01/27/2019
দুর্নীতিবাজ টিকেট মাস্টার
ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে এই চিত্র নিত্যদিনের, টিকেট চাইলেই বাড়তি টাকা চায়। টাকা না দিলে টিকেট দিতে চায়না। এর বিহীত না হলে সাধারণ মানুষের দূর্ভোগ থেকেই যাবে।
ভুক্তভোগীঃ Code Compiler
JonoTarNews247.com
Facebook
Twitter
LinkedIn
ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে এই চিত্র নিত্যদিনের, টিকেট চাইলেই বাড়তি টাকা চায়। টাকা না দিলে টিকেট দিতে চায়না। এর বিহীত না হলে সাধারণ মানুষের দূর্ভোগ থেকেই যাবে।
ভুক্তভোগীঃ Code Compiler
Timeline Photos
💖💖💖
Mymensingh Zilla School
ময়মনসিংহ সিটি মেয়র জনাব Md Ekramul Hoque Titu স্যার এর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
--- #Share_This_Post.
আমরা আনন্দিত এই ভেবে যে, আমরা আমাদের প্রাণের শহরকে দেশের ১২ তম সিটি কর্পোরেশন হিসেবে পেয়ে। সেই সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এম.পি কে আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এই শহররের উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখার জন্যে প্রাণবন্ত চেস্টা করে যাচ্ছেন আমাদের মেয়র সাহেব। আমরা আজকে এই শহরের সমস্যা গুলো তুলে ধরছি। আশা করবো এই ব্যাপারে ভাববেন এবং দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
এই শহরকে নিয়ে আমরা অনেক বেশি উদ্বিগ্ন। কারণ এই শহরের রাস্তাঘাট, ড্রেন, দোকানপাট, যানবাহন, বাসা বাড়ি, বড় বড় দালান, মার্কেট সহ নানান সমস্যায় জর্জরিত হয়ে যাচ্ছে।
আর আমরা দেখতে পাচ্ছি এই শহর অপরিকল্পিত নগরী হওয়ার পথে... রাস্তার অবন্নয়ন। অপরকল্পিত বড় বড় দালান। যানজট সমস্যা। স্কুল-কলেজের সামনে টেম্পু-বাস স্ট্যান্ড। অটো রিক্সার বৃদ্ধি। এগুলো আরও বাড়বে। কারণ এখন থেকে উদ্যোগ না নিলে এর পরিনতি ভয়াবহ। আর আমরা খালি চোখে দেখতেছি এই ব্যাপারে সরকারি আমলা বা পৌরসভা উদাসীন।
প্রথমত, সমস্যা রাস্তাঘাট। এই শহরের রাস্তাঘাট খুবই ছোট এবং ভাঙ্গা। নানান জায়গায় গর্ত আর ফুটপাতের দখলে। যার ধরুন রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষের চলাচলে প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তাছারা ময়লা, আবর্জনা সপ্তাহ ধরে পরে থাকার পরেও পরিষ্কার করার ব্যাপারে কালক্ষেপণ করা হয়।
দ্বিতীয়ত, অপরিকল্পিত বড় বড় দালান। ময়মনসিংহ শহর কতটা উপযুক্ত এত এত বড় দালানের জন্যে তা আমদের বোধগম্য নয়। আর তার উপর পরিকল্পনা বিহীন যেখানে ইচ্ছে সেখানে গড়ে উঠছে বড় বড় দালান। এটা একটা শহরের জন্যে কতটা ঝুঁকিপূর্ণ তা আমরা কল্পনা করতে পাচ্ছি না। এইসব নামে বেনামি বিল্ডারস কোম্পানি অতি মুনাফা লাভের আশায় এভাবে বড় বড় দালান তৈরির অনুমোদন পেয়ে যাচ্ছে। মাননীয় মেয়র কে আমাদের প্রশ্ন, উনি কি এই ব্যাপারে জানেন?
কারণ একটা শহরের নান্দনিকতা নষ্ট করে সেই সাথে পরিবেশের ক্ষতি হবে জেনেও কিভাবে অনুমোদন পাচ্ছে এইসব বড় বড় দালান তৈরির জন্যে !
তৃতীয়ত, যানজট সমস্যা। দিনকে দিন যানজট সমস্যা বেড়েই চলছে। কাচিঝুলি মড়, টাউন হলের মোড়, জিলা স্কুল মোড়, নতুন বাজার মোড়, গাঙ্গিনাপারের মোড়, নতুন বাজার রেলক্রসিং, চরপাড়া মোড়, ব্রিজ এইসব জায়াগ সহ নানান জায়গায় যানজট সমস্যা। কিন্তু উত্তরনের কোন উদ্যোগ নেই ?
তার উপর বড় বড় দালান করতে গিয়ে তাদের সরঞ্জাম গুলো রেখে দেই রাস্তার উপর। এতে করে রাস্তার পরিধি কমে আরও ছোট হয়ে যায়। এতেও যানজট বেধে যায়।
এছাড়া টাউন হলের মোড়ে, ময়মনসিংহ শহরে মেয়েদের জন্যে একটা ভালো কলেজ যেখানে কিনা, দিন রাত ২৪ ঘণ্টা চলছে গণ পরিবহনের দাপট। সেখানে একটা টেম্পু স্ট্যান্ড এর পাশাপাশি পাখি নামের গাড়ি চলে। তার উপর দূর পাল্লার গাড়ি তো আছেই।
পৃথিবীর বা আর কোন দেশের শহরে এমন অবস্থা আছে কিনা আমাদের জানা নেই ?
একজন যখন বলে আমরা শহরকে সোনায় মুড়িয়ে দিবো। তখন তার নমুনা যদি এই হয় ? তাহলে আমাদের কে নিয়ে উপহাস করা ছাড়া আর কিছু আসবে না।
৪র্থ, ড্রেনজ সমস্যা। শহরে পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা নেই। বর্ষাকালে তো নতুন বাজার থেকে গাঙ্গিনাপার আমাদের জন্যে কক্সবাজারের বিচে পরিণত হয়। আমরা পানি এর ডেউয়ে নিজেদের কে হারিয়ে ফেলি। ড্রেন সমস্যা আজকের না। কত বছর পার হল তার হিসেব নেই।
আসল কথা হচ্ছে, আমরা শহরকে যদি পরিছন্ন, সুন্দর এবং নান্দনিক হিসেবে দেখতে চাই তাহলে এর পরিচর্যা এবং এর যত্ন নেয়া ছাড়া কোন বিকল্প নেই। আর এর জন্যে ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হতে হবে শক্তিশালী। দুর্নীতি আর অসহায়ত্ব বরণ করলে কখনোই উন্নয়ন সম্ভব নয়।
আর এটাও সম্ভব নয় একটা শহরকে বাঁচিয়ে রাখা। শহরকে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্ব আমাদের। আর সেই আমাদের কে উৎসাহিত করার দায়িত্ব আপনার অর্থাৎ আমাদের সবার প্রিয় জনাব Md Ekramul Hoque Titu স্যার সহ সকল গন্যমান্যজনদের।
আর একজন জনবল শক্তিশালী লোকের পক্ষেই সম্ভব একটা সিস্টেম কে কিভাবে উন্নয়ের কাঠগড়ায় নিয়ে দাড় করানো যায়। যার জলজ্যান্ত প্রমান, আমাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল @Nasir Uddin Ahamed (www.fb.com/kamal.onik.5) স্যার। উনার কঠোর পরিশ্রম এবং সুষ্ঠ ও স্বচ্ছ ম্যানেজমেন্ট এর ধরুন আজকে এত ভালো এবং সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছেন। আমরাও চাই , আমাদের প্রাণের প্রিয় এই ময়মনসিংহ শহরকে এমন নান্দনিক এবং সুন্দরতম হিসেবে দেখতে।
আমরা আশা করবো, খুব দ্রুত আমাদের মেয়র স্যার এই ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কারণ, না হলে এতে শহরের প্রাণবন্ততা নষ্ট হয়ে যাবে।
সবাই শেয়ার করুন এবং এর সাথে একাত্ম হয়ে আমাদের ময়মনসিংহ শহরকে নান্দনিক এবং আদর্শ শহর হিসেবে বাঁচিয়ে রাখুন।
---
ধন্যবাদ।
Desperately Seeking - Mymensingh (DSM)
বি.দ্রঃ ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আর সেই সাথে সংশোধনের সুযোগ দিবেন।
Join Our Group: www.facebook.com/groups/DesperatelySeekingMym
Desperately Seeking - Mymensingh
এ কেমন কোবরা ? 😝😝😝
ফনা তুললেও যাকে খুজে পাওয়া কষ্টকর হয়ে যায় 🤣🤣🤣
Desperately Seeking - Mymensingh
Desperately Seeking - Mymensingh's cover photo
Profile Pictures
Profile Pictures
Desperately Seeking - Mymensingh's cover photo
Profile Pictures
Desperately Seeking - Mymensingh
দুই বন্ধুঃ বল্টু আর জিঙ্গু...
আরও মজার জোকাস পেতে...
চোখ রাখুন আমাদের পেজে... :D
আফা এক গ্লাস পানি খাওয়াইবেন, বলেই...
---
সকাল ১১ টা ২০ মিনিট। দরজায় বেল বাজলো। দরজা খুলতেই এক মাঝারি বয়সের মহিলা প্রবল আকুতি কণ্ঠে বলে উঠলেন, আফা এক গ্লাস পানি খাওয়াইবেন। মহিলার সাথে ৫/৬ বছরের ছোট বাচ্চা। আপনিও মানবতার খাতিরে পানি খাওয়ালেন আর এরপরই ঘটলো বিপত্তি। পানি পানের নাম করে খোশ গল্পে মেতে ওঠেন এরপর আগে থেকেই প্রশিক্ষণ দেয়া ছোট বাচ্চাটি খেলার ছল ধরে ঢুকে যায় ঘরে। এরপর ওই ছোট বাচ্চাই হাতিয়ে নেয় আপনার মোবাইলসহ মূল্যবান সামগ্রী।
রাজধানীর শনির আখড়ায় ঘটেছে এমন ঘটনা। ভুক্তভুগি আসমা বেগম ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, ‘সকালে বাসার দরজা খুলতে এক মহিলা ছোট বাচ্চা নিয়ে বলেন আপনাদের বাসার তিন তলায় আসছিলাম তারা বাসায় নাই, আফা এক গ্লাস পানি খাওয়াইবেন। এরপর আমি মহিলাকে ভিতরে নিয়ে বসাই এরপর পানি দেই। তারপর মহিলাটি আমাকে নানান প্রশ্ন করে, এক পর্যায় আমরা খোশ গল্পে মেতে উঠি। এরই মাঝে মহিলার সাথে থাকা বাচ্চাটি খেলার ছলে এরুম থেকে ওরুম ছোটাছুটি করছিলো। কোন ফাঁকে যে সেই বাচ্চাটি আমার দুইটি ফোন চুরি করে নিলো বুজতেই পারি নেই। আর বুঝবোইবা কি করে ওরা খুব ভালোভাবে প্রশিক্ষিত। যারা সুযোগ বুঝে আপনার সর্বস্য লুটে নেবে।’
এবার সন্তানের জন্ম দেবে সেক্স ডল ‘সামান্তা’
---
সেক্স রোবট নতুন কিছু নয়। বাইরের দেশগুলিতে হালের ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে এই সেক্স রোবট।
তবে এবার শুধু যৌনতাই নয়, সন্তানও জন্ম দেবে সেক্স ডল। এমনটাই বলছেন সার্জি সেন্টোজ। যিনি কিনা সেক্স রোবট সামান্তার আবিষ্কারক।
বার্সেলোনায় নিজের স্ত্রী মারিতসা কিসামিতাকি ও পরিবার নিয়ে থাকেন সার্জি। তিনি জানিয়েছেন, কিছুদিন পর হয়ত প্রত্যেকেই বিয়ের আগে সেক্স ডলের সঙ্গে থাকবেন। এমনকি পরিবারও তৈরি করবেন। আর রোবটের সঙ্গে সন্তানের জন্ম দিতে আগ্রহী তিনি।
সার্জি আরও বলেন, তিনি এমনভাবে ওই রোবট তৈরি করতে চান যার মধ্যে নৈতিকতা বোধ থাকবে। সৌন্দর্যবোধ থাকবে।
থাকবে ন্যয়বিচারের ক্ষমতা। অর্থাৎ মানুষের মধ্যে যেসব গুন থাকে, সেগুলি দিয়েই তৈরি করছেন এই রোবটকে।
তিনি আরও বলেন, রোবটের মাধ্যমে সন্তানের জন্ম দেওয়া হবে খুব সহজ। এই সেক্স রোবটের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক তাঁর বিবাহিত জীবনে কোনও প্রভাব ফেলে না। বরং তাঁর দাম্পত্যকে আরও সুন্দর করে তোলে।
সামান্তার শরীরে তিনটি মোড রয়েছে। শরীরের এক এক জায়গায় স্পর্শ করলে একেক রকম প্রতিক্রিয়া দেয় ওই সেক্স ডল। রয়েছে রোমান্টিক মোড, ফ্যামিলি মোড ও সেক্সি মোড। হাতে কিংবা হিপে টাচ করলে চুম্বনে এগিয়ে আসে সামান্তা। কখনও সে শুধুও রোমান্টিক। যৌনতায় আগ্রহী নয়।
এটাই পৃথিবীর সবচেয়ে দামি সাইকেল; কি আছে এটাতে, এই আকাশছোঁয়া দামের কারণ কী?
---
লাক্সারি গাড়ি প্রস্তুতকারী হিসেবে বুগাত্তির যথেষ্ট খ্যাতি রয়েছে। তাদের তৈরি গাড়ির দামও আকাশছোঁয়া। এ বার সাইকেল চড়ার চিরাচরিত অভিজ্ঞতাতেও নতুন মাত্রা সংযোজন করতে চাইছে তারা।
সস্তার পরিবহণ ব্যবস্থা হিসেবেই সাইকেলের খ্যাতি। তেল খরচা নেই, দামও বেশি নয়। কাছেপিঠে যাওয়ার পক্ষেও দিব্যি সুবিধাজনক। কিন্তু সাইকেল-ভ্রমণও যে রীতিমতো বিলাসবহুল হতে পারে, তা বুঝিয়ে দিল বিখ্যাত ফরাসি গাড়ি নির্মাণকারী সংস্থা বুগাত্তি। তারা নতুন একটি বাইসাইকেল বাজারে এনেছে যার দাম ৪০ হাজার মার্কিন ডলার, অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় ২৬ লক্ষ টাকার কাছাকাছি।
লাক্সারি গাড়ি প্রস্তুতকারী হিসেবে বুগাত্তির যথেষ্ট খ্যাতি রয়েছে। তাদের তৈরি গাড়ির দামও আকাশছোঁয়া। এ বার সাইকেল চড়ার চিরাচরিত অভিজ্ঞতাতেও নতুন মাত্রা সংযোজন করতে চাইছে তারা। সেই লক্ষ্য রেখেই তৈরি করা হয়েছে এই অভিনব সাইকেল, সংস্থার তরফে যার নাম রাখা হয়েছে সুপার বাইক।
কিন্তু এই সুপার বাইকের অভিনবত্বটা কী? সাইকেলটির দিকে এক ঝলক তাকিয়েই বুঝে নেওয়া যায় যে, এর চেহারায় একটা অন্য ব্যাপার রয়েছে। এর ডিজাইন যেমন চোখ ধাঁধানো, তেমনই আর পাঁচটা সাইকেলের মতো জৌলুশহীন ধাতব কাঠামো সম্পন্নও নয় সাইকেলটি। কিন্তু কোম্পানির তরফে জানানো হচ্ছে, ‘দর্শনধারী’রা নয়, সুপার বাইকের প্রকৃত বিশেষত্ব বুঝতে পারবেন ‘গুণবিচারী’রা। কী রকম?
বুগাত্তি জানাচ্ছে, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে হালকা সাইকেল। এর ওজন মাত্র ১১ পাউন্ড, অর্থাৎ পাঁচ কেজি। তার ফলে প্যাডেলে ন্যূনতম বলপ্রয়োগ করেই চালানো যায় এই সাইকেল। অনায়াসে তীব্র গতিতে রাস্তা দিয়ে ছোটানোও যায় সুপার বাইককে। এবং তার জন্য কোনও অতিরিক্ত পরিশ্রমই বোধ হয় না আরোহীর।
কিন্তু কী ভাবে এতখানি হালকা হতে পারে একটি দু’চাকার সাইকেল? বুগাত্তি কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, এই সাইকেল আসলে রিইনফোর্সড কার্বন দিয়ে তৈরি। রিইনফোর্সড কার্বন হল সেই উপাদান, যা দিয়ে এরোপ্লেনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ তৈরি করা হয়। সাধারণ সাইকেলে যেখানে চেন লাগানো থাকে, সুপার বাইকে সেখানে রয়েছে রাবার বেল্ট। এই বেল্টও সাইকেলের তীব্র গতির ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে বলে জানানো হয়েছে।
মূলত স্পোর্টস সাইকেল হিসেবে প্রস্তুত করা হলেও কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সব ধরনের রাস্তাতেই নিশ্চিন্তে চালানো যাবে সুপার বাইক। আপাতত নির্বাচিত কয়েকটি রঙে সুপার বাইক পাওয়া গেলেও ২০১৭-র শেষ দিকে ৬৬৭ রকমের রঙে এই সাইকেল বাজারে ছাড়া হবে বলে দাবি বুগাত্তির।
আরও খবর দেখতেঃ- https://www.youtube.com/channel/UCz_Ez7cFcFz1TDOy1CvvrFg/videos
কমলার কেরামতি জানলে অবাক হয়ে যাবেন । মারাত্মক রোগ ভালো করতে ১টা কমলাই যথেষ্ট।
---
কমলালেবু সম্পর্কে এই একটাই কথা খাটে। রূপে-গুণে, সুপার ফুড। কমলার কোয়াই হোক বা খোসা, সবেতেই পুষ্টির ভাণ্ডার। রোজ না খেলে, পস্তাতে হবে কিন্তু আপনাকেই! বলে শেষ করা যাবে না, এত গুণ কমলালেবুর। গোলগাল আকার। দেখতে খাসা। পুষ্টিগুণে তার চেয়েও কয়েক কদম এগিয়ে। শীতকাল তো একে ছাড়া, এররকম অন্ধকার।
ভিটামিন সি, এ, ফ্ল্যাভনয়েড, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ডায়েটারি ফাইবার। কী নেই কমলালেবুতে?
কমলা বা কমলালেবুর রস অত্যন্ত পুষ্টিকর। বেশিরভাগ রোগে পথ্য হিসেবে ব্যবহার হয়। একজন মানুষের প্রতিদিন যে পরিমাণ ভিটামিন সি প্রয়োজন হয়, তার প্রায় পুরোটাই একটি কমলালেবুতে পাওয়া যায়। মানবদেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউনিটি সিস্টেম মজবুত করে তুলতে অব্যর্থ দাওয়াই।
জিনসেং এর ঔষধিগুণ
যে খাদ্যগুলো কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক
আমার মেয়ে মেডিক্যাল কলেজে চান্স পেয়েছে, বই কিনতে আমাকে সাহায্য করুন : রিক্সা চালক
ঔষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানা জরুরি
যেসব খাবার খেলে পুরুষের পুরুষাঙ্গ অত্যন্ত মোটা হয়ে যায় ও গোপনশক্তি দ্বিগুণ বাড়াবে,জেনে নিন।।
পুরুষের বিশেষ একটি গোপন রোগ যা অনেকেই বুঝেনা। জেনে নিন এর লক্ষণ, এর চিকিৎসা কি?
নতুন বোতল বা জুতোর ভিতরে এই ধরনের ছোট্ট থলি পেয়েছেন? ভুলেও এটি ফেলে দেবেন না !!
জেনে নিন যে তেল ব্যবহার করলে আঁচিল ঝরে পড়বে মাত্র ২ সপ্তাহে
রাতে ঘুমের আগে যে মারাত্নক ভূল করে নিজেকে শেষ করে দিচ্ছেন,জেনে নিন বিস্তারিত।
জেনে নিন’ সন্তান হবার পর আগের সৌন্দর্য ফিরিয়ে পাওয়ার উপায়!
বিশেষ করে ঠাণ্ডা লাগা, কানের সমস্যা দূর করতে অতি উপযোগী কমলালেবু। কমলায় রয়েছে বিটা ক্যারোটিন যা সেল ড্যামেজ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। লিমোনয়েড নামে এক পদার্থ থাকে কমলালেবুতে যা মুখ, ত্বক, ফুসফুস, স্তন, পাকস্থলীতে ক্যানসার প্রতিরোধে সরাসরি উপযোগী। মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য জরুরি ফলিক অ্যাসিড যথেষ্ট পরিমাণে থাকে কমলালেবুতে।কমলালেবুতে থাকা ভিটামিন B6 দেহে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সহায়ক। কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেমে ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক কমলালেবু।
কমলা খেলে খিদে বাড়ে, খাওয়ার রুচি বাড়াতেও সাহায্য করে। শরীরে কোলেস্টেরল লেভেল কমাতেও কমলালেবুর জুড়ি মেলা ভার। লিভার কিংবা হার্টের বিভিন্ন রোগে কমলালেবু খাওয়া উপকারী। হাইপারটেনশনের রোগীদের ক্ষেত্রেও কমলা খেলে উপকার অনেক।
শুধু কি ভাবছেন, কমলার কোয়াতেই গুণ শেষ?
বিকৃত যৌনতার জেরে প্রেমিকার মৃত্যু, প্রেমিক আটক | Distorted Sex | JonoTarNews247
---
প্রেমিক-প্রেমিকা দুজনই একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়তেন। প্রেমিকের সঙ্গে শহরের একটি গেস্ট হাউজে একান্ত সময় কাটাতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি।
অসুস্থ বোধ করায় ভারতের দক্ষিণ কলকাতার এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে যুবতীকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
বিস্তারিত ভিডিওতেঃ- -
বিকৃত যৌনতার জেরে প্রেমিকার মৃত্যু, প্রেমিক আটক | Distorted Sex | JonoTarNews247. --- ভিডিও টি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। সেই সাথে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলব...
ছেলে ম্যাজিস্ট্রেট তবুও রাস্তায় ভিক্ষা করছেন বাবা | JonoTarNews247
ভিডিও টি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। সেই সাথে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। শেয়ার করে আপনার বন্ধু এবং অন্যকে দেখার সুযোগ দিন। ধন্যবাদ। ✪ Like | Comment | ...
#Attention:-
------------------
এসে গেল...
এসে গেল...
আবার বাংলার বুকে...
ক্লিকের জয়জয়কার... ক্লিলিকে ক্লিলিকে হাগার হাগার Dollar $$$$$$ 🤔🤔🤔
-
তো দেরী কেন !!!
এখন জয়েন করুন আমার লাইনে...
আর হয়ে উঠেন মাস শেষে ৭০০০/১০০০০ টাকার একছত্র মালিক...🤣
-
তো জয়েন করুন। আর আননের বন্ধু, বউ, মা, ভাই, বোন, গিফ, গিফের বাপ, মা, ভাই, বোন, চাচা, ভাতিজা, পারলে আননের গিফ এর দাদার দাদাকেও ডুকাই ফেলুন আননের নিচে।
আর জ্বলে উথুন আপন শক্তিতে... 🏃♂️🏃♂️🏃♂️
---
আসল কথায় আসি,
সবাইকে সতর্ক করা যাচ্ছে, ইদানিং আবার কিছু বাটপার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। কিছু বেকুব মানুষদের টার্গেট করে ওদের বুঝিয়ে আগের কালের মত, Dolancer, Denstini এর মতো কিছু সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে।
আর হাগার হাগার ডলার এর স্বপ্ন দেখিয়ে টাকা আত্মসাতের ফন্দিতে মেতেছে।
- আপনাদের অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে এইসব বাটপার থেকে।
এইসব সাইটে ইনভেস্ট করে নিজের সর্বনাশ নিজেই করবেন।
কিছু সাইটের নাম বলে দিচ্ছি। এগুলু নিয়ে এরা এক প্রকার ব্রেন ওয়াশ মার্কেটিং শুরু করেছে আবার।
Clickzone. net, Cfg, hen ten etc etc এই টাইপের কিছু সাইট নিয়ে।
----
নিজে সাবধান, অন্যকে সাবধান করুন।
---
এগুলো কোন ফ্রিলান্সিং কাজ না বা কোন মার্কেট প্লেস না।
এভ্রিলের বিকিনি ছিবি নিয়ে অনলাইনে সমালোচনার ঝড়
---
‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’ হয়ে আলোচনায় আসেন জান্নাতুল নাঈম এভ্রিল। কিন্তু সে আলোচনা যেন কিছুতেই থামছে না। প্রতিদিনই সে আলোচনায় যোগ হচ্ছে নিত্য নতুন তথ্য ও ছবি। এবার এভ্রিলের এমন কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা নিয়ে চলছে বিতর্ক। তবে ছবিগুলো কোথায় কখন তোলা, সে ব্যাপারে কোনো বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর শুক্রবার এক জমকালো অনুষ্ঠানে জান্নাতুল নাঈম এভ্রিলের নাম ঘোষণা করা হয় এবারের ‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’ হিসেবে। সে থেকেই নাম ঘোষণায় ভুল, বিচারকদের সিদ্ধান্ত অগ্রাহ্য করে বিজয়ী নির্ধারণসহ নানা অভিযোগ নিয়ে বিশ্ব সুন্দরী ফ্রেঞ্চাইজির বাংলাদেশের প্রথম আয়োজনটিকে ঘিরে বিতর্ক চলতেই থাকে।
সর্বশেষ সেই বিতর্কের পালে হাওয়া লেগেছে ‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’ জান্নাতুল নাঈম প্রতিযোগিতায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে অংশগ্রহণ করেছেন। নিয়মানুযায়ী প্রতিযোগীকে অবিবাহিত হওয়া বাঞ্ছনীয় হলেও এভ্রিল ছিলেন বিবাহিত এবং আড়াই মাস সংসার করার পর তিনি বিবাহ বিচ্ছেদ করেন। আর এতেই তার মাথায় উঠা মুকুট থাকা না থাকা নিয়ে নতুন করে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
---
আরও খবর পেতেঃ- https://goo.gl/KL2WBb
এই মারাত্মক গাড়ি দুর্ঘটনাটি ৬০ বছর আগের না হলে জন্মই হত না আজকের শাহরুখ খানের
---
শাহরুখ খানের পরিচয় নতুন করে দেওয়ার কোনও প্রয়োজন আশা করি নেই। তিনি আজ বলিউডের ‘কিং খান’, তিনি আজ ‘বলিউড বাদশা’। ছবির জগতে তার উত্থান প্রায় স্বপ্নের মতোই। কিন্তু শাহরুখ খানের বাবা-মার প্রেম ও তাদের মিলনের মধ্যেও যে এর থেকেও বড় অলৌকিক কাহিনি লুকিয়ে রয়েছে, তা হয়ত অনেকেই জানেন না। শাহরুখ খানের বাবা-মার প্রেমকাহিনি যেকোন কল্পনা বা ছবিকেও হার মানাবে।
ঘটনা আজ থেকে বছর ষাট আগের। প্রতিদিনের মতো সেদিনও নতুন দিল্লির রাস্তায় প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েছিলেন তাজ মহম্মদ খান। সঙ্গে ছিলেন তাজের এক চাচাতো ভাই। হাঁটতে হাঁটতে যখন তারা ইন্ডিয়া গেটের কাছে পৌঁছান, তখন তাদের চোখের সামনে ঘটে যায় একটি মারাত্মক গাড়ি দুর্ঘটনা। দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া গাড়িটির কাছে তড়িঘড়ি পৌঁছান তাজ এবং তার ভাই। দেখতে পান, বিধ্বস্ত গাড়িটির মধ্যে আটকে রয়েছেন তিনটি অল্প বয়সি মেয়ে এবং তাদের বাবা। তরুণী তিনজনের মধ্যে একজনের আঘাত ছিল গুরুতর। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল মেয়েটির শরীর।
এরপর তাজ এবং তার ভাই আহতদের নিয়ে যান নিকটবর্তী হাসপাতালে। ডাক্তাররা বলেন, ওই গুরুতর জখম মেয়েটির চিকিৎসার জন্য রক্তের প্রয়োজন। অবিলম্বে রক্ত দিতে না পারলে মেয়েটির জীবন সংশয় পর্যন্ত হতে পারে।
আর আশ্চর্যের ব্যপার তখন তাজ জানতে পারেন, মেয়েটির ব্লাড গ্রুপ আর তার নিজের ব্লাড গ্রুপ একই। তিনি আর দেরি করেননি। নিজেই রক্ত দেন। তাজের রক্ত প্রবেশ করে আহত তরুণীর শরীরে, যার নাম লতিফ ফাতিমা খান।
ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন ফাতিমা। হাসপাতাল থেকে মুক্তিও মিলে যায়। কিন্তু তাজের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ রয়ে গিয়েছিল। তাজ ফাতিমাদের বাড়িতেও যাতায়াত করতেন নিয়মিত। ফাতিমার পরিবারের লোকজনও খুব পছন্দ করতেন তাজকে। এভাবে মেলামেশা করতে করতেই কখন যেন একে অন্যকে ভালবেসে ফেলেন তাজ আর ফাতিমা।
ফাতিমার বাবা খুব স্নেহ করতেন তাজকে। তিনি স্থির করেছিলেন, তিন মেয়ের মধ্যে এক মেয়ের সঙ্গে তিনি বিয়ে দেবেন তাজের। একদিন সেই কথা পারেনও তাজের সামনে। তাজ বলেন, তিনি ফাতিমাকে বিয়ে করতে চান। কিন্তু কী কাণ্ড! তিন বোনের মধ্যে একমাত্র ফাতিমারই বিয়ে ততদিনে স্থির হয়ে গিয়েছে অন্য এক ছেলের সঙ্গে।
তবে তাজ আর ফাতিমার ভালবাসার গভীরতা অনুভব করেছিলেন ফাতিমার বাবা। তিনি শেষ পর্যন্ত তাজের সঙ্গেই বিয়ে দেন ফাতিমার। বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যেই এক পুত্র সন্তানের জনক-জননী হন তাজ-ফাতিমা। তারা সেই ছেলের নাম শাহরুখ খান। আর সেই শাহরুখ খান বলিউডের বাদশা।-এবেলা
ঈদের সবচেয়ে আলোচিত নাটক ‘বড় ছেলে’র যে অসঙ্গিতগুলো চোখে পড়ে
---
ঈদের সবচেয়ে আলোচিত নাটকের নাম ‘বড় ছেলে’। ফেসবুকের কল্যাণে নাটকটি অনলাইন দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে গেছে এখন। এমনকি নাটকটির নামে কয়েকটি ইভেন্ট পেজও খোলা হয়েছে। একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের সাধারণ গল্পকে অসাধারণভাবেই উপস্থাপন করেছেন নাটকটির নির্মাতা মিজানুর রহমান আরিয়ান। তবে যতটা আলোচিত হচ্ছে ততটা কি আছে এই নাটকে? প্রশ্ন রেখেছেন অনেকেই।
তবুও নাটকের অস্থির এ সময়ে এটাকে স্বস্তির গল্প বলেই বিবেচনা করা হচ্ছে। খাইছি দাইছি ,জাইগা খাইগা ভাষার ভাড়ামি সমৃদ্ধ নাটকের এ সময়ে নিরেট মধ্যবিত্ত পরিবারের ক্রাইসিসের এ নাটকটি বেশ গ্রহণ করেছেন দর্শকরা।
এতে বড় ছেলের চরিত্রে অভিনয় করেছেন অপূর্ব আর তার প্রেমিকা চরিত্রে রয়েছেন মেহজাবিন। নাটকটি দেখে দর্শকের মনে উঠে এসেছে নানা প্রশ্ন। যতটা প্রশংসিত হচ্ছে নির্মাণে এতোটা কী মুন্সিয়ানা রয়েছে এ নাটকে? কোন অসঙ্গতিই কী নেই এতে? অবশ্যই রয়েছে। বাস্তব জীবনের সঙ্গে যারা নাটকটি বিবেচনা করছেন তারাই নাটকির ভুলগুলোও দেখতে পেয়েছেন। প্রশংসার পরে এ অসঙ্গতিগুলো নিয়েই আলোচনা চলছে এখন। আলোচিত সেই অসঙ্গতিগুলো কী?
১. বড় ছেলে নাটকটিতে অপূর্বের বিষন্নমাখা মুখখানা ছাড়া মোটেও অভাবগ্রস্থ মনে হয়নি। কারণ গায়ে একশার্ট দুইবার দেখা যায়নি। সাথে সবসময় চুলে জেল লাগিয়ে পরিপাটি করে রাখার বিষয়টি তো ছিলোই।
২. বড় ছেলের মতো বাস্তবতায় কোটি কোটি রাশেদ আছে। কিন্তু সেখানে ৪০ লাখ টাকার গাড়িতে বসে ১০ টাকার বাদামের অপেক্ষায় একটা মেহজাবিনও পাওয়া যাবে না কোথাও। তাই এটিকে বাস্তবতাবর্জত বলেই মনে হয়েছে।
৩. অপূর্বের বাবা একজন স্কুল শিক্ষক। নাটকের মাঝামাঝি সময়ে রিটায়ার্ড করেন তিনি। কিন্তু সেভিংস এ কোন টাকা নেই। তার রিটায়ারমেন্টের টাকা কই গেল? বাস্তবে এই টাকা ব্যাংকে থাকতো।
৪. নাটকে অপূর্বর মধ্যবিত্ত ফ্লাট ও মেহজাবিনের উচ্চবিত্তের মধ্যে কোন পার্থক্য চোখে পড়েনি।
৫. অপূর্ব তার গার্লফ্রেন্ডের কথা বাসায় একবারও বলেনি। বললে হয়তো দুই ফ্যামিলি মিলে কোন ব্যবস্থা করতে পারতো। বাস্তবের দুনিয়ায় তাদের বিয়ে হতো তা না হলে তাদের প্রেম আগেই ভেস্তে যেত।
৬. অপূর্ব ও মেহজাবিন দুজনেই উচ্চ শিক্ষিত তারপরও বিয়ে করার রিস্ক নেয়নি। যেখানে একজনের ইনকামেই সংসার চলার কথা সেখানে উচ্চ শিক্ষিত দুইটা মানুষ এ রিস্কটা নিতে পারেনি।
৭. ভালো রেজাল্ট নিয়ে দুই বছর ধরেও চাকুরী পায় না অপূর্ব এটা যৌক্তিক মনে হয়নি। ভালো রেজাল্টের তার মতো স্মার্ট ছেলেদের চাকুরীর অভাব হয় না।
৮. অপূর্বের বাবা ভালো ম্যাথ টিচার। বাস্তবে এ ধরনের শিক্ষকরা স্কুলের বাইরেও প্রাইভেট ব্যাচ পড়িয়ে অনেক টাকা আয় করতে পারেন। অথচ তিনি সেটা করেননি। রিটায়মেন্টের পর অভাব থাকলেও বাসায় বসেই সময় পার করেন। অথচ বাস্তবে হলে সে প্রাইভেট পড়াতেন কোচিংয়ে ক্লাস নিতেন। এখন সবাই জানে ম্যাথের কোচিং বা প্রাইভেট পড়ালে কী পরিমাণ আয় করা সম্ভব।
তবে অসঙ্গতি যাই হোক। নাকটি এবারের ঈদে হিট। দর্শকরা নাকটি গ্রহণ করেছে। তাদের আবেগে নাড়া দিতে পেরেছে বড় ছেলে। এটিই বা কম কিসের!
28th Street
New York, NY
10001
Be the first to know and let us send you an email when Desperately Seeking - Mymensingh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
WelCome To Desperately Seeking - Mymensingh (DSM)