25/02/2025
ইয়া আল্লাহ! ইয়া রহমানুর রহিম! আমি আপনাকে ডাকছি আপনার সুন্দরতম নামসমূহের মাধ্যমে। যে নামগুলো আপনি আপনার জন্য রেখেছেন, আপনার কিতাবে উল্লেখ করেছেন এবং আপনার সৃষ্টিকে শিখিয়েছেন, যে নামগুলো আপনি গায়েবের জ্ঞানের মাধ্যমে অপ্রকাশিত রেখেছেন, সেই প্রতিটি নাম ধরে আজ আমি আপনার কাছে ফরিয়াদ করছি।
ইয়া আল্লাহ! সালাত ও সালাম পেশ করুন আমাদের নবী মুহাম্মাদের উপর। আল্লহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিইয়্যিনা মুহাম্মাদ..
হে আমার রব ....
আপনি আমার হয়ে যান আর আমাকে আপনার করে নিন!
আজ আমি একমাত্র আপনার কাছেই আমার কষ্টের কথা বলছি। আজ আমি শুধু আপনার কাছেই আমার দুঃখের কথা বলছি। আমি শুধু আপনার কাছেই আমার বিপদের কথা বলছি। আমার অভাবের কথা শুধু আপনার কাছেই জানাচ্ছি ইয়া রব।
পৃথিবীর সবার কাছেই তো শুধু অভাব, অভাব আর অভাব কিন্তু আপনার খাজানায় তো কোন কিছুর অভাব নাই!
"আজ আমি তাঁর কাছেই চাই,
যার কাছে কোন কিছুর অভাব নেই।
আজ আমি তাঁর কাছেই ভিখারী,
যিনি আমার মহান রব!"
আপনিতো প্রতিটি অসহায় ব্যাক্তির রব! প্রতিটি অভাবী ব্যক্তির রব্ব! মাওলা! আপনিতো সাড়া জাহানের রব! !
আপনি তো আমারও রব!
হে আমার রব ....
আপনি যদি আমার উপর রাগ না করেন, আমার উপর ক্রোধান্বিত না হন, আমার উপর অসন্তুষ্ট না হোন, তাহলে দুনিয়ার বিপদ, দুঃখ, কষ্ট, যন্ত্রনা, হতাশা এসবের কোন কিছুই আমি পরোয়া করি না।
রব্বানা! আমি আপনার কাছে আমার বিপদের জন্যে সাহায্য চাই, বিপদের জন্যে আপনার কাছে আশ্রয় চাই।
আপনার রাগ ও অসন্তুষ্টি থেকে আমি আপনার কাছে রেহাই চাই।
আমার তাবত দুঃখ, কষ্ট, নিঃশেষ হয়ে যাওয়াও তো শুধু আপনাকেই আরো কাছে পাওয়ার জন্যেই হে রব!
আপনার ভালোবাসায় আমাকে সিক্ত করে দিন। আপনার সান্নিধ্য পাওয়ার লোভ বাড়িয়ে দিন।
হে আল্লাহ, আপনি কত বুঝিযয়েছেন কিন্তু আমি বুঝিনি, আপনি বাঁধা দিয়েছেন কিন্তু আমি থামিনি।
হে আমার মালিক! মাসুম বাচ্চারা যেমন অভিমান করে বাবা মাকে ছেড়ে দূরে যেয়ে ছন্ন ছাড়া হয়ে ঘুরে বেড়ায় আমার অবস্থা তার চেয়েও করুণ। আপনি ছাড়া আমি সবচেয়ে বেশি ছন্নছাড়া, সবচেয়ে বেশি অসহায়,রব্বিই!
মালিক, সামনে কোন রাস্তাও দেখতে পাইনা, কোন উপায়ও চোখে আসেনা। আপনার সামনেই হাত পাতি, ভিক্ষার ঝুলি ফেলি যেন আপনি আমার হয়ে যান ।
জানি, আমার হৃদয় এটার যোগ্য না যে আপনার মুহাব্বাত লাভ করবে, কিন্তু আল্লাহ! আপনি তো চাইলেই পারেন! আপনি তো চাইলেই আমার এই গান্ধেকি ভরা কলবটাকে ধুয়ে মুছে সাফ সুতরো করে আপনার মুহাব্বাতের যোগ্য করে নিতে পারেন! আল্লহ! আপনি চাইলেই পারেন! আল্লহ! আপনি চাইলেই পারেন!
মালিক! সত্যি বলছি, অনেক চেষ্টা করেছি নিজেকে গুনাহ থেকে হিফাজত করার। এক কদম আপনার দিকে চলি তো দশ কদম উলটো দিকে আসি। সকালে তওবা করি সন্ধ্যায় আবার গুনাহ করি, সন্ধ্যায় তওবা করি সকালে আবার গুনাহ করি।শেষ মেষ হতাশ হয়ে গুনাহ'য় ফিরে আসি। কিন্তু আপনার রহমতের ক্ষমাশীলতার উচ্চতার সামনে আমার গুনাহ এর উচ্চতাই বা কতটুকু ?
রব্বে কারীম! আপনি ই না হয় আমার দ্বায়িত্ব নিয়ে নিন। আপনি আমার অভিভাবক হয়ে যান। আপনি হয়ে যান আমার সর্বোত্তম হিফাজতকারী। আপনি ই না মু'মিনের হাফিয? আপনি ই না মুমিনের ওয়ালী?
হে মালিক। কেয়ামতের দিনে যখন প্রথম দিককার লোকেরা আসবে, ওদের কাছে তো বড় তাকওয়া থাকবে, বড় বড় আমল থাকবে, তারপর যখন আমরা এই যামানার লোকেরা আসব, আমরা তো ইয়া আল্লাহ একদম খালি হাত হবে, আমাদের ঝুলিও তো ফাঁকা থাকবে। কোথাও লুকানোরও তো জায়গা থাকবেনা যে চুপ করে লুকিয়ে পড়ব। আমাদের সম্বল বলতে তো কেবল আপনার রহমত আর তোমার হাবীবের ভবিষ্যদ্বানী। তিনি (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছিলেন, "ওরাই তো আমার ভাই যারা আমাকে না দেখেই বিশ্বাস করবে, আমার উপর ঈমান আনবে''
হে মালিক, আমরা তো দেখিনি উনাকে, আমরা কোরআন নাযিল হওয়াও দেখিনি। আমরা তো এই যামানায় চারিদিকে শুধু দেখে চলেছি নোংরা নোংরা নগ্ন সংস্কৃতি আর শুনে চলেছি গুনাহর আওয়াজ।
হে আল্লাহ! আপনার হাবীব তো আমাদের জন্য দুয়া করে গেছেন। আর আপনি ই তো উনাকে কথা দিয়েছিলেনযে উনাকে আপনি উনার উম্মতদের ব্যাপারে খুশী করে দেবেন। আমরা, এই গুনাহগাররা যে উনার ই উম্মাত! আল্লহ! উনার ই উম্মাত!
হে আল্লাহ, কিছুই নাই আমাদের কাছে, আমাদের নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অনেক কষ্ট করে গেছেন আপনার দ্বীনের পথে, সে উছিলায় হলেও আপনি আমাদের কে ক্ষমা করে দিন ।
হে মা এর থেকে বেশি ভালোবাসা স্থাপনকারী, বাবার থেকে বেশি যত্নকারী! আমাদের কাছে জান্নাতে যাবার মত একটা আমলও নাই, শুধু আপনার রহমত আর আপনার হাবীব সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শাফায়াত আছে। এই দুইটা ছাড়া আমাদের কাছে আর কিছুই নাই।
আপনার জান্নাত তো এত বড়! কোনো এক কোণায় দয়া করে একটু জায়গা করে দিলে তো কেউ জানতেও পারবেনা যে আমার মত গুনাহগার সেখানে স্থান পেয়েছে। ওহ আল্লাহ, আপনাকে প্রশ্নকারীই বা কে আছে আপনি আমায় ক্ষমা করে দিলে?
হে মুহম্মদ (সাঃ) এর রব, হে মূসা কালিমুল্লাহ এর রব, হে ইব্রাহীম খালিল এর রব, হে ঈসায়ী রুহু কে রব, হে অনাথদের রব, আমাদের কারোর না কারোর অশ্রু, কারোর দুয়ার হাত তো পছন্দ করে আমাদের সবার দুয়া কবুল করে নিন ।
আমার তো কেবল আপনি ই আছেন!
ইয়া আল্লাহ আপনার বানানো এই দুনিয়াতে শান্তি, রহমত নাজিল করেন, ইয়া রাব্বুল আলামিন এই গুনাহগার উম্মাহর সমস্ত গুনাহ মাফ করে দিন, দাজ্জালী ফিতনা থেকে এই উম্মাহকে রক্ষা করুন ইয়া আল ফাত্তাহ, আপনার মনোনীত দ্বীনকে প্রতিষ্ঠার জন্য যারা লড়াই করে যাচ্ছে তাদের উপর আপনার খাস রহমত নাজিল করেন, তাদের বিজয়ী করেন। ইয়া আল জাব্বার অনেক বোনেরা ভাঙা অন্তর নিয়ে আপনার কাছে আকুতি করে যাচ্ছে তাদের দুয়া কবুল করে নিন, অনেক বোনের বিয়ে হচ্ছে না, তাদের সবর দিয়ে দিন সঠিক সময়ে একজন সঠিক দ্বীনদার উত্তম আখলাকের মাহরাম তাদের দান করুন। ইয়া আস সালাম, অনেক বোন শশুর বাড়িতে নির্যাতিত, স্বামী দ্বারা নির্যাতিত, আপন ভাই বোন দ্বারা নির্যাতিত, বেদ্বীন বাবা মা দ্বারা নির্যাতিত, আপনি এই বোনদের জন্য উত্তম অভিভাবক হয়ে যান, তাদের জন্য উত্তম ফায়সালা করে দিন, তাদের নিরাপত্তা দান করুন, জালেমদের হেদায়েত দিন।
ইয়া আস সামিই.... আপনি কি সেই বোনদের হাহাকার শুনেন না, যারা এখনো মাতৃত্বের স্বাদ পায়নি? তাদের এই হাহাকার আপনি দূর করে দিন, তাদের কোল ভরিয়ে দিন,উত্তম নেককার সন্তান দান করুন তাদের।
ইয়া আর রহমান... কত বোনের সন্তানদের মা থেকে বিচ্ছেদ করে রেখেছে, আপনি তাদের বুকের মানিকদের বুকে ফিরায় দেন, সন্তানদের মায়ের আদর ভালবাসা তাদের হক্ব পূরণে সাহায্য করেন মালিক। নওমুসলিমাদের, গুরাবাদের পিতা মাতা/স্বামী স্ত্রীকে হেদায়েত দিন, তাদের চলার পথ সহজ করে দিন। ইয়া আল মু'মিন, রক্ষা করুন আমাদের বদ নজর যাদ টোনা জীনের বদ আছর থেকে।
ইয়া আল মু'মিন রক্ষা করুন আমাদের বদ নজর, যাদু টোনা, জ্বীনের বদ আছর থেকে । যারা আমার বিপদে পাশে ছিলেন, যাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ, তাদের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দিন, যাবতীয় বিপদাপদ থেকে রক্ষা করুন, তাদের দুনিয়াতে ও আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দিন। এই উম্মাহ আজ মত বিরোধে জড়িয়ে পড়েছে, তাদের একতাবদ্ধ হবার জন্য, আপনার বান্দাদের প্রতি ন্যায় ইনসাফের জন্য আপনার মনোনীত খলিফাকে আমাদের মাঝে প্রেরণ করুন। ......
আল্লাহ! আপনি আমাদের এই রমাদানের সকল ইবাদত, আমল, রোজা, দুয়া কবুল করে নিন।
আমার এমন কোন গোনাহ বাদ রাখবেন না যা আপনি ক্ষমা করবেনা। এমন কোন দুশ্চিন্তা ও বিপদ রাখবেন না যা আপনি দূর করবেনা। এমন কোন ঋন রাখবেন না যা আপনি পরিশোধ করবেন না। দুনিয়া ও আখিরাতের এমন কোন প্রয়োজন বাদ রাখবেন না যা আপনি পূর্ন করবেন না।
হে আল্লাহ! আপনি প্রত্যেক অপারগ ও অক্ষমের দোয়া শোনেন, প্রত্যেক রুগ্ন ব্যক্তিকে স্বাস্থ্য দান করে থাকেন। প্রত্যেক ব্যক্তির গোনাহ মাফ করেন এবং প্রত্যেক ব্যক্তির তওবা কবুল করে থাকো। আপনার এইসব নেয়ামতের কেউ প্রতিদান দিতে পারেনা। কোন প্রশংসাকারীর প্রশংসা আপনার প্রশংসার হক আদায় করতে পারবে না। আপনি আমার সব আকাক্ষার শেষ প্রান্ত! আপনি ই আমার সব অভিযোগের সর্বশেষ শ্রবনকারী!
এখন বা পরে, আমার সাথে যা-ই ঘটুক, সব কিছুর জন্য আপনার কাছে কল্যান কামনা করছি। আমি যা জানি এবং যা জানিনা, সবকিছুর অনিষ্ঠ থেকে আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাইছি। আমি আপনার কাছে ঐ সমস্ত কল্যান ও সৌন্দর্য কামনা করছি, যা আপনার কাছে আপনার বান্দা ও প্রেরিত নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কামনা করেছেন।
হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে জান্নাত চাইছি। এমন প্রতিটি কাজ ও কথার উপর আমলের তৌফিক চাইছি, যা আমাকে জান্নাতে নিয়ে যাবে।
আমি আপনার কাছে জাহান্নাম থেকে পানাহ চাইছি। দূরে থাকতে চাইছি সে সব কথা, কাজ ও আমল থেকে, যা আমাকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যেতে পারে। হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি যেন আপনি আমার শরীরকে জাহান্নামের আগুন দ্বারা দগ্ধ না করেন ।
হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি যেন আপনি আমার শরীরকে জাহান্নামের আগুন দ্বারা দগ্ধ না করেন ।
ইয়া আল্লাহ! আমার সম্পর্কে আপনার সব মীমাংসাকে আপনি আমার জন্য কল্যানকর বানিয়ে দিন। আমাকে সেই প্রতিটি ব্যাপারে সন্তুষ্ট করে দিন।
আমার সব গোনাহ এবং অনিচ্ছাকৃত ভুলগুলোকে ক্ষমা করে দিন। আমার অন্তরের ক্ষতিকর ক্রোধকে দূর করে দিন।
আমি আপনার কাছে সঠিক হিতাহিত জ্ঞান ও প্রজ্ঞা কামনা করছি। আমাকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করে দিন। আমার হৃদয়কে প্রাচুর্যমন্ডিত করে দিন এবং যা কিছু আমাকে দান করেছেন তাতে বরকত ও সাফল্য দান করুন ।
আমি আপনার কাছে সুদৃঢ় ঈমান, স্বাস্থ্য, সম্পদ, সাফল্য ও সন্তুষ্টি চাইছি। পবিত্র জীবন ও সম্মানজনক মৃত্যু চাইছি। আমার জন্য, মা-বাবা ও পরিবারের জন্য, আপনজন ও বন্ধুবান্ধবদের জন্য অনুগ্রহ ও ক্ষমা, সঠিক জীবন ও দৃঢ় ঈমান, অফুরন্ত নেয়ামত ও বরকত চাইছি ।
হে আল্লাহ!আপনি যাদেরকে হেদায়াত দিয়েছেন আমাকে তাদের অন্তর্ভুক্ত করো, আপনি যাদেরকে নিরাপদে রেখেছ আমাকে তাদের দলভুক্ত করুন, আপনি যাদের অভিভাবকত্ব গ্রহন করেছেন আমাকে তাদের দলভুক্ত করুন ।
হে আল্লাহ! আপনি আমাকে যা দিয়েছেন তাতে বরকত দিন, যেসব ক্ষতি আমার জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে তা হতে আমাকে রক্ষা করুন। আপনি ই তো ভাগ্য নির্ধারণ কারী! আপনার উপর তো কেউ ভাগ্য নির্ধারণ করার নেই।
হে আল্লাহ! আমাকে যারা মুহাব্বাত করেন, আমি যাদেরকে মুহাব্বাত করি, সবাইকে মাফ করে দিন। আমার কাছে যারা দোয়া চেয়েছেন, আমি যাদের কাছে দোয়া চেয়েছি সবাইকে নেককার বান্দা হিসেবে কবুল করে নিন।
হে আল্লাহ!
আপনি যার অভিভাকত্ব গ্রহন করেছেন, সে কোনদিন অপমানিত হবেনা এবং আপনি যার সাথে শত্রুতা করেন, সে কোনদিন সম্মানিত হতে পারেনা। যে পথে আপনার রাজি-খুশি নিহিত, যে পথে আপনি আপনার প্রিয় হাবীব বিশ্বনবী মুহাম্মদ (সাঃ) কে চালিয়েছেন আমাকে ও আপনি সেই একই পথের মুসাফির বানিয়ে দুনিয়ার যিন্দেগীর এই ক্ষণস্থায়ী সফর শেষ করার তাওফিক দিন রব্বানা। আমার ঈমানে, আমলে, ইজ্জতে, রিজিকে বরকত দান করুন।
আমাকে এমন হৃদয় দান করুন, যে হৃদয় কখনোই আপনার ফয়সালায় অসন্তুষ্ট হবে না। যে হৃদয়ে কখনোই শিরক কুফর, অহংকার, হিংসা বাসা বাধঁতে পারবে না।
আমাকে এমন জবান দান করুন, যা দিয়ে কখনো মিথ্যা, হারাম কথা, গীবত, চোগলখোরি করা হবে না।
এমন চোখ-কান দান করুন, যা কখনোই হারাম কিছু দেখবো না, শোনবো না।
এমন হাত দান করুন, যা দিয়ে কখনো অন্যের হক্ব মারবো না। কখনোই হারাম কোনোকাজ করবো না।
ইয়া হাইয়্যু-ইয়া কাইয়্যুম, ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম।
আমাকে সম্পূর্ণভাবে পরিশুদ্ধ করে দিন। আমাদের হৃদয় সমূহ আপনার ভালোবাসায় পূর্ণ করে দিন। এই জবান যেনো কোরআন এবং আপনার জ্বিকিরে ব্যস্ত থাকে।
আমিন ইয়া রব্বাল আলামীন।