UTV News

UTV News We are National and International news presenters !

বিয়ের ৫৪ বছর পর সন্তান জন্ম দিয়ে আলোচনায় দম্পতিবিয়ের ৫৪ বছর পর বাবা-মা হলেন ভারতের রাজস্থানের বাসিন্দা ৭৫ বছর বয়সি গোপীচ...
15/08/2022

বিয়ের ৫৪ বছর পর সন্তান জন্ম দিয়ে আলোচনায় দম্পতি
বিয়ের ৫৪ বছর পর বাবা-মা হলেন ভারতের রাজস্থানের বাসিন্দা ৭৫ বছর বয়সি গোপীচাঁদ সিংহ ও ৭০ বছর বয়সি চন্দ্রাবতী দেবী। দীর্ঘ দাম্পত্যে প্রথমবার সন্তান পেয়ে খুশির হাওয়া প্রবীণ এই দম্পতির পরিবারে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এ ধরনের ঘটনা রাজস্থানে এটাই প্রথম।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, গোপীচাঁদ-চন্দ্রাবতী দম্পতি রাজস্থানের ঝুনঝুনুর নুহারিয়া গ্রামের বাসিন্দা। বিয়ে হয়েছে আজ থেকে প্রায় ৫৪ বছর আগে। বহু চেষ্টাতেও সন্তানধারণ করা সম্ভব হচ্ছিল না দম্পতির পক্ষে। সন্তান লাভের আশায় ঘুরেছেন মন্দিরে মন্দিরে। হাসপাতালে নানা ধরনের চিকিৎসাও বাদ রাখেননি।এমনকি দুইবার আইভিএফ পদ্ধতিতে সন্তানধারণের চেষ্টাও করেছিলেন গোপী-চন্দ্রাবতী দম্পতি। কিন্তু ব্যর্থ হোন দু’বারই। তবে আশা ছাড়েননি। দেড় বছর আগে তৃতীয়বারের মতো আইভিএফ পদ্ধতির সাহায্য নেন তারা। আর এবারের চেষ্টায় ঘটে বিরল ঘটনা। ৯ মাস আগে গর্ভবতী হোন চন্দ্রাবতী। যদিও পুরো বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগে ছিলেন চিকিৎসকরা। অন্যতম কারণ মায়ের বয়স। তবে ৭০ বছরের চন্দ্রাবতী এবার চিকিৎসকদের নিরাশ করেননি।

সব সমস্যা কাটিয়ে গত ৮ আগস্ট সুস্থ পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন চন্দ্রাবতী। জানা গেছে, সন্তান এবং মা দুজনেই পুরোপুরি সুস্থ আছেন।

ভারতে এত বেশি বছর বয়সে আইভিএফ পদ্ধতিতে সন্তান জন্মদানের এটাই সম্ভবত শেষ ঘটনা হতে চলেছে। কেননা দেশটিতে নতুন একটি আইন করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, বয়স ৫০-এর বেশি হলে আইভিএফ পদ্ধতিতে সন্তান নেওয়া যাবে না। ২০২২ সালের জুন মাস থেকে কার্যকর হয়েছে নতুন এই আইন। হাসপাতালের চিকিৎসকদের মতে, ওই দম্পতি ভাগ্যবান যে, আইনটি পাস হওয়ার আগেই মহিলা গর্ভধারণ করেছিলেন।আইভিএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) পদ্ধতি আগে ‘টেস্টটিউব বেবি’ পদ্ধতি নামে পরিচিত ছিল। যেসব দম্পতি স্বাভাবিক উপায়ে সন্তান উৎপাদনে অক্ষম বা যারা দীর্ঘদিন চেষ্টা করেও গর্ভধারণ করতে পারে না, আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে তাদের জন্য অন্যতম আশা হলো, আইভিএফ পদ্ধতি।

যেসব দম্পতির প্রাকৃতিক উপায়ে ভ্রূণ তৈরি হয় না, এ পদ্ধতিতে তাদের ক্ষেত্রে ডিম্বাণু ও শুক্রাণু সংগ্রহ করে বিশেষ ল্যাবরেটরি ডিশে রেখে ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করা হয় এবং তারপর ভ্রূণকে জরায়ুতে স্থাপন করা হয়।

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=121974830578369&id=100082975562662
12/08/2022

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=121974830578369&id=100082975562662

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য! সব বাচ্চাকেই জন্মের পর পর একই রকম লাগে প্রায়! কেমন একটু বোঁচা বোঁচা/ ঠোঁট লাল,
এ অনুভুতি কেবল মায়েরাই জানে।এ সুন্দরে কেবল পুস্প বর্ষন হোক, কোন অপ্রয়োজনীয়,এবং কুৎসিত কথা এখানে না আসুক
পরী আর রাজকে অভিনন্দন ❤❤

11/08/2022

👉অমানুষের তালিকায় উচ্চ শিক্ষিতরাই বেশি।👈

কথা টা শুনতে তিক্ত লাগলেও সত্যিই বটে,কারন বৃদ্বাশ্রমে রাখার জন্য টাকা লাগে যেইটা আমাদের গরিবদের ক্ষমতার বাইরে!



কষ্টের টাকায় তিলে তিলে বড় করে তোলা সন্তানরা আজ ভুলে যায় পিতা-মাতাকে। রেখে আসে আশ্রমে। জীবনের শেষ বেলায় মা-বাবা যখন একটু সন্তানদের সান্নিধ্য চান, তখন বড্ড ব্যস্ত হয়ে পড়েন সন্তানগুলো। মা-বাবারাও সন্তানদের বড় বানাতে বানাতে এতোই বড় বানিয়ে ফেলেন যে তাদের আর নাগাল পান না। উচ্চশিক্ষিত হওয়ার পরও অনেকেই উঁচু মনের মানুষ হতে পারছেন না। ভুলে যাচ্ছেন নিজেদের আপন কর্তব্যটুকুও।

যেমন বলা যেতে পারে অভিনেতা আনোয়ার হোসেনের কথা। যিনি বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলা খ্যাত। অভিনয় জীবনের সকল উপার্জন, ব্যয় করেছেন সন্তানদের পেছনে। বড় ছেলে সুইডেন, বাকী ৩ ছেলে ও ১ মেয়ে আমেরিকায়।

অভিনয় জগতের সফল এই মানষুটি একা বাসায় ধুকে ধুকে মরলেন। অনেক উঁচুতে থাকা সন্তানগুলোর একজনওও আসেননি বাবাকে দেখতে। জীবনের শেষ বেলাতেও অভিনয় করতে হয়েছে পেটের তাগিদে চাকর-বাকরের চরিত্রে।

আরেকজন ২ সন্তানের পিতা ও দেশের সাহসী কবি আল মাহমুদ। বনানীর বাড়ী বিক্রি করে সন্তানদের বিদেশে পাঠান তিনি। কিন্তু আর দেশে ফিরে আসেননি তাঁর আদরের দুলালেরা। কবি যখন নিজ গ্রামের বাড়ীতে বিছানায় শায়িত ছিলেন তখনও তাঁর দেখার কেউ ছিল না। এরপর হুট করেই একদিন চলে যান না ফেরার দেশে।

সন্তান মেধাবী হলে বাবা মা তাঁদের পেছনে পয়সা খরচ করতে কৃপনতা করে না। বাড়ী, গাড়ী, সোনা, গহনা সবই বিক্রী করে দেয় তবুও মা-বাবার আনন্দের সীমা থাকে না- অথচ এই সন্তানগুলোই বড় হয়ে ভাল পজিশনে পৌঁছে মা-বাবাকে কষ্ট দেয়- ভীষণ কষ্ট দেয়।

আর গত ফেব্রুয়ারিতে বড্ড একাকী জীবন সহ্য করতে না পেরে ফেসবুক লাইভে এসে মাথায় গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন ব্যবসায়ী মুহসীন। কিন্তু এনার আরেকটা পরিচয় তিনি বাংলা সিনেমার অন্যতম সফল নায়ক রিয়াজের শ্বশুর।

আবু মহসীন খান মৃত্যুর আগে লাইভে বলেছিলেন, ‌‘৩০ জানুয়ারি আমার খালা মারা যান। খালার একমাত্র ছেলে আমেরিকা থাকে। মার মৃত্যুতে সে আসেনি। আজ (বুধবার) আরেক খালা মারা গেল। তার ৩ ছেলে ইঞ্জিনিয়ার, আরেক ছেলে আমেরিকায়। এক ছেলে আসতে পারেনি তবে বাকি ৩ জন দাফন কাজ করেছে।

‘আমার একমাত্র ছেলে। সে অস্ট্রেলিয়া থাকে। আমি আমার বাসায় সম্পূর্ণ একা থাকি। আমার খালা মারা যাওয়ার পর থেকে আমার ভেতরে খুব ভয় করছে। আমি যদি আমার বাসায় মরে পড়ে থাকি আমার মনে হয় না এক সপ্তাহেও কেউ জানতে পারবে যে আমি মারা গেছি। আমরা সবকিছুই করি ছেলে-মেয়ে স্ত্রী-পরিবারের জন্য। গত করোনা শুরুর আগ থেকে আমি বাংলাদেশে আছি। একা থাকা যে কি কষ্ট, যারা একা থাকে তারাই এই কষ্ট বুঝে। আমার জীবনে আমি যাদের জন্য বেশি করেছি, তাদের দ্বারাই বেশি প্রতারিত হয়েছি।

এভাবেই সমাজে দেখা গেছে যারা বেশি বা উচ্চশিক্ষিত তারাই পিতা-মাতার ঋণ ভুলে যায়। ভুলে যায় নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্যের কথা। তাই তো বলা হচ্ছে, অমানুষদের তালিকায় উচ্চশিক্ষিতরাই বেশি।

🖤🖤🖤🖤🖤🖤🖤

21/03/2022

Address

Singapore

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when UTV News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to UTV News:

Share