Evan TV

Evan TV 1997 I have been doing electrical work since 2024 Till now I have this little work going on

হে নারায়ন দীনবন্ধু কৃপা করে দাও দর্শন!
16/08/2025

হে নারায়ন দীনবন্ধু কৃপা করে দাও দর্শন!

শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু দয়া করে মোরে তুমি বিনা কে দয়ালু জগৎ মাজারে!
16/08/2025

শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু দয়া করে মোরে তুমি বিনা কে দয়ালু জগৎ মাজারে!

শ্রী গৌরাঙ্গ প্রভু মোরে দয়া না ছাড়িও আপনি করিয়া রাঙ্গা চরণে রাখিও।
16/08/2025

শ্রী গৌরাঙ্গ প্রভু মোরে দয়া না ছাড়িও আপনি করিয়া রাঙ্গা চরণে রাখিও।

   ゚viralシfypシ゚viralシalシ
16/08/2025


゚viralシfypシ゚viralシalシ

18/05/2025

"দ্বারকা নগরী সম্পর্কিত"
দ্বারকা শব্দটি শুনলেই ভেসে ওঠে শ্রীকৃষ্ণের কথা। একসময় ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নগর বলে পরিচিত দ্বারকা হারিয়ে গিয়েছে সমুদ্রের অতল গভীরে। এখনকার দ্বারকা শহরটি গুজরাটের জামনগর জেলায় অবস্থিত। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে চারধাম নামে পরিচিত চার প্রধান তীর্থস্থানের একটি হল দ্বারকা। আবার সপ্তপুরী নামে পরিচিত ভারতের সাতটি প্রাচীনতম শহরের অন্যতম হল দ্বারকা। দ্বারকাকে কৃষ্ণের রাজধানী বলা হয়েছে। একারণে কৃষ্ণের অপর নাম দ্বারকাধীশ বা দ্বারকেশ্বর।
শ্রীকৃষ্ণের প্রাচীন শহরকে এক সময়ে শুধুই পুরাকাহিনী বলে মনে হলেও ২০০০ সালে খুঁজে পাওয়া গেছে একে। পুরাকাহিনী অনুযায়ী, কৃষ্ণের ছিলো এমন এক বিশাল শহর যাতে ছিলো স্বর্ণ, রৌপ্য এবং অন্যান্য মূল্যবান ধাতু দিয়ে তৈরি সত্তুর হাজার প্রাসাদ। কৃষ্ণের মৃত্যুর পর দ্বারকা তলিয়ে যায় সাগরে। বর্তমানে যেখানে দ্বারকা শহর, তার কাছে সাগরের ১৩১ ফুট নিচে অবস্থিত এই প্রাচীন নগরী। এর স্থাপনার মাঝে দেখা যায় অদ্ভুত রকমে জ্যামিতিক পরিমাপের ব্যবহার। এর মাঝে পাওয়া যায় এমন সব নিদর্শন যার বয়স খ্রিস্টপূর্ব ৭৫০০ সাল পর্যন্ত হতে পারে।
ঢাকা থেকে প্রকাশিত 'ভারত বিচিত্রা'র পঞ্চদশ বর্ষ মার্চ ১৯৯৮ ফাল্গুন চৈত্র ১৩৯৪, পৃষ্টা ২৪-২৮ এ গোয়াস্থ ন্যাশানাল ইন্সটিটিউট অব অসেনোগ্রাফি এর মেরিন আরকিওলজি সেন্টারের প্রজেক্ট ডাইরেক্ট্রর ডঃ এস আর রাও বলেছেন- জলনিমগ্ন দ্বারকা নগরী খুঁজে পাওয়া গেছে। এই প্রবন্ধে তিনি সুমুদ্রে ডুবে যাওয়া জাহাজ আবিষ্কারের সময় খুঁজে পাওয়া পানির নিচে অবস্থিত হিন্দু মন্দিরসহ একটা নগরী আবিষ্কারের এক অত্যাশ্চর্য বর্ণনা দেন। রূপকথার গল্প থেকে তিনি তুলে আনেন দ্বারকা কে মানুষের চোখের সামনে। এই স্থানেই পাওয়া গেছে ২১০ টি জাহাজের ভগ্নাবশেষ যা প্রমাণ করে এখানে এক সময় অবস্থিত ছিল এক বিশাল সমুদ্র বন্দর যা আবার মানুষের চোখের সামনে উঠে আসছে। ভারতীয় সমুদ্র উপকুলে অনেক প্রাচীন বন্দর ডুবে গেছে তার মাঝে দ্বারকা অন্যতম ।
ডুবে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর এই সিদ্ধান্তে এসেছেন যে- ১০০০০ বছর আগে সমুদ্র পৃষ্ট বর্তমান থেকে ৬০ মিটার নিচু ছিল। অতএব ৩৫০০ বছর আগে সমুদ্র ৯ মিটার নিচু ছিল। দ্বারকা ডুবে যাওয়ার কারণ সমুদ্র পৃষ্টের উচ্চতা বৃদ্ধি। বেট দ্বারকায় যে তৈজসপত্র পাওয়া গেছে তা থেকে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন যে এ স্থানে অনেক পুরোনো এক সভ্যতা ছিল যা মহাভারতে বর্ণীত শ্রীকৃষ্ণের দ্বারকা নগরীর সাথে মিলে যায়।
আসলে 'দ্বার' এবং 'কা' এই দুটি শব্দ থেকেই দ্বারকা শব্দটির উৎপত্তি। 'দ্বার' হল দরজা এবং 'কা'-র অর্থ চিরায়ত সুখ বা মোক্ষলাভ। তাই দ্বারকাকে অনেকে মোক্ষ প্রাপ্তির দরজা বলেন। মোক্ষপুরী, মোক্ষধাম, দ্বারাবতী, দ্বারামতী, কুশস্থলী ইত্যাদি নামেও দ্বারকাকে চিহ্নিত করা যায়। একবার নয় সাতবার সমুদ্রের গ্রাসে তলিয়ে গেছে দ্বারকা, আবার ভেসে উঠেছে।
মহাভারতে দ্বারকা নগরী পরিচিত ছিল শ্রীকৃষ্ণ তথা যদুবংশীয়দের রাজধানী হিসেবে। সমুদ্র জলরাশির মধ্যে ভেসে থাকা একটি শহর দ্বারকা আসলে দ্বীপ-নগর। চারদিক থেকে জলরাশি বেষ্টন করে এই নগর রক্ষা করত। দ্বারকার ছিল ২টি ভাগ- মূল দ্বারকা এবং দ্বীপ-দ্বারকা বা 'বেট' দ্বারকা। বিভিন্ন পুরাণে বিশেষ করে বিষ্ণু পুরাণ, গরুড় পুরাণের নানা শ্লোকে দেখা যাচ্ছে, দুটি দ্বারকার মাঝে ছিল অগভীর সমুদ্র। জোয়ারের সময় দুই দ্বারকা বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত। আবার জল নেমে গেলে জুড়ে যেত। মূল দ্বারকার দূরত্ব ছিল ৩০ কিলোমিটার। শ্রীকৃষ্ণ বাল্যকাল শেষ করে মথুরায় চলে আসেন এবং কংসকে পরাজিত করে ন্যায় স্থাপন করেন। কংসের মৃত্যুর খবর পেয়ে মগধরাজ জরাসন্ধ বহুবার মথুরা আক্রমণ করলে যাদবরা কৃষ্ণের স্মরণাপন্ন হলে তিনি সৌরাষ্ট্রের পশ্চিমে সাগরপাড়ে গড়ে তোলেন দ্বারকা নগরী।
মূল শহর আধুনিক নগরীর মতো ৬টি ভাগে বিভক্ত ছিল। বসবাসের জায়গা এবং বাণিজ্যিক কেন্দ্র আলাদা ছিল। একটি সুন্দর সমুদ্র বন্দর ছাড়াও 'সুধর্ম সভা' নামে একটি হলঘর ছিল। এখানে সমস্ত আলোচনা সভা বসত। প্রায় ৭ লক্ষ ছোটবড়ো প্রাসাদ ছিল এই নগরীতে।
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের ৩৬ বছর পর ফের একবার দ্বারকায় আসতে হয়েছিল অর্জুনকে, কৃষ্ণের নির্দেশে। তা প্রায় ৩১৩৮ খ্রিস্টপূর্বে। মহাভারতের মৌষলপর্ব এবং আশ্রমবাসিকারপর্বে ২৫০টি শ্লোক দ্বারকার সমুদ্রে বিলীন হওয়া, অর্জুনের দ্বারকায় আগমন, যাদবকুলের মাত্র কয়েকজনকে বাঁচিয়ে হস্তিনাপুরে নিয়ে আসার বর্ণনা রয়েছে।
দ্বারকার মূল মন্দিরটির বর্তমান নাম দ্বারকাধীশ মন্দির। অনেকে বলেন, দ্বারকার এই ৫তলা মন্দির শ্রীকৃষ্ণের প্রপৌত্র রাজা বজ্রের সময় নির্মিত।

ভক্ত ও অভক্তের দেহত্যাগ *::::  শ্রীমদ্ভাগবতে বর্ণনা করা হয়েছে যে, জীবনের শেষে জড় জগত ত্যাগ করার সময় ধ্রুব মহারাজকে ভগ...
13/04/2025

ভক্ত ও অভক্তের দেহত্যাগ *::::

শ্রীমদ্ভাগবতে বর্ণনা করা হয়েছে যে, জীবনের শেষে জড় জগত ত্যাগ করার সময় ধ্রুব মহারাজকে ভগবদ্ধামে নিয়ে যাওয়ার জন্য বৈকুন্ঠলোক থেকে একটি দিব্যবিমান এসেছিল । চিন্ময় জগতে যাওয়ার জন্য সাধারনত মানুষকে তার জড় দেহত্যাগ করতে হয় । ধ্রুব মহারাজের ক্ষেত্রে কিন্তু তেমনটি ঘটে নি,তিনি তার জড় দেহ ত্যাগ করেননি । বরং তাঁর একই দেহ নিয়ে তিনি নিত্য ধামে ফিরে গিয়েছিলেন । সে সময় তিনি মূর্তিমান মৃত্যুকে দেখেছিলেন ; কিন্তু তিনি মোটেই ভয় পান নি । বরং তিনি মূর্তিমান মৃত্যুর মস্তকে পা রেখে বিষ্ণুলোকে যাওয়ার জন্য সেই দিব্য বিমানে আরোহন করেছিলেন । এমন প্রেক্ষাপটেই শ্রীল প্রভুপাদ একজন ভক্তের আর অভক্তের মৃত্যুর পার্থক্য ব্যাখ্যা করেছেন-

“তদোত্তানপদঃ পুত্রো দদর্শান্তকমাগতম্ ।
মৃর্ত্যোমূর্ধ্নি পদং দত্ত্বা আরুরোহাদ্ভুতং গৃহম্ ।।” (ভা:৪.১২.৩০)

অর্থাৎ ধ্রুব মহারাজ যখন সেই চিন্ময় বিমানটিতে আরোহণ করতে যাচ্ছিলেন, তখন তিনি দেখলেন যে ,মূর্তিমান মৃত্যু তাঁর কাছে এসেছে । কিন্তু তাঁকে একবারের জন্য গ্রাহ্য না করে, তিনি তার মস্তকে পা রাখে সেই বিমানটিতে আরোহণ করছিলেন,যা ছিল একটি বিশাল গৃহের মতো ।

এই শ্লোকের তাৎপর্যে শ্রীল প্রভুপাদ ব্যাখা করেছেন- “একজন ভক্তের দেহত্যাগ এবং একজন অভক্তের দেহত্যাগকে এক বলে মনে করা সম্পূর্ণ ভ্রামাত্মক । ধ্রুব মহারাজ সেই দিব্য বিমানে আরোহণ করতে যাচ্ছিলেন, তখন হটাৎ তিনি দেখলেন যে, মূর্তিমান মৃত্যু তাঁর সম্মুখে উপস্থিত হয়েছে, কিন্তু তিনি তাকে দেখে মোটেও ভয় পাননি । মৃত্যুও তাকে কোন রূপ কষ্ট দেয়নি । পক্ষান্তরে ধ্রুব মহারাজ মৃত্যুর উপস্থিতির সুযোগ নিয়ে, তার মস্তকে পর্দাপন করেছিলেন । অল্পজ্ঞ মানুষেরা ভক্তের মৃত্যু এবং অভক্তের মৃত্যুর মধ্যে যে কী পার্থক্য,তা জানে না । এই সর্ম্পকে একটি দৃষ্টান্তের অবতারণা করা যায়-

একটি বিড়াল তার শাবকদের মুখে করে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যায়, আবার সেই মুখ দিয়েই সে একটি ইঁদুরকেও ধরে। আপাতদৃষ্টিতে, বিড়ালের ইঁদুর ধরাকে একই বলে মনে হয়। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তা নয়। বিড়াল যখন তার মুখে ইঁদুর ধরে ,তার অর্থ হচ্ছে ইঁদুরের মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী; কিন্তু সে যখন তার শাবকদের ধরে ,তার ফলে শাবকদের আনন্দ হয় ।

ধ্রুব মহারাজ যখন বিমানে আরোহন করেছিলেন, তখন তিনি মূর্তিমান মৃত্যুর আগমনের সুযোগ গ্রহণ করেছিলেন, যে এসেছিল তাঁকে প্রণতি নিবেদন করার জন্য । মৃত্যুর মস্তকে পর্দাপণ করে সেই অতুলনীয় বিমানটিতে আরোহণ করেছিলেন, যাকে একটি বিশাল গৃহের মতো (গৃহম্) বলে বর্ণণা করা হয়েছে

আমরা সবাই বলি ভগবান আমাদের হৃদয়ে অবস্থান করেন। যোগীগন বলেন ব্রহ্মরুপে তিনি আছেন, জ্ঞানীগন বলেন পরমাত্মা রুপে আছেন বা ভক...
13/04/2025

আমরা সবাই বলি ভগবান আমাদের হৃদয়ে অবস্থান করেন। যোগীগন বলেন ব্রহ্মরুপে তিনি আছেন, জ্ঞানীগন বলেন পরমাত্মা রুপে আছেন বা ভক্তগন বলেন চৈত গুরু রুপে ভগবান আছেন।
শ্রীশ্রীমদ্ভাগবতেও আছে,
''শৃন্‌বতাং স্বকথাঃ কৃষ্ণঃ পুন্যশ্রবনকীর্তন,
হৃদ্যন্তঃস্থো হ্যভদ্রানি বিধুনোতি সুহৃৎসতাম্‌''। ১/২/১৭
অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যিনি পরমাত্মা রুপে সকলের হৃদয়ে বিরাজ করেন এবং যিনি হচ্ছেন সাধুবর্গের সুহৃদ, তিনি তার পবিত্র কথা শ্রবন এবং কীর্তনে রতিযুক্ত ভক্তদের হৃদয়ের সমস্ত ভোগবাসনা বিনাশ করেন।
পরমেশ্বর ভগবান ময়লাযুক্ত হৃদয়ে অবস্থান করতে পারেন না যেমন কোন সম্মানিত ব্যাক্তিকে আমরা ময়লা আবর্জনার উপরে বসতে দিতে পারি না। ভগবানকে যদি কোন সৌভাগ্যবান জীব তার হৃদয় সিংহাসনে বসাতে ইচ্ছা করেন, তবে প্রথমে তাকে তার হৃদয়ের পুঞ্জীভূত ময়লা দুর করতে হবে।
আসুন আমরা জানি আনাদের হৃদয়ে কি কি ময়লা আছে।
যেমন, আসুরিক জীবন-যাপন, নির্বিশেষ বাদ, অদ্বৈতবাদ,
মনোধর্মী-জ্ঞান, অষ্টাঙ্গযোগ, জ্ঞান-কর্মাদি অন্য অভিলাষ।
এইগুলি হৃদয়ে তৃন-আগাছা, ধুলাবালি ও কাকড়ের মত লেগে আছে যা দ্বারা ভগবানের সন্তুষ্টি বিধান ত দুরের কথা বরং ভগবানকে তা দ্বারা আঘাত করা হয়।
আবার অনেক কষ্ট করে পারমার্থিক উন্নতি করে এই ময়লা দুরিভুত করলেও হৃদয়ে আরও সুক্ষ্ণ সুক্ষ্ণ ময়লা থেকে যায়।
সেগুলি হল,
১। অন্যের দোষ দর্শন কিন্তু আমি ওদের চেয়ে ভাল বা উচ্চভক্ত।
২। পারমার্থিক কর্ম করে যশ খ্যাতির লাভের আশা।
৩। অন্যান্য জীব, জাতি ও ধর্মকে হিংসা করা।
৪। শাস্ত্র নিষিদ্ধ আচরন করা, নেশা, জুয়া, ও অবৈধ সঙ্গ করা।
৫। জড়বিষয় লাভের লালসা করা
৬। অন্যের কাছ থেকে প্রশংসা, পূজা, জনপ্রিয়তা ও সম্মান কামনা।
৭। কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য।
৮। শোক, ক্ষুধা, পিপাসা, জরা, মৃত্যু ও কামিনী-কাঞ্চনের আসক্ত।
এইগুলি দ্বারা যাদের হৃদয় অত্যন্ত কলুষিত তাদের হৃদয়ে ভগবান অবস্থান করার উপযুক্ত নয়।
কলিযুগে আমরা সবাই একেকজন অসুর। আর এইসব ময়লা দ্বারা সবাই কলুষিত। প্রতি ঘরে ঘরে এইসব অসুরদের হত্যা করা মনে হয় ভগবানও অপারগ। তাই স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণই কলিযুগে চৈতন্য মহাপ্রভু রুপে আবির্ভূত হয়ে বললেন,
''এবে না অস্ত্র ধরিব,
প্রানে না মারিব,
চিত্তশুদ্ধি ঘটাইব সবার''। চৈ চ।
আমাদের হৃদয়ের পুঞ্জিভুত ময়লা যা অসুরতুল্য তা দূরীভুত করার জন্য চৈতন্য মহাপ্রভু সকলকে উপদেশ দিয়েছেন ''হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র'' জপ ও কীর্তন করতে।
''হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে,
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে''।
এই মহামন্ত্র জপ-কীর্ত্তন দ্বারা সর্বপ্রথম হৃদয় পরিষ্কার হবে এবং তারপর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মহিমা শ্রবন ও কীর্তন করলে হৃদয়ের সমস্ত ময়লা অচিরেই দুর হয়ে যাবে।
তবেই সেই ময়লামুক্ত হৃদয়ে স্বয়ং কৃষ্ণ অধিষ্ঠান হবেন।।হরেকৃষ্ণ।।

18/02/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Najmul Islam, ক্বারী শামীম রেজা সিদ্দিকী, Rubel Mia

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Evan TV posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share