Mj Mishuk

Mj Mishuk Welcome to our page! We specialize in creating videos that explore the many facets of love,

26/09/2025

🕊️💔
ক্যান্সারের মতো একটা রোগ যখন হয়, তখন ডাক্তাররা প্রথমে ওষুধ দেন। অনেক দিন চেষ্টা চলে—যদি ওষুধেই রোগ সেরে যায়! কিন্তু যখন দেখা যায়, ওষুধে আর কাজ হচ্ছে না, তখন শেষ ভরসা হয় কেমোথেরাপি। কারও শরীর কেমো নিতে পারে, আবার কারও শরীর ভেঙে পড়ে। কেউ সেরে ওঠে, আবার কেউ শেষমেশ চলে যায়…

💭 সম্পর্কও অনেকটা এরকম।
যখন একজন প্রতারণা করে, অন্যজন যদি সত্যিকারের ভালোবাসে, তবে বারবার চেষ্টা করে বোঝানোর। চেষ্টা করে মানুষটাকে বদলে দেওয়ার। কিন্তু যখন অনেক বোঝানোর পরও কিছুই বদলায় না, তখন ভালোবাসার মানুষটা অজান্তেই কঠিন আর কষ্টের ভাষায় কথা বলতে শুরু করে—যেন কেমোথেরাপির মতো। অনেক সময় সম্পর্কটা ভেঙে যায়, অনেক সময় আবার নতুন করে শুরু হয়।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে—যে কঠিন কথাগুলো বলা হলো, সেগুলো কি মুছে ফেলা যায়?
👉 দোষটা কাদের?
যে প্রতারণা করল তার, নাকি যে কষ্টের ভাষায় বলে ফেলল তার?

আমরা সহজে বলি—যে প্রতারণা করেছে তার দোষ। কিন্তু ভেবে দেখুন, যে কঠিন কথাগুলো বলা হলো, সেগুলো এসেছে ভালোবাসার মানুষটার অজান্তেই, তার হৃদয়ের গভীর ক্ষত থেকে…

ভালোবাসা যদি সত্যিই পবিত্র হয়, তবে প্রতারণা আর কষ্টের ভাষার মাঝে কে আসল অপরাধী?

✍️Mj

26/08/2025

কিছু কিছু সম্পর্কের বিচ্ছেদ হয় শুধুমাত্র সময়ের জন্য , হৃদয়ের জন্য নয়।

08/08/2025

🛑 গ্যাসলাইটিং (Gaslighting) — relationship e এক ধরণের মানসিক নির্যাতন 🛑

গ্যাসলাইটিং এমন এক ধরনের মানসিক প্রভাব, যেখানে একজন মানুষ ধীরে ধীরে অপরজনকে তার নিজের অনুভূতি, স্মৃতি বা বাস্তবতা নিয়ে সন্দেহ করতে বাধ্য করে। এতে ভুক্তভোগী নিজের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলে এবং শেষ পর্যন্ত নির্যাতনকারীর কথাকেই “সত্য” বলে মনে করতে শুরু করে।

গ্যাসলাইটিং-এর সাধারণ লক্ষণ:

ঘটনাকে অস্বীকার করা – “এমন কিছু হয়নি” বা “তুমি ভুল দেখেছ।”

তথ্য ঘুরিয়ে দেওয়া – যাতে মনে হয় তুমি ভুল বুঝেছ বা অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছ।

দোষ চাপিয়ে দেওয়া – তাদের ভুলের জন্য তোমাকেই দায়ী করা।

অনুভূতিকে ছোট করা – “তুমি অনেক বেশি সেনসিটিভ” বা “সবকিছু নিয়ে বাড়াবাড়ি কর।”

বিভ্রান্তি তৈরি – একই বিষয়ে আগে এক কথা, পরে অন্য কথা বলা।

আলাদা করে দেওয়া – তোমার কাছের মানুষদের প্রতি অবিশ্বাস তৈরি করা।

এর প্রভাব:
• আত্মবিশ্বাস হারানো
• সবসময় নিজেকে দোষী ভাবা
• উদ্বেগ, হতাশা
• মানসিক ক্লান্তি

👉 মনে রেখো, ভালোবাসার সম্পর্কে মানসিক শান্তি থাকা জরুরি। কেউ যদি তোমাকে বারবার নিজের বাস্তবতা নিয়ে সন্দেহ করায়, সেটা ভালোবাসা নয়—এটা নিয়ন্ত্রণের এক রূপ।

✍️Mj

#মানসিকস্বাস্থ্য #সচেতনতা

🙂
06/08/2025

🙂

ভবিষ্যতের পথে এক অদ্ভুত সংকটের দিকে এগিয়ে চলেছি আমরা…আজকের সময়ের মেয়েরা আগের চেয়ে অনেক বেশি শিক্ষিত, সচেতন ও আত্মনির্ভরশ...
09/07/2025

ভবিষ্যতের পথে এক অদ্ভুত সংকটের দিকে এগিয়ে চলেছি আমরা…

আজকের সময়ের মেয়েরা আগের চেয়ে অনেক বেশি শিক্ষিত, সচেতন ও আত্মনির্ভরশীল। ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্নে তারা এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বার গতিতে। কিন্তু এই অগ্রযাত্রার মাঝেই আমরা যেন একটি নতুন সামাজিক বাস্তবতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, যা আমাদের আবেগ, সম্পর্ক ও সমাজব্যবস্থার ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।

একটি জরিপ বলছে—৭৫% উচ্চশিক্ষিত মেয়েরা ২৭ থেকে ৩০ বছর বয়সেও বিবাহবিহীন থাকছেন। ক্যারিয়ারের জন্য সময় দেওয়া, উপযুক্ত সঙ্গী খুঁজে না পাওয়া, কিংবা জীবনের অগ্রাধিকার তালিকার পরিবর্তনের কারণে এই সংখ্যাটা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো—এই পথটা কি সবাইকে সুখ দেবে?

যখন একজন নারী দীর্ঘ সময় ধরে জীবনে একা চলতে চলতে নিজেই নিজের অভিভাবক, সিদ্ধান্তগ্রহণকারী এবং রক্ষক হয়ে ওঠেন, তখন তার মনে অনেকটাই কঠোরতা এসে পড়ে। ভালোবাসা, কোমলতা, সম্পর্কের সূক্ষ্ম আবেগ—এসব ধীরে ধীরে তার জীবনে স্থান হারাতে শুরু করে। সংসার মানে তখন আর মিলন নয়, হয়ে যায় প্রতিযোগিতা।

একসময় হয়তো এমন দিন আসবে, যখন একজন স্ত্রী শুধুমাত্র শারীরিকভাবে নারী থাকবেন, কিন্তু মানসিকভাবে পুরুষের মতো সিদ্ধান্তপ্রবণ, যুক্তিনির্ভর ও আত্মনির্ভর হয়ে উঠবেন। এতে সম্পর্কের স্বাভাবিক আবেগজড়িত রসায়ন হারিয়ে যেতে পারে। সংসার টিকিয়ে রাখা তখন হবে খুব কঠিন।

আমরা চাই নারীরা এগিয়ে যাক, সফল হোক। কিন্তু সেই সাফল্য যেন তাদের কোমলতা, ভালোবাসার ক্ষমতা, এবং পারস্পরিক সম্পর্ক গড়ার মানসিকতাকে ধ্বংস না করে। শিক্ষা, ক্যারিয়ার, সংসার—সবকিছু একসাথে সুন্দরভাবে মিলে যাওয়া সম্ভব, যদি আমরা সময়মতো বুঝি কোন বয়সে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন।

না হলে, আমরা এমন এক প্রজন্ম দেখতে পাবো, যারা হয়তো সফল হবে পেশাগত জীবনে, কিন্তু হারাবে জীবনের অন্যতম সেরা উপহার—ভালোবাসা, সঙ্গ, ও পারিবারিক শান্তি। আর এই অভাব কেবল দুনিয়ার নয়, হতে পারে আখিরাতেরও।

✍️Mj

04/06/2025
আমরা সারা জীবন চাই যে আমাদের জীবনে এমন একজন আসুক, যে আমাদেরকে বুঝবে এবং আমরা যেমন আছি, তেমনভাবে ভালোবাসবে।কিন্তু আমরা কি...
13/05/2025

আমরা সারা জীবন চাই যে আমাদের জীবনে এমন একজন আসুক, যে আমাদেরকে বুঝবে এবং আমরা যেমন আছি, তেমনভাবে ভালোবাসবে।

কিন্তু আমরা কি কখনো নিজেদের আসল রূপ দেখানোর সাহস করি? আমরা সাধারণত নিজেদের আসল চেহারা না দেখিয়ে, একধরনের কাস্টমাইজড পার্সোনালিটি প্রদর্শন করি, যাতে আমাদের সম্পর্ক ভালোভাবে গড়ে ওঠে। আমরা ভাবি, যদি আমরা নিজেদের আসল রূপ দেখাই, তাহলে কেউ আমাদের ভালোবাসবে না বা আমাদের পছন্দ করবে না। কিন্তু এই মিথ্যা পরিচয় বা সাজানো ছবি দিয়ে সম্পর্ক গড়ে তোলার পরে, যখন সেই মানুষটি আমাদের আসল রূপ জানে, তখন যদি সে আমাদের কাছ থেকে দূরে চলে যায়, তখন আমরা অভিযোগ করি। তবে, এখানে দোষটা কার? আমার না, সেই মানুষটার? যে মানুষটিকে আমি নিজের আসল পরিচয় না দেখিয়ে, ভুলভাবে ভালো সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা করেছি?

এছাড়া, আমাদের অনেকেরই অতীত বা পরিবারের কিছু সমস্যা থাকতে পারে, যা আমরা কখনো কাউকে জানাই না। কিন্তু সেই সমস্যাগুলো আমাদের ব্যক্তিত্বের একটা অংশ এবং একদিন তা প্রকাশিত হবেই। আপনি যতই নিজের আসল পরিচয় গোপন রাখুন না কেন, একদিন সেটা প্রকাশিত হবেই। জীবনে এক সময়, আমাদের মুখোশটি সরতে বাধ্য হয়, এবং তখন আমরা বুঝতে পারি, যাদের আমরা নিজেদের সত্য রূপ দেখানোর সাহস পাইনি, তাদের কাছে আমাদের সম্পর্ক মিথ্যা হয়ে যায়। আমি শুধু একটি উপদেশ দিতে চাই—কোনও সম্পর্ক শুরু করার আগে, নিজের আসল পরিচয়, আপনার সত্ত্বা, সবকিছু খুলে বলুন। শুধুমাত্র তখনই আপনি সত্যিকারের সম্পর্ক গড়তে পারবেন। আমি বিশ্বাস করি, যদি আপনি আপনার আসল পরিচয়ে সম্পর্ক তৈরি করেন, তবে তা অনেক বেশি শক্তিশালী হবে, ভাঙার ঝুঁকি অনেক কম থাকবে।

তবে, আমাদের সমাজে কিছু মানুষ আছেন, যারা অন্যদের সরলতা ও বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে তাদের ক্ষতি করে। তাদের থেকে দূরে থাকুন এবং মনে রাখুন, কোনো সম্পর্কের ভিত্তি যদি মিথ্যায় গড়ে ওঠে, তা কখনোই স্থায়ী হতে পারে না।

🖋️MJ

25/04/2025

কিছু মানুষ থাকে, যারা প্রকৃতির মতো—যাদের কাউকে লাগে নিজের জীবনটা সুন্দর করে তুলতে। তারা নিজেরাই তাদের জীবনকে সুন্দর করে তুলতে সক্ষম। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছু অপ্রত্যাশিত মানুষ এসে সেই সাজানো জীবনটাকে এলোমেলো করে দেয়—যেমনটা আমরা প্রকৃতির সঙ্গেও করে থাকি।

তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, যখন সেই অপ্রত্যাশিত মানুষটি চলে যায়, অল্প কিছু সময়ের মধ্যেই তাদের জীবন আবার আগের মতো সুন্দর হয়ে ওঠে। তারা নিজের মতো করে নিজেকে গুছিয়ে নিতে পারে—কারো সাহায্য ছাড়াই।

তাই আপনার জীবনেও যদি এমন কেউ এসে থাকে, যার কারণে আপনার জীবনটা নষ্ট হওয়ার পথে, তবে যত দ্রুত সম্ভব সেই মানুষটি থেকে দূরে সরে আসাটাই আপনার জন্য মঙ্গল হবে।

✒️MJ

17/04/2025

বিশ্বাস — এই শব্দটা খুব ছোট হলেও, এর মানে অনেক বড়।
এটা এমন একটা জিনিস, যা একদিকে মানুষকে অনেক কাছের করে তোলে, আবার অন্যদিকে অনেক কষ্টের কারণও হতে পারে। আমাদের জীবনে বিশ্বাস যেন এক ধরনের পরীক্ষার মতো—কখনও সেটা ভালো ফল আনে, কখনও কষ্ট দিয়ে যায়।

বিশ্বাস এক অদ্ভুত জিনিস। কাউকে বিশ্বাস করা অনেক সাহসের ব্যাপার। কারণ আপনি যখন কাউকে বিশ্বাস করেন, তখন তার হাতে নিজের একটা অংশ তুলে দেন। আর তখনই আপনি ঠকতেও পারেন। মানুষ তো, ভুল করতেই পারে। আর সেই ভুলটা যদি বিশ্বাস ভাঙে, তাহলে খুব কষ্ট হয়, গভীর ব্যথা লাগে।

কিন্তু সমস্যা শুধু এখানেই না। আপনি যদি কাউকে বিশ্বাসই করতে না পারেন, তাহলে শুরু হয় এক ভিন্ন রকমের কষ্ট। তখন প্রতিদিন, প্রতিটা মুহূর্তে আপনি থাকেন একটা সন্দেহ, একটা ভয়ের মধ্যে।

মনে হয়, সে ধোঁকা দিচ্ছে।
মনে হয়, তার চোখে কিছু একটা গোপন সত্য লুকিয়ে আছে।
মনে হয়, সে মুখে হাসলেও, মনে অন্য কিছু লুকিয়ে রেখেছে।

কিন্তু এইরকম ভাবনা হুট করে আসে না। কোনো মানুষ জন্ম থেকেই এমন হয় না। দিনের পর দিন ধোঁকা খেতে খেতে, মিথ্যে শুনতে শুনতে, বারবার ঠকে গিয়ে—একজন মানুষ এমন হয়ে যায়।
তখন তার মনে একধরনের দেয়াল তৈরি হয়। কেউ ভালো হতে চাইলেও, সেই দেয়ালের ভিতরে আর প্রবেশ করা যায় না। কারণ মনে তখন একটা ভয় বাসা বাঁধে—“আবার যদি ঠকি?”

এই অবিশ্বাস, এই সন্দেহ—এসব কোনো রোগ নয়। এগুলো আত্মরক্ষার একটা উপায়।
যখন একজন মানুষ বারবার কষ্ট পায়, তখন সে নিজের মনে একটা শক্ত প্রাচীর গড়ে তোলে। আর সেই প্রাচীরের আড়াল থেকে সে দুনিয়াকে দেখে—সন্দেহের চোখে, দূরত্ব রেখে।

তখন কষ্টটা আর অন্য কারো জন্য থাকে না—নিজের সাথেই এক ধরনের লড়াই হয়ে যায়।

বিশ্বাস করলে হয়তো একদিন কষ্ট পাবেন।
আর বিশ্বাস না করলে প্রতিদিন কষ্ট পেতে হবে।
এইটাই বাস্তবতা।

Mj🖋️

Over maturity destroy your healthy relation!
22/02/2025

Over maturity destroy your healthy relation!




❤️
21/02/2025

❤️

Happy Valentine's day ❤️     #ভালোবাসা  #অভিযান #রাগ
13/02/2025

Happy Valentine's day ❤️


#ভালোবাসা #অভিযান
#রাগ

Adres

Poznan
61-142

Strona Internetowa

Ostrzeżenia

Bądź na bieżąco i daj nam wysłać e-mail, gdy Mj Mishuk umieści wiadomości i promocje. Twój adres e-mail nie zostanie wykorzystany do żadnego innego celu i możesz zrezygnować z subskrypcji w dowolnym momencie.

Skontaktuj Się Z Firmę

Wyślij wiadomość do Mj Mishuk:

Udostępnij

Kategoria