Bhoot Story - ভুত স্টোরি

  • Home
  • Bhoot Story - ভুত স্টোরি

Bhoot Story - ভুত স্টোরি ভৌতিক স্টোরি পড়তে হলে সাথেই থাকুন

20/07/2025
আল্লামা সাঈদী সাহেব কে মিছ্ করতেছি
20/07/2025

আল্লামা সাঈদী সাহেব কে মিছ্ করতেছি

সালমান খান এমন একজন ব্যক্তিত্ব এবং এমন একটা নাম যার ভারত্ব অনেক সুবিশাল। যুবক,বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত, সিনেমা...
20/07/2025

সালমান খান এমন একজন ব্যক্তিত্ব এবং এমন একটা নাম যার ভারত্ব অনেক সুবিশাল।

যুবক,বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত, সিনেমাপ্রেমী হোক বা না হোক এমন কোন মানুষ নেই যে তাকে চেনে না আর তার চ্যারিটি/দাতা সংস্থা " বিইং ইউম্যান " নাম শুনেনি এমন মানুষ পাওয়াও দূস্কর।

বিভিন্ন টেলিভিশন টক শো তে সালমান খানকে জিজ্ঞেস করা হয় আমরা জানি আপনি আয়ের ৯০% দান করেন? উত্তরে সালমান বলেন আমি ১০% ছুঁই বাকি ভ্যাট ট্যাক্স বাদ দিয়ে যা থাকে চলে যায় "বিইং ইউম্যানে"। শুধু এই শো নয় অনেক অভিনেতারই বলেন সালমান খান ৮০%- ৯০% দান করেন। তিনি দান করেন এটা জোর করে তার থেকে জানার চেষ্টা করা হয় তবুও সে সহজে বলতে চায় না।

বলিউড, সাউথের অনেক অভিনেতারা মন্তব্য করেন, সুখের সময় সালমান থাকুক আর না থাকুক দুঃখের সময় সে সবার আগে পাশে দাঁড়ায়। সে যা দান করে কিছু মানুষ জানে আর কতো যে তিনি না জানিয়ে দান করে সেটা হিসেবের বাইরে।

৯০% দান পৃথিবীর যে কোন সেলিব্রিটি বড় ব্যবসায়ী যে কোন শ্রেনীপেশার মানুষের সম্পদ এর % চিন্তা করলে সালমান খান সর্বোচ্চ দান করে।

কিছু প্রতিবেদনে বলা হয় সালমান খান বছরে ২৫০-৪০০ কোটি টাকা ইনকাম করে থাকেন। বর্তমানে তার সিনেমা খুব ব্যবসা সফল না হলেও যদি অংকটা এমন দাঁড়ায় তাহলে তিনি ২০ এর দশকে সর্বোচ্চা টানা ব্লকবাস্টার দেওয়া অভিনেতা যেখানে তার সম্পদ কোথায় গিয়ে দাঁড়ানোর কথা। কিন্তু তিনি সম্পদের পাহাড় গড়ে বিশ্বের ১-২ শীর্ষ ধনী অভিনেতা হতে চাননি। তিনি মানুষের পাশে থাকতে চেয়েছেন। এমনকি ৭০% দান করেও যদি সালমান খান ৪০% দান করতেও তবুও তিনি বিশ্বের ২-৩ শীর্ষ ধনী হতে পারতেন।

২০০ টি গ্রাম দত্তক নিয়েছেন সালমান খান যা পৃথিবীর যে কোন অভিনেতার মধ্যে অন্যতম ভারতের মধ্যে সর্বোচ্চ যেখানে ২০ টা গ্রাম তার থেকে বেশি সম্পদশালী অভিনেতারাও নেয়নি।

রতন টাটা যিনি ভারতের সবচাইতে বড় দানবীর ব্যবসায়ী, তার সম্পদের হিসাব করলে পৃথিবীর ২য়-৩য় ধনী হওয়ার মতো যোগ্যতা বা সম্পদ ছিলো। তিনি সেটাকে উপেক্ষা করে ৭০% দান করে দিতেন।

পরিশেষে বলতে চাই সম্পদ গুছিয়ে হয়তো লিষ্টে নাম উঠানো যায়। শীর্ষ ধনী তালিকার ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানি আর অভিনেতা শাহরুখ খান হওয়া যায়, কিন্তু যে কেউ ব্যবসায়ী রতন টাটা আর অভিনেতা সালমান খান হতে পারে না।

মুকেশ আম্বানি যখন তার বাড়ি Antilia তৈরি করেন তখন রতন টাটা বলেছিলেন " যেই শহরে মানুষ ফুটপাতে ঘুমায় সেই দেশে বা শহরে ১৫ হাজার কোটি+ বাড়ি বানানো সাজে না কিভাবে বানায় তারা। এ নিয়ে অনেক বিতর্ক হলেও ৯০% মানুষ রতন টাটার পক্ষেই বলেছিলো।

অভিনেতা শাহরুখ খান যার বাড়ি মান্নাত ২০০ কোটি মূল্যের, সেটা প্রথমে কিনতে চেয়েছিলেন সালমান খান, কিন্তু সেলিম খান (সালমান এর বাবা) বলেন এতো বড় বাড়ি দিয়ে কি হবে চিরচেনা সেই গ্যালাক্সি এপার্টমেন্ট থাক। যেখানে সালমান খান এক রুমে থাকেন, যার মধ্যে বাথরুম,জীম,সকল কিছু এক রুমে রুমটাও অনেকটা ছোট। মান্নাতের বিলাশবহুল বাড়ি নিয়ে হতো মানুষ সম্পদের আলোচনা করে। কিন্তু একটা ফ্ল্যাটে থাকা গ্যালাক্সির আলোচনা তার থেকেও অনেক বেশি হয়।

পরিশেষে একটা কথাই বলতে চাই, কাউকে হেয় করা ছোট করা উদ্দেশ্য নয়, তবে সম্পদের পাহাড় করে ধনী লিস্টে বা আলোচনায় আসা যায় মানুষ মনে জায়গা করা যায় না, কর্মই মানুষকে অমর করে রাখে।

Big shout out to my newest top fans! 💎 Mst Asha, Ruma Islam, সুমু জাওয়াদ, Md. Hossain Ahamed, Lam Akter, Mohammad Tazru...
18/07/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎 Mst Asha, Ruma Islam, সুমু জাওয়াদ, Md. Hossain Ahamed, Lam Akter, Mohammad Tazrul Islam, Bithi Acharjee, Mahmodol Hassan Limon

Drop a comment to welcome them to our community,

14/07/2025

কোন কোন জেলায় বৃষ্টি হচ্ছে?

মেহেরীন যখন আদালতে উ*ন্মা*দের মতো তার বাবা - মায়ের নামে অভিযোগ করছিলো তখন তার মা কাঠগড়ায় মাথা নিচু করে দাড়িয়ে ছিল আর তার...
14/07/2025

মেহেরীন যখন আদালতে উ*ন্মা*দের মতো তার বাবা - মায়ের নামে অভিযোগ করছিলো তখন তার মা কাঠগড়ায় মাথা নিচু করে দাড়িয়ে ছিল আর তার বাবা তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলো। মেহেরীন তার বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। হয়তো তারা এই সন্তানের সমস্ত চাহিদা চাওয়া মাত্রই পূরণ করেছেন, নিজেরা কষ্ট করে হলেও তার স্বাদ আহ্লাদ পূরণ করতে কার্পণ্য করেননি। কিন্তু আজ তার সন্তান বলছেন, সে সমস্ত পৃথিবীকে জানাতে চায় তার বাবা - মা "অ*প*রা*ধী"। আপনাদের অনেকরই হয়তো ঐশীর কথা মনে আছে। পু*লি*শ বাবার সন্তান অগাধ টাকাপয়সা পেয়ে বখে গিয়ে একসময় তার বাবা - মাকেই শেষ করে দিয়েছিলো।
আমার মনে আছে একবার ছোটবেলায় স্কুল শেষে স্কুলের মাঠে বন্ধুদের সাথে খেলতে গিয়ে, জুতা হারিয়ে ফেলেছিলাম। সারা মাঠে আমি দোয়া ইউনুস পড়ে কেঁদে কেঁদে আল্লাহ কে ডেকে জুতা খুঁজতে থাকলাম, কারণ আমি জানতাম স্কুল থেকে সরাসরি বাসায় না গিয়ে, মাঠে খেলে জুতা হারিয়ে ফেলার কারণে আমাকে শা*স্তি পেতে হবে, স্কুলের জুতা ছাড়া কয়েকদিন স্কুলে গিয়ে স্যারের কাছেও শা*স্তি পেতে হবে। প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো বছরে ২/১ বার কেনা হয়, চাইলেই যখন তখন পাওয়া যায় না, ( আমার বাবা - মা যে অভাবী ছিলেন এমনটাও না, তারা এভাবেই আমাদের বড় করেছেন) অপেক্ষা করতে হয়।
আজকে মেহেরীন কিংবা ঐশীর এই অস্বাভাবিক আচরণের দায় তাদের বাবা - মাকেও নিতে হবে। সন্তানকে আদর ভালোবাসার নামে একটা বেয়াদব জেনারেশন তৈরি করেছেন তারা। তাদের কাছে এটা Good parenting! চোখের সামনে সন্তান নিজের জিনিসপত্রের যত্ন করছে না, বড়দের সামনে শান্ত থাকছে না, যখন যা মন চায় পেয়ে যাচ্ছে, প্রথম প্রথম এই কাজগুলো বাইরের মানুষের সাথে বেশি করে, তখন এই অতি আধুনিক বাবা -মায়ের কুসুম কুসুম হাসি পায়, সবাইকে ঢাকঢোল পিটিয়ে বলে আমার বাচ্চার যা জি*দ! যা চায় তাই দিতে হয়!তারপর এই অত্যাচার যখন খারাপ চাহিদা নিয়ে শুরু হয়, তখন তারা হঠাৎ করে লাগাম টানতে গিয়ে নিজেরাই ভি*লেন হয়ে যাচ্ছেন।
তাই সন্তানকে কিছুটা অভাব দেখানো উচিৎ, তাদের বোঝানো দরকার চাইলেই সবকিছু পাওয়া যায় না, অর্জণ করতে ও অপেক্ষা করতে হয়, ভুল করলে শা*স্তি পেতে হয় আর ভালো কাজে প্রশংসা ও আদর পাওয়া যায়।
আর না হলে এইভাবেই, নিজের কে নিজেরই প্রতিপক্ষ হিসেবে আদালতে আবিষ্কার করতে হবে।

©রাইম_সুলতানা

সবকিছু থেমে যাবে, এক নির্জন, নিঃশব্দ, নিরিবিলি - শেষ গন্তব্যে...❤️‍🩹😔
10/07/2025

সবকিছু থেমে যাবে, এক নির্জন, নিঃশব্দ, নিরিবিলি - শেষ গন্তব্যে...❤️‍🩹😔

ছবিতে বসে থাকা যেই ভদ্রলোক কে দেখা যাচ্ছে, উনার সামনের গাড়িতে উনার স্ত্রী শু-য়ে আছে! স্ত্রী-র জানাজা হওয়ার কথা ছিলো রাত ...
05/07/2025

ছবিতে বসে থাকা যেই ভদ্রলোক কে দেখা যাচ্ছে, উনার সামনের গাড়িতে উনার স্ত্রী শু-য়ে আছে!

স্ত্রী-র জানাজা হওয়ার কথা ছিলো রাত ৯ টায়, কিন্তু উনি চাচ্ছিলেন না এতো রাতে জানাজা হোক!
'মৃ-ত মানুষ কে যতো দ্রুত সম্ভব ক-ব-র দেওয়া ভালো' এই ব্যাপার টা মাথায় রেখে কাউ-কে বলতেও পারতেছিলেন না যে 'ওকে আরেকটু থাকতে দাও আমার সামনে!'

উনার ছোট ছেলে ব্যাপার টা বুঝেছিলো, শেষ পর্যন্ত সকালেই জানাজা হয়েছিলো উনার স্ত্রী'র।

এই পো-স্ট-টা আসলে স্ত্রী'র জন্য উনার ভালোবাসা টা কেমন,সেইটা বলার জন্য!

স্ত্রী দুনিয়া থেকে চলে গেছে। সবাই যে যার মতো চলে গেছে৷ ভদ্রলোক রাতে গাড়ির সামনে বসে আছে একা একা! স্ত্রী কে 'সঙ্গ' দিচ্ছিলেন! 'আমি আছি' প্রমাণ করেছিলেন!

উনার স্ত্রী মা-রা-ত্ম-ক লাকি,এমন একজন কে পেয়েছিলেন যেই মানুষ টা মৃ-ত্যু'র পরেও উনার সামনেই বসে ছিলেন। ছেড়ে যায়নি।

আমরা জীবনে এমন কাউকেই চাই, যার আমাদের জন্য ভালোবাসার অভাব হবেনা। নিজের সব টা দিয়েই ভালোবাসবে, থেকে যাবে পাশে আমরা দুনিয়া তে না থাকলেও 🙂

- তানজিনা আফরিন মেরিন
( এতটুকু পর্যন্ত কপি পোস্ট)

এবার আমার কিছু কথাঃ এই যে তীব্র সমালোচনা হচ্ছে কিডনি দিয়েও স্বামীকে ধরে রাখা যায়নি,সবাই ট্রল করছেন বেডা মানুষ! বেডা মানুষ!! পুরুষ কিসে আটকায়? আচ্ছা আপনার মা আপনার আব্বু কে কি কিডনি দিছে? লিভার? চোখ? বাহু? কোনো অঙ্গই তো দেয়নি,তাই না? তাহলে আপনার আব্বু কেন ছিল? কিসের টানে ছিল? "মায়া, মোহাব্বত, ভালবাসা, তীব্র টান"। অর্থাৎ কিডনি দিয়ে স্বামী আটকানো হয়ত যায় কিংবা যায় না! যে জিনিসটা দরকার তা হলো ভাল ও বিবেকবান মানুষ, এজন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা আবশ্যক, যে পুরুষ জানে স্ত্রীর প্রতি তার কি দায়িত্ব, ইসলামে পরকিয়ার কি শাস্তি সে আপনার কিডনি নেবে না বরং দেবে!! ওয়াইফ ইজ ঠু মাস প্রিসিয়াস,আই রিপিট ঠু মাস প্রিসিয়াস, এটা লুকিয়ে রাখার বস্তু। আল্লাহর কসম, একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের জন্য স্ত্রীর থেকে পবিত্র,নিকটতম,শুভ্রতাসম্পন্ন সৃষ্টি আর কিছুই হতে পারে না। এই যে ছবিতে দেখছেন ভদ্রলোক একা বসে আছেন, উনার হয়ত মনে পড়ছে

" সেই মেয়েটাকে!! যে আজ থেকে ৪০ টা বছর আগে তার সুখ দুঃখের সাথী হয়ে এসেছিল, কত চড়াই-উৎরাই পার হয়েছে একসাথে, একদিন ঘর আলো করে বড় মেয়ে ফাতেমা আসলো, সে কি খুশি পরিবারে! মেয়ে বড় হতে থাকলো আর মেয়ের মা বুড়ো হতে লাগলো!! এটা আনো,সেটা আনো,কি বড় লিস্ট! অফিস শেষ করে ব্যাগটা কাধে নিয়ে লিস্ট গুনতে গুনতে বাবা প্রায়ই বড্ড ক্লান্ত হয়ে পড়ত......"

এখন হয়ত এই বৃদ্ধ বাবার একটাই চাওয়া "ইয়া আসমান ও জমিনের একচ্ছত্র অধিপতি, আমাকে সহীহ সালামতে সেই জান্নাতে নেওয়ার ব্যবস্থা রাখিয়েন যেখানে আমার স্ত্রীকে রাখবেন বলে এরুপটাই আমি আপনার প্রতি ধারণা ও প্রত্যাশা রাখি"

অনন্তকালের পথে যাত্রা.......।

29/06/2025

বাসে উঠে বসতে না বসতেই পাশের সীটের একটা সুন্দরী মেয়ে বলে উঠলো,"ও মাই গড! আপনি এতো সুন্দর কেনো?"
আমার গায়ে হাত দিয়ে বলল আপনার বডি এতো সুন্দর কেনো??
নিশ্চয়ই জিম করেন?
জীবনে আব্বা-আম্মা আমাকে কালাচাঁদ ছাড়া ডাকে নাই।
গার্লফ্রেন্ড আদর করে কালু ডাকে।
কিন্তু আজ এই বাসে এই মেয়ে আমার মধ্যে এমন কি দেখে সুন্দর বলল বুঝতে পারলাম না। মনে মনে লজ্জা পাচ্ছিলাম।
একটু পর মেয়েটা আমার পাশে বসা ছেলেটাকে বলল,"এই যে ভাই আপনি উঠুন, আমি এই ভাইয়ের পাশে বসতে চাই।আপনি আমার সীটে বসুন।"
দেখলাম ছেলেটা সুড়সুড় করে পাশের সারির মেয়েটার সীটে গিয়ে বসল।
মেয়েটা বসল আমার পাশে। খেয়াল করে দেখলাম মেয়েটা বেশ সুন্দর।
কয়েকদিন আগে টিভির বিজ্ঞাপন দেখে একটা ফেসওয়াশ কিনেছিলাম।
বিজ্ঞাপনে বলা ছিল এই ফেসওয়াশ চার সপ্তাহ মাখলে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও চকচকে। কিন্তু দুই সপ্তাহেই যে কাজে দিবে এটা ভাবিনি।
মেয়েটা এবার বলল,"আপনার গার্লফ্রেন্ড আছে??"
লোকাল বাসে সুন্দরী মেয়ে পাশে বসলে সব ছেলেরাই সিঙ্গেল হয়ে যায়।
তাহলে আমি কি দোষ করছি?
তাই মেয়েটাকে বললাম,"জ্বী না আমি সিঙ্গেল।"
মেয়েটা এবার সরাসরি বলল,"প্রেম করবেন আমার সাথে?"
মেয়েটার কথা শুনেই মনের মধ্যে জেমস ভাইয়ের "ঝাকানাকা দেহ দোলানা" গানটা বেজে উঠলো।
সারাজীবন গার্লস স্কুলের পাশে দাঁড়িয়ে থেকে মেয়ে পটাতে পারিনি। যে মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছি সেই মেয়েই বলেছে,"আয়নায় নিজের চেহারা দেখতে। এক মেয়ে তো বলেই দিয়েছে কয়লা আর আমার চেহারার মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই, দুইটাই কালা।
ইসস যদি পাশে বসা সুন্দরী মেয়েটার কথাটা ভিডিও করে ওদের দেখাতে পারতাম!!
মেয়েটাকে উত্তর দিতে যাবো এর মধ্যে আরেকটা মেয়ে পাশে এসে দাঁড়ালো।
দাঁড়িয়ে আমার পাশে বসা মেয়েটিকে বলল,"বাসে বসা সুন্দর ছেলেদের দেখলেই প্রেম করতে ইচ্ছে করে, না??"
এই ছেলেকে আমার পছন্দ হয়েছে। তুই অন্য কাউকে দেখ।"
দেখলাম আমার পাশে বসা মেয়েটা উঠে চলে গেলো।
এবার যে মেয়েটা এলো সে আরো সুন্দরী দেখতে। আমি তাড়াতাড়ি ফোন বের করে সামনের ক্যামেরায়
নিজের চেহারা দেখে নিলাম। সত্যি এটা আমি নাকি অন্য কেউ। নিজেকে "রেস থ্রির সালমান খান" মনে
হচ্ছিল, শুধু চশমাটাই নাই। বাসায় ভুলে সানগ্লাস ফেলে এসেছি বলে নিজের উপর রাগ হচ্ছিল। নতুন মেয়াটা এবার
বলল,"ওয়াও, আপনি আমার দেখা সেরা পুরুষ। প্রেম করবেন আমার সাথে??"
মেয়েটার কথা শুনে বুকের মধ্যে ধপাস ধপাস শুরু হয়ে গেলো। গর্বে বুক ফুলে উঠলো। মনে মনে সেই ফেসওয়াশ
কোম্পানি কে অনেক ধন্যবাদ দিলাম।
মেয়েটাকে উত্তর দিতে যাবো এমন সময় দেখি আরো তিনটা মেয়ে এসে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।
ওরা তিনজন একসাথে বলে উঠলো,"এই
ছেলে প্রেম করবে আমার সাথে??"
এবার আমার পাশের বসা মেয়েটা উঠে ওদের সাথে মারামারি শুরু করলো।
চারজন মেয়ে আমার চার হাত পা ধরে বাসের মধ্যে টানাটানি শুরু করলো।
একজন বলে এই ছেলে আমার, আরেকজন বলে,"না না এই ছেলে আমার।"
ওদের টানাটানি তে আমার গুলিস্তান থেকে কেনা নতুন শার্ট ছিঁড়ে গেছে। প্যান্ট ছিঁড়া ছিঁড়া অবস্থা।
নিজেকে সালমান খান ভাবা ছেড়ে টম ক্রুজ ভাবতে শুরু করলাম।
আহা!!সুন্দরী মেয়েরা আমাকে পাবার জন্য আজ
মারামারি করে। এই দিন যে আসবে কল্পনাও করিনি।
এর মধ্যে বাসের হেল্পার এক লাঠি নিয়ে দৌড়ে এসে
বলল,"ঐ তোরা সবাই বস, নাহলে কারেন্ট শখ দিবো।"
সাথে সাথে চারটা মেয়ে আমাকে ছেড়ে দিলে আমি গাড়ির মধ্যে ধপাস করে পড়ে গেলাম।
হেলপার কাছে এসে বলল,"ঐ মিয়া, আপনি কখন উঠলেন বাসে??
ও বুঝছি, সিগারেট কিনতে নামছিলাম তখনি উঠছেন তাইনা???
তাড়াতাড়ি নামেন ভাই, এই বাস পাবনা যাবে। বাসের
মধ্যে যারা আছে তারা সবাই পাগল। ওদের সবাইকে পাবনার মানসিক হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছি।
হেল্পারের কথা শুনে অজ্ঞান হয়ে গেলাম। জ্ঞান ফিরলে দেখি আমি পাবনার মানসিক হাসপাতালে।
,,,,,,বুজলি গোপাল আমার কপালে আর প্রেম হবে না রে.,,,,,,,

পৃথিবীর সবচেয়ে হতভাগা কবি নাকি পিতা কোনটা বলবেন?? 🥹পুরুষোউত্তম  কাজী নজরুল ইসলাম 😭কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও তার পুত্র বুলব...
29/06/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে হতভাগা কবি নাকি পিতা কোনটা বলবেন??

🥹পুরুষোউত্তম কাজী নজরুল ইসলাম 😭
কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও তার পুত্র বুলবুল:

বুলবুলকে নিয়ে নজরুলের একটি বেদনাময় কাহিনী........

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ২য় পুত্র ছিলেন বুলবুল। তিনিও ছিলেন অসামান্য মেধাবী। সবাই তাকে কবি নজরুলের যোগ্য উত্তরসূরি ভাবতেন। কবি তাকে অসম্ভব ভালোবাসতেন। ছোটকালে কবি নজরুল তার পুত্রকে একটি গজল শিখিয়ে দিয়েছিলেন। বুলবুল সেই গজলটি কচি কণ্ঠে অত্যন্ত সুমধুর সুরে বলতেনপুত্রের কণ্ঠে মুগ্ধ হয়ে যেতেন তিনি।

কিন্তু কবির এই পরম প্রিয় পুত্র মাত্র সাড়ে চার বছর বয়সে বসন্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

এরপর থেকেই কবি শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল হতে শুরু করেন।

যে মানুষটি বন্ধুদের আড্ডা মাতিয়ে রাখতো, সদা চঞ্চল সেই মানুষটি একদম বিমর্ষ হয়ে পরেন। দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়া পর্যন্ত তার বিমর্ষতা কাটে নি। এতটাই পুত্রশোকে বিহ্বল ছিলেন তিনি।

কবির পরম প্রিয় সেই পুত্র বুলবুল কে নিয়ে নজরুলের দুইটি খুবই বেদনাময় কাহিনি আছে তা হল-

চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মারা গিয়ে ছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা কানাকড়িও ছিল নাঅথচ কাফন, দাফন, গাড়িতে করে দেহ নেওয়া ও গোরস্থানে জমি কেনার জন্য দরকার ১৫০ টাকা, সে সময়ের ১৫০ টাকা মানে অনেক টাকা। এত টাকা কোথায় পাবে। বিভিন্ন লাইব্রেরীতে লোক পাঠানো হল। না, টাকার তেমন ব্যবস্থা হয়নিশুধুমাত্র ডি. এম লাইব্রেরি দিয়েছিল ৩৫ টাকাআরো অনেক টাকা বাকি। টাকা আবশ্যক। ঘরে দেহ রেখে কবি গেলেন এক প্রকাশকের কাছে। প্রকাশক শর্ত দিল। এই মুহূর্তে কবিতা লিখে দিতে হবে। তারপর টাকা।
কবি মনের নীরব কান্না, যতনা লিখে দিলেন কবিতায়...

"ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে আমার গানের বুলবুলি করুন চোখে চেয়ে আছে সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি"

কবি এভাবে পুত্র শোকে তার কষ্টের দিন গুলো পার করতে লাগলেন, একদিন "পঞ্চানন ঘোষাল তখন কলকাতার তরুণ পুলিশ অফিসার। কাজী নজরুলকে তিনি ভালোবাসেন এবং মাঝে মাঝে তার সাথে গল্প করেনএকবার কবির বাসায় তল্লাশীর হুকুম এল উপর থেকে। এ বেচারাকে দায়িত্ব দেয়া হল সে দলে থাকার। গোয়েন্দারা তাকে নিয়ে দরজায় কড়া নাড়ল কবির ঘরের। কাজী নজরুল দরজা খুলে দিলেন এবং সঙ্গত কারণে এই তরুণ অফিসার এবং কবি দুজনই পরস্পরকে না চেনার ভান করে রইলেন। গোয়েন্দা পুলিশের দল কবির ঘরে সবকিছু তছনছ করে তল্লাশী চালাচ্ছে, কবিও তাদেরকে যথাসম্ভব বাক্স খুলে খুলে দেখাচ্ছেন
হঠাৎ ঘরের কোনে পরম যত্ন উঠিয়ে রাখা একটি বাক্সে নজর পড়ল তাদের। তারা সেটি খুলে দেখতে চাইল। কবি অসহায়ের মত দাঁড়িয়ে হাত বাড়িয়ে বলে উঠলেন, না না, ওটাতে হাত দিবেন না যেন।
কবির বিচলিত মুখভঙ্গি দেখে পুলিশদের সন্দেহ তীব্র হল। তাদের একজন সজোরে সেটি খুলতেই সেই বাক্সটি থেকে ঝরে পড়ল কিছু খেলনা আর ছোট ছোট জামা কাপড়সহ বাচ্চাদের অন্যান্য সামগ্রী।
এভাবে সেগুলো আছড়ে মাটিতে পড়তে দেখে কবির দু চোখ পানিতে ভরে গেল। ঝরঝর করে তিনি কেঁদে দিলেন সবার সামনে। এমন সুকঠিন মুখখানা তার ব্যাথায় ও দুঃখে কালো হয়ে এল।
এ খেলনা ও ব্যবহার্য সামগ্রীগুলো ছিল কবির আদরের সন্তান এই ছোট বুলবুলের। তার মৃত্যুর পর এসব বুকে জড়িয়ে কবি স্বান্ত্বণা খুঁজে পেতেন, আদর আর চুমো পৌঁছে দিতেন বুলবুলের গালে।

এ অফিসার তার এক লেখায় নিজেকে অত্যন্ত ব্যর্থ ও লজ্জিত উল্লেখ করে লিখেছেন, এরপর কত মানুষের কত ঘর সার্চ করেছি,
কিন্তু সেদিনের মতো এমন কষ্ট আর কোথাও পাইনি।

সে বলে ছিলো আমাকেই নাকি তার লাগবে' দেখো আজ সে কথা না বলেও থাকতে পারে..😅💔
29/06/2025

সে বলে ছিলো আমাকেই নাকি তার লাগবে' দেখো আজ সে কথা না বলেও থাকতে পারে..😅💔

যাদুর পুতুল  খুজে পাওয়া - ছেলে মেয়ে উভয় ভার্সিটিতে পড়ে -ছেলে মেয়েকে পছন্দ করে মেয়ে তা জানেনা -ছেলে প্রভাবশালী এক দলের ছ...
28/06/2025

যাদুর পুতুল খুজে পাওয়া -
ছেলে মেয়ে উভয় ভার্সিটিতে পড়ে -ছেলে মেয়েকে পছন্দ করে মেয়ে তা জানেনা -ছেলে প্রভাবশালী এক দলের ছ্যছড়া নেতা -

তাই বলে মেয়েকে পথরোধ এবং বিরক্ত করে -মেয়ে ভার্সিটির প্রশাসন কে অবিহিত করে এবং ছেলেকে কারাগারে পাঠায় -

এতেই ক্ষুব্ধ ছেলের মা -পরিশেষে মেয়ের সাথে মিঠমাঠ করে ছেলে বাহির হয় এবং ভার্সিটিতে পড়াশুনা করে।

অন্যদিকে মেয়ে -অন্যত্র বিয়ে করে নেয়!

শুরু হয় ছেলের মায়ের নিরব ঘাতক প্রক্রিয়া -

প্রথমে পাগল বানানো যাদু -শুরুটা করে ছাগলের মাংস খাইয়ে -ভার্সিটির ভেতরে ভিন্ন জায়গায় যাদুর জিনিসপত্র রেখে এবং হলে রেখে -

কোন এক প্রকারে জেনে প্রথমে ছেলের মাকে জিজ্ঞাসা যে কি কি করেছেন? জবাবে উত্তর নাই -তবে এই ঘাতক মহিলার স্বামী খুবি ভাল -স্বামীকে জানানোর পর ঘাতক মহিলা যাদুকর কে সাথে নিয়ে এসে ভার্সিটির ভেতরে যা যা যাদু রেখেছিল তা কিছু অংশ উঠিয়ে নেয় এতে পেশেন্ট এর উপত যাদুর প্রভাব কিছুটা কমে যায় -কিন্তু সম্পুর্ণভাবে নির্মুল করেনি যাদু এবং উঠিয়ে নেয়নি যাদুকর। আর এটাই কবিরাজদের ধর্ম যাদু করার পর যাদু সম্পুর্ণভাবে উঠিয়ে না নেওয়া এবং যাদু নির্মুল করা।

ঘাতক মহিলা এখানেই থেমে নেই -কোরবানি ঈদের আগে পেশেন্ট কে সেশন দেওয়া হলে পেশেন্ট এর পেটের ভেতর থেকে "মাংশের টুকরো বাহির হয় এবং পেশেন্ট স্বাভাবিক -

পেশেন্ট যখন পুনরায় ভার্সিটিতে যায় সেই ঘাতক মহিলা -প্রথমে পুতুল আকৃতি দিয়ে যাদু করে সেই পুতুল ভার্সিটির ভেতরে বদ্ধ পুকুরে ফেলে -তারপর পেশেন্ট এর শরীরের উপর প্রভাব ফেলতে পেশেন্ট কে একটি "চেইন "দেয় এবং পেশেন্ট অনিচ্ছা সত্বেও তা গ্রহণ করে মুহুর্তে আবার ফেরত দেয় "দরকার ছিল শুধু স্পর্শ করার এবং পেশেন্ট তা করেছে -ব্যাস হয়ে গেল কাজ -

পেশেন্ট ঘুরে ফিরে ভার্সিটির সে বদ্ধ পুকুরে গিয়ে পানিতে নেমে যেতে পাগল প্রায়!

ঘটনা বেগতিক দেখে পুনরায় "সেই ঘাতক মহিলা কে বল্লে সে তা উঠাতে অনিচ্ছুক -পরিশেষে ঘাতক মহিলার স্বামীকে বলার পর স্বামী ঘাতক মহিলাকে ইচ্ছে মত "মার "কেলানী থেরাপি দেয় এবং তালাক দেওয়ার কথা বলে এক পর্যায়ে ঘাতক মহিলা সেই যাদুকর কে সাথে নিয়ে এসে ভার্সিটির পুকুর হতে পুতুলের আংশিক অংশ তুলে দেয় এবং তা নিস্ক্রিয় করা হয়।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bhoot Story - ভুত স্টোরি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bhoot Story - ভুত স্টোরি:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share