নিহাল পাবলিকেশন

নিহাল পাবলিকেশন নিহাল পাবলিকেশন একটি সৃজনশীল প্রকাশন

নিহাল পাবলিকেশন একটি সৃজনশীল প্রকাশনা সংস্থা। আলোকিত মানুষ ও একটি নৈতিকতাভিত্তিক সমাজ গড়ার লক্ষ্যে এ প্রকাশনী ১৯৮৫ সালে নাজু প্রকাশনী নামে যাত্রা শুরু করে। ‘নির্জন বারান্দায়’ কাব্যগ্রন্থটি এ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ। নিহাল পাবলিকেশনের স্বত্বাধিকারী অধ্যাপক ড. ওমর ফারুকের জীবনের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ এটি। অবশ্য তিনি তখন মাত্র বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধ্যয়ন শেষ করে সংবাদপত্র জগতে কাজ করছিল

েন। এ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত দ্বিতীয় গ্রন্থটিও হল একটা কাব্যগ্রন্থ। ‘বেড়ে ওঠে বৃক্ষ তবু’ নামে এ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা অনিন্দিতা আবদুল্লাহ। কবি অনিন্দিতা আবদুল্লাহ বর্তমানে একজন খ্যাতিমান দন্ত বিশেষজ্ঞ। তাঁর প্রকৃত নাম হচ্ছে উম্মে সালমা আবদুল্লাহ।
সময়ের পরিক্রমায় নাজু প্রকাশনী ধীরে ধীরে এগিয়ে যেতে থাকে। ১৯৮৯ সালের পয়লা জানুয়ারি এ প্রকাশনী থেকে তৃতীয় গ্রন্থ ‘তোমাকে গোলাপ দেব প্রিয়তমা’ নামে কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। এ গ্রন্থটিও উক্ত প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী অধ্যাপক ড. ওমর ফারুক রচিত দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ । উক্ত বছর বাংলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত বইমেলায় ‘তোমাকে গোলাপ দেব প্রিয়তমা’ গ্রন্থটির প্রচুর কাটতি হয়। মূলতঃ মিষ্টি প্রেমের একগুচ্ছ কবিতা নিয়ে লেখা ‘তোমাকে গোলাপ দেব, প্রিয়তম’ গ্রন্থটি বহু তরুণ তরুণী পাঠকের হৃদয় কেড়ে নিতে সক্ষম হয়। ১৯৯০ সালের এপ্রিল মাসে এ প্রকাশনী থেকে আশিকুর রাজ্জাকের রম্যরচনা গ্রন্থ ‘একজন টেকসই মন্ত্রীর আত্নকথা’ বের হয়। আশিকুর রাজ্জাক মূলতঃ লেখকের ছন্দনাম। তাঁর মূল নামঃ মুহাম্মাদ আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বর্তমানে সরকারি কলেজে সমাজকল্যাণ বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। ডঃ আব্দুর রাজ্জাক একজন তরুণ কবি, লেখক ও ছড়াকার হিসেবে সুপরিচিতি লাভ করেছিলেন । নিহাল পাবলিকেশন বরাবরই নতুন লেখকদের গ্রন্থ প্রকাশে উৎসাহ প্রদান করে আসছে। একজন টেকসই মন্ত্রীর আত্মকথা ডঃ আব্দুর রাজ্জাকের জীবনে প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ।
২০০১ সালের ১০ই জানুয়ারি নাজু প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী অধ্যাপক ওমর ফারুকের একমাত্র ছেলে চৌধুরী নাদের নিহাল এ পৃথিবীতে আগমন করে। এ বছরই নাজু প্রকাশনীর নাম পরিবর্তন করে নিহাল পাবলিকেশন নামে প্রকাশনা জগতে সংস্থাটি আরও সক্রিয়ভাবে কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখতে শুরু করে। নিহাল পাবলিকেশন শুরু থেকেই সুপরিচিত লেখক ও কবিদের মূল্যবান গ্রন্থ প্রকাশের সাথে সাথে লেখার জগতে নবীনদের আগমনকে স্বাগত জানিয়ে আসছে। এ প্রকাশনীর উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট হচ্ছে বর্তমানে এ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত গ্রন্থগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরের গুরুত্বপূর্ণ বুকস্টলগুলোতে পরিবেশিত ও বিক্রয় হচ্ছে। তাছাড়া যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপ ও আমেরিকায় বিভিন্ন বুকস্টল ও গ্রন্থাগারে বিক্রয়, বাজারজাতকরণ ও প্রদর্শিত হচ্ছে।
বর্তমানে দেশে ও বিদেশে নিহাল পাবলিকেশন একটি বহুল পরিচিত স্বনামধন্য প্রকাশনা সংস্থা। ঢাকার বাংলাবাজারস্থ নিহাল পাবলিকেশন এর প্রধান প্রদর্শনী ও বিক্রয় কেন্দ্রের মাধ্যমে এ প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ দেশে ও বিদেশে বাজারজাত ও বিক্রয় করা হচ্ছে। নিহাল পাবলিকেশন বর্তমানে বিদেশে বিশেষ করে যুক্তরাজ্য ও আমেরিকায় বাংলাদেশ থেকে বই রপ্তানী করে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পথও সুগম করছে।


ইন্টারন্যাশনাল বুকফেয়ার এন্ড ট্রেড এক্সিবিশন ইউ.কে
নিহাল পাবলিকেশন গ্রন্থ প্রকাশনার সাথে সাথে এটি বিক্রয় ও পরিবেশনা সর্বোপরি পাঠকদের নাগালের মধ্যে পৌঁছাতে বদ্ধপরিকর। পাড়ায় ও মহল্লায় পাঠাগার গড়ে তোলা ও বই পাঠে জনগণকে উদ্বুদ্ধকরণের মহান ব্রত নিয়েও নিহাল পাবলিকেশন কাজ করে। নিহাল পাবলিকেশন বিশ্বাস করে,গ্রন্থ শুধু প্রকাশ করলেই হবে না, লেখকের লেখাকে সাধারণ ও বোদ্ধা পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেয়াও প্রয়োজন। আর এ লক্ষ্যে নিহাল পাবলিকেশন ও যুক্তরাজ্য থেকে প্রকাশিত তৃতীয় বাঙলা ও হোমিওপ্যাথি টুডে –এর যৌথ উদ্যোগে গঠিত হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল বুকফেয়ার এন্ড ট্রেড এক্সিবিশন ইউ.কে নামে একটি চ্যারিটি সংস্থা ।
এ সংস্থা বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত লেখকদের লেখা গ্রন্থসমূহ বিশ্বব্যাপী পরিচিত ও পুস্তক বাজারজাতকরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। বই পাঠে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে এ সংস্থা ঐকান্তিকতা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। এ সংস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের বিভিন্ন নগর ও শহর ছাড়াও যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন বাংলাদেশি জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত নগর ও শহরে আন্তর্জাতিক বইমেলার আয়োজন করা হয়।

The phrase "Through the Kalahari Desert" likely refers to the journey described in G. Antonio Farini's book, Through the...
05/26/2025

The phrase "Through the Kalahari Desert" likely refers to the journey described in G. Antonio Farini's book, Through the Kalahari Desert: A Narrative of a Journey With Gun, Camera, and Note-Book to Lake N'gami and Back. This travelogue details a trip through the Kalahari Desert in Africa, covering over 2,000 miles from Lake N'gami and back. The book, originally published in 1886, describes the desert's harsh terrain, wildlife, and indigenous cultures.

page -https://www.facebook.com/true.eyes.75436/Facebook Account -https://www.facebook.com/profile.php?id=100084693160953mail id - [email protected]

https://youtu.be/OmpeWJtWO74?si=HE62ybsAlYZJua5K
05/06/2025

https://youtu.be/OmpeWJtWO74?si=HE62ybsAlYZJua5K

Berister Abdur Razzaq Bangladesh jamat islami Sheikh Hasina Berister Arman Ali Ahmed Mabrur.জামায়াত নেতা ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাককে হাসিনার প্রস্তাব- ঘটেছি...

https://youtu.be/5PfQtBsKfIc?si=1AqItCSjs9bqkll1
05/05/2025

https://youtu.be/5PfQtBsKfIc?si=1AqItCSjs9bqkll1

কেন জামায়াত থেকে পদত্যাগ করেছিল ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক | স্বাধীন বাংলা টিভি #স্বাধীন_বাংলা_টিভি #ব্য....

সক্রেটিস করেছিলেন দুই বিয়ে। প্রথম স্ত্রী জ্যানথিপি সুন্দরী ছিলেন বটে, কিন্তু মুখে ছিলো বিষ, আর চোখে আগুন। সক্রেটিসের ঘরে...
05/05/2025

সক্রেটিস করেছিলেন দুই বিয়ে। প্রথম স্ত্রী জ্যানথিপি সুন্দরী ছিলেন বটে, কিন্তু মুখে ছিলো বিষ, আর চোখে আগুন। সক্রেটিসের ঘরে ঝগড়া লেগেই থাকতো।

সারাদিন জ্ঞান বিলোয় লোকটা। বিনিময়ে একটি কড়িও নেন না। কোনো আয় উপার্জন নেই।
ঘরে তিন সন্তান, এক স্ত্রী। এর উপর করেছেন দ্বিতীয় বিয়ে, মির্টো নামের এক মেয়েকে! বাপের কিছু সম্পদ আছে তার। একে বাড়াবে দূরে থাক, গরীবদের বিলিয়েই শেষ করে চলছেন।

কতো আর সহ্য করবেন জ্যানথিপি?
একরাতে ঘরে নেই খাবার, ছেলে-মেয়ে কেঁদেকেটে ঘুমিয়েছে। সক্রেটিস ঘরে বসে ধ্যান করছেন। জ্যানথিপির সহ্য হলো না। শুরু করলেন বকাঝকা।
যেই সেই বকা নয়, ভয়াবহ কিছু! সক্রেটিস নীরবে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন। বাইরে এসে চাঁদের আলোয় শুরু করলেন বইপড়া!

জ্যানথিপি এটা দেখে তো আরো আগুন! করলেন কী? ঘরে সারা দিনের জমানো ময়লা পানি ছিলো এক গামলায়। সেই গামলার পানি ঢেলে দিলেন সক্রেটিসের উপর!

সক্রেটিস রাগ করলেন না। বরং হেসে বললেন- এতো গুরুগম্ভীর মেঘের গর্জনের পরে এক পশলা বৃষ্টি না হলে কি আর শোভা পায় ?!

গ্রীষ্ম হোক আর শীত হোক, সক্রেটিসের গায়ে থাকতো একটাই কোট। সব ঋতুতে এটাই পরতেন। অন্য কোনো জামা ছিলো না তার। পায়ে ছিলো না কোনো জুতা। তাকে জিজ্ঞেস করা হলো, সুখের সুযোগ ত্যাগ করে এতো কষ্টের জীবন কেন বেছে নিলেন?

সক্রেটিস বললেন, এটা বেছে নিলাম, যাতে লোভের কুকুরগুলো বুঝে- সত্য, জ্ঞান ও স্বাধীনতা এমন এমন এক সুখ, যাকে ক্রয় করতে হয় কষ্ট ও কৃচ্ছ্রতার বিনিময়ে!

সেখান থেকেই আমরা পাই তাঁর বিখ্যাত উক্তি -
"যদি তুমি ভালো বউ পাও, তাহলে তুমি সুখি হবে, আর না পেলে তুমি দার্শনিক হবে"
॥সংগৃহিত ॥

A mad guy speaks whatever comes to his/her mind, a goat eats whatever it comes across. Mad man or woman talks nonsense, ...
05/04/2025

A mad guy speaks whatever comes to his/her mind, a goat eats whatever it comes across. Mad man or woman talks nonsense, goats eat even noneatables.

শিশুদের গল্পের বই পড়ার অভ্যাস করতে যা যা করবেন।গল্পের মধ্য দিয়ে কোন কিছু শিখলে সেটা মনেও থাকে এবং বাচ্চারাও সহজেই সেই জ...
04/18/2025

শিশুদের গল্পের বই পড়ার অভ্যাস করতে যা যা করবেন।
গল্পের মধ্য দিয়ে কোন কিছু শিখলে সেটা মনেও থাকে এবং বাচ্চারাও সহজেই সেই জিনিসটা বুঝতে পারে।

ডেভেলপমেন্টাল অ্যান্ড বিহেভিওরাল পেডিয়াট্রিক্স জার্নালে প্রকাশিত ২০১৯ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে শিশুরা প্রতিদিন গল্প বা অন্য বই পড়ে তারা প্রতি বছর প্রায় ৭৮ হাজার শব্দের দেখা পায়। এর মানে হলো, শিশুরা জন্ম থেকে ৫ বছর বয়স পর্যন্ত ১ দশমিক ৪ মিলিয়ন শব্দের সংস্পর্শে আসে। এটি ভবিষ্যতে তাদের ভাষা দক্ষতার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। পাশাপাশি, বাচ্চাদের অ্যাকাডেমিক সাফল্যের জন্য প্রস্তুত করতে বাবা-মায়ের জন্য সবচেয়ে সহজ উপায়গুলোর এটি একটি।

গল্পের মধ্যে এমন জাদু থাকে যা মনের ভেতর ভিন্ন জগত তৈরি করে। তাই গল্পের মধ্য দিয়ে কোনো কিছু শিখলে সেটা মনে থাকে এবং বাচ্চারা সহজেই সেই জিনিসটা বুঝতে পারে।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাক্ষরতা প্রচারকারী দাতব্য প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লিটারেসি ট্রাস্টের একটি জার্নালে বলা হয়, নিয়মিতভাবে ভালোবেসে বই পড়ার অভ্যাস বাবা-মা ও সন্তানের মধ্যে বন্ধন সুদৃঢ় করে এবং শক্তিশালী পারিবারিক সম্পর্ক তৈরি করতে সাহায্য করে। প্রিয় গল্পের লাইনগুলোও পারিবারিক অভিধানে প্রবেশ করে, ব্যবহৃত হয়। যে পরিবারে বই পড়ার চর্চা হয় সেই পরিবারের সদস্যদের মধ্যেই বেশি থাকে আলোচনার সুযোগ, সহানুভূতি এবং পারস্পরিক সংযুক্তি। আজীবন আনন্দের জন্য পড়ার যাত্রাও শুরু হয় এর মাধ্যমেই। যে শিশুরা আনন্দের জন্য পড়ে তারা স্কুলে বিভিন্ন বিষয়ে আরও ভালো ফলাফল করে। বাচ্চাদের মানসিক সুস্থতায়ও এটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

সন্তানকে গল্প পড়ে শোনাবেন কি না বা কী ধরনের গল্প শোনাবেন তার ওপর নির্ভর করে তার বেড়ে ওঠার বেশ কিছু গুণাবলী। টিভি, কার্টুন, ট্যাবের বাইরেও ব্যস্ত থাকার অনেক উপকরণ আছে। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সাহিত্যের বিশাল জগতের দরজাটা খুলে দেওয়া জরুরি তার জন্য। এজন্যই বই পড়ার অভ্যাস তৈরি করতে হয় ছোট থেকেই। এ যাত্রাকে আরও সহজ করতে কাজে লাগতে পারে এই বিষয়গুলো-

পৌরাণিক কাহিনী, জীবনী, প্রকৃতি, ভ্রমণ, রূপকথা বা কার্টুন-বাচ্চার যেখানে আকর্ষণ বেশি সেই গল্পের বই পড়ে শোনান। তাতেই বেশি আগ্রহ পাবে সে। শোনা ও পড়া এই দুটোর অভ্যাসই তৈরি হবে।
গল্প শোনানোর সঙ্গে কিছু জিনিস অভিনয় করে, কিছু বিষয় অভিব্যক্তি দিয়ে, কখনো বা আবৃত্তি করে দেখাতে পারেন। এতে চোখের সামনে ব্যাপারটার কিছুটা চিত্রায়ন করতে পারবে। গল্প কল্পনার জগতের পরিধিকে বাড়িয়ে দেয়।
কেবল গল্প বলার সময়ই নয়, দিনের অন্য সময়ও গল্পের চরিত্রের সঙ্গে ওকে পরিচিত করুন। যেমন সিংহ আর ইদুঁরের গল্পের কথা মনে করিয়ে দিয়ে বলুন, কাউকেই ছোট ভাবতে হয় না ইত্যাদি।
প্রতিদিন গল্প শুরু করার আগে আগেরদিনের টুকটাক ফলোআপ নিতে থাকুন। এ ছাড়া কাছাকাছি অন্য শব্দের অর্থ জানান। সন্তানের বয়স অনুযায়ী ওয়ার্ড গেইমও খেলতে পারেন৷
সঠিক সময়ে সঠিক বই নির্বাচনে সচেতন হোন। খুব সহজ বই কিংবা খুব কঠিন বই এড়িয়ে বয়সের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বই কিনুন।
বয়স বাড়লেই বই পড়ার জন্য সময় তো দেবেনই। পাশাপাশি, বই শেষ করলে প্রিয় খাবার খাওয়াবেন- এমন তাৎক্ষণিক পুরস্কার ঘোষণা করুন। এতেও নিয়মিত বই পড়তে উৎসাহিত হবে সন্তান। চেষ্টাও করবে।
গল্প পড়ার সময় সহজ করে বলুন। কোনো জটিল ব্যাপারও সহজ করে বলতে পারলে বাচ্চারা তাড়াতাড়ি বুঝতে পারে। একঘেয়েভাবে, গুরুগম্ভীরভাবে বোঝালে শ্রেণিকক্ষের পরিবেশ তৈরি হয়। সেটা বাচ্চারা অপছন্দ করে। বরং স্কুলের পড়াও গল্পের মতো করে বোঝালে পাঠদান সহজ হবে। এইভাবে পড়াশোনাটাও ওর কাছে আনন্দদায়ক হয়ে উঠবে।
বাচ্চার গল্পের বই পড়ার অভ্যাস না থাকলে জন্মদিনে বা কোনো উপলক্ষে গল্পের বই উপহার দিতে পারেন। প্রথম প্রথম রঙিন ছবিসহ বই দিতে পারেন। এতে সে বইয়ের প্রতি আগ্রহী হবে।

কেন গড়ে তুলবেন সন্তানের বই পড়ার অভ্যাস?

ছোটবেলা থেকেই সন্তানকে বই পড়ানোর অভ্যাস তার বুদ্ধিদীপ্ত আচরণের এবং চিন্তার বিকাশের জন্য সহায়ক হতে পারে। অনেক সময় আপনি হয়ত সন্তানকে শেখার জন্য অনেক কিছু বলছেন, কিন্তু সন্তান তা বুঝতে চাইছে না বা প্রয়োজন মনে করছে না। কিন্তু যেটা বইয়ে লেখা আছে বা অন্য কেউ বলছে, সেটা দেখা যায় সে অনেকটাই মেনে নেয়।

ছোট থেকে বই পড়ার অভ্যাস বাচ্চাদের কল্পনাশক্তি এবং মানসিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত কার্যকরি।

ছোটবেলায় আমরা কমবেশি সবাই পিনোকিও'র গল্প শুনেছি। পিনোকিও একটু বড় হলে তার বাবা তাকে বই-খাতা কিনে দেয় স্কুলে যাওয়ার জন্য। কিন্তু পিনোকিও ছিল দুষ্টু প্রকৃতির এবং খুব মিথ্যা বলত। এজন্য পিনোকিওকে নীল পরী একটি শাস্তি দিয়েছিল। যখনই পিনোকিও মিথ্যা বলত, তার নাক লম্বা হয়ে যেত। এরপর নানা ঘটনা ঘটতে থাকে পিনোকিওর সঙ্গে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সে তার ভুল বুঝতে পারে। শপথ করে আর কখনো মিথ্যা বলবে না এবং প্রতিদিন স্কুলে যেতে থাকে। দি অ্যাভেঞ্জারস অব পিনোকিও শিরোনামে এ রূপকথার গল্পটি লিখেছিলেন ইতালিয়ান শিশু সাহিত্যিক কার্লো কলোডি। গল্পটিকে সামাজিক ও শিশুদের জন্য শিক্ষণীয় বলে মনে করা হয়। এমন অনেক অসংখ্য গল্পের ভাণ্ডার রয়েছে সাহিত্যে। এতে একদিকে যেমন একসময় বইয়ের প্রতি, গল্পের আসক্তি তৈরি হবে, অন্যদিকে সাধারণ মানবীয় গুণাবলি রপ্ত করতে শিখবে ছোট থেকেই।

* ছোট বাচ্চাদের বিভিন্ন রকমের ছবি সম্বলিত বই তাদের দেশীয় সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, প্রজাতি এবং সমাজকে চিনতে সাহায্য করবে। লেখা এবং ছবির মাধ্যমে পরিচিত করবে বিভিন্ন সমাজ কাঠামোর বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে।

* কৈশোরে তিন গোয়েন্দা, শার্লক হোমস, ফেলুদা না পড়লে হয়ত অসম্পূর্ণ থেকে যায় দুরন্ত কৈশোর।

তিন গোয়েন্দার কিশোরের মতো ক্ষুরধার চিন্তাভাবনা, রবিনের মতো কোনো বিষয়ের গভীরে গিয়ে গবেষণা করা কিংবা মুসার মতো সাহসিকতা দেখানো এসব চরিত্রের প্রতিফলন ঘটবেই।

কালজয়ী চরিত্রগুলো সাহিত্যের পাতা থেকে মানুষের মস্তিষ্কে ঘুরে ফেরে, ঘুরে বেড়ায় এ-শহরে থেকে ও-শহরে। কখনো বা চলতি পথে বাস্তব জীবনেও দেখা মেলে এসব চরিত্রের।

* সমাজের বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বুদ্ধিদীপ্ত আচরণ, সমস্যা সমাধানের মানসিকতা, বয়স্কদের সম্মান করাসহ অনেক জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়ের শিক্ষাই হয়ে যায়। এছাড়াও বইয়ে ব্যস্ত থাকায় অন্যদিকে নেতিবাচক কাজে জড়িয়ে নিজের ক্ষতি করার সম্ভাবনা কমে যায়।

* যদি এতে সন্তানের লেখালেখির ইচ্ছেও হয়, কিংবা কার্টুন দেখে আঁকার ইচ্ছে হয়, ছোট থেকেই তাহলে নিজেকে গড়ে তুলতে পারবে।

* নিজস্ব ভাবনার জায়গা তৈরি হলে সে ভবিষ্যতে কী হতে চায়, কী করতে আগ্রহী এ সম্পর্কে একটি সম্যক ধারণা তৈরি হয়ে যাবে। তাতে ক্যারিয়ারের লক্ষ্য নির্ধারণের সে অনেকটা এগিয়ে থাকবে।

* একটা বয়সে বই পড়লে মা-বাবারা কেন যেন খুব বিরক্ত হয়ে যান, মনে করেন এতে একাডেমিক শিক্ষা কার্যক্রমের ব্যাঘাত ঘটছে। অথচ সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে সন্তানকে বইয়ের জগতে প্রবেশ করাতে পারলে একসময় বই-ই হবে তার প্রিয় এবং বিশ্বস্ত বন্ধু।

জ্ঞান চিন্তাকে আরো শাণিত করে, চিন্তার জায়গাগুলোকে আরো প্রশস্ত করে। কোনো বিষয়ে তার নিজস্ব একটি ধারণা মজবুত করে, বিতর্ক কিংবা তর্কের জায়গা তৈরি হয়, ব্যক্তিগত চিন্তাধারা উন্নত হয়।

তবে সন্তান কী বই পড়ছে না পড়ছে এবং তা নিয়ে তার চিন্তা ধারা কী রকম হচ্ছে সেটা নিয়েও কিন্তু প্রায়শই সন্তানের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত। কখনো কখনো আপনার জানা একটি গল্পের মাঝের কিছু অংশ সন্তানের সামনে একটু ভুলভাবে উপস্থাপন করতে পারেন, দেখতে পারেন সে শুধরে দেয় কিনা। পক্ষে কিংবা বিপক্ষে কোনো জোরালো বক্তব্য আছে কিনা। তখনই বুঝতে পারবেন সন্তান বইয়ে কতটুকু মনোনিবেশ করছে আর কতটা ধারণ করছে।

এই বৃহৎ বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের পুরোটাকেই দেখার সুযোগ হয়ত খুব কম। কিন্তু বইয়ের মাধ্যমে অধরা এই পৃথিবীর কিছুটা হলেও জয় করা যায়। কারণ যারা বই পড়েন, নিশ্চিতভাবেই বলা যায় তারা কখনো সংকীর্ণমনা হতে পারেন না।

প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় বই যেন নিজেই বাক্সবন্দী উপন্যাস। প্রযুক্তির প্রয়োজন, একই সঙ্গে প্রয়োজন জ্ঞান আহরণের জন্য, বিনোদনের জন্য এমনকি জীবনের জন্য, 'বই'। কেবল আপডেটেড ডিজিটাল ডিভাইস আর গ্যাজেট উপহার না দিয়ে, একটি নির্দিষ্ট সময় পর বয়স অনুযায়ী যে বইগুলো পড়া উচিত, সন্তানকে সেগুলো দেওয়াই বরং জরুরি ও অনস্বীকার্য।

সনজীদা খাতুনকে শেষ বিদায় জানান হয়েছে আজ, ২৬ মার্চ, স্বাধীনতা দিবসে তারই প্রতিষ্ঠিত ছায়ানটে। , যেখানে তার সহকর্মীরা রব...
03/27/2025

সনজীদা খাতুনকে শেষ বিদায় জানান হয়েছে আজ, ২৬ মার্চ, স্বাধীনতা দিবসে তারই প্রতিষ্ঠিত ছায়ানটে। , যেখানে তার সহকর্মীরা রবীন্দ্রসংগীত শরীফ সুরেলা কণ্ঠে উচ্চারণ করার মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। শহীদ মিনারেও ভারতীয় দালাল চক্রের মুশরিকি সমাজের নানা শ্রেণির মানুষ তাকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন, সেখানেও বেজেছে রবীন্দ্রসংগীত।

অনেক দেশপ্রেমিক মানুষেরা রবীন্দ্র ভারতী প্রডাক্ট সানজিদার এই বিদায়বেলায় কেন রবীন্দ্রসংগীত বাজলো, কেন কোরআন পাঠ দু’আ দরুদ পাঠ করে বিদায় দিল না কেন? কিন্তু বাঙ্গুল্যান্ডের ঈমানদাররা প্রশ্ন তুলল, ভারতীয় এই উত্পাদিত পন্যটারে মৃত্যুর পর ঈমানদার বানানোর আয়জনের উদ্যোগ নেয়া হয় নি কেন? এ কেমন বিদায়!
তিনি কি যাঁদের নিয়ে চলাফেরা, তারাই ত তারে বিদায় জানাবে। তিনি ত আপনাদের সমাজে ছিলেন না।
একজন ব্যক্তি যেমন জীবনযাপন করতেন, যে বিশ্বাস ধারণ করতেন, শেষ বিদায়ও যদি সে অনুযায়ী হয়, তাহলে এত মাথাব্যথা কেন? এমন প্রশ্নও ত তুলেছে তাদের মধ্যে কোন কোন বোদ্ধা লেখক ও বুদ্ধিজীবী। তারা এমন প্রশ্নও তুলেছেন। সানজিদা কি আপনাদের কাছে বেহেশতের টিকিট খুঁজেছিলেন? কেন আপনারা আগ বাড়িয়ে সানজিদার বেহেশতে পাঠানোর জন্য এত বেহাল হয়ে পড়লেন?

কে এই সনজিদা?
সনজীদা খাতুন (৪ এপ্রিল ১৯৩৩ - ২৫ মার্চ ২০২৫) বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব। তিনি রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী, লেখক, গবেষক, সংগঠক, সঙ্গীতজ্ঞ এবং শিক্ষক। তিনি বাংলাদেশের ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সভাপতি। এছাড়া তিনি জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মেলন পরিষদেরও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। প্রচলিত ধারার বাইরে ভিন্নধর্মী একটি শিশুশিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নালন্দা-র সভাপতি।

॥নিউইয়র্ক, ইউএসএ, থেকে ড. ওমর ফারুক॥

ব্যথা কমাতে ওষুধ নয়, বিকল্প হতে পারে যৌনমিলন।গবেষণা করে দেখা গেছে, যাঁরা নিয়মিত যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হন, তাঁদের মানসিক চাপ ...
02/21/2025

ব্যথা কমাতে ওষুধ নয়, বিকল্প হতে পারে যৌনমিলন।

গবেষণা করে দেখা গেছে, যাঁরা নিয়মিত যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হন, তাঁদের মানসিক চাপ কম থাকে। এরও কারণ বিশেষ কিছু হরমোনের ক্ষরণ।
শরীরচর্চার বিকল্প হয়ে উঠতে পারে নিয়মিত যৌনমিলন। এ কথা অনেকেরই জানা। কিন্তু শারীরিক তৃপ্তি, সন্তান উৎপাদন বা শরীরচর্চা নয়, যৌনসঙ্গমের আরও নানা গুণ আছে। দেখে নেওয়া যাক সেগুলোই বা কী!
• রোগপ্রতিরোধ শক্তি বাড়েঃ পরিসংখ্যান বলছে, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হন না, তাঁদের রোগপ্রতিরোধ শক্তি কমতে থাকে। প্রতিবার যৌনমিলনের সময় শরীরের রক্ত চলাচলের পরিমাণ বাড়ে, এমন বেশ কিছু হরমোনের ক্ষরণ বাড়ে— যেগুলো রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে দেয়।
• বন্ধ্যাত্ব কমায়ঃ দীর্ঘদিন যৌন সম্পর্কে লিপ্ত না হলে বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে পুরুষদের ক্ষেত্রে কমে যায় শুক্রাণু উৎপাদন। শুক্রাণুর মৃত্যুর হারও বেড়ে যায়। কিন্তু নিয়মিত যৌন সম্পর্ক ও কর্মতৎপরতা এ সমস্যা কমিয়ে দিতে পারে।
• ⁠মানসিক চাপ কমায়ঃ দেখা গিয়েছে, যাঁরা নিয়মিত যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হন, তাঁদের মানসিক চাপ কম থাকে। কঠিন কাজও সহজ মনে হয়। মন থাকে ঝরঝরে। এরও কারণ বিশেষ কিছু হরমোনের ক্ষরণ। ওই হরমোনগুলোর ক্ষরণের ফলে রক্তচাপও কমে।
• ⁠ত্বক উজ্জ্বল হয়ঃ যাঁরা নিয়মিত যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হন, তাঁদের ত্বকে বয়সের ছাপ দেরীতে পড়ে। তার কারণও সেই বিশেষ কিছু হরমোনের ক্ষরণ। হরমোনগুলো ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়। দ্রুত নতুন কোষ জন্মাতে সাহায্য করে। ত্বকের কোষের মৃত্যুর হারও কমে।
• ব্যথা কমায়ঃ নানা ধরনের ব্যথা কমাতে যাঁদের নিত্য ওষুধ খেতে হয়, তাঁদের এই সমস্যার পাকাপাকি সমাধান হতে পারে যৌনমিলন। সঙ্গমের সময়ে অক্সিটোসিন, এনডরফিন হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এই হরমোনগুলো মাথা যন্ত্রণা থেকে কোমরের ব্যথা, পেশির প্রদাহ থেকে নানা ধরনের স্নায়ুর সমস্যা কমাতে পারে।

সকালে নাকি রাতে, কোন সময়ে শারীরিক সম্পর্ক সুস্বাস্থ্যের ইঙ্গিত দেয়?
মূল কথা হল, কোন সময়ে যৌন সম্পর্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল?

কেউ ঘুমতে যাওয়ার আগে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে চান। কেউ পছন্দ করেন ঘুম ভাঙার সময়। কিন্তু যৌন সম্পর্কের ইচ্ছার সময় নির্বাচন দিয়েও অনেক ক্ষেত্রে বোঝা যায় শরীরের অবস্থা। হালে ইংল্যান্ডের স্নায়ুবিদ ন্যান ওয়াইজ তাঁর গবেষণায় এমনই কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন।
এ বিষয়ে গবেষণা করতে গিয়ে উঠে এসেছে কতগুলি তথ্য। দেখা গিয়েছে, পুরুষরা সাধারণত ঘুম ভাঙার সময়ে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হতে বেশি পছন্দ করেন। আর বেশির ভাগ মহিলার মধ্যে ঘুমতে যাওয়ার আগে শারীরিক সংম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার ইচ্ছে বেশি থাকে। বয়সের বিচারে এই পছন্দ-অপছন্দের সময় নিয়ে ভাগাভাগি রয়েছে। দেখা গিয়েছে, তুলনায় কম বয়সি যাঁরা, তাঁরা রাতের দিকে এই ধরনের সম্পর্কে বেশি মাত্রায় লিপ্ত হতে চান। আর বয়স যত বাড়তে থাকে, ততই পছন্দের সময় ক্রমশ ভোরের দিকে চলে যেতে থাকে। এ বিষয়ে ৩টি আলাদা আলাদা সময় নিয়ে কথা বলা হয়েছে এই গবেষণায়।
ভোরে: বয়স যত বাড়ে তত তাড়াতাড়ি ঘুমনোর প্রবণতা আসে। সেই কারণেই বেশি বয়সের মানুষের মধ্যে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে ভোরে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয় বলে দাবি করা হয়েছে এই গবেষণায়। এ ছাড়াও দেখা গিয়েছে, পুরুষদের মধ্যে সকাল ৮টা নাগাদ সবচেয়ে বেশি মাত্রায় টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ হয়। এই হরমোন যৌন ইচ্ছা বাড়ানোর কাজ করে। তাই সকালের দিকে পুরুষের মধ্যে এই ইচ্ছা বাড়তে থাকে। ভোরের দিকে কোনও পুরুষের যৌন ইচ্ছের মাত্রা বেশি মানেই, তাঁর শরীরে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণের মাত্রা ভাল। অর্থাৎ তাঁর শরীর এ সব দিক থেকে সুস্থ। শুধু তাই নয়, যৌন সম্পর্কের ফলে এনডরফিনস বা ডোপামিনের মতো হরমোনের ক্ষরণও বাড়ে। যা মন ভাল রাখে।
পাশাপাশি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, যৌন সম্পর্কের ফলে এক ধরনের ক্লান্তিও হয়। যাঁদের সারা দিন খুব পরিশ্রম করতে হয়, তাঁরা অনেকেই ভোরে যৌন সম্পর্কের কারণে আবার ঘুমিয়ে পড়তে বাধ্য হন। সেই কারণেই ইচ্ছে থাকলেও অনেকে এই সময়টা এড়িয়ে যান।
রাতে: যে সব মহিলাদের নিয়ে এই সমীক্ষা চালানো হয়েছে, তাঁদের বেশির ভাগই বলেছেন, রাতে ঘুমনোর আগে শারীরিক সম্পর্ক তাঁদের বেশি পছন্দের। দেখা গিয়েছে, তুলনায় সারা দিন যাঁদের অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হয়, তাঁদের মধ্যে রাতে শারীরিক সম্পর্কে আগ্রহ বেশি। যৌন সম্পর্কের ফলে প্রোল্যাকটিন এবং অক্সিটোসিন নামে হরমোনের ক্ষরণ বেশি হয়। এই হরমোনগুলি ঘুম পাড়াতে সাহায্য করে।
গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, রাতে যাঁরা যৌন সম্পর্কে বেশি উৎসাহ দেখান, তাঁদের অনেকেরই উদ্দেশ্য, সাময়িক ক্লান্তি কাটানো এবং তার পরে ঘুমিয়ে পড়া। যাঁরা সারা দিন মানসিক ভাবে অনেকটা ব্যস্ততার মধ্যে কাটান, তাঁদের পক্ষে দিনের শেষে যৌন সম্পর্কের সঙ্গে রোম্যান্টিকতাকে মেশানোর ক্ষমতা তুলনায় কমে আসে। এমনটাই বলা হয়েছে এই গবেষণায়।
দুপুরে: সপ্তাহান্তের দুপুরের যৌন সম্পর্ক পছন্দ করেন কেউ কেউ। এর পিছনে কারণ হিসেবে গবেষণায় বলা হয়েছে, শারীরিক সম্পর্কের অভ্যাস থেকে বেরতে অনেকেই এই সময়টা বেছে নেন।
তবে কোন সময়টা যৌন সম্পর্কের জন্য ভাল, কোনটা সময় খারাপ— এমন কোনও নির্দিষ্ট সংজ্ঞা যে নেই, তা বলা হয়েছে এই গবেষণায়। এটাও বলা হয়েছে, পুরোপুরি শারীরিক সম্পর্ক না হলেও পরস্পরকে আদর, ছোট ছোট স্পর্শও কখনও কখনও অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে। এবং সেগুলিও একই ধরনের হরমোনের ক্ষরণ ঘটায়। আর এর বাইরে সঙ্গী বা সঙ্গিনীর মন বুঝে, তাঁর সময়ের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার একটা প্রবণতাও কাজ করে সময় নির্বাচনের ক্ষেত্রে।
Courtesy: Dr. Nan Wise Ph.D. এর লেখা Understanding the Neuroscience of Pleasure for a Smarter, Happier, and More Purpose-Filled Life
Why Good S*x Matters গ্রন্থে সন্নিবেশিত নিবন্ধসমূহ অবলম্বনে নিউইয়র্ক, ইউএসএ, থেকে ড. ওমর ফারুক কর্তৃক অনুদিত, সম্পাদিত ও পরিমার্জিত॥
Who is Dr. Nan Wise?
Reply: Nan Wise PhD.: A Renowned Neuroscientist, S*x Therapist, and Relationship Specialist.
Dr. Nan Wise is playing a pivotal role in changing our cultural ideas about s*x, through her research on the critical ways that pleasure affects our health and happiness, why we’re experiencing less pleasure now more than ever, and how we can discover our s*xual potential.

Who are your relatives? Reply: Your relatives are the people who are connected to you through blood or legal ties, inclu...
12/10/2024

Who are your relatives?
Reply: Your relatives are the people who are connected to you through blood or legal ties, including your parents, siblings, grandparents, aunts, uncles, cousins, and their respective descendants, essentially anyone in your family lineage on both your mother's and father's side.
But everyone remember one thing: “Those who don’t come forward when you are in trouble don’t deserve to sit at the same table with you.”

The story:
An old man slaughtered his beloved cow and made a whole cow kebab. Then he called his daughter and said, “Invite all our relatives and friends. Let’s sit and eat together.”

The daughter went out on the street and started shouting, “Our house is on fire! Come quickly, everyone. Help put out the fire!”

Not everyone came. Some thought it was a problem.

Some ran with buckets of water.
The old man looked around in surprise while eating in the afternoon. He didn’t know anyone. Who are these people?

The daughter said to her father, “Father, those who heard that our house was on fire and came running to help are our own people. They are relatives or friends. That’s why we invited them.

Everyone, remember one thing: “Those who don’t come forward when you are in trouble don’t deserve to sit at the same table with you.”

Conclusions: Sometimes those who are not our blood relatives make better family members than those to whom we are related. Your actual family are the ones who genuinely care about and are there for you.

এক বৃদ্ধ লোক তার প্রিয় গরুটিকে জবাই করে আস্ত গরুর কাবাব তৈরি করলো। এরপর তার কন্যাকে ডেকে বললো-“আমাদের যত আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধব আছেন তাদেরকে দাওয়াত দাও, ডাকো। একসাথে বসে খানাপিনা করি"।

কন্যাটি রাস্তায় গিয়ে চিৎকার করে ডাকতে লাগলো-“আমাদের বাড়িতে আগুন লেগেছে! দ্রুত আসুন সবাই। আগুন নিভাতে সহায়তা করুন!”

সবাই এলো না। কেউ কেউ ঝামেলা মনে করলো।
কেউ কেউ দৌড়ে এলো পানির বালতি নিয়ে।
বিকেলে খেতে বসে আশপাশে তাকিয়ে বৃদ্ধ অবাক। কাউকেই তো চেনেন না তিনি। এরা কারা?

কন্যা বাবাকে বললো-”বাবা, যারা আমাদের বাড়িতে আগুন লেগেছে শুনে দৌড়ে এসেছেন সহায়তা করতে তারাই আমাদের আপনজন। আত্মীয় কিংবা বন্ধু তারাই। তাই তাদেরকেই দাওয়াত করেছি।
একটা কথা সবাই মনে রাখবেন-“যারা আপনার বিপদে এগিয়ে আসে না তারা আপনার সাথে এক টেবিলে বসে খাবার যোগ্যতা রাখে না।”

॥একটি ইংরেজি গল্পের অনুবাদ অবলম্বনে॥

Address

New York, NY

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নিহাল পাবলিকেশন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to নিহাল পাবলিকেশন:

Share

Category