AdvuTurea

AdvuTurea পৃথিবীর অজানা,রহস্যময় এবং হাঁড় কাঁপা?

আফ্রিকার Nyiragongo Volcano সত্যিই এক বিস্ময়কর এবং ভয়ংকর প্রকৃতিক শক্তি। চলুন এই আগ্নেয়গিরিটি সম্পর্কে বিশদে জানি:Nyirag...
07/14/2025

আফ্রিকার Nyiragongo Volcano সত্যিই এক বিস্ময়কর এবং ভয়ংকর প্রকৃতিক শক্তি। চলুন এই আগ্নেয়গিরিটি সম্পর্কে বিশদে জানি:

Nyiragongo Volcano: এক আগ্নেয় দৈত্য
অবস্থান:
Nyiragongo আগ্নেয়গিরিটি অবস্থিত কঙ্গো (Democratic Republic of the Congo)-র Virunga Mountains-এ, যা আফ্রিকার অন্যতম আগ্নেয় অঞ্চল।

উচ্চতা:
প্রায় ৩,৪৭০ মিটার (১১,৩৮২ ফুট) উঁচু।

বিশেষত্ব:
এই আগ্নেয়গিরিটির অন্যতম বড় বৈশিষ্ট্য হলো — ভূগর্ভস্থ একটি বিশাল "লাভা লেক" রয়েছে এর কেন্দ্রে। এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ স্থায়ী লাভা লেকগুলোর একটি।

ভূগর্ভস্থ ধ্বংসের শব্দ ও লাভার ভয়াল প্রবাহ
Nyiragongo-র ভিতরে লাভা এতটাই তরল এবং গতিশীল যে এটি প্রচণ্ড গতিতে চলতে পারে — ঘণ্টায় প্রায় ১০০ কিমি পর্যন্ত! যখনই লাভা স্তর ওঠে বা মাটির চাপ পরিবর্তিত হয়, তখনই নিচে থেকে গর্জনের মতো ভূগর্ভস্থ ধ্বনি শোনা যায়।

এটি এমন এক জায়গা যেখানে প্রকৃতি যেন নিজেই তার ধ্বংসের মহড়া দেয়, আর এই ধ্বনি সেই মহড়ার শব্দমাত্র।

ইতিহাসে ভয়ংকর উদাহরণ
২০০২ সালের জানুয়ারিতে, Nyiragongo বিস্ফোরণ ঘটায় এবং লাভা মাত্র ২০ মিনিটে আশপাশের শহর Goma-তে পৌঁছে যায়।

প্রায় ৫ লক্ষ মানুষ গৃহহীন হয়, এবং শহরের এক-তৃতীয়াংশ লাভায় ঢেকে যায়।

ভবিষ্যতের বিপদের ইঙ্গিত
বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, Nyiragongo-তে জমে থাকা লাভার চাপে আবারও ভয়াবহ বিস্ফোরণ হতে পারে। নিচে লাভার এই সরব উপস্থিতি — যেটি প্রায় সতত ধ্বনির উৎস — সেটি ভবিষ্যতের একটি দুর্যোগের পূর্বাভাসও হতে পারে।

একটি হ্রদ, যার নিচে লুকানো আছে ১১টি শহর!নাম: Qiandao Lake (হাজার দ্বীপের হ্রদ)অবস্থান: Zhejiang প্রদেশ, চীনইতিহাসের গভীর...
07/13/2025

একটি হ্রদ, যার নিচে লুকানো আছে ১১টি শহর!
নাম: Qiandao Lake (হাজার দ্বীপের হ্রদ)
অবস্থান: Zhejiang প্রদেশ, চীন

ইতিহাসের গভীরে হারিয়ে যাওয়া গ্রামগুলো
কীভাবে গ্রামগুলো ডুবে গেল?
1959 সালে, Xin'an নদীর উপর একটি জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণ করা হয়।

এতে তৈরি হয় Qiandao Lake, যার ফলে প্রায় ৫৭০ কিমি² এলাকা পানির নিচে চলে যায়।

এই অঞ্চলে ছিল ১১টি প্রাচীন শহর এবং ১৩৭০টি গ্রাম, যা সবই ডুবে যায়।

শী চেং (Shi Cheng) – পানির নিচের প্রাচীন শহর
"Lion City" নামে পরিচিত শী চেং ছিল ১৩০০ বছরের পুরনো এক রাজকীয় শহর।

চীনা হান রাজবংশের সময় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

আশ্চর্যের বিষয়: আজও এই শহরের প্রাচীন চীনা মন্দির, মিনার, খিলান, প্রাচীন দেয়াল ও রাস্তাগুলো পানির নিচে অক্ষত অবস্থায় আছে!

পানির নিচে এক অলৌকিক রাজ্য
কী পাওয়া যায় পানির নিচে?
প্রাচীন চৈনিক স্থাপত্যের অনবদ্য নিদর্শন:

খোদাই করা পাথরের দেয়াল

রাজকীয় প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ

মন্দির ও স্মৃতিস্তম্ভ

পানির স্বচ্ছতা এত বেশি যে স্কুবা ডাইভাররা সম্পূর্ণ শহরটি অন্বেষণ করতে পারেন।

একে বলা হয়:
"The Atlantis of the East" — কারণ এটি একটি হারিয়ে যাওয়া, কিন্তু সংরক্ষিত শহর।

আজকের প্রাসঙ্গিকতা
বর্তমানে এটি একটি জনপ্রিয় স্কুবা ডাইভিং স্পট।

চীনা সরকার এখন এই অঞ্চলকে পর্যটনের জন্য উন্নত করছে, কিন্তু প্রাচীন সৌন্দর্য রক্ষা করে।

সংক্ষেপে:
"একটি হ্রদ, যার শান্ত জলে ঘুমিয়ে আছে এক ইতিহাসের রাজ্য।"
Qiandao Lake শুধু একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নয়, বরং এটি এক আন্ডারওয়াটার টাইম ক্যাপসুল – যেখানে ১৩০০ বছরের পুরনো চীনা সভ্যতা এখনও নিঃশব্দে বিরাজ করছে।

07/12/2025

৩৫,০০০ ফুট উপরে বিমানটি আচমকা দু’টুকরো হয়ে গেল | Case Study About flight 611

চীনের সিচুয়ান প্রদেশে অবস্থিত এই পাহাড়টি স্থানীয়ভাবে পরিচিত হয়েছে "Starry Sky Cliff" নামে, যার অর্থই হলো “তারাভরা আকাশে...
07/11/2025

চীনের সিচুয়ান প্রদেশে অবস্থিত এই পাহাড়টি স্থানীয়ভাবে পরিচিত হয়েছে "Starry Sky Cliff" নামে, যার অর্থই হলো “তারাভরা আকাশের মত পাহাড়”। পাহাড়টির গায়ে রাতে যে দৃশ্য তৈরি হয়, তা সত্যিই আকাশের তারা ঝলকানির সঙ্গে তুলনীয়।

কীভাবে আলো জ্বলে ওঠে?
এই রহস্যময় আলোর পেছনে রয়েছে প্রকৃতির এক জাদুকরী খেলা:

পাহাড়ের গায়ে রয়েছে বিশেষ ফ্লুরোসেন্ট খনিজ (fluorescent minerals)।

এই খনিজগুলো সূর্যের আলো শোষণ করে রাখে এবং রাতে আলো প্রতিফলিত করে, ফলে মনে হয় যেন গা ছমছমে অন্ধকার পাহাড়ে শত শত তারা ঝলকাচ্ছে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন—এই খনিজগুলোর মধ্যে থাকতে পারে fluorite, calcite, বা barite যা UV আলোতে বিকিরণ ছড়ায়।

দর্শকদের অভিজ্ঞতা
রাতের অন্ধকারে যখন পাহাড়ের গায়ে এই তারার মতো দ্যুতি দেখা যায়, তখন তা—

পর্যটকদের মধ্যে বিস্ময় জাগায়

ফটোগ্রাফারদের জন্য হয় এক স্বপ্নপুরী

এবং প্রকৃতির প্রতি মানুষের মুগ্ধতা আরও বাড়িয়ে তোলে

বিস্ময়কর এক দ্বীপ — নিশিনোশিমা (Nishinoshima), যা সমুদ্রের নিচে আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ থেকেই জন্ম নিয়েছে! প্রকৃতির এক অ...
07/10/2025

বিস্ময়কর এক দ্বীপ — নিশিনোশিমা (Nishinoshima), যা সমুদ্রের নিচে আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ থেকেই জন্ম নিয়েছে! প্রকৃতির এক অবিশ্বাস্য সৃষ্টি এটি, যা আজও সক্রিয় এবং প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল।

নিশিনোশিমা দ্বীপ – এক নজরে
অবস্থান: প্রশান্ত মহাসাগরে, জাপানের মূল ভূখণ্ড থেকে প্রায় ১০০০ কিমি দক্ষিণে

দেশ: জাপান

উৎপত্তি: সম্পূর্ণভাবে আগ্নেয়গিরির লাভা ও ছাই দিয়ে তৈরি

প্রথম বিস্ফোরণ: ১৯৭৩ সালে

নতুন বিস্ফোরণ ও সম্প্রসারণ: ২০১৩, ২০১5, ২০১৭ ও ২০২০ সালে

কিভাবে এই দ্বীপের জন্ম?
সমুদ্রের নিচে থাকা একটি সাবমেরিন আগ্নেয়গিরি থেকে লাভা উদ্গিরণ হয়।

এই লাভা ঠান্ডা হয়ে জমতে জমতে সমুদ্রপৃষ্ঠের ওপরে ভেসে উঠে একটি দ্বীপে রূপ নেয়।

একাধিক বিস্ফোরণের ফলে দ্বীপটি ক্রমে বড় ও উঁচু হয়ে উঠছে।

জীবন কি গড়ে উঠেছে এখানে?
হ্যাঁ! যদিও এটি ছিল একদম অনুর্বর লাভা দ্বীপ, এখন ধীরে ধীরে পাখি, ব্যাকটেরিয়া, শৈবাল ও উদ্ভিদের আবাসস্থলে পরিণত হচ্ছে।

এটি একটি জীবন্ত উদাহরণ, কীভাবে জীবনের সূচনা হয় একদম শূন্যতা থেকে।

কেন নিশিনোশিমা বিশেষ?
এটি ভূবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের জন্য এক প্রাণন্তদৃষ্ট উদাহরণ।

এটি পৃথিবীর নতুন দ্বীপ গঠনের প্রকৃত প্রক্রিয়াটি সরাসরি পর্যবেক্ষণের সুযোগ দেয়।

২০২০ সালের বিস্ফোরণ ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী, এবং দ্বীপের আকার তখন দ্বিগুণের বেশি হয়।

07/09/2025

সমুদ্রের মাঝে জাহাজটিতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হল কেন | The MSC Flaminia Disaster

07/08/2025

সমুদ্রের মাঝে জাহাজটিতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হল কেন The MSC Flaminia Disaster

Dettifoss Waterfall – আইসল্যান্ডের ‘কুয়াশার জলপ্রপাত’অবস্থান: Vatnajökull National Park, উত্তর-পূর্ব আইসল্যান্ডবিশেষত্ব...
07/08/2025

Dettifoss Waterfall – আইসল্যান্ডের ‘কুয়াশার জলপ্রপাত’
অবস্থান: Vatnajökull National Park, উত্তর-পূর্ব আইসল্যান্ড

বিশেষত্ব:

Dettifoss হলো ইউরোপের সবচেয়ে শক্তিশালী জলপ্রপাত।

এর পানির প্রবাহ এতটাই শক্তিশালী ও ঘূর্ণায়মান যে নিচে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে সাদা ধোঁয়া বা কুয়াশার মেঘ তৈরি হয়।

দূর থেকে দেখতে এটি যেন সাদা কুয়াশার নদী — বিশেষত ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় এই দৃশ্য আরো স্বপ্নময় হয়ে ওঠে।

পানিতে থাকা ভাসমান খনিজ কণাগুলোও পানির রঙকে ধূসর বা দুধসাদা করে তোলে, যা জলের বদলে কুয়াশা পড়ছে — এমন অনুভূতি তৈরি করে।

এই দৃশ্যটি প্রায়ই প্রাকৃতিক ডকুমেন্টারিতে বা সিনেমার ব্যাকড্রপে ব্যবহৃত হয়, যেমন "Prometheus" (2012)।

আসুন এটি আরেকটু বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করি:পিকো দা নেব্লিনা (Pico da Neblina)অবস্থান: এটি ব্রাজিলের সবচেয়ে উঁচু পাহাড়,...
07/07/2025

আসুন এটি আরেকটু বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করি:

পিকো দা নেব্লিনা (Pico da Neblina)
অবস্থান: এটি ব্রাজিলের সবচেয়ে উঁচু পাহাড়, যা আমাজন অঞ্চলে অবস্থিত। এর উচ্চতা প্রায় ২,৯৯৫ মিটার (৯,৮২৬ ফুট)।

নামার্থ: “Pico da Neblina” পর্তুগিজ ভাষায় “মেঘের শীর্ষ” বোঝায়, কারণ প্রায়ই এটি কুয়াশা বা মেঘে ঢাকা থাকে।

স্ফটিকের স্তর: এ পাহাড়ের গঠন প্রায় সম্পূর্ণ কোয়ার্টজাইট (quartzite), যা একটি প্রকারের রূপান্তরিত শিলা এবং এতে বিশাল স্ফটিক কণার উপস্থিতি থাকে। ফলে এর গঠন অনেকটাই স্ফটিকের মতোই শক্ত, চকচকে এবং কঠিন মনে হয়।

ভূতত্ত্ব: কোয়ার্টজাইট মূলত বালি-পাথর (sandstone) থেকে রূপান্তরিত হয়ে স্ফটিকের বড় স্তরে পরিণত হয়। তাই বলা যায়, এই পর্বতটি একটি প্রাকৃতিক স্ফটিক প্রাসাদের মতো — যদিও এটি পুরোপুরি স্বচ্ছ স্ফটিক নয়, তবুও বিশাল আকারের স্ফটিক গঠন এতে বিদ্যমান।

বিশেষ বৈশিষ্ট্য
এটি ব্রাজিলের খুবই দূর্গম অঞ্চলে অবস্থিত, তাই সেখানে অভিযান করা বেশ কঠিন।

পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে জীববৈচিত্র্যও অত্যন্ত সমৃদ্ধ, বিশেষ করে রেইনফরেস্ট এলাকার কারণে।

এর পাহাড়ি গঠন এবং প্রায় সম্পূর্ণ স্ফটিক-সদৃশ শিলার উপস্থিতি ভূতত্ত্ববিদদের কাছে বড় আকর্ষণ।

অ্যান্টার্কটিকার কিছু দ্বীপ আসলেই মানুষের কাছ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন, যেখানে পাখিরা, বিশেষ করে পেঙ্গুইনরা, নিজেদের রাজত...
07/06/2025

অ্যান্টার্কটিকার কিছু দ্বীপ আসলেই মানুষের কাছ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন, যেখানে পাখিরা, বিশেষ করে পেঙ্গুইনরা, নিজেদের রাজত্ব কায়েম করেছে।

অ্যান্টার্কটিকার পেঙ্গুইন দ্বীপ
অবস্থান: দক্ষিণ মহাসাগরের মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অনেক ছোট ছোট দ্বীপ

বসতি: হাজার হাজার পেঙ্গুইন (প্রধানত অ্যাডেলি, জেন্টু, কিং, এবং ম্যাকারোনি প্রজাতির)

মানুষের উপস্থিতি: এসব দ্বীপে মানুষের স্থায়ী বসতি নেই, এবং জলবায়ুর কারণে বছরের বেশির ভাগ সময়ই মানুষজন যেতে পারে না। কিছু দ্বীপে বৈজ্ঞানিক জরিপের সময় অল্প সময়ের জন্য মানুষ যায়, তবে স্থায়ীভাবে কোনো জনবসতি নেই।

পাখিদের রাজত্বের কারণ
প্রাকৃতিক সুরক্ষা: বরফে ঢাকা, দূরবর্তী অবস্থান এবং কঠোর আবহাওয়া

মানবহীন পরিবেশ: মানুষের কর্মকাণ্ডের অনুপস্থিতি পাখিদের জন্য নিরাপদ ও অবাধ প্রজননের সুযোগ তৈরি করেছে

প্রাকৃতিক খাদ্যচক্র: মাছ, ক্রিল এবং অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণীর প্রাচুর্য পেঙ্গুইনদের বিশাল উপনিবেশকে টিকিয়ে রাখে

বিশেষ দ্বীপগুলোর উদাহরণ
রস দ্বীপ (Ross Island): রস সাগরের কাছে অবস্থিত, অনেক অ্যাডেলি পেঙ্গুইনের প্রজনন এলাকা

কোপার দ্বীপ (Cooper Island): ম্যাকারোনি পেঙ্গুইনের বৃহৎ কলোনি

ব্যালেনি দ্বীপপুঞ্জ (Balleny Islands): অ্যান্টার্কটিকার বিশেষভাবে সুরক্ষিত দ্বীপ, যেখানে সামুদ্রিক পাখি ও পেঙ্গুইনের বিশাল জনসংখ্যা দেখা যায়

সংরক্ষণ ও গবেষণা
এই দ্বীপগুলোর প্রাকৃতিক পরিবেশ অতি সংবেদনশীল।

আন্তর্জাতিক চুক্তি (যেমন অ্যান্টার্কটিক চুক্তি সিস্টেম) এসব দ্বীপের পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

বিজ্ঞানীরা খুবই নিয়ন্ত্রিতভাবে গবেষণার জন্য সেখানে যান যাতে পেঙ্গুইনদের বা তাদের আবাসস্থলের ক্ষতি না হয়।

07/05/2025

জাহাজটিকে রহস্যের সাথে গিলে নিল সমুদ্র The Mysterious True Story of the El Faro Cargo Ship

Veryovkina Cave (ভেরিওভকিনা গুহা) জর্জিয়ার (যা পূর্ব ইউরোপ এবং পশ্চিম এশিয়ার সংযোগস্থলে অবস্থিত) আবখাজিয়া অঞ্চলের গাগ...
07/05/2025

Veryovkina Cave (ভেরিওভকিনা গুহা) জর্জিয়ার (যা পূর্ব ইউরোপ এবং পশ্চিম এশিয়ার সংযোগস্থলে অবস্থিত) আবখাজিয়া অঞ্চলের গাগরা রেঞ্জ-এ অবস্থিত, এবং এটি বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর প্রাকৃতিক গুহা হিসেবে স্বীকৃত।

গভীরতা: প্রায় ২,২২৩ মিটার (৭,২৯৩ ফুট) এর বেশি, যা বিশ্বের অন্যান্য গুহার তুলনায় সর্বনিম্ন বিন্দু পর্যন্ত পৌঁছাতে সবচেয়ে বেশি।

আবিষ্কৃত: মূলত ১৯৬৮ সালে গুহাটির প্রথম সন্ধান পাওয়া যায়, তবে ২০১৭–২০১৮ সালের মধ্যে রাশিয়ান স্পিলিওলজিস্টরা এর গভীরতম অংশগুলো অন্বেষণ করে রেকর্ড স্থাপন করেন।

প্রবেশপথ: গাগরা রেঞ্জের একটি উচ্চ এলাকা থেকে প্রবেশ করতে হয়, এবং অত্যন্ত দুর্গম এলাকা হওয়ায় এখানে অভিযানে অভিজ্ঞ গুহা-অন্বেষক ও বিপুল সরঞ্জাম লাগে।

বৈশিষ্ট্য: এতে রয়েছে সরু উল্লম্ব শ্যাফ্ট, জটিল চেম্বার, অত্যন্ত ঠাণ্ডা ও ভিজে জলবায়ু, এবং প্রায়শই বিপজ্জনক পানি প্রবাহিত টানেল। ফলে এটি এখনো পুরোপুরি মানচিত্রে আনা সম্ভব হয়নি।

কেন এখনো পুরোপুরি মাপা যায়নি?
গুহার গভীরে প্রবেশ করা অত্যন্ত কঠিন, কারণ অনেক জায়গায় সরু এবং বিপজ্জনক শ্যাফ্ট রয়েছে।

ভূগর্ভস্থ পানির প্রবাহ ও হঠাৎ বন্যার ঝুঁকির কারণে অনেক এলাকায় স্থায়ীভাবে অভিযান চালানো অসম্ভব।

প্রবেশপথ থেকে ২ কিলোমিটার নিচে অক্সিজেন, আলো এবং আবহাওয়ার চরম প্রতিকূলতা মানুষের পক্ষে দীর্ঘ সময় কাজ করা কঠিন করে তোলে।

বিজ্ঞান ও অভিযানের গুরুত্ব
Veryovkina Cave কেবলমাত্র পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর গুহা হিসেবেই নয়, বরং একটি ভূতাত্ত্বিক গবেষণার ল্যাবরেটরি হিসেবেও ব্যবহৃত হচ্ছে। এর ভিতরে অজানা প্রজাতির অমেরুদণ্ডী প্রাণী, জলের রাসায়নিক বিশ্লেষণ এবং ভূতাত্ত্বিক স্তরগুলো নিয়ে বিজ্ঞানীরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

Address

Charlotte, NC

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AdvuTurea posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to AdvuTurea:

Share

Category

পৃথিবীর হাঁড় কাঁপানো রহস্য জানতে আমাদের পেজ লাইক করুন

পৃথিবীর হাঁড় কাঁপানো রহস্য জানতে আমাদের পেজ লাইক করুন