চিন্তা -র বিষয়।।

চিন্তা -র  বিষয়।। আমরা সবাই সবাইকে ফলো দিব এবং 🔙🔙ফলো ব্যাক দিব🔙🔙
♥️ তাদের পাশে থাকব ♥️♥️
✅🔙ইনশাল্লাহ

জীবনে পারফেক্ট কাউকে চাইনা! এমনই একজনের হাত ধরতে চাই যাকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে পারবো! জীবন সঙ্গী তাকেই করতে চাই! যে...
24/05/2025

জীবনে পারফেক্ট কাউকে চাইনা! এমনই একজনের হাত ধরতে চাই যাকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে পারবো! জীবন সঙ্গী তাকেই করতে চাই! যে আমাকে পেয়ে দ্বিতীয় কারো কথা ভাববে না!

জীবনে একটা নিজের মানুষ থাকা খুব দরকার! যার সাথে অন্য কারো যোগাযোগ থাকবে না! অন্য কারো গল্প ও তাকে স্পর্শ করতে পারবে না।মানুষ টা থাকবে একান্তই নিজের!

আজ ভালোবাসি, কালও ভালোবাসি, এখনও ভালোবাসি, পরেও বাসবো; তুমি থাকলেও ভালোবাসি, না থাকলেও ভালোবাসি!❤️

পুরুষ যদি হয় বটগাছ তবে নারী সেই বটগাছের নিচে না দাড়ালে সেই বটগাছের কোনো মূল্য থাকে না। পুরুষকে বটগাছের সাথে তুলনা করা হয়...
24/05/2025

পুরুষ যদি হয় বটগাছ তবে নারী সেই বটগাছের নিচে না দাড়ালে সেই বটগাছের কোনো মূল্য থাকে না।
পুরুষকে বটগাছের সাথে তুলনা করা হয় কেনো?
নারী তার ছায়া তলে আসে বলেই। আর পুরুষ তার বটগাছ সরূপ ডালপালা দিয়ে নারীকে আগলে রাখে।
এজন্য অনেক পুরুষ নারীকে অবহেলা করে। ভাবে নারীরা দূর্বল।

মনে রাখবেন নারী আপনার করতলে থাকে বলেই আপনি পুরুষ, পুরুষ হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। নয়তো আপনার পুরুষত্বের কোনো মূল্য থাকে না।

তাই নারীদের অবহেলা না করে যথাযথ মূল্যায়ন করুন, তাদের প্রতি নমনীয় আচরন করুন।
তবেই আপনি বটগাছ রুপে প্রকৃত পুরুষ হয়ে ওঠতে পারবেন🙂

ডিভোর্সের প্রধান কারণ হচ্ছে বিয়ে।গবেষণায় দেখা গেছে এই পর্যন্ত যাদেরই ডিভোর্স হয়েছে তারা ১০০%ই বিবাহিতা ছিলো।🙃তাহারিমা
24/05/2025

ডিভোর্সের প্রধান কারণ হচ্ছে বিয়ে।গবেষণায় দেখা গেছে এই পর্যন্ত যাদেরই ডিভোর্স হয়েছে তারা ১০০%ই বিবাহিতা ছিলো।🙃

তাহারিমা

21/05/2025
একটি কঠোর সত্য শুনবেন?প্রতিটি ফ্রেন্ড সার্কেলে একটা চরিত্র থাকে, যে খুব শান্ত, খুব সাদাসিধে, নিজের মনের কথা মুখ ফুটে বলত...
19/05/2025

একটি কঠোর সত্য শুনবেন?

প্রতিটি ফ্রেন্ড সার্কেলে একটা চরিত্র থাকে, যে খুব শান্ত, খুব সাদাসিধে, নিজের মনের কথা মুখ ফুটে বলতে পারে না।
সে থাকে সব সময়, কিন্তু তার উপস্থিতি যেন কারও চোখে পড়ে না ঠিকমতো।

কলেজে থাকা সেই ছেলেটাকে মনে আছে?
যে সবসময় হাসিমুখে থাকত, সবাইকে সাহায্য করত, নিজের কষ্ট আড়াল রেখে অন্যের দুঃখে কান দিত?
একদিন সবাই মিলে ট্যুরের প্ল্যান করল — কেউ তাকে জানাল না।
সেই রাত্তিরে ফেসবুকে ছবিগুলো দেখে তার বুকের মধ্যে কোথাও যেন হালকা একটা চাপ লেগেছিল।
তাও কিছু বলেনি।
শুধু চুপচাপ একটা মেসেজ পাঠিয়েছিল —
"তোরা ঘুরতে গেছিস, আমায় ছাড়াই?"
উত্তরে এসেছিল একটা হাসির ইমোজি আর এক লাইন —
"তুই তো এমনিতেই আগ্রহী না, তাই ভাবলাম বললাম না।"

সেই মেয়েটা — স্কুলে সবার জন্মদিন মনে রাখত, একেকজনকে চুপচাপ ছোট ছোট চিঠি দিত,
আজ সবার জন্মদিনে দল বেঁধে প্ল্যান হয়, কেক কাটা হয়, কিন্তু ওর জন্মদিনটা যেন ক্যালেন্ডারেই থাকে না।
সেই বছর নিজের জন্মদিনে অফিস শেষে বাড়ি ফিরে কেক কেটেছিল একাই।
মা পাশে ছিল — তবু কোথাও যেন একরাশ নিঃসঙ্গতা জমে ছিল চোখের কোনে।

এমন আরও কত নামহীন চরিত্র!
পাড়ার সেই ছেলেটা, যে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে শুধু “SEEN” করে থাকে —
মেসেজ লেখে না, তবু মনে মনে ভাবে, “আমায় যদি একবার আলাদা করে কেউ ডাকত…”

খেলার মাঠেও থাকে এমন এক চরিত্র।
যখন পাড়ার ছেলেরা ক্রিকেট খেলে, তখন তাকে ১২তম প্লেয়ার বানানো হয়!
মাঠে থাকার পরেও সে যেন মাঠের মধ্যে নেই।
সেই বন্ধুকে ব্যাট, বল, কিছুই ধরতে দেওয়া হয় না।
মাঠে তার উপস্থিতি কেবল “এক্সট্রা” হিসেবে।
তাকে খেলার জন্য ডাকা হয় না, শুধু জলের বোতল, বল খুঁজে আনতে।
সে মনেপ্রাণে চাইতো, “আজ না হয় থাক, কাল নিশ্চই ডাকবে…”
কিন্তু প্রতিদিন সে শুধু বাইরে থেকে দেখে,
যেন মাঠ তার জন্য নয়, শুধুই তার আশেপাশে থাকা।
সে শুধু মাঠে থেকে যায়, নিঃশব্দে, অদৃশ্য হয়ে।

এই বন্ধুরা কিছু চায় না।
তারা শুধু চায়, অন্তত একটা জায়গা —
যেখানে তাদেরও “বন্ধু” হিসেবে ভাবা হবে।
তারা জানে না কীভাবে নিজেদের জাহির করতে হয়,
তারা চুপ করে ভালোবাসে — নিঃশব্দে পাশে থাকে —
আর তার ফলেই অনেক সময় ‘অদৃশ্য’ হয়ে যায়।

বন্ধুত্বটা কবে যেন একটা বৃত্ত হয়ে যায় —
একটা গোল কাঁচের ঘড়ি, যার কাঁটাগুলো ঘুরতেই থাকে —
কিন্তু কিছু মুহূর্ত ঠিক সময়ের বাইরে থেকে যায়।
তুমি যদি মাঝখানে না থাকো, তবে তুমি শুধুই একটা 'ঘড়ির বাইরের ছায়া' —
নামহীন, দাগহীন, অনুভবহীন।

আর এই ছায়ারা ধীরে ধীরে মাটি হয়ে যায় —
যারা পায়ের নিচে থাকে, কিন্তু কেউ মাথা নিচু করে দেখে না।
তারা কথা বলে না, চিৎকারও না —
শুধু নিঃশব্দে পাথরের মতো জমে যায় নিজের মধ্যে।

তাদের চোখে থাকে না জল, শুধু ধুলোর মতো জমে থাকা দীর্ঘশ্বাস —
যা বাতাসে উড়ে যায়, কোনো এক ব্যস্ত বিকেলের ভিড়ে হারিয়ে যায়।

এই নামহীন চরিত্ররা ঠিক যেন আকাশের সেই তারা ,
যারা আলো দেয়, কিন্তু শহরের আলোয় হারিয়ে যায়,
যেন বলে ওঠে ,
“আমি আছি, শুধু কেউ দেখতে পায় না!"

ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার যন্ত্রণাপৃথিবীতে অনেক কিছুই চেয়ে পাওয়া যায় — সাহায্য, সুযোগ, এমনকি সাফল্যও।কিন্তু কিছু জিনিস আছে, য...
19/05/2025

ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার যন্ত্রণা

পৃথিবীতে অনেক কিছুই চেয়ে পাওয়া যায় — সাহায্য, সুযোগ, এমনকি সাফল্যও।
কিন্তু কিছু জিনিস আছে, যা চেয়ে নেওয়া যায় না... চাওয়াটাই সেখানে ভুল।
ভালোবাসা, যত্ন, সম্মান, গুরুত্ব — এগুলো কাউকে বলে, আবদার করে পাওয়া যায় না।
এই অনুভূতিগুলো তখনই মূল্যবান হয়, যখন তা কারও হৃদয় থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসে।

ভালোবাসা যদি চাইতে হয়, তবে সেটা আর ভালোবাসা থাকে না —
তা হয়ে দাঁড়ায় কেবল একতরফা আশা, আর একরাশ কষ্ট।
কি যন্ত্রণা, যখন আপনি গুরুত্ব চান, আর অন্যজন গুরুত্ব দেয় না...
কি অভিমান, যখন যত্ন চেয়েও না মেলে...
আর কি ভয়ংকর অভাব, যখন ভালোবাসা চেয়েও পাওয়া যায় না!

হয়তো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা যায় দাবি দিয়ে,
কিন্তু হৃদয়ের জায়গা তো দাবি মানে না...
সেখানে শুধু অনুভবই সত্য।

দেখো ভাই, জীবনে সবসময় সৎ থাকার চেষ্টা করবে—যাই হোক না কেন, নিজের সততা বজায় রাখবে। এটা তোমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্...
19/05/2025

দেখো ভাই, জীবনে সবসময় সৎ থাকার চেষ্টা করবে—যাই হোক না কেন, নিজের সততা বজায় রাখবে। এটা তোমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট।
কারো এক ইঞ্চি ক্ষতিও করবে না, কারণ 'Revenge of Nature' বলে একটা জিনিস আছে—যা তুমি দাও, সেটাই একদিন ঘুরে তোমার কাছে ফিরে আসবে।
জীবনটা যতদিন আছে, মানুষের উপকার করতে না পারো ঠিক আছে, কিন্তু কারও ক্ষতি করো না কখনো।
অথচ এই পৃথিবীতে সৎ থাকার মূল্য অনেক বেশি, কারণ যখন তুমি সৎ থাকো, তুমি নিজেকে ভালোবাসো। আর নিজেকে ভালোবাসলেই, পৃথিবীও তোমাকে ভালোবাসবে।
তুমি যতই সমস্যায় থাকো, সৎ থাকতে থাকো—কারণ সততা তোমার জীবনে শান্তি এবং প্রকৃত সুখ নিয়ে আসবে।
এটা মনে রেখো, জীবনে তুমি যতই ঋণী হও, কিন্তু নিজের আত্মমর্যাদা কখনো ছাড়তে দিও না। নিজের উপর বিশ্বাস রাখো, সময় পালটাবে। যখন তোমার নিজের সততা রক্ষা করবে, তখন তুমি অবশ্যই সফল হবে😊!

সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হলো—মানুষ।বাঘ-সিংহ ক্ষতি করে শরীরের,আর মানুষ আঘাত করে হৃদয়ে।সে হাসতে হাসতে মিথ্যা বলে,ভালোবাসার নামে...
18/05/2025

সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হলো—মানুষ।

বাঘ-সিংহ ক্ষতি করে শরীরের,
আর মানুষ আঘাত করে হৃদয়ে।
সে হাসতে হাসতে মিথ্যা বলে,
ভালোবাসার নামে খেলা করে বিশ্বাস নিয়ে।
ভাঙে, দাগ ফেলে, তারপর বলে—
"আমি তো কিছুই করিনি।"

সবচেয়ে ভয় পাই সেই মুখগুলোকে,
যারা ভালোবাসার মুখোশ পরে ঘুরে বেড়ায়
আর ভিতরে ভিতরে ছুঁড়ে দেয় বিষ।

তবুও, মানুষকেই ভালোবাসতে হয়...
কারণ—বিকল্প নেই।

কলমে জুবলী আক্তার

18/05/2025

আমরা সব সময় ভুল মানুষকে ভালোবেসে, আমাদের জীবন থেকে আমাদের মূল্যবান সময়, আমাদের ইমোশন, আমাদের ইফোর্ট নষ্ট করি।
এর পর আসে মুভ অন করার কঠিন পার্ট, কেউ কেউ খুব সহজেই মুভ অন করে ফেলে কয়েক মাসেই, কেউ কেউ কয়েক বছরেও মুভ অন করতে পারেনা। এখানেও আমাদের সময় নষ্ট, আমাদের ইমোশনের বারোটা বেজে যাওয়া।কত ইফোর্ট , কত ইমোশন, কত চোখের জল, আমারা ভুল জায়গায় ঢালি, আফসোস লাগে, এখন নিজের জন্য।
সর্বোপরি, ভালোবাসা জিনিসটা স্বপ্নের মতো যদি আপনার জীবনে সঠিক মানুষ আসে, আর নয়তো দুনিয়াতেই জাহান্নাম।

Address

Yio Chu Kang

Telephone

+8801922322991

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চিন্তা -র বিষয়।। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category