7 College Helpline

7 College Helpline Big B***s Collects

02/02/2025

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন পেইজ। সবার সাপোর্ট চাই।

08/30/2022

#অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষ ২০২০ সনের সমাজবিজ্ঞান বিষয়ের ফলাফল প্রকাশ।

08/30/2022

#আপডেট
অনার্স ১৮-১৯,১৯-২০ সেশন ৩য় এবং ২য় বর্ষের পরীক্ষার ফরম পূরণ ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে, এরপর আর সময় বৃদ্ধি করা হবেনা.....
পরীক্ষা সেপ্টেম্বরে আরম্ভ হবে।

08/29/2022

সাত কলেজে কলা ও সমাজবিজ্ঞান ইউনিটের মোট আসন সংখ্যা = ৯৭০৩ টি

★ঢাকা কলেজ →১৫৪২
★ইডেন মহিলা কলেজ→ ২১০৪
★সরকারি তিতুমীর কলেজ →২২৮৭
★সরকারি বাংলা কলেজ →১০১৭
★কবি নজরুল কলেজ →১১৩৪
★সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ→ ৮৫৫
★বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ→ ৭৬৪

এর ভিতরে বিজ্ঞান ইউনিটের জন্য বরাদ্দ ১৫%
আর বিজনেস ইউনিটের জন্য ৫%

08/29/2022

৪০টি গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ
যা আপনার জীবনকে বদলে দেবে-
১। তিন সময়ে ঘুমানো থেকে বিরত থাকুনঃ
ক ) ফজরের পর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত,
খ ) আছর থেকে মাগরিব এবং
গ ) মাগরিব থেকে এশা পর্যন্ত।
২। দুর্গন্ধময় লোকের সাথে বসবেন না, যেমন:- যাদের মুখ থেকে সিগারেট কিংবা কাঁচা পেয়াজের গন্ধ আসে এমন লোকের সাথে।
৩। এমন লোকের কাছে ঘুমাবেন না যারা ঘুমানোর পূর্বে মন্দ কথা বলে ।
৪। বাম হাতে খাওয়া এবং পান করা থেকে বিরত থাকুন।
৫। দাঁতে আটকে থাকা খাবার বের করে খাওয়া পরিহার করুন।
৬। হাতে-পায়ের আঙ্গুল ফোটানো পরিহার করুন।
৭। জুতা পরিধানের পূর্বে দেখে নিন।
৮। নামাজে থাকা অবস্থায় আকাশের দিকে তাকাবেন না।
৯। টয়লেটে থুথু ফেলবেন না।
১০। কয়লা দিয়ে দাঁত মাজবেন না।
১১। প্যান্ট, ট্রাউজার, পা পায়জামা বসে ডান পা আগে পরিধান করুন।
১২। ফুঁক দিয়ে খাবার_ঠাণ্ডা করবেন না।
প্রয়োজনে বাতাস করতে পারেন।
১৩। দাঁত দিয়ে শক্ত কিছু ভাঙতে যাবেন না।
১৫। ইকামাত এবং নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে কথা বলবেন না ।
১৬। টয়লেটে থাকা অবস্থায় কথা বলবেন না।
১৭। বন্ধুদের সম্পর্কে গল্প করবেন না। ভালো কিছুও নয়। ভালো বলতে বলতে মুখ দিয়ে শয়তান খারাপ কিছু বের করে দেবে!
১৮। বন্ধুদের জন্য প্রতিকুলতা সৃষ্টি করবেন না।
১৯। চলার সময় বারবার পেছনে ফিরে তাকাবেন না ।
২০। হাঁটার সময় দম্ভভরে মাটিতে পা ঠুকবেন না ।
২১। বন্ধুদের সন্দেহ করবেন না।
২২। কখনো মিথ্যা বলবেন না । ঠাট্টা করেও নয়।
২৩। নাকের কাছে নিয়ে খাবারের গন্ধ শুকবেন না ।
২৪। স্পষ্ট করে কথা বলুন যাতে লোকজন সহজে বুঝতে পারে।
২৫। একা ভ্রমণ করবেন না। দুইয়ের অধিক বা সম্ভব হলে দলবেঁধে ভ্রমণ করুন।
২৬। একা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিবেন না, বুদ্ধিসম্পন্ন কারো সাথে পরামর্শ করুন, তবে সিদ্ধান্ত হবে আপনার!
২৭। নিজেকে নিয়ে কখনো গর্ব করবেন না।
২৮। খাবার নিয়ে কখনো মন খারাপ করবেন না। যা পেয়েছেন তাতেই আল্লাহ্ পাকের শুকরিয়া আদায় করুন।
২৯। অহংকার করবেন না। অহংকার একমাত্র আল্লাহ্ পাকের সাজে।
৩০। ভিক্ষুকদের পরিহাস করবেন না ।
৩১। মেহমানদের মন থেকে যথাসাধ্য ভালো মতো আপ্যায়ন করুন ।
৩২। ভালো কিছুতে সহযোগিতা করুন।
৩৩। দারিদ্র্যের সময়ও ধৈর্যধারণ করুন।
৩৪। নিজের ভুল নিয়ে ভাবুন এবং অনুসূচনা করুন।
৩৫। যারা আপনার প্রতি খারাপ কিছু করে, তাদের সাথেও ভালো আচরণ করুন।
৩৬। যা কিছু আছে তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন।
আলহামদুলিল্লাহ্‌ আল্লাহ্ যা দিয়েছেন তার জন্য শুকরিয়া আদায় করুন।
৩৭। বেশি ঘুমাবেন না , এতে স্মৃতিশক্তি লোপ পাবে।
৩৮। নিজের ভুলের জন্য দিনে অন্তত ১০০ বার আল্লাহ্ পাকের কাছে অনুতপ্ত হোন। আস্তাগফিরুল্লাহ পড়ুন!
৩৯। অন্ধকারে কিছু খাবেন না।
৪০। মুখ ভর্তি করে খাবেন না। বাচ্চাদেরকেও মুখ ভর্তি করে খেতে দিবেন না।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে এই উপদেশমূলক বাণীগুলো মেনে চলার তাওফীক দান করুক। (আমীন)

08/29/2022

"আপনার স্ত্রীকে রাণীর মর্যাদা দিন, বিনিময়ে তিনি আপনাকে রাজার মর্যাদা দিবেন ♥

সাফিয়্যা (রা.) ছিলেন, নবীজির অন্যতম স্ত্রী। তিনি কিছুটা খাটো ছিলেন, ফলে উটের পীঠে আরোহন করতে কষ্ট হতো

তাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে সাহায্য করার জন্যে নিজের হাঁটু পেতে দিতেন। সাফিয়্যা (রা.) সেই হাঁটুতে পা রেখে উটের হাওদায় ওঠে বসতেন। [সহিহ বুখারি: ৪২১১]

আম্মাজান সাফিয়্যা (রা.) বলেন,❝একবার রাসূল ﷺ তাঁর স্ত্রীদের সাথে হজ্বে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে আমার উট বসে পড়ল, কারণ ওটা ছিল সবচেয়ে দুর্বল উট, তাই আমি কেঁদে ফেললাম

নবী ﷺ আমার কাছে আসলেন আর আমার চোখের জল নিজের জামা ও হাত দিয়ে মুছে দিলেন।❞ [মুসনাদে আহমাদ: ৬/৩৩৭]

সুবহানাল্লাহ!.....♥

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষটি তাঁর স্ত্রীর সাহায্যে নিজের হাঁটু বিছিয়ে দেন আর সেই হাঁটুতে পা দিয়ে ভর করে স্ত্রী উটের পীঠে চড়েন!

কী অসাধারণ দৃশ্য! কী চমৎকার বিনয় ও ভালবাসা! আবার স্ত্রীর চোখের পানি নিজের জামা ও হাত দিয়ে পরম মমতায় মুছে দেন

অন্য হাদিসে এসেছে, তিনি উঠের পীঠে তন্দ্রালু হয়ে পড়তেন, তখন নবীজি তাঁর মাথা ধরে রাখতেন! একজন স্ত্রী তাঁর স্বামীর কাছ থেকে আর কী চায়?

একজন স্ত্রী হিসেবে সাফিয়্যা (রা.) নিজ স্বামী রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কীভাবে মূল্যায়ন করতেন?

কতটুকু ভালবাসতেন? এটি বুঝতে একটি হাদিসই যথেষ্ট হতে পারে।

হাদিসে এসেছে,❝রাসূল ﷺ যখন প্রচণ্ড অসুস্থ হয়ে মৃত্যুশয্যায় ছিলেন, তাঁর স্ত্রীরা তাঁর চারপাশে জড়ো হলেন। তখন সাফিয়্যা (রা.) বললেন

হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহর শপথ! আপনার জায়গায় যদি আমি থাকতে পারতাম!’ (অর্থাৎ, আপনার কষ্টটা আপনার না হয়ে যদি আমার হতো!) তাঁর কথা শুনে অন্য স্ত্রীগণ মুখটিপে হাসলেন

রাসূল ﷺ তাঁদের দেখে ফেললেন এবং বললেন, ‘তোমাদের মুখ ধুয়ে ফেল।’ তাঁরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! কেন?’ তিনি জবাবে বললেন,‘কারণ তোমরা তাঁকে বিদ্রুপ করেছ। আল্লাহর শপথ! সে সত্য বলছে।❞

[তবাকাতে ইবনে সা'দ: ৮/১০১]

জ্বী, এটিই বাস্তবতা। জ্ঞানীরা বলেন, নারীকে আপনি যেটুকু ভালবাসা ও সম্মান দিবেন, সে বিনিময়ে তারচেয়ে বেশি ভালবাসা ও সম্মান ফিরিয়ে দেবে। আবার তাকে যতটুকু ঘৃণা দেখাবেন, বিনিময়ে সে তারচেয়েও বেশি ঘৃণা ফিরিয়ে দেবে।

08/28/2022

মানবিক ইউনিটের ফলাফল প্রকাশ। ওয়েবসাইটে লগইন করে রেজাল্ট দেখা যাবে।
- ওয়েবসাইট - https://collegeadmission.eis.du.ac.bd

08/27/2022

স্বামীর নামের সাথে স্ত্রীর নাম লাগানো কি জায়েজ?

ইসলামে জন্মদাতা বাবা ছাড়া অন্য কারো সঙ্গে নিজের পরিচয় সম্বন্ধ করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এটা শুধু অযৌক্তিকই নয় বরং ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে হারাম বা নিষিদ্ধ প্রথা।

ইসলামের সঠি জ্ঞানের অভাবে অনেক নারী এমনটি করে থাকেন। ইসলামি শরিয়তে যদি এর অনুমোদন থাকতো কিংবা স্বামীর নাম যুক্ত করার বিষয়টি মর্যাদার হতো তবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগণ নিজেদের নামের সঙ্গে তাঁর নাম ‍যুক্ত করতেন। প্রিয় নবিরযুগসহ সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈদের যুগেও এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি কোনো কালেই প্রসিদ্ধ মুসলিমের মধ্যে এ প্রচলন ছিল না।

এটি মূলত বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রতিফল। অবিশ্বাসীদের সাংস্কৃতির অন্ধ অনুসরণ মাত্র। মুসলমানদের জন্য এটি খুবই দুঃজনক।

ইসলামের প্রসিদ্ধ রীতি হলো- নিজের পরিচয় দিতে হলে বাবার পরিচয়ে পরিচয় দেওয়া। ইসলামের উত্তম শিষ্টাচারও এটি যে, নিজের নামের সঙ্গে বাবার নাম যুক্ত করা। যেমন- ফাতিমা বিনতে মুহাম্মাদ অথবা ফাতিমা মুহাম্মদ। উভয়টিই সঠিক। এটি নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

মহান আল্লাহ মানুষকে তাদের বাবার পরিচয়ে ডাকার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। এ সম্পর্কে কোরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনাও এমন। আল্লাহ তাআলা বলেন-

ادْعُوهُمْ لِآبَائِهِمْ هُوَ أَقْسَطُ عِندَ اللَّهِ

তোমরা তাদেরকে তাদের বাবার পরিচয়ে ডাক। এটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সঙ্গত।’ (সুরা আহজাব : আয়াত ৫)

এ আয়াতে মানুষকে তার বাবার পরিচয়ে পরিচিত হওয়ার দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যারা এর বিপরীত কাজটি করেন, তাদের ক্ষেত্রে প্রিয় নবি ঘোষণা করেন-

১. হজরত আবু যার রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

مَنْ ادَّعَى قَوْمًا لَيْسَ لَهُ فِيْهِمْ فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنْ النَّارِ

‘যে ব্যক্তি নিজেকে এমন বংশের সঙ্গে বংশ সম্পর্কিত দাবি করলো; যে বংশের সঙ্গে তার কোনো বংশের সম্পর্ক নেই। সে যেন তার ঠিকানা জাহান্নামে বানিয়ে নেয়।’ (বুখারি, মুসলিম)

২. হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-

‏مَنِ انْتَسَبَ إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ….فَعَلَيْهِ لَعْنَةُ اللَّهِ وَالْمَلاَئِكَةِ وَالنَّاسِ أَجْمَعِينَ

‘যে ব্যক্তি নিজের বাবা ছাড়া অন্যের সঙ্গে জন্মসূত্র (পরিচয়) স্থাপন করে...; তার উপর আল্লাহ, ফেরেশতাকুল ও সব মানুষের অভিশাপ।’ (ইবনে মাজাহ)

কোরআন-সুন্নাহর এসব দিকনির্দেশনা থেকে প্রমাণিত কোনো নারী যদি নিজের পরিচয় প্রকাশে নিজ নামের সঙ্গে কারো নাম যুক্ত করতে চায়; তবে বাবার নামই যুক্ত করতে হবে। এর বাইরে স্বামী অন্য কারো নামযুক্ত করা ইসলামে হারাম তথা নিষিদ্ধ।

সুতরাং মুমিন মুসলমান নারীদের এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। নিজেদের নামের সঙ্গে কারো নাম যদি যুক্ত করে পরিচয় দিতে হয় তবে বাবার নাম যুক্ত করবে। এটিই ইসলামের সুস্পষ্ট বিধান।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে ইসলামের বিধান মেনে চলার তাওফিক দান করুন। নিজ নিজ নামের সঙ্গে বা শেষে বাবার নামের পরিবর্তে স্বামীর নাম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকার তাওফিক দান করুন। কোরআন-হাদিসের উপর যথাযথ আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

⧉ একটু লজ্জায় সারাজীবনের ইবাদত বরবাদ হতে পারে!– (গোসল ফরজ হলে প্রযোজ্য) 🖤➤ গোসলের ফরজ তিনটি : ◉ ১. গড়গড়াসহ কুলি করা, যাত...
08/24/2022

⧉ একটু লজ্জায় সারাজীবনের ইবাদত বরবাদ হতে পারে!–

(গোসল ফরজ হলে প্রযোজ্য) 🖤

➤ গোসলের ফরজ তিনটি :

◉ ১. গড়গড়াসহ কুলি করা, যাতে পানি গলার হাড় পর্যন্ত পৌছে যায়।
◉ ২. হাতে পানি নিয়ে নাকের নরম হাড় পর্যন্ত পানি পৌঁছানো।
◉ ৩. সমস্ত শরীর উত্তমরুপে ধৌত করা।

➤ ফরজ গোসলের সঠিক নিয়ম :

গোসলের নিয়ত করা, ‘বিসমিল্লাহ’ বলে গোসল শুরু করা। দুই হাত কবজি পর্যন্ত ধোওয়া (বুখারী–২৪৮)। পানি ঢেলে বাম হাত দিয়ে লজ্জাস্থান পরিষ্কার করা (বুখারী–২৫৭)। বাম হাতটি ভালভাবে ঘষে ধুয়ে নেওয়া (বুখারী–২৬৬)। নামাজের ওজুর মতো ভালভাবে পূর্ণরূপে ওজু করা। এক্ষেত্রে শুধু পা দুটো বাকি রাখলেও চলবে, যা গোসলের শেষে ধুয়ে ফেলতে হবে। (বুখারী–২৫৭, ২৫৯, ২৬৫)।
মাথায় পানি ঢেলে চুলের গোড়া ভালভাবে আঙ্গুল দিয়ে ভিজানো। (বুখারী–২৫৮)।🖤.
পুরো শরীরে পানি ঢালা; প্রথমে ডানে ৩বার,
পরে বামে ৩বার, শেষে মাথার উপর ৩ বার। (বুখারী–১৬৮)। (যেন শরীরের কোন অংশ বা কোন লোমও শুকনো না থাকে।পুরুষের দাড়ি ও মাথার চুল এবং মহিলাদের চুল ভালোভাবে ভিজতে হবে। নাভি, বগল ও অন্যান্য কুঁচকানো জায়গায় অবশ্যই পানি ঢালতে হবে)। গোসলের জায়গা থেকে একটু সরে গিয়ে দুই পা ধোওয়া।(বুখারী–২৫৭)।
➤ এটাই হচ্ছে গোসলের পরিপূর্ণ পদ্ধতি। উল্লেখ্য, এইভাবে গোসল করলে এর পরে নামায পড়তে চাইলে আলাদা করে ওযু করতে হবেনা, যদি না গোসল করার সময় ওযু ভাঙার কোনো কারণ ঘটে থাকে।
➤ গোসলের পরে কাপড় চেঞ্জ করলে বা হাঁটুর উপরে কাপড় উঠে গেলে ওযু ভাংবেনা, এটা ওযু ভংগের কারণ না।

➤ আল্লাহ আমাদের সঠিকভাবে ফরয গোসল করার ও এ জ্ঞান সকলের কাছে পৌছে দেয়ার তওফিক দান করুন। আমিন।
জাযাকুমুল্লাহ খায়ের। (সংগৃহীত)

08/24/2022

আজ দুপুরের পর সাত কলেজের বাণিজ্য ইউনিটের পরীক্ষা কেন্দ্র ও আসন বিন্যাস প্রকাশ হবে। ওয়েবসাইটে লগইন করে তা দেখা যাবে।

Address

1040 Monmouth Road, Woodbury, NJ, US
Jersey City, NJ
08096

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when 7 College Helpline posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share