Riya Jaman

Riya Jaman �Don't judge a book by it's cover �

04/12/2024

একটা সত্যি কথা কি জানেন?
আমাদের মধ্যে না আছে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা, না আছে ভয়।

এমন একজনের কথা একটু আগে বাসায় বলছিলাম, যে কিনা আমাদের সময়েরই একটা ছেলে।

এই ছেলে ইশার পরপরই ঘুমায়ে যায়, কারণ এটা রাসূলুল্লাহর (সা) সুন্নাহ। আর রাসূলুল্লাহর (সা) সুন্নাহই তার কাছে গাইডেন্স। আর গাইডেন্স ফলো করলেই সে সফল। নইলে তো সে মিসগাইডেড, ব্যর্থ!

এই ছেলে প্রতি রাতে ঘুম থেকে সাড়ে বারোটায় উঠে যায়। ভোর পাঁচটা পর্যন্ত সে চুপিচুপি টানা সলাত করে। কিয়াম করে।
কেন?

কারণ, সে আল্লাহর প্রতি সত্যিই কৃতজ্ঞ।
সে নিজের ভুল আর জাহান্নাম নিয়ে সত্যিই ভীত।
এই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে আর আশ্রয় চাইতে চাইতে সে দুই পা ফুলায়ে ফেলে।
প্রতিদিন।

একটা ট্যুরে ত্রিশদিনের একদিনও তার এই রুটিন মিস হয় নাই। তীব্র মশার প্রকোপেও আল্লাহর প্রতি ভালবাসা তাকে সুন্নাহর অনুসরণ থেকে থামাইতে পারে নাই। কোন পরিস্থিতি আর অজুহাতই তাকে আল্লাহর সাথে কথোপকথনের মিষ্টতা মিস করার দুঃসাহস দেয় নাই।

মনিব নিজে নেমে আসবেন, কথা শুনতে চাইবেন, মাফ করতে চাইবেন, আর এই কথার উপরে ঈমান থাকলে দাস হয়ে সে ঘুমাবে, তা কী হয়?
হয় না।

এই ছেলেটা তাওহীদ "বুঝেছে"।
আল্লাহকে চিনেছে।
সফলতা দেখেছে।

আর আমরা?
আমরা বয়ান দিয়ে, বয়ান শুনেই বিন্দাস!
ঠিক না?

আল্লাহর জন্য বাঁচা!
এতো সস্তা?

11/09/2024

পিতা মৃত্যুশয্যায়। আদরের কন্যাকে ডেকে পাঠালেন। জিজ্ঞেস করলেন—
- মা! রাসূল (সা) কোনদিন মারা গিয়েছিলেন?
- সোমবারে, আব্বাজান।
- আজ কি বার?
- সোমবার।
- আলহামদুলিল্লাহ।
- তার পরনে কি ছিলো?
- তিনটি সাদা কাপড়।
- রাসূল (সা) কতো বছর বয়সে রবের কাছে গিয়েছিলেন?
- ৬৩ বছরে।
- আমার বয়স কতো?
- ৬৩ বছর
- আলহামদুলিল্লাহ।

আবু বকর(রাঃ) প্রচণ্ড খুশি হলেন। বললেন, মনে হচ্ছে আমিও আজ মারা যাবো।
নিজের চাদরের দিকে তাকালেন। বললেন, এ চাদরটি ধুয়ে আরো দুটি কাপড় দিয়ে আমার কাফন দিয়ো।
যেন চাচ্ছেন প্রিয় বন্ধুর সাথে একই সজ্জায় মিলিত হতে। আশ্চর্যের ব্যাপার, উমার (রা)—ও মারা গিয়েছিলেন ৬৩ বছর বয়সে।

উসমান (রা) গৃহবন্দী। যিনি মসজিদে নববী সম্প্রসারণের জন্য অকাতরে অর্থ ব্যয় করেছিলেন তাকে সে মসজিদে সালাত পড়তে দেয়া হচ্ছিলো না। রূমা কূপ ক্রয় করে যিনি সকল মুসলিমের জন্য ওয়াকফ করে দিয়েছিলেন, তার গৃহে পানি সরবরাহ বন্ধ করে দেয়া হলো। উসমান (রা) স্বপ্নে রাসূল (সা), আবূ বকর (রা) আর উমার (রা)—কে দেখলেন। রাসূল (সা) বললেন, উসমান! আমাদের সাথে ইফতার করো।

উসমান (রা) বুঝলেন সময় ঘনিয়ে এসেছে। তিনি রোযা রাখলেন। খুব শক্ত দেখে একটা জামা পরলেন। যাতে হত্যা করার সময় নগ্ন না হয়ে পড়েন। চাইলেন প্রিয় মানুষটার সাথে সিয়াম রাখা অবস্থায় দেখা করতে।

বিলাল (রা) মৃত্যুশয্যায়। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে আজকেই হয়তো তার শেষ দিন। স্ত্রী আহাজরি করতে করতে বললেন, আহারে! আজ কতোই না কষ্টের দিন। বিলাল (রা) জবাবে বললেন, বরং বলো আজ আনন্দের দিন। কাল আমি মুহাম্মদ (সা) আর তার সাহাবাদের সাথে দেখা করবো।

ইয়ারমুকের প্রান্তরে তীব্র যুদ্ধ হচ্ছে। এক খৃষ্টান যোদ্ধা হঠাৎ মুসলিমদের উদ্দেশ্যে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলো। বললো, কে আছো? আমার সাথে লড়বে!
এক যুবক আবু উবাইদা (রা)—এর কাছে গেলেন। বললেন, আমি নিজেকে আল্লাহর রাস্তায় বিলিয়ে দিতে চাই। এই আল্লাহর দুশমনের সাথে লড়ে অন্তরটা ঠাণ্ডা করতে চাই। আপনি কি আমাকে অনুমতি দিবেন?

আবু উবাইদা (রা) অনুমতি দিলেন। যুবক রওনা দেবার ঠিক আগে বললেন, হয়তো আমি শহীদ হয়ে যাবো। আপনার কি রাসূল (সা)—কে কিছু বলার আছে?

যুদ্ধের মাঠে আবেগ দেখাতে নেই। তবুও আগুনঝরা যুদ্ধের ময়দানে আবু উবাইদা (রা) কেঁদে ফেললেন। কাঁদতে কাঁদতে বললেন, আল্লাহর রাসূলকে আমার সালাম দিও।
যুবক ময়দানে গেলেন। লড়াই করতে করতে শহীদ হয়ে গেলেন।

মৃত্যু আমাদের কাছে খুব যন্ত্রণাদায়ক। এতোটাই তিক্ততার যে আমরা এটা নিয়ে ভাবতে চাই না। ভুলে থাকতে চাই। তবে সবার কাছে হয়তো মৃত্যু এমনটা না। কারো কাছে মৃত্যু ছিলো রবের দীদার লাভের এক মাধ্যম। প্রিয় নবীকে বহুদিন পর দেখার এক সুবর্ণ সুযোগ। ভালোবাসার মানুষকে দেখার সুযোগ।

একবার এক লোক রাসূল (সা)–এর কাছে আসলো। বললো, হে আল্লাহর নবী! যখন আমি আপনার সাথে থাকি তখন আমার মন প্রচণ্ড খুশি থাকে। কিন্তু যখন আমি আমার পরিবারের কাছে যাই তখন আমি আপনাকে মিস করা শুরু করি। আমার চোখ দুটি আপনাকে দেখতে আকুল হয়ে পড়ে। তাই আমি আপনার কাছে আসি। আপনার দিকে তাকাই। আমার অন্তর ঠাণ্ডা হয়।
কিন্তু এক সময় তো আপনি মারা যাবেন। আর আমিও মারা যাবো। আপনি জান্নাতে নবীদের সাথে উচ্চ পর্যায়ে থাকবেন। আর আমি যদি খুব কষ্ট করে জান্নাতে যেতেও পারি, তবে অনেক নীচু পর্যায়ে থাকবো। হে আল্লাহর নবী! আপনাকে ছাড়া কিভাবে জান্নাত আসলেই জান্নাত হতে পারে!

রাসূল (সা) জবাব দিতে পারলেন না। স্তব্ধ হয়ে রইলেন। জিবরাইল (আ) উত্তর দিতে আসমান থেকে নেমে আসলেন। বললেন—আপনার অনুসারীদের বলুন! মানুষ তো তার সাথেই জান্নাতে থাকবে যাকে সে দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে

10/09/2024

অর্ধেক দ্বীন পূরণ করতে গিয়ে বাকি অর্ধেকটুকুও বিসর্জন দেয়ার ইতিহাস খুবই কমন বর্তমানে।
এটা শুধুমাত্র কুফু মিলিয়ে বিয়ে না করার কারণে হয়ে থাকে।
একজন কনজার্ভেটিভ বা দ্বীনদার ফ্যামিলির গায়রত থাকা মেয়ে বা ছেলে শুধু আবেগে পরেই একজন মর্ডান কাউকে বিয়ে করে ফেলাটা পরবর্তী লাইফের অপমৃত্যু ছাড়া কিছু নয়।
বিয়ের পরে ঠিক চেঞ্জ করে ফেলবে এই চ্যালেঞ্জ অনেক হাস্যকর।
হয়না ব্যাপারটা এমন নয়।
100তে একজন দম্পতি আছে যাদেরকে আল্লাহ কবুল করেছেন।
কিন্তু বাকি গুলো?যা ছিলো তাও শেষ।
কারণ হয় হেরে যায় নাহয় হারিয়ে যায়।
প্রাপ্ত বয়স পর্যন্ত যাকে আল্লাহর ভয় পরিবর্তন করতে পারেনি তাকে আপনি কোন জাদুবলে পরিবর্তন করবেন?
একটা আবেগী প্রতিশ্রুতি আপনার সঞ্চিত ইবাদাত আর পরকালকেই মাটি করছে না কি?
অর্থাৎ হয় সাংঘর্ষিক হয়ে সম্পর্ক রক্তারক্তি হয়
আর নাহয় সে নিজেই দ্বীনদার থেকে বদ্দিন হতে বাধ্য হয়।
কিন্তু পরিবর্তন করে জান্নাতি বানিয়ে ফেলাটা এতোটা সহজ হয়না অন্তত এই জামানায়।
আর কেউ যদি আল্লাহ ভীতি আর রক্ষণশীলতাকে নিজের সত্বায় বহন করে তার জন্যে মর্ডান জীবনসঙ্গীর সীমা লংঘনকে মেনে নেয়া কঠিন।
আর বাটার ফ্লাই এর উরানো দুনিয়াকে তামাশা বানিয়ে ফেলা মানুষটার জন্যে ধার্মিকতা শুধুমাত্র অসামাজিকতা বৈ কিছু নয়।
দুনিয়াকে জয় করা মানুষটার প্রচেষ্টা থাকে তার জীবনসঙ্গী ও দ্বীনদারিতার নামে পরাধীনতার শেকল ভেংগে খুব করে দুনিয়াকে এঞ্জয় করুক।
আর আল্লাহর ভয় বুকে ধারণ করা মানুষটা ক্ষতবিক্ষত হয় ভয়ে যে তার মানুষটা জাহান্নামের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
আর কবুলিয়াত হচ্ছে আরাধনার ব্যাপার।
আর ইবলিশ একজনকে পথভ্রষ্ট করতে এতো বেশী পরিশ্রম দেয় যে পথভ্রষ্ট জীবনসঙ্গী আর ইবলিশ এ দুজনের ডাবল প্রচেষ্টায় একজনের অন্তর থেকে ফাইনালি আল্লাহর ভীতি চলে গিয়ে দুনিয়া প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়।
চলে যায় জায়েজ নাজায়েজ আলাদা করার বিবেক।
বিলুপ্ত হয় গুনাহ করার অনুতপ্ততা।
কমে যায় ইবাদাতের মধুর স্বাদ।
বিনিময়ে সব অনুভূতি পরিবর্তন হয় গুনাহের সাবলীলতায়।
টইটুম্বুর গায়রাত নিয়ে চলা কনজার্ভেটিভ ফ্যামিলির পরহেজগার মানুষ গুলোর শুধু হুজুগে সিদ্ধান্তে এমন পরকাল হারিয়ে ফেলা লানত ওয়ালা পরিবর্তন যেনো আর না হয়।

08/09/2024

পাওলো কোয়েলহো তার ‘দ্য আলকেমিস্ট’ বইয়ে চমৎকার একটা কথা বলেছিলেন। কথাটা ছিল এমন, “তুমি যদি সত্যিকার অর্থেই কোনকিছু অর্জন করতে চাও, তবে পুরো বিশ্বব্রহ্মান্ড তোমাকে তা পাইয়ে দিতে সাহায্য করবে।”

আসলে, জীবনকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ইচ্ছা শক্তির কোনো বিকল্প নেই। যার জীবনে ইচ্ছে শক্তি নেই তার জীবনে সময় গড়ায় ঠিকই কিন্তু সে সেই স্থানেই থেমে থাকে যেখান থেকে সে যাত্রা শুরু করেছিল।

জানো তো, ইচ্ছা শক্তিদের হতে হয় প্রখর তেজী, তবেই সেই কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে। আর যদি কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে নাও পৌঁছানো যায় তবুও তার কাছাকাছি একটা স্থানে ঠিকই পৌঁছানো সম্ভবপর হবে।

যেমন ধরো, তোমার ইচ্ছে বহুতলা একটা ভবনের ছাদে একটা ঢিল ছুঁড়ে মারা। এখন তুমি যদি তোমার সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করো সেটা যেভাবেই হোক তবে অবশ্যই হতে হবে সৎ ভাবে। তাহলে তুমি সেই ঢিলটা ছাদে কিংবা তার খুব কাছাকাছি জায়গায় পৌঁছাতে পারবে। আর যদি তোমার এই ইচ্ছে শক্তি’ই না থাকতো তবে, না সেটা তোমার ভাবনায় আসতো আর না তা পূরণের সাহস আসতো।

শোনো, আমি বিশ্বাস করি এবং এরা বারবার খেয়াল করে দেখেছি আমার যতটুকু অর্জন বা যা কিছু পেয়েছি, সেটুকুই আমি মন থেকে নিঃস্বার্থভাবে চেয়েছি এবং যতক্ষণ পর্যন্ত তা হয় নি ততক্ষণ চেষ্টা করেছি। একভাবে না হলে অন্যভাবে করেছি। একবার চেষ্টায় ব্যর্থ হলে নতুনভাবে ভাবতে শুরু করেছি। যার জন্য খুলে গেছে নতুন পথ। জ্বলে উঠেছে জয়ের আন্দন রশ্মি।

আর যে কাজগুলো মন থেকে চাই নি। সামান্য হলেও যার ভিতরে অবহেলা ছিল, সে কাজগুলোতে কখনো সফল হতে পারি নি। না খুঁজে পেয়েছি সমাপ্তিটা সুন্দর করার জন্য ভালো কোনো পথ।

এজন্য বলছি, আমাদের সব সময় এমন কাজ করা উচিৎ যা আমারা মন থেকে করতে চাই। যার মধ্যে আছে পজেটিভিটি এবং প্রবল ইচ্ছা শক্তি। তবেই তা আমাদের এবং আশপাশের সব কিছুর জন্য মঙ্গলময় হবে।

06/09/2024

নিজের সময়টুকুই অসাধারণ ভাবে উপভোগ করে নিতে হয় 🦋💙

15/07/2024

কারো দোয়ায় থাকার ব্যাপার আসলেই সুন্দর।আর সে দোয়াটা যদি হয় রহমানের জান্নাতে সাক্ষাৎ করা,তাহলে দোয়ার সৌন্দর্য আরও ফুটে ওঠে।আমি যাদের দোয়া'য় থাকি সত্যিকার অর্থে তারাই আমার কাছের মানুষ।🌸

আমাদের সবার এমন কিছু মানুষ থাকুক।🤍

14/07/2024

আপনি রাস্তা দিয়ে কারো সাথে কথা বলতে বলতে হাটছেন বা গাড়িতে চড়ে বাইরের দৃশ্য দেখতে দেখতে যাচ্ছেন। হঠাৎ আপনার দৃষ্টি থেমে গেলো রাস্তার পাশের একটি কবর দেখে।মুখ থেকে বেরিয়ে গেলো_

"আসসালামু আ'লাইকুম ইয়া আহলাল কুবুর"
অর্থঃ হে কবরবাসী! আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।

ঠিক সেই সময়ে সেই কবরবাসী ছিলো আযাবের ফেরেশতাদের দখলে যারা মারাত্মক আঘাতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছিলো সেই কবরবাসীর দেহকে। আশ্চর্য! আপনার কয়েক সেকেন্ডর এই দুয়াতে আল্লাহর আরশ থেকে নির্দেশ এলো, তার শাস্তি থামিয়ে দিয়ে তার উপর শান্তি বর্ষিত হলো।

প্রায় ২০/৩০ বছর পর আজ আপনিও এক অন্ধকার কবরের বাসিন্দা। ক্রমান্বয়ে আপনার উপরেও চলছে আযাবের ফেরেশতাদের মারাত্মক আঘাত। হঠাৎ করেই তারা আঘাত করা বন্ধ করে দিলো। কিছু সময়ের জন্য আপনি সুকুন পেলেন।

আপনার মনে পড়ে গেলো ওই যে সেই দিনগুলোর কথা যেদিন আপনি রাস্তার পাশের কবর দেখে এই ছোট্ট দুয়াটি করে যেতেন। আজ সেভাবেই কোনো এক পথিকের ও আপনার কবর দেখে মায়া হলো, আপনার মতো তিনিও সেই ছোট্ট দুয়াটি পড়ে আপনাকে কিছুক্ষণ এর জন্য আযাব থেকে মুক্তি দিলো।

আপনি যে দুয়া করবেন তা আপনার জন্যও আল্লাহ ফিরিয়ে দিবেন। কেননা, আল্লাহ প্রতিটি ভালো কাজের জন্য পুরস্কার দেন।

প্রতিদিন আমরা এভাবে কত কবর পার করি।অথচ ভুলেই যাই এরাও একদিন আমাদের মতো দুনিয়ায় বিচরণ করতো। দৈনিক রাস্তা পার হতে ততক্ষন কবর দেখে দুয়া করুন, যতক্ষন আপনি কবরের আযাব থেকে মুক্তি পেতে চান।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই ছোট্ট আমলের তৌফিক দিন।

বিষাদগ্রস্ত এই নগরীতে ফুল হয়ে এসো আমার শহরে..!!
13/07/2024

বিষাদগ্রস্ত এই নগরীতে ফুল হয়ে এসো আমার শহরে..!!

10/07/2024

১. কোনো কাজ শুরু করার সঠিক সময় কোনটা?
২. মানুষের জীবনে সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ কাজ কোনটা?
৩. এবং মানুষের জীবনে সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ মানুষ কে?


বিঃদ্রঃ আপনারা নিজেদের মতো করে উত্তর দিন। আমি কালকে এর উত্তর জানাব। কিন্তু একটা মজার কথা এখনই বলে রাখি। মানুষ ভেদে এর উত্তর আলাদা হবে না বরং আমাদের সবার জন্য এর উত্তর একই।

08/07/2024

-তুমিটা হতে হবে নব্বই দশকের মতো,
-যার নজর থাকবে হাজার জনের মাঝে শুধু আমার দিকে💚

গোধূলির অস্পষ্ট আকাশেযাহাদের আকাঙ্ক্ষার জন্ম— মৃত্যু— সব—পৃথিবীর দিন আর রাত্রির রবশোনে না তাহারা !
30/06/2024

গোধূলির অস্পষ্ট আকাশে

যাহাদের আকাঙ্ক্ষার জন্ম— মৃত্যু— সব—

পৃথিবীর দিন আর রাত্রির রব

শোনে না তাহারা !

খুব গরম অনুভব করছে? কতোদিন AC এর সাহায্য নেবেন? পুরো বাংলাদেশে 300 কোটি গাছের প্রয়োজন। এই তো সবে শুরু 45°C থেকে 49°C থেক...
23/04/2024

খুব গরম অনুভব করছে? কতোদিন AC এর সাহায্য নেবেন?
পুরো বাংলাদেশে 300 কোটি গাছের প্রয়োজন। এই তো সবে শুরু 45°C থেকে 49°C থেকে 55°C থেকে 60°C হতে বেশি সময় লাগবে না।

56°C হলে মানুষের অস্তিত্ব টিকে থাকা মুশকিল হবে। তাই আমাদের এখন থেকে চারা গাছ রোপন করতে হবে; কারণ একটি গাছ মোটামুটি বড়ো হতে পাঁচ থেকে সাত বছর সময় লাগে।
সামনে বৃষ্টির সময় আসছে, অবশ্যই দুটি গাছ লাগাবেন।
গাছই জীবন 🌱🪴🌳🌴

Address

Jessore

Opening Hours

09:00 - 17:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Riya Jaman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share