BCC NEWZ

BCC NEWZ আসুন সকলে মিলে বেশী বেশী দান করি

আগামীকাল শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেল ৫ টার দিকে সিঙ্গাপুরের মাউন্টব্যাটেন রোড এবং নিকোল হাইওয়ের সংযোগস্থলের কাছে ঘটে এই ঘটন...
03/08/2025

আগামীকাল শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেল ৫ টার দিকে সিঙ্গাপুরের মাউন্টব্যাটেন রোড এবং নিকোল হাইওয়ের সংযোগস্থলের কাছে ঘটে এই ঘটনা😭

তানজং কাটং রোড সাউথ বরাবর রাস্তার একটি অংশ হঠাৎ ধসে পড়ে।

তৈরি হয় এক বিশাল সিঙ্কহোল বা গর্ত যা সঙ্গে সঙ্গে পানিতে ভরে যায়😪


আর পানিতে ভরা সেই গর্তে গিয়ে পড়ে চলন্ত এক গাড়ি।
গাড়িটিতে ছিলেন এক নারী চালক।
তিনি গুরুতর আহত হয়েছেন।
ঘটনার পরপরই তাকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হয় ।

কত হবে
31/07/2025

কত হবে

এই গাড়ি কতক্ষণ চালাতে পারবে???
31/07/2025

এই গাড়ি কতক্ষণ চালাতে পারবে???

কেউ কি দেখছেন
27/07/2025

কেউ কি দেখছেন

পিছনের দিক দিয়ে খেলাধুলা করতে আমার খুব ভালো লাগে..
27/07/2025

পিছনের দিক দিয়ে খেলাধুলা করতে আমার খুব ভালো লাগে..

বাবা অ ন্ত র ঙ্গ হওয়ার জন্য যখন আমার গায়ের শাড়ী টেনে খুলে ফেলে তখন আমার মধ্যে ভয়, লজ্জা, ঘৃনা সবটা একত্রে করছিলো। যে মান...
27/07/2025

বাবা অ ন্ত র ঙ্গ হওয়ার জন্য যখন আমার গায়ের শাড়ী টেনে খুলে ফেলে তখন আমার মধ্যে ভয়, লজ্জা, ঘৃনা সবটা একত্রে করছিলো। যে মানুষটিকে আমি আমার সবচেয়ে ভালোবাসার জায়গা, আমার বাবার জায়গা দিয়েছি। সেই মানুষটি কি-না আমাকে এভাবে ভোগের নজরে দেখলো। আমার ভাবতেও লজ্জা করছে। বাবা আমার শাড়ী খুলে ফেলে আমার ব্লাউজে হাত দেয়। আমি ভয়ে চিৎকার করে উঠে। সম্মান বাঁচানোর জন্য সবার সাহায্য চাচ্ছি। কিন্তু না। কেউ শুনছে না। বাড়িতে পার্টি হচ্ছে। সাউন বক্সে গান বাজছে। সেই গানের শব্দ পার করে আমার চিৎকার কারো কান অব্দি যাচ্ছে না। আমি বাবাকে অনুনয় করে বললাম,'প্লীজ বাবা আমাকে ছেড়ে দাও। আমার সঙ্গে এমনটা করো না। আমি তোমার মেয়ে হই।'

'কিসের মেয়ে? তুই আমার সৎ মেয়ে। তুই জানিস আমি তোর মাকে কেন বিয়ে করেছি?'
বাবার মুখে এই কথা শুনে আমি তার দিকে অসহয় চোখে তাকিয়ে রইলাম। বাবা নিজ থেকে বলে,'আমি তোর মাকে বিয়ে করেছি। কারণ আমার তোকে পছন্দ হয়েছিলো। কিন্তু তোর মাকে তো এসব কথা বলা যায় না। সহজে রাজি হবে না বুঝতে পেরেই তাকেই পটাই। লাভ অবশ্য আমার। তোর মাকে পেলাম, আজ তোকেও পাবো।'

'বাবা এমন করো না। প্লীজ। আমাকে ছেড়ে দাও। তুমি আমাকে সৎ মেয়ে ভাবলেও আমি তোমাকে সৎ বাবা কখনো ভাবিনি। আমি তোমাকে সবসময় নিজের বাবার মতো ভেবেছি।'

'আর আমি তোকে আমার ভোগবস্তু হিসাবে দেখেছি। চল এবার নখরা না করে সুন্দরমতো কাছে আয়। তুইও মজা নে, আমাকেও মজা নিতে দে।'
এই কথা বলে বাবা আমার ব্লাউজ টেনে খুলে ফেলে। এখন আমি সায়া এবং ইনার পড়ে বাবার সামনে দাঁড়ানো। লজ্জায় বাবার দিকে চোখ তুলে তাকাতে পারছি না। বাবা যখন হাত বাড়িয়ে আমার বুকে হাত দিতে নিবে সেই সময়ে দরজা ভেঙে রুদ্র ভাইয়া ঘরের মধ্যে ঢুকে পড়ে। সে আমাকে এবং বাবাকে এমন অবস্থায় দেখে প্রচন্ড রেগে যায়। রাগান্বিত হয়ে সে বাবাকে একটি লাথি বসিয়ে দেয়। চিৎকার দিয়ে বলে,'তোর এতবড় সাহস কিভাবে হলো। এত বড় বুকের পাটা যে আমার রুদ্ধানীর গায়ে হাত দিলি তুই?'
এটা বলে রুদ্র ভাইয়া আরও একটি লাথি বসিয়ে দেয়। বাবা মার খেয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। রুদ্র ভাইয়া তার পিছনে যেতে নিলে আমি তাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে আটকাই। আমি বলি,‘না ভাইয়া। আপনি আর কিছু করবেন না প্লীজ।’

‘কি? তোর সঙ্গে এতবড় কাজ করতে চাইলো লোকটা তাও তুই বলছিস আমি তাকে ছেড়ে দিতাম?’
রুদ্ধ ভাইয়ার কথার জবাবে আমি হ্যা বললে সে আমাকে ছাড়িয়ে একটি থাপ্পড় বসিয়ে দেয়। রুদ্র ভাইয়ার থাপ্পড় খেয়ে আমি ছিটকে দূরে পড়ে যাই। রুদ্র ভাইয়া চিৎকার দিয়ে বলে,‘লোকটা তোকে স্পর্শ করছিলো সেটা তোর মজা লাগছিলো। খুব মজা লাগছিলো না? তাই আমাকে বাধা দিলি? খুব মজা? নিজের বাপ গায়ে হাত দিচ্ছে ওমনি তোর নিচ থেকে রস পড়া শুরু করেছে। তাই না?’

রুদ্র ভাইয়ার থাপ্পড় খেয়ে যতটা না কষ্ট পেলাম তার মুখের কথাগুলো শুনে আরও কষ্ট পেলাম। আমার চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়তে শুরু করলো। এটা দেখে রুদ্র ভাইয়া চিৎকার দিয়ে বলে,‘একদম ন্যাকা কান্না কাদবি না। কুত্তা*র বাচ্চা। বাপের ছোয়ায় মজা নিচ্ছিলি। আমি এসে ভুল করলাম না?’

এটা বলে রুদ্র ভাইয়া আমার বাহু চেপে ধরে। আমি ব্যথায় চিৎকার দিয়ে উঠে। কোনমতে বলি,‘এসব লোক জানাজানি হলে আমারই সম্মান যাবে। অন্যকারো কিছু হবে না।’

এই কথা বলে আমি কান্নায় ভেঙে পড়লাম। আমার কথা শুনে রুদ্র ভাইয়া বুঝতে পারলো আমি কেন তাকে বাধা দিয়েছিলাম। এটা বুঝতে পেরে রুদ্র ভাইয়া আমার গলা জড়িয়ে ধরে বলে,‘পাখি এজন্য বাধা দিচ্ছিলি? তার মানে তোর ওসবে মজা লাগেনি? খুব কষ্ট লাগছিলো, তাই না?’
আমি মাথা নাড়াতে রুদ্র ভাইয়া আমাকে জড়িয়ে ধরে। আমাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে রুদ্র ভাইয়া বলে,‘পাখি আমি যদি না আসতাম তাহলে কি হতো? ও তো তোকে খেয়ে দিতো। ছি। যে লোকটাকে তুই বাবা ডাকিস সে এমন কাজ করলো? যাকে আমি চাচা হিসাবে এত সম্মান করতাম সে এতবড় কান্ড ঘটাতে যাচ্ছিলো? আমার তো ভাবতেও খারাপ লাগছে।’

রুদ্র ভাইয়া ব্যস্ত হয়ে পড়লো। আমার গালে কয়েকটা চুমু বসিয়ে দিয়ে বলে,‘তোর লাগেনি তো পাখি? একদম লাগেনি?’

আমি মাথা নাড়িয়ে না বুঝালাম। রুদ্র ভাইয়া আমার গায়ে যেখানে সেখানে হাত দিচ্ছিলো। সে হাত দিয়ে জিজ্ঞেস করে,‘সত্যি লাগেনি পাখি? ঐ লোকটা যখন তোকে ছুলো তখন তোর খুব কষ্ট হচ্ছিলো। তাই না পাখি?’

‘আমার কষ্ট হয়েছে জেনে আপনার এত কষ্ট হচ্ছে কেন রুদ্র ভাইয়া? আপনি কি আমাকে পছন্দ করেন?’
আমার এই কথা শুনে রুদ্ধ ভাইয়া থ মেরে যায়। সে একদম চুপ হয়ে যায়। তারপর কিছু একটা মনে হতে কঠিন গলায় বলে,‘না।‘

‘তাহলে এত ব্যস্ত হয়ে পড়লেন কেন?’
আমার এই কথার জবাবে রুদ্র ভাইয়া বলে,‘রাস্তার কু*ত্তার সাথেও যদি এমন আচরণ হতো তাহলেও আমি ব্যস্ত হয়ে পড়তো। বিশেষত যদি জানতাম আমার বাড়ির সদস্য আমার চাচা এই ঘটনায় জড়িত। তারমানে এটা নয় যে আমি তোকে পছন্দ করি। তোর মতো একটা ফালতু মেয়েকে আমি পছন্দ করবো কেন?’

‘আপনি আমাকে রাস্তার কু*ত্তার সাথে তুলনা করলেন রুদ্র ভাইয়া?’

‘হ্যা করলাম। তোর আর তার মাঝে পার্থক্য।'
এটা বলে রুদ্র ভাইয়া মুখ ঘুরিয়ে নেয়। তারপর বলে,‘পোশাক পড়ে নে। আর হ্যা শাড়ী পড়িস না। দেখা যাবে আবার শাড়ী পড়বি, আবার ছেলেদের সাথে ঢলাঢলি করবি যা দেখে তাদের লোভ হবে। চাচার দোষ দিয়ে কি লাভ? তুই যদি নিজেকে মেলে ধরিস তাহলে সে নিজেকে কন্ট্রোল কিভাবে করবে?’

রুদ্র ভাইয়ার এই কথায় অপমান, লজ্জায় আমার মাথানত হয়ে গেল। আমি কষ্টভরা দুই চোখ নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে। সেই সময়ে রুদ্র ভাইয়া বলে,‘পোশাক পড়বি নাকি ইনার পড়েই দাড়িয়ে থাকবি? ওগুলো কত বড় হয়েছে এটা দেখাতে বুঝি ভালো লাগে?’

‘ছি। রুদ্র ভাইয়া আপনি এত জঘন্য। অসভ্য।’
এটা বলে আমি কাপড় তুলে বুকে ধরলাম। রুদ্র ভাইয়া আমার দিকে রাগী চোখে তাকিয়ে ঘর থেকে বের হলেন। দরজার কাছে গিয়ে বললেন,‘দ্রুত জামা-কাপড় পড়ে বাহিরে আয়। এখন থেকে প্রতি সেকেন্ড আমার চোখের সামনে থাকবি।’

রুদ্র ভাইয়া আর না দাড়িয়ে চলে গেল। আমিও জামা, কাপড় পড়ে বাহিরে এলাম। বাহিরে আসতেই বাবাকে দেখলাম একটু সামনে ড্রিংকস করছে। তাকে দেখে ঘৃনায় চোখ সরিয়ে নিলাম। সেই মূহুর্তে রুদ্র ভাইয়া আমার পাশে এসে দাড়ায়। তারপর বলে,‘কি রে বাপকে দেখছিস? তার ছোয়া মজা লাগছিলো বেশি যে এখন তাকে দেখছিস ড্যাবড্যাব করে?’

‘রুদ্ধ ভাইয়া আপনি কি আমার সাথে ভদ্রভাবে কথা বলতে পারেন না?’

‘তুই রুদ্ধ খানের ভদ্র ভাষার যোগ্য নস।’

‘তাহলে আমার সাথে কথা না বলে থাকুন প্লীজ।’

‘কতবড় অকৃতজ্ঞ তুই? এতবড় বিপদ থেকে বাঁচালাম কই ধন্যবাদ জানাবি তা না করে তর্ক করছিস?’

এই কথা শুনে আমি চুপ হয়ে গেলাম। সত্যি তাই। আজ রুদ্র ভাইয়া না আসলে যে কি হতো। বাবা তো আমার সম্মানটা নিয়েই নিতো। ছি। ঐ লোককে এখনো বাবা বলছি। সে আদৌ বাবা হওয়ার যোগ্য। কখনো না। এসব ভাবনার মাঝে রুদ্র ভাইয়া ডাক দিতে আমার হুশ ফিরলো। আমিও ম্লান হেসে বললাম,‘ধন্যবাদ ভাইয়া। সত্যি আপনি আজ আমার অনেক বড় উপকার করলেন। আমি আপনার কাছে চিরঋণী হয়ে থাকবো।’

‘তুই চাইলে ঋন শোধ করতে পারিস।’

‘মানে? কিভাবে?’
আমার এই কথার জবাবে রুদ্ধ ভাইয়া যা বললো সেটা শুনে আমি বিরক্ত হলাম। রুদ্র ভাইয়া বললো,‘তোর ওগুলো অনেক সুন্দর। তুই চাইলে আমি আরও সুন্দর করতে পারি। সেই ব্যবস্থা করে দিয়ে তুই ঋনশোধ করতে পারিস।’
|
চলবে,
#রুদ্ধের_রুদ্ধানী
পর্ব ১

এই বয়সে কেন এমন হয় সাইজটা কি সঠিক আছে কেউ বলতে পারবেন,
27/07/2025

এই বয়সে কেন এমন হয় সাইজটা কি সঠিক আছে কেউ বলতে পারবেন,

বয়স্ক পাত্র চাই,,পাত্রি আমি নিজেই,বয়স: ৩৪,ডিভোর্স, বাচ্ছা আছে ১টি।নাম্বার দাও কথা বলি,সব কিছু মনের সাথে মিলে গেলে,, বিয়ে...
27/07/2025

বয়স্ক পাত্র চাই,,
পাত্রি আমি নিজেই,
বয়স: ৩৪,ডিভোর্স, বাচ্ছা আছে ১টি।
নাম্বার দাও কথা বলি,সব কিছু মনের সাথে মিলে গেলে,, বিয়ে করে নিবো।
আর আমাকে বিয়ে করলে সব কিছু মন থেকে মেনে নিয়ে বিয়ে করতে হবে।

কার মতন হবে
26/07/2025

কার মতন হবে

মেয়েদের বিয়ের পড়ে পিছনের দিকটা কেন বড় হয় কেউ বলতে পারবে...
26/07/2025

মেয়েদের বিয়ের পড়ে পিছনের দিকটা কেন বড় হয় কেউ বলতে পারবে...

খেলা ধুলা শুরু করতে যাচ্ছি
26/07/2025

খেলা ধুলা শুরু করতে যাচ্ছি

Address

Riyadh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BCC NEWZ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share