https://www.facebook.com/498755689987871/

Sumu's CanvaS, New York, NY (2025)

09/29/2025

আমরা যে জিনিসকে পাত্তা দেই না সেখানেই বলি, কচু হবে কচু।
কিন্তু এই পাত্তা না পাওয়া কচু কিন্তু বেশ সুস্বাদু একটা খাবার যদি সুন্দর করে রান্না করে যায়।

আজকের রান্না 🌸
কচু দিয়ে ইলিশ।

09/28/2025

সবাই বলে বেশী বেশী এক্টিভ থাকলে নাকি পোস্ট ভাইরাল হবে, এদিকে আমি যেদিন থেকে এক্টিভ হলাম সেদিন থেকে আমার নাই কোন ভিউ, নাই কোন রিচ 🤦‍♀️ তাইলে তো মনে হয় আগেই ভালো ছিলাম 🥺

ছবিতে আজকে বানানো নরম তুলতুলে প্যানকেক 🥞

09/27/2025

ফ্রাইড রাইস আর চিকেন দোকানের চেয়ে ঘরে বানিয়ে খেতেই ভালো লাগে বেশি 🥰

09/26/2025

রাতের পরেই নতুন এক সম্ভাবনার শুরু 🥀
শুভ রাত্রি ♥️

09/26/2025

আমি আগে জানতাম জবা মানেই লাল টুকটুকে রংয়ের হবে।
এর পর একদিন দেখলাম সাদা জবা, সেদিন খুব অবাক হয়েছিলাম যে জবা ও সাদা হয়?
কিন্তু এই কয়েকদিনের মাঝেই চার রংয়ের জবা দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম 🥰🌺

09/25/2025

বাংলাদেশে এখন প্রায় মধ্যরাত হতে চলল, আর আমার এখানে দুপুর গড়িয়ে বিকেল নামার প্রস্তুতি চলছে।

বাইরে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। দেশে থাকলে হয়তো এখন জানালায় তাকিয়ে চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে বৃষ্টি দেখতাম।
এখানে সেই অনুভূতিগুলো আসে না ওভাবে।

আসলে শেকড়ের ঘ্রাণ ই আলাদা, ওই জিনিস সবখানে থাকে না, সবখানে মমতা জন্মায় না।

মাঝে মাঝে মনে হয় আম্মুর হাতে মাখা ছোট মাছের চচ্চড়ি খেতে পারলে বোধহয় নিজেকে অনেক সুখী লাগতো।

আবার মনে হয় শাশুড়ীর হাতের এক কাপ দুধ চা খেতে পারলে হয়তো ধন্য হয়ে যেতাম।

আসলে দুরে গেলেই মায়া বোঝা যায়, ভালোবাসা বোঝা যায়। জীবন কতো অদ্ভুত।

09/25/2025

দুইটা একই ছবি প্রথম টা এডিট পরের টা অরিজিনাল।
কোনটা আসলে ভালো? আমি এডিট খুব ই কম করি আর পারি ও না তেমন। আসলেই কি এডিট করলে সুন্দর লাগে?

09/25/2025

সামনের ঈদে পড়তে তোমাদের ভাইয়ার জন্য এই কাঞ্জাবী টা পছন্দ করলাম, সবাই দেখো তো কেমন হইছে??? 🤨🤨 কামিজ+পাঞ্জাবী= কাঞ্জাবী

09/24/2025

এই যে পর পর ঘটা দুটি ঘটনা, একটি খাগড়াছড়িতে আর একটি রংপুরে।
দুটি ঘটনা ভিন্ন জায়গায় ঘটলেও প্রেক্ষাপট একদম এক।
দুজনই তার নিজের সন্তানকে মে** ফেলেছে।
এখন অনেকেই দেখলাম এগুলা নিয়ে তামাশা শুরু করেছে, এরা যা করেছে তা অবশ্যই অত্যান্ত ঘৃ*ন্য কাজ, কিন্তু যারা এই যুগে এসেও আগের যুগের সাথে তুলনা করছেন তাদের কথা শুনে অবাক লাগে।
পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন কতটা ভ*য়া*ন* এটা যারা সাফার করেছে তারা ছাড়া কেউ বুঝবেনা।
এখন যদি আপনি লজিক দেন পাশে বাসার ওমুক ও তো মা হইসে কই ও তো এমন করেনা যত সমস্যা তোমার? তুমি ই খালি মা হইস?
তাদের বলি এটা যে সবার হবে বিষয় টা তো এমন না। এই যে ২০১৯ এ করোনা আসলো সবাই কি এটায় আক্রান্ত হয়েছিলো? ঠিক তেমন সব কি সবার হয়? একজনের হয়নি বলে আরেকজনের হওয়া যাবেনা?

এখানে আসলে আমাদের সমাজ ব্যাবস্থাই দায়ী আমার মনে হয়, তারা এমন পরিবেশ তৈরী ই করতে পারেনি যে নতুন মা কে কেউ কথা না শুনিয়ে একটু সাপোর্ট দিবে।
দেশের বাইরে যাদের বাচ্চা হয় সেই মায়েদের বাচ্চা হবার ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে ডাক্তার একবার ডাকেন, নতুন মা কে খুটিয়ে খুটিয়ে জিজ্ঞেস করেন তার কোন সমস্যা হচ্ছে কি না।
আমাকেই তো বার বার জিজ্ঞেস করছিল তোমার কি এমন মনে হয় যে তুমি ম*রে যেতে চাও বা বাচ্চা কে কি তোমার বিরক্ত লাগে? তোমার কি মনে হয় বাচ্চা নিয়ে ভুল করেছো?
এমন বহু প্রশ্ন তারা ঘুরিয়ে পেচিয়ে আমাকে করেছে, মানে কোন ধরনের সমস্যা আমি ফিল করছি কি না তারা জানার চেস্টা করছিল বার বার।
যারা ডিপ্রেশনে ভোগেন তারা সেই মায়েদের আলাদা ট্রিটমেন্ট করান, পরিবারকে বুঝান।
এটাই তো হওয়া উচিৎ।

আমাদের দেশে কি এটা হয়? আলাদা মানুষ বাদ দিলাম ডাক্তার রাও কি পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন হচ্ছে কি না জানতে রোগীকে আবার ডাকেন? বা হসপিটাল থেকে রিলিস দেবার সময় পরিবারকে এ ব্যাপারে বুঝিয়ে বলেন?
ডাকা উচিত, বলা উচিত।
যেহেতু এটা বেড়েই চলেছে তাহলে কেন এখনো সরকার থেকে এই বিষয়ে স্টেপ নেয়া হচ্ছেনা আমার জানা নাই।

একটা বাচ্চা পালা এতো সহজ না, এটা সিনেমা না যে, হাটা শুরু করলো এক হাটাতেই বাচ্চা বড় হয়ে গেলো।
দুই দিন না ঘুমালে তিনদিনের দিন ই মানুষ পা গ লের মত আচরণ শুরু করে সেখানে দিনের পর দিন একটা মা রাত জাগে এমন ও আছে ২৪ ঘন্টায় ১ ঘন্টা ঘুমাতে পেরেছে সব মিলিয়ে , আমি নিজেই এমন ঘটনার ভেতর দিয়ে গিয়েছি। এ ছাড়া বাকি কাজ তো থাকেই।
এমন অবস্থায় এত এত মা কয়জন ফ্যামিলির সাপোর্ট পায়? সাপোর্ট না নিয়েও নিজের সাথে লড়াই করে যে এই মায়েরা এটা কাটিয়ে উঠতে পারে এর জন্য ই ত এদের মেডেল দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি।
আর যারা কাটিয়ে উঠতে পারেনা তাদের চিত্র নিচেই ছবি তে দেয়া।
তাই অনুরোধ করছি সদ্য হওয়া মায়েদের সাপোর্ট করুন যদি তা না পারেন দয়া করে আপনার মূল্যবান মুখটি বন্ধ রাখুন তাতেই হবে। কারণ ওই মুল্যবান মুখ দিয়ে কে কি পারে আর পারেনা এইসব তুলনা শুনেই মায়েরা আরো
পা গ ল হয়ে যায়।
মনে রাখবেন আপনি ৩০/৪০ বছর আগের পরিস্থিতির সাথে এখনকার পরিস্থিতি কখনোই মিলাতে পারেন না। আপনি ওই ৩০ বছর আগে কতো কাজ করে বাচ্চা সামলেছেন সেটা এখন শোনানোর দরকার নাই। সব কিছুই পরিবর্তনশীল। আগের মানুষ তো গড়ে বেশি দিন বাঁচতো এখন কি বাঁচে? আগে মানুষ অনেক বাচ্চা নিতে পারতো, এখন পারে, আগের মানুষের এত অসুখ ছিলো, আগে মানুষের এতো মেডিসিন লাগতো?
খাবার, আবহাওয়া, পরিবেশ সব ই চেঞ্জ খালি মায়েদের মন চেঞ্জ হওয়া যাবেনা, না পারলেও করতে হবে।

09/23/2025

এই লোক টা র শার্টে দেখেন কতগুলা স্পিকার লাগানো এই ছবি টা দেখে ওই তরমুজ বিক্রেতা রনির কথা মনে পড়লো যিনি ওই কি রে মধু মধু বলে ভাইরাল হয়েছিলো।
ওই লোক টা শেষ পর্যন্ত কান্না করে মাফ চাচ্ছিল যেন আর কেউ ভিডিও বানানোর জন্য না আসে কারণ, এরা ভিডিও বানানোর জন্য আসায় এতো ভীরের কারণে কাস্টমার রা ওই দোকানের সামনেই যেতে পারেনাই যার ফলাফল প্রচুর লস।
পরে অনেকেই তাকে সাহায্য করেছে কিন্তু তার লাইফ ত্যানা ত্যানা করে দিচ্ছিল মানুষ ভিডিও বানিয়ে।

ছবির এই লোকের নাম জাকির হোসেন। তিনি হোম মেইড কেক বিক্রি করেন, বিক্রি ও ভালোই ছিলো এমন না যে তার কেক, পুডিং এতোদিন চলে নাই। কিন্তু কেউ একজন এটা খেত্ব গিয়ে জাকিরের কিছু কথা ভিডিও করে যেখানে সে বলেছে আমার ওয়াইফ এগুলা বানায় আর আমি সেল করি। সুন্দর একটা ব্যাবসা আউডিয়া এটা কিন্তু এখন এমনভাবে ভাইরাল হয়েছে রীতিমতো তাকে হেনস্থা হতে হচ্ছে, সেদিন দেখলাম তার টাকা মেবি হারিয়েছে না জানি খেয়ে চলে গেছে সবাই টাকা না দিয়ে এমন কিছু একটা, ভিডিও টা ছোট ছিল অনেক আমি বুঝিনাই কি হয়েছে কিন্তু এই দুইটার কিছু একটা হয়েছে।
আবার কাল দেখি একজন প্রশ্ন তুলতেছে কিভাবে বানলেন, এটা ধোকা কি না ইত্যাদি ।
এই লোক এর ও ওই রনি ভাই এর মত অবস্থা চারিদিকে ক্যামেরা , সে কোনভাবে সামাল দিতে পারছেনা এতো ভীর মানুষ খেয়ে খেয়ে টাকা না দিয়ে গেলেও ধরতে পারবেনা কে টাকা দিলো না। বার বার তিনি বলছে একটু সরেন জায়গা দেন, এই লোক ও না আবার রনির মতো কান্না করে মাফ চেয়ে নেয়।
আরে ভাই ভাইরাল হইসে তাই বলে সব ক্যামেরা নিয়ে দৌড় দিতে হবে? আর দৌড় দিলেও লোকটারে দম ও নিতে দিচ্ছেন না আপনারা।
আবার কেউ কেউ তাকে নেগেটিভ প্রমানের জন্য যাচ্ছেন ভিডিও করতে।
ভাই সে বিজনেস করছে করতে দেন। একবার পজেটিভ বলেন আবার আরেকদল নেগেটিভ বের করার ট্রাই করেন শেষ এ লোক টার বিজনেস ই না বন্ধ হয়ে যায় আপনাদের জ্বালায়।
পাইসে একটা ক্যামেরা সব জায়গায় হানা দেয় গিয়ে।
মানে এরাই সাই করে উঠায় আবার সাই করে নিচে নামায় দেয়।
তারা বিজনেস করছে এতো সুন্দর একটা আইডিয়া নিয়ে পজেটিভ ভাইভ দিয়ে শৃঙ্খলা বজায় রেখে করেন যা করার। এই লোক তো আপনাদের ডেকে ডেকে বলে নাই আসেন আসেন আমাকে ভাইরাল করেন। কিছু একটা পেলেই আমরা এমন এমন সব কাজ করি যা সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের কারণ হয়ে যায়।

09/22/2025

এই যে অনেকে বলে না? বাচ্চাকে দাদী বা নানীর কাছে বা অন্য কারো কাছে রেখে বাবা মায়ের Me টাইম রাখা উচিত, ঘুরতে যাওয়া উচিত
কিন্তু আমি এই Me টাইম চাই না।
আমি Our টাইম চাই। বাচ্চাদের সাথে নিয়ে ঘুরতে চাই, আনন্দ করতে চাই।
বাচ্চারা দেখুক তাদের বাবা মা তাদের সাথে কত হ্যাপি এটাও তো তাদের একটা লার্নিং।
আবার অনেকে ভাবে বিয়ে করেছি লাইফ গুছাই তারপর বাচ্চা নেই, সত্যি কথা কি জানেন? গুছানো লাইফ বলতে আসলে কিছুই হয় না।
আপনি যেভাবে করতে চাইবেন যেভাবে থাকতে চাইবেন ওভাবেই জিনিগুলা হবে।
চাইলে সব সময়ই গুছানো থাকে না চাইলে কোনদিন ও গুছানো হয়ে ওঠে না।
বাচ্চারা হচ্ছে ব্লেসিং, অনেক সময় বাচ্চা হবার পর বিভিন্ন ভালো ভালো জিনিস জিবনে আসে, আমার নিজের সাথেই এমন হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
এমন অনেক কে দেখেছি সব গুছিয়ে বাচ্চা নিতে গিয়ে সব পেয়েছে টাকা, পয়সা, ক্যারিয়ার সব কিন্তু বাচ্চার জন্য হাহাকার করেও বাচ্চা হচ্ছেনা।
আল্লাহ সবাইকে রিযিক দিয়েই পাঠায় তাই কি খাওয়াবো বাচ্চা হলে এইসব চিন্তা করবেন না।
বাচ্চা নিয়েও সব করা যায় সব। কিন্তু আপনার সেটা করতে চাইতে হবে, আগ্রহ থাকতে হবে।
আমার সাথে অনেকেই একমত হবেনা, সবার চিন্তাধারা অবশ্যই এক না। কিন্তু আমার এটাই মনে হয় যে বাচ্চাসহ ই আসলে সব কিছু ইনজয় করা যায়, জীবনের মানে খুজে পাওয়া যায়।

Sumu's CanvaS

09/29/2025

09/28/2025

09/27/2025

09/26/2025

09/26/2025

09/25/2025

09/25/2025

09/25/2025

09/24/2025

09/23/2025

09/22/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category