচেলর লেভেলের স্কলারশিপের জন্য এসএসসি, এইচএসসি, মাস্টার্স লেভেলের জন্য ব্যাচেলর এবং পিএইচডি লেভেলের জন্য মাস্টার্সের রেজাল্ট গুরুত্বপূর্ণ। আপনার যদি মিনিমাম ৮০% বা জিপিএ না থাকে স্কলারশিপ পাওয়া কঠিন হবে।

আইইএলটিএস:
কিছু কিছু স্কলারশিপের মিনিমাম আইইএলটিএস স্কোরের কথা লেখা থাকে। এই ধরেন সৌদিতে ৬.০ চেয়েছিলো। আবার অনেক স্কলারশিপে এ বিষয়ে কিছু লেখেই নি। আপনার উচিৎ ভালো একটা স্কোর টার্গেট করে আগানো। স্কলারশিপ পেতে হবে এমন কোন কন্ডিশন থাকলে ৭.০+ রাখার চেষ্টা করুণ।

পাবলিকেশন:
পাবলিকেশন সাধারণত মাস্টার্স এবং পিএইচডি লেভেলের স্কলারশিপের জন্য লাগে। বেশির ভাগ জায়গায় এটা অপশনাল কিন্তু মজার ব্যাপার হলো আপনার ভালো একটা পেপার থাকলে স্কলারশিপ পাওয়ার হার বহু গুনে বেড়ে যাবে।

জব এক্সপেরিয়েন্স:
সাবজেক্ট রিলেটেড জব এক্সপেরিয়েন্স থাকলে স্কলারশিপ পাওয়ার ক্ষেতে বেশ কাজে দেয়। অনেক স্কলারশিপের জন্য মিনিমাম দুই বছরের জব এক্সপেরিয়েন্স লাগে এই ধরেন DAAD, SI Scholarship ইত্যাদি।

সিভি, মোটিভেশনাল লেটার, রিকমেন্ডেশন লেটার:
এই তিনটি ডকুমেন্টস ও খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ। স্কলারশিপ কমিটি আপনার মোটিভেশন দেখতে চাবে কেন আপনার স্কলারশিপ দরকার, কেন ঐ সাবজেক্টে পড়তে চান, পড়া শেষে কি প্লান, এগুলো সুন্দর করে মোটিভেশন লেটারে না লিখলে স্কলারশিপ পাওয়া কঠিন। এছাড়াও রিকমেন্ডেশন ও বড় ভূমিকা পালন করে।

কোন দেশে কিভাবে আবেদন করবেন, কি কি ডকুমেন্টস লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার YouTube channel ফলো করতে পারেন।
YouTube: https://youtube.com/.m

জাপান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের পেজটি ফলো করতে পারেন।
page: https://www.facebook.com/kanizpayel.bd/

06/10/2025

পরিবার নিয়ে ইউরোপে আসতে চাইলে এই চারটি দেশ দেখতে পারেন। 🇩🇰🇧🇻🇫🇮🇸🇪

১। ডেনমার্ক: ডেনমার্কে অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশীদের যাতায়াত। দেশটি পৃথিবীর সুখী দেশ গুলোর মধ্যে অন্যতম। সুখী হবার পিছনে অনেক গুলো কারণ রয়েছে তার মধ্যে রয়েছে সোশাল সিকিউরিটি, বসবাসের পরিবেশ, নিরাপত্তা সহ আরো অনেক কিছু। এই দেশটিতে স্টুডেন্টরা চাইলে তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আসতে পারেন। সুবিধাজনক বিষয় হলো আপনারা সবাই একসাথেই এপ্লিকেশন করতে পারবেন। ভিসা হলে একসাথে ফ্লাই করতে পারবেন। 🇩🇰

২। নরওয়ে: নরওয়ে নর্ডিকের দেশ গুলোর মধ্যে অন্যতম। এই দেশটিতে বেশ কিছু পাবলিক ভার্সিটি আছে যেগুলোতে আপনি মাস্টার্স, পিএইচডি লেভেলে আসতে পারবেন। ডেনমার্কের মতো নরওয়েতে ও ফ্যামেলি নিয়ে আসার ব্যাবস্থা আছে। নরওয়েতে ভিসা রিজেকশনের হার ৫% বলা চলে। সত্যি বলতে সচারাচর এরা স্টুডেন্টদের ভিসা এপ্লিকেশন রিজেক্ট করে না। 🇧🇻

৩। ফিনল্যান্ড: এই দেশটিতেও নরওয়ে এবং ডেনমার্কের মতো ফ্যামেলি নিয়ে আসার সুযোগ রয়েছে। আপনার যদি একাডেমিক রেজাল্ট ভালো থাকে তাহলে স্কলারশিপ পাওয়া ও সম্ভাবনা রয়েছে। বিগত ৩-৪ বছরে প্রচুর বাংলাদেশী ফিনল্যান্ডে পারি জমিয়েছে। নরওয়ে, ডেনমার্কের তুলনায় ফিনল্যান্ডে পিআর পাওয়া কিছুটা সহজ। 🇫🇮

৪। সুইডেন: সুইডেন নর্ডিকের দেশ গুলোতে মধ্যে অন্যতম। শিক্ষা, চিকিৎসা, প্রযুক্তিগত দিক থেকে ইউরোপের অনেক দেশের থেকে দেশটি এগিয়ে। সুইডেনে বাংলাদেশীরা ব্যাচেলর, মাস্টার্স এবং পিএইচডি লেভেল আসতে পারেন। যদিও টিউশন ফি বেশি তবে আপনার একাডেমিক রেজাল্ট ভালো থাকলে স্কলারশিপ পেতে পারেন। 🇸🇪

কোন দেশে কিভাবে আবেদন করবেন, কি কি ডকুমেন্টস লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার YouTube Channel ফলো করতে পারেন।
YouTube: https://youtube.com/.m

জাপান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের পেজটি ফলো করতে পারেন।
page: https://www.facebook.com/kanizpayel.bd/

Mohaiminul Islam

15/10/2025

14/10/2025

13/10/2025

12/10/2025

11/10/2025

11/10/2025

09/10/2025

08/10/2025

07/10/2025

06/10/2025

Adresse

Nettsted

Varslinger

Kontakt Bedriften

Snarveier

Del

Type