13/07/2025
গুজব ঠাডা হয়ে পড়ছে, গুজব ছড়ানো ব্যাক্তিদের উপর। বিশ্বাস না হলে আজ কনক সারওয়ার ভাই এর ভিডিওটা দেখেন। ইলিয়াস ভাই এর ভিডিওটাও দেখেন।
শুধু দরকার ছিল, বিস্তারিত পরিচয়।
আমার কাছে আজব লাগছে, খুনী মাহিনকে কেন বহিষ্কার করল, সে তো বিএনপির কেউ না। তাহলে গুজব হতে বাঁচতেই কি আতংকে তরিঘরি করে বহিষ্কার করল। চিন্তা করতে পারেন, একটা দল কি পরিমান প্যানিক হয়ে, তার দলের কেউ না হওয়া শর্তেও তাকে তরিঘরি করে বহিষ্কার করল।
“ঢাকা মহানগর পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন ইতোমধ্যেই গনমাধ্যমকে জানিয়েছেন আসামী মহিন ও রবিনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মহিনের দাবি, সোহানা মেটাল নামের দোকানটি তিনিই সোহাগকে চালাতে দেন। তবে কথা অনুযায়ী টাকা না পাওয়ায় তাদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। এর জের ধরে ঘটনার দুই-তিন দিন আগে দোকানে তালা ঝুলিয়ে দেন মহিন। গত বুধবার সোহাগ তালা ভেঙে দোকান খোলেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তাৎক্ষণিক মহিন ও তাঁর সহযোগীরা হত্যাকাণ্ড ঘটান। তবে হত্যার পর ঘটনা অন্যদিকে নেওয়ার একটা চেষ্টা চালান তারা। তারা রাস্তায় লাশ ফেলে রেখে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এর মাধ্যমে ঘটনাকে তারা গণপিটুনিতে চাঁদাবাজ নিহত হিসেবে দেখানোর চেষ্টা চালান।
উপকমিশনার জসিম আরও বলেন, নিহত সোহাগের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির কোনো প্রমাণ এখনও পুলিশ পায়নি।”
অথচ চাঁদাবাজির কারণে বিএনপি মানুষ পিটিয়ে মারলো অপবাদ দিয়ে মাঠ ঘোলা করতে গিয়ে দেখা গেলো প্রকৃত হত্যাকারী ছাত্রলীগ নেতা হলেও সে নুতন রাজনৈতিক দলের ঘনিষ্ট।
মিডফোর্ডের এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত মাহির নুতন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের সাথে খুবই ঘনিষ্ঠ এবং অন্তরঙ্গ সম্পর্ক রয়েছে । এ কারণেই ধরাছোঁয়ার বাইরে মাহির।
ভোলার থানা-চরফ্যাশন, ইউনিয়ন- ওমরপুর,৭ নং ওয়ার্ডের মাহিরের বাড়ি ।মহিউদ্দিন মাহি ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ।
মাহির বাবার নাম আব্দুল হাই মেম্বার।
মাহির বাবা আব্দুল হাই ওমরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তার চাচা নূরনবী শিপু ওমরপুর ইউনিয়ন সাবেক ছাএলীগের সভাপতি, তাদের অত্যাচারে অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে হয়েছে। তারা বিগত ১৫ বছর ওমরপুরে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে ছিলো।