𝙽𝚊𝚝𝚞𝚛𝚊𝚕 𝚅𝚒𝚋𝚎 (2025)

24/09/2025

আওয়ামী-লীগ’কে সংস্কৃতি শেখাতে আসবেন না, তার আগে নিজেরা শিখুন। রাজনীতিতে ডিম নিক্ষেপের সংস্কৃতিটা আপনারা চালু করেছেন, জুতোর মালা পড়ানোর সংস্কৃতিও আপনারা চালু করেছেন।

আওয়ামী-লীগ সে সংস্কৃতি অনুসরণ করলেও নারীদের প্রতি স্বাভাবিক কমনসেন্স থেকে যে সম্মান দেখিয়েছে সেটা আপনারা দেখাননি।

আজকে তাসনিম জারার জায়গায় আতিকা থাকলে আপনারা শুধু ডিম না, আরো অনেক কিছু করতেন। আওয়ামী-লীগ সেসব করেনি। আওয়ামী-লীগে’র সেই কালচার নাই। সেই নোংরা রাজনৈতিক সংস্কৃতির শিক্ষা আওয়ামী-লীগ তার নেতাকর্মীদেরকে দেয় না।

এজন্যে এই সংগঠনের একজন নেতা, কর্মী ও সমর্থক হিসেবে আমরা প্রাউডফিল করি।
ধন্যবাদ।
#বাস্তবতা_বিক্রেতা

31/08/2025

হাজার মানুষ সঙ্গ দিলেও নিজেকে খুব একা মনে হয় 💔

30/08/2025

যতই দিন পার করতেছি ততই ধ্বংস হয়ে যাইতেছি
#সুহাসিনী_r

27/08/2025

বাকশাল কত খারাপ একটু জেনে নেন
আসুন জানি বাকশাল সম্পর্কে-

পটভূমি-
• স্বাধীনতার পর (১৯৭১) বাংলাদেশ ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত।
• মানুষসৃষ্ট দুর্ভিক্ষ, বন্যা–খরা, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট চলছিল।
• ভেতরে সহিংসতা: জাসদ ও চীনপন্থীদের অগ্নিসংযোগ, ব্যাংক লুট, পুলিশ হত্যা, অস্ত্র লুট।

বঙ্গবন্ধুর ধারণা
• বঙ্গবন্ধু বাকশালকে দ্বিতীয় বিপ্লব বলেছিলেন।
• প্রথম বিপ্লব = মুক্তিযুদ্ধ → রাজনৈতিক স্বাধীনতা।
• দ্বিতীয় বিপ্লব = অর্থনৈতিক মুক্তি → সহযোগী কৃষিকাজ, সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি, জাতীয় ঐক্য।

বাকশাল কী

• পূর্ণ নাম:
বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ।

• সংস্থা:
আওয়ামী লীগ + ন্যাপ (মুজাফফর) + কমিউনিস্ট পার্টির ঐক্য। জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী সবার জন্য উন্মুক্ত রাজনৈতিক সংগঠন।

• লক্ষ্য:
ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, কৃষক–শ্রমিকের অধিকার, দুর্নীতি রোধ, ন্যায্য সম্পদ বণ্টন।

বাকশালের পক্ষে-বিপক্ষে
বাকশালের পক্ষে (১৯৭৩ নির্বাচনের ভিত্তিতে)

• আওয়ামী লীগ: ৭৩.২%
• ন্যাপ (মুজাফফর): ১.৫%
• সিপিবি: ১%

= মোট প্রায় ৭৬% ভোটারের সমর্থন

বাকশালের বিপক্ষে

• ন্যাপ (ভাসানী): ০.৭%
• জাসদ: ৩.৪%
• কিছু স্বতন্ত্র

= মোট প্রায় ৪–৫% ভোটারের সমর্থন

৯৮% আসনে নির্বাচিত (৩০০ এর মধ্যে ২৯৩ আসন) হবার পরেও বিরোধী দলকে সাথে নিয়ে জাতীয় ঐক্যের এমন ব্যবস্থা ইতিহাসে বিরল।

টাইমলাইন

• স্বাধীনতা: ১৯৭১
সংকটকাল: ১৯৭২–৭৪
• বাকশাল পরিকল্পনা ঘোষণা: ২৬ মার্চ ১৯৭৫
• কার্যকর হবার কথা: ১৫ আগস্ট ১৯৭৫
• বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড: ১৫ আগস্ট ১৯৭৫
বাকশাল বাস্তবায়নের আগেই শেষ হয়ে যায়।

বাকশালের কাঠামো ও পদ্ধতি

জনগণ (ভোটার)
গ্রাম সমবায় পরিষদ (ভোটে নির্বাচিত)
থানা পরিষদ / প্রশাসক (ভোটে নির্বাচিত)
জেলা গভর্নর (ভোটে নির্বাচিত)
জাতীয় সংসদ (প্রতিটি আসনে বহু প্রার্থী → জনগণের ভোটে নির্বাচিত)
প্রেসিডেন্ট (জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত)

ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ

• দেশকে ছোট ছোট সেল/ইউনিটে ভাগ করা।
• প্রতিটি ইউনিটে কৃষক, শ্রমিক ও সাধারণ মানুষের হাতে ক্ষমতা।
• প্রশাসক: জনগণের ভোটে নির্বাচিত রাজনৈতিক নেতা, সহযোগী হিসেবে সেনা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধি।

জেলা ও থানা প্রশাসন

• প্রতিটি জেলায় একজন গভর্নর, প্রতিটি থানায় একজন প্রশাসক/চেয়ারম্যান।
• এরা জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হতেন।

রাজনৈতিক কাঠামো

• জাতীয় সংসদে জনগণ ভোট দিয়ে বাকশাল প্রার্থীদের মধ্যে থেকে বেছে নিত।
• প্রেসিডেন্ট জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হতেন।
• সংসদের দুই-তৃতীয়াংশ অনাস্থা দিলে প্রেসিডেন্টকে অপসারণ করা যেত।

অর্থনৈতিক কাঠামো

• সমবায় কৃষিকাজ চালু।
• ভূমিহীন কৃষককে জমি প্রদান।
• বড় শিল্প, ব্যাংক, পরিবহন, বৈদেশিক বাণিজ্য জাতীয়করণ।
• সীমিত ব্যক্তিমালিকানা থাকলেও শোষণ রোধ।

প্রশাসনিক ও বিচার ব্যবস্থা

• আমলাতন্ত্র ছোট করা।
• সুপ্রিম কোর্ট ঢাকায়, হাইকোর্ট ৮ অঞ্চলে ভাগ।
• প্রতিটি থানায় বিশেষ ট্রাইব্যুনাল → ৩–৬ মাসে মামলা শেষ।
• ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনে গ্রামে শালিস বোর্ড (মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, গণ্যমান্যরা)।

গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার

• জনগণের সরাসরি ভোট →
প্রেসিডেন্ট, সংসদ, গভর্নর, প্রশাসক সবাই জনগণের ভোটে নির্বাচিত।

• এক প্ল্যাটফর্ম, বহু প্রার্থী →

প্ল্যাটফর্ম এক হলেও প্রতিটি আসনে একাধিক প্রার্থী দাঁড়াতো, জনগণ বেছে নিতো।

• ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ →
গ্রাম থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত ধাপে ধাপে জনগণের প্রতিনিধিত্ব।

• ৯৫% মানুষের শাসন →
আগে ৫% ধনী মানুষ শাসন করতো, বাকশাল ৯৫% দরিদ্র জনগণের হাতে ক্ষমতা দিতে চেয়েছিল।

এক কথায়

বাকশাল = জাতীয় ঐক্যের গণতন্ত্র → এক দল হলেও বহুপ্রার্থী, জনগণের ভোটাধিকার, বিকেন্দ্রীকৃত প্রশাসন।

পদ্ধতিগতভাবে এটি ছিল গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্রের বৈপ্লবিক সমন্বয়।

11/08/2025

জেনারেল ওয়াকারুজ্জামান ২০২৪ সালের ২৩ জুন সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন। দায়িত্ব গ্রহণের ঠিক ৪৪ দিনের মাথায় ১৬ বছরের একটা স্ট্যাবল, দুর্দান্ত প্রতাপশালী সরকারকে উৎখাত করতে তিনি সক্ষম হয়ে যান। শুধু কি তাই, পরবর্তী এক বছরেও সেই সরকার বা দলকে তিনি মাথা খাড়া করতে দেননি। অবিশ্বাস্য! অথচ দুর্মুখেরা বলে ওয়াকার নাকি সোনা ছাড়া সেনাপ্রধান!

ওয়াকার এই সবকিছু করেছে খোন্দকার মোশতাকের মত একেবারে ভেতরে ঢুকে। সে যদি শেখ হাসিনার আত্মীয় না হতো তবে এই পদে কোনোদিনই আসতে পারতোনা। আর এই পদে না আসলে তার পরিচয় হতো অন্য অনেকের মত সাধারণ এক মেজর। সে নিজে আসুক বা কোনো গ্লোবাল ডিপস্টেট আনুক, অনেক প্ল্যান করে তাকে এই পদে আনা হয়েছে। কারন শত্রুরা জানে, মিত্র সেজে ছুরি ঢুকানো সবচেয়ে সহজ।

কাগজে পত্রে সামান্য এক পদ মাত্র! শেখ হাসিনা চাইলে ৫ তারিখ সকালেও যাকে বরখাস্ত করতে পারতেন সেই কিনা একটা সরকার, একটা ঐতিহ্যবাহী বৃহৎ রাজনৈতিক দল ধুলায় মিশিয়ে দিয়েছে। যে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এই দেশ এসেছে, স্বাধীনতা এসেছে, তার মত বেঈমান সেনাপ্রধান হতে পেরেছে সেই মহান মুক্তিযুদ্ধের আঁতুড়ঘর ধানমন্ডি ৩২ থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল স্মৃতিচিহ্ন পর্যন্ত সে ধ্বংস করে দিয়েছে। সাধারণ মানুষ রুখে না দাড়ালে, জীবন বাজি না ধরলে জাতির পিতার কবরটাও হয়তো ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিত। এদিকে কিছু পাবলিক বলে সে নাকি খুবই সহজ সরল আর আলাভোলা!

এই সবকিছু করতে পেরেছে পক্ষ সেজে, বন্ধু সেজে, প্রতারণা করে। তার জায়গায় যদি জামাতের আমির শফিক সেনাপ্রধান হইতো কিংবা তারেক জিয়া স্বয়ং সেনাপ্রধান হইতো তবুও আওয়ামী লীগ এবং বাংলাদেশের এতটা ক্ষতি করতে পারতোনা। কেননা শত্রু প্রকাশ্য হইলে মোকাবিলা করতে বেগ পেতে হয়না।

জনমের শিক্ষা নিন। মিত্র বাছাই করতে ৫০ বার যাচাই করুন। দরকার হয় ৫০ বছর পরে ক্ষমতায় আসুন তবু পুরোপুরি মোশতাক মুক্ত হয়ে আসুন।

31/07/2025

মূলত যা চলছে...

𝙽𝚊𝚝𝚞𝚛𝚊𝚕 𝚅𝚒𝚋𝚎

24/09/2025

31/08/2025

30/08/2025

27/08/2025

11/08/2025

31/07/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share