Mahdi Hussain Nur

  • Home
  • Mahdi Hussain Nur

Mahdi Hussain Nur Mahdi Hussain Nur | Passionate about bringing stories to life through videos. Creating, capturing, and sharing moments—one frame at a time.

05/06/2025

🌿 ব্যস্ত শহর থেকে দূরে, এক পাহাড়ি শান্তির খোঁজে…ভেনিস থেকে সোপ্রাবলজানো — এক ভ্রমণ, যেখানে শব্দ থেমে যায়, আর প্রকৃতি কথা বলে....🍃✨ এই ভিডিওতে দেখে নিন পুরো যাত্রার অভিজ্ঞতা, সুন্দর দৃশ্য আর একটি ভিন্ন স্বাদের অনুভব… #ভ্রমণ #ইতালি #ভেনিস #সোপ্রাবলজানো #ডলোমাইটস #পাহাড় #শান্তিপূর্ণভ্রমণ #বাংলাভ্লগ #প্রকৃতিপ্রেম

Serving up good vibes 🎾✨Late-night rallies, solid hits, and even better company. Courts may close, but the memories stay...
04/06/2025

Serving up good vibes 🎾✨
Late-night rallies, solid hits, and even better company. Courts may close, but the memories stay lit! 💡🔥

29/05/2025

#ভেনিস #ইতালি

নীল আকাশ, চোখে চশমা আর কাঁধে একটি ব্যাকপ্যাক—এই ছিল আরিয়ানের সব সঙ্গী। কোনো গন্তব্য ছিল না, শুধু ছিল পথের টান। সে বলত,“প...
29/05/2025

নীল আকাশ, চোখে চশমা আর কাঁধে একটি ব্যাকপ্যাক—এই ছিল আরিয়ানের সব সঙ্গী। কোনো গন্তব্য ছিল না, শুধু ছিল পথের টান। সে বলত,
“পৃথিবীটা একটা খোলা বই—যত দূরে যাব, তত পাতাগুলো খুলে যাবে।”

অফিসের নির্দিষ্ট চেয়ারে বসে কাটিয়ে দেওয়া জীবন তার জন্য নয়। তাই একদিন ঠিক করল—সব ছেড়ে রওনা হবে। প্রথমে সিলেট, তারপর বান্দরবান, কক্সবাজার, তারপর হিমছড়ি, পাহাড়, নদী, অজানা গ্রাম…

প্রতিটি জায়গা তাকে কিছু একটা শিখিয়েছে।
বান্দরবানে এক পাহাড়ি বৃদ্ধা বলেছিল,
“পথ হারালে ভয় পাস না। পাহাড়ও কখনো মানুষকে ছেড়ে দেয় না।”

কক্সবাজারে এক জেলে তাকে শিখিয়েছিল—
“সমুদ্রকে ভয় করে যারা, তারা সাগরের গল্প জানে না।”

ভ্রমণের পথে আরিয়ান শিখেছিল, সময় হলো সবচেয়ে বড় শিক্ষক। আর মানুষ যত দেখবে, তত বিনয়ী হয়ে উঠবে।

দিন শেষে, যখন সে ফিরে আসত একটা ছোট গেস্ট হাউজে, ব্যাগ থেকে একটা ছোট ডায়েরি বের করে লিখত—
“আজ পাহাড় আমাকে শিখিয়েছে ধৈর্য, নদী শিখিয়েছে প্রবাহিত হতে, আর নতুন মানুষগুলো শিখিয়েছে কেমন করে না চিনেও ভালোবাসা যায়।”

আরিয়ানের মতো অনেকেই আছেন যারা পথে থাকেন, খুঁজে বেড়ান নিজেকে, হারিয়ে গিয়ে খুঁজে পান নতুন জীবন।



#ভ্রমণেরগল্প

26/05/2025

একদম রোদজ্বলা, গরমে ফুটতে থাকা ফ্লোরিডার উপকূলে একদিন হঠাৎ দেখা মেলে এক আজব লোকের—ডেল ফিগগো। বছর কয়েক আগে ক্যাপিটলে হামলার সময় হাজির হয়েছিলেন, কিন্তু সে যাত্রায় কিচ্ছু করতে পারেননি। এখন সে ফ্লোরিডার একটা নির্জন জায়গায় ঘাঁটি গেড়ে বসে আছে, একদল উগ্রবাদী সমর্থক নিয়ে। লক্ষ্য? আবার ‘পুরোনো আমেরিকা’ ফিরিয়ে আনা। কিন্তু বাস্তবটা হলো, লোকটা বেকার, মানসিকভাবে অস্থির, আর ফেসবুকে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়ানোই তার কাজ।

এই দলে যে কারা আসে, তারও ঠিক নেই—কেউ গা-জোয়ারি, কেউ ধর্মীয় উগ্রপন্থী, কেউ আবার নিজেদের ‘দেশপ্রেমিক’ ভাবে। এই গোষ্ঠী পরিকল্পনা করছে একটা বিশাল “ইভেন্ট”, যেখানে তারা তাদের কথিত শত্রুদের বিরুদ্ধে একপ্রকার বিপ্লব ঘটাবে।

📌 অন্যদিকে, শহরের একদম উল্টোদিকে দেখা যায় ক্লিউর বয়েটকে — এক নামী-দামী কংগ্রেসম্যান, যিনি টিভিতে ধর্ম আর দেশপ্রেমের কথা বলেন, কিন্তু ভিতরে ভিতরে তিনি একটা ভুয়া দাতব্য সংস্থা চালিয়ে মানুষের টাকা লুটে খাচ্ছেন। তার মুখে নীতি, আর পকেটে দুর্নীতি।

এই দুই পৃথিবীকে জোড়া লাগাতে গল্পে এসে পড়ে এক পুরনো পরিচিত চরিত্র — টুইলি স্প্রি। একদা সাংবাদিক, এখন পরিবেশ রক্ষায় নিজের জীবন উৎসর্গ করা এক প্রকার “প্রকৃতির গুপ্তচর”! সে বুঝতে পারে, ডেল ফিগগোর গোষ্ঠী শুধু রাজনীতি নয়, প্রকৃতি ধ্বংস করতেও পিছপা নয়। তাই সে নিজেই ওই দলে গোপনে ঢুকে পড়ে, একের পর এক গোপন তথ্য জোগাড় করতে থাকে।

📌 আর তখনই হাজির হয় নতুন মুখ — বিবা মোরালেস।
সে এসেছিল সমাজসেবা করতে। ভাবছিল ফ্লোরিডার রোদে, সমুদ্রে, বৃদ্ধদের পাশে দাঁড়িয়ে সে সুন্দর একটা জীবন কাটাবে। কিন্তু তার চোখের সামনে একে একে খুলে যেতে থাকে ষড়যন্ত্র, ভণ্ডামি, লোভ আর বিদ্বেষের আসল চেহারা।

বিবা ধীরে ধীরে বুঝে যায়, সে শুধু একটা দাতব্য সংস্থার স্বেচ্ছাসেবক নয় — সে এক বিশাল ছলনার পেছনে দাঁড়িয়ে আছে। তাই সে এগিয়ে আসে সত্যি উন্মোচনে, পাশে পায় টুইলিকে।

তারা মিলে ফিগগোর দলের বিরুদ্ধে পরিকল্পনা করে। কিন্তু বিপদ শুধু বাইরের না, ভেতরেও বিশ্বাসঘাতকতা আছে।

🌪️ গল্পের ক্লাইম্যাক্সে, সব দিক থেকে চাপ আসে:

ফিগগোর দল আগ্রাসী হয়ে উঠে,
ক্লিউর বয়েট ফেঁসে যায় নিজের দুর্নীতিতে,
মিডিয়া সব জানাজানি শুরু করে,
আর বিবা ও টুইলি সিদ্ধান্ত নেয় — এবার এই পাগলামির অবসান চাই।
শেষে এক বিশাল সংঘর্ষ, ধরা পড়ে ফাঁস হওয়া পরিকল্পনা, ভেঙে যায় গোষ্ঠী, আর ফ্লোরিডার আকাশে একবারের জন্য হলেও বাতাসে সত্যের গন্ধ আসে।

🌀 এই গল্পটা শুধু একদল উগ্রবাদী আর কিছু দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদের গল্প না — এটা আমাদের সময়ের গল্প।
এটা দেখায়, কিভাবে মিথ্যে, লোভ আর উগ্রতা একসাথে মিললে সমাজ কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়। আর সেই জায়গা থেকে উঠে আসা কিছু মানুষ — যেমন বিবা বা টুইলি — কীভাবে ছোট ছোট পদক্ষেপে বড় সত্য সামনে আনে।

গত সপ্তাহে পড়া শেষ করলাম কার্ল হিয়াাসেনের নতুন বই Fever Beach — কী বলব, একেবারে পাগলামিতে ভরপুর কিন্তু একইসাথে বাস্তবতার ধারালো ছোঁয়া! 🤯

ভাবলাম একটু দূরে কোথাও হেঁটে আসি, যেখানে প্রকৃতির গন্ধ আছে। দু'পাশে সবুজ ঘাস, ছোট ছোট সাদা ফুল, আর দূরে নীল আকাশের নিচে ...
24/05/2025

ভাবলাম একটু দূরে কোথাও হেঁটে আসি, যেখানে প্রকৃতির গন্ধ আছে। দু'পাশে সবুজ ঘাস, ছোট ছোট সাদা ফুল, আর দূরে নীল আকাশের নিচে পাহাড়ের সারি। মনে হলো যেন কোন রূপকথার রাজ্যে এসে পড়েছি।
আমি ধীরে ধীরে এই মেঠো পথ ধরে হাঁটছিলাম। প্রকৃতির এমন শান্ত রূপ দেখে মনে হচ্ছিল যেন সব দুশ্চিন্তা দূরে মিলিয়ে যাচ্ছে। বাতাসের সাথে পাখির কিচিরমিচির আর ফুলের মিষ্টি গন্ধ যেন মনকে আরও সতেজ করে তুলছিল। এমন দিনে মনে হয়, প্রকৃতিই আমাদের সবচেয়ে বড় বন্ধু, আর এই সুন্দর মুহূর্তগুলোই জীবনের আসল প্রাপ্তি। এই পথ ধরে হেঁটে যাওয়াটা ছিল সত্যিই এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।

17/05/2025

রেনন - সোপ্রাবোলজানো কেবল কার যাত্রা 🚠
দক্ষিণ তিরোল, ইতালির বোলজানো শহর থেকে সোপ্রাবোলজানো (Soprabolzano) পর্যন্ত প্রায় 12 মিনিটের এই কেবল কার ভ্রমণটি আপনাকে আল্পস পর্বতমালার মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের সুযোগ করে দেয়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 1,200 মিটার উচ্চতায় উঠে যাওয়ার পথে চোখে পড়ে পাহাড়, বন, আর দূরের ছোট ছোট গ্রাম। পরিবেশবান্ধব ও আধুনিক এই বাহনটি পর্যটকদের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা!
#আল্পস_পর্বতমালা #ভ্রমণ

18/04/2025

Flying the drone without preparation, just figuring it out as I go😁

06/04/2025

A Pablo Picasso art work in the Peggy Guggenheim collection.

পেছনের দেওয়ালে ঝোলানো পুরনো দিনের ইতালীয় শহরের ল্যান্ডস্কেপ পেইন্টিংটি যেন গল্পের এক নীরব সাক্ষী...
03/04/2025

পেছনের দেওয়ালে ঝোলানো পুরনো দিনের ইতালীয় শহরের ল্যান্ডস্কেপ পেইন্টিংটি যেন গল্পের এক নীরব সাক্ষী...

29/02/2024

Robot that transforms to roll, crawl, jump, walk, or fly 🤖

Invented by a team of researchers from , , and JPL, it's called M4.

The Multi-Modal Mobility Morphobot, or M4 for short can make decisions for itself about how best to navigate through a complex environment, choosing what form of locomotion will be most effective based on the terrain ahead of it. It could be used to navigate unknown remote terrains and potentially revolutionize space exploration.

15/02/2024

Vinicius Jr ethics ......


Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mahdi Hussain Nur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share