Konica Rahman

  • Home
  • Konica Rahman

Konica Rahman Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Konica Rahman, .

07/10/2025

তুমি কি নবীজি ﷺ-কে স্বপ্নে দেখতে চাও?
তাহলে একটা উপদেশ বলছি, যা তোমার জীবনের ধারা পাল্টে দিতে পারে ইনশাআল্লাহ।

একজন ভালো মানুষ আমাকে একবার এই কথাগুলো বলেছিলেন। আমি তাঁকে জীবনে মাত্র একবারই দেখেছিলাম, কিন্তু তাঁর এই কথাগুলো আমার জীবনে অনেক বড় প্রভাব ফেলেছিল।

আমি একদিন বিদেশের এক মাসজিদে নামাজ পড়তে গিয়েছিলাম। মাসজিদটি প্রায় খালি ছিলো, শুধু আমি আর এক তাজিক (তাজিকিস্তানের) লোক ছিলাম। লোকটির চেহারা ছিল সাধারণ, কিন্তু তাঁর মুখে এক ধরনের অদ্ভুত নূর (আলোকোজ্জ্বলতা) ছিলো।

আমি ইমাম হয়ে নামাজ পড়ালাম। নামাজ শেষে লোকটি ভাঙ্গা আরবিতে বললেন:
"তোমাকে একটা উপদেশ দিবো, এটি পালন করো।"
আমি বললাম, "বলুন।"
তিনি বললেন:
"তুমি প্রতিদিন ১০০০ বার নাবী ﷺ-র প্রতি দুরূদ পাঠ করো। এটি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে ভাগ করে নিতে পারো। তুমি অবাক হবে যে কীভাবে তোমার জীবনে পরিবর্তন আসবে।"

তিনি আরও বললেন: "দেখো, তখন আর কোনো চিন্তা তোমাকে দমন করতে পারবে না, কোনো ঋণ তোমাকে কষ্ট দেবে না, আর প্রতিটি কষ্ট থেকে তুমি মুক্তি পাবে।
নবীজি ﷺ তোমাকে কিয়ামাতের দিনে চিনে ফেলবেন। কারণ, তোমার দুরূদ তাঁর কাছে পৌঁছাবে।"
চলে যাওয়ার আগে তিনি হেসে বললেন:
"তুমি তাঁকে স্বপ্নে দেখবে, 'কখনো তোমাকে শান্তনা দিতে, আবার কখনো সতর্ক করতে'।"

আমি সত্যিই সেই উপদেশ মানতে শুরু করলাম। প্রথম তিন বছর কিছুই দেখিনি। তবে আমার জীবন বদলে গেলো, সব কাজ সহজ হয়ে গেলো, আল্লাহর রহমাত ও নিরাপত্তা পেয়ে গেলাম।

এরপর ধীরে ধীরে নবীজি ﷺ-কে স্বপ্নে দেখতে শুরু করলাম। প্রতিটি স্বপ্নে ছিলো বিশেষ বার্তা, 'হয়তো কোনো গুনাহ থেকে সাবধান করা অথবা কোনো ভালো খবর দেয়া'।

আল্লাহর কসম:
আমি যাকে-ই এই উপদেশ দিয়েছি, সবাই-ই নবীজি ﷺ-কে স্বপ্নে দেখেছেন। কখনো সুসংবাদ নিয়ে, কখনো সতর্কবার্তা নিয়ে।

আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি:
যেকেউ প্রতিদিন ১০০০ বার দুরূদ শরীফ পড়বে, সে নিশ্চয়ই নবীজি ﷺ-কে স্বপ্নে দেখবে ইনশাআল্লাহ।

কার্টেসী : শাইখ আহমাদ যায়দান (হাফিজাহুল্লাহ), মিশর।
ভাষান্তর : ইয়াছিন আরাফাত, আল-আযহার ইউনিভার্সিটি, কায়রো।
collected

07/10/2025
22/09/2025

🔼৬ মাস পর থেকে বাচ্চার খাবার🔼

বাচ্চাদের ৬ মাস শেষ হলে মায়েরা বাচ্চার সলিড খাবার নিয়ে অনেক চিন্তা করে থাকেন। কি খাবার দিবেন,কিভাবে দিবেন,কয় বেলা দিবেন। আজকে আসুন একটু জেনে নিই।

✅ এই সময় বাচ্চাদের শুধু খাবার পরিচয় করাবেন।বুকের দুধ এর পাশাপাশি অল্প অল্প সলিড খাবার দিতে পারেন।

✅ প্রথমে ফল পিউরি দিতে পারেন ( কলা, আপেল,পাকা পেপে,আম,ড্রাগন, )
ভেজিটেবল পিউরি(মিষ্টি কুমড়া,ব্রকলি,ফুলকপি, মিষ্টি আলু,গাজর,আলু,বরবটি,টমেটো) । খুব সামান্য দিয়ে দেখতে পারেন।

পরপর ২/৩ দিন দিয়ে দেখবেন কোন প্রবলেম না হলে দিতে পারেন। ভাত চটকে দিতে পারেন।ডিমের কুসুম দিতে পারেন। ব্লেন্ড করে কোন খাবার দিবেন না।

✅ অনেকে প্রশ্ন করেছেন পিউরি কি? কিভাবে করবো?
পিউরি হচ্ছে এই সবজি/ ফল এগুলো সিদ্ধ করে নরম করে চটকে ভাতের মাড়, দুধ দিয়ে তরল করে নেয়াকে বোঝায়।আর যে ফল সিদ্ধ করতে হবে না তা চটকে নরম করে দিবেন।

চিড়া দিতে পারেন খেজুর, ফল দিয়ে।বাচ্চার খাবার মিষ্টি করতে খেজুর, কিসমিস, ফল দিতে পারেন। তাল মিস্রি দিতে চাই অনেকেই। আমার মতে না দেয়া ই ভালো।

✅ প্রথমে এক বেলা খাবার দিবেন।খাবে হয়তো ২/৩ চামচ বা তার একটু বেশি।যেহেতু বাচ্চা এতদিন দুধ খেয়েছে,সলিড শুরু টা আস্তে আস্তে পাকস্থলীতে অভ্যাস করতে হবে। এরপর ২ বেলা কিছুদিন দিয়ে ৩ বেলা করে দিবেন।শুরু টা শুধুই খাবার চিনবে,খেতে শিখবে। পটি খেয়াল করবেন।

✅ ৭ মাসে শিং মাছ পাতলা করে রান্না করে দিতে পারেন। খিচুড়ি তে মাছ দিতে পারেন। এই সময় শিং,পাবদা,রুই,মাগুর,শোল,টেংরা দিতে পারেন। মাছের পেটির অংশ দেয়ার ট্রাই করবেন এতে মাছের তেল থাকে।
চেষ্টা করবেন প্রতিদিনকার রান্নাতে এক চামচ মত যেন তেল থাকে।সামান্য হলুদ দিতে পারেন।সামান্য পেয়াজ দিতে পারেন।

✅ ইন্ডিভিজুয়াল খাবার চেনাতে পারলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি বাচ্চাকে খাবার শিখাতে পারবেন।
সব মিশিয়ে খাবার খাওয়ালে প্রথম দিকে আপনার জন্য খুব সহজ হলেও পরবর্তীতে আপনার জার্নি খুব কঠিন হবে।
বাচ্চাকে শুয়ে খাবার খাওয়াবেন না।

✅ ইলিশ মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকে ইলিশ মাছ দিতে পারবেন ৮ মাসের পর থেকে। তবে এলার্জি থাকলে দিবেন না আর অনেক কাটা থাকায় খুব সাবধানে দিবেন।
নদীর কোরাল দিতে পারবেন।
বড় সামুদ্রিক মাছ গুলো এক বছর পর থেকে দিতে পারবেন।

✅ আপনার বাচ্চার যেসব খাবারে এলার্জি আছে কিনা আপনি নিজেই ভালো বুঝবেন।
কবুতরের কলিজা কোয়েল পাখির কলিজা দেশি মুরগির কলিজা হতে পারে খুব ভাল অপশন।
কবুতরের মাংস ১ বছরের আগে না দেয়া ই ভালো।
গরুর বা খাসির কলিজাও আপনি দিতে পারবেন ৮ মাসের পর থেকে।

✅ যেসব বাচ্চাদের মুখের রুচি একেবারে চলে যায় তাদেরকে একটু আমলকি থেঁতো করে রস খাওয়ালে আপনি ভালো উপকার পাবেন।

✅ এক বছর থেকে ১৬ মাস পর্যন্ত বাচ্চাদের কৃমির উপদ্রব দেখা গেলে বা বাচ্চা রুচি একদমই চলে গেলে বা বাচ্চা পায়ুপথে বারবার হাত দিলে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন।

✅ ৬+ মাস থেকে বাচ্চাকে টক দই খাওয়ানোর অভ্যাস করুন।

যদি একেবারে টক দই খেতে না পারে তাহলে ফল,ভাত,চিড়া এর সাথে মিশিয়ে দিতে পারেন।

ঘরে পাতা টক দই এ আপনি প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক এজেন্ট পাবেন যেটা হজমের জন্য অনেক বেশি সহায়ক।আর গরুর দুধ দুই বছরের আগে না দেয়া ই ভালো। এক বছরের পর দুধ এর তৈরি খাবার পুডিং, পায়েস দিতে পারেন।

🛑 মনে রাখবেন সব বাবু এক না আর বাবুদের হজম শক্তি ও এক না।

তাই আপনার বাচ্চার ধরন বুঝে খাবার দিবেন।
আজ এইটুকুই।

collected
-
Rahman

#শিশুর_স্বাস্থ্য #হেলদি_ফুড

17/09/2025
আপনার ইনকাম এর প্রথম অধিকার আপনার স্ত্রীর ,তারপর সন্তানের ,তারপর বাবা মায়ের ,তারপর বাকি আত্মিয় ,যদি সম্ভব হয়। আপনাকে কেউ...
15/09/2025

আপনার ইনকাম এর প্রথম অধিকার আপনার স্ত্রীর ,তারপর সন্তানের ,তারপর বাবা মায়ের ,তারপর বাকি আত্মিয় ,যদি সম্ভব হয়।

আপনাকে কেউ বলে নি ,পাড়া প্রতিবেশির ,আত্মীয় স্বজনের ,দেশবাসীর মঙ্গল করতে। খেয়াল রাখুন ,আপনার বউ সুখী কিনা , আপনার সন্তান রা আপনার সাধ্যের মধ্যে নিজেদের আবদার পূরন করতে পারে কিনা।

নারীরা হাজার কাজ করে ও ক্লান্ত হয় না , ক্লান্ত হয় আপনার আচরনে। ক্লান্ত হয় তার অসম্মানে।
আপনি যদি আপনার স্ত্রীকে সম্মান না দেন ,,বিশ্বাস করেন পৃথিবীর কেউ তাকে সম্মান দিবে না।

আপনি শুধু তাকে গুরুত্ব দিন ,আপনার মৃত্যুর পরে ও আপনার সন্তান তার সাথে সম্মান দিয়ে কথা বলবে।

বউ কে ছোট করে ,বাবা মায়ের সামনে তাকে ছোট করবেন না , দুজনের জায়গা ই আপনার জিবনে সমান গুরুত্বপূর্ণ ।

আপনি যদি মনে করেন , আপনার বাবা মায়ের সম্মান পাওয়ার অধিকার আছে ,তাহলে আপনার কোনো অধিকার নেই ,আপনার সন্তানের মাকে অসম্মান করার।

পরিবারের সবাইর শখ আহ্লাদ পূরন করতে গিয়ে ঐ মানুষটাকে ভুলে যাবেন না ,যে আপনার মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের সমস্ত সুখ বিসর্জন দেয়।

দিনশেষে বউকে বলুন , তুমি অনেক পরিশ্রম করো ধন্যবাদ। পরেরদিন থেকে দেখবেন তার কাজের স্পীড দ্বিগুন হয়ে গেছে।

একবার রান্নার প্রসংশা করুন ,দেখবেন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পদ খেতে পাবেন। কারন আপনার ভালো লাগবে এটা ভেবেই সে আরে রান্নায় মনোযোগী হবে।

তাকে ভালোবাসুন , আপনার পুরো পৃথিবী টাই জান্নাত হয়ে যাবে।

কবি বলেছিলেন মনে নেই?

কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক ,কে বলে তা বহুদূর।

আপনি ভালো হলে ,এই দুনিয়া ই আপনার জান্নাত ,আর কাউকে কষ্ট দিলে ,মরে গিয়ে জাহান্নামে যেতে হবে না। উপরওয়ালার বিচার কখনো কখনো এই দুনিয়ায় ই হয়।
collected

11/09/2025

বাচ্চার জন্য ভাতের বিকল্প খাবার (স্যুপ)৮ মাস+ থেকে
উপকরণ
সাবুদানা
চিকেন
গাজর
আদা রসুন টুকরো
গোল মরিচ
প্রস্তত প্রনালী :-চিকেন,গাজরকুচি,সাবুদানা, আস্ত আদা রসুন একসাথে দিয়ে পরিমান মত পানি দিয়ে রান্না করে নিতে হবে সেদ্ধ হয়ে আসা পযন্ত,সেদ্ধ হয়ে এলে আদা রসুন ফেলে এক চিমটি দারুচিনি গুড়ো দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে নিন।

10/09/2025

৬+ মাসের বাচ্চার খাবার ♥️
সলিড শুরুর ৮ তম দিন 🩷
আরজানের বয়স তখন ৬ মাস ৮ দিন মাশাআল্লাহ 💗

‼️৬ মাসের শিশুর ৩০ দিনে ফুড চার্ট ‼️

৬ মাস পর্যন্ত ১টি শিশু শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ খাবে! ৬ মাস পূর্ণ হলে যখন বাচ্চার সলিড শুরু করবেন সঠিক খাদ্য তালিকা ফলো করুন, তাহলে বাবু ভালো থাকবে! সলিড এর শুরুতে প্রথম মাসে যদি বাচ্চাকে সঠিক খাদ্যভ্যাস ধরাতে না পারেন তাহলে আগামী তিন বছর আপনাকে বাবুর খাবার নিয়ে যন্ত্রণা দেবার সম্ভাবনা অনেক বেশি!

✳️সলিড শুরুর প্রথম মাস এ বাচ্চাকে যে দশটি খাবার দিতে পারেন!

১) পাকা কলার পিউরি ✅
২)আপেলের পিউরি ✅
৩)মিষ্টি কুমড়া সেদ্ধ ✅
৪)মিষ্টি আলু সেদ্ধ ✅
৫)চাউল ও দুধের মিশ্রণের যে কোন সিরিয়াল বা বাসায় বানানো চাউলের সুজি ✅
৬)মুগ ডাল ✅
৭)ভাত✅
৮)মসুর ডাল ✅
৯)গাজর সেদ্ধ ✅
১০)নাশপাতি পিউরি ✅
১১) ব্রকলি পিউরি✅
১২) সুজির পায়েস✅
১৩ ) সবজি খিচুড়ি✅
১৪) সাবুদানা পায়েস✅
১৫) চিড়ার পোহা✅
১৬) গাজর মিক্সড মিষ্টি কুমড়া পিউরি✅
১৭) মিক্সড ডালের পিউরি✅
১৮) সাবুদানার খিচুড়ি✅
১৯) রাইস পিউরি✅
২০) রাইস নুডুলস✅

"সলিড শুরুর ১ম মাসটা ৪টি সপ্তাহে ভাগ করুন! এই ১ম মাসে বাবুকে এ ১০টি খাবারের সাথে পরিচয় করান! এই ১০টি খাবার ১ম মাসে বাচ্চাকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দিন! বাকি সময় বেবিকে চাহিদা মতন বুকের দুধ কি খেতে দিন! চাইলে আপনি আরো অন্য খাবারও দিতে পারেন!

✅যেভাবে বেবির প্রথম শুরু করবেন :
♓১ম সপ্তাহে:
এই সময় সলিড খাবার প্রথম সপ্তাহে সকাল ৯টায় বাচ্চাকে দিবেন আর বাকি সময় বাচ্চাকে বুকের দুধ খেতে দিবেন!

১-৩দিন (প্রথম ৩দিন) =কলার পিউরি ✅

৪-৬দিন (দ্বিতীয় ৩দিন)=আপেলের পিউরি ✅

৭-৯দিন (তৃতীয় ৩দিন) =চাউলের সুজি✅

♓২য় সপ্তাহে:

১০-১২তম দিন (চতুর্থ ৩দিন)=মিষ্টি আলু সেদ্ধ ✅

১৩-১৫তম দিন ( পঞ্চম ৩ দিন) = মিষ্টি কুমার সেদ্ধ ✅

♓৩য় সপ্তাহে :
৩য় সপ্তাহে বাবুকে ২বার সলিড খাবার দিন! সকাল ৯ টায় এবং দুপুর ১.০০ টায়! বাকি সময় বাবা বাবুর চাহিদা মতন বুকের দুধ দিবেন!

তৃতীয় সপ্তাহে পূর্বের ২ সপ্তাহে যে খাবার দিয়েছেন তার সাথে নতুন আরও দুইটা খাবার যেমন ভাত এবং ডাল যুক্ত করুন!

১৯-২১তম দিন( ৭ম ৩ দিন)= সকাল ৯ঃ০০ টায় পুরনো যেকোনো একটি খাবার এবং দুপুর ১টায় মসুর ডাল!

♓চতুর্থ সপ্তাহের :

৩য় সপ্তাহের মতন ঠিক একইভাবে পুরনো আর নতুন খাবার ২ বার দিন!

➡️এই সলিডের শুরু থেকেই বাবুকে পানি খেতে দিবেন ! দিনে ১০০ মিলি বা ২০ চা চামচ পানি খেতে দিন।

বিঃ দ্রঃ পরপর ৩দিন ১টি নতুন খাবার দেওয়ার পর বাচ্চার দিকে ভালোভাবে খেয়াল রাখবেন, কোননননোহয় কিনা! কোনো সমস্যা হলে সেই খাবাবারটি দেওয়া বন্ধ রাখরাখুন!

এভাবে আপনি যদি সঠিক উপায়ে বাচ্চার সলিড শুরুর ১ম মাসে খাদ্যভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন তাহলে পরবর্তীতে আপনার কষ্ট কিছুটা কম হবে!

06/09/2025

এমন প্রতিটি মেয়ের উদ্দেশ্যে, যারা উন্মুক্ত পোশাক পরে এবং এটাকে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা বলে দাবি করে।
যখন ফাতিমাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা মৃত্যুর অসুখে আক্রান্ত হলেন—যে অসুখে তিনি মারা গিয়েছিলেন —আসমা বিনতে উমাইস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা তাকে দেখতে এলেন।
তখন ফাতিমাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা আসমাকে বললেন:
"আল্লাহর কসম! আমি তো লজ্জা পাই যে, আগামীকাল (অর্থাৎ যখন আমি মারা যাব) আমাকে যখন বের করা হবে, তখন পুরুষরা আমার দেহকে এই নাআশের (মৃতদেহ বহনের কাঠামো) মধ্য দিয়ে দেখে ফেলবে!"
সে সময় নাআশ বা জানাজার খাট ছিল এমন কাঠের তক্তা, যার উপর লাশ রাখা হতো, তারপর কাপড় ঢেকে দেওয়া হতো। কিন্তু তাতে শরীরের আকৃতি বোঝা যেত।
তখন আসমা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা বললেন:
"আমি কি তোমার জন্য এমন কিছু বানাবো না, যা আমি হাবশায় (ইথিওপিয়ায়) দেখেছি?"
তিনি একটি ঢেকে রাখা নাআশ বা জানাযার খাটিয়া তৈরি করলেন—যা দেখতে বাক্সের মতো ছিল। তিনি সতেজ খেজুরপাতা নিয়ে বেঁকিয়ে আকৃতি দিলেন, তারপর এর উপর ঢিলেঢালা কাপড় দিলেন। ফলে দেহের আকার বোঝা যেত না।
যখন ফাতিমাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা সেটি দেখলেন, তখন আসমাকে বললেন:
"আল্লাহ তোমাকে ঢেকে রাখুন যেমন তুমি আমাকে ঢেকে দিয়েছো!"
সুবহানাল্লাহ! তিনি তো তখন মৃত, পাঁচটি কাফনের কাপড়ে ঢাকা—তারপরও লজ্জাবোধ করছেন!
কীইবা প্রকাশ পেত তার দেহ থেকে?
কে-ইবা বহন করত সেই নাআশ বা খাটিয়া?
আসলেই কি সেখানে কোনো ফিতনা (প্রলোভনের আশঙ্কা) ছিল?
তবু তিনি মৃত্যুর পরও লজ্জাবোধ করেছেন।
তাহলে জীবিতরা কেন লজ্জাবোধ করে না??
এসব গুণের কারণেই কি তাঁর ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন:
“ফাতিমাহ তুমি কি সন্তুষ্ট হবে না যে, তুমি হবে জান্নাতের নারীদের নেত্রী।” (বুখারী, হাদীস নং 3623)
তাছাড়াও সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
"লজ্জাশীলতা কেবল কল্যাণই বয়ে আনে।" (বুখারী, হাদীসনং 6117)
আল্লাহ সেই নারীকে রহম করুন, যিনি এই ঘটনা নারীদের মাঝে পৌঁছে দেন।
আর আল্লাহ সেই পুরুষকে রহম করুন, যিনি তা তার পরিবার ও মাহরামদের মাঝে ছড়িয়ে দেন।
হে আল্লাহ! আমাদেরকে আপনার সিতর (আবরণ) দিয়ে ঢেকে রাখুন—দুনিয়ার ওপরে, কবরে এবং হাশরের ময়দানে।
(c)

02/09/2025

মেয়েদের নাম (ডাকনাম) অর্থসহ.. 🥰

০১. সামাইরা মানে “মোহনীয়“।

০২. আময়রা যার অর্থ “একজন নেতা“, “রাজকীয় মহিলা“।

০৩. আইজা যা একটি “উন্নতচরিত্র মেয়ে” কে বোঝায়।

০৪. মাইরা যার অর্থ “প্রিয়“, “প্রিয়তমা“।

০৫. আইরা অর্থ “সম্মানের যোগ্য“।

০৬. এরিনা মানে “সুন্দরী মহিলা“।

০৭. সুহানা যার অর্থ “সুন্দর এবং মনোরম।

০৮. ইনয়া – মানে “আল্লাহর উপহার“।

০৯. জারা – যার অর্থ “ভোরের মতো উজ্জ্বল।

১০. মাহরীন – যার অর্থ “উজ্জ্বল এবং সুন্দর।

১১. সায়রা – মানে “কবি“, “রাজকুমারী“।

১২. সেহরিশ – যার অর্থ “সূর্যোদয়“।

১৩. আলিনা – মানে “জান্নাতের রেশম“।

১৪. আলভেরা – অর্থ “সত্যের বক্তা“।

১৫. আয়েশা – অর্থ “জীবিত এবং বসবাস“।

১৬. মরিয়ম – যার অর্থ “প্রিয়“।

১৭. শেজা – অর্থ “ভালো ধার্মিক মেয়ে বা পরহেজগার মেয়ে” কে বুঝায়।

১৮. লিবা – মানে “সবচেয়ে সুন্দর“।

১৯. ইরা – যার অর্থ “তুষার/সুন্দর“।

২০. মেহরীন – অর্থ “প্রেমময় প্রকৃতি” নারীকে নির্দেশ করে।

২১. রুহি – যার অর্থ “আমার আত্মা“।

২২. জোয়া – অর্থ “আনন্দ করা“।

২৩. দিওয়া – মানে “আল্লাহর উপহার“।

২৪. আরিশা – মানে “শান্তি“।

২৫. নোরা – অর্থ “আলো“।

২৬. মেহরিশ – মানে “বিস্ময়কর গন্ধ“।

২৭. এলিজা – অর্থ “অনন্য“।

২৮. হানা – মানে “সুখ“।

২৯. আসকা – অর্থ “আল্লাহর মঙ্গল“।

৩০. মারিয়া – অর্থ “সুন্দর“।

৩১. নাইলা – অর্থ “বিজয়ী“, “অর্জনকারী“।

৩২. আমরিন – অর্থ “সুন্দর এবং শান্ত“।

৩৩. আলেয়াহ – মানে “উচ্চতর“।

৩৪. আ’দাব – মানে “আশা/প্রয়োজন“।

৩৫. আসমা – অর্থ “চমৎকার“।

৩৬. আবলাহ – মানে “নিখুঁতভাবে তৈরি“।

৩৭. আদিবা – অর্থ “আনন্দদায়ক এবং কোমল।

৩৮. আফাফ – অর্থ “শুদ্ধ ও পবিত্র“।

৩৯. আমিনাহ – যার অর্থ “বিশ্বাসযোগ্য“।

৪০. আনান – অর্থ “টাটকা“, “আরাধ্য“, “সুন্দর“।

৪১. আজিজা – যার অর্থ “শক্তিশালী এবং সাহসী“।

৪২. বসিমাহ মানে “হাসিমুখ“।

৪৩. হাবিব আলবি মানে “আমার হৃদয়ের ভালোবাসা।

৪৪. ইয়া হায়াতি মানে “আমার জীবন‘।
collected

15/06/2024

🍁প্রয়োজনীয় টিপস🍁

১: বালিতে আদা কাঁচা হলুদ পুতে রাখলে দীর্ঘদিন টাটকা থাকে ।
২: দুধ থেকে ছানা তৈরি করতে দুধে ভিনেগার /শিরকা মিশিয়ে দিন ।

৩: সোনার গহনা ব্যবহার না করা হলে তাতে সিঁদুর মাখিয়ে রাখুন স্বর্ন ক্ষয় হবেনা ।

৪: দই বীজ তৈরি করতে উষ্ণ আর্দ্র তাপমাত্রা দুধের সাথে তেতুল /কাঁচা মরিচের বোটা রেখে দিন ১০-১২ ঘন্টা দই বীজ তৈরি হয়ে যাবে ।

৫: দুধ চায়ের রং সুন্দর করতে চাইলে চিনির ক্যারামেল তৈরি করে তাতে দুধ ও চায়ের লিকার দিয়ে জ্বাল করুন ।
বি:দ্র: ক্যারামেল পুড়িয়ে ফেলা যাবেনা তবে তিতা হয়ে যাবে

৬: বাসায় বেলকোনিতে /ছাদের টবে লেমন গ্রাস (থাই পাতা) রোপন করুন এটা খুব উপকারী গাছ ।
প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাবহার করতে পারবেন ।

৭: আদা কাঁচা হলুদ তুলসি কুচিয়ে রোদে শুকিয়ে চা পাতির সাথে মিশিয়ে রাখুন সর্দি কাশিতে এই চা খুব উপকারী ।

৮: চুলে শ্যাম্পু ব্যবহারের সময় সরাসরি মাথার তালুতে না লাগিয়ে পানির সাথে মিশিয়ে তারপর লাগালে চুলের উপকার হয় ।

৯: যেকোন সাদা টুথপেষ্ট ও সাদা শ্যাম্পু বেকিং সোডা সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ঘাড় ও বগলে ব্যাবহার করলে কালো দাগ চলে যায় ।

১০: ভিনেগার ও ডিটারজেন্ট পাউডার মিশিয়ে তা দিয়ে সোনার গহনা ধুয়ে নিলে পরিষ্কার হয় ।
বি: দ্র: এই মিশ্রণে গহনা বেশি সময় ভিজিয়ে রাখা যাবেনা।

©

Alhamdulillah, iphone 15 pro Max❤️❤️❤️
10/06/2024

Alhamdulillah, iphone 15 pro Max❤️❤️❤️

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Konica Rahman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Konica Rahman:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share