09/19/2025
Wives for Rent: Explore How You Can Stay, Pay, and Marry in THIS Country.
রান্না করেন, বাইরে ঘুরতে যান, থাকেনও একসঙ্গে! মোটা টাকার বিনিময়ে ‘স্ত্রী’ ভাড়া পাওয়া যায় যে দেশে।
A striking new social trend from a Southeast Asian nation has recently drawn worldwide attention. Famous for its natural beauty and vibrant tourism, Thailand is now being discussed for its emerging “wives on rent” phenomenon.
What began as a niche arrangement in tourist hotspots has quickly expanded, drawing global curiosity and debate about modern relationships, loneliness, and survival in a changing world.
What is the ‘Wife on Rent’ Trend?
In this arrangement, women live with foreign tourists for a specific period as temporary wives. If the relationship deepens, marriage becomes an option, though it’s not legally recognized. Known locally as Wife on Hire or Black Pearl, the concept allows women to offer companionship, household chores, and emotional support in exchange for payment.
The contract defines the arrangement’s duration and responsibilities, but it’s purely private, with no formal legal framework. Many women voluntarily join the practice, especially in Pattaya - a hotspot for tourists seeking temporary companionship.
Why Are Women Choosing This Path?
A recent book, Thai Taboo - The Rise of Wife Rental in Modern Society by Lavert A Emmanuel, explores how economic hardship is a key factor behind the trend. Women from poorer families often turn to this arrangement to financially support themselves and their loved ones.
Many meet foreign clients while working in bars, nightclubs, or entertainment districts. For some, it’s a way to escape financial struggles, while others view it as an opportunity to build relationships and gain economic stability.
How Much Does It Cost?
The price for hiring a temporary wife varies depending on multiple factors like age, looks, education, and length of stay. Some contracts last for a few days, while others extend for months.
According to reports, rental fees start from around $1,600 (approximately ₹1.3 lakh) and can go up to $116,000 (around ₹96 lakh). These deals are negotiated privately, as Thailand currently has no specific laws governing this practice.
Why Is This Trend Growing?
Several reasons are contributing to the popularity of temporary wife rentals:
Changing Lifestyles - Many people are dealing with loneliness, especially in fast-paced tourist cities.
Open Social Attitudes - Thai society’s more liberal views on relationships make such arrangements more acceptable.
Tourism Industry Influence - Thailand’s booming tourism sector creates demand for companionship services.
Inspiration from Other Countries - Similar “girlfriend for hire” services in Japan and Korea have influenced Thailand’s growing industry.
Government Response and Future Prospects
As this practice expands, the Thai government is beginning to take notice. Officials are considering implementing laws that would regulate the industry, ensuring that women’s rights and safety are protected.
Experts argue that a framework could help manage risks such as exploitation, abuse, and human trafficking, while also offering legal recourse for those involved.
A Reflection of Modern Society
The rise of “wives on rent” in Thailand opens up deeper conversations about how societies are adapting to loneliness, globalization, and shifting moral values. While it offers financial relief for some women, it also raises complex questions about relationships, dignity, and human connection in today’s world.
What started as a local practice is now sparking discussions far beyond Southeast Asia - about how people seek love, companionship, and survival in a rapidly changing world.
Courtesy: msn
বিয়েকে সাধারণত ভালবাসা, বিশ্বাস এবং বোঝাপড়ার ভিত্তির উপর তৈরি একটি বন্ধন হিসাবে দেখা হয়। তবে এমন এক দেশও পৃথিবীর বুকে রয়েছে যেখানে ভাড়ায় পাওয়া যায় ‘স্ত্রী’।
বিয়ে এমন এক অনুষ্ঠান যা দু’টি মানুষ এবং তাঁদের পরিবারকে এক করে। এমন এক সম্পর্কের বাঁধন যা দম্পতিকে ভালবাসা এবং অঙ্গীকারে বেঁধে রাখে। বিভিন্ন দেশে বিয়ের আচার-অনুষ্ঠানও আলাদা।
বিয়েকে সাধারণত ভালবাসা, বিশ্বাস এবং বোঝাপড়ার ভিত্তির উপর তৈরি একটি বন্ধন হিসাবে দেখা হয়। তবে এমন এক দেশও পৃথিবীর বুকে রয়েছে যেখানে ভাড়ায় পাওয়া যায় ‘স্ত্রী’।
দেশটির নাম তাইল্যান্ড। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সেই দেশ মনোরম সমুদ্রসৈকত এবং প্রাণবন্ত রাত্রিজীবনের জন্য বিশ্ববিখ্যাত। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ পর্যটক সে দেশে ঘুরতে যান।
তবে সম্প্রতি একটি বইয়ে দাবি করা হয়েছে তাইল্যান্ডে ‘স্ত্রী’ ভাড়ায় পাওয়া যায়। ল্যাভার্ট এ ইম্যানুয়েলের লেখা ‘তাই ট্যাবু— দ্য রাইজ় অফ ওয়াইফ রেন্টাল ইন মডার্ন সোসাইটি’ বইটিতে বিষয়টি বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
বইটিতে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, নিজেদের এবং পরিবারের ভরণপোষণের জন্য এই কাজটি বেছে নেন তাইল্যান্ডের দরিদ্র পরিবারের মহিলারা। এই মহিলারা সাধারণত বার বা নাইটক্লাবে কাজ করেন। সেখানে তাঁরা বিদেশি পর্যটকদের সঙ্গে দেখা করেন।
ওই বই অনুযায়ী, নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পর্যটকদের সঙ্গে ‘ভাড়ার স্ত্রী’ হিসেবে বসবাস করেন ওই মহিলারা। যদি পর্যটকদের কোনও মহিলাকে মনে ধরে, তখন তাঁকে বিয়ে করার বিকল্পও রয়েছে।
ইম্যানুয়েলের লেখা অনুযায়ী, স্ত্রী ভাড়া করার এই প্রবণতা বেশি রয়েছে তাইল্যান্ডের পাটায়াতে। স্থানীয় ভাবে ‘ব্ল্যাক পার্ল’ নামেও পরিচিত ‘স্ত্রী’ ভাড়া করার বিষয়টি।
এই ব্যবস্থায় এক জন মহিলা অর্থের বিনিময়ে অস্থায়ী ভাবে কোনও পুরুষকে ‘স্ত্রী’ হিসেবে সঙ্গ দেন। ভাড়াটে স্বামীর জন্য রান্না করা থেকে শুরু করে বাইরে ঘুরতে যাওয়া— সবই করেন ভাড়াটে স্ত্রীরা। এমনকি, একই ছাদের তলায় থাকেনও।
পুরো বিষয়টিই নাকি চুক্তিনির্ভর। কোনও ভাবেই একে বৈধ বিয়ে হিসেবে বিবেচনা করা হয় না।
ইম্যানুয়েলের বই অনুযায়ী, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রী ভাড়ার বিষয়টি নাকি পুরোদস্তুর ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। অনেক মহিলাই স্বেচ্ছায় ‘ব্ল্যাক পার্ল’ পরিষেবায় যুক্ত হচ্ছেন।
ভাড়াটে স্ত্রীর ভাড়া কত হবে তা নাকি নির্ভর করে মহিলার বয়স, সৌন্দর্য, শিক্ষা এবং চুক্তির সময়কালের উপর। অনেক মহিলা মাত্র কয়েক দিনের জন্য থাকেন পুরুষ পর্যটকের সঙ্গে। আবার কেউ কেউ কয়েক মাসের জন্য ‘স্ত্রী’-সুখ দেন পুরুষ পর্যটকদের।
বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘ব্ল্যাক পার্ল’ পরিষেবার জন্য ১.৩ লক্ষ টাকা থেকে এক কোটি টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন ভাড়াটে স্ত্রীরা।
বিষয়টিকে নিয়ে সমাজের একাংশের কৌতূহল থাকলেও অনেকে আবার সেটির নিন্দা করেছেন। হইচই পড়েছে ইতিমধ্যেই। সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। পুরো বিষয়টির নৈতিকতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বহু মানুষ।
অন্য দিকে বিশেষজ্ঞদের দাবি, তাইল্যান্ডের পরিবর্তিত জীবনধারার কারণে এই প্রবণতা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। একাকিত্ব ওই প্রবণতা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। এ ছাড়াও অনেকেই এখন স্থায়ী সম্পর্কগুলির চেয়ে অস্থায়ী সম্পর্ক বেশি পছন্দ করেন। আর সে কারণেই তাইল্যান্ডে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ওই প্রবণতা।
‘স্ত্রী’ ভাড়া করার প্রবণতা এবং এর দ্রুত প্রসারণ নিয়ে নাকি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তাই সরকারও। ফলস্বরূপ, সরকার এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি আইন বাস্তবায়নের কথা বিবেচনা করছে, যা মহিলাদের নিরাপত্তা এবং অধিকার নিশ্চিত করবে।
॥ ছবিঃ সংগৃহিত
