BONNA's lifestyle

BONNA's lifestyle “مسلم وأفتخر” (Proud Muslim)♥️

29/08/2025

🟥 বিদাত লিস্টঃ যাদের জানা দরকার তারা জেনে নিন। যারা জেনে মানবেন না তারা তর্ক থেকে দূরে থাকেন।

ওজু শেষ পশ্চিম আকাশের দিকে সাহাদাত আঙ্গুল তুলে দুআ বলা।
✔ দরুদে মাহি, দরুদে হাজারি, দরুদে লাঠি ইত্যাদি দরুদ পড়া।
✔ তিন বা পাঁচ লাখ কালেমা খতম করা। (মৃত্যু ব্যক্তির জন্য অথবা অসুস্থ ব্যক্তির জন্য)।
✔ বিশেষ চাহিদা বা মনের আসা পুরনের জন্য ৪০ দিনের যে কোন আমল করা।
✔ দুআ ইউনুষ খতম করা।
✔ কালেমা খতম করা।
✔ মৃত ব্যক্তির জন্য কুরআন খতম দেয়া।

✔ দরুদে ইব্রাহিম(যেটা নামাজের মাঝে বলি) এটা ছাড়া নিচের দুরুদগুলো পড়া। যেমনঃ- দরূদে মুকাদ্দাস, দরূদে মাহী , দরূদে তাজ, দরূদে তুনাজ্জিনা, দরূদে নারী, দরূদে সায়াদাত, দরূদে কামালিয়া। আরো অনেক আছে।

✔ মিলাদ পড়া।
✔ শবে বরাত পালন করা।
✔ শবে মেহরাজ পালন করা।
✔ হুযুর ডেকে এনে কুরআন খতম পড়া।
✔ হুযুরদের ডেকে এনে খতমে ইউনুস পড়া।
✔হুজুর ডেকে অসুস্থ ব্যক্তির জন্য বিভিন্ন ধরনের খতম পড়া। যেমনঃ কালিমা-দরুদ খতম।

✔ দল বেঁন্দে উচ্চসরে যিকির করা।
✔ নামাযে নাওয়াই তুআন পড়া।
✔ নামাযের মুছল্লায় ইন্নি ওয়াজজাহতু পড়া।
✔ দল বদ্ধ ভাবে মুনাজাত করা।
✔ রোযার সময় নাওয়াতুআন আছুম্মাগাদাম পড়া।

✔ কদম বুসি করা।
✔ ঈদে মীলাদুন্নবী পালন করা ।
✔ শুক্রবার ৮০ বার দরুদে ইব্রাহিম পড়া।
✔ নাবী (সঃ) কে দাড়িয়ে সালাম দেয়া।
✔ নামাজ শেষে জাইনামাজে চুমু খাওয়া।
✔ ঔষধ খাওয়ার আগে "আল্লাহ্ শাফী..." বলা।
✔ বিবাহ বার্ষিকী পালন করা।
✔ মৃত মা বাবার জন্য দুই রাকাত নামাজ পড়া।
✔ মনগড়া প্রাত্যহিক নামায ও তার খেয়ালী সওয়াব
✔ বিভিন্ন মাসের খেয়ালী নামাজ পড়া
✔ ওজুর সময় প্রত্যেক অঙ্গ ধৌত করার সময় আলাদা আলাদা দুআ বলা।
✔ ওজুর পর সূরা কদর পড়া।
✔ আজানের দুআর সাথে "ইন্নাকা লা তুখলিফুল মিয়াদ" এই টুকু যোগ করা।
✔ ফজর নামাজের পর ১৯ বার বিসমিল্লাহ বলা।

✔ ওযূর পানি পাত্রের মধ্যে পড়লে উক্ত পানি দ্বারা ওযূ হবে না বলে বিশ্বাস করা
✔ তারাবিতে চার রাকাত অন্তর দোয়া পরা।
✔ তাওবা খতম করা।
✔ দলবেধে পারা ভাগ করে কোর-আন খতম।
✔ সাত সালাম।
✔ খতমে খাঞ্জেখান।
✔ আযান ইকামতের মধ্যে বা অন্য যেকোনো সময় রাসুল সা. এর নাম শুনলে বৃদ্ধা আঙ্গুলে চুমু দিয়ে চোখে লাগানো।
✔ সূরা ইয়াসিন খতম দেয়া।
✔ মাসিক/মেস্ন/পিরিয়ড অবস্থায় রোজা রাখা।
✔ রমজান মাসে কুরআন পড়ে অন্যের জন্য বকশিয়ে দেয়া।

(Copypost)

24/08/2025

Thanks everyone for your support! 🎉

23/08/2025

☕💗🥰
゚viralシfypシ゚viralシalシ

23/08/2025

আমি একবার রান্না করতে গিয়ে যতবার হাত ধুই, আপনি সারা জীবনে অতবার রান্নাও করেন নাই।🥲

Khubi important bisoe
21/08/2025

Khubi important bisoe

স্ত্রীকে “আমার মায়ের মত” বলা কে ইসলামে “যিহার (ظهار)” বলা হয় ।

•যিহার হলো: স্বামী তার স্ত্রীকে বলে— “তুমি আমার মায়ের মত” (বা মায়ের কোন অঙ্গের সাথে তুলনা করে, যেমন পিঠ, বুক, ইত্যাদি)।

এটি একটি হারাম কাজ ও বড় গুনাহ।

এর কারণে স্ত্রী সাময়িকভাবে স্বামীর জন্য হারাম হয়ে যায়, যতক্ষণ না সে নির্ধারিত কাফফারা আদায় করে।

আল্লাহ تعالى বলেছেন:

“الَّذِينَ يُظَاهِرُونَ مِنكُم مِّن نِّسَائِهِم مَّا هُنَّ أُمَّهَاتِهِمْ ۖ إِنْ أُمَّهَاتُهُمْ إِلَّا اللَّائِي وَلَدْنَهُمْ ۚ وَإِنَّهُمْ لَيَقُولُونَ مُّنكَرًا مِّنَ الْقَوْلِ وَزُورًا ۚ وَإِنَّ اللَّهَ لَعَفُوٌّ غَفُورٌ”
(সুরা মুজাদিলা: ২)

“তোমাদের মধ্যে যারা নিজেদের স্ত্রীদেরকে বলে: ‘তুমি আমার মায়ের পিঠের ন্যায়’ — তারা আসলে তাদের মায়েরা নও। তাদের মা কেবল তারাই, যারা তাদের জন্ম দিয়েছেন। নিশ্চয় তারা একটি নিন্দনীয় ও মিথ্যা কথা বলে। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম ক্ষমাশীল।”

যিহারের কাফফারা

যদি স্বামী যিহার করে, তাহলে তার জন্য তিনটি স্তরের কাফফারা ধারাবাহিকভাবে রয়েছে:
1. একজন দাস মুক্ত করা (আজকাল দাস নেই, তাই পরের ধাপে আসবে)।
2. যদি দাস না পায় → পরপর ২ মাস রোযা রাখা।
• মাঝে একদিনও ভেঙে গেলে নতুন করে শুরু করতে হবে
3. যদি সেটাও না পারে → ৬০ জন মিসকীনকে আহার করানো।
• প্রতিজনকে অর্ধ সা‘ প্রধান খাদ্য (গম/চাল/খেজুর) দিতে হবে।

﴿٣﴾
وَالَّذِينَ يُظَاهِرُونَ مِن نِّسَائِهِمْ ثُمَّ يَعُودُونَ لِمَا قَالُوا فَتَحْرِيرُ رَقَبَةٍ مِّن قَبْلِ أَن يَتَمَاسَّا ۚ ذَٰلِكُمْ تُوعَظُونَ بِهِ ۗ وَاللَّهُ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرٌ

“যারা তাদের স্ত্রীদেরকে যিহার করে, তারপর তারা নিজেদের উক্তি ফিরিয়ে নিতে চায় (অর্থাৎ স্ত্রীর কাছে ফিরে যেতে চায়), তবে তাদের উভয়ের একত্র হওয়ার আগে একটি দাস মুক্ত করতে হবে। এটাই তোমাদের জন্য শিক্ষা। আর তোমরা যা করো আল্লাহ তা সম্যক অবগত।”

﴿٤﴾
فَمَن لَّمْ يَجِدْ فَصِيَامُ شَهْرَيْنِ مُتَتَابِعَيْنِ مِن قَبْلِ أَن يَتَمَاسَّا ۖ فَمَن لَّمْ يَسْتَطِعْ فَإِطْعَامُ سِتِّينَ مِسْكِينًا ۗ ذَٰلِكَ لِتُؤْمِنُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۗ وَلِلْكَافِرِينَ عَذَابٌ أَلِيمٌ

“অতঃপর যে দাস পায় না, সে স্ত্রীর সঙ্গে মিলনের পূর্বে পরপর দুই মাস রোযা রাখবে। আর যে তা-ও পারে না, সে ষাটজন মিসকীনকে আহার করাবে। এটা তোমাদের জন্য, যেন তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উপর ঈমান আনো। আর এসব আল্লাহর নির্ধারিত সীমানা। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।”

ইবনে কুদামা رحمه الله

قال ابن قدامة رحمه الله:
“والظهار مُحرَّمٌ، ولا نعلم فيه خلافاً، وهو منكر من القول وزور، نصّ عليه أحمد، وهو كبيرة من الكبائر.”

“যিহার হারাম; এ ব্যাপারে কোনো মতভেদ নেই। এটি একটি নিন্দনীয় ও মিথ্যা কথা। ইমাম আহমাদ এ কথা স্পষ্টভাবে বলেছেন। আর এটি কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত।”

আল-মুগনِي, খণ্ড ৮, পৃষ্ঠা ১৩ (দার আল-ফিকর সংস্করণ)

মাসায়েল ইমাম আহমাদ (رواية ابنه عبد الله)
ইমাম আহমাদকে তাঁর পুত্র আবদুল্লাহ জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন:

“الظهار منكر، وهو من الكبائر، لا يقرب امرأته حتى يُكَفِّر.”

“যিহার হলো নিন্দনীয় কাজ এবং এটি কবিরা গুনাহ। সে তার স্ত্রীকে কাছে আসতে পারবে না, যতক্ষণ না কাফফারা দেয়।”

মাসায়েল ইমাম আহমাদ, রিওয়ায়াত: আবদুল্লাহ ইবনে আহমাদ (খণ্ড ১, পৃ. ৪৭৬)

✍🏻 মাহফুজ ইবনে দেলোয়ার

16/08/2025

I got over 50 reactions on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

Address

Gazipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BONNA's lifestyle posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share