Rasel Nerob

Rasel Nerob Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rasel Nerob, Digital creator, Singapore.

এই পেজের বেশিরভাগ লেখাই সংগ্রহীত। কারো কোন অভিযোগ থাকলে জানাবেন ঠিক করে নেওয়ার চেষ্টা করব। স্বাধীনচেতা মানুষ আমি, কাউকে খুশি করতে নয়, নিজের খুশির জন্য এগুলো করি।

এটা মুন্সীগঞ্জের অবস্থা। পুরো শহরে কোনো খেলার মাঠ বেঁচে নাই। আর যেইটা বেঁচে ছিলো, সেইটাতেও খেলা নিষেধ। অধিকার অনুযায়ী প্...
29/11/2025

এটা মুন্সীগঞ্জের অবস্থা। পুরো শহরে কোনো খেলার মাঠ বেঁচে নাই। আর যেইটা বেঁচে ছিলো, সেইটাতেও খেলা নিষেধ।

অধিকার অনুযায়ী প্রতি জেলায় পর্যাপ্ত উন্মুক্ত খেলার মাঠ থাকবে। কয়টা মাঠ আছে, তবে, কখনও জেলা প্রশাসন, কখনও আর্মি ক্যাম্প, কখনও ক্রীড়া সংস্থা দখল করে রাখে। খেলার সুযোগ নাই।

দাসত্বের যুগে শ্রমিকের আয়ের ২০% মালিককে দিতে হতো। এখন ৩০% ট্যাক্স + ২০% সিস্টেম চার্জ দিয়েও আমরা কিছুই পাই না।

একটা জনগোষ্ঠীকে এর শাসকরা আর কতো ঠকাবে?

গুগলে কয়েকদিন ধরেই ট্রেন্ডিং সার্চ রয়েছে "৮৩২ ভরি সোনা, ৮৩২ ভরি কত কেজি, ৮৩২ ভরি সোনা কত কেজি" ? হাসিনা স্বীকার করেও নিয়...
29/11/2025

গুগলে কয়েকদিন ধরেই ট্রেন্ডিং সার্চ রয়েছে "৮৩২ ভরি সোনা, ৮৩২ ভরি কত কেজি, ৮৩২ ভরি সোনা কত কেজি" ? হাসিনা স্বীকার করেও নিয়েছে এগুলি তার পারিবারিক সম্পত্তি কিন্তু জনগণ বিশ্বাস করে না । জনগণের ধারণা সঠিক । জনগণ ভাবছে ৮৩২ ভরি বিশাল বড় দুর্নীতি হয়ে গেছে । সব দুর্নীতির ফিরিস্তি নিয়ে লিখতে শুরু করলে হয়ত বৃদ্ধ হয়ে যাবো লিখতে লিখতে, তাই একটা দুর্নীতির আলাপ করা যাক -

রূপপুর পরমাণু প্রকল্পের জন্য রাশিয়া ১২ বিলিয়ন ডলার ব্যয় দেখিয়েছে । টেকনিক্যালি হাসিনা সরকার দেখিয়েছে । কিন্তু এর অর্ধেক টাকা খরচে ভারতে একই প্রকল্প রাশিয়ার হাত ধরেই তৈরি হয়েছে । জি স্যার, আপনি মনে মনে যা ভাবছেন সেটা সঠিক । বেশ কিছু তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে এই প্রোজেক্টে ৬ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতি হয়েছে যার ভেতর হাসিনা, পুতিন ও টিউলিপ এই টাকা ভাগাভাগি করে নিয়েছে । বানরের পিঠা ভাগের মত ধরে নিচ্ছি সবাই ২ বিলিয়ন করে নিয়েছে । যদিও পুতিনের ভাগ এখানে বেশী, তারপর হাসিনা ও ক্ষুদ্র অংশ টিউলিপ পেয়েছে ।

চলুন সোনা নিয়েই গবেষণা করি ।
এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ৮ হাজার ১৬১ টাকা ।
এক ডলার - ১২৫ টাকা ।
১ বিলিয়ন ডলার - ১,০০০,০০০,০০০x১২৫
- ১২৫,০০০,০০০,০০০ টাকা

তাহলে ১২৫,০০০,০০০,০০০ / ২,০৮,১৬১
= ৬,০০,৫০০ বা ছয় লাখ পাঁচশ ভরি ।

যদি সে ২ বিলিয়ন ডলার চুরি করে তাহলে ১২ লাখ ১ হাজার ভরি সোনা চুরি করেছে ।

প্রতি ভরি সোনা ২২ ক্যারেট হিসাবে গণনা করা হয়েছে ।

আপনি গুগল মামাকে অস্থির করে ফেলেছেন মাত্র ৮৩২ ভরি সোনার দুর্নীতি হয়েছে মনে করে অথচ কমপক্ষে ৬ লাখ ৫০০ ভরি সোনার দামের ব্যাপারে আপনি বেখবর । এই পরিমাণ সোনাতে ৭ হাজার ৩ কেজি হয় ।

এই পরিমাণ সোনা দিয়ে আমার মত ৬ ফিট উচ্চতার ৮০ কেজি ওজনের সাতটা ছেলের শরীর কমপক্ষে ১ ইঞ্চি সোনা দিয়ে প্রলেপ দেয়া যাবে - ai info

হাসিনার পরিবার যে পরিমাণ দুর্নীতি করেছে সেটা সোনায় রুপান্তর করলে তার চৌদ্দগুষ্টির সবাইকে ১ ফিট সোনার প্রলেপ দিলেও প্রচুর পরিমাণ সোনা অবশিষ্ট থাকবে ।

২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে ভারত তাদের হোমমেইড HAL -Tejas আর্জেন্টিনার কাছে বিক্রি করতে চেয়েছিল । ভারতের একজন রাষ্ট্রদূত ,আ...
29/11/2025

২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে ভারত তাদের হোমমেইড HAL -Tejas আর্জেন্টিনার কাছে বিক্রি করতে চেয়েছিল । ভারতের একজন রাষ্ট্রদূত ,আর্জেন্টাইন বিমানবাহিনীর একজন বিগ্রেডিয়ারের সাথে দেখা করেছিলেন । সেই সময় আর্জেন্টিনার কাছে অফার ছিল আমেরিকা এবং চীন থেকেও । আমেরিকা বিক্রি করতে চাইলো F-16 এবং চীন দেখালো J-10 থান্ডারের আভিজাত্য । সেই কম্পিটিশনে ভারত টিকতে পারে নাই । আর্জেন্টিনা নিলো F-16 , তাও আবার সরাসরি আমেরিকা থেকে নয় , বরং রয়াল ড্যানিশ আর্মির স্বল্প ইউজ করা কিছু ফাইটার ।

অবশ্য সেই ডিলটা বাতিল হলেও ভারত বসে থাকেনি । ২০২৫ সালের অগাস্টে মালয়শিয়া, ইন্ডিয়ান HAL -Tejas -এর ১৮ টা বিমান কেনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছিল । এই লিস্টে অবশ্য আর্জেন্টিনাও ছিল । তারা ১৫ টা নিতে চেয়েছে । লিস্টে ভারতের সাথে কম্পিটিশন ছিল কোরিয়ার FA-50 মডেলের ফাইটার জেট ।

দুবাই এয়ার শোতে ভারত যে খেলাটা দেখিয়েছে এতে সম্ভাবনা খুব কমে এসেছে যে আর্জেন্টিনা আর মালয়শিয়া আবার নতুন করে HAL -Tejas - কেনার আগ্রহ দেখাবে । যদিও এখনো কিছুই ফাইনালাইজ হয়নি , তবে একটা কথা জানিয়ে রাখি আর্মেনিয়াও কিন্তু ভারতের লাইট কম্ব্যাট এয়ারক্র্যাফট HAL -Tejas কেনায় আগ্রহী ছিল । সেই চুক্তি তারা ইতোমধ্যেই বাতিল করেছে ,যা বিভিন্ন ইসরাইলী মিডিয়াতে প্রকাশ করা হয়েছে । HAL -Tejas -ছিল ডেল্টা উইং এর বিমান । এই উইং বানানো সহজ , ভালো ম্যানুভার দেয় , আকাশে স্থিরতা দেয় , বেশি পরিমানে ফুয়েল ক্যারি করার ক্যাপাসিটি দেয় । কিন্তু দুবাই এয়ার শোর ভিডিও দেখে একদম ক্লিয়ার বুঝা যায় HAL -Tejas -এর জন্য এইসব কিছুই কাজ করে নাই । জাস্ট একটা নিয়ন্ত্রনহীন লোহার টুকরার মতো আকাশ থেকে খসে পড়েছে । কেন ইন্ডিয়ান ফাইটার জেটকে উড়ন্ত কফিন বলা হয় তার একটা কারণ হলো এটা ।

যাই হোক বাংলাদেশের গল্পে আসি ।
ভারত তো অন্তত কিছু না কিছু তৈরী করে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে একটা প্লেস তৈরী করার চেষ্টা করে যাচ্ছে । কিন্তু আমাদের অবস্থাতা কি একটু চিন্তা করে দেখেছেন ? আফসস হইলো ২০২৫ সালে এসেও আমাদের মার্কেট শুধু শার্ট , গেঞ্জি আর আন্ডারওয়ারে সীমাবদ্ধ । কোন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে আপনি একটা প্লেনের পাখা নিয়ে দাড়াতে পারবেন না । সেই যোগ্যতা আমাদের হয়নি ।

ভারত এখন পারছে না , কিন্তু আগামী ১০ বছর পরের চিত্রটা ভিন্ন হলেও হতে পারে । হিন্দুস্তান এরোনোটিক্স নিশ্চয়ই চুপ করে বসে থাকবে না । এদিকে পাকিস্তান চীনের সাথে তালে তাল মিলিয়ে কাজ করছে । কম্বাইন্ড প্রজেক্ট হাতে নিচ্ছে । খুব স্বাভাবিকভাবেই আপনার প্রতিবেশীরা যখন স্বাবলম্বী হয়ে যাবে ,আপনি তখন শার্ট বিক্রি করে সিম্প্যাথি কামাই করতে পারবেন না । এই লুপে ঢুকে যাওয়ার আগেই আমাদের নিজেদের একটা জায়গা তৈরী করতে হবে ।

বলছি না শার্ট গেঞ্জির বিজনেস খারাপ ।
কিন্তু এখন দরকার ট্রাঞ্জিশন । একটা জেন্টেল ট্রাঞ্জিশন । নট নেসেসারি আপনাকে বিমান বানিয়ে ফেলতে হবে । এসব বানাতে টাইম লাগে । ইরান কিন্তু একদিনে স্বনির্ভর হয়নি । তাদের ডেভেলপমেন্টের একটা বড় অংশ জুড়ে আছে রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং । দুঃখের ব্যাপার আমাদের ইঞ্জিনিয়ারিং নলেজটাও খুব একটা কাজের না ।

এই ধরনের বুকিশ নলেজ সম্পন্ন অদক্ষ পপুলেশনের জন্য শেখার সবচেয়ে বড় জায়গা হতে পারে কম্বাইন্ড প্রজেক্ট । খোদ পাকিস্তানের পরমানূ বিজ্ঞানী আব্দুল কাদের খান , হল্যান্ডে বসে নিউক্লিয়ার রিএক্টরের কাজ শিখে আসছে । এরপর নিজের দেশে কাজে লাগিয়েছে । সে কিন্তু প্রচন্ড মেধাবী টাইপের কোন মানুশ ছিল না ।

আমাদের ছেলেমেয়েগুলো যদি চীন ,তুরস্কের সাথে কম্বাইন্ড কাজ করতে পারে , অনেক কিছু শিখতে পারবে । স্বাধীনতার ৫৪ বছরে আমরা গলধকরন করেছি কালচার । নলেজ নয় । তবে সদিচ্ছা থাকলে আগামী ১০ বছর বাংলাদেশের জন্য একটা জেন্টেল ট্রানজিশন হতেই পারে ।

ধন্যবাদ …

Arafat Abdullah ( মধ্যরাতের অশ্বারোহী )

১.অগ্রণী ব্যাংকের ভল্টে শেখ হাসিনার ৮৩২ ভরি গহনা বিষয়ে হাসিনার একটা বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে যেখানে হাসিনা স্বীকার করেছে...
29/11/2025

১.
অগ্রণী ব্যাংকের ভল্টে শেখ হাসিনার ৮৩২ ভরি গহনা বিষয়ে হাসিনার একটা বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে যেখানে হাসিনা স্বীকার করেছে যে ওই ভল্টের গয়নাগুলো তারই, তবে ওগুলো তাদের পুরনো পারিবারিক সম্পত্তি। এমন না যে দেশের প্রধানমন্ত্রী হবার পর দুর্নীতি/লুটপাট করে সেই টাকায় স্বর্ণ কিনে ওখানে রেখেছে। এ প্রসংগে সে বলছে যে ভল্টের চাবি তার নিজের কাছে থাকে এবং প্রথম প্রধানমন্ত্রী হবার পর অর্থাৎ ১৯৯৬ সালের জুনের পর থেকে আর কখনো সে অগ্রণী ব্যাংকে যায়নি বা ওই ভল্টটি খোলেনি। তার মানে দাঁড়াচ্ছে, ঐ ৮৩২ ভরি স্বর্ণ ঐ ভল্টে ১৯৯৬ সালের আগেই রাখা হয়েছিল।

এদিকে ওই ভল্টে কার কার গয়না আছে এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে সে দাবী করেছে তার দাদীর, মায়ের, সম্ভবত তার নিজের, শেখ কামাল ও শেখ জামালের স্ত্রীদের, এমনকি হাসিনার কন্যা পুতুলের বিয়ের কিছু গয়নাও ওখানে আছে।

এখন, সমস্যাটা হলো, সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিয়ে হয়েছে ১৯৯৯ সালে। ৯৬ সালের পর যে ভল্ট কখনো খোলা হয়নি, সেই ভল্টে ৯৯ সালে অনুষ্ঠিত হওয়া বিয়ের গয়না ঢুকলো কিভাবে?

২.
সমস্যা আছে আরো।

রিলিজ হওয়া অডিওটাতে শেখ হাসিনা দাবি থেকে ইন্টারপ্রিট করা যায় যে ৮১ সালে জিয়াউর রহমানের সরকার যখন তাকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি ফেরত দেয়, তখনো সেই বাড়িতে তাদের এই পারিবারিক গয়নাগুলো (দাদী, মা, ভাবিদের ও নিজের) অক্ষত ছিল এবং সম্ভবত এর পরে সে ওগুলোকে অগ্রণী ব্যাংকের ভল্টে রাখে।

এখন এই দাবীর আরেকটা সমস্যা হলো, শেখ হাসিনাকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি বুঝিয়ে দেয়া নিয়ে যত নথিপত্র আছে, চ্যাটজিপিটি, মাইক্রোসফট কোপাইলট আর গুগল জেমিনিকে দিয়ে সব ভালোমতো ঘাঁটালাম এবং শেখ হাসিনাকে কি কি জিনিস ফেরত দেয়া হয়েছিল তার একটা লিস্ট তৈরি করালাম। লিস্টটা অ্যাটাচড ছবিটতে টেবল আকারে দেয়া আছে। ওখানে দেখা যাচ্ছে, শত শত ভরি গয়নার মতো কোনো দামি এ্যাসেট তো দূরের কথা, সাধারণ মূল্যবান কিছুও সেখানে অবশিষ্ট ছিলোনা। উল্টো, হাউজ বিল্ডিং এর দেনা ৪২০০০ টাকা (মতান্তরে ১২ হাজার) শোধ করে শেখ হাসিনাকে বাড়িতে বুঝে নিতে হয়েছে। তবে কি জিয়ার সরকার ঐ শত শত ভরি গয়না শেখ হাসিনাকে গোপনে হস্তান্তর করেছিল? সেটা করে জিয়ার সরকারের লাভ কী? নাথিং!

৩.
আবার যে ইউনুস সাহেবকে গত ১৭-১৮ বছর শেখ হাসিনা কখনোই "সুদখোর ইউনুস" ছাড়া অন্য কোন নামে ডাকেনি, তাঁর নাম এবার রিলিজ হওয়া অডিওতে সে উচ্চারণ করছে "ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস" বলে।

সব দেখে শুনে এখন মনে হচ্ছে, ঐ রিলিজ হওয়া অডিওটা কি আসলেই শেখ হাসিনার নিজের বলা, নাকি এ আই দিয়ে তৈরি?
সেখান থেকে সম্পূরক যে প্রশ্নটা তৈরি হচ্ছে তা হলো, গত কয়েক মাস ধরে শেখ হাসিনার নামে যেসব অডিও বের হচ্ছে ওগুলার কোনটাই কি আসল, নাকি সবই এআই দিয়ে তৈরি?

ভারতকে পিছনে ফেলে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ট্রেড পার্টনার এখন যুক্তরাষ্ট্র!  ২০২৫ সালে বাংলাদেশের বাণিজ্য মানচিত্রে ব...
29/11/2025

ভারতকে পিছনে ফেলে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ট্রেড পার্টনার এখন যুক্তরাষ্ট্র!

২০২৫ সালে বাংলাদেশের বাণিজ্য মানচিত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন দেখা গেছে। বহু বছর ধরে দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে অবস্থান ধরে রাখা ভারতকে পিছনে ফেলে এবার সেই স্থানে উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্র। আর শীর্ষ অবস্থান আগের মতোই দখলে রেখেছে চীন।

বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকসের সর্বশেষ তথ্যে দেখা যায়, ২০২৫ সালে বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য হয়েছে প্রায় ২.৩১ বিলিয়ন ডলার, যা স্বাভাবিকভাবেই প্রথম অবস্থান নিশ্চিত করেছে। কিন্তু চমক এসেছে যুক্তরাষ্ট্রকে ঘিরে, মোট ১.১৭ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য করে তারা দ্বিতীয় বৃহত্তম ট্রেড পার্টনার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বছরের পর বছর বাংলাদেশের অন্যতম ঘনিষ্ঠ বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে পরিচিত ভারত একই সময়ে বাংলাদেশে দ্বিপাক্ষিকভাবে মাত্র ১.০৫ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি নিশ্চিত করতে পেরে তৃতীয় অবস্থানে নেমে গেছে।

এ পরিবর্তনের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। বিশ্ববাজারে সরবরাহ ব্যবস্থার পরিবর্তন, বিভিন্ন দেশের শুল্কনীতির ওঠানামা এবং আমদানির নতুন উৎস খোঁজা এবং কূটনৈতিক কারণে বাংলাদেশের মার্কিন বাজার নির্ভরতা আরও বেড়েছে। অন্যদিকে ভারতের সঙ্গে কিছু খাতে বাণিজ্য প্রবাহ কিছুটা ধীর হয়ে আসায় সামগ্রিক ভলিউমে তারা পিছিয়ে পড়েছে।

মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সে করে ঢাকা থেকে মেলবোর্ন  যাচ্ছিলাম। ঘুমাতে চেষ্টা করছি, হটাত দেখি খুব ঝাঁকুনি হচ্ছে এবং ঘোষণা এ...
29/11/2025

মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সে করে ঢাকা থেকে মেলবোর্ন যাচ্ছিলাম। ঘুমাতে চেষ্টা করছি, হটাত দেখি খুব ঝাঁকুনি হচ্ছে এবং ঘোষণা এলো যান্ত্রিক গোলযোগের কারনে প্লেন নিকটবর্তী এয়ারপোর্ট থাইল্যান্ডে জরুরী অবতরণ করছে।সবাই খুব সঙ্কার মধ্যে কাটাচ্ছিল।

প্লেন অবতরনের পর আমাদের সবাইকে এয়ারপোর্টে একটা বড় হলরুমের মতো জায়গায় নিয়ে যাওয়া হল।সেখানে প্রায় দুই ঘণ্টা থাকার পর জানা গেল আজ আর প্লেন ছাড়বেনা। এরপর বাংলাদেশ,ভারত,পাকিস্তান ছাড়া বাকি পাসপোর্টধারীদের আলাদা করে আমাদের ৫ তাঁরা হোটেলে নিয়ে গেল।
আমার পাসপোর্ট ভিন্ন হওয়ায় আমিও পাচতারা হোটেলে জায়গা পেলাম।

আলুর গুদামে আগুন লাগলে নাকি কিছু লোক লবন নিয়ে যায় আর জিজ্ঞেস করে আবার কবে আগুন লাগবে! আমাদের দশা সেরকম হল।
ভাল আবাসনের সাথে ইচ্ছেমত খাওয়ার ভাউচার পেলাম। প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর যখন আমাদের এয়ারপোর্টে নিয়ে যাওয়া হল দেখি প্রায় ১৫০ জনের উপর বাংলাদেশি সেই ছোট জায়গাটির মধ্যে আছে। বাহিরে যাবার অনুমতি ওদের নেই। খাবার বলতে ১টা কলা, ১টা আপেল আর দুই টুকরা ব্রেড। দুইটা টয়লেট বন্যায় ভেসে গেছে।

একজন আমাকে দেখে বললো “ভাই আমরা তো ভেবেছি আপনাদের অন্য ফ্লাইটের ব্যাবস্থা করে পাঠিয়ে দিয়েছে”। বাচ্চা সহ তিনটি পরিবার অবর্ণনীয় অবস্থায় আছে। আমি ফুড ভাউচার নিয়ে বের হয়ে খাবার কিনে বৃদ্ধ এবং বাচ্চাদের পরিবারের সাথে ভাগাভাগি করে খেলাম।

আমাদের দেশের পাসপোর্টকে এরকম হেয় করতে দেখে খুব লজ্জা পেলাম।ওরা আমাদের মতো টিকেট কেটে এসেছে কিন্তু সবুজ পাসপোর্টের কারনে এই দুর্দশা।
আমাদের নেতারা স্বাধীনতার চেতনার কথা বলতে গিয়ে গলার রগ ফুলিয়ে ফেলেন।
মার্চ আর ডিসেম্বর মাসে সবুজ আর লাল রঙের বাহারি পাঞ্জাবি আর টি-সার্টে দেশ ছেয়ে যায়।
কিন্তু সারা বিশ্বের কাছে এই সবুজ পাসপোর্ট কে সম্মানের করার জন্য যা করা দরকার তা নিয়ে ভাবার সময় এই আহাম্মকদের আছে কি?

ব্যক্তিগত সংযুক্তিঃ
যারা মানুষের অর্থনৈতিক ও মানবিক সমস্যার সমাধান নিয়া পলিটিক্স না করে শুধুমাত্র পতাকা-দেশ-মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতা-যুদ্ধাপরাধ ইত্যাদি নিয়া পলিটিক্স করে তাদের কানের নিচে দুইটা থাপ্পড় দিয়ে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে ছুড়ে মারতে মনে চায়।

পতাকা, মাটি, মানুষ এগুলো পৃথীবির সব দেশেই আছে, এগুলোতে কোন ক্রেডিট নাই। ক্রেডিট হলো মনুষ্যত্বের উন্নয়নে, মানুষকে ভালভাবে বাচার পরিবেশ তৈরিতে।

- আরিফ

বিপিএলের নিলামের চুড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়া ক্রিকেটাররা
29/11/2025

বিপিএলের নিলামের চুড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়া ক্রিকেটাররা

এখানে পতাকা অবমাননা করা হলো কীভাবে কেউ একটু বুঝাইয়া দিবেন? পতাকা একটি চিহ্ন মাত্র যা সংশ্লিষ্ট সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, দেশ ব...
29/11/2025

এখানে পতাকা অবমাননা করা হলো কীভাবে কেউ একটু বুঝাইয়া দিবেন? পতাকা একটি চিহ্ন মাত্র যা সংশ্লিষ্ট সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, দেশ বা দলের পরিচয় বহন করে। পশ্চিমা দেশগুলোতে পতাকার আদলে ব্রা-পেন্টি এমনকি জুতো-স্যান্ডেল ও বানায়। এতে তাদের পতাকার ইজ্জত নষ্ট হয় না।

পতাকা যেহেতু একটি পরিচয়, সেই পরিচয় নষ্ট হয় আকাম-কুকাম করলে। সারাজীবন পতাকা বুকে আগলে রেখে এর সম্মান রক্ষা হবেনা যদি আপনি চুরি করেন, চাঁদাবাজি করেন, দেশের টাকা চুরি করে বিদেশে পাঠান।

পতাকার সম্মান অটুট থাকে ভাল কাজ করলে। সারাজীবন চান্দাবাজি করে পতাকার মান খুঁজে বেড়ানো সবচেয়ে বড় হিপোক্রেসি।

সৌদি ফেরত যাত্রীদের ভাইরাল ভিডিও, প্রকৃত ঘটনাঢাকার বিমানবন্দরের আগমনী এলাকায় কয়েকজন যাত্রী চিৎকার করে বলছেন—“আমাদের ব্যা...
29/11/2025

সৌদি ফেরত যাত্রীদের ভাইরাল ভিডিও, প্রকৃত ঘটনা

ঢাকার বিমানবন্দরের আগমনী এলাকায় কয়েকজন যাত্রী চিৎকার করে বলছেন—“আমাদের ব্যাগে মোবাইল নাই!”
তাদের ব্যাগ তালাদেয়া থাকা সত্ত্বেও চেইন কাটা, ভেতরের মালামাল উধাও। চারপাশের যাত্রীরা হতাশ, কেউ কেউ কান্নার কাছাকাছি।

এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।

তবে ঘটনাটি ১৪ নভেম্বর ঘটে। সেদিনই হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অথরিটি যাত্রী, এয়ারলাইনের সাথে কথা বলে একই সাথে বিমানবন্দরের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে।

প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, সৌদি আরব থেকে আউট পাস নিয়ে ৭৮ জন বাংলাদেশি নাগরিক দেশে আসেন। আবার পড়ুন আউট পাস নিয়ে দেশে আসেন। অর্থাৎ তারা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় আসেননি। কেউ জেলে খেটে ফিরছেন, কারও ভিসার মেয়াদ শেষ অনেক আগেই। এ রকম নানা কারণে সৌদি সরকার তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে।

তার আসেন ইথিওপিয়ান এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে (ET-618) আদ্দিস আবাবা হয়ে ঢাকায়।

ইমিগ্রেশনসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার পর তারা আগমনী টার্মিনালের বেল্ট-১ থেকে ব্যাগ সংগ্রহ করতে গিয়ে দেখেন বেশির ভাগ যাত্রীর ব্যাগের তালা নেই, ব্যাগ কাটা, ব্যাগের ভেতরের মালামাল নেই।এতে যাত্রীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এবং ভিডিও ধারণসহ এয়ারলাইন্স স্টাফদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন।

ভিডিওটি নিশ্চয় দেখেছেন, একটা প্রশ্ন কি মনে আসেনি, সবার ব্যাগ পিঠে ঝুলানো স্কুল ব্যাগ, মানে কেবিন সাইজ ব্যাগ। এই সাইজের ব্যাগ তো সাথে নিয়েই বিমানে উঠা যায়,তাহলে এই ব্যাগ বুকিং লাগেজের সাথে এলো কেন?

যাত্রী ও ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স সহ অন্যান্য এয়ারলাইনের সাথে কথা বলে জানা যায়, অনেকে সরাসরি জেল থেকে বিমানবন্দরে আসেন। আউট পাসে আসা যাত্রীদের বেশি সং্খ্যক লাগেজ আনার সুযোগ নেই। তাদের নিজের সাথে কেবিনে ব্যাগ নেয়ার সুযোগ দেয় না সৌদি ইমিগ্রেশন পুলিশ।সৌদি পুলিশ সবার ব্যাগ তল্লাশি করে, অনেকের জিনিসপত্র জব্দ করে। ব্যাগে তালা থাকায় তালা ভেংগে তল্লাশি করা হয়। সৌদি ইমিগ্রেশন পুলিশ কার মালানাল জব্দ করেছে সেই তথ্যও এয়ারলাইন্সকে দেয় না। সৌদি পুলিশ তাদের ব্যাগগুলো সরাসরি এয়ারলাইনের কাছে একত্রে জমা দেয় কোন রকম ট্যাগ করা ছাড়াই।আউট পাস যাত্রীদের মালামাল মাথাপিছু প্রায় ১৫ কেজি ধরে একত্রে করে বুকিং করা হয়।

অতীতেও সৌদি থেকে আউট পাসে আসা যাত্রীদের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটেছে। এয়ারলাইনের পক্ষ থেকে বিষয়টি সৌদি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।


অধিকতর নিশ্চিত হতে বিমানবন্দর অথরিটি বিমানবন্দরের সিসি ক্যামেরার ফুটেজও বিশ্লেষণ করে। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের ব্যাগ অন্য যাত্রীদের লাগেজের সাথে স্বাভাবিক ভাবেই এসেছে। ঢাকায় কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেনি।

ফলে এই ঘটনা সৌদি আরবেই ঘটেছে। আউট পাসের আসা যাত্রীদের অধিকার, মর্যাদা , মালামালের সুরক্ষায় সৌদি সরকারের সাথে যোগাযোগ করে বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিবে এই প্রত্যাশা করে বাংলা এভিয়েশন।

#বাংলা_প্রবাস #বাংলাএভিয়েশন #বাংলা_এভিয়েশন #সৌদিপ্রবাসী

মিতু আপার বিরুদ্ধে সংগঠিত সাইবার বুলিং শুধু একজন ব্যক্তির ওপর হামলা না,এটা প্রত্যেক সচেতন নাগরিকের মর্যাদার ওপর আঘাত।যার...
29/11/2025

মিতু আপার বিরুদ্ধে সংগঠিত সাইবার বুলিং শুধু একজন ব্যক্তির ওপর হামলা না,এটা প্রত্যেক সচেতন নাগরিকের মর্যাদার ওপর আঘাত।যারা সত্যের পাশে দাঁড়াতে ভয় পায়,তারাই বট বাহিনী দিয়ে নারী নেতৃত্বকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে।

আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই মিতু আপার পাশে আছি, থাকবো। এখন প্রয়োজন ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠস্বর। সবাই মিতু আপুকে নিয়ে একবার করে পোস্ট দিন, অপপ্রচারের জবাব দিন যুক্তি দিয়ে। বিএনপির বট বাহিনীর বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়ার আগেই সত্য তুলে ধরুন।

একজন নারীকে অপমান করা মানে সমাজকে পিছিয়ে দেওয়া এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় নিয়ে আমিরাতে বন্দি পরবাসি বাংলাদেশিদের মুক্তির লক্ষ্যে প্রায় ৬ মাস আগে কাজ শুরু করে এনসিপি ডায়া...
29/11/2025

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় নিয়ে আমিরাতে বন্দি পরবাসি বাংলাদেশিদের মুক্তির লক্ষ্যে প্রায় ৬ মাস আগে কাজ শুরু করে এনসিপি ডায়াস্পোরা এলায়েন্স ও এনসিপি। অভিজ্ঞ আইনজ্ঞদের পরামর্শে ৩ মাস পর ‘ফিরবো বাড়ি’ নামে ফেসবুকে পেইজ খোলা হয় একটি অরাজনৈতিক সংগঠন হিসাবে। 'ফিরবো বাড়ি' জন্মের পর থেকেই এনসিপি ডায়াস্পোরা এলায়েন্স ও এনসিপির নেতাকর্মীদের অক্লান্ত তৎপরতায় এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ব্যক্তিগত এবং রাষ্ট্রীয় যোগাযোগের ফলশ্রুতিতে দুবাইয়ে বন্দি অবশিষ্ট ২৪ জন প্রবাসী ভাই মুক্তি পাচ্ছেন। আজ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এই খবরটি নিশ্চিত করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।

হাসিনার ফ্যাসিস্ট দখলদারি উৎখাতে বিদেশের মাটিতে সর্বস্ব হারাবার ঝুঁকি নিয়েছিল লক্ষ-হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি। তাতে সবচে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো আমিরাতে পরবাসি বাংলাদেশিরা। প্রায় দেড় বছর ধরে তারা দুবাইয়ের জেলে বন্দি ছিলো; কিছুদিন আগে সেই জুলাই বিপ্লবীদের ১৮৮ জনের মুক্তির পরে এখন মুক্তি পেল অবশিষ্ট ২৪ জন। একজন ভাই, চট্টগ্রামের আব্দুল হামিদ, অসুস্থ অবস্থায় দুবাই জেলে এবছর মারা জান। আল্লাহর কাছে তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।

ফিরব বাড়ি। একটা সংগঠন। এনসিপি ডায়াস্পোরা এলায়েন্স এই সংগঠনের উদ্যোক্তা। ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে সংগঠনের ফেসবুক পেইজ খোলা হয়েছে। এই পেইজের বর্ণনায় বলা হয়েছে “সংযুক্ত আরব আমিরাতে কারাবন্দী ভাইদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্যই আমাদের এই প্রচেষ্টা। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা তাদের কণ্ঠস্বরকে তুলে ধরতে এবং কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে তাদের মুক্তির পথ সুগম করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে যোগাযোগ ও অনুসরণ করার পর বিষয়টি স্পষ্ট হয় যে বন্দিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত আইনি সহায়তা জরুরি হয়ে পড়েছে। এ প্রেক্ষিতে এনসিপি ডায়াস্পোরা এলায়েন্সের একজন আইনি উপদেষ্টা সরাসরি বাংলাদেশে গিয়ে শোকাহত পরিবারগুলোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরবর্তীতে তাদের সঙ্গে নিয়ে তিনি একাধিক সরকারি দপ্তরের দায়িত্বশীলদের, যার মধ্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাও ছিলেন, সাথে বৈঠক করেন।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ দিতে হয়, এনসিপির তাগাদা মোতাবেক পুরো দেশবাসির আশার হাল ধরে রাখায়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাথে কার্যকর যোগাযোগ অব্যাহত রেখে অবশেষে পরবাসি বিপ্লবীদের মুক্তির সুখবর দিয়েছে সরকার। জাতীয় এই খুশির দিনে কৃতিত্বের দাবী ছেড়ে সকলের সাথে উদযাপন করতে চায় এনসিপি এবং দলের ডায়াস্পোরা এলায়েন্স।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

সালটা ১৯৯৯। পেঁয়াজের বাজারে আগুন l ঠিক সেই মুহূর্তে চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে গভীর সমুদ্রে ভাসছিল তুরস্ক থেকে আসা বিশাল দু...
27/11/2025

সালটা ১৯৯৯। পেঁয়াজের বাজারে আগুন l ঠিক সেই মুহূর্তে চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে গভীর সমুদ্রে ভাসছিল তুরস্ক থেকে আসা বিশাল দুটি জাহাজ, টন কে টন পেঁয়াজ।

কিন্তু সেই জাহাজ বন্দরে ভিড়ছিল না। কারণ ডাঙায় চলছে সিন্ডিকেটের ‘খেলা’। যতক্ষণ না পেঁয়াজের দাম আকাশ ফুঁড়ে মহাকাশে ওঠে, ততক্ষণ !

তখন ‘প্রথম আলো’ চট্টগ্রাম অফিসের, সিনিয়র রিপোর্টার কোথা থেকে যেন গন্ধটা পেলেন। ফ্যাক্সে ঢাকায় পাঠানোর পর কাগজের বোমা ফাটানোর মতো খবর l সমালোচনার মুখে তৎকালীন বাণিজ্যমন্ত্রী নিজে ছুটে এসে কান ধরে টেনে সেই জাহাজ ডাঙায় ভেড়াতে বাধ্য করলেন।

আমদানিকারক এস আলমের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। সাইফুল আলম মাসুদ তখনও আজকের ‘ডাকাত সর্দার’ হয়ে ওঠেননি, তবে ‘রিহার্সাল’টা তিনি তখনই শুরু করেছিলেন। অনুসন্ধানে বেরিয়ে এল, এস আলমের জাহাজগুলো যে পরিকল্পনা করেই সাগরে ভাসছিল, তা বন্দরের বড় কর্তারা আগে থেকেই জানতেন। সমুদ্রের লোনা বাতাসে উড়ছিল গোপন লেনদেনের গন্ধ।

যুগের পর যুগ ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টেছে, সরকার বদলেছে, কিন্তু চিত্রনাট্য বদলায়নি। বন্দরের সিস্টেমটাই এমন। এখানে পণ্য খালাস মানেই ৬০ ঘাটে ঘুষের ‘সালাম’। গত ১৮ বছর ধরে সাইফ পাওয়ারটেক এই বন্দর চিবিয়ে খেয়েছে। চুনোপুঁটি থেকে শুরু করে বঙ্গভবন পর্যন্ত পৌঁছাত সেই লুটের টাকার ভাগ।

আজ যখনই এই লুটপাটের সিস্টেমে হাত পড়েছে, যখনই কিছু টার্মিনাল বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠানের হাতে দেওয়ার কথা হচ্ছে—অমনি লুটেরা সিন্ডিকেট দলবেঁধে, কান্না দেখলে মনে হবে, দেশপ্রেমের জোয়ারে তারা ভেসে যাচ্ছে। পুরোটাই আসলে সিন্ডিকেটের সাজানো নাটক।
( সংগৃহীত কপি )

Address

Singapore

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rasel Nerob posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rasel Nerob:

Share