Zafar

Zafar Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Zafar, Digital creator, Madinah Road, Riyadh.

কথা হবে সব কিছু নিয়ে ✊
সমাজ : রাজনীতি : অর্থনীতি : প্রযুক্তি : খেলাধুলা : আন্তর্জাতিক সকল বিষয়ে।
চাইলে যুক্ত হতে পারেন আমার সাথে 😎

𝙵𝚘𝚛 𝙰𝚗𝚢 𝚒𝚗𝚚𝚞𝚒𝚛𝚎 ➪☟︎︎︎
𝐛𝐮𝐬𝐢𝐧𝐞𝐬𝐬𝐰𝐢𝐭𝐡𝐳𝐚𝐟𝐚𝐫@𝐠𝐦𝐚𝐢𝐥.𝐜𝐨𝐦

পাকিস্তানের টি-এল-পি (তেহরিক-ই-লাব্বাইক পাকিস্তান) নেতা হাফিজ সাদ হুসাইন রিজভীকে তিনবার গুলি করা হয়েছে। পুলিশের ও রেঞ্জা...
13/10/2025

পাকিস্তানের টি-এল-পি (তেহরিক-ই-লাব্বাইক পাকিস্তান) নেতা হাফিজ সাদ হুসাইন রিজভীকে তিনবার গুলি করা হয়েছে। পুলিশের ও রেঞ্জারদের যৌথ অভিযানে তিনি গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন।

সাক্ষী ও স্থানীয় সূত্রগুলোর দাবি, নিরাপত্তা বাহিনী যখন বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করছিল, তখন প্রায় ১৮০ জন বিক্ষোভকারীও গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।

সূত্র: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম

মহানবী (সঃ) মক্কার বিখ্যাত কুরাইশ বংশে জন্ম গ্রহণ করেন। এত নামীকামী বংশে জন্ম নিয়েও তিনি সেই পরিবারের দ্বারাই তিনি সবচাই...
12/10/2025

মহানবী (সঃ) মক্কার বিখ্যাত কুরাইশ বংশে জন্ম গ্রহণ করেন। এত নামীকামী বংশে জন্ম নিয়েও তিনি সেই পরিবারের দ্বারাই তিনি সবচাইতে বেশি অপবাদ, লাঞ্ছিত ও ষড়যন্ত্রের শিকার হন। এমনকি তার বংশের লোকেরাই ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার অপরাধে তাকে হ'ত্যা করার জন্য উঠে পড়ে লাগে।

আবু লাহাব (أبو لهب) ছিলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আপন চাচা। তাঁর প্রকৃত নাম ছিল ‘আবদুল উজ্জা ইবন আবদুল মুত্তালিব। “আবু লাহাব” অর্থ “আগুনের পিতা” বা “জ্বলন্ত আগুনের মতো ব্যক্তি” — এ উপাধিটি তিনি পেয়েছিলেন তাঁর মুখের লালচে আভা বা জ্বলন্ত রাগের জন্য।

যদিও তিনি বংশের দিক থেকে কুরাইশ বংশের একজন সম্মানিত ব্যক্তি ছিলেন, তিনি ছিলেন ইসলামের প্রথম দিকের কঠোর বিরোধীদের একজন। যখন নবী করিম (সা.) আল্লাহর একত্বের দাওয়াত দিতে শুরু করেন, তখন আবু লাহাব তীব্রভাবে এর বিরোধিতা করেন এবং তাঁর দাওয়াতকে উপহাস ও অপমান করতেন।

তিনি এবং তাঁর স্ত্রী উম্মে জামীল (আরওয়া বিনতে হারব)—যিনি ছিলেন আবু সুফিয়ানের বোন—নবী (সা.)-এর প্রতি শত্রুতা প্রদর্শনে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। তাঁর স্ত্রী নবীজির চলার পথে কাঁটা বিছিয়ে দিতেন এবং তাঁকে অপমান করতেন।

আবু লাহাবের বিরুদ্ধে আল্লাহ তায়ালা সূরা লাহাব অবতীর্ণ করেন, যেখানে বলা হয়েছে:

> “তাব্বাত ইয়াদা আবি লাহাবিন ওয়া তাব্ব...”
অর্থ: “ধ্বংস হোক আবু লাহাবের দুই হাত, এবং সে নিজেও ধ্বংস হোক।”

এই সূরাটি আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর ও তাঁর স্ত্রীর প্রতি কঠোর অভিশাপ ঘোষণা করে।

✅ এই ঘটনা থেকেই বুঝা যায় যে আপনি কোন জাত কিংবা কোন বংশের মানুষ তাতে কিছু যায় আসে না। ভালো বংশের মানুষ যে পৃথিবীর সবচাইতে ভালো মানুষ হতে পারে ঠিক তেমনি সেই ভালো বংশের থেক পৃথিবীর সবচাইতে জঘন্য মানুষও হতে পারে।

সুতরাং ইসলাম ধর্মে জাত-বংশের পরিচয়ের কোন স্থান নেই। এই পৃথিবীতে মানুষ আপনাকে মূল্যায়ন করবে আপনার কাজের মাধ্যমে, আপনার আচার-আচরণে, মানুষের প্রতি আপনার দৃষ্টি ভঙ্গিতে।

আপনি যদি একজন মুসলিম ধর্মাবলম্বী হয়ে থাকেন তাহলে পরকালে আপনার জাত-বংশের পরিচয়ে জান্নাত বা জাহান্নাম দেওয়া হবে না। আপনার জান্নাত-জাহান্নাম নির্ধারিত হবে আপনার ঈমান-আমল ও দুনিয়াতে আপনি কতটা ভালো কাজ করেছেন তার মাধ্যমে।

সৌদি আরব উবারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ট্রাভিস কালানিককে নাগরিকত্ব প্রদান করেছে।
11/10/2025

সৌদি আরব উবারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ট্রাভিস কালানিককে নাগরিকত্ব প্রদান করেছে।

09/10/2025

বাংলাদেশের গোলকিপার এত দুর্বল কেন?

মিশরের শার্ম আল শেখে খেলা জমে গেছে। হামাসের খলিল আল হাইয়া বলেছেন, শান্তি চাইলে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহারের বিশ্বাসযোগ্য...
08/10/2025

মিশরের শার্ম আল শেখে খেলা জমে গেছে। হামাসের খলিল আল হাইয়া বলেছেন, শান্তি চাইলে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহারের বিশ্বাসযোগ্য গ্যারান্টি লাগবে। কারণ ইসরায়েলকে আমরা বিশ্বাস করি না, এক সেকেন্ডের জন্যেও না।

তার কথার সঙ্গে একমত হয়ে কাতারের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, হামাসের নিরস্ত্র হওয়াটা একমাত্র লক্ষ হওয়া উচিত না। বরং গাজার মানুষের শান্তি এবং যুদ্ধ বিরতি প্রধান লক্ষ। এদিকে হামাস, ইসলামিক জিহাদ, মুজাহিদিন মুভমেন্টসহ গাজার সকল সশস্ত্র দল মিলে স্টেটমেন্ট দিছে যে, দখলদারদের প্রতিরোধে অস্ত্র তুলে নেওয়া ফিলিস্তিনিদের মানবিক অধিকার।

নেতানিয়াহুর সুরও কি খানিকটা নরম হলো? হামাসকে নিরস্ত্র করার প্রশ্ন উহ্য রেখে তিনি এখন বলছেন, তার লক্ষ কেবল তিনটি: হামাস গাজার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না, সকল ইসরায়েলি বন্দিদের ফিরিয়ে আনা এবং গাজা যেন ইসরায়েলের জন্য হুমকি না হয়।

প্রথমটাতে হামাস বহু আগে থেকেই রাজি, ক্ষমতা টেকনোক্র্যাটদের হাতে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে তারা।

ফলে কাল পর্যন্ত ‘হামাসের নিরস্ত্র‘ হওয়াটা ছিল মূল আলোচনার বিষয়, এমনকি মিডিয়া পার্সেপশন ছিল হামাস নিরস্ত্র হওয়া; আজ সেটা পাল্টে হয়ে গেছে ইসরায়েলি বাহিনি গাজা ছেড়ে যাওয়া। আজ এরদোগান বলেছেন, হামাসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন এবং তিনি মনে করেন, শান্তি প্রচেষ্টার প্রধান সমস্যা ইসরায়েল। কেননা, শান্তি পায়রার পাখা একটা নয়।

সবচেয়ে বড় ঘটনা হলো, হামাস গতকাল ফিলিস্তিনি বন্দির তালিকা দিয়েছে, যাদের মুক্তি চায় তারা। তার মধ্যে বিখ্যাত রাজনীতিবিদ ফিলিস্তিনের ম্যান্ডেলা মারওয়ান বারগুসিও আছে। সারা বিশ্বের মিডিয়া নড়েচড়ে বসেছে, কারণ মাহমুদ আব্বাসের সবচেয়ে বড় থ্রেট মনে করা হয় তাকে, অধিকাংশ ফিলিস্তিনি মনে করেন তিনিই প্রেসিডেন্ট হওয়ার সবচেয়ে যোগ্য। এটাই হামাসের জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ। সেকুলার মজলুম নেতা, যিনি রাজনীতিতে হামাসের প্রতিদ্বন্দ্বী, তবু দখলদারদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রশ্নে যোগ্য নেতার মুক্তি চায় তারা সবার আগে।

ঘটনা আরও আছে। নেগোসিয়েশন মিটিংয়ে তুরস্কের গোয়েন্দা প্রধান হাজির হয়েছেন। কাল কাতারের প্রধানমন্ত্রী, ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্যের দূত উইটকফ এবং এরদোগান হাজির হওয়ার কথা। মিশরের প্রেসিডেন্ট দাওয়াত দিয়েছেন ট্রাম্পকেও, যেন তিনি যুদ্ধবিরতির চুক্তির অনুষ্ঠানে হাজির থাকেন।

জানি না নোবেল তিনি এ বছর আর পাচ্ছেন না জানার পরও চুক্তিতে হাজির থাকতে আগ্রহ পাবেন কি না। যদি থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই মার্কিন সেনাদের আফগান ছাড়ার যেই চুক্তি একুশ সালে কাতারে ইসলামিক এমিরেত আর আমেরিকার মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে দেখেছিলাম, তেমন কোনও দৃশ্য হয়তো মিশরের ক্যানভাসে চিত্রিত হতে দেখব হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে। ইনশাআল্লাহ।

✍️ মনজুরুল হক

বাংলাদেশের প্রায় ২.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে ২০২৭ সালের মধ্যে চীনের তৈরি ২০টি J-10CE মাল্টিরোল ফাইটার জেট কেনার পরি...
08/10/2025

বাংলাদেশের প্রায় ২.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে ২০২৭ সালের মধ্যে চীনের তৈরি ২০টি J-10CE মাল্টিরোল ফাইটার জেট কেনার পরিকল্পনা ঘিরে দেশ-বিদেশে সমানভাবে প্রশংসা ও উদ্বেগের সঞ্চার হয়েছে। কাগজে-কলমে এটি নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর জন্য এক বড় অগ্রগতি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

চীনের এই আধুনিক যুদ্ধবিমানটিতে রয়েছে AESA রাডার, উন্নত অ্যাভিওনিকস, এবং দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ সক্ষমতা, যা বর্তমানে ব্যবহৃত পুরোনো F-7 ও সীমিত সংখ্যক MiG-29 বিমানের তুলনায় বহুগুণ শক্তিশালী এবং প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত। চুক্তির অন্যতম সুবিধা হলো—মূল্য পরিশোধের সময়সীমা ১০ বছরব্যাপী, যা একদিকে অর্থনৈতিক চাপ কমাবে, অন্যদিকে বিমানবহর দ্রুত আধুনিক করার সুযোগ তৈরি করবে।

ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপীয় প্রতিরক্ষা প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের প্রবেশাধিকার সীমিত, আর রাশিয়া নিষেধাজ্ঞার কারণে নির্ভরযোগ্য অংশীদার হিসেবে পিছিয়ে পড়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে চীনের দিকে ঝোঁকা এক বাস্তবসম্মত বিকল্প—খরচে তুলনামূলক সাশ্রয়ী, সরবরাহযোগ্য, এবং প্রযুক্তিগতভাবে পর্যাপ্ত উন্নত, যা বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার আকাশ প্রতিযোগিতায় টিকিয়ে রাখতে পারে।

তবে সিদ্ধান্তটির ঝুঁকিও কম নয়। সমালোচকরা প্রশ্ন তুলেছেন—চীনা যুদ্ধবিমানের দীর্ঘমেয়াদি নির্ভরযোগ্যতা, বিশেষত ইঞ্জিনের কর্মক্ষমতা ও রক্ষণাবেক্ষণ সেবার মান নিয়ে। তাছাড়া, বেইজিংয়ের সঙ্গে গভীর প্রতিরক্ষা সম্পর্ক গড়ে তোলা বাংলাদেশের সূক্ষ্ম কূটনৈতিক ভারসাম্যে প্রভাব ফেলতে পারে—বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে এবং পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে।

যদিও প্রতিটি বিমানের আনুমানিক দাম প্রায় ৬ কোটি মার্কিন ডলার, বিশেষজ্ঞদের মতে পাইলট প্রশিক্ষণ, অবকাঠামো উন্নয়ন, যন্ত্রাংশ, এবং অস্ত্রসজ্জা মিলিয়ে প্রকৃত ব্যয় এর চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে। বিকল্প হিসেবে সুইডেনের Gripen, পুরোনো F-16, কিংবা সীমিত সংখ্যক পশ্চিমা ফাইটার নিয়ে মিশ্র বিমানবহর কৌশলও বিবেচনা করা যেত—তবে প্রতিটি বিকল্পের সঙ্গেই জড়িয়ে ছিল জটিল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতা।

সব দিক বিবেচনায়, বাংলাদেশের J-10CE ক্রয় পরিকল্পনা একদিকে যেমন সাহসী আধুনিকায়নের ঘোষণা, অন্যদিকে এটি চীনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার গভীরে প্রবেশের সূক্ষ্ম ঝুঁকি বহন করছে। যদি এই চুক্তিতে রক্ষণাবেক্ষণ, প্রযুক্তি হস্তান্তর ও পাইলট প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত কঠোর শর্ত বাস্তবায়ন করা যায়, তবে এটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সক্ষমতায় এক ঐতিহাসিক মোড় আনতে পারে।

কিন্তু, যদি বিষয়টি সঠিকভাবে পরিচালিত না হয়, তবে এটি দেশের জন্য এক ব্যয়বহুল নির্ভরশীলতার ফাঁদে পরিণত হতে পারে—যেখান থেকে ভবিষ্যতে বেরিয়ে আসা কঠিন হবে।

অতএব, প্রশ্ন থেকেই যায়—
এটি কি বাংলাদেশের এক দূরদর্শী আধুনিকায়নের পদক্ষেপ, নাকি এক খরচসাপেক্ষ ভূরাজনৈতিক জুয়া?
বাংলাদেশের কি অপেক্ষা করা উচিত ছিল পশ্চিমা প্রস্তাবের জন্য, নাকি বর্তমান বাস্তবতায় যা পাওয়া গেছে, সেটিকেই সঠিকভাবে কাজে লাগানোই ছিল বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত?

খুব ছোটবেলায় বাতিরকলের দিকে একটা বাসায় আমরা ছিলাম। ওই এলাকায় অপূর্ব পাল নামের এই ছেলেটাও তার মায়ের সাথে থাকতো। আমি যতদূর...
05/10/2025

খুব ছোটবেলায় বাতিরকলের দিকে একটা বাসায় আমরা ছিলাম। ওই এলাকায় অপূর্ব পাল নামের এই ছেলেটাও তার মায়ের সাথে থাকতো। আমি যতদূর জানি এই ছেলের বাবা মুসলিম ছিলেন, মা হিন্দু। বেশ ছোটবেলায় তার বাবা মারা যায়। মা-ছেলে দুইজনের মাঝেই কিছুটা মানসিক এবনরমালিটি ছিল।

ট্রমাটিক পাস্ট আর আরো বিভিন্ন কারণে মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের হেলদোল হতে পারে। কিন্তু সেটার এক্সটেন্টটা কী সেটা জানা জরুরি। আমাদের আশেপাশের অনেক মানুষের মাঝেই কম-বেশি মানসিক সমস্যা চিহ্নিত করা যায়। কিন্তু এদের সবাইকে "মানসিক সমস্যা" টিকিট দিয়ে ছেড়ে দিলে কোনো অপরাধের বিচার করাই সম্ভব হবে না।

অপূর্ব পাল– যে কিনা নিজেকে এখন অপূর্ব রাদ বলে পরিচয় দেয়, তার কিছু মানসিক অস্থিরতা/বিকার থাকতেই পারে। কিন্তু সেটাকে 'মানসিক ভারসাম্যহীন' ছাড়পত্র দিয়ে পবিত্র কোরআনের এই হীন অবমাননার অপরাধ মওকুফ করার পক্ষে আমি না। তার এই বিকারগ্রস্ততার কারণ ড্রাগ আসক্তি কিনা সেটাও খুটিয়ে দেখার ব্যাপার।

নর্থ সাউথে পড়ুয়া একটা ছেলে, প্রতিদিন ভার্সিটি যাচ্ছে-আসছে, রুটিন মেনে ক্লাস এটেন্ড করছে, ফেইসবুক প্রোফাইলে খাগড়াছড়িতে মারমা কিশোরীর ধর্ষণের ব্যাপারে আলাপ করছে– সেই ছেলে এতটাই ভারসাম্যহীন/অবুঝ যে কোরআন পায়ের নিচে ঠেলবে? এটা বিশ্বাস করা অত্যন্ত কঠিন।

ওর উদ্ভট পোস্টগুলো পড়ে যা বুঝলাম– ও বোঝানোর চেষ্টা করছে যে কোরআন মুসলিমদের ইমান নষ্ট করার জন্য দাজ্জালের একটা কূটচাল। প্রশ্ন আসতেই পারে– কোরআন কূটচাল হলে অন্যান্য ধর্মগ্রন্থগুলো কী?
২০২৩ সাল থেকে সে নিজেকে নওমুসলিম দাবি করে। তাহলে ওর আগের ধর্মের কিতাব বাদ দিয়ে কেবল কোরআনকেই কেন ওর কাছে ইমান নষ্ট করার পায়তারা বলে মনে হলো?

যারা দায়মুক্তির পক্ষে কথা বলছেন, তাদের নিকট জানতে চাই– মন্দির কিংবা প্রতিমা ভেঙে ফেলা কোনো মুসলিম তরুণকে মানসিক অসুস্থতার দোহাই দিয়ে ছেড়ে দিতে আপনারা রাজি হবেন তো?

শেষমেশ বলি– পুরোটাই দিল্লির ঢালা ঘি ও হতে পারে। আমরা ফাঁদে পা না দেই। অপূর্ব পালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার মানসিক স্থিরতা আদালতেই প্রমাণ হবে।
আল্লাহ নিশ্চয়ই সর্বজ্ঞানী, সর্ব শক্তিমান ও পরম দয়াময়; তাঁর ফয়সালাই চূড়ান্ত।

- উম্মা উসওয়াতুন রাফিয়া

হাইফা বন্দরে (প্যালেস্টাইন), ১৯৪৭ সালে পৌঁছানো ইহুদি শরণার্থীরা — তাদের ব্যানারে লেখা ছিল:“জার্মানরা আমাদের পরিবার ও ঘরব...
03/10/2025

হাইফা বন্দরে (প্যালেস্টাইন), ১৯৪৭ সালে পৌঁছানো ইহুদি শরণার্থীরা — তাদের ব্যানারে লেখা ছিল:
“জার্মানরা আমাদের পরিবার ও ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছে। আপনারা আমাদের আশা ধ্বংস করবেন না।”

টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ৫০০ বিলিয়ন ডলার (৩৭০.৯ বিলিয়ন পাউন্ড) এর বেশি নেট সম্পদে...
02/10/2025

টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ৫০০ বিলিয়ন ডলার (৩৭০.৯ বিলিয়ন পাউন্ড) এর বেশি নেট সম্পদের মালিক হয়েছেন। এ বছর বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা এবং তার অন্যান্য ব্যবসার মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় তিনি এই মাইলফলক অর্জন করেন।

ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার সূচক অনুযায়ী, বুধবার নিউইয়র্ক সময় দুপুরে মাস্কের নেট সম্পদ অস্থায়ীভাবে ৫০০.১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল, পরে কিছুটা কমে ৪৯৯ বিলিয়ন ডলারের ওপরে নেমে আসে। টেসলার পাশাপাশি, তার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংস্থা xAI এবং মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান SpaceX-এর মূল্যও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বেড়েছে বলে জানা গেছে।

এই মাইলফলক মাস্কের অবস্থানকে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে আরও দৃঢ় করেছে। ফোর্বসের সূচক অনুযায়ী, ওরাকল প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি, যার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৩৫০.৭ বিলিয়ন ডলার।

গত মাসে ওরাকলের শেয়ারের দাম ৪০% এর বেশি বেড়ে গেলে এলিসন সাময়িকভাবে মাস্ককে অতিক্রম করেছিলেন। এর পেছনে ছিল কোম্পানির ক্লাউড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ব্যবসা এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) চুক্তি নিয়ে আশাব্যঞ্জক পূর্বাভাস।

মাস্কের বিপুল সম্পদ মূলত টেসলায় তার ১২% এর বেশি শেয়ার মালিকানার সাথে সম্পর্কিত। এ বছর টেসলার শেয়ারের দাম তীব্রভাবে বেড়েছে। বুধবার নিউইয়র্ক শেয়ারবাজারে টেসলার শেয়ারের দাম ৩.৩% এর বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এ বছর এখন পর্যন্ত ২০% এরও বেশি বেড়েছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিনিয়োগকারীরা মাস্কের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের চেয়ে তার কোম্পানিগুলোর প্রতি বেশি মনোযোগ দেওয়াকে ইতিবাচকভাবে দেখেছেন।

এ বছরের শুরুতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসনের Department of Government Efficiency (DOGE)-এর সাথে কাজ করায় সমালোচনার মুখে পড়েন। ওই সংস্থার কাজ ছিল সরকারি ব্যয় কমানো এবং চাকরি ছাঁটাই।

মাস্ক, যিনি X (সাবেক টুইটার) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মালিক, অভিবাসন এবং বৈচিত্র্য, সমতা ও অন্তর্ভুক্তি (DEI) নীতিমালা সম্পর্কিত বিষয়েও খোলাখুলি মতামত দিয়ে আসছেন।

টেসলার বোর্ডের চেয়ার রবিন ডেনহোম সেপ্টেম্বর মাসে জানান যে মাস্ক এখন আবার কোম্পানির "কেন্দ্রীয় ভূমিকায়" আছেন। কোম্পানির বোর্ড আরও জানিয়েছে, যদি মাস্ক উচ্চাভিলাষী কিছু লক্ষ্য অর্জন করতে পারেন, তবে তিনি আগামী এক দশকে ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের পারিশ্রমিক প্যাকেজ পেতে পারেন।

এই লক্ষ্যগুলো অর্জনের জন্য তাকে টেসলার বাজারমূল্য আট গুণ বাড়াতে হবে, এক মিলিয়ন AI রোবট বিক্রি করতে হবে, আরও ১.২ কোটি টেসলা গাড়ি বিক্রি করতে হবে এবং আরও কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে।

গত মাসেই মাস্ক প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারের টেসলা শেয়ার কিনেছেন, যা অনেক বিনিয়োগকারীর কাছে কোম্পানির প্রতি আস্থার প্রতীক হিসেবে ধরা হয়েছে।

তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টেসলা নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে, বিশেষ করে চীনের BYD এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতাদের তীব্র প্রতিযোগিতার কারণে। বর্তমানে কোম্পানিটি নিজেকে বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রস্তুতকারক থেকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবোটিক্স ব্যবসায় রূপান্তরের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।

✅ বিবিসি

ধন্যবাদ কলম্বিয়া ❤️
02/10/2025

ধন্যবাদ কলম্বিয়া ❤️

01/10/2025

ইউরোপীয় শহরগুলো বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে...গাজামুখী জাহাজগুলোতে ইজরাইলের হামলায়...

01/10/2025

অজানা বিপদে গাজার আরও নিকটে ত্রাণবাহী ’সুমুদ ফ্লোটিলা’

Address

Madinah Road
Riyadh
12991

Opening Hours

Monday 9am - 5pm
5:30pm - 6pm
Tuesday 9am - 5pm
Wednesday 9am - 5pm
Thursday 9am - 5pm
Friday 9am - 5pm
Saturday 8am - 5pm
Sunday 8am - 5pm

Telephone

+966530797115

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zafar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Zafar:

Share