Arju's Dream life

Arju's Dream life জীবনের ডায়রিতে আরও অনেক কিছু যুক্ত হওয়া বাকি!

10/02/2025
10/01/2025

Celebrating my 6th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
20/12/2024

Celebrating my 6th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

18/11/2024

আরব সাগর পাড়ের অপরুপ দৃশ্য ❤️

09/11/2024

বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি প্লেনে চড়া হয়ে গেছে
Bangladesh Bima,US Bangla, Airstra
তারপর চড়লাম ডুবাইয়ের Emirates.
ইচ্ছে ছিলো Saudi Airlines এ ভ্রমণ করার,খুব কম সময়ে সেই ইচ্ছেও পূরন হয়ে গেলো আলহামদুলিল্লাহ।

17/10/2024

আকাশের চাঁদটাই সুন্দর
সাথে পরিবেশটা।
কোন হৈচৈ আছে???

টাকা উড়ানো সহজ উপার্জন নয়! শিল্পপতি লোহানী সাহেবের ছেলের বাস্তব জীবনের গল্প!ঘটনাটি ১৯৯৭ সনের, আমি আমার শিল্পপতি বাবা লোহ...
20/06/2024

টাকা উড়ানো সহজ উপার্জন নয়! শিল্পপতি লোহানী সাহেবের ছেলের বাস্তব জীবনের গল্প!

ঘটনাটি ১৯৯৭ সনের, আমি আমার শিল্পপতি বাবা লোহানী সাহেবের একমাত্র ছেলে রবিন চৌধুরী। তখন আমি এ লেভেলের ছাত্র। একে তো শিল্পপতির ছেলে তার উপর ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশুনা করি ভাবই আলাদা। ফ্রেন্ডস নিয়ে ক্লাবে ক্লাবে পার্টি, ট্যুর, নতুন নতুন ড্রিংকস করা, সব কিছু মিলিয়ে অন্য রকম একটা মাস্তির লাইফ কাটছিল।

বন্ধুদের মধ্যে আমার লিডার লিডার একটা ভাবছিলো। তার কারন আমি সবচেয়ে বেশি খরচ করতাম। একদিন প্লান করলাম বন্ধুরা মিলে

থাইল্যান্ড যাব ট্যুরে। আর আমার এইবারের বার্থডে সেখানেই সেলিব্রেট করবো। এর মধ্যে আমার দুই বন্ধু একটু গরীব তাদের খরচ আমাকে বহন করতে হবে।

আজ বাবা বাসায় ড্রয়িং রুমে বসে কফি খাচ্ছে। বাবার সামনে যেতেই আমি কিছু বলার আগে বাবা বললো এমাউন্ট কতো?? না মানে বাবা সামনে আমার জন্মদিনতো তাই মানে এই আর কি। বাবা উচ্চ স্বরে রেগে গিয়ে বললো আমি তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি এমাউন্ট কত?? ২ লক্ষ বাবা। হুম!!!

জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান তুমি। জন্ম নিয়ে এই জাতিকে কৃতার্থ করেছ, তোমার জন্মদিনে মাত্র ২ লক্ষ টাকা খরচ হবে কম হয়ে গেলনা??? এর মধ্যে মা চলে আসছে। কি হয়েছে?? আমাদের একমাত্র ছেলে এই সম্পদ সব কিছুইতো একদিন ওর হবে। দিয়ে দাও, ওর মনে কষ্ট দিওনা।আমি যদি আমার ছেলেকে একটা উড়ন্ত বিমানের পাইলটের সিটে বসিয়ে তোমার ছেলের উপর প্লেনের দ্বায়িত্ব দিয়ে নেমে পরি। তখন কেমন হবে তুমিই বল?

শোন রবিনের মা এই সম্পদ একদিনে আসেনি। এর দ্বায়িত্ব নিতেও নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হয়। ঠিক আছে আমি তোমার ছেলেকে ২ লক্ষ টাকা দিব যদি সে আগামীকাল আমাকে পরিশ্রম করে ২০০ টাকা উপার্জন করে এনে দিতে পারে। সারা রাত নাক ডেকে ঘুমিয়েছি মাত্র ২০০ টাকা লুল, বাবা আগামী কালই দেখতে পারবে আমি তার সম্পদের দায়িত্ব নেয়ার মতো যোগ্য হয়েছি।

পরের দিন সকাল ৭ টায় বাবা আমাকে ডেকে ঘুম থেকে উঠিয়ে দিল। কি যে বিরক্ত লাগছিল মাত্র ২০০ টাকার জন্য এতো সকালে ঘুম থেকে উঠতে হবে?? রেডি হয়ে একে বারে ফুল বাবু সেজে ২০০ টাকা উপার্জন করতে বের হয়েছি। পকেটে এক টাকাও নাই সাথে বাবা একজন স্পাইও দিয়েছে।

ঘর থেকে বের হওয়ার পর এখন মনে হচ্ছে আমি একটা সমুদ্রের মাঝে পরে গেলাম। বিনা পুঁজিতে টাকা কোথায় পাই। কার কাছে থেকে ধার করতে পারছি না, কারো সাহায্য নিতে পারছিনা। ভিক্ষাও করতে পারবো না। ভাবতে ভাবতে দুপুর হয়ে গেল। অবশেষে একটা রিক্সার গ্যারেজে গেলাম, মনে মনে ভয়ও পাচ্ছিলাম অনেক মানুষ আছে রিক্সাওলার গায়ে হাত তুলে যদি আমাকে কেউ রিক্সাওয়ালা ভেবে মারে??

তখনি বিবেক আমাকে বুঝিয়ে দিল রিক্সাওয়ালাও আমারি মতো মানুষ। তাদের গায়ে হাত তুলা অন্যায়। রিক্সার গ্যারেজে গেলাম কিন্তু অপরিচিত মানুষকে তারা রিক্সা দিবেনা। হঠাৎ মাথায় বুদ্ধি এলো রিক্সা না পেয়েছিতো কি হয়েছে রিক্সা ঠেলতেতো পারবো। আমি আমার বাবার ছেলে এতো সহজে হার মানবোনা। তখন উচুঁ উচুঁ ব্রিজগুলোকে পেছন থেকে একজনকে রিক্সাওলার সাথে ঠেলে উঠিয়ে দিতো হতো। বিনিময়ে যাত্রীরা ১ টাকা করে দিতো।

জীবনে কোন কাজ করিনি, এক গ্লাস পানিও নিজে ঢেলে খাইনি। আর আজ তপ্ত রোদে রিক্সা ঠেলেছি, এই ভাবে ১ ঘন্টায় ১০ টা রিক্সা ঠেলে ১০ টাকা উপার্জন করেছি, ১১ নাম্বার রিক্সা ঠেলতে গিয়ে পরে হাঁটু ছিলে গেল। আবার উঠে দাড়ালাম। যখন যাত্রী আমার হাতে ১ টাকার একটা কয়েন দিচ্ছিল তখন চোখ দিয়ে কেন যেন কান্না চলে আসলো। ঘন্টা খানেক পর হাঠুর ব্যথা আরো তিব্র হতে লাগলো।

সন্ধ্যা পর্যন্ত গুনে দেখি মাত্র ৪০ টাকা হয়েছে। আর পারছি না। প্রচন্ড ক্লান্ত হয়ে মনে হচ্ছে শরীরও যেন নিজের সাথে প্রতারণা করছে, আমার সঙ্গ ছেড়ে দিচ্ছে। অবশেষে ৪০ টাকা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলাম। বাবার সামনে গিয়ে দাড়ালাম ৪০ টাকা বাবার হাতে দিয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বললাম, আমি পারিনি বাবা। ভেবেছিলাম আমার বিধ্বস্ত ক্লান্ত চেহারা, হাঠুর কাছে ছেঁড়া পেন্ট দেখে বাবাও হয়তো কেঁদে দিবে। হয়তো আমার মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনা দিবে।

না সে এগুলো কিছুই করেনি। বরং আমাকে বললো এখন আমার সাথে ধানমন্ডি থেকে হেঁটে বুড়িগঙ্গা সেতুর কাছে যাবে, কোন প্রশ্ন না।

আমি অবাক হলাম। এখন মনে হচ্ছে তিনি সত্যিই একজন ব্যবসায়ী। এরপরেও প্রশ্ন করলাম বাবা হেঁটে কেন। তিনি বললেন বাবা আমিতো আজকের এই পজিশনে এই ভাবে একটু একটু করেই এগিয়ে এসেছি। গাড়ি বা বিমানের গতিতে আসিনি। তুমিতো মাত্র একদিন কষ্ট করছো। একটু ধৈর্য ধর।

বাবাকে কি করে বুঝাই আমার ক্লান্তির কথা। এর চাইতে মৃত্যু যন্ত্রণা অধিক শ্রেয়। বাবা আমার হাত ধরে হাটতে হাটতে রাত তিনটায় আমরা ব্রিজ উঠলাম। শান্ত নদী ব্রিজে আমি আর বাবা। ব্রিজের রেলিং ধরে দাড়িয়ে বাবা আমাকে বললো দেখ রবিন নিচের কেমন অথৈই পানি টলমল করছে। তুমি আমার হাতে ৪০ টাকা দিয়েছে তাই না!!

জ্বি বাবা, আমার জীবনের প্রথম উপার্জন। আমি জানি রবিন এই টাকা গুলো উপার্জন করতে তোমার অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। এখন তোমাকে যা বলি শোন। আমি জানি আমার ছেলে ছোট বেলা থেকেই ম্যাথমেটিক্সে খুবই ভাল। তাহলে ভাল গুনতেও পারো আশা করি। এখন আমি তোমার উপার্জনের ৪০ টাকা দূরে পানিতে ছুড়ে ফেলবো আর তুমি বলতে থাকবে বাকি কয়টা রইলো।

বাবার কথা শুনে আমার চোঁখে আবার পানি চলে আসলো। বাবা তার সমস্ত শক্তি দিয়ে একটা কয়েন সেতু থেকে দূরে পানিতে ছুড়ে ফেলে বললো রবিন এখন কয়টা রইলো। আমি কাঁদতে কাঁদতে বললাম বাবা ৩৯ টা। এই ভাবে এক এক করে আমার চোখের সামনে আমার জীবনের প্রথম উপার্জিত এতো কষ্টের সব গুলো টাকা পানিতে ফেলতে লাগলো আমি এক এক করে গুনছি।

এমন একটি পরিস্থিতির বর্ননা দেয়ার ভাষা আমার জানা নেই। শুধু জানি আমার চোঁখ থেকে ঝরে পরা প্রতিটি অস্রু যেন কেরোসিনের তেলের মতোই আমার হৃদয়কে পুড়িয়ে ছাই করে দিচ্ছে। বাবা আমার গায়ে কোন দিন হাত তুলেননি, কোন দিন একটা বকাও দেয়নি, আজ মনে হচ্ছে সব সুদে আসলে পুসিয়ে নিচ্ছে। শেষের টাকাটা বাবা ফেলোনা।

তারপর বললো রবিন তোমার উপার্জনের ৪০ টাকা আজকে আমি নষ্ট করতে তুমি কাঁদলে আর আমার কতো টাকা তুমি এইভাবে নষ্ট করেছো কোথায় আমিতো একবারও কাঁদিনি। তোমার অনুভুতিতে যেমন কষ্ট লাগেছে আমারও ঠিক তেমনি অনুভূতি আছে কষ্ট উপলব্ধি করার জন্য। তোমার শেষের টাকা আমি রেখে দিলাম এটা আমার সন্তানের প্রথম উপার্জিত টাকা এটা এক জন পিতার জন্য গর্বের একটা প্রাপ্তি, এটা স্মৃতি হিসেবে আমি মৃত্যু পর্যন্ত সাথে রাখবো।

তুমি কাল তোমার মায়ের কাছ থেকে ২ লাখ টাকা নিয়ে নিও। বাবার এই কথা গুলো শুনার পর নিজেকে বড় বেশি অপরাধী মনে হচ্ছিল। আবেগ আর ধরে রাখতে পারছিলাম না। আমি বাবাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার করে কান্না করতে করতে বললাম বাবা আমার টাকা লাগবে না।আমি এতো দিন স্কুলে কলেজে কিছুই শিখিনি, যেটা তুমি আজকে শিখালে, তুমি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা। একজন আদর্শ বাবার চাইতে বড় শিক্ষক কেউ হতে পারেনা। একজন আদর্শ পিতাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক।

বিল গেটসকে দেওয়া মায়ের ৩টি অমূল্য উপদেশঃ---     বিল গেটস তখন বয়সে অনেক ছোট স্কুল থেকে বাড়ি ফিরেছেন সবে। সেদিন পরীক্ষা...
09/06/2024

বিল গেটসকে দেওয়া মায়ের ৩টি অমূল্য উপদেশঃ---

বিল গেটস তখন বয়সে অনেক ছোট স্কুল থেকে বাড়ি ফিরেছেন সবে। সেদিন পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে, মা জানতেন। তিনি ঘরে পা রাখতেই সামনে দাঁড়িয়ে মা! “বাবা, অঙ্ক পরীক্ষায় কতো নাম্বার পেয়েছিস?”গেটস মাকে তার নম্বর বললেন। মা খুশি হয়ে বললেন, “বাহ! এতো ভাল নম্বর তোর ক্লাসে আর কয়জন পেয়েছে?”
“আমি একাই পেয়েছি মা!”
“বেশ বেশ! আমি অনেক খুশি হয়েছি যে তুই একাই এই নম্বর পেয়েছিস। তুই দশ–কুড়ি, চল্লিশ–পঞ্চাশ এমনকি আশি–নব্বই পেলেও আমি রাগ করতাম। কিন্তু তুই একদম শূন্য পেয়েছিস!
এবার নতুন করে এই শূন্য থেকেই শুরু কর সবকিছু। তবে তোর জন্য মায়ের তিনটি উপদেশ রইলো–

১. প্রচুর বই পড়বি। ক্লাসের পড়ার বাইরেও বিশাল একটি জগৎ রয়েছে। সেগুলো সম্পর্কে বেশি করে জানবি, বেশি করে পড়বি। আর নতুন নতুন সব বিষয়ের বই পড়বি, যেগুলো সচরাচর অন্যরা পড়ে না।

২. তুই যেরকম চিন্তা করবি, তোর জীবন সেভাবেই গড়ে উঠবে। তাই সবসময় স্রোতের বাইরে চিন্তা করবি। সবার মতো হুজুগের পেছনে ছুটবি না। কখনো ছোট চিন্তা করবি না। অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখবি, এতো বড় যেন নিজের কাছেই অসম্ভব লাগে,অন্যদের কাছে সে স্বপ্নের কথা বলতে ভয় হয়!

৩. জীবনে এমন কাজ করবি যা অন্য কেউ করছে না। বেশিরভাগ মানুষ ঘুরেফিরে প্রতিষ্ঠিত কিছু পথেই ক্যারিয়ার গড়ে তোলে, কেউ ঝুঁকি নিতে চায় না। তুই সবার চেয়ে ভিন্ন পথে হাঁটবি, ভিন্ন কাজ করবি। তুই নিজেই পথ তৈরি করবি, মানুষকে স্বপ্ন দেখাবি।

সময় তখন ১৯৬৩ সাল। বিল গেটসের বয়স তখন আট বছর। তার মা স্কুল শিক্ষিকা মেরি ম্যাক্সওয়েল গেটস তাঁকে যখন এই উপদেশ তিনটি দিলেন তখন কেউ চিন্তাও করেনি এই তিনটি উপদেশ কীভাবে বিল গেটসের জীবনে অক্ষরে অক্ষরে সত্যি হবে একদিন, বিপ্লব বয়ে আনবে পৃথিবীজুড়ে, স্রোতের বাইরে গিয়ে নতুন করে স্বপ্ন দেখাতে শেখাবে কোটি কোটি মানুষকে!

(সংগৃহীত)

Address

Dammam

Telephone

01572025357

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Arju's Dream life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Arju's Dream life:

Share