Thoughts of Bohemian

  • Home
  • Thoughts of Bohemian

Thoughts of Bohemian I’m nothing special. I’m a common man with common thoughts and I've led a common life. 🅱🅾?

আমরা যদি ভোটার হতাম, দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিতাম!দাঁড়িপাল্লা-চট্টগ্রাম-৪.         #দাঁড়িপাল্লা                               ...
07/12/2025

আমরা যদি ভোটার হতাম,
দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিতাম!
দাঁড়িপাল্লা-চট্টগ্রাম-৪.


#দাঁড়িপাল্লা #ছাত্রশিবির

25/11/2025

সন্ত্রাস চাঁদাবাজমুক্ত কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে
দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিন

-আনোয়ার ছিদ্দিক চৌধুরী
#সংসদ_সদস্য_পদপ্রার্থী #চট্টগ্রাম০৪ #বাংলাদেশ_জামায়াতে_ইসলামী_সীতাকুণ্ড
Anwar Siddique

04/11/2025

তালিমের নাম করে ভোট চায় জামায়াত?
চমৎকার জবাব দিলেন, মারদিয়া মমতাজ।

28/10/2025

জান্নাতের টিকিট বিক্রি নিয়ে অপপ্রচারের জবাব

11/10/2025

গুম-খু'নের নি"র্দেশদাতা স্বৈ"রাচার শেখ হাসিনা ও জড়িত সামরিক-পুলিশ-গো"য়েন্দা বাহিনীর কর্মকর্তাদের অফিসিয়ালি বিচারের দাবি করেছে ডাকসু🔥

—ভিপি, জিএস, এজিএস সেরা গুড মুভ ওয়েলডান✊🏻♥️

10/08/2025

সূরা ২. আল-বাকারা
আয়াত নং ১৫৩

یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اسۡتَعِیۡنُوۡا بِالصَّبۡرِ وَ الصَّلٰوۃِ ؕ اِنَّ اللّٰہَ مَعَ الصّٰبِرِیۡنَ ﴿۱۵۳﴾

তাফসীরে আহসানুল-বায়ান

(১৫৩) হে বিশ্বাসিগণ! তোমরা ধৈর্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে থাকেন।[1]

[1] মানুষের দু’টি অবস্থা হয়, আরাম ও স্বস্তি এবং কষ্ট ও অস্বস্তি। আরাম ও স্বস্তির সময় আল্লাহর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন এবং কষ্ট ও অস্বস্তির সময় ধৈর্য ধারণ ও আল্লাহর নিকট সাহায্য কামনার তাকীদ করা হয়েছে। হাদীসে এসেছে, ‘‘মু’মিনের ব্যাপারটা আশ্চর্যজনক। তার জন্য আনন্দের কোন কিছু হলে, সে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। আর ক্ষতিকর কোন কিছু হলে, সে ধৈর্য ধারণ করে। এই উভয় অবস্থা তার জন্য কল্যাণকর।’’ (মুসলিম ২৯৯৯নং) ধৈর্য দু’প্রকারের। প্রথম হল, হারাম ও পাপ কাজ ত্যাগ করা ও তা থেকে দূরে থাকার উপর এবং লোভনীয় (অবৈধ) জিনিস বর্জন ও সাময়িক সুখ ত্যাগ করার উপর ধৈর্য ধারণ করা। দ্বিতীয় হল, আল্লাহর নির্দেশাবলী পালন করতে গিয়ে যে কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়, তা ধৈর্য ও সংযমের সাথে সহ্য করা। কেউ কেউ সবর ও ধৈর্যের ব্যাখ্যা এইভাবে করেছেন, আল্লাহর পছন্দনীয় কর্মসমূহ সম্পাদন করা; তাতে দেহ ও আত্মায় যতই কষ্ট অনুভব হোক না কেন। আর আল্লাহর অপছন্দনীয় কর্মসমূহ থেকে দূরে থাকা; তাতে প্রবৃত্তি ও কামনা তাকে সেদিকে যতই আকৃষ্ট করুক না কেন। (ইবনে কাসীর)

তাফসীরে জাকারিয়া

১৫৩. হে ঈমানদারগণ! তোমরা সাহায্য চাও সবর(১) ও সালাতের মাধ্যমে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ সবরকারীদের সাথে আছেন(২)।

(১) ‘সবর’ শব্দের অর্থ হচ্ছে সংযম অবলম্বন ও নফস্ এর উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ লাভ। কুরআন ও হাদীসের পরিভাষায় ‘সবর’-এর তিনটি শাখা রয়েছে। (এক) নফসকে হারাম এবং না-জায়েয বিষয়াদি থেকে বিরত রাখা (দুই) ইবাদাত ও আনুগত্যে বাধ্য করা এবং (তিন) যেকোন বিপদ ও সংকটে ধৈর্যধারণ করা। অর্থাৎ যেসব বিপদ-আপদ এসে উপস্থিত হয়, সেগুলোকে আল্লাহর বিধান বলে মেনে নেয়া এবং এর বিনিময়ে আল্লাহর তরফ থেকে প্রতিদান প্রাপ্তির আশা রাখা। [ইবনে কাসীর]। ‘সবর’-এর উপরোক্ত তিনটি শাখাই প্রত্যেক মুসলিমের অবশ্যপালনীয় কর্তব্য। সাধারণ মানুষের ধারণা সাধারণতঃ তৃতীয় শাখাকেই সবর হিসেবে গণ্য করা হয়। প্রথম দুটি শাখা এ ক্ষেত্রে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ, সে ব্যাপারে মোটেও লক্ষ্য করা হয় না। এমনকি এ দু’টি বিষয়ও যে ‘সবর’-এর অন্তর্ভুক্ত এ ধারণাও যেন অনেকের নেই। কুরআন হাদীসের পরিভাষায় ধৈর্যধারণকারী বা সাবের সে সমস্ত লোককেই বলা হয়, যারা উপরোক্ত তিন প্রকারেই সবর অবলম্বন করে। (২) সালাত এবং ‘সবর’-এর মাধ্যমে যাবতীয় সংকটের প্রতিকার হওয়ার কারণ এই যে, এ দু'পস্থায়ই আল্লাহ্ তা'আলার প্রকৃত সান্নিধ্য লাভ হয়। আল্লাহ সবরকারীদের সাথে আছেন বাক্যের দ্বারা এদিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে যে, সালাত আদায়কারী এবং সবরকারীগণের আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ হয়। মহান আল্লাহ আরশের উপর থেকেও তাঁর বান্দাদের সাথে থাকার অর্থ দুটি। প্রথম. সাধারন অর্থে সাথে থাকা। যা সমস্ত মানুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর তা হচ্ছে, সবাই মহান আল্লাহর জ্ঞানের ভিতরে থাকা। মহান আল্লাহর যত সৃষ্টি সবার যাবতীয় অবস্থা তাঁর গোচরিভূত। তিনি ভাল করেই জানেন কে কোথায় কোন অবস্থায় কোন কাজে লিপ্ত। দ্বিতীয় প্রকার সাথে থাকা বিশেষ অর্থে। যা কেবলমাত্র তাঁর নেককার, সবরকারী, ইহসানকারী, মুত্তাকীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর সেটি হচ্ছে, সাহায্য-সহযোগিতা করা। মহান আল্লাহর পক্ষে কারও সাথে থাকার অর্থ কখনো এটা হতে পারে না যে, তিনি তার সাথে চলাফেরা করছেন বা কোন কিছুর ভিতরে প্রবেশ করে আছেন। অথবা তার সাথে লেগে আছেন। কারণ; মহান আল্লাহ তাঁর আরশের উপর রয়েছেন। তিনি স্রষ্টা হিসেবে সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।

বিভিন্ন বাঙ্কারে অবস্থান নিয়েছেন ই!স*রা!য়েলিরা। এটাও বা কম কিসের 🐸😂
18/06/2025

বিভিন্ন বাঙ্কারে অবস্থান নিয়েছেন ই!স*রা!য়েলিরা। এটাও বা কম কিসের 🐸😂

ছোটদের সাথে হামজা চৌধুরী🔥😳🥰
17/06/2025

ছোটদের সাথে হামজা চৌধুরী🔥😳🥰

08/06/2025

মৃত্যুর পর আপনার স্মার্টফোনের কি হবে?
হয়তো কোনো এক ব্যস্ত দুপুরে, অথবা ঘুম ভাঙা ভোরে, জীবন থেমে যাবে। নিঃশব্দে, হঠাৎ। আপনার ঘর, কাপড়, চায়ের কাপ—সব কিছুই থাকবে। থাকবে আপনার স্মার্টফোনটিও। শুধু আপনিই থাকবেন না।
আপনি যখন থাকবনে না, স্মার্টফোনটা তখন হবে এক নিঃশব্দ স্মৃতিকার। তাতে থাকবে আপনার প্রিয়জনের গলা—ভয়েস নোটে। থাকবে সেই একটাই ছবি—যেটা আপনি শেষবার তুলেছিলেন সূর্যাস্তের দিকে তাকিয়ে। থাকবে কিছু অসমাপ্ত খসড়া, কেউ হয়তো কখনও পড়বেই না। থাকবে সেই হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ—"পরে লিখছি" বলে রেখে যাওয়া, যেটা আর কখনও লেখা হবে না।
আপনার মা কিংবা স্ত্রী হয়তো সেটা তুলে নিবে একদিন। বিছানার পাশে রাখা সেই ফোন, যেটা প্রতিদিন ঘুম ভাঙার আগে আপনি হাতে নিতেন। যেটা আপনি নিয়ে ঘুরেছেন চারদিকে, তুলে রেখেছেন হাজারটা মুহূর্ত।
হঠাৎ চোখে পরবে কিছু ছবি। একটা সেলফি, যেখানে আপনি হেসেছিলেন ঠিক তার দিকে তাকিয়ে। একটা নোট—যেখানে লেখা ছিল “ঈদের বাজারের তালিকা”, কিংবা “মাকে ফোন দিতে হবে।” হয়তো খুঁজে পায় এমন কোনো মেসেজ, যেটা আপনি কাউকে পাঠাতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পাঠাননি। তাতে লেখা ছিল: “আমি আসলে খুব একা।”
আপনার সন্তান একদিন বড় হয়ে খুঁজে পাবে আপনার ফোন। খেলাচ্ছলে খুলে দেখবে কিছু ভিডিও। দেখবে আপনি তাকে কোলে নিয়ে রেখেছিলেন, আর বলছিলেন, “বাবা, তুমি আমার দুনিয়া।” সে তখন বুঝবে—একটা ফোন আসলে শুধু ফোন ছিল না, এটা ছিল এক জীবনের কাঁচা দলিল।
মৃত্যু অনিবার্য, এবং আমাদের উচিত মৃত্যুর পরের জীবনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। আমাদের স্মার্টফোনে থাকা তথ্যগুলো আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি। তাই আমাদের উচিত, স্মার্টফোনে এমন কিছু সংরক্ষণ করা, যা আমাদের মৃত্যুর পরেও আমাদের জন্য সওয়াবের কারণ হতে পারে। অন্তত এমন কিছু না রাখা যা প্রকাশিত হলে আমাদের লজ্জায় পরতে হয়।
তাই আমাদের উচিত, স্মার্টফোনকে এমন এক বন্ধু বানানো, যে মৃত্যু পরবর্তী জীবনেও আমাদের জন্য সাক্ষী হবে কল্যাণের। মৃত্যুর প্রস্তুতি শুধু জানাজা বা কবরের কাপড়েই নয়—প্রস্তুতি লাগে ডিজিটাল দুনিয়াতেও।

21/05/2025
এই ছবিটা গতকাল ফেইসবুকে শেয়ার করার পর অনেক ছোট ভাই এবং আমার ডাক্তার বন্ধু অনেক ব্যাখ্যা দিয়েছিল।দেখেন ওনার সেবার মান.....
20/05/2025

এই ছবিটা গতকাল ফেইসবুকে শেয়ার করার পর অনেক ছোট ভাই এবং আমার ডাক্তার বন্ধু অনেক ব্যাখ্যা দিয়েছিল।দেখেন ওনার সেবার মান.....

২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আমার মা প্রচণ্ড অসুস্থ। ঠিকমতো হাঁটতে পারে না। অসুস্থ মাকে ল্যাবএইডে দেখাতে নিয়ে গেলাম বাংলাদেশের তথাকথিত হেমাটোলজি বিশেষজ্ঞ ডাঃ মহিউদ্দিন আহমেদ খান (তৎকালীন বিভাগীয় প্রধান, হেমাটোলজি বিভাগ, ডিএমসি) এর কাছে।

একদিন আগেই সিরিয়াল দেয়া ছিলো। সিরিয়াল নাম্বার সম্ভবত ১৭ বা ১৮ ছিলো। আমাদের বলা হলো ডাক্তার ৪ টা থেকে রোগী দেখা শুরু করেন তাই আমরা যেনো ৬ টার আগেই উপস্থিত থাকি। আমি আমার অসুস্থ মাকে নিয়ে সাড়ে পাঁচ টার পূর্বেই ল্যাব এইডে গিয়ে হাজির হলাম। তখনও ডাক্তার এসে উপস্থিত হন নাই। আমি গিয়ে ১৫০০/- ভিজিট পরিশোধ করে একটি স্লিপ হাতে নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম। রোগীর সংখ্যা ১০০+ তন্মধ্যে নতুন রোগী প্রায় ৪৫ জন, পুরাতন রোগী প্রায় ৩০ জন আর রিপোর্ট আছে তাও প্রায় ৩০টার মতো।

মাননীয় ডাক্তার মহোদয় ৭ টার দিকে আসলেন এবং রোগী দেখা শুরু করলেন। মা প্রচণ্ড অসুস্থ থাকায় উনার বসে থাকতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। রাত সাড়ে ১০টার দিকে সিরিয়াল আসলো। যেহেতু মা প্রচণ্ড অসুস্থতার কারণে, বোন ম্যারো সমস্যায় হাঁটতে পারছেন না, তাই ডাক্তারের রুমের দরজা থেকে ডাক্তারের কাছ পর্যন্ত যেতে সময় লাগছে কেন এজন্য প্রথমেই বিরক্তি প্রকাশ করে বললেন যে আরো অনেকে অপেক্ষা করছে।

তারপর নাম, বয়স জিজ্ঞাসা করেই উনি প্রেসক্রিপশন লেখা শুরু করে দিলেন। আমি সমস্যার কথা বলতে বলতে দেখলাম উনার প্রেসক্রিপশন লেখা শেষ। বললেন টেস্টগুলো করে রিপোর্টসহ কয়েকদিন পরে দেখা করতে। এবং বিশেষ করে বলে দিলেন টেস্টগুলো যেন ল্যাবএইডেই করি। মাঝখানে আমাকে একটি ধমকও দিলেন যে আমি কেন সমস্যার কথা বলছি পেশেন্ট কেন বলছে না। আমি বললাম মা হয়তো গুছিয়ে বলতে পারবে না তাই আমি বলছি।

অবাক হলেও সত্যি যে তিনি মাকে একটি শব্দও জিজ্ঞাসা করেন নাই। আমি কসম করে বলছি সেদিন ডাক্তারের রুমে আমি ও মা ছিলাম সর্বোচ্চ দুই মিনিট।

আমি বাইরে বের হয়ে কাউন্টারে জিজ্ঞাসা করলাম যে এই টেস্টগুলো করতে খরচ কেমন হতে পারে। আমাকে বলা হলো ১টা টেস্ট আমাদের দেশে হয় না। ইন্ডিয়াতে স্যাম্পল পাঠিয়ে করতে হবে সেটা প্রায় ৪৫ হাজার টাকার মতো খরচ হবে। রিপোর্ট আসতে এক মাসের মতো লাগবে আর বাকী টেস্টগুলো ল্যাবএইডে করতে প্রায় ২৫ হাজারের মতো খরচ হবে। আমি খুব কষ্ট পেয়ে মাকে নিয়ে চলে আসলাম। একজন ডাক্তার দুই মিনিটের পেশেন্ট ডায়াগনোসিসে পেশেন্টের সাথে কথা না বলেই প্রায় ৭০হাজার টাকার টেস্ট দিয়ে দিলেন।

আমি সেই ভিজিটের ১৫০০টাকার হিসাব পরকালে চাইবো। এবং অবশ্যই চাইবো। এরপরে আরো অনেক ডাক্তার দেখাইছি, কনসালটেশন নিয়েছি। কিন্তু সেদিনের মতো আমি এত কষ্ট কখনই পাই নি।

বি. দ্রঃ মা আমার ২০১৮ সালেই পরলোক গমন করেছেন।

লেখাটি সংগৃহীত। মূল পোস্টদাতা কে জানা যায় নি।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Thoughts of Bohemian posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share