আস- সুন্নাহ ভিত্তিক লেকচার

আস- সুন্নাহ ভিত্তিক লেকচার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ

01/07/2025

যে সিয়াম বা রোজা রাখলে এক বছরে গুনা মাফ হয়ে যায়

السلام عليكم ورحمه الله وبركاته......💛عيد مبارك💛تقبل له منا ومنكم صالح الاعمال.....আলহামদুলিল্লাহ,, দীর্ঘ একবছরপর দেশ ও ...
06/06/2025

السلام عليكم ورحمه الله وبركاته......
💛عيد مبارك💛
تقبل له منا ومنكم صالح الاعمال.....
আলহামদুলিল্লাহ,,
দীর্ঘ একবছরপর দেশ ও দেশের বাহিরে যারা আছেন সবাইকে "পবিত্র ঈদুল আযহার" শুভেচ্ছা।
❤️ ঈদ মোবারক ❤️

05/06/2025
মাকড়সা মারা ও তার জাল ভাঙ্গার বিধান এবং এ সংক্রান্ত একটি কুসংস্কার▬▬▬▬ ◈◉◈▬▬▬▬প্রশ্ন: বাড়িতে কয়েকদিন পরপর মাকড়সা জাল বুন...
01/06/2025

মাকড়সা মারা ও তার জাল ভাঙ্গার বিধান এবং এ সংক্রান্ত একটি কুসংস্কার
▬▬▬▬ ◈◉◈▬▬▬▬
প্রশ্ন: বাড়িতে কয়েকদিন পরপর মাকড়সা জাল বুনে। মাকড়সার জাল পরিষ্কার করার সময় যদি মাকড়সাকেও মেরে ফেলা হয় তাহলে কি গুনাহ হবে?
"ঘরে মাকড়সার জাল থাকলে অভাব অনটন দেখা দেয়।" এটা কি সঠিক কথা?

উত্তর:

ঘরের মধ্যে যে সব মাকড়সা থাকে এবং ঘরের কোণে ও এখানে-সেখানে জাল বুনে সে সব মাকড়সাকে মেরে ফেলা বা সেগুলোর জাল ভেঙ্গে ফেলায় কোন দোষ নেই। কেননা হাদিসে এ সম্পর্কে কোন নিষেধাজ্ঞা আসে নি।

তাছাড়া মাকড়সা খাওয়ার জন্য ঘরের মধ্যে টিকটিকি, সাপ-বিচ্ছু ইত্যাদি নানা ক্ষতিকর প্রাণীর আগমন ঘটতে পারে-যা নি:সন্দেহে আমাদের জন্য ক্ষতিকর।

মাকড়সার জালে বিভিন্ন কীটপতঙ্গ আটকা পড়ে মারা যায়। মরে শুকিয়ে থাকে। তারপর সেখান থেকে নানা রোগ-ব্যাধি ও জীবাণু ছড়ায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোন কোন মাকড়সা বিষধর। অনেক সময় এগুলো খাদ্যদ্রব্যে মরে পড়ে থাকে। এরা দেয়াল, বই-পুস্তক ইত্যাদিতে মল-মূত্র ত্যাগ করে নোংরা করে।
সুতরাং ঘরে মাকড়সা থাকা পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার পরিপন্থী এবং আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি।

অতএব, পোকা-মাকড়, ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ, জীবাণূ ও ময়লা-আবর্জনা ইত্যাদি থেকে ঘর-বাড়ির পরিচ্ছন্নতার স্বার্থে মাকড়সা মারা ও সেগুলোর জাল ভাঙ্গায় কোন দোষ নেই।

উল্লেখ্য যে, হিজরতের সময় যখন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর সঙ্গী আবু বকর সিদ্দিক রা. সওর পর্বতের গর্তে আত্মগোপন করেছিলেন। তখন গর্ত মুখে একটি মাকড়সা জাল বুনেছিল এবং দুটি কবুতর তার উপর বসে ডিম পেড়ে ডিমে তা দিচ্ছিল... মর্মে যে হাদিসটি শোনা যায় হাদিস বিশারদগণের দৃষ্টিতে তা সহিহ নয়। (সিলসিলা যাঈফা লিল আলবানি, হা/১১২৯)
শাইখ বিন বায রা. এ প্রসঙ্গে বলেন,
ولو فرضنا صحته فإنه لا يمنع من إزالتها من البيوت لأن هذا شيء ساقه الله جل وعلا كرامة لنبيه ومعجزة لنبيه عليه الصلاة والسلام، وحماية له من كيد الكفرة فلا يمنع ذلك إزالتها من البيوت التي ليس لوجودها حاجة فيها ولا حرج في ذلك إن شاء الله.
"এটিকে (মাকড়সা ও কবুতরের ডিম পড়ার হাদিসকে) সহিহ ধরে নিলেও ঘর থেকে মাকড়সার জাল পরিষ্কার করায় বাধা নেই। কারণ, এটি রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে কাফেরদের ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত বিশেষ সাহায্য-যা রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মুজিযা হিসেবে গণ্য। কিন্তু আমাদের ঘরে মাকড়সা থাকার তো কোন প্রয়োজন নাই। সুতরাং এতে (মাকড়সা মারা ও তার জাল ভাঙ্গায়) কোন অসুবিধা নেই ইনশাআল্লাহ।" (শাইখের ওয়েব সাইট)

কুসংস্কার:

লোকমুখে একটি কথা প্রচলিত আছে যে, "ঘরে মাকড়সার জাল থাকলে অভাব অনটন দেখা দেয়।" অনেকে এটাকে কঠিন ভাবে মানে ও বিশ্বাস করে। কিন্তু ইসলামি শরিয়তে এ কথার কোনও ভিত্তি নেই। ইসলামি স্কলারগণ এটিকে অবাস্তব ও কুসংস্কার পূর্ণ কথা বলে সাব্যস্ত করেছেন।

কীভাবে অভাব-অনটনের সঙ্গে মাকড়সার জালের সম্পর্ক থাকতে পারে? স্বচ্ছলতা দান বা অভাব-অনটনের মালিক তো কেবল আল্লাহ তাআলা। তিনি চাইলে কাউকে অভাব-অনটনে রাখেন, চাইলে স্বচ্ছলতা দান করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন,

إِنَّ رَبَّكَ يَبْسُطُ الرِّزْقَ لِمَن يَشَاءُ وَيَقْدِرُ ۚ إِنَّهُ كَانَ بِعِبَادِهِ خَبِيرًا بَصِيرًا
“নিশ্চয় তোমার পালনকর্তা যাকে ইচ্ছা অধিক জীবনোপকরণ দান করেন এবং তিনিই তা সংকুচিতও করে দেন। তিনিই তাঁর বান্দাদের সম্পর্কে ভালো ভাবে অবহিত,-সব কিছু দেখছেন।” (সূরা ইসরা/বনী ইসরাইল: ৩০)

সুতরাং এসব অলীক ও ভ্রান্ত কুসংস্কারে বিশ্বাস রাখা কোন মুসলিমের জন্য জায়েজ নাই। আল্লাহু আলাম।

▬ আরও পড়ুন:
❖ ইসলামের দৃষ্টিতে ইঁদুর নিধনের বিধান​
https://www.facebook.com/Guidance2TheRightPath/posts/972239863195559
❖ টিকটিকি না কি গিরগিটি?
https://www.facebook.com/Guidance2TheRightPath/posts/910544556031757
▬▬▬▬ ◈◉◈▬▬▬▬
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ সেন্টার, সৌদি আরব

27/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ সৌদি আরব আকাশে জিলহজ্ব মাসের চাঁদ দেখা গেছে। আগামী ৫ জুন বৃহস্পতিবার পবিত্র আরাফা এবং ৬ জুন রোজ শুক্রবার পবিত্র ঈদুল আযহা।

27/05/2025

কুরবানী সংক্রান্ত জরুরী মাসলা-মাসায়েল যেগুলো আমাদের পশু কুরবানী দেওয়ার আগে জানা জরুরি।।
শাইখ আহমাদুল্লাহ

27/05/2025

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

23/05/2025

যিলহজ্জের প্রথম দশকে যেসব আমল করা মোস্তাহাব
▬▬▬ ◈◉◈▬▬▬
প্রশ্ন: ইবাদতের মৌসুমগুলো আমরা কিভাবে গ্রহণ করব?
উত্তর :
▪️১) প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য ইবাদতের মৌসুমগুলোতে খাঁটি ভাবে তওবা করা এবং পাপাচার ও আল্লাহর নাফরমানী থেকে বিরত থাকা। কারণ, পাপাচার মানুষকে আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে শুধু বঞ্চিতই রাখে না বরং আল্লাহ ও তার অন্তরের মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে দেয়।

▪️২) আরও কর্তব্য হল, আল্লাহ তায়ালাকে খুশি করে এমন কাজগুলোকে গনিমত মনে করে সেগুলো বাস্তবায়ন করার জন্য দৃঢ় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। যে আল্লাহর কথাকে বিশ্বাস করবে আল্লাহ তার ব্যাপারে তাঁর ওয়াদাকে বাস্তবায়ন করবেন। তিনি ওয়াদা করেছেন:

وَالَّذِينَ جَاهَدُوا فِينَا لَنَهْدِيَنَّهُمْ سُبُلَنَا

“যারা আমার ব্যাপারে চেষ্টা ও সাধনা করবে আমি অবশ্যই তাকে আমার রাস্তাগুলো দেখাবো।”
(সূরা আনকাবূত: ৬৯)

🔷 যিলহজ্জের প্রথম দশকে যেসব আমল করা মুস্তাহাব:

▪️১. সালাত: ফরয সালাতগুলো যথাসময়ে সম্পাদন করার পাশাপাশি প্রচুর নফল সালাত আদায় করা। কারণ, সালাতই হল আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায়। সাওবান রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি: “তুমি আল্লাহর উদ্দেশ্যে অধিক পরিমাণ সেজদা কর (নফল সালাত আদায় কর), কারণ যখনই তুমি সেজদা কর বিনিময়ে আল্লাহ তোমার মর্যাদা বৃদ্ধি করেন এবং গুনাহ মোচন করেন।” (মুসলিম) এটি কেবল যিলহজ মাস নয় বরং অন্য সকল সময়ের জন্য প্রযোজ্য।

▪️২.সিয়াম: রোজা রাখা অন্যতম একটি নেক কাজ। তাই এ দিনগুলোতে নফল রোজা রাখা খুবই ফযিলতের। হুনাইদা বিন খালেদ তার স্ত্রী থেকে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জনৈক স্ত্রী থেকে বর্ণনা করেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যিলহজ্জ মাসের নয় তারিখ, আশুরার দিন ও প্রত্যেক মাসের তিন দিন রোজা পালন করতেন।” (আহমদ, আবু দাউদ ও নাসায়ী) ইমাম নববী যিলহজ্জ মাসের শেষ দশ দিনে রোযা রাখার ব্যাপারে বলেছেন, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মুস্তাহাব।

▪️৩. তাকবির, তাহলিল ও তাহমিদ পাঠ করা: ইবনে ওমর রা. এর হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। তাতে রয়েছে, তোমরা বেশি বেশি তাকবীর (আল্লা-হু আকবার), তাহলীল (লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহ), ও তাহমীদ (আল হামদু লিল্লা-হ) পড়। ইমাম বুখারী রহ. বলেছেন, ইবনে ওমর রা. এবং আবু হুরায়রা রা. এ দশ দিন তাকবীর বলতে বলতে বাজারে বের হতেন, আর মানুষরাও তাদের দেখে তাকবীর বলত। তিনি আরও বলেছেন, ইবনে উমর রা, মিনায় তাঁর তাঁবুতে তাকবীর বলতেন, তা শুনে মসজিদের লোকেরা তাকবীর বলত এবং বাজারের লোকেরাও তাকবীর বলত। এক পর্যায়ে পুরো মিনা তাকবীর ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠত।

ইবনে উমর রা. মিনায় অবস্থানের দিনগুলোতে, পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পরে, তাঁবুতে, বিছানায়, বসার স্থানে, চলার পথে সর্বত্র তাকবীর পাঠ করতেন।

এ তাকবীরগুলো উচ্চ আওয়াজে পাঠ করা মুস্তাহাব। কারণ, সাহাবী উমর রা., তাঁর ছেলে আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা., আবু হুরায়রা রা. তা উচ্চ আওয়াজে পাঠ করতেন।

মুসলমানদের উচিত এ সুন্নতটি পুনর্জীবিত করা, যা বর্তমান যুগে প্রায় হারিয়ে গেছে এবং দু:খ জনক হলেও সত্য, সাধারণ মানুষের পাশাপাশি নেককার লোকেরাও এটি প্রায় ভুলতে বসেছে। অথচ আমাদের পূর্বপুরুষগণ ছিলেন এর সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম।

তাকবীর বলার নিয়ম: নিন্মোক্ত যে কোন পদ্ধতিতে তাকবীর পাঠ করা যায়:

ক) আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার কাবীরা।
খ) আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লাইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
গ) আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লাইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

▪️৪. আরাফার দিন রোজা: আরাফার দিন রোজা রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত, তিনি আরাফার দিনের রোজার ব্যাপারে বলেছেন: “আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী, এটি পূর্ববর্তী এক বছর ও পরবর্তী এক বছরের গুনাহের কাফফারা হবে।” (মুসলিম) তবে আরাফায় অবস্থানকারী হাজীদের জন্য রোযা রাখা মুস্তাহাব নয়। কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরাফায় অবস্থান করেছিলেন রোজা বিহীন অবস্থায়।

▪️৫. কুরবানির দিন (দশম যিলহজ্জ) এর মর্যাদা: এই মহান দিনটির মর্যাদার ব্যাপারে অনেক মুসলমানই অসচেতন। কতিপয় বিদ্বান এ মত ব্যক্ত করেছেন যে, সাধারণভাবে সারা বছরের মধ্যে-এমনকি আরাফার দিনের চেয়েও নহর তথা কুরবানির দিন উত্তম।

ইবনুল কাইয়্যিম রহ. বলেছেন, আল্লাহর নিকট সর্বোত্তম দিন নহরের দিন। এটিই হল, হজ্জে আকবর (বড় হজ্জ) এর দিন। যেমন সুনানে আবু দাউদে রয়েছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “আল্লাহর নিকট সর্বাধিক মহিমান্বিত দিন হল নহর তথা কুরবানির দিন। অতঃপর কুরবানির পরের দিন (অর্থাৎ যিলহজ্জের এগারতম দিন যে দিন হাজীগণ কুরবানি করার পর মিনায় অবস্থান করেন)।

অবশ্য কেউ কেউ বলেছেন, নহরের দিনের চেয়ে আরাফার দিন উত্তম। কারণ, সে দিনের সিয়াম দুই বছরের গুনাহের কাফফারা। তাছাড়া আল্লাহ তায়ালা আরাফার দিন যে পরিমাণ লোক জাহান্নাম থেকে মুক্ত করেন, তা অন্য কোন দিন করেন না। আরও এ জন্যও যে, আল্লাহ তায়ালা সে দিন বান্দার নিকটবর্তী হন এবং আরাফায় অবস্থানকারীদের নিয়ে ফেরেশতাদের সাথে গর্ব করেন। তবে প্রথম বক্তব্যই সঠিক। কারণ, হাদিস তারই প্রমাণ বহন করে। এর বিরোধী কিছু নেই।

যাহোক, সর্বোত্তম দিন চাই কুরবানির দিন হোক অথবা আরাফার দিন হোক যারা হজ্জে গমন করেছেন বা যারা করেন নি সবার জন্য উচিৎ হল, সে দিনের ফযিলত অর্জনের চেষ্টা করা এবং এই সুযোগকে কাজে লাগানো।
▬▬▬ ◈◉◈▬▬▬
লেখক: শায়খ আব্দুল মালিক আল-কাসেম
সম্পাদনায়: শায়খ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল জিবরীল
অনুবাদক: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার

07/07/2024

আজকে আরবি বছরের প্রথম দিন ১৪৪৬ হিজরি আলহামদুলিল্লাহ

Address

Dammam

Opening Hours

9am - 5pm

Telephone

+966590566981

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আস- সুন্নাহ ভিত্তিক লেকচার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আস- সুন্নাহ ভিত্তিক লেকচার:

Share