27/07/2025
যারা আমাকে ফাঁদে ফেলার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে, তারা ২০১৭ সাল থেকে আল্লাহ তায়ালার কুদরতী ফাঁদে পরে গেছে,
অন্ধের মত ঐ সমস্ত মানুষ নামের কুকুর গুলোকে বিশ্বাস করতাম,নিজের জীবনের কথা চিন্তা না করে তাদের পিছনে সব অর্থ ব্যয় করেছি ,আর আমার সব কিছু তারা খেয়ে এত মজা পেয়েছে, তারা চিন্তা করল, কখনো যেন এই মজা শেষ না হয়,তাই তারা আমার বিশ্বাসের সরলতায় ব্যাংকে আমার নামে একাউন্ট করে, সেই একাউন্টের চেকগুলোতে তারা সাইন রেখে দেয়, সারা জীবন যেন আমার টাকা পয়সা খেতে পারে, আমি বোকা ছিলাম, তা না হলে নিজের একাউন্টের চেক বই গুলোতে সাইন করে তাদের মত কালসাপের কাছে রেখে আসতাম, আমি বিশ্বাস করে প্রতারিত হয়েছি, আর তারা আল্লাহর কুদরতী সমস্যায় পরে জীবন আজকে এলোমেলো হয়ে গেছে,
তাদের ব্যবসা ছিল, পরের আমানত ছিল,তারা মনে করছে এ গুলো তাদের,অর্থ ব্যায় করে তারা নিজের নাম মান সম্মান ইজ্জত কামানোর চেষ্টা করত,
কখনো আল্লাহর কুদরতী ইজ্জতের কথা চিন্তা করত না, ওরা নিজের বাবার বিরুদ্ধে বাবাকে বলতো, আপনি কে ?
টাকা দিয়ে ইজ্জত কামাইছি,
কোথায় আজকে তাদের অহংকার, সব দুলাই মিশে গেছে,
যে বাবা জন্ম দিছে,শরীরের রক্ত পানি করে বড় করেছে,
সেই বাবাকে মনে করে অশিক্ষিত,মানুষের সামনে অপমান,বাজারে তার আত্মীয়দের সামনে অপমান, তার আপন বোনের সামনে অপমান, তার ভাইদের সামনে অপমান, আর ও কত কু কীর্তি তার, শেষ পর্যন্ত বাবার গায়ে হাত,
তার পর সেই কু-সন্তানের পতন,
এমন পতন, যা দেখলে সমাজের অন্য সব মানুষের শিক্ষা হয়ে যাবে………
বাবা কেমন সন্তানের জন্য , তার বাবাকে দেখলে বুঝা যায়, এত অপমান অত্যাচারের পর সেই কু-সন্তানের জন্য, নিজের জীবনের সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ বিক্রি করে তাকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে,
বাজেরর একটা দোকান, একজন কূষকের সবচেয়ে প্রিয় কূষি জমি, বলতে গেলে তার সব জমি শেষ, কূষকের প্রিয় গরু গুলো,
যা দিয়ে সে সকাল বেলার বাজার , পাশা পাশি তার ঘরের অনেক প্রয়োজনীয় প্রয়োজন মেটাতে পারত, যে দুধ গুলো খেয়ে বেঁচে থাকতো, সেই কু-সন্তানের জন্য, কূষক তার নিজের ইচ্ছায়,
কিছু তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিক্রি করে,
তার পর ও এই নরপশু সন্তানের সমস্যা সমাধান হয় না,
তার জন্য আর কে কি করছে, সব সত্যি এই পেইজে লেখা থাকবে….,,,,,