Travelled to Nils

Travelled to Nils We are here to share travelling experience
(1)

With Sakshi Malik – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
23/07/2025

With Sakshi Malik – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

21/07/2025

কেউ কি জানেন কি হচ্ছে উত্তরায়।

শুভ সকাল ゚viralシfypシ゚
16/07/2025

শুভ সকাল
゚viralシfypシ゚

16/07/2025

---

গল্প: "বিরিয়ানি বনাম বাস"

ঢাকার এক ব্যস্ত মহল্লা থেকে ৪৫ জনের বিশাল দল বের হয়েছে সিলেট ভ্রমণে। বাসে উঠেই শুরু হলো হৈ-চৈ। গান, আড্ডা, সেলফি, আর "জোরে হাসো যাতে ফেসবুকে বুঝা যায় আমরা আনন্দে মরতেছি"—এই টাইপ ডায়লগ!

সবাইয়ের ব্যাগে ব্যাগে রয়েছে বিরিয়ানি। কেউ চিকেন, কেউ কাচ্চি, কেউ আবার বিশেষ ‘মামু রাজ্জাকের স্পেশাল হাড়িভরা’। বউরা যেন আগে থেকেই বলে দিয়েছে—“ঘুরতে যাও, ঠিক আছে। কিন্তু খালি পেটে কেউ মরলে আমাগো দোষ নাই।”

সব ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু যেই না হবিগঞ্জের পাশে এসে বাসটা বলল, “ভাই আর পারি না”, অমনি ধোঁয়া ছেড়ে একেবারে ঠান্ডা!

ড্রাইভার নিচে নেমে ঝুঁকি নিয়ে দেখে, গিয়ার বক্স হুড়মুড় করে ভেতরে আত্মহত্যা করে ফেলেছে। সবাই চিন্তিত... কেবল বিরিয়ানি বাহিনী একদম শান্ত।

একজন বললো,
— “ভাই, যেহেতু বাস নষ্ট, চলেন এই সুযোগে খাওয়া-দাওয়া সেরে ফেলি!”

আর যায় কোথায়! কেউ ব্যাগ থেকে বিরিয়ানি বের করে বলে,
— “ভাই গরম নাই, কিন্তু মন আছে!”
— “এই যে টিস্যু! এই যে সালাদ! আহা... কে বলেছে আমরা বিপদে?”

বসার জন্য মাটিতে পাটার মত করে গামছা বিছানো হয়। পাশ দিয়ে গরু যাচ্ছে, কুকুর হাঁক দিচ্ছে, আর মাঝ রাস্তায় সবাই এমনভাবে খাচ্ছে যেন এটা কোনো পার্কের পিকনিক স্পট!

একজন হঠাৎ জিজ্ঞেস করলো,
— “বাস ঠিক না হলে আমরা ফিরবো কেমনে?”
অন্যজন মুখে এক চামচ নিয়ে উত্তর দিল,
— “এইটা এখন চিন্তা করার সময় না ভাই, বিরিয়ানির শেষে জর্দা আনছেন?”

এদিকে ড্রাইভার মোটর মেকানিক খুঁজতে গেছে, কিন্তু ফিরে এসে দেখে বাসের চারপাশে লেগে আছে বিরিয়ানির হাঁড়ি আর হাড়!
ড্রাইভার রেগে বলল,
— “বাস খারাপ হইছে, আপনারা টেনশন না কইরা বিরিয়ানি খান?”
পেছন থেকে একজন বলে,
— “বাস আবার ঠিক হইয়া চলবে, কিন্তু এই বিরিয়ানির মুড আবার ফিরবে না ভাই!”

সবশেষে, বাস যখন ঠিক হলো, সবাই হেঁসে হেঁসে উঠে বলল—
“ভ্রমণ যতই দূর হোক, যদি পেট ভরা থাকে, তাহলেই জীবন সুখী!”

---

শিক্ষণীয় কথা:
বাস নষ্ট হলেও যদি ব্যাগে বিরিয়ানি থাকে, তাহলে চিন্তার কিছু নাই!

বলুন তো, আপনি এই দলে থাকলে আপনার ব্যাগে কি থাকতো—কাচ্চি না হাড়ি বিরিয়ানি? 😄

15/07/2025

---

গল্পের নাম: “ট্রিপ আর তেলের বোতল”

স্থান: সিলেট
চরিত্র:

ফরহাদ: ঘুরতে পাগল এক তরুণ

মামা: ফরহাদের ব্যাকআপ প্ল্যান (সবসময় বলে, "আমারে সাথে নিয়া যা, না হয় বিপদ হইবেই")

ড্রাইভার কবির ভাই: অভিজ্ঞ, কিন্তু ভুলে যাওয়া এক চালক

গল্প শুরুঃ

ফরহাদ ঠিক করলো, এবার ঈদে সিলেট যাবে। শ্রীমঙ্গল, জাফলং, বিছানাকান্দি সব দেখে ছাড়বে! সাথে নিলো তার মামাকে, কারণ মামা ছাড়া কোনো প্ল্যান টিকেই না।

প্রথম বিপত্তি:
বাস ছাড়ার আগেই মামা বলল,
— "তেল নিলি?"
ফরহাদ বলল,
— "কি তেল?"
— "সরিষার তেল! আমি না রাতে মাথায় তেল দেই, না দিলে ঘুমাই না।"

ফরহাদ হাসতে হাসতে বলল, "বুঝলাম, এই ট্রিপে সরিষার তেলই VIP।"

দ্বিতীয় বিপত্তি:
সিলেট পৌঁছে তারা এক চমৎকার রিসোর্টে উঠলো। ফরহাদ ঘোরাঘুরি শুরু করতেই মামা তেলের বোতল খুঁজে না পেয়ে পুরো রুম তছনছ করে দিলেন।

অবশেষে পাওয়া গেল… রুমের মিনি ফ্রিজে!
ফরহাদ জিজ্ঞেস করলো,
— "ফ্রিজে তেল রাখছ কেন?"
মামা বলল,
— "ভেবেছিলাম গরমে গলে যাবে!" 😅

তৃতীয় বিপত্তি:
ট্রিপের তৃতীয় দিন তারা গেল বিছানাকান্দি। কবির ভাই গাড়ি চালাচ্ছে। হঠাৎ তিনি বললেন,
— "আমার মনে হয় তেলের চাপ কম।"
মামা এক লাফে বললেন,
— "আমার বোতলে তেল আছে, দরকার হলে দেই!"

সবাই থ হয়ে গেল! 😆

শেষে:
ট্রিপ দারুণ হলো। কিন্তু সবাই ফরহাদকে এখন "তেলের ট্রাভেলার" নামে ডাকে।
আর মামা এখনো বলেন,
— “ভ্রমণ মানেই সরিষার তেল!”

---

মোরালঃ
ভ্রমণে সব কিছু নেওয়া যায় না, কিন্তু কিছু কিছু মানুষ না নিলে ভ্রমণই অসম্পূর্ণ লাগে!

15/07/2025

ভূতের বাড়ি এবং বিড়ালের রহস্য
আমার বন্ধু রাতুল বরাবরই একটু ভীতু স্বভাবের। ভূতের গল্প শুনলে ওর রাতের ঘুম হারাম হয়ে যেত। কিন্তু ওর একটা বদভ্যাস ছিল, যেখানেই ভূতের গল্প শুনত, সেখানেই ছুটে যেত দেখতে। তো একবার আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে ঠিক করলাম পাহাড়ে যাব ট্রেকিংয়ে। যেই ভাবা সেই কাজ। আমরা দার্জিলিংয়ের উদ্দেশে রওনা দিলাম।
দার্জিলিংয়ে পৌঁছে একটা ছোট হোটেলে উঠলাম। হোটেলের মালিক বেশ রসিক মানুষ। আড্ডা দিতে গিয়ে তিনি বললেন, "জানেন তো, এই পাহাড়ের একটু দূরেই একটা পুরোনো বাড়ি আছে। লোকে বলে ওটা নাকি ভূতের বাড়ি। রাত হলেই নাকি অদ্ভুত সব আওয়াজ শোনা যায়।" রাতুলের মুখটা ভয়ে ফ্যাকাসে হয়ে গেল, কিন্তু মুখে বলল, "ভূতের বাড়ি? ধুর! ভূত বলে কিছু নেই।" মনে মনে বুঝলাম, এই ভূত ওকে শান্তি দেবে না।
পরের দিন আমরা ট্রেকিং শেষ করে ফিরছিলাম। পথে রাতুল হঠাৎ বলল, "চল না, ভূতের বাড়িটা একবার দেখে আসি।" আমরা তো অবাক! যে ছেলে ভূতের ভয়ে কাঁপে, সে কিনা ভূতের বাড়ি যেতে চাইছে! আসলে ওর কৌতুহলটা ভয়ের চেয়েও বেশি ছিল। আমরা অনেক বারণ করলাম, কিন্তু ও শুনল না। অগত্যা আমরাও ওর সাথে চললাম।
সন্ধ্যার দিকে আমরা বাড়িটার কাছে পৌঁছালাম। চারপাশে ঘন জঙ্গল, আর তার মাঝে পুরোনো বাড়িটা যেন আরও ভুতুড়ে দেখাচ্ছে। জানালার ভাঙা কাঁচ আর দরজার পুরোনো কবাট বাতাসে ক্যাঁচক্যাঁচ শব্দ করছিল। রাতুল সাহস করে এগিয়ে গেল। আমরা ওর পেছন পেছন গেলাম। ভেতরে ঢুকেই একটা অদ্ভুত গন্ধ পেলাম। কেমন যেন স্যাঁতসেঁতে আর পুরোনো কাঠ আর শেওলার গন্ধ মেশানো। আমরা টর্চ জ্বেলে এগোতে লাগলাম।
হঠাৎ একটা বিকট শব্দ! "ম্যাঁও!" সাথে সাথেই রাতুল একটা চিৎকার দিয়ে আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। আমরাও ভয়ে জমে গেলাম। টর্চের আলোটা শব্দের উৎস লক্ষ্য করে ফেলতেই দেখি, একটা বিরাট কালো বিড়াল! অন্ধকারে ওর চোখ দুটো জ্বলজ্বল করছিল। ওটা সম্ভবত ইঁদুর ধরতে গিয়ে কিছু একটা ফেলে দিয়েছিল।
রাতুল লজ্জা পেয়ে আমাদের দিকে তাকাল। ওর মুখটা তখন দেখার মতো ছিল! আমরা সবাই হো হো করে হেসে উঠলাম। একটা বিড়াল দেখে যে ছেলে এত ভয় পেতে পারে, তা দেখে আমাদের হাসি থামছিল না।
সেদিনের পর থেকে রাতুলকে আমরা 'বিড়াল-ভূত' বলে খেপাতে শুরু করলাম। আর ভূতের বাড়ির নাম শুনলে ও এখনো আঁতকে ওঠে। সেদিনের ভ্রমণটা ট্রেকিংয়ের জন্য যতটা না মনে রাখার মতো ছিল, তার চেয়ে বেশি মনে রাখার মতো ছিল রাতুলের 'ভূতের বাড়ি' অভিযান আর একটা বিড়ালের রহস্য!

14/07/2025

একটি অনুপ্রেরণাদায়ক স্বপ্ন পূরণের গল্প দিলাম, যা একজন সাধারণ মানুষের অদম্য চেষ্টা, সাহস, ও পরিকল্পনার মাধ্যমে নিজের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার এক চমৎকার দৃষ্টান্ত।

---

🌟 গল্পের নাম: "ছেলেটি যে আকাশ ছুঁয়েছিল"

গ্রামের নাম ছিল বাঁশবাড়িয়া, শহর থেকে অনেক দূরে, যেখানে এখনো বিদ্যুৎ মাঝে মাঝে যায়। সেই গ্রামের এক দরিদ্র ঘরে জন্ম নেয় রায়হান, এক কৃষক বাবার ছেলে। ছোটবেলায় যখন অন্যরা খেলত মাঠে, তখন রায়হান ঘন্টার পর ঘন্টা তাকিয়ে থাকত আকাশের দিকে—তার চোখে ছিল উড়ন্ত প্লেনের স্বপ্ন।

> একদিন স্কুলে শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন,
— “তুমি বড় হয়ে কী হতে চাও রায়হান?”
সে বলল, — “আমি একজন পাইলট হতে চাই।”

ক্লাস হাসিতে ফেটে পড়ে। শিক্ষকও হাসলেন। কিন্তু রায়হান হাসল না। তার চোখে তখনও প্লেন উড়ছিল।

---

🚶‍♂️ সংগ্রাম শুরু

রায়হান জানত, তার পরিবার এত গরিব যে প্রতিদিন স্কুলে যেতে একটা কলম জোগাড় করাও কষ্ট। তবুও সে হাল ছাড়েনি।

সকালে পত্রিকা বিক্রি করত

বিকেলে টিউশনি করত

রাতে হারিকেনের আলোয় পড়ত

এইচএসসি-তে সে গোল্ডেন পেয়েছিল।
বড় শহরে পাড়ি জমায় ভর্তি পরীক্ষার জন্য। প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইব্রেরিতে পড়ে, সুযোগ পায় এভিয়েশন ট্রেনিং প্রোগ্রামে স্কলারশিপে।

---

✈️ স্বপ্ন সত্যি হয়

কয়েক বছর পর, রায়হান সেই ছেলেটিই প্রথমবার বিমানে বসে—not as a passenger, but as a pilot!

> তার প্রথম ফ্লাইটের দিন সে মাকে ফোন করে বলল,
— “মা, আজ আমি প্লেন চালাবো। তুমি আকাশে তাকিয়ে থেকো।”

মা শুধু কাঁদলেন, কোনো কথা বলতে পারলেন না।

---

🌈 উপসংহার

আজ রায়হান অনেক নামী এয়ারলাইন্সে কাজ করে, কিন্তু এখনো তার ঘরের এক কোনায় সেই পুরনো হারিকেনটি রাখা—যেটার আলোয় সে স্বপ্ন দেখত।

---

💬 গল্পের শিক্ষা:

> স্বপ্ন দেখো, এবং সেই স্বপ্নকে বাস্তব করতে যত কঠিনই হোক, এগিয়ে চলো।
পরিশ্রম, ধৈর্য, ও বিশ্বাস—এই তিনটি তোমাকে নিয়ে যাবে সাফল্যের আকাশে।

---
ফরহাদ আনোয়ার

on ride
12/07/2025

on ride

12/07/2025

বিবেক,,,,,,বিবেক,,,,বিবেক,,
তোরা মানু হবি কবে।মানুষকে মানুষ হতে বলা মানে কতটা লজ্জার।
কি করে পারিস সামান্য টাকার জন্য অন্যের বুকে পাথর চাপা দিতে।

12/07/2025

কেন আপনি ভ্রমণ করবেন?
ভ্রমণ মানুষের জীবনে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। এটি কেবল এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়া নয়, বরং নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন, আত্ম-আবিষ্কার এবং বিশ্বকে নতুন চোখে দেখার একটি সুযোগ। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ দেওয়া হলো কেন আপনার ভ্রমণ করা উচিত:
১. নতুন সংস্কৃতি এবং জীবনযাপন সম্পর্কে জানতে পারবেন: ভ্রমণের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন দেশের মানুষের জীবনযাত্রা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং রীতিনীতি সম্পর্কে সরাসরি জানতে পারেন। এটি আপনার চিন্তাভাবনাকে প্রসারিত করে এবং বৈশ্বিক বোঝাপড়া বাড়ায়।
২. নতুন জিনিস শিখতে পারবেন: প্রতিটি ভ্রমণই শেখার একটি সুযোগ। আপনি নতুন ভাষা, নতুন খাবার, ঐতিহাসিক স্থান এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে পারেন। এটি আপনার জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করে এবং আপনাকে আরও কৌতূহলী করে তোলে।
৩. নিজের সীমানা অতিক্রম করতে পারবেন: ভ্রমণের সময় অনেক সময় আপনাকে পরিচিত পরিবেশের বাইরে এসে নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়। এটি আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আপনি জানতে পারেন যে আপনি আপনার ধারণার চেয়েও বেশি কিছু করতে সক্ষম।
৪. মানসিক চাপ কমবে এবং সতেজ থাকবেন: দৈনন্দিন জীবনের একঘেয়েমি এবং চাপ থেকে মুক্তি পেতে ভ্রমণ একটি চমৎকার উপায়। নতুন পরিবেশে গেলে মন সতেজ হয়, উদ্বেগ কমে এবং আপনি পুনরুজ্জীবিত বোধ করেন।
৫. স্মৃতি তৈরি করতে পারবেন: ভ্রমণের প্রতিটি মুহূর্তই এক একটি অবিস্মরণীয় স্মৃতি তৈরি করে। এই স্মৃতিগুলো আপনার জীবনের অমূল্য সম্পদ হয়ে থাকে, যা আপনি ভবিষ্যতে ফিরে দেখতে পারেন এবং অন্যদের সাথে ভাগ করে নিতে পারেন।
৬. নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হতে পারবেন: ভ্রমণে গিয়ে আপনি বিভিন্ন দেশের এবং সংস্কৃতির মানুষের সাথে পরিচিত হতে পারেন। এটি আপনাকে নতুন বন্ধু তৈরি করতে এবং আপনার সামাজিক যোগাযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।
৭. আত্ম-আবিষ্কারের সুযোগ পাবেন: পরিচিত পরিবেশ থেকে দূরে গিয়ে আপনি নিজেকে নতুন করে জানতে পারেন। আপনার ভালো লাগা, খারাপ লাগা, শক্তি এবং দুর্বলতা সম্পর্কে নতুন ধারণা পেতে পারেন। এটি আপনার ব্যক্তিগত বিকাশে সাহায্য করে।
৮. নতুন খাবারের স্বাদ নিতে পারবেন: প্রতিটি অঞ্চলের নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী খাবার রয়েছে। ভ্রমণ আপনাকে বিভিন্ন ধরনের খাবারের স্বাদ গ্রহণের সুযোগ দেয়, যা খাদ্যপ্রেমীদের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।
৯. প্রকৃতির কাছাকাছি যেতে পারবেন: শহুরে জীবন থেকে দূরে গিয়ে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার সুযোগ করে দেয় ভ্রমণ। পাহাড়, সমুদ্র, জঙ্গল বা মরুভূমি — যেখানেই যান না কেন, প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো আপনাকে মানসিক শান্তি দেবে।
১০. জীবনের প্রতি কৃতজ্ঞতা বাড়াবে: বিভিন্ন ধরনের জীবনযাত্রা এবং বাস্তবতার সম্মুখীন হয়ে আপনি আপনার নিজের জীবনের প্রতি আরও বেশি কৃতজ্ঞ হতে শিখবেন।
সংক্ষেপে, ভ্রমণ কেবল একটি বিনোদন নয়, এটি একটি বিনিয়োগ - আপনার ব্যক্তিগত বৃদ্ধি, মানসিক শান্তি এবং জীবনের অভিজ্ঞতার জন্য একটি বিনিয়োগ।

Address

955
Dawhat Al
48

Telephone

+97430056047

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travelled to Nils posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travelled to Nils:

Share