Bulletin TV

Bulletin TV Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Bulletin TV, News & Media Website, .

চোরের বাপের বর গলা যারা এই গরু ছাগল চুর কে ধরিয়ে দিয়েছে তাদেরকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করার হুমকি দিচ্ছে  তার বাবাকসায় ন...
12/07/2025

চোরের বাপের বর গলা যারা এই গরু ছাগল চুর কে ধরিয়ে দিয়েছে তাদেরকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করার হুমকি দিচ্ছে তার বাবা
কসায় নুরুল আমিন।
গরু চুর রিয়ান ও তার ছুট ভাই আরিফ।
যারা চুরকে চুর বলবে তাদের কল্লা নিয়ে ফেলবে আমি সাবধানে আছি আপনারা ও সাবধানে থাকবেন
প্রিয় কচ্ছপিয়াবাসী।
প্রফেশনাল এই গরু-ছাগল চোর কে
চিনে রাখুন !!
তার ভাষ্যমতে সে পুরা কচ্ছপিয়া ইউনিয়নে চুরির অপারেশন কার্যক্রম পরিচালনা করে 😁
কারো গরু ছাগল চুরি হলে এই চোরের দিকে খেয়াল রাখবেন।
নাম- রিয়ান
পিতা: নুরুল আমিন (নুরুল আমিন কসাই)
ঠিকানা: তুলাতলী রাস্তার টেক,০৫ নং ওয়ার্ড, কচ্ছপিয়া, রামু কক্সবাজার।

26/06/2025

আবদু রাজ্জাক
পিতা মৃত সিরাজুল ইসলাম
৯ নং ওয়ার্ড চর পাড়া
গোর কাটা মহেশখালীর কালো সম্রাট আব্দুর রাজ্জাক: অপরাধ সাম্রাজ্যের কাহিনী।

কক্সবাজারের রামু উপজেলার থিমছড়ি ও বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে প্রতিদিনই রহস্যজনকভাবে মিয়ানমার থেকে আসছে হাজার হাজার চোরাই গরু, ইয়াবা, আইস এবং নানা রকম চোরাচালানি পণ্য। রাখাইন রাজ্যের সীমান্ত অতিক্রম করে এসব অবৈধ চালান বাংলাদেশে ঢুকছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে। একই সময় বাংলাদেশ থেকেও চাল, ডাল, ওষুধসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পাচার হয়ে যাচ্ছে রাখাইনে।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মির মধ্যে তীব্র সংঘাত সত্ত্বেও সীমান্তপথে চোরাই পণ্য প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। বৈধ পথে গরু আমদানি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় চোরাকারবারিরা এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে অবৈধ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতি রাতেই শত শত চোরাই গরু সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে; এর পাশাপাশি প্রবেশ করছে ইয়াবা, আইস, অস্ত্র এবং বিভিন্ন অবৈধ পণ্য।

এই চোরাচালানের পেছনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এক আত্মঘোষিত সাংবাদিক, গডফাদার খ্যাত আব্দুর রাজ্জাক। নাইক্ষ্যংছড়ি ও থিমছড়ি এলাকার কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ও স*ন্ত্রা*সী গ্যাংয়ের মাধ্যমে তিনি এই অবৈধ বাণিজ্য পরিচালনা করছেন। কোটি কোটি টাকা প্রতিদিন হুন্ডির মাধ্যমে পাচার হচ্ছে, আব্দুর রাজ্জাকের ছত্রছায়ায় নাইক্ষ্যংছড়ি ও থিমছড়ির অসাধু ব্যবসায়ী ও স*ন্ত্রা*সী গ্যাং সক্রিয়ভাবে কাজ করছে, আর শহর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে এই বিশাল চোরাচালান নেটওয়ার্ক।

ব্যবসায়ীরা চোরাই পথে অবৈধভাবে বিশাল আকারে ব্যবসা পরিচালনা করছে, আর তাদের এই তৎপরতায় আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে স্থানীয় স*ন্ত্রা*সী গ্যাংগুলো। অন্যদিকে গডফাদার আব্দুর রাজ্জাক নিজেকে সংবাদকর্মী পরিচয় দিয়ে সমস্ত চোরাচালান ও অবৈধ কর্মকাণ্ডের দায় সাধারণ মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে মিথ্যা সংবাদ তৈরি করছে। এসব ভুয়া প্রতিবেদন মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে দিচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, যেন প্রকৃত অপরাধীরা থেকে যায় আড়ালে আর নিরীহ মানুষ হয় হেনস্তার শিকার।

আব্দুর রাজ্জাকের গড়ে তোলা শক্তিশালী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কেউ সাহস করে প্রশ্ন তুললে, তাকে চুপ করিয়ে দিতে গোপনে পরিকল্পনা করা হয়। তার নিয়ন্ত্রণাধীন চিহ্নিত স*ন্ত্রা*সী গ্যাংয়ের সদস্যদের মাধ্যমে নিরবে হত্যা বা গুমের মতো ভয়ঙ্কর কাজ সংঘটিত হয়। এতে পুরো এলাকায় ভয় ও আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, যেখানে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না।

আব্দুর রাজ্জাক যেন এক নিখুঁত নাটেরগুরু। প্রকাশ্যে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয়ে সমাজের সামনে তুলে ধরলেও, গোপনে তিনি এক ভ*য়ংকর হিংস্র ও বর্বর সাইকোপ্যাথ। একবার তার বিরুদ্ধে মাদক সেবনের গুরুতর অভিযোগ উঠেছিল। সে সময় তিনি বেপরোয়া ভঙ্গিতে দাবি করেন, "আমি ইয়াবা সেবন করি না, আমাকে ইয়াবা সেবন করায়!" বাস্তবতা হলো, আব্দুর রাজ্জাক নিজে ইয়াবা সেবন না করলেও, তার স্ত্রী নিয়মিত ইয়াবা সেবন করেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে, তিনি নিজে তরল জাতীয় মাদকদ্রব্য (মদ) সেবনে আসক্ত। এই দুইমুখো জীবনযাপন তাকে সমাজের কাছে আরও রহস্যময় ও আতঙ্কজনক করে তুলেছে।

এই হিংস্র সাইকোপ্যাথ আব্দুর রাজ্জাক একাধারে চাঁদাবাজ, মানব পাচারকারী, পতিতা ব্যবসায়ী, অস্ত্র ব্যবসায়ী, ইয়াবা ও আইস ব্যবসায়ী, সীমান্ত ফাঁকি দিয়ে চুরাই গরু ব্যবসায়ীর গডফাদার। এর পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে রয়েছে জাল নোট তৈরি ও জালিয়াতির মতো গুরুতর অভিযোগ। আব্দুর রাজ্জাকের অপরাধের বিস্তৃতি এতটাই ভয়াবহ যে, তার নাম যে কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়। এই সাইকোপ্যাথের সিন্ডিকেট সারা দেশে এক ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে এবং তার অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বৃত্তিকে দিন দিন আরও বিস্তৃত করছে।

এসব অভিযোগের তদন্তে জানা যায়, আব্দুর রাজ্জাক সমাজের নানা পয়েন্টে বিভিন্ন মানুষকে ভুয়া নিউজের হুমকি দিয়ে জিম্মি করে রেখেছে, যাতে কেউ তার বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলতে না পারে। তার এই ভয়ানক চতুরতা তাকে এক শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, যেখানে ভুয়া সংবাদ পরিবেশন করে তিনি সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা আদায় করে নেয়। এমনকি তার ভুয়া সাংবাদিকতা ও চাঁদাবাজির জন্য মানুষ তাকে চিহ্নিত করেছে একটি ভুয়া সাংবাদিক ও চাঁদাবাজ রিপোর্টার হিসেবে। তার এই কর্মকাণ্ড মানুষের বিশ্বাসের সঙ্গে খেলা করে এবং তার ক্ষমতাকে আরও বাড়িয়ে তোলে।

তিনি প্রায় ৭-৮ বছর ধরে মানব পাচারের সাথে জড়িত। তার নেতৃত্বে থাকা গ্যাংটি পরিকল্পিতভাবে নিরীহ মানুষকে মালেশিয়া নিয়ে যাওয়ার কথা বলে, কিন্তু তাদেরকে দীপ উপকূলীয় অঞ্চলে বেঁধে রেখে মারধর ও নির্যাতন করে। এরপর, তাদের স্বজনদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে, তাদেরকে মুক্তি দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করে। এই পদ্ধতিতে তিনি দীর্ঘ সময় ধরে মানবপাচারের ব্যবসা চালিয়ে আসছেন।

তিনি দেশের ভিতরে ও বাইরে দীর্ঘদিন ধরে পতিতা ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। এই ব্যবসার জন্য সরাসরি তার স্ত্রীকে ব্যবহার করেন, এবং তার স্ত্রীই এই পতিতা ব্যবসার সবকিছু পরিচালনা করেন।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান বাহিনীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে সংঘাত চলছে। এই পরিস্থিতি কাজে লাগিয়ে সাইকোপ্যাথ আব্দুর রাজ্জাক বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান বাহিনীর সঙ্গে গরুর বিনিময়ে অস্ত্র লেনদেন করে আসছে। এমনকি এই অস্ত্র ব্যবসা পরিচালনা করতে তার প্রধান সহযোগী সরওয়ার জাহান-এর নেতৃত্বাধীন থিমছড়ির একটি চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্যাংও জড়িত রয়েছে।

তিনি জাল টাকার এক অদ্ভুত কারিগর, যিনি বীরের বেশে জাল টাকা দিয়ে ইয়াবা, আইস এবং স্বর্ণ নিয়ে আসেন।

সীমান্ত ফাঁকি দিয়ে আসা হাজার হাজার গরু ও মহিষ তার অধীনে থাকা সন্ত্রাসী গ্যাং দ্বারা পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হয়। এই অবৈধ পাচারের পেছনে তার শক্তিশালী সিন্ডিকেটের হাত রয়েছে, যা দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকাগুলোতে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে।

যদি কেউ আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় কিংবা তার অপকর্মের প্রতিবাদ করে, তাহলে প্রকাশ্যে দেখা মেলে তার হিংস্র সাইকোপ্যাথ রূপের। শহর থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মতো পরিচালিত হয় তার প্রতিশোধপর্ব। যতক্ষণ না পর্যন্ত প্রতিপক্ষকে সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন করা হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত থামে না সে। এই সময়টাতে আব্দুর রাজ্জাক জলীয় মদ্যপানে মাতাল হয়ে পড়ে, সিগারেটের ধোঁয়ার ভেতর হারিয়ে যায় এবং নির্মম পরিকল্পনার পর পরিকল্পনা আঁটে। এক গভীর ষড়যন্ত্রকারীর মতো প্রতিপক্ষ ধ্বংসে সে লিপ্ত থাকে।

সাধারণ মানুষের দাবি;
চাঁদাবাজি, অস্ত্র ব্যবসা, মানবপাচার, মাদক ও পতিতা ব্যবসার মতো অপরাধে জড়িত আব্দুর রাজ্জাককে সাধারণ মানুষ একজন দেশদ্রোহী ও বাংলাদেশের কলঙ্ক বলে আখ্যায়িত করেছে।
কক্সবাজারের নাইক্ষ্যংছড়ি, থিমছড়ি এবং মিয়ানমার ঘেঁষা পুরো সীমান্তবর্তী জনপদ আজ রাজ্জাক বাহিনীর সন্ত্রাস ও দখলে আতঙ্কিত। স্থানীয় জনগণের একটাই দাবি—এই চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী বাহিনীকে দ্রুত দমন করতে হবে।

চেক জালিয়াতি, নারীদের ধর্ষণ, পরিকল্পিত খুনসহ একের পর এক ঘৃণ্য অভিযোগে অভিযুক্ত সাইকোপ্যাথ আব্দুর রাজ্জাক।
এই চাঞ্চল্যকর অপরাধ জগতের মাস্টারমাইন্ডকে নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন আসছে আগামী পর্বে।

#সংবাদ #খবর

এই হলো আমাদের প্রতিবাদী সাংবাদিক মোহামমদ ডাকাত সরওয়ার জাহান ও তার সহযোগী তাকে খুব দ্রুত আইনের আওতায় আনা হওক ডাকাত সরওয়...
09/06/2025

এই হলো আমাদের প্রতিবাদী সাংবাদিক মোহামমদ ডাকাত সরওয়ার জাহান ও তার সহযোগী তাকে খুব দ্রুত আইনের আওতায় আনা হওক ডাকাত সরওয়ার জাহানের তোলা ছবি সংগাতিক সরওয়ার জাহানের প্রতিবেদনে বাইসারি বডবিল ঈদগডের ডাকাত খুনি আবছার প্রকাশ লেং আবছার বাহিনী ও ডাকাত জুনাইদ বাহিনী ডাকাত রুস্তম বাহিনী ডাকাত রহিম বাহিনী এবং ডাকাত নেযাম বাহিনীর সেলটার দাথা দালাল সরওয়ার জাহান কে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি

ব্রেকিং নিউজ:    #সংবাদ  #খবর
17/05/2025

ব্রেকিং নিউজ:
#সংবাদ #খবর

16/05/2025

জলদ*স্যু আব্দুর রাজ্জাকের ফাঁ*সির দাবিতে প্রতিবাদী র‍্যালি || Breaking News || Bulletin TV

#জলদস্যু #আব্দুর_রাজ্জাক #সংবাদ #খবর

বাঁইশারীতে দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের তুমুল সংঘর্ষ: উচ্চবিত্ত শ্রেণীর বিরুদ্ধে নাটকীয় জিম্মি ও চাঁদাবাজির অভিযোগ।বান্দরবানের...
14/05/2025

বাঁইশারীতে দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের তুমুল সংঘর্ষ: উচ্চবিত্ত শ্রেণীর বিরুদ্ধে নাটকীয় জিম্মি ও চাঁদাবাজির অভিযোগ।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির বাঁইশারী এলাকায় আবারো দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সন্ত্রাসী জুনায়েদ বাহিনী ও রুস্তম বাহিনীর মধ্যে শুক্রবার রাত আনুমানিক ২:০০ টায় একাধিক রাউন্ড গোলাগুলি বিনিময় হয়।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এই সংঘর্ষ ছিল ক্ষমতা প্রদর্শন ও এলাকা দখলদারিত্ব বিস্তারের লক্ষ্যে। প্রতিপক্ষকে চাপে রাখতে একে অপরের উপর নিয়মিত হামলা চালিয়ে যাচ্ছে উভয় গ্রুপ।

বিশ্বস্ত সূত্রে আরও জানা গেছে, এই সন্ত্রাসী গ্যাংগুলো দীর্ঘদিন ধরেই নানা নাটকীয় ঘটনার জন্ম দিয়ে উচ্চ শ্রেণীর সমাজপতিদের জিম্মি করে মোটা অঙ্কের চাঁদা আদায় করে আসছে। ভয়ংকর বিষয় হলো—তারা নিজেরাই নিজেদের ঘরবাড়ি আগুন লাগিয়ে পরিকল্পিতভাবে সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তি, ব্যবসায়ী এবং বিভিন্ন পেশার উচ্চবিত্ত মানুষদের জিম্মি করে তোলে। এরপর মামলা ও মিথ্যা নিউজের ভয় দেখিয়ে চাঁদা দাবি করে। যারা চাঁদা দেয়, তাদের বাদ দিয়ে যারা চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানায়, তাদেরকেই টার্গেট করে ভুয়া ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

অভিযোগ রয়েছে, শহরে বসে জলদস্যু আব্দুর রাজ্জাক এসব পরিকল্পনার মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করেন। তার প্রধান সহযোগী সরোয়ার জাহানকে দিয়ে নির্দিষ্ট টার্গেটে সশস্ত্র বাহিনী পাঠিয়ে এসব ঘটনা বাস্তবায়ন করা হয়।

পরিকল্পনার অংশ হিসেবে, ভুয়া নাটকীয় ঘটনা সাজিয়ে তা নিউজ আকারে প্রকাশ করে সর্বত্র ছড়িয়ে দেয় আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বাধীন কথিত ‘চাঁদাবাজ সাংবাদিক চক্র’। এভাবে সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে প্রভাবশালী শতাধিক মানুষকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসিয়ে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

স্থানীয় জনগণ এবং সচেতন মহল দস্যু আব্দুর রাজ্জাক বাহিনী, তার সহযোগী সরোয়ার জাহান এবং থিমছড়ি ও বাঁইশারী এলাকার সশস্ত্র সন্ত্রাসী ইউনিটের সদস্যদের দ্রুত চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। একইসঙ্গে এসব অপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তারা।

নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করছে এলাকার সাধারণ মানুষ।

নিউজ ডেস্ক || বুলেটিন টিভি
#জলদস্যু #আব্দুর_রাজ্জাক

13/05/2025

সীমান্তের কালো সম্রাট আব্দুর রাজ্জাক: অপরাধ সাম্রাজ্যের কাহিনী।

কক্সবাজারের রামু উপজেলার থিমছড়ি ও বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে প্রতিদিনই রহস্যজনকভাবে মিয়ানমার থেকে আসছে হাজার হাজার চোরাই গরু, ইয়াবা, আইস এবং নানা রকম চোরাচালানি পণ্য। রাখাইন রাজ্যের সীমান্ত অতিক্রম করে এসব অবৈধ চালান বাংলাদেশে ঢুকছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে। একই সময় বাংলাদেশ থেকেও চাল, ডাল, ওষুধসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পাচার হয়ে যাচ্ছে রাখাইনে।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মির মধ্যে তীব্র সংঘাত সত্ত্বেও সীমান্তপথে চোরাই পণ্য প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। বৈধ পথে গরু আমদানি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় চোরাকারবারিরা এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে অবৈধ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতি রাতেই শত শত চোরাই গরু সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে; এর পাশাপাশি প্রবেশ করছে ইয়াবা, আইস, অস্ত্র এবং বিভিন্ন অবৈধ পণ্য।

এই চোরাচালানের পেছনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এক আত্মঘোষিত সাংবাদিক, গডফাদার খ্যাত আব্দুর রাজ্জাক। নাইক্ষ্যংছড়ি ও থিমছড়ি এলাকার কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ও স*ন্ত্রা*সী গ্যাংয়ের মাধ্যমে তিনি এই অবৈধ বাণিজ্য পরিচালনা করছেন। কোটি কোটি টাকা প্রতিদিন হুন্ডির মাধ্যমে পাচার হচ্ছে, আব্দুর রাজ্জাকের ছত্রছায়ায় নাইক্ষ্যংছড়ি ও থিমছড়ির অসাধু ব্যবসায়ী ও স*ন্ত্রা*সী গ্যাং সক্রিয়ভাবে কাজ করছে, আর শহর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে এই বিশাল চোরাচালান নেটওয়ার্ক।

ব্যবসায়ীরা চোরাই পথে অবৈধভাবে বিশাল আকারে ব্যবসা পরিচালনা করছে, আর তাদের এই তৎপরতায় আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে স্থানীয় স*ন্ত্রা*সী গ্যাংগুলো। অন্যদিকে গডফাদার আব্দুর রাজ্জাক নিজেকে সংবাদকর্মী পরিচয় দিয়ে সমস্ত চোরাচালান ও অবৈধ কর্মকাণ্ডের দায় সাধারণ মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে মিথ্যা সংবাদ তৈরি করছে। এসব ভুয়া প্রতিবেদন মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে দিচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, যেন প্রকৃত অপরাধীরা থেকে যায় আড়ালে আর নিরীহ মানুষ হয় হেনস্তার শিকার।

আব্দুর রাজ্জাকের গড়ে তোলা শক্তিশালী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কেউ সাহস করে প্রশ্ন তুললে, তাকে চুপ করিয়ে দিতে গোপনে পরিকল্পনা করা হয়। তার নিয়ন্ত্রণাধীন চিহ্নিত স*ন্ত্রা*সী গ্যাংয়ের সদস্যদের মাধ্যমে নিরবে হত্যা বা গুমের মতো ভয়ঙ্কর কাজ সংঘটিত হয়। এতে পুরো এলাকায় ভয় ও আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, যেখানে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না।

আব্দুর রাজ্জাক যেন এক নিখুঁত নাটেরগুরু। প্রকাশ্যে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয়ে সমাজের সামনে তুলে ধরলেও, গোপনে তিনি এক ভ*য়ংকর হিংস্র ও বর্বর সাইকোপ্যাথ। একবার তার বিরুদ্ধে মাদক সেবনের গুরুতর অভিযোগ উঠেছিল। সে সময় তিনি বেপরোয়া ভঙ্গিতে দাবি করেন, "আমি ইয়াবা সেবন করি না, আমাকে ইয়াবা সেবন করায়!" বাস্তবতা হলো, আব্দুর রাজ্জাক নিজে ইয়াবা সেবন না করলেও, তার স্ত্রী নিয়মিত ইয়াবা সেবন করেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে, তিনি নিজে তরল জাতীয় মাদকদ্রব্য (মদ) সেবনে আসক্ত। এই দুইমুখো জীবনযাপন তাকে সমাজের কাছে আরও রহস্যময় ও আতঙ্কজনক করে তুলেছে।

এই হিংস্র সাইকোপ্যাথ আব্দুর রাজ্জাক একাধারে চাঁদাবাজ, মানব পাচারকারী, পতিতা ব্যবসায়ী, অস্ত্র ব্যবসায়ী, ইয়াবা ও আইস ব্যবসায়ী, সীমান্ত ফাঁকি দিয়ে চুরাই গরু ব্যবসায়ীর গডফাদার। এর পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে রয়েছে জাল নোট তৈরি ও জালিয়াতির মতো গুরুতর অভিযোগ। আব্দুর রাজ্জাকের অপরাধের বিস্তৃতি এতটাই ভয়াবহ যে, তার নাম যে কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়। এই সাইকোপ্যাথের সিন্ডিকেট সারা দেশে এক ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে এবং তার অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বৃত্তিকে দিন দিন আরও বিস্তৃত করছে।

এসব অভিযোগের তদন্তে জানা যায়, আব্দুর রাজ্জাক সমাজের নানা পয়েন্টে বিভিন্ন মানুষকে ভুয়া নিউজের হুমকি দিয়ে জিম্মি করে রেখেছে, যাতে কেউ তার বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলতে না পারে। তার এই ভয়ানক চতুরতা তাকে এক শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, যেখানে ভুয়া সংবাদ পরিবেশন করে তিনি সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা আদায় করে নেয়। এমনকি তার ভুয়া সাংবাদিকতা ও চাঁদাবাজির জন্য মানুষ তাকে চিহ্নিত করেছে একটি ভুয়া সাংবাদিক ও চাঁদাবাজ রিপোর্টার হিসেবে। তার এই কর্মকাণ্ড মানুষের বিশ্বাসের সঙ্গে খেলা করে এবং তার ক্ষমতাকে আরও বাড়িয়ে তোলে।

তিনি প্রায় ৭-৮ বছর ধরে মানব পাচারের সাথে জড়িত। তার নেতৃত্বে থাকা গ্যাংটি পরিকল্পিতভাবে নিরীহ মানুষকে মালেশিয়া নিয়ে যাওয়ার কথা বলে, কিন্তু তাদেরকে দীপ উপকূলীয় অঞ্চলে বেঁধে রেখে মারধর ও নির্যাতন করে। এরপর, তাদের স্বজনদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে, তাদেরকে মুক্তি দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করে। এই পদ্ধতিতে তিনি দীর্ঘ সময় ধরে মানবপাচারের ব্যবসা চালিয়ে আসছেন।

তিনি দেশের ভিতরে ও বাইরে দীর্ঘদিন ধরে পতিতা ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। এই ব্যবসার জন্য সরাসরি তার স্ত্রীকে ব্যবহার করেন, এবং তার স্ত্রীই এই পতিতা ব্যবসার সবকিছু পরিচালনা করেন।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান বাহিনীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে সংঘাত চলছে। এই পরিস্থিতি কাজে লাগিয়ে সাইকোপ্যাথ আব্দুর রাজ্জাক বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান বাহিনীর সঙ্গে গরুর বিনিময়ে অস্ত্র লেনদেন করে আসছে। এমনকি এই অস্ত্র ব্যবসা পরিচালনা করতে তার প্রধান সহযোগী সরওয়ার জাহান-এর নেতৃত্বাধীন থিমছড়ির একটি চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্যাংও জড়িত রয়েছে।

তিনি জাল টাকার এক অদ্ভুত কারিগর, যিনি বীরের বেশে জাল টাকা দিয়ে ইয়াবা, আইস এবং স্বর্ণ নিয়ে আসেন।

সীমান্ত ফাঁকি দিয়ে আসা হাজার হাজার গরু ও মহিষ তার অধীনে থাকা সন্ত্রাসী গ্যাং দ্বারা পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হয়। এই অবৈধ পাচারের পেছনে তার শক্তিশালী সিন্ডিকেটের হাত রয়েছে, যা দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকাগুলোতে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে।

যদি কেউ আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় কিংবা তার অপকর্মের প্রতিবাদ করে, তাহলে প্রকাশ্যে দেখা মেলে তার হিংস্র সাইকোপ্যাথ রূপের। শহর থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মতো পরিচালিত হয় তার প্রতিশোধপর্ব। যতক্ষণ না পর্যন্ত প্রতিপক্ষকে সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন করা হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত থামে না সে। এই সময়টাতে আব্দুর রাজ্জাক জলীয় মদ্যপানে মাতাল হয়ে পড়ে, সিগারেটের ধোঁয়ার ভেতর হারিয়ে যায় এবং নির্মম পরিকল্পনার পর পরিকল্পনা আঁটে। এক গভীর ষড়যন্ত্রকারীর মতো প্রতিপক্ষ ধ্বংসে সে লিপ্ত থাকে।

সাধারণ মানুষের দাবি;
চাঁদাবাজি, অস্ত্র ব্যবসা, মানবপাচার, মাদক ও পতিতা ব্যবসার মতো অপরাধে জড়িত আব্দুর রাজ্জাককে সাধারণ মানুষ একজন দেশদ্রোহী ও বাংলাদেশের কলঙ্ক বলে আখ্যায়িত করেছে।
কক্সবাজারের নাইক্ষ্যংছড়ি, থিমছড়ি এবং মিয়ানমার ঘেঁষা পুরো সীমান্তবর্তী জনপদ আজ রাজ্জাক বাহিনীর সন্ত্রাস ও দখলে আতঙ্কিত। স্থানীয় জনগণের একটাই দাবি—এই চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী বাহিনীকে দ্রুত দমন করতে হবে।

চেক জালিয়াতি, নারীদের ধর্ষণ, পরিকল্পিত খুনসহ একের পর এক ঘৃণ্য অভিযোগে অভিযুক্ত সাইকোপ্যাথ আব্দুর রাজ্জাক।
এই চাঞ্চল্যকর অপরাধ জগতের মাস্টারমাইন্ডকে নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন আসছে আগামী পর্বে।

#সংবাদ #খবর

শীগ্রই প্রমাণ-সহ ভিডিও প্রতিবেদন আসছে....চোখ রাখুন বুলেটিন টিভির পর্দায়।
13/05/2025

শীগ্রই প্রমাণ-সহ ভিডিও প্রতিবেদন আসছে....
চোখ রাখুন বুলেটিন টিভির পর্দায়।

সীমান্তের কালো সম্রাট আব্দুর রাজ্জাক প্রতিবেদন: তানবীর হাসান প্রতীক - কক্সবাজার প্রতিনিধি কক্সবাজারের রামু উপজ.....

30/04/2025

চিন্তার ভারে নুয়ে পড়া মানবজাতি – ‘ওয়েট অফ থট’ ভাস্কর্য | Bulletin TV

16/04/2025

মায়ানমার সীমান্তের পাশ দিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই নানা ধরনের অপকর্ম চালানো হয়ে আসছে। গোপন সূত্রে জানা গেছে, সীমান্তবর্তী এই রুট ব্যবহার করে বোমা, গুলি এবং অন্যান্য মারাত্মক অস্ত্রসামগ্রী পাচার করা হচ্ছে। এসব অবৈধ কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে থিমছড়ির একটি সংগঠিত ও চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্যাংকে।

এই গ্যাংয়ের মূল নিয়ন্ত্রণ থাকে শহরে অবস্থানরত এক চিহ্নিত দালালের হাতে, যার নাম সরওয়ার জাহান। তিনিই মূলত শহর থেকে বসে এই অস্ত্র পাচার চক্রকে পরিচালনা করেন এবং নানা রকম যোগাযোগ ও সুবিধা নিশ্চিত করে দেন। সীমান্তবর্তী এলাকাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এই চক্রের কার্যক্রম বর্তমানে গুরুতর নিরাপত্তা হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নিউজ ডেস্ক | বুলেটিন টিভি

#বুলেটিনসংবাদ

মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে চোরাচালান বন্ধে সাধারণ মানুষের উদ্যোগে গঠিত হয়েছে একটি ‘স্পেশাল পাবলিক টিম’। এই দলটি সীমান্ত ...
14/04/2025

মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে চোরাচালান বন্ধে সাধারণ মানুষের উদ্যোগে গঠিত হয়েছে একটি ‘স্পেশাল পাবলিক টিম’। এই দলটি সীমান্ত এলাকায় গরু, মহিষ, ইয়াবা, স্বর্ণসহ সবধরনের অবৈধ মালামাল পাচার রোধে সক্রিয় ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছে।

টিমের পক্ষ থেকে জানানো হয়, কেউ যদি আইন অমান্য করে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে চোরাচালানের চেষ্টা করে, তবে তাকে জনসম্মুখেই প্রতিরোধ করা হবে। এমনকি পরিস্থিতি বিবেচনায় তাকে ‘নগদে গণধোলাই’ দিয়ে মালামাল জব্দ করে প্রশাসনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে।

এ টিমের সদস্যরা জানিয়েছেন, আগামীকাল থেকেই তারা চোরাচালান রোধে মাঠপর্যায়ে একশন শুরু করবেন। তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যক্রমে সম্পূর্ণ সহযোগিতা হিসেবে কাজ করবে।

তাদের মূল লক্ষ্য—সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান বন্ধ করে একটি নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ নিশ্চিত করা।

নিউজ ডেস্ক | বুলেটিন টিভি

#বুলেটিনসংবাদ

05/04/2025

সতিত্ব বেল্ট | Bulletin TV

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bulletin TV posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share